শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

গাজী আতাউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

 তিনি তার লেখায় পীর সাহেব চরমোনাই ও ইসলামী আন্দোলনের প্রতি যে শুভ কামনা এবং ভালোবাসা প্রকাশ ঘটিয়েছেন; আমরা মনে করি তাতে তিনি তার হৃদয়ের বিশালতাই প্রকাশ করেছেন। আমরাও তাকে ভালোবাসি বলেই বার বার তাকে আমাদের অনুষ্ঠানগুলোয় আমন্ত্রণ জানাই। তিনি আমাদের সমালোচনা করলেও আমরা তাকে ভালোবাসি। আমরা তাকে ভালোবাসি দেশের একজন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দীনি ভাই হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক হিসেবে।

একজন প্রাজ্ঞ ও বর্ষীয়ান রাজনীতিক হিসেবে তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেই পারেন। তার দৃষ্টিতে আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিলে আমরা বরং আরও উপকৃত হব। পীর সাহেব চরমোনাইকেও তিনি পরামর্শ দিতে পারেন। কারণ, পীর সাহেব বয়সের দিক থেকে তার চেয়ে কম করে হলেও ২০ বছরের ছোট হবেন। আর পীর সাহেব ভুলের ঊর্ধ্বে, এ কথা কখনো বলেন না। বরং তারও ভুল হতে পারে সে কথা তিনি সব সময়ই বলেন এবং ভুল হলে বিজ্ঞজনকে তা ধরিয়ে দিতে বলেন। অতএব, বঙ্গবীর হজরত পীর সাহেবকে গঠনমূলক যে পরামর্শগুলো দিয়েছেন এমন পরামর্শ আমরা আগামীতেও প্রত্যাশা করি। বঙ্গবীর, আপনি দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসেন। আপনার পরামর্শ, আপনার দিকনির্দেশনা আমাদের প্রয়োজন।

তবে অতি বিনয়ের সঙ্গে আপনার লেখার দুটি প্রসঙ্গে আমাদের বিস্ময় ও হতাশার কথা লিখতে বাধ্য হচ্ছি। একটি প্রসঙ্গ হলো আপনার লেখার শিরোনাম ‘সবাইকে মুরিদ ভাবা উচিত নয়, মানুষ ভাবতে শিখুন’। আরেকটি প্রসঙ্গ হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। দুটি বিষয়ই জনগণের মাঝে ভুল বার্তা পৌঁছিয়েছে। আপনার মতো ওজনদার মানুষের কাছ থেকে এমন ওজনহীন কথা একেবারেই বেমানান। আপনার মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনীতিকের কাছ থেকে এমন দায়িত্বহীন বক্তব্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত। একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এবং একমাত্র বেসামরিক সেক্টর কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত আপনার যে কোনো বক্তব্য তথ্যভিত্তিক হওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা নোংরা রাজনীতি করে, আমরা তাদের থেকে আপনাকে আলাদা মনে করি।

পরম শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, পীর সাহেব চরমোনাইর কোন সে আচরণ যা আপনার কাছে মনে হয়েছে যে, তিনি সবাইকে তার মুরিদ ভাবেন? তিনি সবাইকে মুরিদ ভাবলে রাজনীতিতে আসতেন না, পীর-মুরিদি নিয়েই পড়ে থাকতেন। পীর-মুরিদি অনেক নিরাপদ আর রাজনৈতিক ময়দান অনেক জটিল ও বিপত্সংকুল। বাংলাদেশে হাজারো পীর আছেন, কিন্তু রাজনীতি করেন কয় জনে? আপনাকে যারা তথ্য দিয়েছেন যে, তিনি শুধু মুরিদদের নিয়েই ব্যস্ত, তারা আপনাকে সঠিক তথ্য দেননি। তারা আপনাকে ভুল তথ্য দিয়েছেন। বাস্তব তথ্য হলো, তার রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকের সংখ্যা তার প্রকৃত মুরিদের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। আপনি ২৬ আগস্ট সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে সমাবেশের কথা উল্লেখ করেছেন, সেখানে হাজার হাজার যাদের দেখেছেন; তারা সবাই তার রাজনৈতিক কর্মী কিন্তু সবাই তার মুরিদ নন। তার রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুরিদ হওয়া কোনো শর্ত নয়। এমনকি কাউকে মুরিদ হতে বলাও হয় না। রাজনীতির সঙ্গে তার পীর-মুরিদির কোনো সম্পর্ক নেই বরং পীর-মুরিদির জন্য আলাদা সংগঠন আছে। যা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, যেখানে শুধু ইসলাহি ও আত্মশুদ্ধিমূলক কর্মসূচি রয়েছে।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি তো বাংলাদেশের অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কথাও আপনার লেখায় উল্লেখ করেছেন। তাকে আপনি একজন ওলি এবং কামেল পীরও বলেছেন। মওলানা ভাসানীর অনেক কর্মী এখন জাতীয় রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত। আপনার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও মওলানা ভাসানীর সহকর্মী ছিলেন। মওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য যেমন তার মুরিদ হওয়ার প্রয়োজন হতো না তেমনি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্যও তার মুরিদ হওয়া লাগে না। এমনকি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুসলিম হওয়াও শর্ত নয়। পীর সাহেব চরমোনাইর অনেক অমুসলিম রাজনৈতিক কর্মীও আছেন, যেমনটি ছিল মওলানা ভাসানীর। পীর সাহেব চরমোনাইর বেশির ভাগ রাজনৈতিক কর্মীই সমাজের শোষিত, বঞ্চিত ও অবহেলিত মেহনতি মানুষ। কারণ, তিনি ঢাকার অভিজাত এলাকায় এসি রুমে বসে রাজনীতি করেন না। তিনি বছরের প্রায় প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে, অবহেলিত জনপদে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন। তার মতো জনসম্পৃক্ত মানবতাবাদী, দরদি আর একজন নেতার নাম কি বলতে পারবেন মাননীয় বঙ্গবীর? যে নেতা মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের দুনিয়া-আখিরাতের নাজাতের জন্য বছরের প্রতিটি দিন মানুষের পেছনে ঘোরেন তাকে বঙ্গবীর নসিহত করছেন মানুষকে মানুষ ভাবতে!

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি একটি কথা বার বার বলেছেন যে, আপনি মুরিদ হতে সে প্রোগ্রামে যাননি। আপনি এ কথাটি ২৬ আগস্ট আলোচনায়ও কয়েক দফা বলেছিলেন। কথাটি কতটুকু শোভনীয়? সে প্রোগ্রামে তো আরও বেশ কয়েকজন জাতীয় নেতা ছিলেন। সেটা তো কোনো মুরিদ বানানোর প্রোগ্রাম ছিল না। আপনি কি মনে করেন, আপনাকে আমরা সম্মান করি, আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠানে দাওয়াত করি, মুরিদ বানানোর জন্য? আপনার মধ্যে এমন মুরিদ-আতঙ্ক ঢুকল কীভাবে তা আমাদের বোধগম্য নয়।

দ্বিতীয় যে বিষয়টিতে মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছে, তা হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। এটিও বঙ্গবীরের লেখার শিরোনামের মতোই ভিত্তিহীন ও মনগড়া। চরমোনাই মাদ্রাসায় পাকিস্তানি নয় বরং মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানস্থল ছিল। বঙ্গবীর একটু কষ্ট করে বরিশাল অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খোঁজখবর নিলে প্রকৃত তথ্য জানতে পারবেন। তা ছাড়া বঙ্গবীর মরহুম পীর সাহেবের কথা উল্লেখ করেছেন। যিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতি শুরু করেছিলেন ১৯৮১ সালে হজরত মুহাম্মদুল্লাহ্ হাফেজ্জী হুজুরের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হিসেবে। পীর হিসেবেও তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন ১৯৭৩ সালে। পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির সঙ্গে তার কখনো কোনো সংস্রব তো ছিলই না বরং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির সঙ্গে তার বিরোধ ছিল সর্বজনবিদিত। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের সহযোগী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ভুল রাজনীতির বিষয়ে মরহুম পীর সাহেবের ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জ বঙ্গবীরের ভুলে যাওয়ার কথা নয়।

বঙ্গবীর যদি শিকড়হীন বামপন্থি রাজনীতিকদের মতো সব ইসলামপন্থিকেই পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিতে চান, তাহলে তা হবে আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। বামপন্থি তথা এ দেশের সমাজতন্ত্রী ও কমিউনিস্টরা মুক্তিযুদ্ধকে একটি আদর্শিক লড়াই বলে দেশের সব ইসলামপন্থিকে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি এবং পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিয়ে থাকে। অথচ মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধ-পূর্ববর্তী আন্দোলনের সুদীর্ঘ সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কোনো আদর্শের লড়াই ছিল না। ছিল অধিকার আদায়ের লড়াই। ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, চাকরি-ব্যবসার সমতার অধিকার, উন্নয়ন-উৎপাদন ও শিল্পায়নে ইনসাফ ও সমতার অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার-প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে।

আজকে মুক্তিযুদ্ধকে ধর্মের বিরুদ্ধে তথা ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর প্রচেষ্টা চলছে। ইসলাম না-পছন্দ একটি শ্রেণি প্রচারণা চালাচ্ছে যে, মুক্তিযুদ্ধ ছিল ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির লড়াই। অথচ মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃতপক্ষে কোনো ধর্ম বা ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ছিল না। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে যে আওয়ামী লীগ আজ জান কোরবান করছে, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বা যুদ্ধ-পূর্বসময়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন আওয়ামী লীগও কখনো ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলেনি। ১৯৬৬-এর ৬ দফা, ’৭০-এ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার, ’৭১-এ অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এমনকি মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টায় কখনই কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা বলা হয়নি। অথচ বিস্ময়করভাবে ’৭২-এর পর থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র হয়ে গেল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। তবে হ্যাঁ, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ইসলামের বিধিবিধানের অনুসারী না হয়েও ইসলাম রক্ষার কথা বলে এ দেশের মুসলমানদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তারা জুলুম, নির্যাতন আর বেইনসাফি করে পাকিস্তান রাষ্ট্রকে যেমন ধ্বংস করেছে তেমন ইসলাম রক্ষার কথা বলে বর্বরতা চালিয়ে ইসলামেরও বদনাম করেছে। আর ইসলামী নাম ধারণ করে যারা তাদের সহযোগিতা করেছে, সমর্থন করেছে তারা এ ভূখণ্ডে ইসলামের সৌন্দর্যে কালিমা লেপন করেছে। তারাই আজ ইসলামবিরোধী শক্তির হাতে একটি অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে আদর্শিক লেবেল দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের ইন্ধনে একটি পক্ষ প্রচারণা চালিয়েছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ভারতের অঙ্গীভূত হয়ে যাবে। বাংলাদেশের মুসলিম পরিচিতি বিলীন হয়ে যাবে। যুদ্ধ-পরবর্তী ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে তাদের জবাব দিয়েছিলেন। তিনি সেদিন রেসকোর্সের (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমি মুসলমান, মুসলমান একবারই মরে, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র।’ তিনি নিজেকে একজন মুসলমান দাবি করে যারা তাকে ইসলামের দুশমন বলেছে, তাদের জবাব দিয়েছেন। আর বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম রাষ্ট্র বলে স্বাধীনতার পরও বাংলাদেশের মুসলিম পরিচয় অটুট থাকবে, তিনি এই নিশ্চয়তা দিয়েছেন। এজন্যই তিনি ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্যভুক্ত করেছিলেন। তিনি দেশে ফিরে এসেই রেডিওতে কোরআন তেলাওয়াত চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যা ১৬ ডিসেম্বরের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তিনি দেশে ফেরার আগেই ইন্দিরা গান্ধীর কাছ থেকে ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশ থেকে কবে প্রত্যাহার করা হবে সেই ওয়াদা নিয়েছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে চায়। ইসলাম কোনো সাম্প্রদায়িক আদর্শ নয়। ইসলামে একটি সর্বজনীন সমাজ ও রাষ্ট্রদর্শন রয়েছে। ইসলামেই রয়েছে প্রকৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের গ্যারান্টি। ইসলাম শুধু মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তাই করে না বরং গোটা সৃষ্টিজগতের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তা করে। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা, প্রায় অর্ধ পৃথিবীর শাসক হজরত ওমর (রা.) বলেছিলেন, ‘আমার শাসনকালে যদি ফোরাতের তীরে একটি কুকুরও না খেয়ে মারা যায় সেটারও আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।’ মানবতার নবী হজরত মুহাম্মদ (স.) বলেছেন, ‘আমার মেয়ে ফাতিমাও যদি চোর প্রমাণিত হয় তাহলে তারও হাত কেটে দেওয়া হবে।’ প্রিয় নবী (সা.) বিদায় হজের ভাষণে বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমরা যা খাও তোমাদের অধীনস্থদেরও তা খাওয়াবে, তোমরা যা পরিধান কর তোমাদের অধীনস্থদেরও তা পরিধান করাবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘অনারবের ওপর আরবের কোনো প্রাধান্য নেই, কালোর ওপর সাদার কোনো প্রাধান্য নেই।’ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গণমানুষের মাঝে ইনসাফ, সুবিচার, মানবিক মর্যাদা পাওয়ার যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছিল সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুটি বাস্তবতা যদি কেউ স্বীকার না করে তাহলে গণমানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। দুটি বিষয় হলো, মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচয় অর্জিত হয়েছে আর ইসলামে রয়েছে আমাদের জাতিসত্তার শিকড়। এ বাস্তবতা সামনে রেখেই ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে। এ কারণেই আমরা বঙ্গবীরদের সম্মান করি।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্জন নিয়েও প্রশ্ন করেছেন। বঙ্গবীর হয়তো রাজনৈতিক অর্জন বলতে এমপি, মন্ত্রী বা ক্ষমতাপ্রাপ্তিকে বুঝিয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার বা ক্ষমতার অংশীদারিত্ব পাওয়ার রাজনীতি করে না। তেমন রাজনীতি করলে হয়তো ইসলামী আন্দোলনের কিছু নেতার জাগতিক ফায়দা হবে। কিন্তু তাতে জনগণের কী লাভ। ইসলামী আন্দোলন তো মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য রাজনীতি করে। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন দেখতে চায়। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিকে ক্ষমতা ও ভোগের হাতিয়ার মনে করে না। ইসলামী আন্দোলন ইসলাম কায়েম ও গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতিকে পবিত্র ইবাদত মনে করে। এজন্যই বৈষয়িক দৃষ্টিতে দৃশ্যমান কোনো অর্জন না থাকলেও ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকদের মাঝে কোনো হতাশা নেই। একজন মুসলমানের আজীবন নামাজ পড়েও যেমন কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই; তেমন ইসলামী আন্দোলনের রাজনীতিতেও কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই। বরং এ আন্দোলনে যে যত ত্যাগ দিতে পারে তার তত তৃপ্তি। তাই শুধু বস্তুতান্ত্রিক ভোগের রাজনীতির মানদণ্ডে ইসলামী আন্দোলনের সফলতা-বিফলতার পরিমাপ করা ঠিক হবে না।


লেখক :  যুগ্ম মহাসচিব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম