শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

গাজী আতাউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

 তিনি তার লেখায় পীর সাহেব চরমোনাই ও ইসলামী আন্দোলনের প্রতি যে শুভ কামনা এবং ভালোবাসা প্রকাশ ঘটিয়েছেন; আমরা মনে করি তাতে তিনি তার হৃদয়ের বিশালতাই প্রকাশ করেছেন। আমরাও তাকে ভালোবাসি বলেই বার বার তাকে আমাদের অনুষ্ঠানগুলোয় আমন্ত্রণ জানাই। তিনি আমাদের সমালোচনা করলেও আমরা তাকে ভালোবাসি। আমরা তাকে ভালোবাসি দেশের একজন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দীনি ভাই হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক হিসেবে।

একজন প্রাজ্ঞ ও বর্ষীয়ান রাজনীতিক হিসেবে তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেই পারেন। তার দৃষ্টিতে আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিলে আমরা বরং আরও উপকৃত হব। পীর সাহেব চরমোনাইকেও তিনি পরামর্শ দিতে পারেন। কারণ, পীর সাহেব বয়সের দিক থেকে তার চেয়ে কম করে হলেও ২০ বছরের ছোট হবেন। আর পীর সাহেব ভুলের ঊর্ধ্বে, এ কথা কখনো বলেন না। বরং তারও ভুল হতে পারে সে কথা তিনি সব সময়ই বলেন এবং ভুল হলে বিজ্ঞজনকে তা ধরিয়ে দিতে বলেন। অতএব, বঙ্গবীর হজরত পীর সাহেবকে গঠনমূলক যে পরামর্শগুলো দিয়েছেন এমন পরামর্শ আমরা আগামীতেও প্রত্যাশা করি। বঙ্গবীর, আপনি দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসেন। আপনার পরামর্শ, আপনার দিকনির্দেশনা আমাদের প্রয়োজন।

তবে অতি বিনয়ের সঙ্গে আপনার লেখার দুটি প্রসঙ্গে আমাদের বিস্ময় ও হতাশার কথা লিখতে বাধ্য হচ্ছি। একটি প্রসঙ্গ হলো আপনার লেখার শিরোনাম ‘সবাইকে মুরিদ ভাবা উচিত নয়, মানুষ ভাবতে শিখুন’। আরেকটি প্রসঙ্গ হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। দুটি বিষয়ই জনগণের মাঝে ভুল বার্তা পৌঁছিয়েছে। আপনার মতো ওজনদার মানুষের কাছ থেকে এমন ওজনহীন কথা একেবারেই বেমানান। আপনার মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনীতিকের কাছ থেকে এমন দায়িত্বহীন বক্তব্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত। একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এবং একমাত্র বেসামরিক সেক্টর কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত আপনার যে কোনো বক্তব্য তথ্যভিত্তিক হওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা নোংরা রাজনীতি করে, আমরা তাদের থেকে আপনাকে আলাদা মনে করি।

পরম শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, পীর সাহেব চরমোনাইর কোন সে আচরণ যা আপনার কাছে মনে হয়েছে যে, তিনি সবাইকে তার মুরিদ ভাবেন? তিনি সবাইকে মুরিদ ভাবলে রাজনীতিতে আসতেন না, পীর-মুরিদি নিয়েই পড়ে থাকতেন। পীর-মুরিদি অনেক নিরাপদ আর রাজনৈতিক ময়দান অনেক জটিল ও বিপত্সংকুল। বাংলাদেশে হাজারো পীর আছেন, কিন্তু রাজনীতি করেন কয় জনে? আপনাকে যারা তথ্য দিয়েছেন যে, তিনি শুধু মুরিদদের নিয়েই ব্যস্ত, তারা আপনাকে সঠিক তথ্য দেননি। তারা আপনাকে ভুল তথ্য দিয়েছেন। বাস্তব তথ্য হলো, তার রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকের সংখ্যা তার প্রকৃত মুরিদের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। আপনি ২৬ আগস্ট সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে সমাবেশের কথা উল্লেখ করেছেন, সেখানে হাজার হাজার যাদের দেখেছেন; তারা সবাই তার রাজনৈতিক কর্মী কিন্তু সবাই তার মুরিদ নন। তার রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুরিদ হওয়া কোনো শর্ত নয়। এমনকি কাউকে মুরিদ হতে বলাও হয় না। রাজনীতির সঙ্গে তার পীর-মুরিদির কোনো সম্পর্ক নেই বরং পীর-মুরিদির জন্য আলাদা সংগঠন আছে। যা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, যেখানে শুধু ইসলাহি ও আত্মশুদ্ধিমূলক কর্মসূচি রয়েছে।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি তো বাংলাদেশের অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কথাও আপনার লেখায় উল্লেখ করেছেন। তাকে আপনি একজন ওলি এবং কামেল পীরও বলেছেন। মওলানা ভাসানীর অনেক কর্মী এখন জাতীয় রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত। আপনার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও মওলানা ভাসানীর সহকর্মী ছিলেন। মওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য যেমন তার মুরিদ হওয়ার প্রয়োজন হতো না তেমনি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্যও তার মুরিদ হওয়া লাগে না। এমনকি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুসলিম হওয়াও শর্ত নয়। পীর সাহেব চরমোনাইর অনেক অমুসলিম রাজনৈতিক কর্মীও আছেন, যেমনটি ছিল মওলানা ভাসানীর। পীর সাহেব চরমোনাইর বেশির ভাগ রাজনৈতিক কর্মীই সমাজের শোষিত, বঞ্চিত ও অবহেলিত মেহনতি মানুষ। কারণ, তিনি ঢাকার অভিজাত এলাকায় এসি রুমে বসে রাজনীতি করেন না। তিনি বছরের প্রায় প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে, অবহেলিত জনপদে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন। তার মতো জনসম্পৃক্ত মানবতাবাদী, দরদি আর একজন নেতার নাম কি বলতে পারবেন মাননীয় বঙ্গবীর? যে নেতা মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের দুনিয়া-আখিরাতের নাজাতের জন্য বছরের প্রতিটি দিন মানুষের পেছনে ঘোরেন তাকে বঙ্গবীর নসিহত করছেন মানুষকে মানুষ ভাবতে!

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি একটি কথা বার বার বলেছেন যে, আপনি মুরিদ হতে সে প্রোগ্রামে যাননি। আপনি এ কথাটি ২৬ আগস্ট আলোচনায়ও কয়েক দফা বলেছিলেন। কথাটি কতটুকু শোভনীয়? সে প্রোগ্রামে তো আরও বেশ কয়েকজন জাতীয় নেতা ছিলেন। সেটা তো কোনো মুরিদ বানানোর প্রোগ্রাম ছিল না। আপনি কি মনে করেন, আপনাকে আমরা সম্মান করি, আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠানে দাওয়াত করি, মুরিদ বানানোর জন্য? আপনার মধ্যে এমন মুরিদ-আতঙ্ক ঢুকল কীভাবে তা আমাদের বোধগম্য নয়।

দ্বিতীয় যে বিষয়টিতে মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছে, তা হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। এটিও বঙ্গবীরের লেখার শিরোনামের মতোই ভিত্তিহীন ও মনগড়া। চরমোনাই মাদ্রাসায় পাকিস্তানি নয় বরং মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানস্থল ছিল। বঙ্গবীর একটু কষ্ট করে বরিশাল অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খোঁজখবর নিলে প্রকৃত তথ্য জানতে পারবেন। তা ছাড়া বঙ্গবীর মরহুম পীর সাহেবের কথা উল্লেখ করেছেন। যিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতি শুরু করেছিলেন ১৯৮১ সালে হজরত মুহাম্মদুল্লাহ্ হাফেজ্জী হুজুরের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হিসেবে। পীর হিসেবেও তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন ১৯৭৩ সালে। পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির সঙ্গে তার কখনো কোনো সংস্রব তো ছিলই না বরং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির সঙ্গে তার বিরোধ ছিল সর্বজনবিদিত। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের সহযোগী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ভুল রাজনীতির বিষয়ে মরহুম পীর সাহেবের ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জ বঙ্গবীরের ভুলে যাওয়ার কথা নয়।

বঙ্গবীর যদি শিকড়হীন বামপন্থি রাজনীতিকদের মতো সব ইসলামপন্থিকেই পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিতে চান, তাহলে তা হবে আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। বামপন্থি তথা এ দেশের সমাজতন্ত্রী ও কমিউনিস্টরা মুক্তিযুদ্ধকে একটি আদর্শিক লড়াই বলে দেশের সব ইসলামপন্থিকে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি এবং পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিয়ে থাকে। অথচ মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধ-পূর্ববর্তী আন্দোলনের সুদীর্ঘ সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কোনো আদর্শের লড়াই ছিল না। ছিল অধিকার আদায়ের লড়াই। ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, চাকরি-ব্যবসার সমতার অধিকার, উন্নয়ন-উৎপাদন ও শিল্পায়নে ইনসাফ ও সমতার অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার-প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে।

আজকে মুক্তিযুদ্ধকে ধর্মের বিরুদ্ধে তথা ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর প্রচেষ্টা চলছে। ইসলাম না-পছন্দ একটি শ্রেণি প্রচারণা চালাচ্ছে যে, মুক্তিযুদ্ধ ছিল ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির লড়াই। অথচ মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃতপক্ষে কোনো ধর্ম বা ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ছিল না। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে যে আওয়ামী লীগ আজ জান কোরবান করছে, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বা যুদ্ধ-পূর্বসময়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন আওয়ামী লীগও কখনো ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলেনি। ১৯৬৬-এর ৬ দফা, ’৭০-এ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার, ’৭১-এ অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এমনকি মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টায় কখনই কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা বলা হয়নি। অথচ বিস্ময়করভাবে ’৭২-এর পর থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র হয়ে গেল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। তবে হ্যাঁ, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ইসলামের বিধিবিধানের অনুসারী না হয়েও ইসলাম রক্ষার কথা বলে এ দেশের মুসলমানদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তারা জুলুম, নির্যাতন আর বেইনসাফি করে পাকিস্তান রাষ্ট্রকে যেমন ধ্বংস করেছে তেমন ইসলাম রক্ষার কথা বলে বর্বরতা চালিয়ে ইসলামেরও বদনাম করেছে। আর ইসলামী নাম ধারণ করে যারা তাদের সহযোগিতা করেছে, সমর্থন করেছে তারা এ ভূখণ্ডে ইসলামের সৌন্দর্যে কালিমা লেপন করেছে। তারাই আজ ইসলামবিরোধী শক্তির হাতে একটি অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে আদর্শিক লেবেল দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের ইন্ধনে একটি পক্ষ প্রচারণা চালিয়েছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ভারতের অঙ্গীভূত হয়ে যাবে। বাংলাদেশের মুসলিম পরিচিতি বিলীন হয়ে যাবে। যুদ্ধ-পরবর্তী ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে তাদের জবাব দিয়েছিলেন। তিনি সেদিন রেসকোর্সের (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমি মুসলমান, মুসলমান একবারই মরে, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র।’ তিনি নিজেকে একজন মুসলমান দাবি করে যারা তাকে ইসলামের দুশমন বলেছে, তাদের জবাব দিয়েছেন। আর বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম রাষ্ট্র বলে স্বাধীনতার পরও বাংলাদেশের মুসলিম পরিচয় অটুট থাকবে, তিনি এই নিশ্চয়তা দিয়েছেন। এজন্যই তিনি ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্যভুক্ত করেছিলেন। তিনি দেশে ফিরে এসেই রেডিওতে কোরআন তেলাওয়াত চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যা ১৬ ডিসেম্বরের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তিনি দেশে ফেরার আগেই ইন্দিরা গান্ধীর কাছ থেকে ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশ থেকে কবে প্রত্যাহার করা হবে সেই ওয়াদা নিয়েছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে চায়। ইসলাম কোনো সাম্প্রদায়িক আদর্শ নয়। ইসলামে একটি সর্বজনীন সমাজ ও রাষ্ট্রদর্শন রয়েছে। ইসলামেই রয়েছে প্রকৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের গ্যারান্টি। ইসলাম শুধু মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তাই করে না বরং গোটা সৃষ্টিজগতের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তা করে। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা, প্রায় অর্ধ পৃথিবীর শাসক হজরত ওমর (রা.) বলেছিলেন, ‘আমার শাসনকালে যদি ফোরাতের তীরে একটি কুকুরও না খেয়ে মারা যায় সেটারও আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।’ মানবতার নবী হজরত মুহাম্মদ (স.) বলেছেন, ‘আমার মেয়ে ফাতিমাও যদি চোর প্রমাণিত হয় তাহলে তারও হাত কেটে দেওয়া হবে।’ প্রিয় নবী (সা.) বিদায় হজের ভাষণে বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমরা যা খাও তোমাদের অধীনস্থদেরও তা খাওয়াবে, তোমরা যা পরিধান কর তোমাদের অধীনস্থদেরও তা পরিধান করাবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘অনারবের ওপর আরবের কোনো প্রাধান্য নেই, কালোর ওপর সাদার কোনো প্রাধান্য নেই।’ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গণমানুষের মাঝে ইনসাফ, সুবিচার, মানবিক মর্যাদা পাওয়ার যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছিল সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুটি বাস্তবতা যদি কেউ স্বীকার না করে তাহলে গণমানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। দুটি বিষয় হলো, মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচয় অর্জিত হয়েছে আর ইসলামে রয়েছে আমাদের জাতিসত্তার শিকড়। এ বাস্তবতা সামনে রেখেই ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে। এ কারণেই আমরা বঙ্গবীরদের সম্মান করি।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্জন নিয়েও প্রশ্ন করেছেন। বঙ্গবীর হয়তো রাজনৈতিক অর্জন বলতে এমপি, মন্ত্রী বা ক্ষমতাপ্রাপ্তিকে বুঝিয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার বা ক্ষমতার অংশীদারিত্ব পাওয়ার রাজনীতি করে না। তেমন রাজনীতি করলে হয়তো ইসলামী আন্দোলনের কিছু নেতার জাগতিক ফায়দা হবে। কিন্তু তাতে জনগণের কী লাভ। ইসলামী আন্দোলন তো মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য রাজনীতি করে। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন দেখতে চায়। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিকে ক্ষমতা ও ভোগের হাতিয়ার মনে করে না। ইসলামী আন্দোলন ইসলাম কায়েম ও গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতিকে পবিত্র ইবাদত মনে করে। এজন্যই বৈষয়িক দৃষ্টিতে দৃশ্যমান কোনো অর্জন না থাকলেও ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকদের মাঝে কোনো হতাশা নেই। একজন মুসলমানের আজীবন নামাজ পড়েও যেমন কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই; তেমন ইসলামী আন্দোলনের রাজনীতিতেও কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই। বরং এ আন্দোলনে যে যত ত্যাগ দিতে পারে তার তত তৃপ্তি। তাই শুধু বস্তুতান্ত্রিক ভোগের রাজনীতির মানদণ্ডে ইসলামী আন্দোলনের সফলতা-বিফলতার পরিমাপ করা ঠিক হবে না।


লেখক :  যুগ্ম মহাসচিব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন