শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

গাজী আতাউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

 তিনি তার লেখায় পীর সাহেব চরমোনাই ও ইসলামী আন্দোলনের প্রতি যে শুভ কামনা এবং ভালোবাসা প্রকাশ ঘটিয়েছেন; আমরা মনে করি তাতে তিনি তার হৃদয়ের বিশালতাই প্রকাশ করেছেন। আমরাও তাকে ভালোবাসি বলেই বার বার তাকে আমাদের অনুষ্ঠানগুলোয় আমন্ত্রণ জানাই। তিনি আমাদের সমালোচনা করলেও আমরা তাকে ভালোবাসি। আমরা তাকে ভালোবাসি দেশের একজন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দীনি ভাই হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক হিসেবে।

একজন প্রাজ্ঞ ও বর্ষীয়ান রাজনীতিক হিসেবে তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেই পারেন। তার দৃষ্টিতে আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিলে আমরা বরং আরও উপকৃত হব। পীর সাহেব চরমোনাইকেও তিনি পরামর্শ দিতে পারেন। কারণ, পীর সাহেব বয়সের দিক থেকে তার চেয়ে কম করে হলেও ২০ বছরের ছোট হবেন। আর পীর সাহেব ভুলের ঊর্ধ্বে, এ কথা কখনো বলেন না। বরং তারও ভুল হতে পারে সে কথা তিনি সব সময়ই বলেন এবং ভুল হলে বিজ্ঞজনকে তা ধরিয়ে দিতে বলেন। অতএব, বঙ্গবীর হজরত পীর সাহেবকে গঠনমূলক যে পরামর্শগুলো দিয়েছেন এমন পরামর্শ আমরা আগামীতেও প্রত্যাশা করি। বঙ্গবীর, আপনি দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসেন। আপনার পরামর্শ, আপনার দিকনির্দেশনা আমাদের প্রয়োজন।

তবে অতি বিনয়ের সঙ্গে আপনার লেখার দুটি প্রসঙ্গে আমাদের বিস্ময় ও হতাশার কথা লিখতে বাধ্য হচ্ছি। একটি প্রসঙ্গ হলো আপনার লেখার শিরোনাম ‘সবাইকে মুরিদ ভাবা উচিত নয়, মানুষ ভাবতে শিখুন’। আরেকটি প্রসঙ্গ হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। দুটি বিষয়ই জনগণের মাঝে ভুল বার্তা পৌঁছিয়েছে। আপনার মতো ওজনদার মানুষের কাছ থেকে এমন ওজনহীন কথা একেবারেই বেমানান। আপনার মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনীতিকের কাছ থেকে এমন দায়িত্বহীন বক্তব্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত। একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এবং একমাত্র বেসামরিক সেক্টর কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত আপনার যে কোনো বক্তব্য তথ্যভিত্তিক হওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা নোংরা রাজনীতি করে, আমরা তাদের থেকে আপনাকে আলাদা মনে করি।

পরম শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, পীর সাহেব চরমোনাইর কোন সে আচরণ যা আপনার কাছে মনে হয়েছে যে, তিনি সবাইকে তার মুরিদ ভাবেন? তিনি সবাইকে মুরিদ ভাবলে রাজনীতিতে আসতেন না, পীর-মুরিদি নিয়েই পড়ে থাকতেন। পীর-মুরিদি অনেক নিরাপদ আর রাজনৈতিক ময়দান অনেক জটিল ও বিপত্সংকুল। বাংলাদেশে হাজারো পীর আছেন, কিন্তু রাজনীতি করেন কয় জনে? আপনাকে যারা তথ্য দিয়েছেন যে, তিনি শুধু মুরিদদের নিয়েই ব্যস্ত, তারা আপনাকে সঠিক তথ্য দেননি। তারা আপনাকে ভুল তথ্য দিয়েছেন। বাস্তব তথ্য হলো, তার রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকের সংখ্যা তার প্রকৃত মুরিদের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। আপনি ২৬ আগস্ট সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে সমাবেশের কথা উল্লেখ করেছেন, সেখানে হাজার হাজার যাদের দেখেছেন; তারা সবাই তার রাজনৈতিক কর্মী কিন্তু সবাই তার মুরিদ নন। তার রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুরিদ হওয়া কোনো শর্ত নয়। এমনকি কাউকে মুরিদ হতে বলাও হয় না। রাজনীতির সঙ্গে তার পীর-মুরিদির কোনো সম্পর্ক নেই বরং পীর-মুরিদির জন্য আলাদা সংগঠন আছে। যা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, যেখানে শুধু ইসলাহি ও আত্মশুদ্ধিমূলক কর্মসূচি রয়েছে।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি তো বাংলাদেশের অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কথাও আপনার লেখায় উল্লেখ করেছেন। তাকে আপনি একজন ওলি এবং কামেল পীরও বলেছেন। মওলানা ভাসানীর অনেক কর্মী এখন জাতীয় রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত। আপনার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও মওলানা ভাসানীর সহকর্মী ছিলেন। মওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য যেমন তার মুরিদ হওয়ার প্রয়োজন হতো না তেমনি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্যও তার মুরিদ হওয়া লাগে না। এমনকি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুসলিম হওয়াও শর্ত নয়। পীর সাহেব চরমোনাইর অনেক অমুসলিম রাজনৈতিক কর্মীও আছেন, যেমনটি ছিল মওলানা ভাসানীর। পীর সাহেব চরমোনাইর বেশির ভাগ রাজনৈতিক কর্মীই সমাজের শোষিত, বঞ্চিত ও অবহেলিত মেহনতি মানুষ। কারণ, তিনি ঢাকার অভিজাত এলাকায় এসি রুমে বসে রাজনীতি করেন না। তিনি বছরের প্রায় প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে, অবহেলিত জনপদে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন। তার মতো জনসম্পৃক্ত মানবতাবাদী, দরদি আর একজন নেতার নাম কি বলতে পারবেন মাননীয় বঙ্গবীর? যে নেতা মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের দুনিয়া-আখিরাতের নাজাতের জন্য বছরের প্রতিটি দিন মানুষের পেছনে ঘোরেন তাকে বঙ্গবীর নসিহত করছেন মানুষকে মানুষ ভাবতে!

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি একটি কথা বার বার বলেছেন যে, আপনি মুরিদ হতে সে প্রোগ্রামে যাননি। আপনি এ কথাটি ২৬ আগস্ট আলোচনায়ও কয়েক দফা বলেছিলেন। কথাটি কতটুকু শোভনীয়? সে প্রোগ্রামে তো আরও বেশ কয়েকজন জাতীয় নেতা ছিলেন। সেটা তো কোনো মুরিদ বানানোর প্রোগ্রাম ছিল না। আপনি কি মনে করেন, আপনাকে আমরা সম্মান করি, আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠানে দাওয়াত করি, মুরিদ বানানোর জন্য? আপনার মধ্যে এমন মুরিদ-আতঙ্ক ঢুকল কীভাবে তা আমাদের বোধগম্য নয়।

দ্বিতীয় যে বিষয়টিতে মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছে, তা হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। এটিও বঙ্গবীরের লেখার শিরোনামের মতোই ভিত্তিহীন ও মনগড়া। চরমোনাই মাদ্রাসায় পাকিস্তানি নয় বরং মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানস্থল ছিল। বঙ্গবীর একটু কষ্ট করে বরিশাল অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খোঁজখবর নিলে প্রকৃত তথ্য জানতে পারবেন। তা ছাড়া বঙ্গবীর মরহুম পীর সাহেবের কথা উল্লেখ করেছেন। যিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতি শুরু করেছিলেন ১৯৮১ সালে হজরত মুহাম্মদুল্লাহ্ হাফেজ্জী হুজুরের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হিসেবে। পীর হিসেবেও তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন ১৯৭৩ সালে। পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির সঙ্গে তার কখনো কোনো সংস্রব তো ছিলই না বরং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির সঙ্গে তার বিরোধ ছিল সর্বজনবিদিত। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের সহযোগী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ভুল রাজনীতির বিষয়ে মরহুম পীর সাহেবের ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জ বঙ্গবীরের ভুলে যাওয়ার কথা নয়।

বঙ্গবীর যদি শিকড়হীন বামপন্থি রাজনীতিকদের মতো সব ইসলামপন্থিকেই পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিতে চান, তাহলে তা হবে আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। বামপন্থি তথা এ দেশের সমাজতন্ত্রী ও কমিউনিস্টরা মুক্তিযুদ্ধকে একটি আদর্শিক লড়াই বলে দেশের সব ইসলামপন্থিকে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি এবং পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিয়ে থাকে। অথচ মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধ-পূর্ববর্তী আন্দোলনের সুদীর্ঘ সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কোনো আদর্শের লড়াই ছিল না। ছিল অধিকার আদায়ের লড়াই। ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, চাকরি-ব্যবসার সমতার অধিকার, উন্নয়ন-উৎপাদন ও শিল্পায়নে ইনসাফ ও সমতার অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার-প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে।

আজকে মুক্তিযুদ্ধকে ধর্মের বিরুদ্ধে তথা ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর প্রচেষ্টা চলছে। ইসলাম না-পছন্দ একটি শ্রেণি প্রচারণা চালাচ্ছে যে, মুক্তিযুদ্ধ ছিল ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির লড়াই। অথচ মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃতপক্ষে কোনো ধর্ম বা ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ছিল না। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে যে আওয়ামী লীগ আজ জান কোরবান করছে, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বা যুদ্ধ-পূর্বসময়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন আওয়ামী লীগও কখনো ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলেনি। ১৯৬৬-এর ৬ দফা, ’৭০-এ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার, ’৭১-এ অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এমনকি মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টায় কখনই কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা বলা হয়নি। অথচ বিস্ময়করভাবে ’৭২-এর পর থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র হয়ে গেল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। তবে হ্যাঁ, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ইসলামের বিধিবিধানের অনুসারী না হয়েও ইসলাম রক্ষার কথা বলে এ দেশের মুসলমানদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তারা জুলুম, নির্যাতন আর বেইনসাফি করে পাকিস্তান রাষ্ট্রকে যেমন ধ্বংস করেছে তেমন ইসলাম রক্ষার কথা বলে বর্বরতা চালিয়ে ইসলামেরও বদনাম করেছে। আর ইসলামী নাম ধারণ করে যারা তাদের সহযোগিতা করেছে, সমর্থন করেছে তারা এ ভূখণ্ডে ইসলামের সৌন্দর্যে কালিমা লেপন করেছে। তারাই আজ ইসলামবিরোধী শক্তির হাতে একটি অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে আদর্শিক লেবেল দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের ইন্ধনে একটি পক্ষ প্রচারণা চালিয়েছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ভারতের অঙ্গীভূত হয়ে যাবে। বাংলাদেশের মুসলিম পরিচিতি বিলীন হয়ে যাবে। যুদ্ধ-পরবর্তী ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে তাদের জবাব দিয়েছিলেন। তিনি সেদিন রেসকোর্সের (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমি মুসলমান, মুসলমান একবারই মরে, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র।’ তিনি নিজেকে একজন মুসলমান দাবি করে যারা তাকে ইসলামের দুশমন বলেছে, তাদের জবাব দিয়েছেন। আর বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম রাষ্ট্র বলে স্বাধীনতার পরও বাংলাদেশের মুসলিম পরিচয় অটুট থাকবে, তিনি এই নিশ্চয়তা দিয়েছেন। এজন্যই তিনি ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্যভুক্ত করেছিলেন। তিনি দেশে ফিরে এসেই রেডিওতে কোরআন তেলাওয়াত চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যা ১৬ ডিসেম্বরের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তিনি দেশে ফেরার আগেই ইন্দিরা গান্ধীর কাছ থেকে ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশ থেকে কবে প্রত্যাহার করা হবে সেই ওয়াদা নিয়েছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে চায়। ইসলাম কোনো সাম্প্রদায়িক আদর্শ নয়। ইসলামে একটি সর্বজনীন সমাজ ও রাষ্ট্রদর্শন রয়েছে। ইসলামেই রয়েছে প্রকৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের গ্যারান্টি। ইসলাম শুধু মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তাই করে না বরং গোটা সৃষ্টিজগতের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তা করে। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা, প্রায় অর্ধ পৃথিবীর শাসক হজরত ওমর (রা.) বলেছিলেন, ‘আমার শাসনকালে যদি ফোরাতের তীরে একটি কুকুরও না খেয়ে মারা যায় সেটারও আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।’ মানবতার নবী হজরত মুহাম্মদ (স.) বলেছেন, ‘আমার মেয়ে ফাতিমাও যদি চোর প্রমাণিত হয় তাহলে তারও হাত কেটে দেওয়া হবে।’ প্রিয় নবী (সা.) বিদায় হজের ভাষণে বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমরা যা খাও তোমাদের অধীনস্থদেরও তা খাওয়াবে, তোমরা যা পরিধান কর তোমাদের অধীনস্থদেরও তা পরিধান করাবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘অনারবের ওপর আরবের কোনো প্রাধান্য নেই, কালোর ওপর সাদার কোনো প্রাধান্য নেই।’ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গণমানুষের মাঝে ইনসাফ, সুবিচার, মানবিক মর্যাদা পাওয়ার যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছিল সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুটি বাস্তবতা যদি কেউ স্বীকার না করে তাহলে গণমানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। দুটি বিষয় হলো, মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচয় অর্জিত হয়েছে আর ইসলামে রয়েছে আমাদের জাতিসত্তার শিকড়। এ বাস্তবতা সামনে রেখেই ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে। এ কারণেই আমরা বঙ্গবীরদের সম্মান করি।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্জন নিয়েও প্রশ্ন করেছেন। বঙ্গবীর হয়তো রাজনৈতিক অর্জন বলতে এমপি, মন্ত্রী বা ক্ষমতাপ্রাপ্তিকে বুঝিয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার বা ক্ষমতার অংশীদারিত্ব পাওয়ার রাজনীতি করে না। তেমন রাজনীতি করলে হয়তো ইসলামী আন্দোলনের কিছু নেতার জাগতিক ফায়দা হবে। কিন্তু তাতে জনগণের কী লাভ। ইসলামী আন্দোলন তো মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য রাজনীতি করে। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন দেখতে চায়। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিকে ক্ষমতা ও ভোগের হাতিয়ার মনে করে না। ইসলামী আন্দোলন ইসলাম কায়েম ও গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতিকে পবিত্র ইবাদত মনে করে। এজন্যই বৈষয়িক দৃষ্টিতে দৃশ্যমান কোনো অর্জন না থাকলেও ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকদের মাঝে কোনো হতাশা নেই। একজন মুসলমানের আজীবন নামাজ পড়েও যেমন কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই; তেমন ইসলামী আন্দোলনের রাজনীতিতেও কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই। বরং এ আন্দোলনে যে যত ত্যাগ দিতে পারে তার তত তৃপ্তি। তাই শুধু বস্তুতান্ত্রিক ভোগের রাজনীতির মানদণ্ডে ইসলামী আন্দোলনের সফলতা-বিফলতার পরিমাপ করা ঠিক হবে না।


লেখক :  যুগ্ম মহাসচিব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে