শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

গাজী আতাউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

 তিনি তার লেখায় পীর সাহেব চরমোনাই ও ইসলামী আন্দোলনের প্রতি যে শুভ কামনা এবং ভালোবাসা প্রকাশ ঘটিয়েছেন; আমরা মনে করি তাতে তিনি তার হৃদয়ের বিশালতাই প্রকাশ করেছেন। আমরাও তাকে ভালোবাসি বলেই বার বার তাকে আমাদের অনুষ্ঠানগুলোয় আমন্ত্রণ জানাই। তিনি আমাদের সমালোচনা করলেও আমরা তাকে ভালোবাসি। আমরা তাকে ভালোবাসি দেশের একজন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দীনি ভাই হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক হিসেবে।

একজন প্রাজ্ঞ ও বর্ষীয়ান রাজনীতিক হিসেবে তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেই পারেন। তার দৃষ্টিতে আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিলে আমরা বরং আরও উপকৃত হব। পীর সাহেব চরমোনাইকেও তিনি পরামর্শ দিতে পারেন। কারণ, পীর সাহেব বয়সের দিক থেকে তার চেয়ে কম করে হলেও ২০ বছরের ছোট হবেন। আর পীর সাহেব ভুলের ঊর্ধ্বে, এ কথা কখনো বলেন না। বরং তারও ভুল হতে পারে সে কথা তিনি সব সময়ই বলেন এবং ভুল হলে বিজ্ঞজনকে তা ধরিয়ে দিতে বলেন। অতএব, বঙ্গবীর হজরত পীর সাহেবকে গঠনমূলক যে পরামর্শগুলো দিয়েছেন এমন পরামর্শ আমরা আগামীতেও প্রত্যাশা করি। বঙ্গবীর, আপনি দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসেন। আপনার পরামর্শ, আপনার দিকনির্দেশনা আমাদের প্রয়োজন।

তবে অতি বিনয়ের সঙ্গে আপনার লেখার দুটি প্রসঙ্গে আমাদের বিস্ময় ও হতাশার কথা লিখতে বাধ্য হচ্ছি। একটি প্রসঙ্গ হলো আপনার লেখার শিরোনাম ‘সবাইকে মুরিদ ভাবা উচিত নয়, মানুষ ভাবতে শিখুন’। আরেকটি প্রসঙ্গ হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। দুটি বিষয়ই জনগণের মাঝে ভুল বার্তা পৌঁছিয়েছে। আপনার মতো ওজনদার মানুষের কাছ থেকে এমন ওজনহীন কথা একেবারেই বেমানান। আপনার মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনীতিকের কাছ থেকে এমন দায়িত্বহীন বক্তব্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত। একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এবং একমাত্র বেসামরিক সেক্টর কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত আপনার যে কোনো বক্তব্য তথ্যভিত্তিক হওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা নোংরা রাজনীতি করে, আমরা তাদের থেকে আপনাকে আলাদা মনে করি।

পরম শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, পীর সাহেব চরমোনাইর কোন সে আচরণ যা আপনার কাছে মনে হয়েছে যে, তিনি সবাইকে তার মুরিদ ভাবেন? তিনি সবাইকে মুরিদ ভাবলে রাজনীতিতে আসতেন না, পীর-মুরিদি নিয়েই পড়ে থাকতেন। পীর-মুরিদি অনেক নিরাপদ আর রাজনৈতিক ময়দান অনেক জটিল ও বিপত্সংকুল। বাংলাদেশে হাজারো পীর আছেন, কিন্তু রাজনীতি করেন কয় জনে? আপনাকে যারা তথ্য দিয়েছেন যে, তিনি শুধু মুরিদদের নিয়েই ব্যস্ত, তারা আপনাকে সঠিক তথ্য দেননি। তারা আপনাকে ভুল তথ্য দিয়েছেন। বাস্তব তথ্য হলো, তার রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকের সংখ্যা তার প্রকৃত মুরিদের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। আপনি ২৬ আগস্ট সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে সমাবেশের কথা উল্লেখ করেছেন, সেখানে হাজার হাজার যাদের দেখেছেন; তারা সবাই তার রাজনৈতিক কর্মী কিন্তু সবাই তার মুরিদ নন। তার রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুরিদ হওয়া কোনো শর্ত নয়। এমনকি কাউকে মুরিদ হতে বলাও হয় না। রাজনীতির সঙ্গে তার পীর-মুরিদির কোনো সম্পর্ক নেই বরং পীর-মুরিদির জন্য আলাদা সংগঠন আছে। যা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, যেখানে শুধু ইসলাহি ও আত্মশুদ্ধিমূলক কর্মসূচি রয়েছে।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি তো বাংলাদেশের অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কথাও আপনার লেখায় উল্লেখ করেছেন। তাকে আপনি একজন ওলি এবং কামেল পীরও বলেছেন। মওলানা ভাসানীর অনেক কর্মী এখন জাতীয় রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত। আপনার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও মওলানা ভাসানীর সহকর্মী ছিলেন। মওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য যেমন তার মুরিদ হওয়ার প্রয়োজন হতো না তেমনি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্যও তার মুরিদ হওয়া লাগে না। এমনকি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুসলিম হওয়াও শর্ত নয়। পীর সাহেব চরমোনাইর অনেক অমুসলিম রাজনৈতিক কর্মীও আছেন, যেমনটি ছিল মওলানা ভাসানীর। পীর সাহেব চরমোনাইর বেশির ভাগ রাজনৈতিক কর্মীই সমাজের শোষিত, বঞ্চিত ও অবহেলিত মেহনতি মানুষ। কারণ, তিনি ঢাকার অভিজাত এলাকায় এসি রুমে বসে রাজনীতি করেন না। তিনি বছরের প্রায় প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে, অবহেলিত জনপদে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন। তার মতো জনসম্পৃক্ত মানবতাবাদী, দরদি আর একজন নেতার নাম কি বলতে পারবেন মাননীয় বঙ্গবীর? যে নেতা মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের দুনিয়া-আখিরাতের নাজাতের জন্য বছরের প্রতিটি দিন মানুষের পেছনে ঘোরেন তাকে বঙ্গবীর নসিহত করছেন মানুষকে মানুষ ভাবতে!

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি একটি কথা বার বার বলেছেন যে, আপনি মুরিদ হতে সে প্রোগ্রামে যাননি। আপনি এ কথাটি ২৬ আগস্ট আলোচনায়ও কয়েক দফা বলেছিলেন। কথাটি কতটুকু শোভনীয়? সে প্রোগ্রামে তো আরও বেশ কয়েকজন জাতীয় নেতা ছিলেন। সেটা তো কোনো মুরিদ বানানোর প্রোগ্রাম ছিল না। আপনি কি মনে করেন, আপনাকে আমরা সম্মান করি, আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠানে দাওয়াত করি, মুরিদ বানানোর জন্য? আপনার মধ্যে এমন মুরিদ-আতঙ্ক ঢুকল কীভাবে তা আমাদের বোধগম্য নয়।

দ্বিতীয় যে বিষয়টিতে মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছে, তা হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। এটিও বঙ্গবীরের লেখার শিরোনামের মতোই ভিত্তিহীন ও মনগড়া। চরমোনাই মাদ্রাসায় পাকিস্তানি নয় বরং মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানস্থল ছিল। বঙ্গবীর একটু কষ্ট করে বরিশাল অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খোঁজখবর নিলে প্রকৃত তথ্য জানতে পারবেন। তা ছাড়া বঙ্গবীর মরহুম পীর সাহেবের কথা উল্লেখ করেছেন। যিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতি শুরু করেছিলেন ১৯৮১ সালে হজরত মুহাম্মদুল্লাহ্ হাফেজ্জী হুজুরের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হিসেবে। পীর হিসেবেও তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন ১৯৭৩ সালে। পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির সঙ্গে তার কখনো কোনো সংস্রব তো ছিলই না বরং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির সঙ্গে তার বিরোধ ছিল সর্বজনবিদিত। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের সহযোগী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ভুল রাজনীতির বিষয়ে মরহুম পীর সাহেবের ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জ বঙ্গবীরের ভুলে যাওয়ার কথা নয়।

বঙ্গবীর যদি শিকড়হীন বামপন্থি রাজনীতিকদের মতো সব ইসলামপন্থিকেই পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিতে চান, তাহলে তা হবে আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। বামপন্থি তথা এ দেশের সমাজতন্ত্রী ও কমিউনিস্টরা মুক্তিযুদ্ধকে একটি আদর্শিক লড়াই বলে দেশের সব ইসলামপন্থিকে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি এবং পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিয়ে থাকে। অথচ মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধ-পূর্ববর্তী আন্দোলনের সুদীর্ঘ সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কোনো আদর্শের লড়াই ছিল না। ছিল অধিকার আদায়ের লড়াই। ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, চাকরি-ব্যবসার সমতার অধিকার, উন্নয়ন-উৎপাদন ও শিল্পায়নে ইনসাফ ও সমতার অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার-প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে।

আজকে মুক্তিযুদ্ধকে ধর্মের বিরুদ্ধে তথা ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর প্রচেষ্টা চলছে। ইসলাম না-পছন্দ একটি শ্রেণি প্রচারণা চালাচ্ছে যে, মুক্তিযুদ্ধ ছিল ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির লড়াই। অথচ মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃতপক্ষে কোনো ধর্ম বা ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ছিল না। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে যে আওয়ামী লীগ আজ জান কোরবান করছে, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বা যুদ্ধ-পূর্বসময়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন আওয়ামী লীগও কখনো ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলেনি। ১৯৬৬-এর ৬ দফা, ’৭০-এ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার, ’৭১-এ অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এমনকি মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টায় কখনই কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা বলা হয়নি। অথচ বিস্ময়করভাবে ’৭২-এর পর থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র হয়ে গেল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। তবে হ্যাঁ, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ইসলামের বিধিবিধানের অনুসারী না হয়েও ইসলাম রক্ষার কথা বলে এ দেশের মুসলমানদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তারা জুলুম, নির্যাতন আর বেইনসাফি করে পাকিস্তান রাষ্ট্রকে যেমন ধ্বংস করেছে তেমন ইসলাম রক্ষার কথা বলে বর্বরতা চালিয়ে ইসলামেরও বদনাম করেছে। আর ইসলামী নাম ধারণ করে যারা তাদের সহযোগিতা করেছে, সমর্থন করেছে তারা এ ভূখণ্ডে ইসলামের সৌন্দর্যে কালিমা লেপন করেছে। তারাই আজ ইসলামবিরোধী শক্তির হাতে একটি অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে আদর্শিক লেবেল দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের ইন্ধনে একটি পক্ষ প্রচারণা চালিয়েছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ভারতের অঙ্গীভূত হয়ে যাবে। বাংলাদেশের মুসলিম পরিচিতি বিলীন হয়ে যাবে। যুদ্ধ-পরবর্তী ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে তাদের জবাব দিয়েছিলেন। তিনি সেদিন রেসকোর্সের (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমি মুসলমান, মুসলমান একবারই মরে, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র।’ তিনি নিজেকে একজন মুসলমান দাবি করে যারা তাকে ইসলামের দুশমন বলেছে, তাদের জবাব দিয়েছেন। আর বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম রাষ্ট্র বলে স্বাধীনতার পরও বাংলাদেশের মুসলিম পরিচয় অটুট থাকবে, তিনি এই নিশ্চয়তা দিয়েছেন। এজন্যই তিনি ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্যভুক্ত করেছিলেন। তিনি দেশে ফিরে এসেই রেডিওতে কোরআন তেলাওয়াত চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যা ১৬ ডিসেম্বরের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তিনি দেশে ফেরার আগেই ইন্দিরা গান্ধীর কাছ থেকে ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশ থেকে কবে প্রত্যাহার করা হবে সেই ওয়াদা নিয়েছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে চায়। ইসলাম কোনো সাম্প্রদায়িক আদর্শ নয়। ইসলামে একটি সর্বজনীন সমাজ ও রাষ্ট্রদর্শন রয়েছে। ইসলামেই রয়েছে প্রকৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের গ্যারান্টি। ইসলাম শুধু মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তাই করে না বরং গোটা সৃষ্টিজগতের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তা করে। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা, প্রায় অর্ধ পৃথিবীর শাসক হজরত ওমর (রা.) বলেছিলেন, ‘আমার শাসনকালে যদি ফোরাতের তীরে একটি কুকুরও না খেয়ে মারা যায় সেটারও আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।’ মানবতার নবী হজরত মুহাম্মদ (স.) বলেছেন, ‘আমার মেয়ে ফাতিমাও যদি চোর প্রমাণিত হয় তাহলে তারও হাত কেটে দেওয়া হবে।’ প্রিয় নবী (সা.) বিদায় হজের ভাষণে বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমরা যা খাও তোমাদের অধীনস্থদেরও তা খাওয়াবে, তোমরা যা পরিধান কর তোমাদের অধীনস্থদেরও তা পরিধান করাবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘অনারবের ওপর আরবের কোনো প্রাধান্য নেই, কালোর ওপর সাদার কোনো প্রাধান্য নেই।’ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গণমানুষের মাঝে ইনসাফ, সুবিচার, মানবিক মর্যাদা পাওয়ার যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছিল সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুটি বাস্তবতা যদি কেউ স্বীকার না করে তাহলে গণমানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। দুটি বিষয় হলো, মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচয় অর্জিত হয়েছে আর ইসলামে রয়েছে আমাদের জাতিসত্তার শিকড়। এ বাস্তবতা সামনে রেখেই ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে। এ কারণেই আমরা বঙ্গবীরদের সম্মান করি।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্জন নিয়েও প্রশ্ন করেছেন। বঙ্গবীর হয়তো রাজনৈতিক অর্জন বলতে এমপি, মন্ত্রী বা ক্ষমতাপ্রাপ্তিকে বুঝিয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার বা ক্ষমতার অংশীদারিত্ব পাওয়ার রাজনীতি করে না। তেমন রাজনীতি করলে হয়তো ইসলামী আন্দোলনের কিছু নেতার জাগতিক ফায়দা হবে। কিন্তু তাতে জনগণের কী লাভ। ইসলামী আন্দোলন তো মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য রাজনীতি করে। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন দেখতে চায়। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিকে ক্ষমতা ও ভোগের হাতিয়ার মনে করে না। ইসলামী আন্দোলন ইসলাম কায়েম ও গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতিকে পবিত্র ইবাদত মনে করে। এজন্যই বৈষয়িক দৃষ্টিতে দৃশ্যমান কোনো অর্জন না থাকলেও ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকদের মাঝে কোনো হতাশা নেই। একজন মুসলমানের আজীবন নামাজ পড়েও যেমন কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই; তেমন ইসলামী আন্দোলনের রাজনীতিতেও কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই। বরং এ আন্দোলনে যে যত ত্যাগ দিতে পারে তার তত তৃপ্তি। তাই শুধু বস্তুতান্ত্রিক ভোগের রাজনীতির মানদণ্ডে ইসলামী আন্দোলনের সফলতা-বিফলতার পরিমাপ করা ঠিক হবে না।


লেখক :  যুগ্ম মহাসচিব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত
জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির
পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ
গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি
১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ
গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান
সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা
অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি
ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি
রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য
এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর
ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট
ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার
বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন