শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

গাজী আতাউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর সাহেব চরমোনাইকে বঙ্গবীরের নসিহত প্রসঙ্গ

 তিনি তার লেখায় পীর সাহেব চরমোনাই ও ইসলামী আন্দোলনের প্রতি যে শুভ কামনা এবং ভালোবাসা প্রকাশ ঘটিয়েছেন; আমরা মনে করি তাতে তিনি তার হৃদয়ের বিশালতাই প্রকাশ করেছেন। আমরাও তাকে ভালোবাসি বলেই বার বার তাকে আমাদের অনুষ্ঠানগুলোয় আমন্ত্রণ জানাই। তিনি আমাদের সমালোচনা করলেও আমরা তাকে ভালোবাসি। আমরা তাকে ভালোবাসি দেশের একজন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দীনি ভাই হিসেবে। আমরা তাকে ভালোবাসি একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক হিসেবে।

একজন প্রাজ্ঞ ও বর্ষীয়ান রাজনীতিক হিসেবে তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেই পারেন। তার দৃষ্টিতে আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিলে আমরা বরং আরও উপকৃত হব। পীর সাহেব চরমোনাইকেও তিনি পরামর্শ দিতে পারেন। কারণ, পীর সাহেব বয়সের দিক থেকে তার চেয়ে কম করে হলেও ২০ বছরের ছোট হবেন। আর পীর সাহেব ভুলের ঊর্ধ্বে, এ কথা কখনো বলেন না। বরং তারও ভুল হতে পারে সে কথা তিনি সব সময়ই বলেন এবং ভুল হলে বিজ্ঞজনকে তা ধরিয়ে দিতে বলেন। অতএব, বঙ্গবীর হজরত পীর সাহেবকে গঠনমূলক যে পরামর্শগুলো দিয়েছেন এমন পরামর্শ আমরা আগামীতেও প্রত্যাশা করি। বঙ্গবীর, আপনি দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসেন। আপনার পরামর্শ, আপনার দিকনির্দেশনা আমাদের প্রয়োজন।

তবে অতি বিনয়ের সঙ্গে আপনার লেখার দুটি প্রসঙ্গে আমাদের বিস্ময় ও হতাশার কথা লিখতে বাধ্য হচ্ছি। একটি প্রসঙ্গ হলো আপনার লেখার শিরোনাম ‘সবাইকে মুরিদ ভাবা উচিত নয়, মানুষ ভাবতে শিখুন’। আরেকটি প্রসঙ্গ হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। দুটি বিষয়ই জনগণের মাঝে ভুল বার্তা পৌঁছিয়েছে। আপনার মতো ওজনদার মানুষের কাছ থেকে এমন ওজনহীন কথা একেবারেই বেমানান। আপনার মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনীতিকের কাছ থেকে এমন দায়িত্বহীন বক্তব্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত। একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এবং একমাত্র বেসামরিক সেক্টর কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত আপনার যে কোনো বক্তব্য তথ্যভিত্তিক হওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা নোংরা রাজনীতি করে, আমরা তাদের থেকে আপনাকে আলাদা মনে করি।

পরম শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, পীর সাহেব চরমোনাইর কোন সে আচরণ যা আপনার কাছে মনে হয়েছে যে, তিনি সবাইকে তার মুরিদ ভাবেন? তিনি সবাইকে মুরিদ ভাবলে রাজনীতিতে আসতেন না, পীর-মুরিদি নিয়েই পড়ে থাকতেন। পীর-মুরিদি অনেক নিরাপদ আর রাজনৈতিক ময়দান অনেক জটিল ও বিপত্সংকুল। বাংলাদেশে হাজারো পীর আছেন, কিন্তু রাজনীতি করেন কয় জনে? আপনাকে যারা তথ্য দিয়েছেন যে, তিনি শুধু মুরিদদের নিয়েই ব্যস্ত, তারা আপনাকে সঠিক তথ্য দেননি। তারা আপনাকে ভুল তথ্য দিয়েছেন। বাস্তব তথ্য হলো, তার রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকের সংখ্যা তার প্রকৃত মুরিদের সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। আপনি ২৬ আগস্ট সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে সমাবেশের কথা উল্লেখ করেছেন, সেখানে হাজার হাজার যাদের দেখেছেন; তারা সবাই তার রাজনৈতিক কর্মী কিন্তু সবাই তার মুরিদ নন। তার রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুরিদ হওয়া কোনো শর্ত নয়। এমনকি কাউকে মুরিদ হতে বলাও হয় না। রাজনীতির সঙ্গে তার পীর-মুরিদির কোনো সম্পর্ক নেই বরং পীর-মুরিদির জন্য আলাদা সংগঠন আছে। যা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, যেখানে শুধু ইসলাহি ও আত্মশুদ্ধিমূলক কর্মসূচি রয়েছে।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি তো বাংলাদেশের অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কথাও আপনার লেখায় উল্লেখ করেছেন। তাকে আপনি একজন ওলি এবং কামেল পীরও বলেছেন। মওলানা ভাসানীর অনেক কর্মী এখন জাতীয় রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত। আপনার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও মওলানা ভাসানীর সহকর্মী ছিলেন। মওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য যেমন তার মুরিদ হওয়ার প্রয়োজন হতো না তেমনি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্যও তার মুরিদ হওয়া লাগে না। এমনকি পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য মুসলিম হওয়াও শর্ত নয়। পীর সাহেব চরমোনাইর অনেক অমুসলিম রাজনৈতিক কর্মীও আছেন, যেমনটি ছিল মওলানা ভাসানীর। পীর সাহেব চরমোনাইর বেশির ভাগ রাজনৈতিক কর্মীই সমাজের শোষিত, বঞ্চিত ও অবহেলিত মেহনতি মানুষ। কারণ, তিনি ঢাকার অভিজাত এলাকায় এসি রুমে বসে রাজনীতি করেন না। তিনি বছরের প্রায় প্রতিদিন গ্রামে-গঞ্জে, অবহেলিত জনপদে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন। তার মতো জনসম্পৃক্ত মানবতাবাদী, দরদি আর একজন নেতার নাম কি বলতে পারবেন মাননীয় বঙ্গবীর? যে নেতা মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের দুনিয়া-আখিরাতের নাজাতের জন্য বছরের প্রতিটি দিন মানুষের পেছনে ঘোরেন তাকে বঙ্গবীর নসিহত করছেন মানুষকে মানুষ ভাবতে!

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর, আপনি একটি কথা বার বার বলেছেন যে, আপনি মুরিদ হতে সে প্রোগ্রামে যাননি। আপনি এ কথাটি ২৬ আগস্ট আলোচনায়ও কয়েক দফা বলেছিলেন। কথাটি কতটুকু শোভনীয়? সে প্রোগ্রামে তো আরও বেশ কয়েকজন জাতীয় নেতা ছিলেন। সেটা তো কোনো মুরিদ বানানোর প্রোগ্রাম ছিল না। আপনি কি মনে করেন, আপনাকে আমরা সম্মান করি, আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠানে দাওয়াত করি, মুরিদ বানানোর জন্য? আপনার মধ্যে এমন মুরিদ-আতঙ্ক ঢুকল কীভাবে তা আমাদের বোধগম্য নয়।

দ্বিতীয় যে বিষয়টিতে মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছে, তা হলো, ‘মুক্তিযুদ্ধে চরমোনাই ছিল পাকিস্তান ঘেঁষা’। এটিও বঙ্গবীরের লেখার শিরোনামের মতোই ভিত্তিহীন ও মনগড়া। চরমোনাই মাদ্রাসায় পাকিস্তানি নয় বরং মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানস্থল ছিল। বঙ্গবীর একটু কষ্ট করে বরিশাল অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খোঁজখবর নিলে প্রকৃত তথ্য জানতে পারবেন। তা ছাড়া বঙ্গবীর মরহুম পীর সাহেবের কথা উল্লেখ করেছেন। যিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতি শুরু করেছিলেন ১৯৮১ সালে হজরত মুহাম্মদুল্লাহ্ হাফেজ্জী হুজুরের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হিসেবে। পীর হিসেবেও তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন ১৯৭৩ সালে। পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির সঙ্গে তার কখনো কোনো সংস্রব তো ছিলই না বরং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির সঙ্গে তার বিরোধ ছিল সর্বজনবিদিত। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের সহযোগী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ভুল রাজনীতির বিষয়ে মরহুম পীর সাহেবের ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জ বঙ্গবীরের ভুলে যাওয়ার কথা নয়।

বঙ্গবীর যদি শিকড়হীন বামপন্থি রাজনীতিকদের মতো সব ইসলামপন্থিকেই পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিতে চান, তাহলে তা হবে আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। বামপন্থি তথা এ দেশের সমাজতন্ত্রী ও কমিউনিস্টরা মুক্তিযুদ্ধকে একটি আদর্শিক লড়াই বলে দেশের সব ইসলামপন্থিকে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি এবং পাকিস্তানপন্থি আখ্যা দিয়ে থাকে। অথচ মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধ-পূর্ববর্তী আন্দোলনের সুদীর্ঘ সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কোনো আদর্শের লড়াই ছিল না। ছিল অধিকার আদায়ের লড়াই। ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, চাকরি-ব্যবসার সমতার অধিকার, উন্নয়ন-উৎপাদন ও শিল্পায়নে ইনসাফ ও সমতার অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার-প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে।

আজকে মুক্তিযুদ্ধকে ধর্মের বিরুদ্ধে তথা ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর প্রচেষ্টা চলছে। ইসলাম না-পছন্দ একটি শ্রেণি প্রচারণা চালাচ্ছে যে, মুক্তিযুদ্ধ ছিল ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির লড়াই। অথচ মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃতপক্ষে কোনো ধর্ম বা ধর্মীয় শক্তির বিরুদ্ধে ছিল না। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে যে আওয়ামী লীগ আজ জান কোরবান করছে, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বা যুদ্ধ-পূর্বসময়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন আওয়ামী লীগও কখনো ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলেনি। ১৯৬৬-এর ৬ দফা, ’৭০-এ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার, ’৭১-এ অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এমনকি মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টায় কখনই কোথাও ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা বলা হয়নি। অথচ বিস্ময়করভাবে ’৭২-এর পর থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র হয়ে গেল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। তবে হ্যাঁ, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ইসলামের বিধিবিধানের অনুসারী না হয়েও ইসলাম রক্ষার কথা বলে এ দেশের মুসলমানদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তারা জুলুম, নির্যাতন আর বেইনসাফি করে পাকিস্তান রাষ্ট্রকে যেমন ধ্বংস করেছে তেমন ইসলাম রক্ষার কথা বলে বর্বরতা চালিয়ে ইসলামেরও বদনাম করেছে। আর ইসলামী নাম ধারণ করে যারা তাদের সহযোগিতা করেছে, সমর্থন করেছে তারা এ ভূখণ্ডে ইসলামের সৌন্দর্যে কালিমা লেপন করেছে। তারাই আজ ইসলামবিরোধী শক্তির হাতে একটি অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে আদর্শিক লেবেল দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের ইন্ধনে একটি পক্ষ প্রচারণা চালিয়েছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ভারতের অঙ্গীভূত হয়ে যাবে। বাংলাদেশের মুসলিম পরিচিতি বিলীন হয়ে যাবে। যুদ্ধ-পরবর্তী ’৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে তাদের জবাব দিয়েছিলেন। তিনি সেদিন রেসকোর্সের (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমি মুসলমান, মুসলমান একবারই মরে, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র।’ তিনি নিজেকে একজন মুসলমান দাবি করে যারা তাকে ইসলামের দুশমন বলেছে, তাদের জবাব দিয়েছেন। আর বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম রাষ্ট্র বলে স্বাধীনতার পরও বাংলাদেশের মুসলিম পরিচয় অটুট থাকবে, তিনি এই নিশ্চয়তা দিয়েছেন। এজন্যই তিনি ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্যভুক্ত করেছিলেন। তিনি দেশে ফিরে এসেই রেডিওতে কোরআন তেলাওয়াত চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যা ১৬ ডিসেম্বরের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তিনি দেশে ফেরার আগেই ইন্দিরা গান্ধীর কাছ থেকে ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশ থেকে কবে প্রত্যাহার করা হবে সেই ওয়াদা নিয়েছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে চায়। ইসলাম কোনো সাম্প্রদায়িক আদর্শ নয়। ইসলামে একটি সর্বজনীন সমাজ ও রাষ্ট্রদর্শন রয়েছে। ইসলামেই রয়েছে প্রকৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের গ্যারান্টি। ইসলাম শুধু মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তাই করে না বরং গোটা সৃষ্টিজগতের অধিকার প্রতিষ্ঠার চিন্তা করে। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা, প্রায় অর্ধ পৃথিবীর শাসক হজরত ওমর (রা.) বলেছিলেন, ‘আমার শাসনকালে যদি ফোরাতের তীরে একটি কুকুরও না খেয়ে মারা যায় সেটারও আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।’ মানবতার নবী হজরত মুহাম্মদ (স.) বলেছেন, ‘আমার মেয়ে ফাতিমাও যদি চোর প্রমাণিত হয় তাহলে তারও হাত কেটে দেওয়া হবে।’ প্রিয় নবী (সা.) বিদায় হজের ভাষণে বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমরা যা খাও তোমাদের অধীনস্থদেরও তা খাওয়াবে, তোমরা যা পরিধান কর তোমাদের অধীনস্থদেরও তা পরিধান করাবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘অনারবের ওপর আরবের কোনো প্রাধান্য নেই, কালোর ওপর সাদার কোনো প্রাধান্য নেই।’ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গণমানুষের মাঝে ইনসাফ, সুবিচার, মানবিক মর্যাদা পাওয়ার যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছিল সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুটি বাস্তবতা যদি কেউ স্বীকার না করে তাহলে গণমানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। দুটি বিষয় হলো, মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচয় অর্জিত হয়েছে আর ইসলামে রয়েছে আমাদের জাতিসত্তার শিকড়। এ বাস্তবতা সামনে রেখেই ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে। এ কারণেই আমরা বঙ্গবীরদের সম্মান করি।

শ্রদ্ধেয় বঙ্গবীর ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্জন নিয়েও প্রশ্ন করেছেন। বঙ্গবীর হয়তো রাজনৈতিক অর্জন বলতে এমপি, মন্ত্রী বা ক্ষমতাপ্রাপ্তিকে বুঝিয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার বা ক্ষমতার অংশীদারিত্ব পাওয়ার রাজনীতি করে না। তেমন রাজনীতি করলে হয়তো ইসলামী আন্দোলনের কিছু নেতার জাগতিক ফায়দা হবে। কিন্তু তাতে জনগণের কী লাভ। ইসলামী আন্দোলন তো মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য রাজনীতি করে। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন দেখতে চায়। ইসলামী আন্দোলন রাজনীতিকে ক্ষমতা ও ভোগের হাতিয়ার মনে করে না। ইসলামী আন্দোলন ইসলাম কায়েম ও গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতিকে পবিত্র ইবাদত মনে করে। এজন্যই বৈষয়িক দৃষ্টিতে দৃশ্যমান কোনো অর্জন না থাকলেও ইসলামী আন্দোলনের কর্মী-সমর্থকদের মাঝে কোনো হতাশা নেই। একজন মুসলমানের আজীবন নামাজ পড়েও যেমন কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই; তেমন ইসলামী আন্দোলনের রাজনীতিতেও কোনো হতাশা নেই, ক্লান্তি নেই। বরং এ আন্দোলনে যে যত ত্যাগ দিতে পারে তার তত তৃপ্তি। তাই শুধু বস্তুতান্ত্রিক ভোগের রাজনীতির মানদণ্ডে ইসলামী আন্দোলনের সফলতা-বিফলতার পরিমাপ করা ঠিক হবে না।


লেখক :  যুগ্ম মহাসচিব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা
কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা

১১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন
ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৫৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা