শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

আহসান রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

...কিছু একটা নিয়ে ভাবছিলাম। হঠাৎ রিকশার ক্রিং ক্রিং শব্দে সম্বিত ফিরে পেলাম। রাস্তার পাশের স্কুলটার দিকে তাকাতেই দেখলাম শিক্ষার্থীরা ভবনের নিচতলার ফ্লোরে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে অ্যাসেম্বলি করছে। মুহূর্তেই মনটা খারাপ হয়ে গেল। আমাদের সময় স্কুলগুলো ছিল বিস্তৃত মাঠ আর বৃক্ষরাজিতে ঘেরা অথচ আমাদের সন্তানদের আমরা স্কুলে অ্যাসেম্বলি করার জায়গাটুকুও দিতে পারছি না। গাছের আধিক্য থেকেই হয়তো ঢাকা শহরের অধিকাংশ এলাকা গাছের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। অথচ কলাবাগান, জিগাতলা, গাবতলী, তালতলা, খেজুর বাগান, সেগুনবাগিচা, কাঁঠাল বাগান, লিচু বাগান, আমবাগান, কমলাপুর, কদমতলী, নীলক্ষেত, নিমতলী, জামতলী— এর কোনোটিই তার নামকরণের ঐতিহ্যকে ধারণ করতে পারেনি। ছোটবেলায় কোনো সুস্বাদু ফল খেলেই আঁটি বা বিচিটা উঠান বা স্কুলের আঙ্গিনায় পুঁতে রাখতাম। নিজের হাতে লাগানো এমন অসংখ্য গাছ এখনো পত্র-পল্লবে সুশোভিত হয়ে প্রকৃতির শোভা বাড়াচ্ছে। অথচ এ সময়ে এসে রমনা পার্কের সুবিশাল বৃক্ষগুলো দেখিয়ে যখন আমাদের সন্তানেরা প্রশ্ন করে এত বড় বড় গাছ কীভাবে দাঁড়িয়ে আছে কিংবা এত বিশাল বিশাল গাছ এখানে কীভাবে লাগানো সম্ভব হয়েছে, তখন আমরা তাকে উল্টা প্রশ্ন করি যে, এটা তুমি তোমার পাঠ্যবইতে পড়নি? আমরা তখন ভুলেই যাই যে, এটা বই থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নয় বরং এটাই প্রজন্ম শিক্ষা বা জেনারেশন লার্নিং যা আমরা নিজ নিজ পরিবার ও পারিপার্শ্বিক বলয় থেকে শিখেছি। আমি আমার মাকে দেখেছি কি চমৎকার কৌশলে সন্ধ্যাবেলা একঝাঁক হাঁস-মুরগি এক এক করে খুপিতে তোলে, দেখেছি কীভাবে মায়ের হাতে লাগানো কুমড়া গাছটি তিন পাতা পাঁচ পাতা করে বাড়তে বাড়তে একসময় পুরো ঘরের চাল ছেয়ে ফেলে, কত সুন্দরভাবে কুমড়া ফুল ফুটে থাকে, গাছে ঝুলে থাকা কোন লাউ বা কুমড়াটি খাওয়ার উপযোগী হয়েছে তা আমাদের মায়েরা বা নানী-দাদিরা যেভাবে বুঝে ফেলতেন এর সবই প্রজন্ম শিক্ষা যা কখনই পাঠ্যবইয়ে লিপিবদ্ধ থাকে না কারণ এই জ্ঞান বা শিক্ষাগুলো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে স্থানান্তরিত হয়। ফলে শহরে বেড়ে ওঠা শিশুদের মধ্যে এই প্রজন্ম শিক্ষার অভাবটা বেশ প্রকট হচ্ছে। এর ফলে তারা জানতে পারছে না কোন গাছে কোন ফুল বা ফল ধরে, শিম না করলা ভর্তি কোনো গাছের মাচার দিকে তাকালে কি এক অদ্ভুত সৌন্দর্যের অনুভূতি তৈরি হয় মনে, যে ডালিম বা আনার তারা খায় সে ডালিম ফুলের অকৃত্রিম কারুকার্য দেখার সুযোগ বা উপলক্ষ কোনোটাই তারা পায় না। তাদের অধিকাংশের অবসর কাটে টিভি কার্টুন দেখে বা কম্পিউটারে গেমস খেলে। ফলে প্রকৃতির প্রতি তাদের ভালোবাসা বোধ তৈরি হয় না। এ জন্য তারা বাসাবাড়ি বা বিদ্যালয়ে টবে সাজিয়ে রাখা কোনো গাছের পাতা ছিঁড়তে বা ডাল ভাঙতে আনন্দ অনুভব করে। তাই নগর কৃষি নিয়ে কাজ করা অগ্রজ প্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্স তাদের ছাদ বাগান কার্যক্রমের পাশাপাশি ২০১১ সাল থেকে শুরু করে বিদ্যালয় বাগান কার্যক্রম। নগরকে সবুজে সাজাতে ২০১০ সাল থেকেই গ্রিন সেভার্সের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে নগর কৃষি ও ছাদ বাগান উদ্যোগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল মেধাবী শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে মাত্র কয়েক বছরেই ঢাকার প্রায় হাজারখানেক বাড়িতে গড়ে দেয় ছাদ বাগান এবং ছাদ বাগানগুলো দীর্ঘমেয়াদে টিকিয়ে রাখার জন্য বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজে ওই পরিবারগুলোর শিশু ও বয়স্ক সদস্যদের সম্পৃক্তকরণের কাজ শুরু করে এবং আশানুরূপ সাড়া পায়। এর ধারাবাহিকতায় বিদ্যালয় বাগানেও যাতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ থাকে, অংশীদারিত্ব থাকে এবং প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যায় এ জন্য গ্রিন সেভার্স বিদ্যালয়সমূহে চালু করে এক অভিনব উদ্যোগ যার নাম অক্সিজেন ব্যাংক। শিশুদের অবুঝ মনে সবুজের প্রতি ভালোবাসা ও আগ্রহ জাগিয়ে তোলার মাধ্যমে দ্রুতই সাফল্যের মুখ দেখে মহতী এই উদ্যোগটি। 

ঢাকা শহরের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই হয়তো বিস্তৃত খেলার মাঠ, অঙ্গন বা প্রাঙ্গণ খুঁজে পাওয়া যাবে না কিন্তু এ শহরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অন্তত হাজারখানেক নিজস্ব ভবন রয়েছে। এসব ভবনের ছাদে গড়ে উঠতে পারে বিদ্যালয় বাগান। আর একটি অক্সিজেন ব্যাংক স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করে সহজেই একদিকে যেমন বিদ্যালয় বাগান গড়ে তোলা সম্ভব, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের দ্বারা নিয়মিত বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে বাগান টিকিয়ে রাখা, সারা বছর বাগান সতেজ রাখা এবং ধীরে ধীরে বাগানের পরিসর বাড়ানো সম্ভব। অক্সিজেন ব্যাংক একটি আনুমানিক এক ঘনফুট আয়তনের কাঠের বাক্স যেটি বিদ্যালয়ের দেয়ালের কোনো দৃশ্যমান স্থানে স্থাপন করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের টিফিনের পয়সার একটি অংশ এখানে জমাতে পারে এবং প্রতি মাসে জমানো অর্থ দিয়ে ওই বিদ্যালয়েই বৃক্ষ রোপণ, বৃক্ষ পরিচর্যা, বাগান সৃজন ও রক্ষণাবেক্ষণসহ পরিবেশ সচেতনতামূলক নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিজে অথবা অন্য শিক্ষকদের মধ্য থেকে পরিবেশসচেতন একজন শিক্ষককে এই ব্যাংকের দায়িত্ব প্রদান করেন যাকে বলা হয় গ্রিন অ্যাম্বাসেডর (Green Ambassador),  যিনি এই ব্যাংকের চাবি সংরক্ষণ করেন এবং মাস শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে ব্যাংক খুলে জমানো অর্থ দিয়ে উল্লিখিত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অক্সিজেন ব্যাংকের স্লোগান হলো— ‘জমাবো পয়সা লাগাবো গাছ, সবুজ রাখবো চারপাশ’। কারণ আমরা প্রকৃতি থেকে ফ্রি অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছি। অন্যদিকে হাসপাতালে ভর্তি একজন রোগীকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে প্রতি ঘণ্টায় বিল গুনতে হয়। আর গাছ হলো সেই উপকারী বন্ধু যা বায়ুমণ্ডলে আমাদের অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জোগান দেয় এবং আমরা সুস্থভাবে জীবন ধারণ করি। সুতরাং প্রতিটি গাছ হলো একেকটি অক্সিজেন ফ্যাক্টরি যা আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করে। এ ছাড়াও গাছ বায়ুবলয় থেকে অতিরিক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে নেয় যা আমাদের বাসভূমিকে হিট আইল্যান্ড বা মরুভূমিসদৃশ একটি উত্তপ্ত ভূখণ্ডে পরিণত হওয়া থেকে রক্ষা করে। সুতরাং প্রতি মুহূর্তে আমরা যে পরিমাণ অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং যতটুকু কার্বন ত্যাগ করি এর ভারসাম্যও নিশ্চিত করে গাছ। আর এই চিন্তাকে ধারণ করে ২০১১ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা শহরের অন্তত ২০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রিন সেভার্সের মাধ্যমে অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটির সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে। এ উদ্যোগটি বাস্তবায়নের জন্য গ্রিন সেভার্স ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত জাতীয় পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে।

২০১৬ সালে পরিবেশ অধিদফতর অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটিকে তাদের স্কুল কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করে এবং গ্রিন সেভার্সের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্যোগটির বাস্তবায়ন আরম্ভ করে। ইতিমধ্যে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখা, বিয়াম মডেল স্কুলসহ ঢাকার অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাদে বাগান গড়ে তোলা হয়েছে। এর ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সবুজের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারছে, নিজেদের টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে কেনা গাছগুলোর প্রতি তাদের এক ধরনের অংশীদারিত্ব তৈরি হচ্ছে। ফলে তারা গাছগুলোকে সযত্নে বড় করে তুলছে, গাছ চিনতে পারছে, গাছের বেড়ে ওঠা কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করছে, বাগানে বসে কৃষি শিক্ষা ও উদ্ভিদবিদ্যার ব্যবহারিক ক্লাস করতে পারছে, দলবদ্ধ হয়ে বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছে ফলে প্রকৃতি ও জীবনের প্রতি তাদের একধরনের দরদ সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাঝে সবুজের প্রতি যে আগ্রহ ও ভালোবাসা জাগ্রত হচ্ছে তা তাদের পরিবারেও সংক্রমিত হচ্ছে এবং ইতিমধ্যে পারিবারিক পর্যায়ে নগর কৃষির চর্চা আরম্ভ হয়েছে অনেক শিক্ষার্থীর পরিবারে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্সের সহায়তায় ছাদে সবজি চাষ করে বেশ সফল। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী নিজেদের বিদ্যালয় বাগান থেকেই বিষমুক্ত ও টাটকা সবজি কিনতে পারছে, যে অর্থ পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নমূলক নানা কাজে ব্যয় করা হচ্ছে। রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ ও ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখার বিদ্যালয় বাগানগুলো হতে পারে এর যথার্থ উদাহরণ। আর এভাবেই অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজস্ব অর্থায়নে নিজেদের নিবিড় পরিচর্যায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গড়ে তুলছে একেকটি বিদ্যালয় বাগান।  যে দেশের শিক্ষার্থীরা টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে বৃক্ষ রোপণের জন্য হাজার হাজার টাকা জমিয়ে ফেলতে পারে সে দেশকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।  সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, গ্রিন সেভার্স

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা