শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

আহসান রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

...কিছু একটা নিয়ে ভাবছিলাম। হঠাৎ রিকশার ক্রিং ক্রিং শব্দে সম্বিত ফিরে পেলাম। রাস্তার পাশের স্কুলটার দিকে তাকাতেই দেখলাম শিক্ষার্থীরা ভবনের নিচতলার ফ্লোরে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে অ্যাসেম্বলি করছে। মুহূর্তেই মনটা খারাপ হয়ে গেল। আমাদের সময় স্কুলগুলো ছিল বিস্তৃত মাঠ আর বৃক্ষরাজিতে ঘেরা অথচ আমাদের সন্তানদের আমরা স্কুলে অ্যাসেম্বলি করার জায়গাটুকুও দিতে পারছি না। গাছের আধিক্য থেকেই হয়তো ঢাকা শহরের অধিকাংশ এলাকা গাছের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। অথচ কলাবাগান, জিগাতলা, গাবতলী, তালতলা, খেজুর বাগান, সেগুনবাগিচা, কাঁঠাল বাগান, লিচু বাগান, আমবাগান, কমলাপুর, কদমতলী, নীলক্ষেত, নিমতলী, জামতলী— এর কোনোটিই তার নামকরণের ঐতিহ্যকে ধারণ করতে পারেনি। ছোটবেলায় কোনো সুস্বাদু ফল খেলেই আঁটি বা বিচিটা উঠান বা স্কুলের আঙ্গিনায় পুঁতে রাখতাম। নিজের হাতে লাগানো এমন অসংখ্য গাছ এখনো পত্র-পল্লবে সুশোভিত হয়ে প্রকৃতির শোভা বাড়াচ্ছে। অথচ এ সময়ে এসে রমনা পার্কের সুবিশাল বৃক্ষগুলো দেখিয়ে যখন আমাদের সন্তানেরা প্রশ্ন করে এত বড় বড় গাছ কীভাবে দাঁড়িয়ে আছে কিংবা এত বিশাল বিশাল গাছ এখানে কীভাবে লাগানো সম্ভব হয়েছে, তখন আমরা তাকে উল্টা প্রশ্ন করি যে, এটা তুমি তোমার পাঠ্যবইতে পড়নি? আমরা তখন ভুলেই যাই যে, এটা বই থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নয় বরং এটাই প্রজন্ম শিক্ষা বা জেনারেশন লার্নিং যা আমরা নিজ নিজ পরিবার ও পারিপার্শ্বিক বলয় থেকে শিখেছি। আমি আমার মাকে দেখেছি কি চমৎকার কৌশলে সন্ধ্যাবেলা একঝাঁক হাঁস-মুরগি এক এক করে খুপিতে তোলে, দেখেছি কীভাবে মায়ের হাতে লাগানো কুমড়া গাছটি তিন পাতা পাঁচ পাতা করে বাড়তে বাড়তে একসময় পুরো ঘরের চাল ছেয়ে ফেলে, কত সুন্দরভাবে কুমড়া ফুল ফুটে থাকে, গাছে ঝুলে থাকা কোন লাউ বা কুমড়াটি খাওয়ার উপযোগী হয়েছে তা আমাদের মায়েরা বা নানী-দাদিরা যেভাবে বুঝে ফেলতেন এর সবই প্রজন্ম শিক্ষা যা কখনই পাঠ্যবইয়ে লিপিবদ্ধ থাকে না কারণ এই জ্ঞান বা শিক্ষাগুলো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে স্থানান্তরিত হয়। ফলে শহরে বেড়ে ওঠা শিশুদের মধ্যে এই প্রজন্ম শিক্ষার অভাবটা বেশ প্রকট হচ্ছে। এর ফলে তারা জানতে পারছে না কোন গাছে কোন ফুল বা ফল ধরে, শিম না করলা ভর্তি কোনো গাছের মাচার দিকে তাকালে কি এক অদ্ভুত সৌন্দর্যের অনুভূতি তৈরি হয় মনে, যে ডালিম বা আনার তারা খায় সে ডালিম ফুলের অকৃত্রিম কারুকার্য দেখার সুযোগ বা উপলক্ষ কোনোটাই তারা পায় না। তাদের অধিকাংশের অবসর কাটে টিভি কার্টুন দেখে বা কম্পিউটারে গেমস খেলে। ফলে প্রকৃতির প্রতি তাদের ভালোবাসা বোধ তৈরি হয় না। এ জন্য তারা বাসাবাড়ি বা বিদ্যালয়ে টবে সাজিয়ে রাখা কোনো গাছের পাতা ছিঁড়তে বা ডাল ভাঙতে আনন্দ অনুভব করে। তাই নগর কৃষি নিয়ে কাজ করা অগ্রজ প্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্স তাদের ছাদ বাগান কার্যক্রমের পাশাপাশি ২০১১ সাল থেকে শুরু করে বিদ্যালয় বাগান কার্যক্রম। নগরকে সবুজে সাজাতে ২০১০ সাল থেকেই গ্রিন সেভার্সের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে নগর কৃষি ও ছাদ বাগান উদ্যোগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল মেধাবী শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে মাত্র কয়েক বছরেই ঢাকার প্রায় হাজারখানেক বাড়িতে গড়ে দেয় ছাদ বাগান এবং ছাদ বাগানগুলো দীর্ঘমেয়াদে টিকিয়ে রাখার জন্য বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজে ওই পরিবারগুলোর শিশু ও বয়স্ক সদস্যদের সম্পৃক্তকরণের কাজ শুরু করে এবং আশানুরূপ সাড়া পায়। এর ধারাবাহিকতায় বিদ্যালয় বাগানেও যাতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ থাকে, অংশীদারিত্ব থাকে এবং প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যায় এ জন্য গ্রিন সেভার্স বিদ্যালয়সমূহে চালু করে এক অভিনব উদ্যোগ যার নাম অক্সিজেন ব্যাংক। শিশুদের অবুঝ মনে সবুজের প্রতি ভালোবাসা ও আগ্রহ জাগিয়ে তোলার মাধ্যমে দ্রুতই সাফল্যের মুখ দেখে মহতী এই উদ্যোগটি। 

ঢাকা শহরের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই হয়তো বিস্তৃত খেলার মাঠ, অঙ্গন বা প্রাঙ্গণ খুঁজে পাওয়া যাবে না কিন্তু এ শহরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অন্তত হাজারখানেক নিজস্ব ভবন রয়েছে। এসব ভবনের ছাদে গড়ে উঠতে পারে বিদ্যালয় বাগান। আর একটি অক্সিজেন ব্যাংক স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করে সহজেই একদিকে যেমন বিদ্যালয় বাগান গড়ে তোলা সম্ভব, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের দ্বারা নিয়মিত বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে বাগান টিকিয়ে রাখা, সারা বছর বাগান সতেজ রাখা এবং ধীরে ধীরে বাগানের পরিসর বাড়ানো সম্ভব। অক্সিজেন ব্যাংক একটি আনুমানিক এক ঘনফুট আয়তনের কাঠের বাক্স যেটি বিদ্যালয়ের দেয়ালের কোনো দৃশ্যমান স্থানে স্থাপন করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের টিফিনের পয়সার একটি অংশ এখানে জমাতে পারে এবং প্রতি মাসে জমানো অর্থ দিয়ে ওই বিদ্যালয়েই বৃক্ষ রোপণ, বৃক্ষ পরিচর্যা, বাগান সৃজন ও রক্ষণাবেক্ষণসহ পরিবেশ সচেতনতামূলক নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিজে অথবা অন্য শিক্ষকদের মধ্য থেকে পরিবেশসচেতন একজন শিক্ষককে এই ব্যাংকের দায়িত্ব প্রদান করেন যাকে বলা হয় গ্রিন অ্যাম্বাসেডর (Green Ambassador),  যিনি এই ব্যাংকের চাবি সংরক্ষণ করেন এবং মাস শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে ব্যাংক খুলে জমানো অর্থ দিয়ে উল্লিখিত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অক্সিজেন ব্যাংকের স্লোগান হলো— ‘জমাবো পয়সা লাগাবো গাছ, সবুজ রাখবো চারপাশ’। কারণ আমরা প্রকৃতি থেকে ফ্রি অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছি। অন্যদিকে হাসপাতালে ভর্তি একজন রোগীকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে প্রতি ঘণ্টায় বিল গুনতে হয়। আর গাছ হলো সেই উপকারী বন্ধু যা বায়ুমণ্ডলে আমাদের অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জোগান দেয় এবং আমরা সুস্থভাবে জীবন ধারণ করি। সুতরাং প্রতিটি গাছ হলো একেকটি অক্সিজেন ফ্যাক্টরি যা আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করে। এ ছাড়াও গাছ বায়ুবলয় থেকে অতিরিক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে নেয় যা আমাদের বাসভূমিকে হিট আইল্যান্ড বা মরুভূমিসদৃশ একটি উত্তপ্ত ভূখণ্ডে পরিণত হওয়া থেকে রক্ষা করে। সুতরাং প্রতি মুহূর্তে আমরা যে পরিমাণ অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং যতটুকু কার্বন ত্যাগ করি এর ভারসাম্যও নিশ্চিত করে গাছ। আর এই চিন্তাকে ধারণ করে ২০১১ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা শহরের অন্তত ২০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রিন সেভার্সের মাধ্যমে অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটির সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে। এ উদ্যোগটি বাস্তবায়নের জন্য গ্রিন সেভার্স ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত জাতীয় পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে।

২০১৬ সালে পরিবেশ অধিদফতর অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটিকে তাদের স্কুল কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করে এবং গ্রিন সেভার্সের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্যোগটির বাস্তবায়ন আরম্ভ করে। ইতিমধ্যে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখা, বিয়াম মডেল স্কুলসহ ঢাকার অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাদে বাগান গড়ে তোলা হয়েছে। এর ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সবুজের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারছে, নিজেদের টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে কেনা গাছগুলোর প্রতি তাদের এক ধরনের অংশীদারিত্ব তৈরি হচ্ছে। ফলে তারা গাছগুলোকে সযত্নে বড় করে তুলছে, গাছ চিনতে পারছে, গাছের বেড়ে ওঠা কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করছে, বাগানে বসে কৃষি শিক্ষা ও উদ্ভিদবিদ্যার ব্যবহারিক ক্লাস করতে পারছে, দলবদ্ধ হয়ে বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছে ফলে প্রকৃতি ও জীবনের প্রতি তাদের একধরনের দরদ সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাঝে সবুজের প্রতি যে আগ্রহ ও ভালোবাসা জাগ্রত হচ্ছে তা তাদের পরিবারেও সংক্রমিত হচ্ছে এবং ইতিমধ্যে পারিবারিক পর্যায়ে নগর কৃষির চর্চা আরম্ভ হয়েছে অনেক শিক্ষার্থীর পরিবারে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্সের সহায়তায় ছাদে সবজি চাষ করে বেশ সফল। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী নিজেদের বিদ্যালয় বাগান থেকেই বিষমুক্ত ও টাটকা সবজি কিনতে পারছে, যে অর্থ পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নমূলক নানা কাজে ব্যয় করা হচ্ছে। রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ ও ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখার বিদ্যালয় বাগানগুলো হতে পারে এর যথার্থ উদাহরণ। আর এভাবেই অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজস্ব অর্থায়নে নিজেদের নিবিড় পরিচর্যায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গড়ে তুলছে একেকটি বিদ্যালয় বাগান।  যে দেশের শিক্ষার্থীরা টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে বৃক্ষ রোপণের জন্য হাজার হাজার টাকা জমিয়ে ফেলতে পারে সে দেশকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।  সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, গ্রিন সেভার্স

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম