শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

আহসান রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

...কিছু একটা নিয়ে ভাবছিলাম। হঠাৎ রিকশার ক্রিং ক্রিং শব্দে সম্বিত ফিরে পেলাম। রাস্তার পাশের স্কুলটার দিকে তাকাতেই দেখলাম শিক্ষার্থীরা ভবনের নিচতলার ফ্লোরে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে অ্যাসেম্বলি করছে। মুহূর্তেই মনটা খারাপ হয়ে গেল। আমাদের সময় স্কুলগুলো ছিল বিস্তৃত মাঠ আর বৃক্ষরাজিতে ঘেরা অথচ আমাদের সন্তানদের আমরা স্কুলে অ্যাসেম্বলি করার জায়গাটুকুও দিতে পারছি না। গাছের আধিক্য থেকেই হয়তো ঢাকা শহরের অধিকাংশ এলাকা গাছের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। অথচ কলাবাগান, জিগাতলা, গাবতলী, তালতলা, খেজুর বাগান, সেগুনবাগিচা, কাঁঠাল বাগান, লিচু বাগান, আমবাগান, কমলাপুর, কদমতলী, নীলক্ষেত, নিমতলী, জামতলী— এর কোনোটিই তার নামকরণের ঐতিহ্যকে ধারণ করতে পারেনি। ছোটবেলায় কোনো সুস্বাদু ফল খেলেই আঁটি বা বিচিটা উঠান বা স্কুলের আঙ্গিনায় পুঁতে রাখতাম। নিজের হাতে লাগানো এমন অসংখ্য গাছ এখনো পত্র-পল্লবে সুশোভিত হয়ে প্রকৃতির শোভা বাড়াচ্ছে। অথচ এ সময়ে এসে রমনা পার্কের সুবিশাল বৃক্ষগুলো দেখিয়ে যখন আমাদের সন্তানেরা প্রশ্ন করে এত বড় বড় গাছ কীভাবে দাঁড়িয়ে আছে কিংবা এত বিশাল বিশাল গাছ এখানে কীভাবে লাগানো সম্ভব হয়েছে, তখন আমরা তাকে উল্টা প্রশ্ন করি যে, এটা তুমি তোমার পাঠ্যবইতে পড়নি? আমরা তখন ভুলেই যাই যে, এটা বই থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নয় বরং এটাই প্রজন্ম শিক্ষা বা জেনারেশন লার্নিং যা আমরা নিজ নিজ পরিবার ও পারিপার্শ্বিক বলয় থেকে শিখেছি। আমি আমার মাকে দেখেছি কি চমৎকার কৌশলে সন্ধ্যাবেলা একঝাঁক হাঁস-মুরগি এক এক করে খুপিতে তোলে, দেখেছি কীভাবে মায়ের হাতে লাগানো কুমড়া গাছটি তিন পাতা পাঁচ পাতা করে বাড়তে বাড়তে একসময় পুরো ঘরের চাল ছেয়ে ফেলে, কত সুন্দরভাবে কুমড়া ফুল ফুটে থাকে, গাছে ঝুলে থাকা কোন লাউ বা কুমড়াটি খাওয়ার উপযোগী হয়েছে তা আমাদের মায়েরা বা নানী-দাদিরা যেভাবে বুঝে ফেলতেন এর সবই প্রজন্ম শিক্ষা যা কখনই পাঠ্যবইয়ে লিপিবদ্ধ থাকে না কারণ এই জ্ঞান বা শিক্ষাগুলো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে স্থানান্তরিত হয়। ফলে শহরে বেড়ে ওঠা শিশুদের মধ্যে এই প্রজন্ম শিক্ষার অভাবটা বেশ প্রকট হচ্ছে। এর ফলে তারা জানতে পারছে না কোন গাছে কোন ফুল বা ফল ধরে, শিম না করলা ভর্তি কোনো গাছের মাচার দিকে তাকালে কি এক অদ্ভুত সৌন্দর্যের অনুভূতি তৈরি হয় মনে, যে ডালিম বা আনার তারা খায় সে ডালিম ফুলের অকৃত্রিম কারুকার্য দেখার সুযোগ বা উপলক্ষ কোনোটাই তারা পায় না। তাদের অধিকাংশের অবসর কাটে টিভি কার্টুন দেখে বা কম্পিউটারে গেমস খেলে। ফলে প্রকৃতির প্রতি তাদের ভালোবাসা বোধ তৈরি হয় না। এ জন্য তারা বাসাবাড়ি বা বিদ্যালয়ে টবে সাজিয়ে রাখা কোনো গাছের পাতা ছিঁড়তে বা ডাল ভাঙতে আনন্দ অনুভব করে। তাই নগর কৃষি নিয়ে কাজ করা অগ্রজ প্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্স তাদের ছাদ বাগান কার্যক্রমের পাশাপাশি ২০১১ সাল থেকে শুরু করে বিদ্যালয় বাগান কার্যক্রম। নগরকে সবুজে সাজাতে ২০১০ সাল থেকেই গ্রিন সেভার্সের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে নগর কৃষি ও ছাদ বাগান উদ্যোগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল মেধাবী শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে মাত্র কয়েক বছরেই ঢাকার প্রায় হাজারখানেক বাড়িতে গড়ে দেয় ছাদ বাগান এবং ছাদ বাগানগুলো দীর্ঘমেয়াদে টিকিয়ে রাখার জন্য বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজে ওই পরিবারগুলোর শিশু ও বয়স্ক সদস্যদের সম্পৃক্তকরণের কাজ শুরু করে এবং আশানুরূপ সাড়া পায়। এর ধারাবাহিকতায় বিদ্যালয় বাগানেও যাতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ থাকে, অংশীদারিত্ব থাকে এবং প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যায় এ জন্য গ্রিন সেভার্স বিদ্যালয়সমূহে চালু করে এক অভিনব উদ্যোগ যার নাম অক্সিজেন ব্যাংক। শিশুদের অবুঝ মনে সবুজের প্রতি ভালোবাসা ও আগ্রহ জাগিয়ে তোলার মাধ্যমে দ্রুতই সাফল্যের মুখ দেখে মহতী এই উদ্যোগটি। 

ঢাকা শহরের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই হয়তো বিস্তৃত খেলার মাঠ, অঙ্গন বা প্রাঙ্গণ খুঁজে পাওয়া যাবে না কিন্তু এ শহরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অন্তত হাজারখানেক নিজস্ব ভবন রয়েছে। এসব ভবনের ছাদে গড়ে উঠতে পারে বিদ্যালয় বাগান। আর একটি অক্সিজেন ব্যাংক স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করে সহজেই একদিকে যেমন বিদ্যালয় বাগান গড়ে তোলা সম্ভব, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের দ্বারা নিয়মিত বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে বাগান টিকিয়ে রাখা, সারা বছর বাগান সতেজ রাখা এবং ধীরে ধীরে বাগানের পরিসর বাড়ানো সম্ভব। অক্সিজেন ব্যাংক একটি আনুমানিক এক ঘনফুট আয়তনের কাঠের বাক্স যেটি বিদ্যালয়ের দেয়ালের কোনো দৃশ্যমান স্থানে স্থাপন করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের টিফিনের পয়সার একটি অংশ এখানে জমাতে পারে এবং প্রতি মাসে জমানো অর্থ দিয়ে ওই বিদ্যালয়েই বৃক্ষ রোপণ, বৃক্ষ পরিচর্যা, বাগান সৃজন ও রক্ষণাবেক্ষণসহ পরিবেশ সচেতনতামূলক নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিজে অথবা অন্য শিক্ষকদের মধ্য থেকে পরিবেশসচেতন একজন শিক্ষককে এই ব্যাংকের দায়িত্ব প্রদান করেন যাকে বলা হয় গ্রিন অ্যাম্বাসেডর (Green Ambassador),  যিনি এই ব্যাংকের চাবি সংরক্ষণ করেন এবং মাস শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে ব্যাংক খুলে জমানো অর্থ দিয়ে উল্লিখিত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অক্সিজেন ব্যাংকের স্লোগান হলো— ‘জমাবো পয়সা লাগাবো গাছ, সবুজ রাখবো চারপাশ’। কারণ আমরা প্রকৃতি থেকে ফ্রি অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছি। অন্যদিকে হাসপাতালে ভর্তি একজন রোগীকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে প্রতি ঘণ্টায় বিল গুনতে হয়। আর গাছ হলো সেই উপকারী বন্ধু যা বায়ুমণ্ডলে আমাদের অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জোগান দেয় এবং আমরা সুস্থভাবে জীবন ধারণ করি। সুতরাং প্রতিটি গাছ হলো একেকটি অক্সিজেন ফ্যাক্টরি যা আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করে। এ ছাড়াও গাছ বায়ুবলয় থেকে অতিরিক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে নেয় যা আমাদের বাসভূমিকে হিট আইল্যান্ড বা মরুভূমিসদৃশ একটি উত্তপ্ত ভূখণ্ডে পরিণত হওয়া থেকে রক্ষা করে। সুতরাং প্রতি মুহূর্তে আমরা যে পরিমাণ অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং যতটুকু কার্বন ত্যাগ করি এর ভারসাম্যও নিশ্চিত করে গাছ। আর এই চিন্তাকে ধারণ করে ২০১১ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা শহরের অন্তত ২০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রিন সেভার্সের মাধ্যমে অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটির সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে। এ উদ্যোগটি বাস্তবায়নের জন্য গ্রিন সেভার্স ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত জাতীয় পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে।

২০১৬ সালে পরিবেশ অধিদফতর অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটিকে তাদের স্কুল কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করে এবং গ্রিন সেভার্সের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্যোগটির বাস্তবায়ন আরম্ভ করে। ইতিমধ্যে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখা, বিয়াম মডেল স্কুলসহ ঢাকার অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাদে বাগান গড়ে তোলা হয়েছে। এর ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সবুজের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারছে, নিজেদের টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে কেনা গাছগুলোর প্রতি তাদের এক ধরনের অংশীদারিত্ব তৈরি হচ্ছে। ফলে তারা গাছগুলোকে সযত্নে বড় করে তুলছে, গাছ চিনতে পারছে, গাছের বেড়ে ওঠা কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করছে, বাগানে বসে কৃষি শিক্ষা ও উদ্ভিদবিদ্যার ব্যবহারিক ক্লাস করতে পারছে, দলবদ্ধ হয়ে বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছে ফলে প্রকৃতি ও জীবনের প্রতি তাদের একধরনের দরদ সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাঝে সবুজের প্রতি যে আগ্রহ ও ভালোবাসা জাগ্রত হচ্ছে তা তাদের পরিবারেও সংক্রমিত হচ্ছে এবং ইতিমধ্যে পারিবারিক পর্যায়ে নগর কৃষির চর্চা আরম্ভ হয়েছে অনেক শিক্ষার্থীর পরিবারে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্সের সহায়তায় ছাদে সবজি চাষ করে বেশ সফল। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী নিজেদের বিদ্যালয় বাগান থেকেই বিষমুক্ত ও টাটকা সবজি কিনতে পারছে, যে অর্থ পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নমূলক নানা কাজে ব্যয় করা হচ্ছে। রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ ও ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখার বিদ্যালয় বাগানগুলো হতে পারে এর যথার্থ উদাহরণ। আর এভাবেই অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজস্ব অর্থায়নে নিজেদের নিবিড় পরিচর্যায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গড়ে তুলছে একেকটি বিদ্যালয় বাগান।  যে দেশের শিক্ষার্থীরা টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে বৃক্ষ রোপণের জন্য হাজার হাজার টাকা জমিয়ে ফেলতে পারে সে দেশকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।  সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, গ্রিন সেভার্স

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা