শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

আহসান রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগর কৃষি ও অক্সিজেন ব্যাংক

...কিছু একটা নিয়ে ভাবছিলাম। হঠাৎ রিকশার ক্রিং ক্রিং শব্দে সম্বিত ফিরে পেলাম। রাস্তার পাশের স্কুলটার দিকে তাকাতেই দেখলাম শিক্ষার্থীরা ভবনের নিচতলার ফ্লোরে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে অ্যাসেম্বলি করছে। মুহূর্তেই মনটা খারাপ হয়ে গেল। আমাদের সময় স্কুলগুলো ছিল বিস্তৃত মাঠ আর বৃক্ষরাজিতে ঘেরা অথচ আমাদের সন্তানদের আমরা স্কুলে অ্যাসেম্বলি করার জায়গাটুকুও দিতে পারছি না। গাছের আধিক্য থেকেই হয়তো ঢাকা শহরের অধিকাংশ এলাকা গাছের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। অথচ কলাবাগান, জিগাতলা, গাবতলী, তালতলা, খেজুর বাগান, সেগুনবাগিচা, কাঁঠাল বাগান, লিচু বাগান, আমবাগান, কমলাপুর, কদমতলী, নীলক্ষেত, নিমতলী, জামতলী— এর কোনোটিই তার নামকরণের ঐতিহ্যকে ধারণ করতে পারেনি। ছোটবেলায় কোনো সুস্বাদু ফল খেলেই আঁটি বা বিচিটা উঠান বা স্কুলের আঙ্গিনায় পুঁতে রাখতাম। নিজের হাতে লাগানো এমন অসংখ্য গাছ এখনো পত্র-পল্লবে সুশোভিত হয়ে প্রকৃতির শোভা বাড়াচ্ছে। অথচ এ সময়ে এসে রমনা পার্কের সুবিশাল বৃক্ষগুলো দেখিয়ে যখন আমাদের সন্তানেরা প্রশ্ন করে এত বড় বড় গাছ কীভাবে দাঁড়িয়ে আছে কিংবা এত বিশাল বিশাল গাছ এখানে কীভাবে লাগানো সম্ভব হয়েছে, তখন আমরা তাকে উল্টা প্রশ্ন করি যে, এটা তুমি তোমার পাঠ্যবইতে পড়নি? আমরা তখন ভুলেই যাই যে, এটা বই থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নয় বরং এটাই প্রজন্ম শিক্ষা বা জেনারেশন লার্নিং যা আমরা নিজ নিজ পরিবার ও পারিপার্শ্বিক বলয় থেকে শিখেছি। আমি আমার মাকে দেখেছি কি চমৎকার কৌশলে সন্ধ্যাবেলা একঝাঁক হাঁস-মুরগি এক এক করে খুপিতে তোলে, দেখেছি কীভাবে মায়ের হাতে লাগানো কুমড়া গাছটি তিন পাতা পাঁচ পাতা করে বাড়তে বাড়তে একসময় পুরো ঘরের চাল ছেয়ে ফেলে, কত সুন্দরভাবে কুমড়া ফুল ফুটে থাকে, গাছে ঝুলে থাকা কোন লাউ বা কুমড়াটি খাওয়ার উপযোগী হয়েছে তা আমাদের মায়েরা বা নানী-দাদিরা যেভাবে বুঝে ফেলতেন এর সবই প্রজন্ম শিক্ষা যা কখনই পাঠ্যবইয়ে লিপিবদ্ধ থাকে না কারণ এই জ্ঞান বা শিক্ষাগুলো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে স্থানান্তরিত হয়। ফলে শহরে বেড়ে ওঠা শিশুদের মধ্যে এই প্রজন্ম শিক্ষার অভাবটা বেশ প্রকট হচ্ছে। এর ফলে তারা জানতে পারছে না কোন গাছে কোন ফুল বা ফল ধরে, শিম না করলা ভর্তি কোনো গাছের মাচার দিকে তাকালে কি এক অদ্ভুত সৌন্দর্যের অনুভূতি তৈরি হয় মনে, যে ডালিম বা আনার তারা খায় সে ডালিম ফুলের অকৃত্রিম কারুকার্য দেখার সুযোগ বা উপলক্ষ কোনোটাই তারা পায় না। তাদের অধিকাংশের অবসর কাটে টিভি কার্টুন দেখে বা কম্পিউটারে গেমস খেলে। ফলে প্রকৃতির প্রতি তাদের ভালোবাসা বোধ তৈরি হয় না। এ জন্য তারা বাসাবাড়ি বা বিদ্যালয়ে টবে সাজিয়ে রাখা কোনো গাছের পাতা ছিঁড়তে বা ডাল ভাঙতে আনন্দ অনুভব করে। তাই নগর কৃষি নিয়ে কাজ করা অগ্রজ প্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্স তাদের ছাদ বাগান কার্যক্রমের পাশাপাশি ২০১১ সাল থেকে শুরু করে বিদ্যালয় বাগান কার্যক্রম। নগরকে সবুজে সাজাতে ২০১০ সাল থেকেই গ্রিন সেভার্সের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে নগর কৃষি ও ছাদ বাগান উদ্যোগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল মেধাবী শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে মাত্র কয়েক বছরেই ঢাকার প্রায় হাজারখানেক বাড়িতে গড়ে দেয় ছাদ বাগান এবং ছাদ বাগানগুলো দীর্ঘমেয়াদে টিকিয়ে রাখার জন্য বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজে ওই পরিবারগুলোর শিশু ও বয়স্ক সদস্যদের সম্পৃক্তকরণের কাজ শুরু করে এবং আশানুরূপ সাড়া পায়। এর ধারাবাহিকতায় বিদ্যালয় বাগানেও যাতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ থাকে, অংশীদারিত্ব থাকে এবং প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যায় এ জন্য গ্রিন সেভার্স বিদ্যালয়সমূহে চালু করে এক অভিনব উদ্যোগ যার নাম অক্সিজেন ব্যাংক। শিশুদের অবুঝ মনে সবুজের প্রতি ভালোবাসা ও আগ্রহ জাগিয়ে তোলার মাধ্যমে দ্রুতই সাফল্যের মুখ দেখে মহতী এই উদ্যোগটি। 

ঢাকা শহরের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই হয়তো বিস্তৃত খেলার মাঠ, অঙ্গন বা প্রাঙ্গণ খুঁজে পাওয়া যাবে না কিন্তু এ শহরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অন্তত হাজারখানেক নিজস্ব ভবন রয়েছে। এসব ভবনের ছাদে গড়ে উঠতে পারে বিদ্যালয় বাগান। আর একটি অক্সিজেন ব্যাংক স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করে সহজেই একদিকে যেমন বিদ্যালয় বাগান গড়ে তোলা সম্ভব, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের দ্বারা নিয়মিত বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে বাগান টিকিয়ে রাখা, সারা বছর বাগান সতেজ রাখা এবং ধীরে ধীরে বাগানের পরিসর বাড়ানো সম্ভব। অক্সিজেন ব্যাংক একটি আনুমানিক এক ঘনফুট আয়তনের কাঠের বাক্স যেটি বিদ্যালয়ের দেয়ালের কোনো দৃশ্যমান স্থানে স্থাপন করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের টিফিনের পয়সার একটি অংশ এখানে জমাতে পারে এবং প্রতি মাসে জমানো অর্থ দিয়ে ওই বিদ্যালয়েই বৃক্ষ রোপণ, বৃক্ষ পরিচর্যা, বাগান সৃজন ও রক্ষণাবেক্ষণসহ পরিবেশ সচেতনতামূলক নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিজে অথবা অন্য শিক্ষকদের মধ্য থেকে পরিবেশসচেতন একজন শিক্ষককে এই ব্যাংকের দায়িত্ব প্রদান করেন যাকে বলা হয় গ্রিন অ্যাম্বাসেডর (Green Ambassador),  যিনি এই ব্যাংকের চাবি সংরক্ষণ করেন এবং মাস শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে ব্যাংক খুলে জমানো অর্থ দিয়ে উল্লিখিত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অক্সিজেন ব্যাংকের স্লোগান হলো— ‘জমাবো পয়সা লাগাবো গাছ, সবুজ রাখবো চারপাশ’। কারণ আমরা প্রকৃতি থেকে ফ্রি অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছি। অন্যদিকে হাসপাতালে ভর্তি একজন রোগীকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে প্রতি ঘণ্টায় বিল গুনতে হয়। আর গাছ হলো সেই উপকারী বন্ধু যা বায়ুমণ্ডলে আমাদের অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের জোগান দেয় এবং আমরা সুস্থভাবে জীবন ধারণ করি। সুতরাং প্রতিটি গাছ হলো একেকটি অক্সিজেন ফ্যাক্টরি যা আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করে। এ ছাড়াও গাছ বায়ুবলয় থেকে অতিরিক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে নেয় যা আমাদের বাসভূমিকে হিট আইল্যান্ড বা মরুভূমিসদৃশ একটি উত্তপ্ত ভূখণ্ডে পরিণত হওয়া থেকে রক্ষা করে। সুতরাং প্রতি মুহূর্তে আমরা যে পরিমাণ অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং যতটুকু কার্বন ত্যাগ করি এর ভারসাম্যও নিশ্চিত করে গাছ। আর এই চিন্তাকে ধারণ করে ২০১১ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা শহরের অন্তত ২০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রিন সেভার্সের মাধ্যমে অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটির সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে। এ উদ্যোগটি বাস্তবায়নের জন্য গ্রিন সেভার্স ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত জাতীয় পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে।

২০১৬ সালে পরিবেশ অধিদফতর অক্সিজেন ব্যাংক উদ্যোগটিকে তাদের স্কুল কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করে এবং গ্রিন সেভার্সের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্যোগটির বাস্তবায়ন আরম্ভ করে। ইতিমধ্যে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখা, বিয়াম মডেল স্কুলসহ ঢাকার অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাদে বাগান গড়ে তোলা হয়েছে। এর ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সবুজের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারছে, নিজেদের টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে কেনা গাছগুলোর প্রতি তাদের এক ধরনের অংশীদারিত্ব তৈরি হচ্ছে। ফলে তারা গাছগুলোকে সযত্নে বড় করে তুলছে, গাছ চিনতে পারছে, গাছের বেড়ে ওঠা কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করছে, বাগানে বসে কৃষি শিক্ষা ও উদ্ভিদবিদ্যার ব্যবহারিক ক্লাস করতে পারছে, দলবদ্ধ হয়ে বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছে ফলে প্রকৃতি ও জীবনের প্রতি তাদের একধরনের দরদ সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাঝে সবুজের প্রতি যে আগ্রহ ও ভালোবাসা জাগ্রত হচ্ছে তা তাদের পরিবারেও সংক্রমিত হচ্ছে এবং ইতিমধ্যে পারিবারিক পর্যায়ে নগর কৃষির চর্চা আরম্ভ হয়েছে অনেক শিক্ষার্থীর পরিবারে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রিন সেভার্সের সহায়তায় ছাদে সবজি চাষ করে বেশ সফল। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী নিজেদের বিদ্যালয় বাগান থেকেই বিষমুক্ত ও টাটকা সবজি কিনতে পারছে, যে অর্থ পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নমূলক নানা কাজে ব্যয় করা হচ্ছে। রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ ও ভিকারুন নিসা স্কুল আজিমপুর শাখার বিদ্যালয় বাগানগুলো হতে পারে এর যথার্থ উদাহরণ। আর এভাবেই অক্সিজেন ব্যাংক কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজস্ব অর্থায়নে নিজেদের নিবিড় পরিচর্যায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গড়ে তুলছে একেকটি বিদ্যালয় বাগান।  যে দেশের শিক্ষার্থীরা টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে বৃক্ষ রোপণের জন্য হাজার হাজার টাকা জমিয়ে ফেলতে পারে সে দেশকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।  সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, গ্রিন সেভার্স

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন