শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

একজন মুক্তিযোদ্ধার ভাবনা

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মুক্তিযোদ্ধার ভাবনা

(একজন মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন যেমন বলেছেন আমি তার কথাগুলো হুবহু লিখেছি। এই লেখার কৃতিত্ব তার। আমি তার ভাবনার সঙ্গে একমত, এটুকুই আমার কৃতিত্ব)। ২০১৬ সালের জুলাই মাস। মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন দুই চোখে বিস্ময় নিয়ে টিভি পর্দার দিকে চেয়ে আছেন। ঢাকা শহরের হলি আর্টিজান বেকারির বর্বর ঘটনা দেখতে গিয়ে ইসমাইলের মনে হচ্ছে, এই কি আমার বাংলাদেশ! এই দেশটি স্বাধীন করার জন্য এত যুদ্ধ, এত রক্ত! বিমর্ষ মনে টিভি পর্দায় চোখ রেখে তিনি বর্তমানকে দেখতে পারছেন না। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পুরো নয় মাস তার চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ফিরে এসেছে। যুদ্ধের ময়দানে যারা তার সহযোদ্ধা ছিলেন তাদের মুখগুলো তিনি চোখের সামনে দেখতে পারছেন। যুদ্ধ থেকে যারা জীবিত ফিরে এসেছিলেন তাদের মুখ-চোখের সামনে যতবার না ভাসছে তারচেয়ে বেশি জীবন্ত হয়ে উঠছে যুদ্ধক্ষেত্রে রেখে আসা মৃত সহযোদ্ধাদর মুখ। এতদিন সেই মুখে পড়ন্ত বেলার শেষ আভাটুকু বেঁচে ছিল। আজ মনে হচ্ছে, ওখানে শুধু হতাশার আধার। বার বার মনে হচ্ছে, এত আয়োজন, এত সম্মিলিত ত্যাগ-তিতিক্ষা সবই কি বিফলে গেল। কিছু দেশি নিরীহ মানুষকে জিম্মি করে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসীরা ধ্বনি তুলছে ‘নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর’। ১৯৭১ সালে রাজাকাররা নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে গ্রাম জ্বালিয়ে দিত। গ্রামের পুরুষ এবং শিশুদের হত্যা করত। নারী এবং সম্পদ লুট করে নিয়ে বলত, এগুলো মালে গনিমত। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরে কয়েকজন জঙ্গি আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে দুই পুলিশ অফিসারকে মেরে ফেলল! সংবাদ মাধ্যমগুলোতে ক্রমাগত খবর প্রচারিত হচ্ছে। উত্সুক মানুষ হলি আর্টিজানে আক্রমণকারী জঙ্গিদের হাতে বন্দী নিরীহ মানুষগুলোর পরিণাম নিয়ে উত্কণ্ঠিত। উত্কণ্ঠার রাত পোহালে পরদিন সেনা অভিযান শেষে নিহত বন্দীদের মৃতদেহের পাশে অল্প বয়সী জঙ্গিদের লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেল। সেই সঙ্গে জাতি জানতে পারল একটি রাতে জঙ্গিরা হলি আর্টিজানে কি ভয়ঙ্কর নৃশংস তাণ্ডব চালিয়েছে। দেশের মানুষ, বিশেষ করে নবীন প্রজন্ম যখন জঙ্গিদের নিষ্ঠুরতার স্বরূপ দেখে বিস্ময়ে বিলাপ করছে তখন ইসমাইল দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবলেন, এ আর নতুন কি! একাত্তর সালে যারা রাজাকারদের তাণ্ডব দেখেছে তারা জানে রাজাকাররা এর চেয়েও নিষ্ঠুর ঘটনা অবলীলায় ঘটাতে পারে। হলি আর্টিজানে হামলেপড়া জঙ্গিরা তাদের হাতে খুন হওয়া জিম্মিদের মৃতদেহের পাশে বসে সাহরি খেয়েছে দেখে ইসমাইলের মনে একাত্তরের একটি স্মৃতি জীবন্ত হয়ে ফিরে এলো। একাত্তর সালের ডিসেম্বর মাস। মুক্তিযুদ্ধ তার অনিবার্য পরিণামের দিকে তরতর করে এগিয়ে চলেছে। মুক্তিযোদ্ধারা ১০ ডিসেম্বর রাতে পাকিস্তানি সৈন্যদের শক্ত ঘাঁটি সুজানগর থানা ঘেরাও করে একযোগে আক্রমণ শুরু করল। ১১ ডিসেম্বর সারা দিন গোলাগুলি শেষে পাকিস্তানি সৈন্যরা সুজানগর ঘাঁটির দখল ছেড়ে দিয়ে রাতের আঁধারে জান নিয়ে পালিয়ে গেল। ১১ ডিসেম্বর সুজানগরের দখল নেওয়ার যুদ্ধে ইসমাইলের ছয় সহযোদ্ধা শহীদ হয়েছিলেন। ১২ ডিসেম্বর সকালে এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা তাদের শহীদ সহযোদ্ধাদের স্বাধীন সুজানগরে দাফন শেষ করে অস্থায়ী ক্যাম্পে ফিরে এলেন। ক্যাম্পে ফিরে ইসমাইল দেখেন মাঝবয়সী এক মহিলা সেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের দেখে মহিলা এগিয়ে এসে বললেন, ‘আমার ঘরে রাজাকার ইসাক মওলানা লুকিয়ে আছে। বলেছে, আমাকে ভাত রেঁধে খাওয়াও আর সেই সঙ্গে পথের দিকে নজর রাখ। এ দিকে কাউকে আসতে দেখলে আমাকে আগেই সাবধান করবে। আমি ইসাক মওলানাকে এক বাটি মুড়ি খেতে দিয়ে বলেছি, ঘরে চাল নেই। তোমাকে ভাত খাওয়াতে হলে আমাকে কারও বাড়ি থেকে চাল জোগাড় করে আনতে হবে। চাল জোগাড় করার কথা বলে আমি বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছি। আসলে আমি তোমাদের কাছে আমার স্বামী হত্যার বিচার চাইতে এসেছি। পরশুদিন রাতে রাজাকার ইসাক মওলানা আমার স্বামীকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ওই মাঠের মধ্যে গুলি করে মেরেছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’ দুইদিন আগে নিহত স্বামীর শোকে মহিলা চোখের পানি ফেলছেন আর সেই সঙ্গে আঁচলে চোখ মুছতে মুছতে মুক্তিযোদ্ধাদের সাবধান করে দিয়ে বলছেন, ‘ইসাক রাজাকারের কাছে একটা দোনলা বন্দুক আছে। পাঞ্জাবির পকেট থেকে গ্রেনেড বের করে তাকে মেঝেতে রাখতে দেখেছি। তোমরা সাবধানে এগুবে।’ দুইদিন আগে যে মহিলা তার স্বামীকে হারিয়েছেন এত শোক আর বিপদের মধ্যেও তিনি ঠাণ্ডা মাথায় ভেবেচিন্তে কথা বলছিলেন। কয়েকজন সহযোদ্ধাকে সঙ্গে নিয়ে ইসমাইল সেই বিধবা মহিলার বাড়িতে চুপিসারে এগিয়ে গিয়ে দেখেন, ঘরের দরজা খোলা রেখে রাজাকার ইসাক মওলানা মেঝেতে বসে মুড়ি খাচ্ছে। লোকটার বয়স ৩০ পার হয়নি। অথচ এই বয়সেই লোকটা কি ভয়ানক নিষ্ঠুর। দুইদিন আগে এই মহিলার নিরীহ স্বামীকে ডেকে এই ঘর থেকে ঘুম থেকে জাগিয়ে পাশের মাঠে নিয়ে হত্যা করেছে। দুইদিন পার না হতেই রাজাকারটা বিধবা মহিলার কাছ থেকে মুড়ি চেয়ে নিয়ে নির্বিকারচিত্তে আয়েশ করে খাচ্ছে। ঘটনার এখানেই শেষ নয়, এরপর সে এই মহিলার হাতে রান্না করা ভাত খাবে বলে দুবির্নীত চিত্তে অপেক্ষা করছে। ইসমাইল মনে বিস্ময় নিয়ে লোকটার দিকে চেয়ে থাকেন। বিস্ময় কাটিয়ে পা চালিয়ে কাছে গিয়ে তিনি দ্রুত অস্ত্র তাক করে রাজাকার ইসাক মওলানাকে বললেন, হ্যান্ডস আপ। হ্যান্ডস আপ বলার কারণ যুদ্ধ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে একজন রাজাকারকে শান্ত মাথায় কাছে থেকে গুলি করে মারার কথা ইসমাইল সেদিনও ভাবতে পারেননি। তিনি জানতেন, মুক্তিযোদ্ধারা সদ্য স্বাধীন দেশে একটি রাজাকারকে হয়তো নিয়মতান্ত্রিক বিচারের আওতায় আনতে পারবে না। সুজানগর স্বাধীন হলেও দেশের অনেক জেলা এবং রাজধানী ঢাকা তখনো পাকিস্তানিদের নিয়ন্ত্রণে। দেশে কোর্ট-কাছারির কোনো অস্তিত্ব নেই। কোর্ট-কাছারির অস্তিত্ব না থাকলেও রাজাকারটাকে নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সালিসে সোপর্দ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজাকারটা ইসমাইলের সদিচ্ছার মর্ম বুঝতে রাজি ছিল না। মুক্তিযোদ্ধাদের সদিচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ না করে রাজাকার ইসাক মওলানা তার অস্ত্রের দিকে হাত বাড়াতে ইসমাইল তাকে ধরে ফেলে হাত বেঁধে ক্যাম্পের পথে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু সদ্য স্বাধীন সুজানগরের সাধারণ মানুষ তখন রাগে ফুঁসছে। মারমুখী জনতা ইসাক মওলানাকে মুক্তিযোদ্ধাদের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। আশপাশের কয়েক গ্রামের মানুষ রাজাকারটাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছিল। স্বাধীন দেশে এক রাজাকারকে বিনাবিচারে খুন করে মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল তার নিজের হাত কলুষিত করতে চাননি। কিন্তু কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার পক্ষে অমন প্রবল জনরোষ শান্ত করা সম্ভব ছিল না। ইসাক মওলানার মতো অনেক রাজাকার সে সময় জনতার হাতে মার খেয়ে মরেছে। কিন্তু আসলে কি তারা মরেছে? হলি আর্টিজানের ঘটনার দিকে চোখ রেখে ইসমাইলের মনে হয়, ইসাক মওলানারা মরে ভূত হয়ে গেছে কিন্তু ওদের প্রেতাত্মারা প্রেতলোক থেকে বেরিয়ে এসে বাঙালিকে তাদের অস্তিত্বের জানান দিতে শুরু করেছে।

১৯৭১ সালে ইসমাইল হোসেন যুদ্ধ করে পাকিস্তানি সৈন্যদের হারিয়ে দিয়েছিল। যুদ্ধে পাকিস্তানি সৈন্যদের ভরাডুবি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটির নেতা কিংবা রাজাকাররা কেউ বাঁচল কেউ মরল। রাজাকাররা বাঁচল কি মরল সেটা বড় কথা নয়। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা ভেবেছিল, বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে তারা রাজাকারদের চেতনা, রাজাকারদের নষ্ট মূল্যবোধকে কবর দিতে পেরেছে। ইসমাইলের ১৬ ডিসেম্বরের কল্পনা ১৭ ডিসেম্বর বুদবুদের মতো হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে শুরু করেছিল। রাজাকাররা যে তাদের রক্তবীজের ঝাড়ের মধ্যে বেঁচে ছিল সেটি টের পেতে মুক্তিযোদ্ধাদের বেশি দিন অপেক্ষা করতে হয়নি। যুদ্ধের নয় মাস মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন সামনের সারির বীর। ১৯৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারাদের পেছনের সারিতে ঠেলে দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গেল। ১৭ ডিসেম্বর যারা দেশের দায়িত্ব নিল তারা ভুলে গেল বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য এ দেশের গণমানুষ মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল। যুদ্ধক্ষেত্রে যারা জানবাজি রেখে যুদ্ধ করেছিল তাদের কেউ কেউ হয়তো যুদ্ধে যাওয়ার আগে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল। কিন্তু বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধা রাজনীতি থেকে যুদ্ধের প্রেরণা পাননি, তারা দেশপ্রেমকে পুঁজি করে যুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং তাদের অনেকে রাজনৈতিক পরিচয়ের তোয়াক্কা না করেই স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধে প্রাণ দান করে গেছেন। গণমানুষের কাতার থেকে উঠে আসা মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার গঠন করার স্বপ্ন দেখেননি। স্বাধীন দেশে তারা মুক্তিযোদ্ধার সম্মানজনক স্বীকৃতি এবং বেঁচে থাকার জন্য সামান্য সহযোগিতা আশা করেছিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের যৎসামান্য চাওয়া যখন কারও মনোযোগ পেল না তখনই রাজাকাররা বাংলাদেশে মাথা তোলার সুযোগ পেয়ে গেল। দেশে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয় ১৭ ডিসেম্বর থেকে ঝাপসা হতে শুরু করেছে কারণ সেদিন থেকে রাজনীতির আঙিনায় নব্য ‘মুক্তিযোদ্ধাদের’ চাতুরীর যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। চোখের সামনে মিথ্যার ছড়াছড়ি দেখলেও মুক্তিযোদ্ধাদের মুখ বুজে থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। ইসমাইল গণমানুষের কাতার থেকে উঠে আসা মুক্তিযোদ্ধা। এ দেশের গণমানুষের সততার ওপর তার বরাবর আস্থা ছিল। ’৭২ সালে তিনি দেখেছেন, মুক্তিযোদ্ধারা মুখ বুজে থাকলেও দেশের মানুষ মুখ বুজে ছিল না। দেশের মানুষ নিজেরা উদ্যোগী হয়ে ১৭ ডিসেম্বরে জন্ম নেওয়া ভেকধারী ‘মুক্তিযোদ্ধা’দের উপহাস করে সিক্সটিনথ ডিভিশন নাম দিয়েছিল। কিন্তু ‘সিক্সটিনথ ডিভিশন’ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কবর দেওয়ার কাজটি সফলভাবে শেষ করে ফেলেছিল।

ইসমাইলের সহযোদ্ধা মুক্তিযোদ্ধা রহমান ’৭২ সালে যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে একবেলা একমুঠো ভাতের জন্য মানুষের কাছে হাত পেতেছেন। আরেক সহযোদ্ধাকে তিনি দেখেছেন আরিচা-নগরবাড়ী ঘাটে নদী পারাপারের ফেরিতে সন্দেশ বিক্রি করে বেঁচে থাকতে। যুদ্ধের ধকলে ভেঙেপড়া শরীর নিয়ে অভাবী মুক্তিযোদ্ধা রহমানকে একবেলা ভাতের জন্য মানুষের দুয়ারে হাত পেতে ভিক্ষা চাইতে দেখে ইসমাইলের মনে হয়েছিল তার যুদ্ধের সাথী নুরু বড় ভাগ্যবান। একাত্তর সালের ১১ ডিসেম্বর ভোরে সুজানগরে পাক সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে নুরু কপালে গুলি খেয়ে মারা গেল। স্বাধীন বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধা রহমানের ভিক্ষা করে বেঁচে থাকার দৃশ্য নুরুকে দেখতে হলো না। নয় মাস যারা জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করে দেশটাকে স্বাধীন করেছিলেন স্বাধীন দেশে সেই মুক্তিযোদ্ধারা অপাঙেক্তয় হয়ে গিয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশে যুদ্ধে জয়ী মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনযুদ্ধে পরাজয়বরণ করে নিতে দেখে রাজাকারদের প্রেতাত্মা মাঠ দখল করে নিতে সময় নষ্ট করেনি। রাজাকারদের চেতনা নামে-বেনামে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে। তবুও একদিনের জন্য ইসমাইল আশা ছাড়েননি। তিনি এখনো ভাবেন, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাওয়ার তার শ্রেষ্ঠ সময়। বাংলাদেশের যুবসমাজ কি নষ্ট নব্য রাজাকারদের হাত থেকে দেশটাকে বাঁচাতে পারবে? বয়সের ভারে নুয়ে পড়া ইসমাইলের চোখে স্বপ্ন ঘনিয়ে এসে আবার সে স্বপ্ন দ্বিধায় মিলিয়ে যায়। মনে হয় একাত্তর সালে যুদ্ধটা অনেক সহজ ছিল। তখন শত্রু-মিত্র সহজেই চেনা যেত। কিন্তু এখন? রাজনীতির মারপ্যাঁচে সমাজের পানি বেজায় ঘোলা। এখানে কে শিকার কে শিকারি—নবীন প্রজন্ম কি সেটা আলাদা করতে পারবে? বুকে সাহস থাকলেও প্রতিপক্ষের রাজনীতির কৌশলের কাছে হার মেনে যাবে না তো!  

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

এই মাত্র | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা