শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

একজন মুক্তিযোদ্ধার ভাবনা

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মুক্তিযোদ্ধার ভাবনা

(একজন মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন যেমন বলেছেন আমি তার কথাগুলো হুবহু লিখেছি। এই লেখার কৃতিত্ব তার। আমি তার ভাবনার সঙ্গে একমত, এটুকুই আমার কৃতিত্ব)। ২০১৬ সালের জুলাই মাস। মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন দুই চোখে বিস্ময় নিয়ে টিভি পর্দার দিকে চেয়ে আছেন। ঢাকা শহরের হলি আর্টিজান বেকারির বর্বর ঘটনা দেখতে গিয়ে ইসমাইলের মনে হচ্ছে, এই কি আমার বাংলাদেশ! এই দেশটি স্বাধীন করার জন্য এত যুদ্ধ, এত রক্ত! বিমর্ষ মনে টিভি পর্দায় চোখ রেখে তিনি বর্তমানকে দেখতে পারছেন না। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পুরো নয় মাস তার চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ফিরে এসেছে। যুদ্ধের ময়দানে যারা তার সহযোদ্ধা ছিলেন তাদের মুখগুলো তিনি চোখের সামনে দেখতে পারছেন। যুদ্ধ থেকে যারা জীবিত ফিরে এসেছিলেন তাদের মুখ-চোখের সামনে যতবার না ভাসছে তারচেয়ে বেশি জীবন্ত হয়ে উঠছে যুদ্ধক্ষেত্রে রেখে আসা মৃত সহযোদ্ধাদর মুখ। এতদিন সেই মুখে পড়ন্ত বেলার শেষ আভাটুকু বেঁচে ছিল। আজ মনে হচ্ছে, ওখানে শুধু হতাশার আধার। বার বার মনে হচ্ছে, এত আয়োজন, এত সম্মিলিত ত্যাগ-তিতিক্ষা সবই কি বিফলে গেল। কিছু দেশি নিরীহ মানুষকে জিম্মি করে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসীরা ধ্বনি তুলছে ‘নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর’। ১৯৭১ সালে রাজাকাররা নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে গ্রাম জ্বালিয়ে দিত। গ্রামের পুরুষ এবং শিশুদের হত্যা করত। নারী এবং সম্পদ লুট করে নিয়ে বলত, এগুলো মালে গনিমত। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরে কয়েকজন জঙ্গি আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে দুই পুলিশ অফিসারকে মেরে ফেলল! সংবাদ মাধ্যমগুলোতে ক্রমাগত খবর প্রচারিত হচ্ছে। উত্সুক মানুষ হলি আর্টিজানে আক্রমণকারী জঙ্গিদের হাতে বন্দী নিরীহ মানুষগুলোর পরিণাম নিয়ে উত্কণ্ঠিত। উত্কণ্ঠার রাত পোহালে পরদিন সেনা অভিযান শেষে নিহত বন্দীদের মৃতদেহের পাশে অল্প বয়সী জঙ্গিদের লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেল। সেই সঙ্গে জাতি জানতে পারল একটি রাতে জঙ্গিরা হলি আর্টিজানে কি ভয়ঙ্কর নৃশংস তাণ্ডব চালিয়েছে। দেশের মানুষ, বিশেষ করে নবীন প্রজন্ম যখন জঙ্গিদের নিষ্ঠুরতার স্বরূপ দেখে বিস্ময়ে বিলাপ করছে তখন ইসমাইল দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবলেন, এ আর নতুন কি! একাত্তর সালে যারা রাজাকারদের তাণ্ডব দেখেছে তারা জানে রাজাকাররা এর চেয়েও নিষ্ঠুর ঘটনা অবলীলায় ঘটাতে পারে। হলি আর্টিজানে হামলেপড়া জঙ্গিরা তাদের হাতে খুন হওয়া জিম্মিদের মৃতদেহের পাশে বসে সাহরি খেয়েছে দেখে ইসমাইলের মনে একাত্তরের একটি স্মৃতি জীবন্ত হয়ে ফিরে এলো। একাত্তর সালের ডিসেম্বর মাস। মুক্তিযুদ্ধ তার অনিবার্য পরিণামের দিকে তরতর করে এগিয়ে চলেছে। মুক্তিযোদ্ধারা ১০ ডিসেম্বর রাতে পাকিস্তানি সৈন্যদের শক্ত ঘাঁটি সুজানগর থানা ঘেরাও করে একযোগে আক্রমণ শুরু করল। ১১ ডিসেম্বর সারা দিন গোলাগুলি শেষে পাকিস্তানি সৈন্যরা সুজানগর ঘাঁটির দখল ছেড়ে দিয়ে রাতের আঁধারে জান নিয়ে পালিয়ে গেল। ১১ ডিসেম্বর সুজানগরের দখল নেওয়ার যুদ্ধে ইসমাইলের ছয় সহযোদ্ধা শহীদ হয়েছিলেন। ১২ ডিসেম্বর সকালে এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা তাদের শহীদ সহযোদ্ধাদের স্বাধীন সুজানগরে দাফন শেষ করে অস্থায়ী ক্যাম্পে ফিরে এলেন। ক্যাম্পে ফিরে ইসমাইল দেখেন মাঝবয়সী এক মহিলা সেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের দেখে মহিলা এগিয়ে এসে বললেন, ‘আমার ঘরে রাজাকার ইসাক মওলানা লুকিয়ে আছে। বলেছে, আমাকে ভাত রেঁধে খাওয়াও আর সেই সঙ্গে পথের দিকে নজর রাখ। এ দিকে কাউকে আসতে দেখলে আমাকে আগেই সাবধান করবে। আমি ইসাক মওলানাকে এক বাটি মুড়ি খেতে দিয়ে বলেছি, ঘরে চাল নেই। তোমাকে ভাত খাওয়াতে হলে আমাকে কারও বাড়ি থেকে চাল জোগাড় করে আনতে হবে। চাল জোগাড় করার কথা বলে আমি বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছি। আসলে আমি তোমাদের কাছে আমার স্বামী হত্যার বিচার চাইতে এসেছি। পরশুদিন রাতে রাজাকার ইসাক মওলানা আমার স্বামীকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ওই মাঠের মধ্যে গুলি করে মেরেছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’ দুইদিন আগে নিহত স্বামীর শোকে মহিলা চোখের পানি ফেলছেন আর সেই সঙ্গে আঁচলে চোখ মুছতে মুছতে মুক্তিযোদ্ধাদের সাবধান করে দিয়ে বলছেন, ‘ইসাক রাজাকারের কাছে একটা দোনলা বন্দুক আছে। পাঞ্জাবির পকেট থেকে গ্রেনেড বের করে তাকে মেঝেতে রাখতে দেখেছি। তোমরা সাবধানে এগুবে।’ দুইদিন আগে যে মহিলা তার স্বামীকে হারিয়েছেন এত শোক আর বিপদের মধ্যেও তিনি ঠাণ্ডা মাথায় ভেবেচিন্তে কথা বলছিলেন। কয়েকজন সহযোদ্ধাকে সঙ্গে নিয়ে ইসমাইল সেই বিধবা মহিলার বাড়িতে চুপিসারে এগিয়ে গিয়ে দেখেন, ঘরের দরজা খোলা রেখে রাজাকার ইসাক মওলানা মেঝেতে বসে মুড়ি খাচ্ছে। লোকটার বয়স ৩০ পার হয়নি। অথচ এই বয়সেই লোকটা কি ভয়ানক নিষ্ঠুর। দুইদিন আগে এই মহিলার নিরীহ স্বামীকে ডেকে এই ঘর থেকে ঘুম থেকে জাগিয়ে পাশের মাঠে নিয়ে হত্যা করেছে। দুইদিন পার না হতেই রাজাকারটা বিধবা মহিলার কাছ থেকে মুড়ি চেয়ে নিয়ে নির্বিকারচিত্তে আয়েশ করে খাচ্ছে। ঘটনার এখানেই শেষ নয়, এরপর সে এই মহিলার হাতে রান্না করা ভাত খাবে বলে দুবির্নীত চিত্তে অপেক্ষা করছে। ইসমাইল মনে বিস্ময় নিয়ে লোকটার দিকে চেয়ে থাকেন। বিস্ময় কাটিয়ে পা চালিয়ে কাছে গিয়ে তিনি দ্রুত অস্ত্র তাক করে রাজাকার ইসাক মওলানাকে বললেন, হ্যান্ডস আপ। হ্যান্ডস আপ বলার কারণ যুদ্ধ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে একজন রাজাকারকে শান্ত মাথায় কাছে থেকে গুলি করে মারার কথা ইসমাইল সেদিনও ভাবতে পারেননি। তিনি জানতেন, মুক্তিযোদ্ধারা সদ্য স্বাধীন দেশে একটি রাজাকারকে হয়তো নিয়মতান্ত্রিক বিচারের আওতায় আনতে পারবে না। সুজানগর স্বাধীন হলেও দেশের অনেক জেলা এবং রাজধানী ঢাকা তখনো পাকিস্তানিদের নিয়ন্ত্রণে। দেশে কোর্ট-কাছারির কোনো অস্তিত্ব নেই। কোর্ট-কাছারির অস্তিত্ব না থাকলেও রাজাকারটাকে নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সালিসে সোপর্দ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজাকারটা ইসমাইলের সদিচ্ছার মর্ম বুঝতে রাজি ছিল না। মুক্তিযোদ্ধাদের সদিচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ না করে রাজাকার ইসাক মওলানা তার অস্ত্রের দিকে হাত বাড়াতে ইসমাইল তাকে ধরে ফেলে হাত বেঁধে ক্যাম্পের পথে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু সদ্য স্বাধীন সুজানগরের সাধারণ মানুষ তখন রাগে ফুঁসছে। মারমুখী জনতা ইসাক মওলানাকে মুক্তিযোদ্ধাদের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। আশপাশের কয়েক গ্রামের মানুষ রাজাকারটাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছিল। স্বাধীন দেশে এক রাজাকারকে বিনাবিচারে খুন করে মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল তার নিজের হাত কলুষিত করতে চাননি। কিন্তু কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার পক্ষে অমন প্রবল জনরোষ শান্ত করা সম্ভব ছিল না। ইসাক মওলানার মতো অনেক রাজাকার সে সময় জনতার হাতে মার খেয়ে মরেছে। কিন্তু আসলে কি তারা মরেছে? হলি আর্টিজানের ঘটনার দিকে চোখ রেখে ইসমাইলের মনে হয়, ইসাক মওলানারা মরে ভূত হয়ে গেছে কিন্তু ওদের প্রেতাত্মারা প্রেতলোক থেকে বেরিয়ে এসে বাঙালিকে তাদের অস্তিত্বের জানান দিতে শুরু করেছে।

১৯৭১ সালে ইসমাইল হোসেন যুদ্ধ করে পাকিস্তানি সৈন্যদের হারিয়ে দিয়েছিল। যুদ্ধে পাকিস্তানি সৈন্যদের ভরাডুবি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটির নেতা কিংবা রাজাকাররা কেউ বাঁচল কেউ মরল। রাজাকাররা বাঁচল কি মরল সেটা বড় কথা নয়। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা ভেবেছিল, বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে তারা রাজাকারদের চেতনা, রাজাকারদের নষ্ট মূল্যবোধকে কবর দিতে পেরেছে। ইসমাইলের ১৬ ডিসেম্বরের কল্পনা ১৭ ডিসেম্বর বুদবুদের মতো হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে শুরু করেছিল। রাজাকাররা যে তাদের রক্তবীজের ঝাড়ের মধ্যে বেঁচে ছিল সেটি টের পেতে মুক্তিযোদ্ধাদের বেশি দিন অপেক্ষা করতে হয়নি। যুদ্ধের নয় মাস মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন সামনের সারির বীর। ১৯৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারাদের পেছনের সারিতে ঠেলে দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গেল। ১৭ ডিসেম্বর যারা দেশের দায়িত্ব নিল তারা ভুলে গেল বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য এ দেশের গণমানুষ মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল। যুদ্ধক্ষেত্রে যারা জানবাজি রেখে যুদ্ধ করেছিল তাদের কেউ কেউ হয়তো যুদ্ধে যাওয়ার আগে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল। কিন্তু বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধা রাজনীতি থেকে যুদ্ধের প্রেরণা পাননি, তারা দেশপ্রেমকে পুঁজি করে যুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং তাদের অনেকে রাজনৈতিক পরিচয়ের তোয়াক্কা না করেই স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধে প্রাণ দান করে গেছেন। গণমানুষের কাতার থেকে উঠে আসা মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার গঠন করার স্বপ্ন দেখেননি। স্বাধীন দেশে তারা মুক্তিযোদ্ধার সম্মানজনক স্বীকৃতি এবং বেঁচে থাকার জন্য সামান্য সহযোগিতা আশা করেছিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের যৎসামান্য চাওয়া যখন কারও মনোযোগ পেল না তখনই রাজাকাররা বাংলাদেশে মাথা তোলার সুযোগ পেয়ে গেল। দেশে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয় ১৭ ডিসেম্বর থেকে ঝাপসা হতে শুরু করেছে কারণ সেদিন থেকে রাজনীতির আঙিনায় নব্য ‘মুক্তিযোদ্ধাদের’ চাতুরীর যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। চোখের সামনে মিথ্যার ছড়াছড়ি দেখলেও মুক্তিযোদ্ধাদের মুখ বুজে থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। ইসমাইল গণমানুষের কাতার থেকে উঠে আসা মুক্তিযোদ্ধা। এ দেশের গণমানুষের সততার ওপর তার বরাবর আস্থা ছিল। ’৭২ সালে তিনি দেখেছেন, মুক্তিযোদ্ধারা মুখ বুজে থাকলেও দেশের মানুষ মুখ বুজে ছিল না। দেশের মানুষ নিজেরা উদ্যোগী হয়ে ১৭ ডিসেম্বরে জন্ম নেওয়া ভেকধারী ‘মুক্তিযোদ্ধা’দের উপহাস করে সিক্সটিনথ ডিভিশন নাম দিয়েছিল। কিন্তু ‘সিক্সটিনথ ডিভিশন’ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কবর দেওয়ার কাজটি সফলভাবে শেষ করে ফেলেছিল।

ইসমাইলের সহযোদ্ধা মুক্তিযোদ্ধা রহমান ’৭২ সালে যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে একবেলা একমুঠো ভাতের জন্য মানুষের কাছে হাত পেতেছেন। আরেক সহযোদ্ধাকে তিনি দেখেছেন আরিচা-নগরবাড়ী ঘাটে নদী পারাপারের ফেরিতে সন্দেশ বিক্রি করে বেঁচে থাকতে। যুদ্ধের ধকলে ভেঙেপড়া শরীর নিয়ে অভাবী মুক্তিযোদ্ধা রহমানকে একবেলা ভাতের জন্য মানুষের দুয়ারে হাত পেতে ভিক্ষা চাইতে দেখে ইসমাইলের মনে হয়েছিল তার যুদ্ধের সাথী নুরু বড় ভাগ্যবান। একাত্তর সালের ১১ ডিসেম্বর ভোরে সুজানগরে পাক সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে নুরু কপালে গুলি খেয়ে মারা গেল। স্বাধীন বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধা রহমানের ভিক্ষা করে বেঁচে থাকার দৃশ্য নুরুকে দেখতে হলো না। নয় মাস যারা জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করে দেশটাকে স্বাধীন করেছিলেন স্বাধীন দেশে সেই মুক্তিযোদ্ধারা অপাঙেক্তয় হয়ে গিয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশে যুদ্ধে জয়ী মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনযুদ্ধে পরাজয়বরণ করে নিতে দেখে রাজাকারদের প্রেতাত্মা মাঠ দখল করে নিতে সময় নষ্ট করেনি। রাজাকারদের চেতনা নামে-বেনামে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে। তবুও একদিনের জন্য ইসমাইল আশা ছাড়েননি। তিনি এখনো ভাবেন, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাওয়ার তার শ্রেষ্ঠ সময়। বাংলাদেশের যুবসমাজ কি নষ্ট নব্য রাজাকারদের হাত থেকে দেশটাকে বাঁচাতে পারবে? বয়সের ভারে নুয়ে পড়া ইসমাইলের চোখে স্বপ্ন ঘনিয়ে এসে আবার সে স্বপ্ন দ্বিধায় মিলিয়ে যায়। মনে হয় একাত্তর সালে যুদ্ধটা অনেক সহজ ছিল। তখন শত্রু-মিত্র সহজেই চেনা যেত। কিন্তু এখন? রাজনীতির মারপ্যাঁচে সমাজের পানি বেজায় ঘোলা। এখানে কে শিকার কে শিকারি—নবীন প্রজন্ম কি সেটা আলাদা করতে পারবে? বুকে সাহস থাকলেও প্রতিপক্ষের রাজনীতির কৌশলের কাছে হার মেনে যাবে না তো!  

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’
আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’

২৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ
টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’
‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'
পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব
সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি
দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক
লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব
কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা