শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

নির্বাসন

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাসন

১. গোথেমবার্গে বইমেলা হচ্ছে। এর বিষয় ‘মত প্রকাশের অধিকার এবং নির্বাসন’। বিষয়টি আমার বিষয়। কিন্তু আমি আমন্ত্রিত নই মেলায়। ১৯৯৪ সালে গোথেমবার্গ বইমেলা উদ্বোধন করেছিলাম আমি। মনে আছে আমার জন্য কী বিশাল নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল তখন। আগের দিন থেকেই নাকি মেলা ভরে গিয়েছিল কুকুরে। বোমডগগুলো শুঁকে শুঁকে যাচ্ছিল স্টল। কোথাও আবার কেউ বোমা রেখে গেল কি না। পরদিন পত্রিকার প্রথম পাতায় ঘটা করে নিরাপত্তার কাহিনী প্রচার হয়েছিল। এ বছর বইমেলায় গেলে সাধারণ দর্শকের মতো হেঁটে বেড়াবো। কেউ হয়তো চিনবেও না আমি কে। ২২ বছরে অনেক পাল্টে গেছে চারদিক। তখন আমি ছিলাম সবার চেনা নির্বাসিত লেখক। আজ আমি একা নির্বাসিত নই। অনেক লেখকই নানা দেশ থেকে নির্বাসিত হচ্ছেন। শুধু আমার দেশে নয়, অন্য অনেক দেশেও লেখকের মত প্রকাশের অধিকার নেই। ধর্মান্ধদের মতের চেয়ে বা সরকারি মতের চেয়ে ভিন্ন কোনও মত প্রকাশ করলে তাদের জেলে ভরা হয়, অথবা চাবুক মারা হয়, অথবা কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়। যতদিন ধর্মান্ধতা, বর্বরতা রয়ে যাবে, ততদিন মুক্তচিন্তকদের নির্বাসন হতেই থাকবে। আজ আমি, কাল আরেকজন।

২. নির্বাসন শুধু লেখকদের ঘটছে না, সাধারণ মানুষও নির্বাসিত হচ্ছেন। সিরিয়া থেকে তুরস্ক এসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভূমধ্যসাগরে নৌকো ভাসিয়ে দিয়েছে অসংখ্য মানুষ। নৌকোয় চড়ে যারা ইউরোপে ঢুকেছে, তাদের প্রায় সবাই এখন জার্মানি আর সুইডেনে। জার্মানিতে ষোলো লাখ। সুইডেনে এক লাখ। সুইডেনে প্রতি সপ্তাহে দশ হাজার শরণার্থী ঢুকছে। এদের জায়গা দেওয়ার জায়গা নেই। পুরোনো ইস্কুলঘর, পুরোনো স্টেশন, গির্জা সব ভর্তি হয়ে গেছে। তাঁবু ফেলেও কাজ হচ্ছে না। মানুষ বিরক্ত। ডানপন্থীরা তো বিরক্তই। পাশ্চাত্যের উদার বামপন্থীদের অনেকেই বিরক্ত। তারা জানে না এই শরণার্থীদের কী করে তারা দীর্ঘকাল খাওয়াবে পরাবে। জার্মানির কিছু বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছে, যে বন্ধুরা সাধারণত শরণার্থীদের বিপদ-আপদে দাঁড়ান। তাঁরাও বলছেন, এত বেশি শরণার্থী নেওয়া জার্মানির উচিত হয়নি। সুইডেনে আমি এখনও কাউকে বলতে শুনিনি, শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে অতি উত্তম কাজ করেছে সুইডিশ সরকার। এক বামপন্থী লেখক-বন্ধু দু’দিন আগেই আমাকে বললো, ‘আফগানিস্তান থেকেও অনেক শরণার্থী এসেছে। সিরিয়া থেকে তো বটেই। অনেক তরুণ শরণার্থীর সঙ্গে পরিবারের কেউ নেই। তারাই হয়তো সুইডিশ মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। ‘সুইডিশ মেয়েরা ফ্রি সেক্সে বিশ্বাসী’। এরকম একটা অদ্ভুত যুক্তিহীন বোধহীন কথা তারা বিশ্বাস করে। সুইডেনে থাকে এমন এক বাঙালিকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘সিরিয়ান রিফিউজিদের কোনও অসুবিধে হচ্ছে কি?’ বাঙালি বললো, ‘ওরা তো চুরি করে। ওদের কারণে সুইডিশরা অতিষ্ঠ’। শুধু সুইডিশ কেন, মনে হচ্ছে বাঙালিও অতিষ্ঠ। সবচেয়ে বেশি অতিষ্ঠ চরম ডানপন্থী দল। ইউরোপের দেশে দেশে তারা এখন অতি বীভৎস দৈত্যের মতো হাওমাওখাও বলে মাথা তুলছে। শরণার্থীরা এক দৈত্যের হাত থেকে বাঁচতে গিয়ে আরেক দৈত্যের কবলে পড়বে না তো!

৩. সুইডেনের শরণার্থীদের পঁচাত্তর ক্রোনোর করে প্রতিদিন দেওয়া হয়। ওই টাকা দিয়ে তিন বেলা খাবার জোটানো সহজ নয়। কিন্তু এখনও ওদের কাজ করার কোনও অনুমতি নেই। সুইডেনের রাস্তায় আমি এখনও কোনও সিরিয়ার শরণার্থীকে ভিক্ষে করতে দেখিনি। ভিক্ষে করছে রুমানিয়া থেকে আসা জিপসিরা। জিপসিরাও নির্বাসিত। তাদের প্রায় সব দেশ থেকেই তাড়ানো হয়। কোনও এক কালে ভারতের রাজস্থান থেকে তারা চলে এসেছিল ইউরোপের দিকে। আজও তারা এক দেশ থেকে আরেক দেশ করছে। কেউ কেউ বলে, জিপসিরা এক জায়গায় বাস করতে পারে না, থিতু হওয়া ওদের চরিত্রে নেই। জিপসিদের জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা থিতু হতে চাই, কিন্তু আমাদের থিতু হতে দেওয়া হয় না, যে দেশেই যাই সে দেশ থেকেই আমাদের তাড়ানো হয়।

৪. অক্টোবরে পেঙ্গুইন ইন্ডিয়া প্রকাশ করছে আমার বই ‘নির্বাসন’। নির্বাসন বইটি কলকাতা থেকে আমাকে কী করে প্রথমে দিল্লি তারপর ভারত থেকেই বের করে দেওয়া হয়েছিল, সেটার বর্ণনা। জীবনে নির্বাসন আমার কতবার যে হলো। কত দেশ থেকে, রাজ্য থেকে, শহর থেকে আমাকে নির্বাসন দেওয়া হলো। কত প্রিয় প্রিয় অঞ্চল ছেড়ে আমি চলে যেতে বাধ্য হলাম। গত কয়েকদিন সুইডেনে এক বন্ধুর বাড়িতে বহু বছর যাবৎ পড়ে থাকা আমার বইপত্র ভারতে আমার অস্থায়ী ঠিকানায় নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করছি। ব্যবস্থাটি করতে বাধ্য হচ্ছি। কারণ সুইডেনের বন্ধুটি তার বাড়িঘর বিক্রি করে দিয়ে অন্য কোথাও চলে যাবে। কিন্তু আমি ভারতে ছাড়া আর কোথায় নেবো আমার জিনিসপত্র? ভারতে আমার বসবাসের কোনও নিশ্চয়তা নেই, পায়ের তলায় সামান্য মাটি নেই। পৃথিবীর একটি দেশেই আমার একটি স্থায়ী ঠিকানা আছে। সেটি বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আমাকে অন্যায়ভাবে ঢুকতে দেয় না সরকার, তাই আমার ঢোকা হয় না। ভারতে এই যে টন টন বই নেবো আমি, বইয়ের তাকে বইগুলো সাজিয়ে রাখবো, তারপর একদিন ভারত সরকার আর ভিসা দেবে না, তারপর একদিন ভারত সরকার মুখের ওপর বলে দেবে তোমাকে দেশ ছাড়তে হবে। তখন? তখন কোথায় যাবো না জেনেই আমাকে ভারত ত্যাগ করতে হবে। আমি যেখানেই কদিন বাস করি, সেখানেই আমার সংসার শেকড় ছড়াতে থাকে। শেকড় উপড়ে নিয়ে বার বার আমাকে দেশান্তরী হতে হয়েছে। যতদিন বেঁচে থাকি ততদিন হবে। আমি নির্বাসন থেকে দূরে থাকতে চাইলেও নির্বাসন আমার থেকে মোটেও দূরে সরতে রাজি নয়। বয়স তো অনেক হলো। এই বয়স দেখে অনেক মানুষের মায়া হয়, কিন্তু সরকারের মায়া হয় না। সরকারদের হয়তো মায়া মমতা বলে কিছু থাকে না।

৫. বার্লিন লিটারেচার ফেস্টিভেলে আমন্ত্রিত হয়ে বার্লিন ঘুরে এলাম। আমার খুব দেখার ইচ্ছে ছিল বাংলাদেশের ব্লগাররা যারা জার্মানিতে নির্বাসন জীবন কাটাচ্ছে, তারা আছে কেমন। সুইডেনেও বেশ ক’জন ব্লগার আশ্রয় নিয়েছে। দেশে বসে কেউ কেউ অপেক্ষা করছে আইকর্নের সাহায্য নিয়ে নরওয়ে চলে যাওয়ার জন্য। দেশে দেশে লেখক সাহিত্যিকদের সংস্থা ‘পেন’ অনেককে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করছে। ঝুঁকিহীন নির্বাসন জীবন সকলেই কাটাতে চাইছে। সবাই ভাষা শিখছে। সবারই ইচ্ছে বিদেশ বিভূঁইয়ে বাকি জীবন বাস করার। আমিই পারিনি। আমারই নির্ঝঞ্ঝাট জীবন সয় না। যেখানে যে কেউ যে কোনও সময় আমাকে খুন করতে পারে, যেখানে মানুষের মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, যেখানে কথা বলার স্বাধীনতা নেই, যেখানে মত প্রকাশের কোনও অধিকার নেই, যেখানে অত্যাচার অনাচার অন্যায় নির্যাতন একটি দিনের জন্যও ছুটি নেয় না, যেখানে দারিদ্র্য, যেখানে অশিক্ষা— সেখানে আমি বাস করতে চাই, সেটিই আমার দেশ। সেটিই আমাকে প্রেরণা দেয় প্রতিবাদ করার। সেখানেই আমি সাম্যের জন্য, সমতার জন্য, সমানাধিকারের জন্য, সুশিক্ষার জন্য সংগ্রাম করতে পারি। আমার সংগ্রাম রাস্তায় নেমে নয়। আমার সংগ্রাম লেখায়। জীবনে খুব বেশি আর সময় নেই। এভাবেই কেটে যাবে বাকিটা জীবন। প্রাচুর্য আর নিশ্চিন্তির লোভ ছিল না কখনও। এখনও নেই। আমার দীর্ঘ নির্বাসন জীবনে আমি সেই কাজটিই করতে চাই, যেটি আমি করছিলাম। জীবনকে যেভাবে অর্থপূর্ণ করছিলাম, সেভাবেই করতে চাই বিরুদ্ধ স্রোতে অনড় দাঁড়িয়ে।

     লেখক :  নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা