শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

নির্বাসন

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাসন

১. গোথেমবার্গে বইমেলা হচ্ছে। এর বিষয় ‘মত প্রকাশের অধিকার এবং নির্বাসন’। বিষয়টি আমার বিষয়। কিন্তু আমি আমন্ত্রিত নই মেলায়। ১৯৯৪ সালে গোথেমবার্গ বইমেলা উদ্বোধন করেছিলাম আমি। মনে আছে আমার জন্য কী বিশাল নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল তখন। আগের দিন থেকেই নাকি মেলা ভরে গিয়েছিল কুকুরে। বোমডগগুলো শুঁকে শুঁকে যাচ্ছিল স্টল। কোথাও আবার কেউ বোমা রেখে গেল কি না। পরদিন পত্রিকার প্রথম পাতায় ঘটা করে নিরাপত্তার কাহিনী প্রচার হয়েছিল। এ বছর বইমেলায় গেলে সাধারণ দর্শকের মতো হেঁটে বেড়াবো। কেউ হয়তো চিনবেও না আমি কে। ২২ বছরে অনেক পাল্টে গেছে চারদিক। তখন আমি ছিলাম সবার চেনা নির্বাসিত লেখক। আজ আমি একা নির্বাসিত নই। অনেক লেখকই নানা দেশ থেকে নির্বাসিত হচ্ছেন। শুধু আমার দেশে নয়, অন্য অনেক দেশেও লেখকের মত প্রকাশের অধিকার নেই। ধর্মান্ধদের মতের চেয়ে বা সরকারি মতের চেয়ে ভিন্ন কোনও মত প্রকাশ করলে তাদের জেলে ভরা হয়, অথবা চাবুক মারা হয়, অথবা কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়। যতদিন ধর্মান্ধতা, বর্বরতা রয়ে যাবে, ততদিন মুক্তচিন্তকদের নির্বাসন হতেই থাকবে। আজ আমি, কাল আরেকজন।

২. নির্বাসন শুধু লেখকদের ঘটছে না, সাধারণ মানুষও নির্বাসিত হচ্ছেন। সিরিয়া থেকে তুরস্ক এসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভূমধ্যসাগরে নৌকো ভাসিয়ে দিয়েছে অসংখ্য মানুষ। নৌকোয় চড়ে যারা ইউরোপে ঢুকেছে, তাদের প্রায় সবাই এখন জার্মানি আর সুইডেনে। জার্মানিতে ষোলো লাখ। সুইডেনে এক লাখ। সুইডেনে প্রতি সপ্তাহে দশ হাজার শরণার্থী ঢুকছে। এদের জায়গা দেওয়ার জায়গা নেই। পুরোনো ইস্কুলঘর, পুরোনো স্টেশন, গির্জা সব ভর্তি হয়ে গেছে। তাঁবু ফেলেও কাজ হচ্ছে না। মানুষ বিরক্ত। ডানপন্থীরা তো বিরক্তই। পাশ্চাত্যের উদার বামপন্থীদের অনেকেই বিরক্ত। তারা জানে না এই শরণার্থীদের কী করে তারা দীর্ঘকাল খাওয়াবে পরাবে। জার্মানির কিছু বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছে, যে বন্ধুরা সাধারণত শরণার্থীদের বিপদ-আপদে দাঁড়ান। তাঁরাও বলছেন, এত বেশি শরণার্থী নেওয়া জার্মানির উচিত হয়নি। সুইডেনে আমি এখনও কাউকে বলতে শুনিনি, শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে অতি উত্তম কাজ করেছে সুইডিশ সরকার। এক বামপন্থী লেখক-বন্ধু দু’দিন আগেই আমাকে বললো, ‘আফগানিস্তান থেকেও অনেক শরণার্থী এসেছে। সিরিয়া থেকে তো বটেই। অনেক তরুণ শরণার্থীর সঙ্গে পরিবারের কেউ নেই। তারাই হয়তো সুইডিশ মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। ‘সুইডিশ মেয়েরা ফ্রি সেক্সে বিশ্বাসী’। এরকম একটা অদ্ভুত যুক্তিহীন বোধহীন কথা তারা বিশ্বাস করে। সুইডেনে থাকে এমন এক বাঙালিকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘সিরিয়ান রিফিউজিদের কোনও অসুবিধে হচ্ছে কি?’ বাঙালি বললো, ‘ওরা তো চুরি করে। ওদের কারণে সুইডিশরা অতিষ্ঠ’। শুধু সুইডিশ কেন, মনে হচ্ছে বাঙালিও অতিষ্ঠ। সবচেয়ে বেশি অতিষ্ঠ চরম ডানপন্থী দল। ইউরোপের দেশে দেশে তারা এখন অতি বীভৎস দৈত্যের মতো হাওমাওখাও বলে মাথা তুলছে। শরণার্থীরা এক দৈত্যের হাত থেকে বাঁচতে গিয়ে আরেক দৈত্যের কবলে পড়বে না তো!

৩. সুইডেনের শরণার্থীদের পঁচাত্তর ক্রোনোর করে প্রতিদিন দেওয়া হয়। ওই টাকা দিয়ে তিন বেলা খাবার জোটানো সহজ নয়। কিন্তু এখনও ওদের কাজ করার কোনও অনুমতি নেই। সুইডেনের রাস্তায় আমি এখনও কোনও সিরিয়ার শরণার্থীকে ভিক্ষে করতে দেখিনি। ভিক্ষে করছে রুমানিয়া থেকে আসা জিপসিরা। জিপসিরাও নির্বাসিত। তাদের প্রায় সব দেশ থেকেই তাড়ানো হয়। কোনও এক কালে ভারতের রাজস্থান থেকে তারা চলে এসেছিল ইউরোপের দিকে। আজও তারা এক দেশ থেকে আরেক দেশ করছে। কেউ কেউ বলে, জিপসিরা এক জায়গায় বাস করতে পারে না, থিতু হওয়া ওদের চরিত্রে নেই। জিপসিদের জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা থিতু হতে চাই, কিন্তু আমাদের থিতু হতে দেওয়া হয় না, যে দেশেই যাই সে দেশ থেকেই আমাদের তাড়ানো হয়।

৪. অক্টোবরে পেঙ্গুইন ইন্ডিয়া প্রকাশ করছে আমার বই ‘নির্বাসন’। নির্বাসন বইটি কলকাতা থেকে আমাকে কী করে প্রথমে দিল্লি তারপর ভারত থেকেই বের করে দেওয়া হয়েছিল, সেটার বর্ণনা। জীবনে নির্বাসন আমার কতবার যে হলো। কত দেশ থেকে, রাজ্য থেকে, শহর থেকে আমাকে নির্বাসন দেওয়া হলো। কত প্রিয় প্রিয় অঞ্চল ছেড়ে আমি চলে যেতে বাধ্য হলাম। গত কয়েকদিন সুইডেনে এক বন্ধুর বাড়িতে বহু বছর যাবৎ পড়ে থাকা আমার বইপত্র ভারতে আমার অস্থায়ী ঠিকানায় নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করছি। ব্যবস্থাটি করতে বাধ্য হচ্ছি। কারণ সুইডেনের বন্ধুটি তার বাড়িঘর বিক্রি করে দিয়ে অন্য কোথাও চলে যাবে। কিন্তু আমি ভারতে ছাড়া আর কোথায় নেবো আমার জিনিসপত্র? ভারতে আমার বসবাসের কোনও নিশ্চয়তা নেই, পায়ের তলায় সামান্য মাটি নেই। পৃথিবীর একটি দেশেই আমার একটি স্থায়ী ঠিকানা আছে। সেটি বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আমাকে অন্যায়ভাবে ঢুকতে দেয় না সরকার, তাই আমার ঢোকা হয় না। ভারতে এই যে টন টন বই নেবো আমি, বইয়ের তাকে বইগুলো সাজিয়ে রাখবো, তারপর একদিন ভারত সরকার আর ভিসা দেবে না, তারপর একদিন ভারত সরকার মুখের ওপর বলে দেবে তোমাকে দেশ ছাড়তে হবে। তখন? তখন কোথায় যাবো না জেনেই আমাকে ভারত ত্যাগ করতে হবে। আমি যেখানেই কদিন বাস করি, সেখানেই আমার সংসার শেকড় ছড়াতে থাকে। শেকড় উপড়ে নিয়ে বার বার আমাকে দেশান্তরী হতে হয়েছে। যতদিন বেঁচে থাকি ততদিন হবে। আমি নির্বাসন থেকে দূরে থাকতে চাইলেও নির্বাসন আমার থেকে মোটেও দূরে সরতে রাজি নয়। বয়স তো অনেক হলো। এই বয়স দেখে অনেক মানুষের মায়া হয়, কিন্তু সরকারের মায়া হয় না। সরকারদের হয়তো মায়া মমতা বলে কিছু থাকে না।

৫. বার্লিন লিটারেচার ফেস্টিভেলে আমন্ত্রিত হয়ে বার্লিন ঘুরে এলাম। আমার খুব দেখার ইচ্ছে ছিল বাংলাদেশের ব্লগাররা যারা জার্মানিতে নির্বাসন জীবন কাটাচ্ছে, তারা আছে কেমন। সুইডেনেও বেশ ক’জন ব্লগার আশ্রয় নিয়েছে। দেশে বসে কেউ কেউ অপেক্ষা করছে আইকর্নের সাহায্য নিয়ে নরওয়ে চলে যাওয়ার জন্য। দেশে দেশে লেখক সাহিত্যিকদের সংস্থা ‘পেন’ অনেককে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করছে। ঝুঁকিহীন নির্বাসন জীবন সকলেই কাটাতে চাইছে। সবাই ভাষা শিখছে। সবারই ইচ্ছে বিদেশ বিভূঁইয়ে বাকি জীবন বাস করার। আমিই পারিনি। আমারই নির্ঝঞ্ঝাট জীবন সয় না। যেখানে যে কেউ যে কোনও সময় আমাকে খুন করতে পারে, যেখানে মানুষের মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, যেখানে কথা বলার স্বাধীনতা নেই, যেখানে মত প্রকাশের কোনও অধিকার নেই, যেখানে অত্যাচার অনাচার অন্যায় নির্যাতন একটি দিনের জন্যও ছুটি নেয় না, যেখানে দারিদ্র্য, যেখানে অশিক্ষা— সেখানে আমি বাস করতে চাই, সেটিই আমার দেশ। সেটিই আমাকে প্রেরণা দেয় প্রতিবাদ করার। সেখানেই আমি সাম্যের জন্য, সমতার জন্য, সমানাধিকারের জন্য, সুশিক্ষার জন্য সংগ্রাম করতে পারি। আমার সংগ্রাম রাস্তায় নেমে নয়। আমার সংগ্রাম লেখায়। জীবনে খুব বেশি আর সময় নেই। এভাবেই কেটে যাবে বাকিটা জীবন। প্রাচুর্য আর নিশ্চিন্তির লোভ ছিল না কখনও। এখনও নেই। আমার দীর্ঘ নির্বাসন জীবনে আমি সেই কাজটিই করতে চাই, যেটি আমি করছিলাম। জীবনকে যেভাবে অর্থপূর্ণ করছিলাম, সেভাবেই করতে চাই বিরুদ্ধ স্রোতে অনড় দাঁড়িয়ে।

     লেখক :  নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা