শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

নির্বাসন

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাসন

১. গোথেমবার্গে বইমেলা হচ্ছে। এর বিষয় ‘মত প্রকাশের অধিকার এবং নির্বাসন’। বিষয়টি আমার বিষয়। কিন্তু আমি আমন্ত্রিত নই মেলায়। ১৯৯৪ সালে গোথেমবার্গ বইমেলা উদ্বোধন করেছিলাম আমি। মনে আছে আমার জন্য কী বিশাল নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল তখন। আগের দিন থেকেই নাকি মেলা ভরে গিয়েছিল কুকুরে। বোমডগগুলো শুঁকে শুঁকে যাচ্ছিল স্টল। কোথাও আবার কেউ বোমা রেখে গেল কি না। পরদিন পত্রিকার প্রথম পাতায় ঘটা করে নিরাপত্তার কাহিনী প্রচার হয়েছিল। এ বছর বইমেলায় গেলে সাধারণ দর্শকের মতো হেঁটে বেড়াবো। কেউ হয়তো চিনবেও না আমি কে। ২২ বছরে অনেক পাল্টে গেছে চারদিক। তখন আমি ছিলাম সবার চেনা নির্বাসিত লেখক। আজ আমি একা নির্বাসিত নই। অনেক লেখকই নানা দেশ থেকে নির্বাসিত হচ্ছেন। শুধু আমার দেশে নয়, অন্য অনেক দেশেও লেখকের মত প্রকাশের অধিকার নেই। ধর্মান্ধদের মতের চেয়ে বা সরকারি মতের চেয়ে ভিন্ন কোনও মত প্রকাশ করলে তাদের জেলে ভরা হয়, অথবা চাবুক মারা হয়, অথবা কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়। যতদিন ধর্মান্ধতা, বর্বরতা রয়ে যাবে, ততদিন মুক্তচিন্তকদের নির্বাসন হতেই থাকবে। আজ আমি, কাল আরেকজন।

২. নির্বাসন শুধু লেখকদের ঘটছে না, সাধারণ মানুষও নির্বাসিত হচ্ছেন। সিরিয়া থেকে তুরস্ক এসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভূমধ্যসাগরে নৌকো ভাসিয়ে দিয়েছে অসংখ্য মানুষ। নৌকোয় চড়ে যারা ইউরোপে ঢুকেছে, তাদের প্রায় সবাই এখন জার্মানি আর সুইডেনে। জার্মানিতে ষোলো লাখ। সুইডেনে এক লাখ। সুইডেনে প্রতি সপ্তাহে দশ হাজার শরণার্থী ঢুকছে। এদের জায়গা দেওয়ার জায়গা নেই। পুরোনো ইস্কুলঘর, পুরোনো স্টেশন, গির্জা সব ভর্তি হয়ে গেছে। তাঁবু ফেলেও কাজ হচ্ছে না। মানুষ বিরক্ত। ডানপন্থীরা তো বিরক্তই। পাশ্চাত্যের উদার বামপন্থীদের অনেকেই বিরক্ত। তারা জানে না এই শরণার্থীদের কী করে তারা দীর্ঘকাল খাওয়াবে পরাবে। জার্মানির কিছু বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছে, যে বন্ধুরা সাধারণত শরণার্থীদের বিপদ-আপদে দাঁড়ান। তাঁরাও বলছেন, এত বেশি শরণার্থী নেওয়া জার্মানির উচিত হয়নি। সুইডেনে আমি এখনও কাউকে বলতে শুনিনি, শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে অতি উত্তম কাজ করেছে সুইডিশ সরকার। এক বামপন্থী লেখক-বন্ধু দু’দিন আগেই আমাকে বললো, ‘আফগানিস্তান থেকেও অনেক শরণার্থী এসেছে। সিরিয়া থেকে তো বটেই। অনেক তরুণ শরণার্থীর সঙ্গে পরিবারের কেউ নেই। তারাই হয়তো সুইডিশ মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। ‘সুইডিশ মেয়েরা ফ্রি সেক্সে বিশ্বাসী’। এরকম একটা অদ্ভুত যুক্তিহীন বোধহীন কথা তারা বিশ্বাস করে। সুইডেনে থাকে এমন এক বাঙালিকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘সিরিয়ান রিফিউজিদের কোনও অসুবিধে হচ্ছে কি?’ বাঙালি বললো, ‘ওরা তো চুরি করে। ওদের কারণে সুইডিশরা অতিষ্ঠ’। শুধু সুইডিশ কেন, মনে হচ্ছে বাঙালিও অতিষ্ঠ। সবচেয়ে বেশি অতিষ্ঠ চরম ডানপন্থী দল। ইউরোপের দেশে দেশে তারা এখন অতি বীভৎস দৈত্যের মতো হাওমাওখাও বলে মাথা তুলছে। শরণার্থীরা এক দৈত্যের হাত থেকে বাঁচতে গিয়ে আরেক দৈত্যের কবলে পড়বে না তো!

৩. সুইডেনের শরণার্থীদের পঁচাত্তর ক্রোনোর করে প্রতিদিন দেওয়া হয়। ওই টাকা দিয়ে তিন বেলা খাবার জোটানো সহজ নয়। কিন্তু এখনও ওদের কাজ করার কোনও অনুমতি নেই। সুইডেনের রাস্তায় আমি এখনও কোনও সিরিয়ার শরণার্থীকে ভিক্ষে করতে দেখিনি। ভিক্ষে করছে রুমানিয়া থেকে আসা জিপসিরা। জিপসিরাও নির্বাসিত। তাদের প্রায় সব দেশ থেকেই তাড়ানো হয়। কোনও এক কালে ভারতের রাজস্থান থেকে তারা চলে এসেছিল ইউরোপের দিকে। আজও তারা এক দেশ থেকে আরেক দেশ করছে। কেউ কেউ বলে, জিপসিরা এক জায়গায় বাস করতে পারে না, থিতু হওয়া ওদের চরিত্রে নেই। জিপসিদের জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা থিতু হতে চাই, কিন্তু আমাদের থিতু হতে দেওয়া হয় না, যে দেশেই যাই সে দেশ থেকেই আমাদের তাড়ানো হয়।

৪. অক্টোবরে পেঙ্গুইন ইন্ডিয়া প্রকাশ করছে আমার বই ‘নির্বাসন’। নির্বাসন বইটি কলকাতা থেকে আমাকে কী করে প্রথমে দিল্লি তারপর ভারত থেকেই বের করে দেওয়া হয়েছিল, সেটার বর্ণনা। জীবনে নির্বাসন আমার কতবার যে হলো। কত দেশ থেকে, রাজ্য থেকে, শহর থেকে আমাকে নির্বাসন দেওয়া হলো। কত প্রিয় প্রিয় অঞ্চল ছেড়ে আমি চলে যেতে বাধ্য হলাম। গত কয়েকদিন সুইডেনে এক বন্ধুর বাড়িতে বহু বছর যাবৎ পড়ে থাকা আমার বইপত্র ভারতে আমার অস্থায়ী ঠিকানায় নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করছি। ব্যবস্থাটি করতে বাধ্য হচ্ছি। কারণ সুইডেনের বন্ধুটি তার বাড়িঘর বিক্রি করে দিয়ে অন্য কোথাও চলে যাবে। কিন্তু আমি ভারতে ছাড়া আর কোথায় নেবো আমার জিনিসপত্র? ভারতে আমার বসবাসের কোনও নিশ্চয়তা নেই, পায়ের তলায় সামান্য মাটি নেই। পৃথিবীর একটি দেশেই আমার একটি স্থায়ী ঠিকানা আছে। সেটি বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আমাকে অন্যায়ভাবে ঢুকতে দেয় না সরকার, তাই আমার ঢোকা হয় না। ভারতে এই যে টন টন বই নেবো আমি, বইয়ের তাকে বইগুলো সাজিয়ে রাখবো, তারপর একদিন ভারত সরকার আর ভিসা দেবে না, তারপর একদিন ভারত সরকার মুখের ওপর বলে দেবে তোমাকে দেশ ছাড়তে হবে। তখন? তখন কোথায় যাবো না জেনেই আমাকে ভারত ত্যাগ করতে হবে। আমি যেখানেই কদিন বাস করি, সেখানেই আমার সংসার শেকড় ছড়াতে থাকে। শেকড় উপড়ে নিয়ে বার বার আমাকে দেশান্তরী হতে হয়েছে। যতদিন বেঁচে থাকি ততদিন হবে। আমি নির্বাসন থেকে দূরে থাকতে চাইলেও নির্বাসন আমার থেকে মোটেও দূরে সরতে রাজি নয়। বয়স তো অনেক হলো। এই বয়স দেখে অনেক মানুষের মায়া হয়, কিন্তু সরকারের মায়া হয় না। সরকারদের হয়তো মায়া মমতা বলে কিছু থাকে না।

৫. বার্লিন লিটারেচার ফেস্টিভেলে আমন্ত্রিত হয়ে বার্লিন ঘুরে এলাম। আমার খুব দেখার ইচ্ছে ছিল বাংলাদেশের ব্লগাররা যারা জার্মানিতে নির্বাসন জীবন কাটাচ্ছে, তারা আছে কেমন। সুইডেনেও বেশ ক’জন ব্লগার আশ্রয় নিয়েছে। দেশে বসে কেউ কেউ অপেক্ষা করছে আইকর্নের সাহায্য নিয়ে নরওয়ে চলে যাওয়ার জন্য। দেশে দেশে লেখক সাহিত্যিকদের সংস্থা ‘পেন’ অনেককে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করছে। ঝুঁকিহীন নির্বাসন জীবন সকলেই কাটাতে চাইছে। সবাই ভাষা শিখছে। সবারই ইচ্ছে বিদেশ বিভূঁইয়ে বাকি জীবন বাস করার। আমিই পারিনি। আমারই নির্ঝঞ্ঝাট জীবন সয় না। যেখানে যে কেউ যে কোনও সময় আমাকে খুন করতে পারে, যেখানে মানুষের মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, যেখানে কথা বলার স্বাধীনতা নেই, যেখানে মত প্রকাশের কোনও অধিকার নেই, যেখানে অত্যাচার অনাচার অন্যায় নির্যাতন একটি দিনের জন্যও ছুটি নেয় না, যেখানে দারিদ্র্য, যেখানে অশিক্ষা— সেখানে আমি বাস করতে চাই, সেটিই আমার দেশ। সেটিই আমাকে প্রেরণা দেয় প্রতিবাদ করার। সেখানেই আমি সাম্যের জন্য, সমতার জন্য, সমানাধিকারের জন্য, সুশিক্ষার জন্য সংগ্রাম করতে পারি। আমার সংগ্রাম রাস্তায় নেমে নয়। আমার সংগ্রাম লেখায়। জীবনে খুব বেশি আর সময় নেই। এভাবেই কেটে যাবে বাকিটা জীবন। প্রাচুর্য আর নিশ্চিন্তির লোভ ছিল না কখনও। এখনও নেই। আমার দীর্ঘ নির্বাসন জীবনে আমি সেই কাজটিই করতে চাই, যেটি আমি করছিলাম। জীবনকে যেভাবে অর্থপূর্ণ করছিলাম, সেভাবেই করতে চাই বিরুদ্ধ স্রোতে অনড় দাঁড়িয়ে।

     লেখক :  নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

এই মাত্র | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ