শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সুন্দরী সুজানা, দুই বৃদ্ধ এবং এক উকিল!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুন্দরী সুজানা, দুই বৃদ্ধ এবং এক উকিল!

আমি যে সুজানার কথা বলতে যাচ্ছি তিনি হাল আমলের কোনো নায়িকা কিংবা সুন্দরী ললনা নন। মানবসভ্যতার ঊষালগ্নে তৎকালীন দুনিয়ার সবচেয়ে আধুনিক নগরীর শহরতলির এক দরিদ্র পল্লীতে তিনি বসবাস করতেন। তার রূপযৌবন পুরুষদের মাথা ঘুরিয়ে দিত। তার সততা এবং উত্তম চরিত্রের কাহিনী মানব ইতিহাসের কিংবদন্তি উপাখ্যান হিসেবে পবিত্র বাইবেলে স্থান পেয়েছে।  তার জীবনের একটি নির্মম ঘটনার ওপর ভিত্তি করেই বিচার ব্যবস্থায় ওকালতি এবং ফৌজদারি বিচারে সাক্ষ্যগ্রহণের রীতি প্রবর্তিত হয়েছে। গত কয়েক হাজার বছরের আইন বিজ্ঞান, আইন আদালত এবং আইন শাস্ত্রের শিক্ষালয়গুলোতে সুন্দরী সুজানার কাহিনী যে কতবার বর্ণিত হয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না। মহান আইন পেশার বিজ্ঞ বিচারক, শিক্ষক এবং আইনজীবীগণ সময়-সুযোগ পেলেই তাদের পরবর্তী প্রজন্মের সামনে বাইবেলে বর্ণিত সুজানার কাহিনী বর্ণনা করেন এবং সেই কাহিনীর আলোকে জীবনের লক্ষ্য স্থির করার জন্য পরামর্শ দেন।

আদিকালের ব্যাবিলন নগরীর কাছাকাছি একটি গ্রামে বসবাস করতেন সুজানা। স্বামী, পিতা-মাতা ও আত্মীয়স্বজনকে নিয়ে অত্যন্ত সুখেই দিন কাটাচ্ছিলেন তিনি। সাধারণ দরিদ্র হওয়া সত্ত্বেও তার অসাধারণ রূপ লাবণ্য এবং সততা, কর্মনিষ্ঠা ও উত্তম চরিত্রের জন্য তিনি পুরো ব্যাবিলন নগরী তো বটেই আশপাশের শহর-বন্দর এবং নগরের অধিবাসীদের কাছে মশহুর ছিলেন। ব্যাবিলন তখন আসিরীয় সম্রাট নেবুচাঁদনেজার অধীনে শাসিত হচ্ছিল। সিরিয়া, ইরাক, জেরুজালেমসহ বিস্তীর্ণ এলাকায় তখন কেন্দ্রীয় শাসন চললেও সম্রাট পুরো সাম্রাজ্যের স্থানীয় শাসন চালানোর জন্য আজকের জমানার পঞ্চায়েত, ইউনিয়ন পরিষদ বা কাউন্টির মতো ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করে স্থানীয় মুরব্বিদের ওপর ছেড়ে দিয়েছিলেন, যাকে বলা হতো ‘কাউন্সিল অব এল্ডার্স’। এই কাউন্সিল সংশ্লিষ্ট এলাকার রাজস্ব আদায়, পুলিশি ব্যবস্থা তদারক এবং দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলাসমূহের নিষ্পত্তি করতেন। সুজানাদের গ্রামের কাউন্সিল অব এল্ডার্সের সদস্য ছিলেন দুজন বয়স্ক মানুষ, যাদের কুকর্মের কারণেই বাইবেলে সুজানার কাহিনী ঠাঁই পেয়েছে।

সুজানার অপরূপ রূপ লাবণ্য দেখার পর আলোচিত দুই বৃদ্ধ প্রবলভাবে কামাতুর হয়ে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। সুজানা যখন তার স্বামীর সঙ্গে বেড়াতে বের হতেন অথবা তার কাজের মেয়েটিকে নিয়ে পার্শ্ববর্তী বাগানবাড়িতে গোসল করতে যেতেন তখন বৃদ্ধদ্বয় রাস্তার পাশের কোনো বৃক্ষের আড়ালে লুকিয়ে সুন্দরী ললনার দেহসৌষ্ঠব দেখার চেষ্টা করতেন। তারা সুজানাকে একান্তে পাওয়ার জন্য ক্রমেই পাগলপারা হয়ে ন্যায়নীতি ভুলে গেলেন এবং নিজেদের বাসনা চরিতার্থ করার জন্য উপায় খুঁজতে লাগলেন। ঘটনার দিন সুজানা তার কাজের মেয়েটিকে নিয়ে গোসল করছিলেন। হঠাৎ কি মনে করে তিনি কাজের মেয়েটিকে বাড়ি থেকে তেল নিয়ে আসার জন্য নির্দেশ দিলেন। বৃদ্ধরা সুজানাকে নির্জনে পেয়ে সুযোগকে কাজে লাগানোর জন্য এগিয়ে গেলেন এবং নিজেদের কুপ্রস্তাব পেশ করলেন। সুজানা অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে বৃদ্ধদের প্রত্যাখ্যান করলে তারা তাকে জোরজবরদস্তির মাধ্যমে ভোগ করতে উদ্যত হলেন। এ অবস্থায় সুজানা চিৎকার দিলে বৃদ্ধরা পালিয়ে যান এবং তাকে দেখে নেওয়ার হুমকি প্রদান করেন।

কাউন্সিল অব এল্ডার্স সুজানার বিরুদ্ধে নিজেদের আদালতে ব্যভিচারের অভিযোগ আনালেন এবং নিজেরাই মামলার চাক্ষুষ সাক্ষী হিসেবে আদালতে বললেন যে, সুজানা জনৈক যুবকের সঙ্গে যখন ব্যভিচারে লিপ্ত ছিলেন তখন তারা ঘটনাটি দেখে ফেলেন। বিচার বিভাগ তখনো নির্বাহী বিভাগ থেকে আলাদা হতে পারেনি এবং আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ, ওকালতি, সাক্ষীদের ক্রস এক্সামিনেশন বা আলাদা করে পৃথকভাবে সাক্ষ্য নেওয়ার রীতিও চালু ছিল না। কাউন্সিল অব এল্ডার্স একাধারে নির্বাহী বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং অন্যদিকে বিচারকার্য পরিচালনা করতেন। তারা অভিযোগ গ্রহণ করতেন, অথবা নিজেরাই সুয়োমটো রুল জারি করতেন। তারা যদি নিজেরা সাক্ষ্য দিতেন তবে অন্য কোনো সাক্ষের দরকার পড়ত না। ফলে সুজানার বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন এবং তার বিরুদ্ধে রায় প্রদান করতে তাদের একটুও বেগ পেতে হলো না। তৎকালীন প্রথা অনুযায়ী ব্যভিচারী নারীকে প্রকাশ্যে পাথর মেরে হত্যা করা হতো। সুজানার বিরুদ্ধে রায় কার্যকর করার জন্য দুরাচার বৃদ্ধদ্বয় ব্যাপক লোকসমাগম করলেন।

হাজার হাজার লোকের বিশাল সমাবেশ অসহায় এবং দরিদ্র সুজানার রক্ত দেখার জন্য এবং তার করুণ আর্তচিৎকার শোনার জন্য উল্লাস করতে আরম্ভ করল। আগেই বলেছি যে, সুজানাকে সবাই সৎ চরিত্রের ধার্মিক মহিলা হিসেবেই জানত। কিন্তু তার বিপদের সময় কেউ মুখ খুলল না, বরং মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সময় যদি কিঞ্চিৎ পরিমাণ হলেও তার সৌন্দর্যময় উলঙ্গ শরীর দেখার সুযোগ পাওয়া যায় এমন লোভ অনেককে পেয়ে বসল। জনতার উল্লাসধ্বনির মাঝে দানিয়েল নামের জনৈক যুবক চিৎকার করে বলল— আমি বিশ্বাস করি না সুজানা এমনটি করেছেন এবং বৃদ্ধরা সত্য বলেছেন। ঘটনার আকস্মিকতায় জনতার উল্লাসধ্বনি থেমে গেল। তারা প্রথমে ভয় পেয়ে গেল— তারপর বলে উঠল তা তুমি কী করতে চাও? দানিয়েল বললেন— আমি শুধু দুই সম্মানিত বৃদ্ধকে আলাদা করে আপনাদের সামনে দুটি প্রশ্ন করতে চাই। উপস্থিত জনতা হর্ষধ্বনি দিয়ে দানিয়েলকে সমর্থন জানাল। ফলে বৃদ্ধদ্বয় প্রকাশ্যে জনসভায় সাক্ষ্য প্রদানে বাধ্য হলেন।

দানিয়েল প্রথম বৃদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলেন তিনি কখন এবং কোথায় সুজানাকে ব্যভিচারে লিপ্ত হতে দেখেছেন। উত্তরে বৃদ্ধ জানালেন— তিনি চাঁদনী রাতে একটি গাছের নিচে সুজানাকে অপকর্ম করতে দেখেছেন। এরপর দ্বিতীয় বৃদ্ধকে একই প্রশ্ন করা হলে তিনি জবাব দিলেন যে, দিনের আলোতে ফসলের মাঠে অপকর্মটি হয়েছিল। উপস্থিত জনতা ক্ষোভ ও বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। কিছুক্ষণ পূর্বে যারা সুজানার মৃত্যুদণ্ড দ্রুত কার্যকর করার জন্য চিৎকার-চেঁচামচি করছিল সেই তারাই এখন দুই বিচারকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার জন্য হৈচৈ আরম্ভ করে দিল। ফলে দুই চরিত্রহীন এবং লম্পট বৃদ্ধের রক্তের ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেল ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সাক্ষ্যগ্রহণের পদ্ধতি। অন্যদিকে আইন আদালতের ইতিহাসে প্রথম আইনজীবী বা উকিল হিসেবে দানিয়েলের নাম স্বর্ণাক্ষরে লিখিত হতে থাকল।

দানিয়েলকে কোনো কোনো ঐতিহাসিক একজন সাহসী যুবক হিসেবে আখ্যা দিয়ে থাকেন। অন্যদিকে ইহুদি ও খ্রিস্টানরা তাকে আল্লাহ প্রেরিত বিশেষ মানব এবং মুসলমানরা নবী বলে স্বীকার করেন। অন্যদিকে আইন বিজ্ঞানের শিক্ষক, আইন পেশার লোকজন এবং বিচারাঙ্গনের বিচারকগণ তাকে মানব জাতির প্রথম উকিল হিসেবে সম্মানের আসনে বসিয়ে তার জীবন থেকে নিজেদের জন্য শিক্ষণীয় উপকরণ গ্রহণ করেন। তাদের মতে— দানিয়েল ছিলেন নির্ভীক এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর মানবিক সাহসসমৃদ্ধ একজন স্পষ্টভাষী বাকপটু মানুষ। তিনি যখন সুজানার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন তখন একটিবারের জন্যও নিজের লোভ, লালসা কিংবা স্বার্থের কথা চিন্তা করেননি। পরবর্তীতে নিজের কর্মের জন্য সুজানার পরিবারের কাছে অর্থ বা অন্য কোনো স্বার্থ আশা করেননি। একটি অন্যায়ের প্রতিবাদ, একজন মজলুমকে সাহায্য এবং একটি মিথ্যাকে কবর দিয়ে সেখানে সত্য ও সুন্দরের ফুলবাগান রচনা করাই ছিল দানিয়েলের উদ্দেশ্য।

দানিয়েল ক্ষমতাধর দুই বৃদ্ধের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে জনসভায় প্রতিবাদ করার মাধ্যমে যুগ যুগান্তরের আইনজীবীদের জন্য এক অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। বৃদ্ধদের প্রতি তার কোনো ব্যক্তিগত ক্ষোভ, ঈর্ষা অথবা রাগ বিরাগ ছিল না। অন্যদিকে বৃদ্ধদের ক্ষমতা, প্রভাব ও প্রতিপত্তিকে অতিক্রম করে দানিয়েলের সাহসী উচ্চারণের মধ্যে যে নৈতিক মনোবল আদর্শ এবং সৎ সাহসের পরিচয় পাওয়া যায় সেগুলো পরবর্তী প্রজন্মের উকিলদের সফলতা ও স্বার্থকতার মূলমন্ত্র হিসেবে সর্বকালে গুরুত্ব বহন করে আসছে। তিনি ক্ষমতার দালালি করেননি, শাসকদের রক্তচক্ষুর পরোয়া করেননি এবং একটিবারের জন্যও নিজের স্বার্থের কথা ভাবেননি। ওকালতি পেশা রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি লাভ করে প্রাচীন গ্রিসের এথেন্স নগরীতে। গ্রিক সভ্যতার পুরোটা সময় কোনো উকিল তার মক্কেলদের কাছ থেকে পারিশ্রমিক নিতে পারত না। এমনকি সামান্য উপহার গ্রহণও সেই সময়কালে অপরাধ বলে গণ্য করা হতো। পেশাটিকে অত্যন্ত মহৎ আভিজাত্যপূর্ণ এবং সেবামূলক কর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অভিজাত পরিবারের শিক্ষিত ও সচ্ছল লোকদের মানবকল্যাণের একটি সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। ৪০৫ খ্রিস্টাব্দে এথেন্স সুপ্রিমকোর্ট এই মর্মে রায় প্রদান করে যে, কোনো উকিল যদি তার মক্কেলের কাছ থেকে কোনো পারিশ্রমিক গ্রহণ করেন তবে তা ঘুষ বলে বিবেচিত হবে। গ্রিসের পর বিশ্ব রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু যখন রোমে চলে এলো তখন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইনের ব্যাপ্তি আরও বৃদ্ধি পেল। উকিলদের কাজের পরিধিও বেড়ে গেল বহুগুণ। তারপরও কোনো আইনজীবী হাত পেতে বা দরদাম করে তাদের মক্কেলদের কাছ থেকে কিছু নিতে পারতেন না।

সম্রাট জাস্টিনিয়ানের সময়কালে উকিলরা লম্বা এবং কালো রঙের বিশেষ গাউন পরিধান আরম্ভ করেন। তারা গাউনের পেছনে ঘাড়ের দিকটায় ছোট্ট একটি পকেট স্থাপন করেছিলেন। কোনো মামলা শেষে কোনো ক্লায়েন্ট যদি খুশি হয়ে ২/১টি স্বর্ণ বা রৌপ্য মুদ্রা দিতে চাইত তবে সে উকিলের অজান্তে তার কালো গাউনের পকেটে তা ফেলত। উকিল বাড়িতে ফেরার পর কোনো কোনো দিন ২/১টি মুদ্রা পেতেন আবার কখনো কিছুই পেতেন না। এভাবেই ওকালতি পেশাটি ধীরে ধীরে প্রসার লাভ করতে থাকে। আইনের ভাষায় ওকালতি একটি সম্মানিত পেশা— কোনো অবস্থাতেই এটিকে ব্যবসা বলা যাবে না। ফলে কোনো উকিল তার পেশার ব্যাপ্তি ও প্রসারতার জন্য আইনত কোনো বিজ্ঞাপন দিতে পারেন না— এমনকি নিজ অফিসের বাইরে বড় সাইনবোর্ড টানানোও নিষিদ্ধ। উকিলরা তাদের মক্কেলদের সঙ্গে নিজেদের পারিশ্রমিকের ব্যাপারে কোনো চুক্তি যেমন স্বাক্ষর করতে পারেন না তেমনি নিজেদের পারিশ্রমিক আদায়ের জন্য ক্লায়েন্টের বিরুদ্ধে মামলাও করতে পারেন না।

১২১৫ সালে বিখ্যাত ম্যাগনাকার্টা স্বাক্ষরের পর বিচারক এবং আইনজীবীরা একটি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক শক্তিতে পরিণত হতে থাকেন। ‘জাস্টিস ডিলে— জাস্টিস ডিনাইড’ এই শব্দমালার সঙ্গে ‘উই উইল নট সেল জাস্টিস’ বাক্যটিও যে ম্যাগনাকার্টা দলিলে অন্তর্ভুক্ত ছিল তা হয়তো অনেকেই জানেন না। সপ্তদশ শতাব্দীতে এসে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে এবং স্বাধীনতার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষ করে বিচারপতি মার্শালের আমলে বিচারালয় হয়ে ওঠে অনেক মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার আশ্রয়স্থল। সভ্যতার ক্রমবিকাশে, দেশ, জাতি ও সমাজ গঠনে রাজনৈতিক নেতৃত্বের চেয়েও বিচার বিভাগকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। সাম্প্রতিককালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিতর্ক শুরু হয়েছে। তারা রাষ্ট্র এবং জাতিসত্তাকে একত্র করে দেখতে নারাজ। তাদের মতে জর্জ ওয়াশিংটন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নামক রাষ্ট্রটির জনক হতে পারেন। তবে তারা কোনো অবস্থাতেই জর্জ ওয়াশিংটনকে মার্কিনিদের জাতির পিতা বলতে নারাজ। তারা মার্কিন জাতির পিতা হিসেবে বিচারপতি মার্শালকে স্বীকৃতি দিতে চান। কারণ বিচারপতি মার্শাল না হলে মার্কিন জাতিসত্তা গঠন হওয়া তো দূরের কথা— রাষ্ট্রটি আদৌ টিকত কিনা তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না।

আধুনিক আইন-বিজ্ঞানের ধারণা মতে, আইন পেশায় নিয়োজিত সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ যদি রাজনীতির প্রভাবমুক্ত না হতে পারেন তবে পেশাটির সম্মান ও মর্যাদা কাঙ্ক্ষিত স্থানে পৌঁছাতে পারে না। তাদের শিক্ষাদীক্ষা, রুচিবোধ এবং আভিজাত্যের ওপর একটি দেশের সার্বিক উন্নয়ন, রাজনীতি এবং সুশাসন নির্ভর করে। তারা যেমন মামলাবাজ লোকজন পয়দা করবে না তেমনি নিজেরা মামলাবাজ লোকদের হাতিয়ার হবে না। তারা মামলা গ্রহণে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করবে এবং ভিত্তিহীন ভুয়া মামলা থেকে বিচারাঙ্গনকে পূতপবিত্র রাখার জন্য দায়িত্ব পালন করবে। ভারতবর্ষের ভুয়া মামলার ব্যাপারে ব্রিটিশ জমানার প্রিভি কাউন্সিলের একটি বিখ্যাত পর্যবেক্ষণ আজও আইন অঙ্গনকে লজ্জায় ফেলে দেয়। সম্মানিত পাঠকের জ্ঞাতার্থে মামলার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো— ব্রিটিশ আমলে ভারতের একটি মুন্সেফ কোর্টে জনৈক ব্যক্তি অভিযোগ দায়ের করল যে, অভিযুক্ত ব্যক্তির গরু তার জমির ফসল নষ্ট করে ফেলেছে। মামলা মুন্সেফ কোর্ট থেকে জেলা কোর্টে গেল। তারপর জেলা থেকে গেল হাইকোর্টে। হাইকোর্টের রায়ে বিক্ষুব্ধ পক্ষ মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য লন্ডনের প্রিভি কাউন্সিলে আবেদন করল। প্রিভি কাউন্সিল মামলার সব কাগজপত্র দেখে রায় প্রদান করল যে, ‘অভিযোগকারীর কোনো জমি ছিল না এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিরও কোনো গরু ছিল না।’ (The Plantiff had no land and the defandent had no cow!)

যুগ-যুগান্তর এবং কাল-কালান্তরের সুমহান আইন পেশাটি বর্তমানকালে কোন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে তা নিচের কৌতুক থেকেই আন্দাজ করা যায়।

‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ওষুধ কোম্পানির গবেষণা বিভাগ নিজেদের গবেষণাগারে ইঁদুরের পরিবর্তে উকিলদেরকে ব্যবহার করার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে পত্র-পত্রিকা এবং অন্যান্য সংবাদ মাধ্যমে প্রেস রিলিজ দিল। সাংবাদিকরা ওষুধ কোম্পানির গবেষণাগারে ভিড় জমাল এবং হঠাৎ এমনতরো সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণ জানতে চাইল। উত্তরে ওষুধ কোম্পানি তাদের গবেষণাগারে ইুঁদরের পরিবর্তে উকিল ব্যবহারের জন্য তিনটি কারণ পেশ করল। প্রথমত. উকিলের সংখ্যা ইঁদুরের সংখ্যার চেয়েও ভয়াবহ রকমভাবে বেড়ে গেছে।  দ্বিতীয়ত. মানুষ যদি ইঁদুরের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায়, বিশ্বাস স্থাপন করতে চায় এবং ইঁদুরের কাছে কিছু আমানত রাখতে চায় তবে তা যতটা না কঠিন এবং ঝুঁকিপূর্ণ তার চেয়েও কঠিন ও ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় হলো একই কর্ম উকিলদের সঙ্গে করা।  তৃতীয়ত. ইদানীং উকিলরা সচরাচর এমন সব কর্ম করে বেড়ায় যা সাধারণত ইঁদুরেরা করে না।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা