শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৬

ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ : সাম্রাজ্যবাদের সৃষ্টি

যতীন সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ : সাম্রাজ্যবাদের সৃষ্টি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে শুধু ফ্যাসিবাদেরই পরাজয় ঘটেনি, গড়ে ওঠে শক্তিশালী বিশ্ব সমাজতান্ত্রিক শিবিরও। সাম্রাজ্যবাদীরা, স্বভাবতই সমাজতান্ত্রিক শিবিরের অভ্যুদয়কে মেনে নিতে পারেনি, সমাজতন্ত্রকে ধ্বংস করার জন্য তারা নানা ফন্দি আঁটতে থাকে। তারাই ঠাণ্ডাযুদ্ধ বা স্নায়ুযুদ্ধ নামে পরিচিত যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি করে। সেই যুদ্ধাবস্থার ধারায় বিশ শতকের শেষ দশকে সমাজতান্ত্রিক শিবিরের বিপর্যয় ঘটে, সৃষ্টি হয় তথাকথিত বিশ্বায়নের নামে এককেন্দ্রিক বিশ্বের। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদই নতুন বিশ্বের বিশ্বেশ্বর হওয়ার খায়েশে দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়ে।

তবে কোন প্রক্রিয়ায় এটি ঘটতে পারল সে বিষয়টির অনুধাবনের দিকেই আগে নজর দেওয়া দরকার। মনে রাখা দরকার :  সমাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দেওয়াকে লক্ষ্যবিন্দুতে রেখেই বিশ শতকের শেষ পর্বে সাম্রাজ্যবাদ সারা পৃথিবীতে ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদের উত্থানে সহযোগিতা করতে থাকে। সে সহযোগিতা শুধু বিশেষ কোনো ধর্মতন্ত্রী সম্প্রদায়ের জন্য নয়। ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দু, মুসলিম— এ রকম সব পরস্পরবিরোধী মৌলবাদই সাম্রাজ্যবাদের মদদে পুষ্ট হয়ে ওঠে। এক সময়ে সবচেয়ে বেশি মদদ পায় মুসলিম মৌলবাদ। মুসলিম মৌলবাদেরও আছে ও ছিল পরস্পরবিরোধী ধারা। পৃথিবীর মুসলিমদের পুণ্যভূমি যে সৌদি আরব, সেখানকার মৌলবাদও গড়ে উঠেছে এ রকম বিভক্তি নিয়েই। যেমন— সৌদি রাজতন্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতাধন্য মৌলবাদ ও সৌদি রাজতন্ত্রবিরোধী মৌলবাদ। সাম্রাজ্যবাদ এই উভয় ধারার মুসলিম মৌলবাদেরই পুষ্টি বিধানে সক্রিয় সহযোগিতা করেছে। যে সাম্রাজ্যবাদ সৌদি রাজতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রেখেছে এবং পুষ্ট হয়ে উঠতে সাহায্য করেছে, সেই সাম্রাজ্যবাদই সৌদি রাজতন্ত্রবিরোধী ওসামা বিন লাদেন ও তার গোষ্ঠীকেও প্রভূত সহায়তা দিয়েছে। আফগানিস্তানের সোভিয়েত সমর্থিত সমাজতন্ত্রী সরকারকে হঠানোর ব্যাপারেও সাম্রাজ্যবাদ ওসামা বিন লাদেনকেই কাজে লাগায়। লাদেন নিজেই এ কথা স্বীকার করেছেন। ১৯৯৮ সালের ২৭ আগস্ট এএফপির সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে লাদেন বলেন, ‘পাকিস্তানি এবং আমেরিকান অফিসারদের দ্বারা প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে আমি পাকিস্তানে আমার প্রথম ক্যাম্প স্থাপন করি যুক্তরাষ্ট্রের পাঠানো অস্ত্র সরঞ্জাম এবং সৌদি আরবের অর্থ নিয়ে...।’

আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত সমর্থিত সরকারের হঠানোর কাজ সম্পন্ন হওয়া এবং খোদ সোভিয়েত ইউনিয়নেরই বিলুপ্তি ঘটে যাওয়ার পর সাম্রাজ্যবাদের কাছে মুসলিম মৌলবাদ আর আগের মতো গুরুত্ববহ হয়ে থাকে না। তবে তা না থাকলেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মুসলিম মৌলবাদের নববলে বলীয়ান হয়ে ওঠাকে (বিশেষ করে আইএসএর অভ্যুদয় ঘটাকে) অবজ্ঞা বা উপেক্ষা করা যে কোনোমতেই সম্ভব নয়, তাও একান্ত স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ কারণেই এই মুসলিম মৌলবাদকে মোকাবিলা করার জন্যই একালের সাম্রাজ্যবাদ ইহুদি মৌলবাদকে আগের চেয়ে আরও বেশি শক্তপোক্ত করে তোলার দিকে নজর দিচ্ছে। যে ইহুদিবিদ্বেষ হিটলারীয় নািসবাদ তথা তখনকার ফ্যাসিবাদের মর্মমূলে ক্রিয়াশীল ছিল, হিটলারের পতনের পর ইঙ্গ-মার্কিন পরাশক্তি সেই ইহুদিদের প্রতি প্রেম বিলিয়েই নয়া ফ্যাসিবাদের পুষ্টি ঘটাচ্ছে। এদের এই ইহুদি প্রেম যে মোটেই কামগন্ধহীন নয়, কিংবা নয় ইহুদি জনগণের প্রকৃত কল্যাণ সাধন—সে কথা বুঝে নিতে খুব বেশি বুদ্ধি খাটানোর প্রয়োজন পড়ে না। তাই আপাতত ইহুদি প্রসঙ্গ স্থগিত রেখে মুসলিম মৌলবাদের দিকেই দৃষ্টি ফেরানো যাক।

লক্ষ্যে অভিন্ন হলেও মুসলিম মৌলবাদের বিভিন্ন ঘরানায় দৃষ্টিভঙ্গিগত ও পদ্ধতিগত কিছু কিছু ভিন্নতা অবশ্যই আছে। সেসব ভিন্নতর কোনো কোনোটি একান্ত স্থূল, আবার কোনো কোনোটি খুবই সূক্ষ্ম। সাম্রাজ্যবাদীরা সেই স্থূল-সূক্ষ্ম ভিন্নতাগুলোকে আপন স্বার্থসিদ্ধির প্রয়োজনে লাগানোর উপায়ও খুঁজে নেয়। তাই দেখি : ‘মডারেট মুসলিম পন্থার অনুসারী’ রূপে চিহ্নিত করে তারা বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী দলটিকে সমর্থন দেয়, আবার আইএস দমনের অজুহাতে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ঘটানোরও সুলুক সন্ধান করে। জামায়াতে ইসলামীর মতো আইএসও তাদেরই হাতে সৃষ্ট ও পুষ্ট যদিও তবু এক পর্যায়ে আইএস তাদের বিশ্ব কর্তৃত্বকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বসেছে। আইএস আজ সাম্রাজ্যবাদের কর্তৃত্বকে ছিনিয়ে নিয়ে নিজেই সেই স্থানটি দখল করে নিতে তত্পর। জামায়াতের অবস্থান তেমন নয়। জামায়াত বরং ধনতন্ত্রী শোষণ কায়েম রাখার ক্ষেত্রে সর্বত্র ও সর্বদাই সাম্রাজ্যবাদীদের সক্রিয় সহযোগী। এরকম বিশ্বস্ত সহযোগীকে তারা কোনোমতেই দূরে ঠেলে দিতে পারে না। জামায়াতিরা যে ধরনের ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রচারণা চালায় এবং ইসলামের যে ব্যাখ্যা তারা হাজির করে, তাতে পুঁজিবাদী সাম্রাজ্যবাদীদের পক্ষে বেজার হওয়ার মতো কিছুই নেই। জামায়াতিদের ইসলাম-ব্যাখ্যায় সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হয় ‘ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে অধিকারকে পবিত্র ও অলঙ্ঘনীয় ইসলামি বিধান’ বলে নির্দ্বিধায় মেনে নেওয়ার ওপর। এ বিধান প্রতিষ্ঠাকে লক্ষ্যবিন্দুতে রেখেই পরিচালিত জামায়াতের সব কর্মকাণ্ড।

আইএসসহ সব মুসলিম মৌলবাদী সংগঠনই পুঁজিবাদী ভাবনার ধারক। শুধু মুসলিম মৌলবাদের কথাইবা বলি কেন, সম্প্রদায় নির্বিশেষে সব ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদই পুঁজিবাদের রক্ষক ও পোষক। তাই কোনো ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদের সঙ্গেই পুঁজিবাদ সাম্রাজ্যবাদের আত্যন্তিক বিরোধ থাকতে পারে না। সমাজতন্ত্রী শিবিরের পতনের পর থেকে তো বিভিন্ন দেশে জাতীয়তাবাদের বিকাশও মন্দীভূত হয়ে গেছে। এখন ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদেরই প্রতাপান্বিত অবস্থান। ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদই একুশ শতকের নয়া ফ্যাসিবাদের ধারক ও বাহক।

তবু বিশেষ বিশেষ অবস্থায় নিজের হাতে সৃষ্ট ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদের কোনো কোনো ঘরানার সঙ্গে পুঁজিবাদ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধে জড়িয়ে পড়ে। এমনটিই ঘটেছে আইএস-এর ক্ষেত্রে। এরকমটি ঘটার কার্যকারণ সূত্রটিকে অনুধাবনের জন্যই স্মরণ করতে হবে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে সংঘটিত টুইন টাওয়ারের ঘটনাটির কথা। সেই ঘটনার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ (এবং কিছু বাস্তব ও কিছু কল্পনাপ্রসূত) অভিঘাতেই গত দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে ঘটে চলেছে অনেক অনেক অভূতপূর্ব অচিন্তিতপূর্ব ঘটনা ও দুর্ঘটনা। আইএসের পরাক্রান্ত উত্থানও ঘটেছে এ পথ ধরেই।

আইএসের উত্থান প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে আমাদের দেশের একজন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এম এম আকাশ কিউবার প্রবীণ বিপ্লবী ফিদেল ক্যাস্ট্রোর একটি উক্তির প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। সম্প্রতি একটি বক্তৃতায় ক্যাস্ট্রো বলেছেন, ‘ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোশাদ এবং আমেরিকান রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট বুশের অন্যতম সহযোগী সিনেটর মেককেইন— এ দুজন মিলে মিথ্যা অজুহাতে ইরাককে আক্রমণ করেছিলেন এবং পরিকল্পিতভাবে আইএস গঠন করেন যা এখন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। ক্যাস্ট্রোর এই বক্তব্য প্রসঙ্গেই এম এম আকাশের পর্যবেক্ষণমূলক মন্তব্য— ‘এই কথাটি যে সত্য তার প্রমাণ পাওয়া যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ডেমোক্রেটিক দলের প্রেসিডেন্ট ওবামার কথায়। ওবামা বলেছেন, আইএসের উদ্ভব বুশের রণকৌশলের একটি ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ফল’। অর্থাৎ বুশ চেয়েছিলেন ডিক্টেটর সাদ্দামের পরাজয়, কিন্তু সেটা করতে গিয়ে তার অনিচ্ছা সত্ত্বেও জন্ম নিয়েছে আইএস নামক ফ্রাঙ্কেনস্টাইন। আমরা আর একটু পেছনে গেলে আফগানিস্তানেও সেরকম ফ্রাঙ্কেনস্টাইন তালেবান দলের সাক্ষাৎ পাই। সেখানেও সোভিয়েতপন্থি শাসক নজিবুল্লাহকে তাড়াতে গিয়ে জন্মলাভ করেছে তালেবান এবং আল কায়েদা। সিরিয়ায় আসাদকে তাড়াতে গিয়ে জন্মলাভ করেছে আইএস। এসব বিপদের গোড়ায় রয়েছে সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করার হীন প্রয়াস।’

[‘শিক্ষাবার্তা’ (ঢাকা) জুলাই-আগস্ট ২০১৬]

এই হীন প্রয়াস শুধু মুসলিমদের অবলম্বিত ধর্মতন্ত্র নিয়েই নয়, ইঙ্গ-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদীরা যে ধর্মতন্ত্রী সম্প্রদায়ের অন্তর্গত সেই খ্রিস্ট ধর্মকে নিয়েও। তখনকার মার্কিন রাষ্ট্রনায়ক জুনিয়র বুশ ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার পরপরই ঘোরতর খ্রিস্টান হয়ে উঠেছিলেন। তার বক্তৃতা-বিবৃতিতে থাকত বাইবেলের কোটেশন। বুশের চিন্তা-ভাবনায় বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেছিল ইভানজেলিক্যাল খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতা বিল গ্রাহাম ও তার পুত্র ফ্রাঙ্কলিন গ্রাহামের শিক্ষা। ফ্রাঙ্কলিনের মতে ইসলাম মানেই সন্ত্রাস, ইসলাম হলো ‘দুষ্টদের ধর্মতন্ত্র’। সে সময়কার বিভিন্ন পত্রপত্রিকার খবর থেকে জানা যায়, ২০০৩ সালের ২৭ মার্চ ইভানজেলিক্যাল খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ১৪১ জন নেতাকে নিয়ে হোয়াইট হাউসে একটি গোপন বৈঠক বসেছিল। খ্রিস্টীয় মৌলবাদের প্রবক্তাদের মধ্যে ছিলেন জেরি ফলওয়েল আলবার্ট মেহলার, ডি জেমস কেনেডি এবং এরকম আরও কয়েকজন। তারা সবাই ছিলেন কট্টর ইসলামবিরোধী। সবচেয়ে কট্টর ছিলেন জেরি ফলওয়েল। একবার তো এই ফলওয়েল প্রকাশ্যেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)কে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়ে বসেছিলেন এবং তীব্র প্রতিবাদের মুখে তাকে ক্ষমা চাইতেও হয়েছিল। খ্রিস্টান ধর্মের জন্য ইসলামই বড় চ্যালেঞ্জ— এরকম অভিমত প্রকাশ করেছিলেন ডি জেমস কেনেডি। ইরাকি মুসলমানদের বাইবেল শিক্ষা দিয়েই এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব বলে মনে করতেন ‘সাদার্ন ব্যাপিস্ট থিওলজিক্যাল সোসাইটি’র সভাপতি আলবার্ট মেহলার।

সে সময়ে জুনিয়র বুশের নানা কথায় খ্রিস্টীয় মৌলবাদীদের ইসলামবিরোধী বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি শোনা গিয়েছিল। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছিলেন, ‘আমেরিকার বর্তমান লড়াই ভালো ও মন্দ অর্থাৎ খ্রিস্টান ও শয়তানের মধ্যে লড়াই।’ ‘শয়তান’ বলতে যে তিনি মুসলমানদেরই বুঝিয়েছেন,—সবাই এ কথা বুঝে নিয়েছিলেন। খ্রিস্টানদের পক্ষ থেকে যাদের তিনি শয়তান আখ্যা দিয়েছিলেন, সেই মুসলমানরা নিশ্চয়ই তা বিনা প্রতিবাদে মেনে নিতে পারেনি। এই মেনে না নেওয়ারই সুস্পষ্ট অভিব্যক্তি আইএসসহ বিভিন্ন মুসলিম মৌলবাদী গোষ্ঠীর জঙ্গি কর্মকাণ্ডে।

একুশ শতকের শুরু থেকে বিশ্বব্যাপী যে জঙ্গি কর্মকাণ্ডের ক্রমবিস্তার ঘটে চলছে তার জন্য কি এককভাবে মুসলমানরাই দায়ী? জুনিয়র বুশের কট্টর ইসলামবিরোধী খ্রিস্টীয় মৌলবাদই কি মুসলিম জঙ্গিবাদের প্রসারে অনুঘটকের কাজ করেনি? ইহুদি মৌলবাদ ও হিন্দু মৌলবাদ প্রসারের দায়ও কি বুশের ওপরই বর্তায় না?

কোনো সন্দেহ নেই, সাম্রাজ্যবাদের প্রবর্তনাতেই একালের সব ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদের উত্থান ও ভয়াবহ রূপপ্রাপ্তি। এই ভয়াবহতার হাত থেকে সাম্রাজ্যবাদীদেরও রেহাই মিলছে না। তাই বলে ধর্মতন্ত্রী মৌলবাদকে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ভেবে বসাও হবে একান্তই ভ্রান্তিবিলাস। সেই ভ্রান্তিবিলাস থেকে আমাদের মুক্ত থাকতেই হবে। সমাজতান্ত্রিক শিবিরে বিপর্যয় ঘটার পর পৃথিবীতে সাম্রাজ্যবাদ যেসব অপতত্ত্বের আশ্রয় নিয়ে বিশ্বেশ্বর হয়ে উঠতে চাইছে, সেসবের স্বরূপ সম্পর্কেও অবহিত হতে হবে। খ্রিস্টীয় ও মুসলিম মৌলবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদ— এই ত্রয়ীর টানাপড়েন তথা দ্বান্দ্বিকতার প্রকৃতিটিকেও ভালো করে বুঝে নিতে হবে। তাহলেই ধর্মের নাম নিয়ে যা কিছু চলছে, সেসব যে ফ্যাসিবাদেরই নতুন রূপের প্রকাশ ছাড়া আর কিছু নয়, সে সম্পর্কেও কোনো সন্দেহ পোষণের অবকাশ থাকবে না। সেই সন্দেহ ঘোচাতে পারলেই ভ্রান্তিবিলাস থেকে মুক্ত হয়ে প্রকৃত সত্যের আলোতে আমাদের চিত্ত উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে। অতঃপর সে পথেই হোক আমাদের অভিযাত্রা।

     লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন