শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়

আমার ছোট বোন নাজনীনের দুই সন্তান, মেয়ে মুন্নী বড়, ছেলে শান্ত ছোট। মুন্নী এখন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার। শান্তও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ছে। ছেলেবেলায় শান্তকে পড়তে বললেই সে গাইগুই করত, বলত, আমার পড়ার কী দরকার। মুন্নী আপু পড়লেই হবে। আমি তো আর ছেলেমেয়েকে পড়াব না। শান্তর ধারণা ছিল, পড়াশোনা করতে হবে সন্তানকে পড়ানোর জন্য।  আর তাদের তো মা-ই পড়ান, বাবা তো কখনো পড়ান না। তাই ছেলেদের পড়াশোনা করার দরকার নেই। তার ধারণায় খুব একটা ভুল নেই। এখন সন্তানদের পড়াশোনা করার মূল দায়িত্ব মায়েরাই পালন করেন। আমি আমার ছেলে প্রসূনকে নিয়ে যতই ঢং-ঢাং করি, তার পড়াশোনাটা আমার স্ত্রী মুক্তিই দেখভাল করে। আমি শুধু সকালে প্রসূনকে স্কুলে দিয়ে আসতে যাই। এটা অবশ্য যতটা বাবা হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে, তার চেয়ে অনেক বেশি নিজেকে রিচার্জ করতে। প্রতিদিন সকালে আমি প্রসূনের স্কুলে যাই। কারণ দিনের শুরুতেই শিশু-কিশোরদের মুখর কলকাকলি দেখতে আর কিচির-মিচির শুনতে আমার ভালো লাগে। তাদের খুনসুটি, হৈচৈ, দৌড়াদৌড়ি দেখতে আমার ভালো লাগে। আমি তাদের উজ্জ্বল চোখে দেখি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। সকালের ওই সময়টুকুতে আমি নিজেকে চাঙ্গা করে নেই। সন্তানের জন্য মায়েদের দরদ, ত্যাগ, কষ্ট দেখে আমি প্রতিদিন মুগ্ধ হই। আমার বাসা মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডে। এলাকাটাই স্কুলপ্রধান। রাতে যতটা বিরান, সকালে ততটাই সরগরম। সকালে প্রসূনকে নিয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে প্রতিদিন ফুটপাথে দেখি অভিজাত মায়েরা বসে আছেন। অনেকে পত্রিকা বিছিয়ে বসেন, অনেকে বাসা থেকে চাদর নিয়ে আসেন, অনেকে সঙ্গে নাশতাও নিয়ে আসেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, সন্তানের স্কুলের সামনে ছাড়া অন্য কোনো স্থানে তাদের একজনকেও এ ধরনের ফুটপাথে বসানো যাবে না। যতক্ষণ সন্তান ক্লাসরুমে, ততক্ষণই মায়েরা ফুটপাথে। তারপর বাসায় নিয়ে খাওয়ানো, কোচিংয়ে দৌড়ানো, রাতে পড়ানো— একজন মায়ের দিনের বেশির ভাগ সময় কেটে যায় সন্তানের পেছনে।

এখানে বাবার ভূমিকা সামান্যই, বড়জোর ছুটির দিনে বেড়াতে বা রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাওয়া। প্রসূনের স্কুল-কোচিং সব মুক্তি সামলায়। আমি আসলে তেমন কিছুই জানি না। কিছু দিন আগে প্রসূনের এক সাময়িক পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার দিন স্কুল থেকে অভিভাবককেও যেতে বলা হলো। মুক্তির সে দিন কোনো কাজ ছিল। আমাকেই পাঠাল। গিয়ে দেখি সেন্ট যোসেফ স্কুলের বাস্কেট বল কোটে বেশ বড় আয়োজন। ক্লাস এইটের সব ছাত্র, তাদের অভিভাবক, অনেকের বাবা-মা দুজনই এসেছেন। রীতিমতো জমজমাট ক্যাম্পাস। আমি চুপচাপ পেছনের দিকেই বসেছিলাম। হঠাৎ প্রসূনদের শিক্ষক উত্তম স্যার এসে আমাকে বললেন, অভিভাবকদের পক্ষ থেকে আপনি কিছু বলুন। হয়তো টিভিতে কাজ করার কারণেই আমাকে বেছে নিয়েছেন তিনি। কিন্তু অভিভাবকদের পক্ষ থেকে আমাকে বলতে হবে শুনে প্রসূনের বন্ধুদের মায়েদের, বিশেষ করে যারা আমাকে চেনেন, তাদের মাথায় বাজ পড়ল। কারণ তারা জানেন, সন্তানের পড়াশোনার ব্যাপারে তাদের ধরনের সঙ্গে আমি একমত নই। বাজ আমার মাথায়ও পড়ল। আমি তো আসলে স্কুল সম্পর্কে কিছুই জানি না, কী বলব। দ্রুতই কয়েকজন মা মিলে একটা ছোট্ট মিটিং করে ফেললেন। তারপর আমার হাতে রীতিমতো লিখিত দাবিনামা তুলে দিলেন, আমি যেন তাদের হয়ে এ দাবিগুলো তুলে ধরি। আমার পালা যখন এলো, সুযোগ পেয়েই সেন্ট যোসেফ স্কুলের প্রতি আমার পুরনো মুগ্ধতার কথা বললাম। ক্যাম্পাসে বড় মাঠ থাকা, কারিকুলাম-বহির্ভূত বিষয়ের প্রতি স্কুলের বাড়তি নজর, একটা ছেলেকে শুধু ভালো ছাত্র নয়, সামগ্রিকভাবে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের আন্তরিকতায় তাদের ধন্যবাদ জানালাম। এরপর পকেট থেকে বের করলাম মায়েদের দাবিনামা। তাদের মূল দাবি চারটি : অ্যাসাইনমেন্ট বাদ দেওয়া, স্কুল টাইম কমানো, স্কুলের প্রশ্ন যেন জেএসসি টাইপ হয় ও কীভাবে লিখলে জেএসসিতে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে তা ক্লাসে বোঝানো এবং বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়া। কেন মায়েদের মাথায় বাজ পড়েছে, তখন আমি বুঝতে পারলাম। কারণ দাবিগুলো উল্লেখ করার পাশাপাশি তাদের সবগুলোর সঙ্গেই আমি আমার স্পষ্ট দ্বিমত জানিয়ে দেই। আমি বুঝতে পারছি, তাদের দাবিগুলো সন্তানের গোল্ডেন জিপিএ-৫ নিশ্চিত করার জন্যই। কিন্তু আমি কখনই জিপিএ-৫ দিয়ে মেধা মাপি না, মাপতে চাই না। আমি চাই, আমাদের সন্তানরা বেড়ে উঠুক প্রকৃত শিক্ষা নিয়ে, অপার কৌতূহল নিয়ে, মানুষ-প্রকৃতি-গান-সাহিত্য-সিনেমা-খেলাধুলা ভালোবেসে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে। পড়াশোনাটা তারা করুক ভালোবেসে। জেএসসি পরীক্ষা সামনে, তাই মুক্তির উসকানিতে আমিও মাঝে মাঝে প্রসূনকে পড়ার কথা বলি। তবে সবসময় বলি যেন ভালোবেসে পড়ে। শুনে প্রসূন মুখ ঝামটা দেয়, বাবা, এত পড়া, এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়। স্কুলের অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয় ক্লাসের বাইরেও তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করতে। জেএসসিকে সামনে রেখে অ্যাসাইনমেন্ট বন্ধ করে দেওয়া মানে তার জগৎ সীমাবদ্ধ করে ফেলা। স্কুলের সময় কমানোর দাবির সঙ্গে আমি একমত হতাম যদি জানতাম, বাড়তি সময়টুকু সন্তানরা খেলার কাজে বা অন্য কাজে ব্যয় করার সুযোগ পাবে। কিন্তু বিরোধিতা করেছি। কারণ আমি জানি, বাড়তি সময়টুকুতে তাকে নতুন আরেকটি কোচিংয়ে যেতে হবে। তিন নম্বর দাবিটি তো পুরোটাই জিপিএ-৫ কেন্দ্রিক, শিক্ষার কোনো ব্যাপার নেই সেখানে। বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়ার দাবির প্রবল বিরোধিতা করি আমি। সব সময় আমি পরীক্ষা বাড়ানো নয়, কমানোর পক্ষে। বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়া মানে, সন্তানদের জীবনকে আরও বেশি নিরানন্দ করে তোলা। কিন্তু আমার কোনো আপত্তিই ধোপে টেকেনি। এখন দেখছি মায়েদের দাবিই প্রতিপালিত হচ্ছে। তাই হওয়ার কথা। তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। তাই আমাদের ক্লাস এইটে পড়ুয়া সন্তানদের জীবন এখন পরীক্ষাময়। স্কুল আর একাধিক কোচিং মিলিয়ে প্রসূনের প্রায় প্রতিদিনই ৩/৪টা করে পরীক্ষা থাকে। প্রসূন হিসাব করে দেখিয়েছে, মূল জেএসসি পরীক্ষার আগে তাকে প্রতিটি বিষয়ে পুরো বইয়ের ওপর অন্তত তিন সেট করে পরীক্ষা দিতে হবে। অর্ধেক বইয়ের ওপর দিতে হবে আরও ছয়/সাত সেট পরীক্ষা। এ ছাড়া স্কুলে-কোচিংয়ে নিত্যদিনের পরীক্ষা তো আছেই। তাদের এখন আর কোনো ছুটির দিন নেই। শুক্রবার কোথাও বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তাব করলেই মা-ছেলে একসঙ্গে হই হই করে ওঠে, না না পরীক্ষা আছে। প্রসূনের ভাষায়, সব বই ভাজা ভাজা হয়ে গেছে। তাই চাইলেও তার পক্ষে গোল্ডেন জিপিএ-৫ এর নিচে কিছু পাওয়া সম্ভব নয়। আমরা অনায়াসে পরীক্ষার্থীতে স্কুল-কোচিং-বাসা ভর্তি করে ফেলি; শিক্ষার্থীর দেখা পাওয়া ভার। তারা কখন খেলবে, কখন গল্পের বই পড়বে, কখন সিনেমা দেখবে, কখন জোসনা দেখবে? অত সময় কই তাদের। মায়েদের ব্যস্ততা দেখে বোঝার উপায় নেই, পরীক্ষা কার, সন্তানের না মায়ের?

আমার মূল আপত্তিটা পিইসি আর জেএসসি পরীক্ষা নিয়েই। আমাদের সময় অত পরীক্ষা ছিল না। প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় বসতে হতো এসএসসিতে গিয়ে। আর এখন তার আগেই শিশুদের দুটি পাবলিক পরীক্ষায় বসতে হয়। আমি মনে করি, এসএসসি পরীক্ষার আগে আসলে একটি ছেলে বা মেয়ে পাবলিক পরীক্ষার চাপ নেওয়ার মতো শক্ত হয় না। শিক্ষামন্ত্রী সম্প্রতি বলেছেন, পিইসি ও জেএসসির সার্টিফিকেট শিশুদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। কিন্তু আমি জানি জিপিএ-৫ এর দিকে এ অনন্ত দৌড় তাদের আত্মবিশ্বাস কেড়ে নেয়, শুষে নেয় জীবনীশক্তি, চুরি করে শৈশব। অনেক দাবি-দাওয়ার মুখে সরকার একবার পিইসি পরীক্ষা বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও এ বছর শিশুদের প্রথম এ পরীক্ষা নিয়ে বড়রা যে ছেলেখেলা খেলেছে তা ক্ষমার অযোগ্য। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী একবার, এ বছর থেকেই পিইসি পরীক্ষা নেওয়া হবে না জানালেও তার এক সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নেয়, পিইসি পরীক্ষা চলবে। শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বড়দের নিষ্ঠুর এক্সপেরিমেন্টের শিকার হয় অসহায় ছোটরা। ১ নভেম্বর থেকে শুরু হবে এ বছরের জেএসসি পরীক্ষা। কিন্তু জেএসসি পরীক্ষার বৈধতা নিয়ে করা একটি রিট এখনো উচ্চ আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। জেএসসি পরীক্ষা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এই প্রশ্নে রুলের জবাবই এখনো আসেনি। আমাদের সবার উচিত, শিশু-কিশোরদের বিষয়গুলো ঝুলিয়ে না রেখে আগেই নিষ্পত্তি করে ফেলা।

আমি জানি এ লেখাটা প্রসূনরা খুব পছন্দ করবে। কিন্তু মায়েরা খুব অপছন্দ করবে। পরীক্ষার ঠিক আগে আগে সন্তানদের মাথা খাওয়া মার্কা এরকম একটি লেখা উসকানিমূলক লেখার জন্য তারা আমাকে অভিসম্পাত দেবেন। আমি জানি, মায়েরা তার সন্তানদের আমার চেয়ে অনেক বেশি ভালোবাসেন। তারা সন্তানের ভালোর জন্যই তাদের ওপর চাপ দেন।  মায়েরা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে চান। কিন্তু প্লিজ সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তার বর্তমানটা মাটি করে ফেলবেন না।

আনন্দময় শৈশব একটা মানুষের সারা জীবনের স্মৃতিকাতরতার সঙ্গী। ভেবে দেখুন, আপনার সন্তান যেন বড় হয়ে আপনাকে তার শৈশব চুরি করার জন্য দায়ী না করে। পিইসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫, ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, করপোরেট চাকরি— ব্যস নিশ্চিন্ত জীবন। জীবনের ছকটা এত সরল নয়।  জীবন একটাই, তার ক্যানভাস অনেক বড়; জিপিএ-৫ বা গোল্ডেন জিপিএ-৫ই জীবনের শেষ কথা নয়।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা