শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়

আমার ছোট বোন নাজনীনের দুই সন্তান, মেয়ে মুন্নী বড়, ছেলে শান্ত ছোট। মুন্নী এখন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার। শান্তও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ছে। ছেলেবেলায় শান্তকে পড়তে বললেই সে গাইগুই করত, বলত, আমার পড়ার কী দরকার। মুন্নী আপু পড়লেই হবে। আমি তো আর ছেলেমেয়েকে পড়াব না। শান্তর ধারণা ছিল, পড়াশোনা করতে হবে সন্তানকে পড়ানোর জন্য।  আর তাদের তো মা-ই পড়ান, বাবা তো কখনো পড়ান না। তাই ছেলেদের পড়াশোনা করার দরকার নেই। তার ধারণায় খুব একটা ভুল নেই। এখন সন্তানদের পড়াশোনা করার মূল দায়িত্ব মায়েরাই পালন করেন। আমি আমার ছেলে প্রসূনকে নিয়ে যতই ঢং-ঢাং করি, তার পড়াশোনাটা আমার স্ত্রী মুক্তিই দেখভাল করে। আমি শুধু সকালে প্রসূনকে স্কুলে দিয়ে আসতে যাই। এটা অবশ্য যতটা বাবা হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে, তার চেয়ে অনেক বেশি নিজেকে রিচার্জ করতে। প্রতিদিন সকালে আমি প্রসূনের স্কুলে যাই। কারণ দিনের শুরুতেই শিশু-কিশোরদের মুখর কলকাকলি দেখতে আর কিচির-মিচির শুনতে আমার ভালো লাগে। তাদের খুনসুটি, হৈচৈ, দৌড়াদৌড়ি দেখতে আমার ভালো লাগে। আমি তাদের উজ্জ্বল চোখে দেখি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। সকালের ওই সময়টুকুতে আমি নিজেকে চাঙ্গা করে নেই। সন্তানের জন্য মায়েদের দরদ, ত্যাগ, কষ্ট দেখে আমি প্রতিদিন মুগ্ধ হই। আমার বাসা মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডে। এলাকাটাই স্কুলপ্রধান। রাতে যতটা বিরান, সকালে ততটাই সরগরম। সকালে প্রসূনকে নিয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে প্রতিদিন ফুটপাথে দেখি অভিজাত মায়েরা বসে আছেন। অনেকে পত্রিকা বিছিয়ে বসেন, অনেকে বাসা থেকে চাদর নিয়ে আসেন, অনেকে সঙ্গে নাশতাও নিয়ে আসেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, সন্তানের স্কুলের সামনে ছাড়া অন্য কোনো স্থানে তাদের একজনকেও এ ধরনের ফুটপাথে বসানো যাবে না। যতক্ষণ সন্তান ক্লাসরুমে, ততক্ষণই মায়েরা ফুটপাথে। তারপর বাসায় নিয়ে খাওয়ানো, কোচিংয়ে দৌড়ানো, রাতে পড়ানো— একজন মায়ের দিনের বেশির ভাগ সময় কেটে যায় সন্তানের পেছনে।

এখানে বাবার ভূমিকা সামান্যই, বড়জোর ছুটির দিনে বেড়াতে বা রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাওয়া। প্রসূনের স্কুল-কোচিং সব মুক্তি সামলায়। আমি আসলে তেমন কিছুই জানি না। কিছু দিন আগে প্রসূনের এক সাময়িক পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার দিন স্কুল থেকে অভিভাবককেও যেতে বলা হলো। মুক্তির সে দিন কোনো কাজ ছিল। আমাকেই পাঠাল। গিয়ে দেখি সেন্ট যোসেফ স্কুলের বাস্কেট বল কোটে বেশ বড় আয়োজন। ক্লাস এইটের সব ছাত্র, তাদের অভিভাবক, অনেকের বাবা-মা দুজনই এসেছেন। রীতিমতো জমজমাট ক্যাম্পাস। আমি চুপচাপ পেছনের দিকেই বসেছিলাম। হঠাৎ প্রসূনদের শিক্ষক উত্তম স্যার এসে আমাকে বললেন, অভিভাবকদের পক্ষ থেকে আপনি কিছু বলুন। হয়তো টিভিতে কাজ করার কারণেই আমাকে বেছে নিয়েছেন তিনি। কিন্তু অভিভাবকদের পক্ষ থেকে আমাকে বলতে হবে শুনে প্রসূনের বন্ধুদের মায়েদের, বিশেষ করে যারা আমাকে চেনেন, তাদের মাথায় বাজ পড়ল। কারণ তারা জানেন, সন্তানের পড়াশোনার ব্যাপারে তাদের ধরনের সঙ্গে আমি একমত নই। বাজ আমার মাথায়ও পড়ল। আমি তো আসলে স্কুল সম্পর্কে কিছুই জানি না, কী বলব। দ্রুতই কয়েকজন মা মিলে একটা ছোট্ট মিটিং করে ফেললেন। তারপর আমার হাতে রীতিমতো লিখিত দাবিনামা তুলে দিলেন, আমি যেন তাদের হয়ে এ দাবিগুলো তুলে ধরি। আমার পালা যখন এলো, সুযোগ পেয়েই সেন্ট যোসেফ স্কুলের প্রতি আমার পুরনো মুগ্ধতার কথা বললাম। ক্যাম্পাসে বড় মাঠ থাকা, কারিকুলাম-বহির্ভূত বিষয়ের প্রতি স্কুলের বাড়তি নজর, একটা ছেলেকে শুধু ভালো ছাত্র নয়, সামগ্রিকভাবে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের আন্তরিকতায় তাদের ধন্যবাদ জানালাম। এরপর পকেট থেকে বের করলাম মায়েদের দাবিনামা। তাদের মূল দাবি চারটি : অ্যাসাইনমেন্ট বাদ দেওয়া, স্কুল টাইম কমানো, স্কুলের প্রশ্ন যেন জেএসসি টাইপ হয় ও কীভাবে লিখলে জেএসসিতে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে তা ক্লাসে বোঝানো এবং বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়া। কেন মায়েদের মাথায় বাজ পড়েছে, তখন আমি বুঝতে পারলাম। কারণ দাবিগুলো উল্লেখ করার পাশাপাশি তাদের সবগুলোর সঙ্গেই আমি আমার স্পষ্ট দ্বিমত জানিয়ে দেই। আমি বুঝতে পারছি, তাদের দাবিগুলো সন্তানের গোল্ডেন জিপিএ-৫ নিশ্চিত করার জন্যই। কিন্তু আমি কখনই জিপিএ-৫ দিয়ে মেধা মাপি না, মাপতে চাই না। আমি চাই, আমাদের সন্তানরা বেড়ে উঠুক প্রকৃত শিক্ষা নিয়ে, অপার কৌতূহল নিয়ে, মানুষ-প্রকৃতি-গান-সাহিত্য-সিনেমা-খেলাধুলা ভালোবেসে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে। পড়াশোনাটা তারা করুক ভালোবেসে। জেএসসি পরীক্ষা সামনে, তাই মুক্তির উসকানিতে আমিও মাঝে মাঝে প্রসূনকে পড়ার কথা বলি। তবে সবসময় বলি যেন ভালোবেসে পড়ে। শুনে প্রসূন মুখ ঝামটা দেয়, বাবা, এত পড়া, এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়। স্কুলের অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয় ক্লাসের বাইরেও তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করতে। জেএসসিকে সামনে রেখে অ্যাসাইনমেন্ট বন্ধ করে দেওয়া মানে তার জগৎ সীমাবদ্ধ করে ফেলা। স্কুলের সময় কমানোর দাবির সঙ্গে আমি একমত হতাম যদি জানতাম, বাড়তি সময়টুকু সন্তানরা খেলার কাজে বা অন্য কাজে ব্যয় করার সুযোগ পাবে। কিন্তু বিরোধিতা করেছি। কারণ আমি জানি, বাড়তি সময়টুকুতে তাকে নতুন আরেকটি কোচিংয়ে যেতে হবে। তিন নম্বর দাবিটি তো পুরোটাই জিপিএ-৫ কেন্দ্রিক, শিক্ষার কোনো ব্যাপার নেই সেখানে। বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়ার দাবির প্রবল বিরোধিতা করি আমি। সব সময় আমি পরীক্ষা বাড়ানো নয়, কমানোর পক্ষে। বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়া মানে, সন্তানদের জীবনকে আরও বেশি নিরানন্দ করে তোলা। কিন্তু আমার কোনো আপত্তিই ধোপে টেকেনি। এখন দেখছি মায়েদের দাবিই প্রতিপালিত হচ্ছে। তাই হওয়ার কথা। তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। তাই আমাদের ক্লাস এইটে পড়ুয়া সন্তানদের জীবন এখন পরীক্ষাময়। স্কুল আর একাধিক কোচিং মিলিয়ে প্রসূনের প্রায় প্রতিদিনই ৩/৪টা করে পরীক্ষা থাকে। প্রসূন হিসাব করে দেখিয়েছে, মূল জেএসসি পরীক্ষার আগে তাকে প্রতিটি বিষয়ে পুরো বইয়ের ওপর অন্তত তিন সেট করে পরীক্ষা দিতে হবে। অর্ধেক বইয়ের ওপর দিতে হবে আরও ছয়/সাত সেট পরীক্ষা। এ ছাড়া স্কুলে-কোচিংয়ে নিত্যদিনের পরীক্ষা তো আছেই। তাদের এখন আর কোনো ছুটির দিন নেই। শুক্রবার কোথাও বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তাব করলেই মা-ছেলে একসঙ্গে হই হই করে ওঠে, না না পরীক্ষা আছে। প্রসূনের ভাষায়, সব বই ভাজা ভাজা হয়ে গেছে। তাই চাইলেও তার পক্ষে গোল্ডেন জিপিএ-৫ এর নিচে কিছু পাওয়া সম্ভব নয়। আমরা অনায়াসে পরীক্ষার্থীতে স্কুল-কোচিং-বাসা ভর্তি করে ফেলি; শিক্ষার্থীর দেখা পাওয়া ভার। তারা কখন খেলবে, কখন গল্পের বই পড়বে, কখন সিনেমা দেখবে, কখন জোসনা দেখবে? অত সময় কই তাদের। মায়েদের ব্যস্ততা দেখে বোঝার উপায় নেই, পরীক্ষা কার, সন্তানের না মায়ের?

আমার মূল আপত্তিটা পিইসি আর জেএসসি পরীক্ষা নিয়েই। আমাদের সময় অত পরীক্ষা ছিল না। প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় বসতে হতো এসএসসিতে গিয়ে। আর এখন তার আগেই শিশুদের দুটি পাবলিক পরীক্ষায় বসতে হয়। আমি মনে করি, এসএসসি পরীক্ষার আগে আসলে একটি ছেলে বা মেয়ে পাবলিক পরীক্ষার চাপ নেওয়ার মতো শক্ত হয় না। শিক্ষামন্ত্রী সম্প্রতি বলেছেন, পিইসি ও জেএসসির সার্টিফিকেট শিশুদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। কিন্তু আমি জানি জিপিএ-৫ এর দিকে এ অনন্ত দৌড় তাদের আত্মবিশ্বাস কেড়ে নেয়, শুষে নেয় জীবনীশক্তি, চুরি করে শৈশব। অনেক দাবি-দাওয়ার মুখে সরকার একবার পিইসি পরীক্ষা বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও এ বছর শিশুদের প্রথম এ পরীক্ষা নিয়ে বড়রা যে ছেলেখেলা খেলেছে তা ক্ষমার অযোগ্য। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী একবার, এ বছর থেকেই পিইসি পরীক্ষা নেওয়া হবে না জানালেও তার এক সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নেয়, পিইসি পরীক্ষা চলবে। শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বড়দের নিষ্ঠুর এক্সপেরিমেন্টের শিকার হয় অসহায় ছোটরা। ১ নভেম্বর থেকে শুরু হবে এ বছরের জেএসসি পরীক্ষা। কিন্তু জেএসসি পরীক্ষার বৈধতা নিয়ে করা একটি রিট এখনো উচ্চ আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। জেএসসি পরীক্ষা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এই প্রশ্নে রুলের জবাবই এখনো আসেনি। আমাদের সবার উচিত, শিশু-কিশোরদের বিষয়গুলো ঝুলিয়ে না রেখে আগেই নিষ্পত্তি করে ফেলা।

আমি জানি এ লেখাটা প্রসূনরা খুব পছন্দ করবে। কিন্তু মায়েরা খুব অপছন্দ করবে। পরীক্ষার ঠিক আগে আগে সন্তানদের মাথা খাওয়া মার্কা এরকম একটি লেখা উসকানিমূলক লেখার জন্য তারা আমাকে অভিসম্পাত দেবেন। আমি জানি, মায়েরা তার সন্তানদের আমার চেয়ে অনেক বেশি ভালোবাসেন। তারা সন্তানের ভালোর জন্যই তাদের ওপর চাপ দেন।  মায়েরা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে চান। কিন্তু প্লিজ সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তার বর্তমানটা মাটি করে ফেলবেন না।

আনন্দময় শৈশব একটা মানুষের সারা জীবনের স্মৃতিকাতরতার সঙ্গী। ভেবে দেখুন, আপনার সন্তান যেন বড় হয়ে আপনাকে তার শৈশব চুরি করার জন্য দায়ী না করে। পিইসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫, ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, করপোরেট চাকরি— ব্যস নিশ্চিন্ত জীবন। জীবনের ছকটা এত সরল নয়।  জীবন একটাই, তার ক্যানভাস অনেক বড়; জিপিএ-৫ বা গোল্ডেন জিপিএ-৫ই জীবনের শেষ কথা নয়।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা