শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়

আমার ছোট বোন নাজনীনের দুই সন্তান, মেয়ে মুন্নী বড়, ছেলে শান্ত ছোট। মুন্নী এখন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার। শান্তও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ছে। ছেলেবেলায় শান্তকে পড়তে বললেই সে গাইগুই করত, বলত, আমার পড়ার কী দরকার। মুন্নী আপু পড়লেই হবে। আমি তো আর ছেলেমেয়েকে পড়াব না। শান্তর ধারণা ছিল, পড়াশোনা করতে হবে সন্তানকে পড়ানোর জন্য।  আর তাদের তো মা-ই পড়ান, বাবা তো কখনো পড়ান না। তাই ছেলেদের পড়াশোনা করার দরকার নেই। তার ধারণায় খুব একটা ভুল নেই। এখন সন্তানদের পড়াশোনা করার মূল দায়িত্ব মায়েরাই পালন করেন। আমি আমার ছেলে প্রসূনকে নিয়ে যতই ঢং-ঢাং করি, তার পড়াশোনাটা আমার স্ত্রী মুক্তিই দেখভাল করে। আমি শুধু সকালে প্রসূনকে স্কুলে দিয়ে আসতে যাই। এটা অবশ্য যতটা বাবা হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে, তার চেয়ে অনেক বেশি নিজেকে রিচার্জ করতে। প্রতিদিন সকালে আমি প্রসূনের স্কুলে যাই। কারণ দিনের শুরুতেই শিশু-কিশোরদের মুখর কলকাকলি দেখতে আর কিচির-মিচির শুনতে আমার ভালো লাগে। তাদের খুনসুটি, হৈচৈ, দৌড়াদৌড়ি দেখতে আমার ভালো লাগে। আমি তাদের উজ্জ্বল চোখে দেখি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। সকালের ওই সময়টুকুতে আমি নিজেকে চাঙ্গা করে নেই। সন্তানের জন্য মায়েদের দরদ, ত্যাগ, কষ্ট দেখে আমি প্রতিদিন মুগ্ধ হই। আমার বাসা মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডে। এলাকাটাই স্কুলপ্রধান। রাতে যতটা বিরান, সকালে ততটাই সরগরম। সকালে প্রসূনকে নিয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে প্রতিদিন ফুটপাথে দেখি অভিজাত মায়েরা বসে আছেন। অনেকে পত্রিকা বিছিয়ে বসেন, অনেকে বাসা থেকে চাদর নিয়ে আসেন, অনেকে সঙ্গে নাশতাও নিয়ে আসেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, সন্তানের স্কুলের সামনে ছাড়া অন্য কোনো স্থানে তাদের একজনকেও এ ধরনের ফুটপাথে বসানো যাবে না। যতক্ষণ সন্তান ক্লাসরুমে, ততক্ষণই মায়েরা ফুটপাথে। তারপর বাসায় নিয়ে খাওয়ানো, কোচিংয়ে দৌড়ানো, রাতে পড়ানো— একজন মায়ের দিনের বেশির ভাগ সময় কেটে যায় সন্তানের পেছনে।

এখানে বাবার ভূমিকা সামান্যই, বড়জোর ছুটির দিনে বেড়াতে বা রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাওয়া। প্রসূনের স্কুল-কোচিং সব মুক্তি সামলায়। আমি আসলে তেমন কিছুই জানি না। কিছু দিন আগে প্রসূনের এক সাময়িক পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার দিন স্কুল থেকে অভিভাবককেও যেতে বলা হলো। মুক্তির সে দিন কোনো কাজ ছিল। আমাকেই পাঠাল। গিয়ে দেখি সেন্ট যোসেফ স্কুলের বাস্কেট বল কোটে বেশ বড় আয়োজন। ক্লাস এইটের সব ছাত্র, তাদের অভিভাবক, অনেকের বাবা-মা দুজনই এসেছেন। রীতিমতো জমজমাট ক্যাম্পাস। আমি চুপচাপ পেছনের দিকেই বসেছিলাম। হঠাৎ প্রসূনদের শিক্ষক উত্তম স্যার এসে আমাকে বললেন, অভিভাবকদের পক্ষ থেকে আপনি কিছু বলুন। হয়তো টিভিতে কাজ করার কারণেই আমাকে বেছে নিয়েছেন তিনি। কিন্তু অভিভাবকদের পক্ষ থেকে আমাকে বলতে হবে শুনে প্রসূনের বন্ধুদের মায়েদের, বিশেষ করে যারা আমাকে চেনেন, তাদের মাথায় বাজ পড়ল। কারণ তারা জানেন, সন্তানের পড়াশোনার ব্যাপারে তাদের ধরনের সঙ্গে আমি একমত নই। বাজ আমার মাথায়ও পড়ল। আমি তো আসলে স্কুল সম্পর্কে কিছুই জানি না, কী বলব। দ্রুতই কয়েকজন মা মিলে একটা ছোট্ট মিটিং করে ফেললেন। তারপর আমার হাতে রীতিমতো লিখিত দাবিনামা তুলে দিলেন, আমি যেন তাদের হয়ে এ দাবিগুলো তুলে ধরি। আমার পালা যখন এলো, সুযোগ পেয়েই সেন্ট যোসেফ স্কুলের প্রতি আমার পুরনো মুগ্ধতার কথা বললাম। ক্যাম্পাসে বড় মাঠ থাকা, কারিকুলাম-বহির্ভূত বিষয়ের প্রতি স্কুলের বাড়তি নজর, একটা ছেলেকে শুধু ভালো ছাত্র নয়, সামগ্রিকভাবে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের আন্তরিকতায় তাদের ধন্যবাদ জানালাম। এরপর পকেট থেকে বের করলাম মায়েদের দাবিনামা। তাদের মূল দাবি চারটি : অ্যাসাইনমেন্ট বাদ দেওয়া, স্কুল টাইম কমানো, স্কুলের প্রশ্ন যেন জেএসসি টাইপ হয় ও কীভাবে লিখলে জেএসসিতে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে তা ক্লাসে বোঝানো এবং বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়া। কেন মায়েদের মাথায় বাজ পড়েছে, তখন আমি বুঝতে পারলাম। কারণ দাবিগুলো উল্লেখ করার পাশাপাশি তাদের সবগুলোর সঙ্গেই আমি আমার স্পষ্ট দ্বিমত জানিয়ে দেই। আমি বুঝতে পারছি, তাদের দাবিগুলো সন্তানের গোল্ডেন জিপিএ-৫ নিশ্চিত করার জন্যই। কিন্তু আমি কখনই জিপিএ-৫ দিয়ে মেধা মাপি না, মাপতে চাই না। আমি চাই, আমাদের সন্তানরা বেড়ে উঠুক প্রকৃত শিক্ষা নিয়ে, অপার কৌতূহল নিয়ে, মানুষ-প্রকৃতি-গান-সাহিত্য-সিনেমা-খেলাধুলা ভালোবেসে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে। পড়াশোনাটা তারা করুক ভালোবেসে। জেএসসি পরীক্ষা সামনে, তাই মুক্তির উসকানিতে আমিও মাঝে মাঝে প্রসূনকে পড়ার কথা বলি। তবে সবসময় বলি যেন ভালোবেসে পড়ে। শুনে প্রসূন মুখ ঝামটা দেয়, বাবা, এত পড়া, এত পরীক্ষা ভালোবেসে দেওয়া সম্ভব নয়। স্কুলের অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয় ক্লাসের বাইরেও তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করতে। জেএসসিকে সামনে রেখে অ্যাসাইনমেন্ট বন্ধ করে দেওয়া মানে তার জগৎ সীমাবদ্ধ করে ফেলা। স্কুলের সময় কমানোর দাবির সঙ্গে আমি একমত হতাম যদি জানতাম, বাড়তি সময়টুকু সন্তানরা খেলার কাজে বা অন্য কাজে ব্যয় করার সুযোগ পাবে। কিন্তু বিরোধিতা করেছি। কারণ আমি জানি, বাড়তি সময়টুকুতে তাকে নতুন আরেকটি কোচিংয়ে যেতে হবে। তিন নম্বর দাবিটি তো পুরোটাই জিপিএ-৫ কেন্দ্রিক, শিক্ষার কোনো ব্যাপার নেই সেখানে। বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়ার দাবির প্রবল বিরোধিতা করি আমি। সব সময় আমি পরীক্ষা বাড়ানো নয়, কমানোর পক্ষে। বেশি করে মডেল টেস্ট নেওয়া মানে, সন্তানদের জীবনকে আরও বেশি নিরানন্দ করে তোলা। কিন্তু আমার কোনো আপত্তিই ধোপে টেকেনি। এখন দেখছি মায়েদের দাবিই প্রতিপালিত হচ্ছে। তাই হওয়ার কথা। তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। তাই আমাদের ক্লাস এইটে পড়ুয়া সন্তানদের জীবন এখন পরীক্ষাময়। স্কুল আর একাধিক কোচিং মিলিয়ে প্রসূনের প্রায় প্রতিদিনই ৩/৪টা করে পরীক্ষা থাকে। প্রসূন হিসাব করে দেখিয়েছে, মূল জেএসসি পরীক্ষার আগে তাকে প্রতিটি বিষয়ে পুরো বইয়ের ওপর অন্তত তিন সেট করে পরীক্ষা দিতে হবে। অর্ধেক বইয়ের ওপর দিতে হবে আরও ছয়/সাত সেট পরীক্ষা। এ ছাড়া স্কুলে-কোচিংয়ে নিত্যদিনের পরীক্ষা তো আছেই। তাদের এখন আর কোনো ছুটির দিন নেই। শুক্রবার কোথাও বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তাব করলেই মা-ছেলে একসঙ্গে হই হই করে ওঠে, না না পরীক্ষা আছে। প্রসূনের ভাষায়, সব বই ভাজা ভাজা হয়ে গেছে। তাই চাইলেও তার পক্ষে গোল্ডেন জিপিএ-৫ এর নিচে কিছু পাওয়া সম্ভব নয়। আমরা অনায়াসে পরীক্ষার্থীতে স্কুল-কোচিং-বাসা ভর্তি করে ফেলি; শিক্ষার্থীর দেখা পাওয়া ভার। তারা কখন খেলবে, কখন গল্পের বই পড়বে, কখন সিনেমা দেখবে, কখন জোসনা দেখবে? অত সময় কই তাদের। মায়েদের ব্যস্ততা দেখে বোঝার উপায় নেই, পরীক্ষা কার, সন্তানের না মায়ের?

আমার মূল আপত্তিটা পিইসি আর জেএসসি পরীক্ষা নিয়েই। আমাদের সময় অত পরীক্ষা ছিল না। প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় বসতে হতো এসএসসিতে গিয়ে। আর এখন তার আগেই শিশুদের দুটি পাবলিক পরীক্ষায় বসতে হয়। আমি মনে করি, এসএসসি পরীক্ষার আগে আসলে একটি ছেলে বা মেয়ে পাবলিক পরীক্ষার চাপ নেওয়ার মতো শক্ত হয় না। শিক্ষামন্ত্রী সম্প্রতি বলেছেন, পিইসি ও জেএসসির সার্টিফিকেট শিশুদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। কিন্তু আমি জানি জিপিএ-৫ এর দিকে এ অনন্ত দৌড় তাদের আত্মবিশ্বাস কেড়ে নেয়, শুষে নেয় জীবনীশক্তি, চুরি করে শৈশব। অনেক দাবি-দাওয়ার মুখে সরকার একবার পিইসি পরীক্ষা বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও এ বছর শিশুদের প্রথম এ পরীক্ষা নিয়ে বড়রা যে ছেলেখেলা খেলেছে তা ক্ষমার অযোগ্য। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী একবার, এ বছর থেকেই পিইসি পরীক্ষা নেওয়া হবে না জানালেও তার এক সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নেয়, পিইসি পরীক্ষা চলবে। শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বড়দের নিষ্ঠুর এক্সপেরিমেন্টের শিকার হয় অসহায় ছোটরা। ১ নভেম্বর থেকে শুরু হবে এ বছরের জেএসসি পরীক্ষা। কিন্তু জেএসসি পরীক্ষার বৈধতা নিয়ে করা একটি রিট এখনো উচ্চ আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। জেএসসি পরীক্ষা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এই প্রশ্নে রুলের জবাবই এখনো আসেনি। আমাদের সবার উচিত, শিশু-কিশোরদের বিষয়গুলো ঝুলিয়ে না রেখে আগেই নিষ্পত্তি করে ফেলা।

আমি জানি এ লেখাটা প্রসূনরা খুব পছন্দ করবে। কিন্তু মায়েরা খুব অপছন্দ করবে। পরীক্ষার ঠিক আগে আগে সন্তানদের মাথা খাওয়া মার্কা এরকম একটি লেখা উসকানিমূলক লেখার জন্য তারা আমাকে অভিসম্পাত দেবেন। আমি জানি, মায়েরা তার সন্তানদের আমার চেয়ে অনেক বেশি ভালোবাসেন। তারা সন্তানের ভালোর জন্যই তাদের ওপর চাপ দেন।  মায়েরা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে চান। কিন্তু প্লিজ সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তার বর্তমানটা মাটি করে ফেলবেন না।

আনন্দময় শৈশব একটা মানুষের সারা জীবনের স্মৃতিকাতরতার সঙ্গী। ভেবে দেখুন, আপনার সন্তান যেন বড় হয়ে আপনাকে তার শৈশব চুরি করার জন্য দায়ী না করে। পিইসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫, ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, করপোরেট চাকরি— ব্যস নিশ্চিন্ত জীবন। জীবনের ছকটা এত সরল নয়।  জীবন একটাই, তার ক্যানভাস অনেক বড়; জিপিএ-৫ বা গোল্ডেন জিপিএ-৫ই জীবনের শেষ কথা নয়।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার

৫০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন
ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা