শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুন, ২০১৮ আপডেট:

ব্যাংকিং খাত সোমনাথ মন্দির নয়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকিং খাত সোমনাথ মন্দির নয়

সংসদে আজকাল কেউ কথা বলেন না। সত্য উচ্চারণে সবার কোথায় যেন ভয় অথবা চাওয়া-পাওয়ার হিসাব। তার পরও সংসদে বেশ কয়েকজন এমপি মাঝে মাঝে কথা বলেন। জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ তাদের একজন। কিছুদিন আগে সংসদে তিনি ব্যাংকিং খাতের বর্তমান অবস্থানকে সোমনাথ মন্দির লুটের সঙ্গে তুলনা করেছেন। অনেক দিন পর পুরনো ইতিহাস মনে পড়ে গেল। সোমনাথ মন্দিরের অবস্থান ভারতের গুজরাটের পশ্চিম অঞ্চলে। হিন্দু দেবতা শিব সোমেশ্বর মহাদেবের নামে মন্দিরটি স্থাপন করা হয়েছিল। পুরাণ অনুসারে চন্দ্র তার স্ত্রীদের মধ্যে রোহিণীকে বেশি ভালোবাসতেন। এতে উপেক্ষিত হন বাকি ২৬ স্ত্রী। ভিতরে ভিতরে তাদের রক্তক্ষরণ ছিল। যন্ত্রণা ছিল। এই স্ত্রীরা ছিলেন দক্ষ প্রজাপতি কন্যা। এ কারণে দক্ষ ক্ষয়িত হওয়ার অভিশাপ দেন চন্দ্রকে। শাপ থেকে মুক্তি পেতে চন্দ্র তীর্থে আরাধনা করেন শিবের। খুশি হয়ে শিব অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন। কৃতজ্ঞ চন্দ্র সোমনাথে একটি সোনার মন্দির নির্মাণ করেন শিবের নামে। পরে রাবণ রৌপ্যে, কৃষ্ণ চন্দনকাঠে, রাজা ভীমদেব পাথরে মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করেন। এই মন্দিরে সম্পদের শেষ ছিল না। বিশেষ করে সোনা-রুপা মণ্ডিত এমন মন্দির আর একটিও ছিল না। এ কারণে বিভিন্ন শাসকগোষ্ঠীর নজরে আসে মন্দিরটি। ইতিহাসে মিথ আছে, গজনির সুলতান মাহমুদ এই মন্দির আক্রমণ করেন বার বার। কারণ ছিল একটাই— সোনা লুট। প্রথমবার আক্রমণের পর মন্দিরের ভিতরে প্রবেশ করে সোনার তৈরি আসবাবপত্র ও মূর্তি দেখে বিস্মিত হন সুলতান। এরপর তিনি সেনাদের নির্দেশ দেন সোনা নিয়ে নেওয়ার। শুধু গজনির সুলতান নন, আরও অনেক শাসক সোনার লোভে এই মন্দিরে হামলা করেছিলেন। লুটও করেছেন ইচ্ছামতো। জাতীয় পার্টির নেতা সেই ইতিহাসকে ইঙ্গিত করলেন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত নিয়ে। এতটা খারাপ অবস্থা আমি মনে করি না। কিন্তু কিছু কিছু বিষয় এড়ানোর মতোও নয়। আর্থিক খাত অনেক দিন থেকে প্রশ্নবিদ্ধ। এ অবস্থার অবসান দরকার। ব্যক্তিবিশেষের ওপর কোনো খাতই নির্ভরশীল থাকতে পারে না। জনগণের সম্পদের একটা স্বচ্ছতা সবাই আশা করে। একটা সময় ব্যাংক ছিল সবার কাছে মন্দিরের মতোই। জনগণের সম্পদ-আমানত রাষ্ট্র পবিত্রতার সঙ্গে দেখভাল করত। কেউ অনিয়ম করলে রাষ্ট্র কঠোর ব্যবস্থা নিত। আমাদের সেই অতীতকে মনে রাখতে হবে। আমরা হয়তো আগের যুগে যেতে পারব না। কিন্তু সবকিছু জলাঞ্জলিও দেওয়া যাবে না। ন্যূনতম একটা স্বচ্ছতা ও মর্যাদার জায়গা ধরে রাখতে হবে আর্থিক খাতে। বড় ছোট ফকির মিসকিনের উৎপাত বন্ধ করতে হবে।

সমস্যা আছে, থাকবে। কিন্তু এ সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে হবে। মানুষ যাতে নিজেদের বড় অসহায় মনে না করে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। সরকারকে অবশ্যই থাকতে হবে জবাবদিহিতার অবস্থানে। ক্লান্ত হয়ে উঠলে চলবে না। কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর একটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। আমি দেখেছিলাম, প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য রাখছেন এক ঘণ্টা ধরে। প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন। তার চোখে-মুখে কোনো ক্লান্তি নেই। অনেক প্রাণোচ্ছল। কিন্তু তার মন্ত্রিসভার চার সদস্য এ সময় ঘুমাচ্ছিলেন। শুধু সেদিন নয়, সংসদে, মন্ত্রিসভার বৈঠকে, বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানে অনেক মন্ত্রী এসে ঘুমিয়ে পড়েন। বিরক্তিকর একটা ব্যাপার। আমরা জানি, তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে জীবন শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ফজরের নামাজ পড়েন। কোরআন তিলাওয়াত করেন। এরপর শুরু করেন দিনের কার্যক্রম। আমাকে একজন সচিব বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে ফাইল পড়েন। মন্তব্য দেন। মতামত লেখেন। তার বিরামহীন এগিয়ে চলা বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদার আসনে নিয়েছেন বিশ্বে। কিন্তু তার মন্ত্রিসভার অনেক সদস্য এখন অচল। অনেকে বছরজুড়েই অসুস্থ থাকেন। ঘুমিয়ে পড়া দেখেই মনে হয়, ওনাদের বিশ্রাম দরকার। এই বয়স্ক মানুষগুলোকে আশা করি আগামীতে আর কষ্ট না দেওয়াই ভালো। তারুণ্যে উদ্দীপ্ত করেই এগিয়ে যেতে হবে ক্ষমতাসীনদের। এ নিয়ে পুরনো একটা গল্প মনে পড়ছে। ’৭৭ সালে ইন্দিরা সরকারের পতনের পর অনেক বিচার-বিশ্লেষণ শুরু হয়। তখন দিল্লির একজন সাংবাদিক লিখেছিলেন, ইন্দিরা প্রাণবন্ত। সঞ্জয়কে দোষারোপ করারও কারণ নেই। কিন্তু ইন্দিরা মন্ত্রিসভার সদস্যরা বৈজয়ন্তীমালার অনুষ্ঠানের নাচগানের মাঝেও ঘুমিয়ে থাকতেন ক্ষমতার সময়। দরকার ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তন। ইন্দিরা আবার সরকার গঠনের পর অনেক পরিবর্তন এনেছিলেন। রাজনীতির মাঠে একবার ক্লান্তি পেয়ে বসলেই সর্বনাশ। আর অহমিকা ভর করলে ডাবল সর্বনাশ।

অহমিকার পরিণতি বিএনপি এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। বিএনপি ২০১৪ সালে একটা ট্রেন ফেল করেছে। সরকার যা চেয়েছিল তারা তাই করেছিল তখন। ক্ষমতায় চলে এসেছি ভাব নিয়ে ভোট করেনি। দিল্লি গিয়ে আতিথেয়তা নিয়ে ঢাকায় ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সময় নির্ধারণ করে তা রক্ষা করেনি। একটা ভয়াবহ অহমিকা ছিল। এই অহমিকা-দাম্ভিকতাই তাদের সর্বনাশ করে দিয়েছে এবং এখনো দিচ্ছে। মিডিয়া চালাতে গিয়ে শুধু সরকারি দলের রোষানলে থাকি তেমন নয়। মাঝে মাঝে সুযোগ পেলে বিএনপি নেতারাও ছাড়েন না। হুমকি-ধামকি দিয়ে বসেন। কেউই বাস্তবতায় থাকতে চান না। ক্ষমতার নেশাটা বড় কঠিন। এই কাঠিন্য অতি বাড়াবাড়ির কারণে একটা জটিল রাজনীতির দিকে নিয়ে যায়। সেই জটিলতা এড়িয়ে বিএনপি এখন চেষ্টা করছে একটা কিছু করতে। ঘুরে দাঁড়াতে। কিন্তু রাজনীতির অঙ্ক বড় জটিল। একবার ভুল হলে সময় লাগে। লম্বা সময়। কারণ চলার পথে মানবজীবনে অদ্ভুত অনেক ঘটনা ঘটে যায়। যার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। ইতিহাস থেকে একবার ছিটকে পড়লে আর বের হওয়া যায় না। এখন বিএনপিকে স্বাভাবিক রাজনীতি করতে হলে ভোটে আসতে হবে। অতীতে করা ভুল থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ’৭০ সালে ভোটে অংশ না নিয়ে মওলানা ভাসানীর মতো নেতাও জাতীয় রাজনীতি থেকে আড়াল হয়ে গিয়েছিলেন। ২০১৪ সালের ভোটে অংশ নিলে আর যাই হোক বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে যেতে হতো না। বিএনপিকে বর্তমান দুর্ভোগে পড়তে হতো না। রাজনীতির মূল মঞ্চ থেকে আড়ালে যাওয়ার কোনো সুযোগ থাকত না। ভোটের পর লাগাতার আন্দোলন, কর্মসূচি প্রত্যাহার না করা ছিল আরেক ভুল। মানুষের মনে আন্দোলন নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। মানুষ হরতাল, অবরোধের মতো কর্মসূচির কথা ভুলে গেছে। এখন আর কেউ এ ধরনের কর্মসূচি দেখতে চায় না। এ কারণে বেগম জিয়ার মতো নেত্রী আটকের পর সারা দেশে বিএনপি কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি। এমনকি তার চিকিৎসা নিয়েও তাদের মুখে উচ্চতর শব্দও শুনি না আজকাল। তাদের এখনকার ভাব দেখে মনে হচ্ছে, পথের ক্লান্তি পেয়ে বসেছে। এই ক্লান্তি থেকে সরতে হলে অনেক কিছু নতুন করে শুরু করতে হবে। বিএনপি তা কতটা করতে পারবে জানি না। সময় বলে দেবে অনেক কিছু। অনেকে মনে করেন সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশের রাজনীতির মাঠ হবে অনেক জটিল ও কঠিন। সেই কঠিন মাঠ সবার জন্যই অগ্নিপরীক্ষার। হিসাব-নিকাশের খেলায় অনেক সময় ঢেউ খেলে যায় চারপাশের গতি-প্রকৃতিতে।

এর মাঝে বিশ্বরাজনীতিতে পরিবর্তনের ঢেউ চলছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পই সবকিছু ওলট-পালট করে দিচ্ছেন। এখানে হিসাব-নিকাশও মেলাতে পারছেন না আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। কারণ পূর্ব-পশ্চিমের বন্ধনে যোগ হচ্ছে নতুন মাত্রা। কয়েক বছর আগেও ভাবা যেত না আমেরিকা আর উত্তর কোরিয়া একসঙ্গে বসবে। অথচ বৈঠক হয়েছে। অন্যদিকে এই উত্তেজনায় জি-৭-এর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে ট্রাম্পের। ফ্রান্স, জাপান মুখ খুলেছে। তারা খোলামেলা কথা বলতেও শুরু করেছে। এসব নিয়ে মাথাব্যথা নেই ট্রাম্পের। বরং শুধু কোরিয়া নয়, চীনের সঙ্গে সম্পর্কের নতুন বন্ধনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এখন সবকিছুতে ওয়েস্টের কূটনীতি ইস্টকে ঘিরে। বাস্তবতায় চোখ মেলে ট্রাম্পকে বোকা মনে করার কারণ নেই। ট্রাম্প একজন বড় মাপের ব্যবসায়ী। অনেক ব্যবসার মাঝে গলফ ক্লাব, হোটেলের পাশাপাশি ক্যাসিনো ক্লাব ছিল। ব্যবসায় হয়তো একসময় ট্রাম্প অনেক জুয়া খেলেছেন। রাজনীতিতে খেলবেন না তা মনে করার কোনো কারণ নেই। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ট্রাম্পের বর্তমান অবস্থান ইতিহাসের নতুন অধ্যায়। এ অধ্যায় বিশ্বরাজনীতি, অর্থনীতিকে কোন দিকে নেবে তা বলা মুশকিল। তবে আমার মনে হয়, ট্রাম্পের সব কাজই পরিকল্পিত, সাজানো। মাঝে মাঝে ট্রাম্প নাটক করেন অনেক কিছু নিয়ে। বাস্তবে সবকিছুই তার বুঝে শুনে করা। ব্যবসায়িক হিসাব-নিকাশ পরিষ্কার রেখেই তার এগিয়ে চলা। এ কারণে মিডিয়া কিংবা বিশ্বনেতাদের সমালোচনাকে গ্রাহ্য করার সময় তার নেই। তার কাজ যুক্তরাষ্ট্রে নতুন এক ইতিহাস তৈরি। এ ইতিহাস তৈরিই প্রভাব রাখছে বিশ্বরাজনীতি ও অর্থনীতিতে। এ ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে আমাদের দেশেও। কারণ বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, শিল্প-সংস্কৃতিতে একটা নতুন যুগের সূচনা হয়েছে। এ সূচনা ইতিবাচক না নেতিবাচক আমি সেই বিতর্কে যাচ্ছি না। শুধু এটুকু বলতে পারি, আমাদের সামনে আরও অনেক লড়াই। এ লড়াই অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজে, রাষ্ট্রে, ধর্মীয় চিন্তা-চেতনায় বাস্তবতায় থাকার। সারা দুনিয়ার মুসলিম দেশগুলো রয়েছে হানাহানিতে। বাংলাদেশ একমাত্র স্থিতিশীলতায় ব্যতিক্রম। অর্থনীতিতে ইতিবাচক উচ্চতায় আমরা। দরকার আইনের শাসন ও আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা টিকিয়ে রাখার। আর কোনো কারণে এ নিয়ে হোঁচট খেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব হবে চ্যালেঞ্জের। বাংলাদেশের সুন্দর আগামীকে ধরে রাখতে হবে। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক জঙ্গি গোষ্ঠীর উত্থান আর দেখতে চাই না। ধ্বংসলীলা কারোরই কাম্য নয়। ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবের প্রয়োজন নেই আর্থিক খাতে। ব্যাংকগুলো সোমনাথ মন্দির বানানো যাবে না। জনগণের আমানতের নিশ্চয়তা তৈরি করতে হবে। রাজনীতির নামে শুধু ব্যবসায়ী তৈরি হলে চলবে না। উন্নয়নের নামে ব্যক্তিবিশেষের অনিয়ম বন্ধ করতে হবে। কবর রচনা করতে হবে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির। মাদক ও ভেজালের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স অব্যাহত রাখতে হবে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। বিএনপি-জামায়াতের কর্মীদের ডেকে এনে আওয়ামী লীগের নেতা বানানোর দরকার নেই। আওয়ামী লীগকে তার রাজনৈতিক সক্রিয়তা নিয়ে চলতে হবে। আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনতে হলে শেখ হাসিনার আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গড়ে ওঠা ইমেজ ও উচ্চতা ধরে রাখতে হবে। তিনি শুধু আওয়ামী লীগ সভানেত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতার কন্যা। তার বাবার হাত ধরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর উৎসব তার নেতৃত্বে হোক— এ প্রত্যাশা অনেকের। এ প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে আওয়ামী লীগকে নতুন মাত্রার রাজনীতি উপহার দিতে হবে দেশবাসীকে। অহমিকা নিয়ে বসে থাকলে হবে না। পচা শামুকে অনেক সময় পা কাটে। ঘাটে ঘাটে গজিয়ে ওঠা সুবিধাভোগী চক্রের কারণে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হোক, তা কোনোভাবে কাম্য নয়।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন