শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ মে, ২০১৫

ফোনালাপে তোলপাড়

জামায়াত ছাড়া প্রসঙ্গে মওদুদ বললেন, ঠিক কথা ঠিক কথা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ফোনালাপে তোলপাড়

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবে দলের সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও সাবেক ছাত্রদল নেতা বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের ফোনালাপ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে বিএনপিতে। দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মীই মনে করেন, জিয়ার আদর্শ থেকে বিএনপি আজ লক্ষ্যচ্যুত। বিএনপিকে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। জিয়ার ১৯ দফাকে সামনে রেখে দলে আমূল সংস্কার আনতে হবে। এ ছাড়া জামায়াত বর্জন প্রশ্নেও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও আবেদের ফোনালাপেও জামায়াত ছাড়ার প্রসঙ্গটি উঠে এসেছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরা মনে করেন, বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধশালী, উন্নত গণতন্ত্রের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতেই সময়োপযোগী ১৯ দফা কর্মসূচি দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সময়ের প্রবাহে ওই ১৯ দফা থেকে অনেক দূরে সরে এসেছে বিএনপি। কেন্দ্রীয় পর্যায়ের অনেক নেতার মনেও নেই সেই ১৯ দফা। চলমান দলীয় রাজনীতির প্রতি নেতা-কর্মীরা দৃশ্যত নিষ্ঠাবান থাকলেও দলের পক্ষ থেকে ১৯ দফার বিষয়ে কোনো চর্চা না থাকায় দিন দিন সেই প্রতিষ্ঠাকালীন মৌলিক বিষয়গুলো কার্যত ভুলতে বসেছেন নেতা-কর্মীরা।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জন্মের তিন যুগ পেরিয়ে এসে দলটি বহু মতের সম্মিলন ঘটানোর সামর্থ্য তো হারিয়েছেই, উপরন্তু দলের ঐক্য বা অভ্যন্তরীণ সংহতি এখন বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে। বিশেষ করে, এক-এগারোর পর বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃত্বে মতের অমিল, পরস্পর সন্দেহ ও দ্বন্দ্ব এমন পর্যায়ে ঠেকেছে যে, দলটি সাংগঠনিকভাবে চরম নাজুক অবস্থায় পড়েছে। সেই নাজুক অবস্থা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি দলটি। এ কারণেই দুই বছরে ফলাফলশূন্য আন্দোলনে মামলা-হামলা, গুম, খুন কিংবা গ্রেফতারের খড়গ নেমে এসেছে দলের বহু নেতা-কর্মীর ওপর। দলের সিনিয়র নেতাদের বড় একটি অংশই মনে করেন, বর্তমান সরকারের দুই মেয়াদে রাজনৈতিকভাবেও বিএনপি অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার খেসারত দিতে হচ্ছে নেতা-কর্মীদের। এ ছাড়া ঢাকা সফরকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ না করা, বিগত ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচন বয়কট করা, নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর ফোনে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাড়া না দেওয়া, পুত্রশোকে কাতর খালেদাকে সমবেদনা জানাতে যাওয়া প্রধানমন্ত্রীকে গুলশান কার্যালয়ের সামনে থেকে ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও চরম ভুল ছিল। এ প্রসঙ্গে গতকাল রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জিয়ার আদর্শ থেকে বিএনপি সরে গেছে- এটা সম্পূর্ণ না হলেও অনেকাংশে ঠিক। জিয়া দুর্নীতিমুক্ত, কলুষমুক্ত রাষ্ট্র গড়েছেন। কিন্তু বর্তমান বিএনপিতে এর অভাব রয়েছে। তার সততা, নিষ্ঠাও আজ নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনুপস্থিত। তার যে মন্ত্রিসভা ছিল, সে রকম মন্ত্রিসভা আর কেউই করতে পারেননি। এখন আমাদের উচিত হবে, জিয়ার ১৯ দফাকে সামনে রেখে এগিয়ে যাওয়া। দলের যুগ্ম-মহাসচিব মো. শাহজাহান বলেন, যত বাধাই আসুক, বিএনপি তার লক্ষ্য থেকে সরবে না। সময়ের বাঁকে বাঁকে দলে কিছুটা বিচ্যুতি এলেও শহীদ জিয়ার মূল দর্শন থেকে আমরা দূরে সরে যাইনি। নইলে ইতিহাসে নজীরবিহীন গুম, খুন, হামলা-মামলা, দমন-পীড়নের পরও বিএনপি আজ টিকে আছে কীভাবে? এখন মূল কাজ হচ্ছে, দলের মূল ধারা ঠিক রেখে বিএনপিকে নতুনভাবে সাজানো। ১৯ দফার আলোকে বিএনপিকে জাতির সামনে তুলে ধরা।
ইউটিউবের সেই আলোচিত বক্তব্য : গত ৮ মে দুপুরে ব্যারিস্টার মওদুদের সঙ্গে কথা হয় বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের। এ ফোনালাপটি গতকাল পর্যন্ত ৬৮২ জন শেয়ার করে। ২ মিনিট ৮ সেকেন্ডের এ বক্তব্যে ব্যারিস্টার মওদুদ ও বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের মধ্যে কুশলবিনিময় ছাড়াও রাজনৈতিক বিষয়ে কথাবার্তা হয়। কুশলবিনিময়ের একপর্যায়ে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, এই বিএনপি দিয়ে হবে না। জিয়াউর রহমানের বিএনপি যদি করতে পার- এ সময় ছাত্রনেতা আবেদ বলেন, স্যার আপনি তো আমার মনের ক্ষুধা জানেন। আপনারা যেভাবে রাজনীতি করে আসছেন, আমি সেভাবেই রাজনীতি করতে চাচ্ছি। আমরা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাস করি। ধর্ম আমি কতটুকু করব না করব, তা আমার ব্যক্তিগত বিষয়। যে যার ধর্মে বিশ্বাস করে, তাদের সম্মান করে রাজনীতি করতে চাই। এ সময় মওদুদ বলেন, অবশ্যই, অবশ্যই। সাবেক এই ছাত্রনেতা আরও বলেন, স্যার আপনাকে আগেই বলেছিলাম, জামায়াতের ব্যাপারে বিএনপি যতদিন সিদ্ধান্ত নিতে না পারবে, ততদিন বিশ্বের দরবারে বলেন, দেশে বলেন- কোথাও বিএনপি তার পজিটিভ ইমেজ তুলে ধরতে পারবে না। এ সময় মওদুদ বলেন, ঠিক কথা, ঠিক কথা। তুমি জানো, আমিও এটাই বিশ্বাস করি। এদিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় খালেদা জিয়ার সামনেই আলোচকরাও বিএনপিকে নিয়ে সমালোচনা করেন। তাদের ভাষায়, জিয়াউর রহমানের রেখে যাওয়া আদর্শ বিএনপি ধরে রাখতে পারেনি। এ জন্য দলের নেতা-কর্মী সবারই লজ্জিত হওয়া উচিত। দলে যদি জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করা যায় তাহলেই  কেবল কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। অন্যথায় অসম্ভব। বিকল্পধারা সভাপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রত্যেককে জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। যদি ভুল করেন, তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবে না। বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, দুই দিনের জন্য জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করা ভুল ও আত্মহত্যার শামিল। দলকে ভালোবাসতে হবে। যার যার ভুল যদি সংশোধন করি তবে জাতীয়তাবাদী শক্তি আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বিএনপিতে আত্ম-অনুসন্ধান প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ বলেন, সামরিক এবং রাজনৈতিক উভয় ক্ষেত্রেই জিয়া ছিলেন অনুকরণীয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, জিয়ার রেখে যাওয়া আদর্শ ধরে রাখতে পারেনি। এ জন্য নেতা-কর্মীদের কারও কারও লজ্জা হওয়া উচিত। দলে যদি জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করা যায় তাহলেই কেবল কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেন, জিয়াউর রহমান জোট গঠন করেছিলেন। ওই সময় তার সঙ্গে যারা জোটে ছিলেন তাদের বিএনপিতে যোগ দিতে বলেছিলেন। সেই সময় আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, কর্নেল আকবরসহ অনেকে বিএনপিতে যোগ দেন। তাই আমি ম্যাডামকে বলব, এখন ২০ দলের আর প্রয়োজন নেই। আপনি তাদের বলেন, তোমরা বিএনপিতে চলে আসো। যারা না আসবে তারা যুগপৎ আন্দোলন করবে। বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিএনপিতে ঘুমন্ত স্থায়ী ও নির্বাহী কমিটি রয়েছে। এ সময় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হাততালি দিয়ে তাকে সমর্থন জানান। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি ছাত্রদলের উদ্দেশে বলেন, তোমরাও কিছু করতে পার না। পহেলা বৈশাখের ঘটনায় তোমরা কোথায় ছিলে। জাফরুল্লাহ বলেন, ঈদের পর ১০ দিনের  মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে সব কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। তৃণমূলের ভোটে যাকে নেতা বানাবে সে-ই হবে নেতা। এক ব্যক্তি যাতে একাধিক পদে না আসতে পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল
ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের চাপায় হেলপার নিহত
বাসের চাপায় হেলপার নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম
বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণ সরকারের কাছে আইনের শাসন প্রত্যাশা করে
জনগণ সরকারের কাছে আইনের শাসন প্রত্যাশা করে

নগর জীবন

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন

বান্দরবানে ছয় ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
বান্দরবানে ছয় ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এশিয়াটিকের বক্তব্য
প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এশিয়াটিকের বক্তব্য

খবর

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে সাত পুলিশ সদস্যসহ আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে সাত পুলিশ সদস্যসহ আহত ৩০

খবর

একটা প্রজেক্ট পাস হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়
একটা প্রজেক্ট পাস হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়

নগর জীবন

রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী
রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী

নগর জীবন

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়পুরায় চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
রায়পুরায় চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

খবর

স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তির সম্পদ ক্রোক
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি মৃণাল কান্তির সম্পদ ক্রোক

নগর জীবন

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট

নগর জীবন

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা
জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা

খবর

চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার
চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মব জাস্টিসকে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না
মব জাস্টিসকে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না

নগর জীবন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

ঘুমধুম সীমান্তে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
ঘুমধুম সীমান্তে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

নগর জীবন