শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৫

ভোট মাঠে লড়াই ঢাকায়

শাবান মাহমুদ ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট মাঠে লড়াই ঢাকায়

৩০ ডিসেম্বর পৌর নির্বাচন সামনে রেখে শুরু হয়েছে মনোনয়ন লড়াই। ভোট মাঠের হলেও মনোনয়নযুদ্ধ চলছে ঢাকায়। প্রধান দুই দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা ঢাকায় দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ে ঘাম ঝরছে দুই দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতীক পেতে মরিয়া মন্ত্রী-এমপির ভাই, স্ত্রী, শ্যালকসহ নিকটাত্মীয়রা। অন্যদিকে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা নিজেদের পছন্দের নেতাদের মনোনয়ন দিতে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন। প্রধান দুই দলের কোন নেতা ‘ক্ষমতাপ্রাপ্ত’ হয়ে মনোনয়নপত্রে সই করবেন, তা নিয়েও প্রার্থীদের উৎসাহের শেষ নেই। সেদিকেও এখন চোখ প্রার্থীদের।মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত করতে গতকাল গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদ ও সংসদীয় বোর্ডের বৈঠক ডাকেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। দিনভর ব্যস্ত ছিলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারাও। একই ইস্যুতে বুধবার রাতে দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এরপর গতকাল রাতে ২০-দলীয় জোট নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। গুলশান কার্যালয়ে প্রার্থী বাছাইয়ে বিএনপির সংশ্লিষ্ট নেতারা দিনভর ব্যস্ত ছিলেন। রাতে খালেদা জিয়ার কাছে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা তুলে দেন। মনোনয়নপত্রে সই করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত নেতাও চূড়ান্ত করা হয়।

এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনের আইনগত দায়িত্ব থাকলেও সহযোগিতা করতে হবে সরকারকে। এ ক্ষেত্রে কে রিটার্নিং অফিসার থাকল না থাকল তা মুখ্য নয়। সব পক্ষকেই নিরপেক্ষ ভূমিকা থাকতে হবে। প্রার্থী বাছাইয়ে এখন সরাসরি ভূমিকা পালন করবে রাজনৈতিক দলগুলো। এ ক্ষেত্রে যদি আত্তীকরণ বা নিজের পছন্দসই করা হয়, তাহলে তার দায়িত্ব দলকেই নিতে হবে। ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন কি না সেটিই আসল কথা।’ সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাইয়ে যদি আত্তীকরণ কিংবা মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দসই করা হয়, তাহলে গণতন্ত্রের জন্য তা হবে অশনিসংকেত। যোগ্য প্রার্থী মনোনয়ন দিতে হবে। মনোনয়ন-বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। বিরোধী দলের প্রার্থীদের অনেকেই এখনো জেলে। আবার অনেকেই ঠিকমতো প্রচারণা চালাতে পারবেন কি না সন্দেহ আছে। নির্বাচন কমিশনকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে।’ আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্র থেকে পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী চূড়ান্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে এ নিয়ে স্থানীয় নেতাদের মতামত নেওয়া হচ্ছে। একইভাবে সরকার-নিয়ন্ত্রিত একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার জরিপও পর্যালোচনা চলছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উইং সারা দেশের পৌরসভাগুলোর সম্ভাব্য মেয়রপ্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাই জরিপ সম্পন্ন করেছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সব সংস্থার জরিপ ইতিমধ্যে পৌঁছানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিতে কেন্দ্রীয় ও বিভাগওয়ারি সাংগঠনিক সম্পাদকদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হচ্ছে। দলীয় প্রতীকে প্রথমবারের মতো স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় দলের গঠনতন্ত্রে সংশ্লিষ্ট কিছু ধারা-উপধারায় সংশোধনী আনা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগ নেতাদের আশঙ্কা, প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে মাঠপর্যায়ে কোন্দল ও দলাদলি হতে পারে। বিশেষ করে মন্ত্রী-এমপিরা নিজেদের পছন্দসই নেতা-নেত্রীদের মনোনয়ন দিলে বিদ্রোহ ঘোষণা করতে পারেন ত্যাগী নেতা-কর্মীরা। এতে সবাই দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ নাও করতে পারেন। বিদ্রোহী নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে পারেন। নানা কারণে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত, গ্রহণযোগ্য প্রার্থীরাও বাদ পড়তে পারেন বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। এ জন্য কেন্দ্র থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে সমস্যার অনেকটা সমাধান হবে। সূত্রমতে, প্রথমবারের মতো দলীয়ভাবে অনুষ্ঠেয় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে তৃণমূলে নিজেদের জনপ্রিয়তার প্রমাণ দিতে চান ক্ষমতাসীনরা। এ জন্য প্রতিটি পৌরসভায় একক মেয়র প্রার্থী নিশ্চিত করাই দলের নীতিনির্ধারকদের লক্ষ্য। এ ক্ষেত্রে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের সময়ই তাদের কাছ থেকে স্বাক্ষরযুক্ত আগাম মনোনয়ন প্রত্যাহারপত্র জমা নিয়ে রাখা হতে পারে। বিএনপি সূত্র জানায়, দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বুধবার পৌরসভা নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে মতামত নেন বিএনপি চেয়ারপারসন। এতে বেশির ভাগ নেতাই পৌর নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। সবশেষে পৌরসভা নির্বাচনে যাওয়ার নীতিগত অবস্থান নেয় বিএনপি। এ নিয়ে গতকাল রাতে ২০-দলীয় জোট নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন বেগম জিয়া। পৌর নির্বাচনে কোথাও কোথাও জোটের প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে বিএনপি। এ ক্ষেত্রে দলীয় বা স্বতন্ত্র প্রতীক ব্যবহার করতে পারেন জোটের প্রার্থীরা।

জানা যায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম-মহাসচিব মো. শাহজাহান, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সহ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সসহ দলের বেশ কয়েকজন নেতা গতকাল এ নিয়ে দিনভর ব্যস্ত সময় কাটান। ২৩৬ পৌরসভার মনোনয়ন বাছাই করে রাতে বেগম খালেদা জিয়ার হাতে প্রার্থী তালিকা তুলে দেন তারা। তবে এক পৌরসভায় দুই থেকে তিনজন প্রার্থী রাখা হয়েছে। কোনো কারণে দলীয় প্রতীক পাওয়া প্রার্থী নির্বাচনে অযোগ্য হলে বিকল্প হিসেবে অন্যজনকে সমর্থন দেবে বিএনপি জোট। এদিকে আগামীকাল শনিবার বেশ কিছু দাবি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে যেতে পারে বিএনপি। কিছুদিনের জন্য তফসিল পেছানোর দাবিও তুলে ধরবেন তারা। গণগ্রেফতার বন্ধ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিসহ বেশ কিছু দাবি তুলে ধরবে দলটি। দলটির মতে, আগামী ২ জানুয়ারি ৫০ লাখ নতুন ভোটার হবে। আসন্ন পৌর নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের পক্ষে বিএনপি। এ বিষয়টিসহ নানা যুক্তি তুলে ধরা হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের অংশ হিসেবেই নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে চাপে রাখার কৌশলও গ্রহণ করা হচ্ছে। তাই নির্বাচনে যাওয়ার আগে বেশ কিছু শর্তও জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। আরেক নেতা বলেন, বর্তমান কমিশনের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না, এটি কারও অজানা নয়। এর পরও এ নির্বাচনে যাওয়া উচিত। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনে না গেলে তারা হতাশ হয়ে পড়বেন। এ ছাড়া এ নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদল হচ্ছে না। তাই বেগম জিয়াও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষেই মত দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ
মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার
বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু
কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা