শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৫

ভোট মাঠে লড়াই ঢাকায়

শাবান মাহমুদ ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট মাঠে লড়াই ঢাকায়

৩০ ডিসেম্বর পৌর নির্বাচন সামনে রেখে শুরু হয়েছে মনোনয়ন লড়াই। ভোট মাঠের হলেও মনোনয়নযুদ্ধ চলছে ঢাকায়। প্রধান দুই দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা ঢাকায় দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ে ঘাম ঝরছে দুই দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতীক পেতে মরিয়া মন্ত্রী-এমপির ভাই, স্ত্রী, শ্যালকসহ নিকটাত্মীয়রা। অন্যদিকে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা নিজেদের পছন্দের নেতাদের মনোনয়ন দিতে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন। প্রধান দুই দলের কোন নেতা ‘ক্ষমতাপ্রাপ্ত’ হয়ে মনোনয়নপত্রে সই করবেন, তা নিয়েও প্রার্থীদের উৎসাহের শেষ নেই। সেদিকেও এখন চোখ প্রার্থীদের।মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত করতে গতকাল গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদ ও সংসদীয় বোর্ডের বৈঠক ডাকেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। দিনভর ব্যস্ত ছিলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারাও। একই ইস্যুতে বুধবার রাতে দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এরপর গতকাল রাতে ২০-দলীয় জোট নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। গুলশান কার্যালয়ে প্রার্থী বাছাইয়ে বিএনপির সংশ্লিষ্ট নেতারা দিনভর ব্যস্ত ছিলেন। রাতে খালেদা জিয়ার কাছে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা তুলে দেন। মনোনয়নপত্রে সই করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত নেতাও চূড়ান্ত করা হয়।

এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনের আইনগত দায়িত্ব থাকলেও সহযোগিতা করতে হবে সরকারকে। এ ক্ষেত্রে কে রিটার্নিং অফিসার থাকল না থাকল তা মুখ্য নয়। সব পক্ষকেই নিরপেক্ষ ভূমিকা থাকতে হবে। প্রার্থী বাছাইয়ে এখন সরাসরি ভূমিকা পালন করবে রাজনৈতিক দলগুলো। এ ক্ষেত্রে যদি আত্তীকরণ বা নিজের পছন্দসই করা হয়, তাহলে তার দায়িত্ব দলকেই নিতে হবে। ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন কি না সেটিই আসল কথা।’ সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাইয়ে যদি আত্তীকরণ কিংবা মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দসই করা হয়, তাহলে গণতন্ত্রের জন্য তা হবে অশনিসংকেত। যোগ্য প্রার্থী মনোনয়ন দিতে হবে। মনোনয়ন-বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। বিরোধী দলের প্রার্থীদের অনেকেই এখনো জেলে। আবার অনেকেই ঠিকমতো প্রচারণা চালাতে পারবেন কি না সন্দেহ আছে। নির্বাচন কমিশনকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে।’ আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্র থেকে পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী চূড়ান্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে এ নিয়ে স্থানীয় নেতাদের মতামত নেওয়া হচ্ছে। একইভাবে সরকার-নিয়ন্ত্রিত একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার জরিপও পর্যালোচনা চলছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উইং সারা দেশের পৌরসভাগুলোর সম্ভাব্য মেয়রপ্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাই জরিপ সম্পন্ন করেছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সব সংস্থার জরিপ ইতিমধ্যে পৌঁছানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিতে কেন্দ্রীয় ও বিভাগওয়ারি সাংগঠনিক সম্পাদকদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হচ্ছে। দলীয় প্রতীকে প্রথমবারের মতো স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় দলের গঠনতন্ত্রে সংশ্লিষ্ট কিছু ধারা-উপধারায় সংশোধনী আনা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগ নেতাদের আশঙ্কা, প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে মাঠপর্যায়ে কোন্দল ও দলাদলি হতে পারে। বিশেষ করে মন্ত্রী-এমপিরা নিজেদের পছন্দসই নেতা-নেত্রীদের মনোনয়ন দিলে বিদ্রোহ ঘোষণা করতে পারেন ত্যাগী নেতা-কর্মীরা। এতে সবাই দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ নাও করতে পারেন। বিদ্রোহী নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে পারেন। নানা কারণে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত, গ্রহণযোগ্য প্রার্থীরাও বাদ পড়তে পারেন বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। এ জন্য কেন্দ্র থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে সমস্যার অনেকটা সমাধান হবে। সূত্রমতে, প্রথমবারের মতো দলীয়ভাবে অনুষ্ঠেয় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে তৃণমূলে নিজেদের জনপ্রিয়তার প্রমাণ দিতে চান ক্ষমতাসীনরা। এ জন্য প্রতিটি পৌরসভায় একক মেয়র প্রার্থী নিশ্চিত করাই দলের নীতিনির্ধারকদের লক্ষ্য। এ ক্ষেত্রে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের সময়ই তাদের কাছ থেকে স্বাক্ষরযুক্ত আগাম মনোনয়ন প্রত্যাহারপত্র জমা নিয়ে রাখা হতে পারে। বিএনপি সূত্র জানায়, দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বুধবার পৌরসভা নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে মতামত নেন বিএনপি চেয়ারপারসন। এতে বেশির ভাগ নেতাই পৌর নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। সবশেষে পৌরসভা নির্বাচনে যাওয়ার নীতিগত অবস্থান নেয় বিএনপি। এ নিয়ে গতকাল রাতে ২০-দলীয় জোট নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন বেগম জিয়া। পৌর নির্বাচনে কোথাও কোথাও জোটের প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে বিএনপি। এ ক্ষেত্রে দলীয় বা স্বতন্ত্র প্রতীক ব্যবহার করতে পারেন জোটের প্রার্থীরা।

জানা যায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম-মহাসচিব মো. শাহজাহান, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সহ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সসহ দলের বেশ কয়েকজন নেতা গতকাল এ নিয়ে দিনভর ব্যস্ত সময় কাটান। ২৩৬ পৌরসভার মনোনয়ন বাছাই করে রাতে বেগম খালেদা জিয়ার হাতে প্রার্থী তালিকা তুলে দেন তারা। তবে এক পৌরসভায় দুই থেকে তিনজন প্রার্থী রাখা হয়েছে। কোনো কারণে দলীয় প্রতীক পাওয়া প্রার্থী নির্বাচনে অযোগ্য হলে বিকল্প হিসেবে অন্যজনকে সমর্থন দেবে বিএনপি জোট। এদিকে আগামীকাল শনিবার বেশ কিছু দাবি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে যেতে পারে বিএনপি। কিছুদিনের জন্য তফসিল পেছানোর দাবিও তুলে ধরবেন তারা। গণগ্রেফতার বন্ধ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিসহ বেশ কিছু দাবি তুলে ধরবে দলটি। দলটির মতে, আগামী ২ জানুয়ারি ৫০ লাখ নতুন ভোটার হবে। আসন্ন পৌর নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের পক্ষে বিএনপি। এ বিষয়টিসহ নানা যুক্তি তুলে ধরা হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের অংশ হিসেবেই নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে চাপে রাখার কৌশলও গ্রহণ করা হচ্ছে। তাই নির্বাচনে যাওয়ার আগে বেশ কিছু শর্তও জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। আরেক নেতা বলেন, বর্তমান কমিশনের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না, এটি কারও অজানা নয়। এর পরও এ নির্বাচনে যাওয়া উচিত। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনে না গেলে তারা হতাশ হয়ে পড়বেন। এ ছাড়া এ নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদল হচ্ছে না। তাই বেগম জিয়াও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষেই মত দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
সর্বশেষ খবর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪
নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’
কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ
বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে
দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি
ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি

পূর্ব-পশ্চিম

দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট
স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না
নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না

নগর জীবন

চসিকের ২,১৪৫ কোটি  টাকার বাজেট
চসিকের ২,১৪৫ কোটি টাকার বাজেট

নগর জীবন

আনিসুল সালমানসহ পাঁচজন রিমান্ডে
আনিসুল সালমানসহ পাঁচজন রিমান্ডে

নগর জীবন

বিনামূল্যে খাবারের অপেক্ষায় ফিলিস্তিনিরা
বিনামূল্যে খাবারের অপেক্ষায় ফিলিস্তিনিরা

পূর্ব-পশ্চিম