শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১১, সোমবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৫

সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার

প্রতিবার মুক্তচিন্তার মানুষকে হত্যা বা মুক্তচিন্তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটলে আমি ভয়ে কেঁপে উঠি। বাংলা একাডেমির সামনে, টিএসসির সামনে, বাসার সামনে, বাসার ভিতরে, অফিসের ভিতরে ঢুকে কুপিয়ে খুন করে নির্বিঘ্ন চলে গিয়ে হামলাকারীরা বারবার বুঝিয়ে দিয়েছে; তাদের হাত কতটা লম্বা, আর আমরা কতটা নিরাপত্তাহীন পরিবেশে বাস করি। মুক্তচিন্তার ওপর হামলা শুরুর পর আমরা যারা টুকটাক লেখালেখি করি, তারা সবাই একটু সতর্ক থাকি। একজন আরেকজনকে সাবধান করি, একা চলাফেরা করবেন না।  কিন্তু শনিবার দুপুরে লালমাটিয়ায় ‘শুদ্ধস্বর’-এর চারতলার অফিসে ঢুকে তিনজন মুক্তচিন্তার মানুষকে একসঙ্গে কুপিয়ে জখম করে তারা যখন চলে গেল, যেন বলে গেল, সাবধানে থেকে বা দল বেঁধে থেকেও লাভ হবে না। টুটুলদের ওপর হামলার পর থেকে সেই ভয়টা আবার কাঁপিয়ে দিচ্ছিল আমাকে, আমাদের। কিন্তু সন্ধ্যায় যখন শুনলাম টুটুলদের ওপর হামলার সময়ই আরেকটি টিম শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের তিনতলায় জাগৃতি প্রকাশনীর ফয়সাল আরেফিন দীপনের গলা কেটে অফিস বাইরে থেকে তালা মেরে নিরাপদে চলে গেছে, তখন আমার নিরাপত্তা বোধের ভিতটাই নড়ে গেছে। সাধারণ ভয় নয়, ভয়ঙ্কর একটা আতঙ্ক আমাকে গ্রাস করছে। জঙ্গিরা রীতিমতো তালিকা করে, ঘোষণা দিয়ে মুক্তচিন্তার মানুষদের বাসায়-অফিসে ঢুকে খুন করছে। তারা এতটাই বেপরোয়া যে, তালিকার বাইরের কারও ওপর হামলা করে বিভ্রান্ত বা ক্যামেফ্লেজ তৈরিরও কোনো চেষ্টা করছে না। নিজেদের আড়াল করারও কোনো চেষ্টা করছে না। তারা তাদের লক্ষ্যে অবিচল। বরং তাদের প্রতিটি অপারেশন আগেরটার চেয়ে নিখুঁত, ঘাতকরা কাজ সারছে নিপুণ দক্ষতায়।

নব্বই দশকের শুরুর দিকে যাত্রা শুরু আজিজ সুপার মার্কেটের। শুরু থেকেই এটি হয়ে ওঠে বাংলাদেশের মুক্তচিন্তার সৃজনশীল মানুষের প্রাণকেন্দ্র। ইদানীং বইয়ের দোকান কমে টি-শার্টের দোকান বেড়ে গেছে বটে, তবে এখনো মুক্তচিন্তার প্রগতিশীল মানুষের অনেকেরই বিকাল কাটে আজিজে। নব্বই দশকের শুরু থেকে অনেক বছর বিকালে আজিজে না গেলে রাতে ভালো ঘুম হতো না। আমি জানি এখনো অনেকের এই রোগ আছে। আজিজ সুপার মার্কেট নিছক একটি বাণিজ্যিক মার্কেট নয়। আজিজ সুপার মার্কেট একটি নিশ্চিন্তি, একটি আশ্রয়। আজিজ সুপার মার্কেটের ফুটপাথে বসে কত স্বপ্ন ডানা মেলে; কত গান, কত কবিতা, কত গল্প, কত সিনেমার ভ্রমণের গল্প আজিজ সুপার মার্কেটের দেয়ালে দেয়ালে। সেই আজিজ সুপার মার্কেটের তিনতলার অফিসও যখন নিরাপদ নয়, তখন আর কোথায় নিরাপত্তা খুঁজব আমরা? আতঙ্ক এতটাই ভয়ঙ্কর যে, আজিজ মার্কেটের গোড়াপত্তনকারী এক প্রকাশক এ বিষয়ে ক্যামেরার সামনে কিছু বলতেই রাজি হলেন না ভয়ে। প্রথমে তার আচরণে বিরক্ত হলেও পরে বুঝেছি, জানের মায়া তো তারও আছে।

বাংলাদেশে ইদানীং বারবার মুক্তচিন্তার মানুষের ওপর ইসলামের নামে হামলা হচ্ছে। কিন্তু ইসলামের কোথাও তো ভিন্নমতের ওপর হামলার কথা লেখা নেই। বরং ইসলামে তো পরমতসহিষ্ণুতার কথা বলা আছে। আমি একটু মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ। ব্লগের জগতে আমার বিচরণ নেই। ব্লগারদের সেভাবে আমি চিনিও না। যে কয়জন ব্লগার মারা গেছেন, মৃত্যুর আগে তাদের কাউকে আমি চিনতাম না। তাদের কারও লেখাও পড়িনি। মৃত্যুর পর দুয়েকজনের কিছু লেখা পড়েছি। তাদের অনেক লেখার সঙ্গে আমি একমত নই। কিন্তু তাদের ওপর হামলা চালাতে হবে কেন, এটা আমার মাথায় ঢোকে না। আমি বিশ্বাস করি মতের পাল্টা ভিন্নমত, যুক্তির পাল্টা যুক্তি। কিন্তু কলমের জবাব যখন চাপাতি দিয়ে দেবেন, যখন আপনি হামলা করে ভিন্নমতকে দমন করতে চাইবেন, তখন বুঝতে হবে আপনার যুক্তি ফুরিয়ে গেছে। মুক্তমনা ব্লগারদের কোনো লেখা আপনার পছন্দ না হলে আপনি তার পাল্টা একটা লেখা লেখেন। বাঁশের কেল্লা ব্লগের কোনো লেখা তো আমার কখনো পছন্দ হয় না। বাঁশের কেল্লার তো জš§ই হয়েছে প্রগতিশীল মানুষদের ওপর সাইবার আক্রমণের জন্য। কই কখনো তো বাঁশের কেল্লার কারও ওপর তো কেউ হামলা চালায়নি। মক্কায় এক বুড়ি প্রতিদিন ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখতেন। একদিন মুহাম্মদ (সা.) দেখলেন, তার চলার পথে কোনো কাঁটা নেই। তিনি খুঁজে খুঁজে বুড়ির বাড়ি গেলেন, জানতে চাইলেন, বুড়ি অসুস্থ কিনা। এই হলো ইসলাম। আর আজ ইসলামের নামে চলে পরমত দমন, সন্ত্রাস, হিংস্রতা। ইসলাম অন্য ধর্ম পালনে বাধা দেয় না। ধর্ম মানে বিশ্বাস। যে যার বিশ্বাস নিয়ে থাকুক না। নাস্তিক হওয়া কোনো অপরাধ নয়, এটা তার বিশ্বাস। কিন্তু আইন হাতে তুলে নিয়ে নাস্তিককে হত্যা করা অপরাধ।

কয়েক দিন আগে সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের এক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক বলেছেন, বাংলাদেশ সবার জন্য। সবার কথাই আমাদের শুনতে হবে। সবাই যে যার ধর্ম পালন করতে পারে। এমনকি যে ধর্ম মানে না, দেশটি তারও। আল্লাহ কিন্তু তাকেও খাওয়াচ্ছেন, পরাচ্ছেন, প্রতিপালন করছেন, সে কথাগুলো আমাদের মনে রাখতে হবে। এটাই আমাদের বাংলাদেশ। একটি অসাম্প্রদায়িক, উদার, মুক্তচিন্তার, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়েই একাত্তরে স্বাধীন হয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই ধূসর হয়ে যাচ্ছে স্বপ্ন, পরিণত হচ্ছে দুঃস্বপ্নে। বাংলাদেশে এখন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায়। কিন্তু তারপরও একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। একের পর এক খুন হচ্ছে। সরকারকে খুব অসহায় মনে হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি সরকারও খুব আন্তরিকভাবে খুনিদের ধরতে চাইছে। কিন্তু পারছে না। এখন পর্যন্ত ব্লগার খুনের কোনো ঘটনারই রহস্য উম্মোচিত হয়নি। যেন মৌলবাদী জঙ্গিরা খুন করে হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। আমাদের র‌্যাব-পুলিশ-গোয়েন্দারা কী করছে? অপরাধীদের ধরতে না পেরে সরকারের কেউ কেউ ঠারেঠুরে মত প্রকাশের ব্যাপারে সংযত থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। আইসিটি আইনে ৫৭ ধারায় মত প্রকাশের গলাটিপে ধরতে চাইছেন।

সাম্প্রতিক সময়ে সব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই একটা না একটা ঐতিহাসিক বাণী দিয়েছেন। প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর পুলিশের হামলার পর বিএনপির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী বলেছিলেন, অন্ধকারে পুলিশ দেখতে পায়নি। আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ‘আল্লার মাল আল্লায় নিয়ে গেছে’ তো বাণী চিরন্তনীতে ঠাঁই পেয়েছে। লুৎফুজ্জামান বাবরের ‘লুকিং ফর শত্র“জ’ এখনো মানুষের মন ভালো করে দেয়। অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন ঈদে বাড়ি যাওয়ার সময় তালা দিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ইতিহাসে ঠাঁই পেয়েছেন। আর ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর তো সাভারের রানা প্লাজা ধ্বংসের পর বিএনপির নাড়াচাড়া তত্ত¡ দিয়ে আরেকটি ‘ডক্টরেট’ পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে ফেলেছেন। বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বোধহয় তার সেই ঐতিহাসিক বাণীটি দিয়ে দিয়েছেন। এক প্রকাশক খুন এবং আরও তিনজন আহত হওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করলেন, এসবই বিচ্ছিন্ন ঘটনা। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো।

আমি আগেও অনেকবার বলেছি, জঙ্গিবাদ দমন শুধু পুলিশের কাজ নয়। বাংলাদেশে নজরদারির বাইরে হাজার হাজার মাদ্রাসা রেখে জঙ্গিবাদ দমন করা যাবে না। একটা ছেলে যখন জানে নাস্তিক কাউকে খুন করতে পারলেই তার বেহেশত নিশ্চিত, তখন থানা-পুলিশ দিয়ে তাকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে  না। আগে গোড়ায় পরিচর্যা করতে হবে। গোড়া কেটে আগায় পানি ঢাললে লাভ হবে না। মৌলবাদীরা যাতে আমাদের সন্তানদের বিভ্রান্ত করতে না পারে, ভুল বোঝাতে না পারে; সেটা খেয়াল রাখতে হবে আগে।

প্রতিদিন সকালে আমি ফেসবুকে কোনো একটা ফুলের ছবি দিয়ে সবাইকে শুভ সকাল জানাই। কিন্তু আজ সকালে ফুলের ছবি দিতে মন সায় দিচ্ছিল না। বারবার মনে পড়ছিল সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা ‘প্রিয় ফুল খেলার দিন নয় অদ্য, ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা...’। সত্যি আমাদের সব অগ্রগতি, উন্নয়ন, প্রগতি ধ্বংস হয়ে যাবে; যদি এ ভয়ঙ্কর দানবদের নির্মূল করা না যায়। আফজাল হোসেনের আজ সকালে লেখা একটি কবিতায় ফুটে উঠেছে এখনকার বাংলাদেশের সত্যিকারের চিত্র।  তার কবিতাটি পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়। আবারও ভাবি আফজাল হোসেন পেশাদার বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাতা হলেও তিনি হতে পারতেন পেশাদার অভিনেতা, পেশাদার লেখক, চিত্রশিল্পী, এমনকি কবিও। অন্ধকার বিষয়ক কবিতায় তিনি লিখেছেন ‘সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার’।  

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বাঁধ উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বাঁধ উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে ২২৫ কর পরিদর্শককে বদলি
একসঙ্গে ২২৫ কর পরিদর্শককে বদলি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়েট শিক্ষার্থীরাও রাজপথে
চুয়েট শিক্ষার্থীরাও রাজপথে

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বারি উদ্ভাবিত প্রযুক্তি প্রদর্শনী
বারি উদ্ভাবিত প্রযুক্তি প্রদর্শনী

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাধ্যমিক শিক্ষায় স্বচ্ছতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা
মাধ্যমিক শিক্ষায় স্বচ্ছতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু
বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় উত্তেজনা, ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনও এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন
শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় উত্তেজনা, ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনও এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
বরিশালে আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে আসা ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ ফেরত দিল বিজিবি
নদীতে ভেসে আসা ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ ফেরত দিল বিজিবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার ২ পলাতক আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার ২ পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা কার্যক্রমকে যুগোপযোগী ও প্রতিযোগিতামূলক করে তোলার আহ্বান
শিক্ষা কার্যক্রমকে যুগোপযোগী ও প্রতিযোগিতামূলক করে তোলার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১৭ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাথর উদ্ধারে চিরুনি অভিযান, ১ জনকে কারাদণ্ড
পাথর উদ্ধারে চিরুনি অভিযান, ১ জনকে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিরোজপুরে কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১
পিরোজপুরে কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কৃষকরা মৌসুমী সবজির ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন’
‘কৃষকরা মৌসুমী সবজির ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কয়েকটি দল মামা বাড়ির আবদার করছে : রিজভী
পিআর নিয়ে কয়েকটি দল মামা বাড়ির আবদার করছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারের কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
সরকারের কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রক্টর-রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি ছাত্রদলের, চাকসু বানচালের অভিযোগ ছাত্রশিবিরের
প্রক্টর-রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি ছাত্রদলের, চাকসু বানচালের অভিযোগ ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এটিইও নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
এটিইও নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনার পাহাড়ি অঞ্চলে আগাম আবাদে ব্যস্ত কৃষকরা
নেত্রকোনার পাহাড়ি অঞ্চলে আগাম আবাদে ব্যস্ত কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধার শোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনকে ‘তিরস্কার’
ধার শোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনকে ‘তিরস্কার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ
শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা
মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে