শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৬, মঙ্গলবার, ২২ মে, ২০১৮

দ্বিধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষা: জ্ঞানের সর্বাঙ্গসম্পূর্ণতায় কতটা ফলপ্রসু?

সমীর দাশ:
অনলাইন ভার্সন
দ্বিধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষা: জ্ঞানের সর্বাঙ্গসম্পূর্ণতায় কতটা ফলপ্রসু?

শিশু পৃথিবীর আলো দেখার পর প্রথম ভাষা শেখে তার মায়ের মুখে। আর এভাবেই তার প্রথম ভাষা হয় মাতৃভাষা, যে ভাষাতে সে তার অনুভূতির আদান প্রদান করে। এই ভাষা যতটা হৃদয়ঙ্গম হয় পৃথিবীর আর কোনো ভাষা ততটা হৃদয়স্পর্শ করতে পারে না। প্রকৃতির সকল আবেদন মায়ের ভাষায় অনূদিত করে শিশু বুঝতে শেখে। পরিবার, ছুঁয়ে দেখা পরিবেশ, অনুকরণ এগুলোই তার জানার প্রাথমিক মাধ্যম। এরপর শুরু হয় প্রাতিষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা। সাধারণত ৪ থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত বিস্তৃত এই শিক্ষাস্তর। এখানে তার পরিবেশকে আরেকটু সাজিয়ে গুছিয়ে সে জানতে, বুঝতে শেখে, শুরু হয় বিশ্বজ্ঞানের আরম্ভযাত্রা। 

এখানে এসে তাকে প্রথম যে ধাক্কাটা সামলাতে হয়, তা হলো অপরিচিত পরিবেশ, অপরিচিত অনেক নতুন মুখ। এ পরিবেশেও সে মানিয়ে নিতে শেখে যখন সে পরিচিত ভাষার মাধ্যম পায়, করতে পারে সহানুভব অনুভূতির বিনিময়। ধীরে ধীরে গড়ে তোলে তার-আপনার পরিচিত পরিবেশ।

প্রাথমিক শিক্ষা যা কিনা প্রতিটি শিশুর চিরন্তন অভ্যাস তা একই প্রকৃতির হওয়া বাঞ্ছনীয় নয় কি? অথচ আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় রয়েছে কি বিচিত্র বিভিন্নতা। বাংলাদেশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় (MoPME) কর্তৃক পরিচালিত ৮ প্রকার, শিক্ষা মন্ত্রণালয় (MoE) কর্তৃক পরিচালিত ৩ প্রকার, (MoC) কর্তৃক পরিচালিত ২ প্রকার, বেসরকারী সংস্থা (NGO Bureau) কর্তৃক পরিচালিত ৩ প্রকার, এবং অন্যান্য সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত ৯ প্রকার, সর্বমোট ২৫ প্রকারের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত (সূত্র: এপিএসসি ২০১৬) যাদের অধিকাংশেরই আছে নিজস্ব শিক্ষাক্রম। আছে পাঠদানে শিক্ষকের স্বতন্ত্র এবং ভিন্ন পদ্ধতিও। অথচ সবাইকে একই প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিয়ে তাদের যোগ্যতার পরিমাপ করা হয়। আমার প্রশ্ন হলো প্রাথমিক শিক্ষা বা Elementary Education এ কেন এই ভিন্নতা? আমরা কি শিক্ষা জীবনের শুরুতেই আমাদের সন্তানদের বুঝিয়ে দিচ্ছি না যে আমাদের সাধারণ কোনো শ্রেণি নেই অথবা আমারা তাই নই যা ওরা, অথবা ওরা তাই নয় যা আমরা। এই ভিন্নতা কি আমাদের সন্তানদের সুস্থ ও সুষমভাবে বাড়তে, চলতে, মানতে বাঁধা সৃষ্টি করছে না? 

আমি আশ্চর্য হয়ে যাই, আজ প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার জন্য ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। ছোট ছোট শিশুদের নেওয়া লাগে বিসিএস এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি। আমি ভেবে পাই না ৩/৪ বছর বয়সী একটি শিশুর কতটা জ্ঞান প্রয়োজন। তারা আজ খাওয়া, ঘুম, খেলাধুলা ভুলতে বসেছে। চোখে মোটা চশমা, পিঠে ভারী ব্যাগ নিয়ে তারা বিদ্যালয়ে যায় প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করতে। আমার তো মনে হয় না পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এই বয়সী শিশুদের দিয়ে এই ভারোত্তলন করানো হয়। প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের অধিকাংশ কর্মচারী তাদের সন্তানদের নিতান্ত বাধ্য না হলে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াতে আগ্রহী নন অথচ তারাই চিবাচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষার নির্যাসহীন আখচর্ম। কেননা, তাদের সন্তানদের সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াতে অধিদপ্তরকে অনুরোধ করতে হয়। শিশিরবিন্দুর সৌন্দর্য দেখাতে সবসময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নাও পাওয়া যেতে পারে, তাই বলে কি আমরা সকল সৌন্দর্যে বঞ্চিত হবো, বঞ্চিত করবো আমাদের সন্তানদেরকেও? দেখানো রাস্তায় নয়, তারা কি হাঁটতে পারবে না নিজের ভাষায় খুঁজে পাওয়া কোনো অরণ্যে?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) বলেছেন, ‘আধুনিক সমস্ত বিদ্যাকে জাপানি ভাষায় সম্পূর্ণ আয়ত্তগম্য করে তবে জাপানি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সত্য ও সম্পূর্ণ করে তুলেছে।’ (‘রাশিয়ার চিঠি’, পৃ. ৭০)। বিশ্বের উন্নত দেশের মডেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিদ্ধস্ত জাপান তার সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠে মাতৃভাষায় শিক্ষা দান করে শিক্ষাকে করছে সর্বসাধারণের, কারণ তারা জানে সর্বসাধারণের উন্নয়নই দেশের উন্নয়ন আর শিক্ষাই হচ্ছে তার মূল ভিত্তি। অথচ আমরা প্রাথমিক শিক্ষা স্তরেই ইংরেজি মাধ্যমে আমাদের উচ্চ বংশীয় সন্তানদের সামনে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরছি, অপরিচিত করে তুলছি অতি পরিচিত অনুভূতিকেও। আমরা আমাদের প্রাথমিক শিক্ষাকে উঁচু, মধ্যম, নিচু প্রভৃতি শ্রেণিতে বিভক্ত করে আমাদের আগামী প্রজন্মের জ্ঞানের ভিতকে করছি দ্বিধাগ্রস্ত। সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা কিন্ডার গার্টেনে পড়াতে পারলে বাবা-মায়ের গর্বের অন্ত থাকে না। প্রতিযোগিতা এখন আর শিক্ষার্থীদের বিষয় নয়, বিষয় তাদের মম্-ড্যাডের। অথচ শিশু পারছে না তার শিখনকে পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে। এর ফলে সে এক দিধাগ্রস্ত পরিবেশের সাথে নিয়ত দ্বন্দ্বে আবর্তিত হতে হতে বেড়ে উঠছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ছেলেবেলা প্রবন্ধে সেজদাদার উক্তিতে বলেছেন, ‘আগে চাই বাংলা ভাষার গাঁথুনি, তার পরে ইংরেজি শেখার পত্তন’। আমরা গাঁথুনি বর্জন করে পত্তনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছি আমাদের সন্তানদের, ভাবছি না এতে তাদের পত্তন হচ্ছে, নাকি পতন ।

মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে এমন নজির বিশ্বে আর কোনো দেশে নেই অথচ এই আমাদের দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থায় এ ভাষাকে কত অবজ্ঞা করা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা কেন বিদেশী ভাষায় বা ইংরেজি মাধ্যমে হবে? প্রাথমিক শিক্ষায় এ অবজ্ঞা কি অভিশাপ নয়? এখনো আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ম শ্রেণি থেকেই পড়ানো হয় Apple মানে আপেল, Cat মানে বিড়াল অথচ জাপানে ৫ম শ্রেণির পূর্বে কোনো বিদেশী ভাষা শেখানো হয় না। এখনো আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার অন্যতম ভীতি ইংরেজি বিষয় তবুও এ বিষয়ের অবস্থান অনড়। যে শিক্ষার্থী বাংলা-ই ঠিকমত হৃদয়ঙ্গম করতে পারে নি তার মুখের ইংরেজি যে হৃদয়ের না, তা যে তার নিতান্তই মুখস্ত বিদ্যা যা দিয়ে বেশিদূর অগ্রসর হওয়া যায় না এ আমাদের বিশ্বাসমূলে আঘাত হানতে অক্ষম। আমাদের পিতামাতা সন্তানের মুখ থেকে কয়েকটি ইংরেজি শব্দ না শুনতে পেলে হেরে যায় অন্য সন্তানের পিতামাতার কাছে। অথচ তারা ভাবেও না তার সন্তান তার নিজের ভাষায় অভিব্যক্তি প্রকাশে সক্ষম কি না। আবুল মনসুর আহমদ (১৮৯৮-১৯৭৯) বলেছেন, ‘বিদেশী ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর আগে নয়।’ এটা আমরা নীতিকথা হিসেবে মুখস্ত করি, হৃদয়ঙ্গম করি না।

যদি আমাদের সন্তানদের বৈষম্যহীন একটি সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা উপহার দেওয়া যেত, যেখানে সবাই একই ধরণের বিদ্যালয়ে যাবে, একই বই পড়বে, ছুঁয়ে দেখা পরিবেশের স্পর্শ পাবে, বিদ্যালয় হবে তার আনন্দের স্থান; হয়তো মানবিক গুণের অধিকারী প্রকৃত মনুষ্যত্বধারী হয়ে উঠতে তারা থাকতো একধাপ এগিয়ে।

লেখক: সহকারী উপজেলা শিক্ষা আফিসার, ডুমুরিয়া, খুলনা।  ([email protected])


বিডি প্রতিদিন/২২ মে ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ