শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৬, মঙ্গলবার, ২২ মে, ২০১৮

দ্বিধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষা: জ্ঞানের সর্বাঙ্গসম্পূর্ণতায় কতটা ফলপ্রসু?

সমীর দাশ:
অনলাইন ভার্সন
দ্বিধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষা: জ্ঞানের সর্বাঙ্গসম্পূর্ণতায় কতটা ফলপ্রসু?

শিশু পৃথিবীর আলো দেখার পর প্রথম ভাষা শেখে তার মায়ের মুখে। আর এভাবেই তার প্রথম ভাষা হয় মাতৃভাষা, যে ভাষাতে সে তার অনুভূতির আদান প্রদান করে। এই ভাষা যতটা হৃদয়ঙ্গম হয় পৃথিবীর আর কোনো ভাষা ততটা হৃদয়স্পর্শ করতে পারে না। প্রকৃতির সকল আবেদন মায়ের ভাষায় অনূদিত করে শিশু বুঝতে শেখে। পরিবার, ছুঁয়ে দেখা পরিবেশ, অনুকরণ এগুলোই তার জানার প্রাথমিক মাধ্যম। এরপর শুরু হয় প্রাতিষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা। সাধারণত ৪ থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত বিস্তৃত এই শিক্ষাস্তর। এখানে তার পরিবেশকে আরেকটু সাজিয়ে গুছিয়ে সে জানতে, বুঝতে শেখে, শুরু হয় বিশ্বজ্ঞানের আরম্ভযাত্রা। 

এখানে এসে তাকে প্রথম যে ধাক্কাটা সামলাতে হয়, তা হলো অপরিচিত পরিবেশ, অপরিচিত অনেক নতুন মুখ। এ পরিবেশেও সে মানিয়ে নিতে শেখে যখন সে পরিচিত ভাষার মাধ্যম পায়, করতে পারে সহানুভব অনুভূতির বিনিময়। ধীরে ধীরে গড়ে তোলে তার-আপনার পরিচিত পরিবেশ।

প্রাথমিক শিক্ষা যা কিনা প্রতিটি শিশুর চিরন্তন অভ্যাস তা একই প্রকৃতির হওয়া বাঞ্ছনীয় নয় কি? অথচ আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় রয়েছে কি বিচিত্র বিভিন্নতা। বাংলাদেশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় (MoPME) কর্তৃক পরিচালিত ৮ প্রকার, শিক্ষা মন্ত্রণালয় (MoE) কর্তৃক পরিচালিত ৩ প্রকার, (MoC) কর্তৃক পরিচালিত ২ প্রকার, বেসরকারী সংস্থা (NGO Bureau) কর্তৃক পরিচালিত ৩ প্রকার, এবং অন্যান্য সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত ৯ প্রকার, সর্বমোট ২৫ প্রকারের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত (সূত্র: এপিএসসি ২০১৬) যাদের অধিকাংশেরই আছে নিজস্ব শিক্ষাক্রম। আছে পাঠদানে শিক্ষকের স্বতন্ত্র এবং ভিন্ন পদ্ধতিও। অথচ সবাইকে একই প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিয়ে তাদের যোগ্যতার পরিমাপ করা হয়। আমার প্রশ্ন হলো প্রাথমিক শিক্ষা বা Elementary Education এ কেন এই ভিন্নতা? আমরা কি শিক্ষা জীবনের শুরুতেই আমাদের সন্তানদের বুঝিয়ে দিচ্ছি না যে আমাদের সাধারণ কোনো শ্রেণি নেই অথবা আমারা তাই নই যা ওরা, অথবা ওরা তাই নয় যা আমরা। এই ভিন্নতা কি আমাদের সন্তানদের সুস্থ ও সুষমভাবে বাড়তে, চলতে, মানতে বাঁধা সৃষ্টি করছে না? 

আমি আশ্চর্য হয়ে যাই, আজ প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার জন্য ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। ছোট ছোট শিশুদের নেওয়া লাগে বিসিএস এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি। আমি ভেবে পাই না ৩/৪ বছর বয়সী একটি শিশুর কতটা জ্ঞান প্রয়োজন। তারা আজ খাওয়া, ঘুম, খেলাধুলা ভুলতে বসেছে। চোখে মোটা চশমা, পিঠে ভারী ব্যাগ নিয়ে তারা বিদ্যালয়ে যায় প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করতে। আমার তো মনে হয় না পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এই বয়সী শিশুদের দিয়ে এই ভারোত্তলন করানো হয়। প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের অধিকাংশ কর্মচারী তাদের সন্তানদের নিতান্ত বাধ্য না হলে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াতে আগ্রহী নন অথচ তারাই চিবাচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষার নির্যাসহীন আখচর্ম। কেননা, তাদের সন্তানদের সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াতে অধিদপ্তরকে অনুরোধ করতে হয়। শিশিরবিন্দুর সৌন্দর্য দেখাতে সবসময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নাও পাওয়া যেতে পারে, তাই বলে কি আমরা সকল সৌন্দর্যে বঞ্চিত হবো, বঞ্চিত করবো আমাদের সন্তানদেরকেও? দেখানো রাস্তায় নয়, তারা কি হাঁটতে পারবে না নিজের ভাষায় খুঁজে পাওয়া কোনো অরণ্যে?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) বলেছেন, ‘আধুনিক সমস্ত বিদ্যাকে জাপানি ভাষায় সম্পূর্ণ আয়ত্তগম্য করে তবে জাপানি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সত্য ও সম্পূর্ণ করে তুলেছে।’ (‘রাশিয়ার চিঠি’, পৃ. ৭০)। বিশ্বের উন্নত দেশের মডেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিদ্ধস্ত জাপান তার সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠে মাতৃভাষায় শিক্ষা দান করে শিক্ষাকে করছে সর্বসাধারণের, কারণ তারা জানে সর্বসাধারণের উন্নয়নই দেশের উন্নয়ন আর শিক্ষাই হচ্ছে তার মূল ভিত্তি। অথচ আমরা প্রাথমিক শিক্ষা স্তরেই ইংরেজি মাধ্যমে আমাদের উচ্চ বংশীয় সন্তানদের সামনে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরছি, অপরিচিত করে তুলছি অতি পরিচিত অনুভূতিকেও। আমরা আমাদের প্রাথমিক শিক্ষাকে উঁচু, মধ্যম, নিচু প্রভৃতি শ্রেণিতে বিভক্ত করে আমাদের আগামী প্রজন্মের জ্ঞানের ভিতকে করছি দ্বিধাগ্রস্ত। সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা কিন্ডার গার্টেনে পড়াতে পারলে বাবা-মায়ের গর্বের অন্ত থাকে না। প্রতিযোগিতা এখন আর শিক্ষার্থীদের বিষয় নয়, বিষয় তাদের মম্-ড্যাডের। অথচ শিশু পারছে না তার শিখনকে পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে। এর ফলে সে এক দিধাগ্রস্ত পরিবেশের সাথে নিয়ত দ্বন্দ্বে আবর্তিত হতে হতে বেড়ে উঠছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ছেলেবেলা প্রবন্ধে সেজদাদার উক্তিতে বলেছেন, ‘আগে চাই বাংলা ভাষার গাঁথুনি, তার পরে ইংরেজি শেখার পত্তন’। আমরা গাঁথুনি বর্জন করে পত্তনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছি আমাদের সন্তানদের, ভাবছি না এতে তাদের পত্তন হচ্ছে, নাকি পতন ।

মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে এমন নজির বিশ্বে আর কোনো দেশে নেই অথচ এই আমাদের দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থায় এ ভাষাকে কত অবজ্ঞা করা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা কেন বিদেশী ভাষায় বা ইংরেজি মাধ্যমে হবে? প্রাথমিক শিক্ষায় এ অবজ্ঞা কি অভিশাপ নয়? এখনো আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ম শ্রেণি থেকেই পড়ানো হয় Apple মানে আপেল, Cat মানে বিড়াল অথচ জাপানে ৫ম শ্রেণির পূর্বে কোনো বিদেশী ভাষা শেখানো হয় না। এখনো আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার অন্যতম ভীতি ইংরেজি বিষয় তবুও এ বিষয়ের অবস্থান অনড়। যে শিক্ষার্থী বাংলা-ই ঠিকমত হৃদয়ঙ্গম করতে পারে নি তার মুখের ইংরেজি যে হৃদয়ের না, তা যে তার নিতান্তই মুখস্ত বিদ্যা যা দিয়ে বেশিদূর অগ্রসর হওয়া যায় না এ আমাদের বিশ্বাসমূলে আঘাত হানতে অক্ষম। আমাদের পিতামাতা সন্তানের মুখ থেকে কয়েকটি ইংরেজি শব্দ না শুনতে পেলে হেরে যায় অন্য সন্তানের পিতামাতার কাছে। অথচ তারা ভাবেও না তার সন্তান তার নিজের ভাষায় অভিব্যক্তি প্রকাশে সক্ষম কি না। আবুল মনসুর আহমদ (১৮৯৮-১৯৭৯) বলেছেন, ‘বিদেশী ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর আগে নয়।’ এটা আমরা নীতিকথা হিসেবে মুখস্ত করি, হৃদয়ঙ্গম করি না।

যদি আমাদের সন্তানদের বৈষম্যহীন একটি সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা উপহার দেওয়া যেত, যেখানে সবাই একই ধরণের বিদ্যালয়ে যাবে, একই বই পড়বে, ছুঁয়ে দেখা পরিবেশের স্পর্শ পাবে, বিদ্যালয় হবে তার আনন্দের স্থান; হয়তো মানবিক গুণের অধিকারী প্রকৃত মনুষ্যত্বধারী হয়ে উঠতে তারা থাকতো একধাপ এগিয়ে।

লেখক: সহকারী উপজেলা শিক্ষা আফিসার, ডুমুরিয়া, খুলনা।  ([email protected])


বিডি প্রতিদিন/২২ মে ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম