শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪

হান কাংয়ের দুনিয়ায়

তানভীর আহমেদ
Not defined
হান কাংয়ের দুনিয়ায়

কোনো শিশু রেললাইনে পড়ে গেলে কী করবে মানুষ? এ প্রশ্ন দক্ষিণ কোরীয় সাহিত্যিক হান কাংয়ের। উত্তরটা খুব সহজ। উদ্বিগ্ন মানুষের ভিড় জমে যাবে। তাঁকে বাঁচাতে কেউ জীবন বাজি রাখবেন নিশ্চয়ই। মানবিক মানুষ অন্তত তাই করে। অথচ মানুষের ইতিহাস বলে ভিন্ন কথা। নিপীড়ন, রক্তপাত, যুদ্ধ-বিগ্রহে এ মানুষ হয়ে উঠেছে দানব। গত শতকের শুরুতে কোরিয়ায় জাপানের দখলদারি, দুটি বিশ্বযুদ্ধ, তারপর দেশে উগ্রপন্থিদের সহিংসতা অজানা নয়। তার জবাবে ই স্যাং, কোরীয় আধুনিক কবি লিখলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, মানুষের উচিত বৃক্ষে পরিণত হওয়া।’ কথাটি মনে গেঁথে রইল হান কাংয়ের। ১৯৯৭ সালে একটি গল্প লেখেন তিনি। নাম ‘দ্য ফ্রুট অব মাই ওম্যান’। ওখানে একটি মেয়ে সত্যি সত্যি গাছ হয়ে যায়। এর অনেক বছর পর সেই ছবিটাকে ঘিরেই দ্য ভেজিটেরিয়ানের ভাবকাঠামো দাঁড় করান হান। প্রেক্ষাপট হয় আরও অন্ধকার, আরও ভয়ানক।

প্রায় এক দশক পর ‘দ্য ভেজিটেরিয়ান’ ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়। সারা বিশ্বে তোলপাড় তোলে। এ উপন্যাসে দেখা যায়, মানুষের নৃশংসতাকে চ্যালেঞ্জ করা এক তরুণীকে। মাংস খাওয়া ছেড়ে দেয় সে। এ ঘটনাপ্রবাহে গোটা পরিবারেই টানাপোড়েন শুরু হয়। অবলীলায় সম্পর্কের সুতা কেটে যায়। হান দেখান কত ঠুনকো মানুষে মানুষে বন্ধন! ইতিহাসের ট্রমায় ভুগতে থাকা মানুষ বৃক্ষ হয়ে উঠতে চায়। মানুষ কতটা মহৎ হতে পারে, সেদিকে সবার নজর ফেরাতে চান লেখিকা। সম্পর্কের শেকড়ের পচন দেখাতে পাঠককে নিয়ে চলেন কালের পরিক্রমায়। মানুষের দ্বিচারিতা, ভঙ্গুর সমাজ, ফাঁপা সম্পর্ক পেরিয়ে মানুষের উজ্জ্বল দিকটিও দেখাতে চান।

‘গ্রিক লেসনস’-এ তুলে ধরেন বিপরীত লিঙ্গের দুই মানুষের কথা। যাদের একজন কথা বলতে পারেন না, অন্যজন দৃষ্টিশক্তি হারাচ্ছেন। গ্রিক ভাষা শিখতে এসে তারা যে সম্পর্কের ভিত গড়তে শুরু করেছিল তা মুখোমুখি হয় কঠিন বাস্তবতার। ক্রমশ একে অন্যের যাপিত জীবনের ভীতিপ্রদ সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয় তারা। সম্পর্কের গভীরে এ লড়াই তুলে এনেছেন তিনি।

২০১৫ সালে ডোবারা স্মিথ ‘দ্য ভেজেটেরিয়ান’ বইটি ইংরেজিতে অনুবাদ করার পর পাঠকরা জানতে পারেন হান কাংয়ের নাম। পরের বছরই ম্যান বুকার পুরস্কার জেতেন তিনি। তার বয়স তখন ৪৫ বছর। বিশ্ব পরিচিতি পাওয়ার আগের গল্পটা অবশ্য সাদামাটা। প্রথম দুই শিশু সন্তানের মৃত্যুতে শারীরিকভাবে নাজুক ছিলেন হান কাংয়ের মা। অনেক ওষুধ খেতে হতো তাকে। এমন সময় গর্ভে এলো আরেক সন্তান। তখন ভেবেছিলেন এ সন্তান হয়তো জীবনটাই কেড়ে নেবে। গর্ভপাত করতে চান তিনি। কিন্তু চিকিৎসকরা বাদ সাধেন। বলেন, গর্ভের সন্তানের বয়স বেশি। এখন গর্ভপাতের ঝুঁকি না নেওয়াই ভালো। জন্মই যেন সৌভাগ্যের, উপহার হান কাংয়ের।

১৯৭০ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়াংজু শহরে জন্ম হয় তার। তার বাবা হান সিউং ওন একজন সাহিত্যিক। নিজের জন্মস্থান ও অভিজ্ঞতার কথা লিখতেন। সাহিত্যিক পরিচিতি থাকলেও লেখালেখি করে সংসার চালানোর মতো আয় হতো না। বই দিয়ে সাজানো ছিল ঘর। বাবার লেখালেখি, উৎসাহ থেকে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে হান কাংয়ের। এই পাঠাভ্যাস প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, “আমাদের বাড়িতে প্রচুর বই ছিল, ছোটবেলা থেকেই বই পড়ার একটা ভালো পরিবেশ পাই। আমি মনে করি এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব। কোরিয়ান লেখকদের খুব পছন্দ করতাম। বিভিন্ন অনুবাদের বইও অনেক পছন্দের ছিল। অ্যাস্ট্রিড লিন্ডগ্রেনের ‘দ্য ব্রাদার্স লায়নহার্ট’-এর কথা আলাদা করে বলতে হয়। কোরিয়ান লেখকদের মধ্যে লিম চুল-উয়ের ছোটগল্প দারুণ পছন্দ করতাম। বিদেশি লেখকদের মধ্যে দস্তয়েভস্কিকে ভীষণ ভালোবাসি।” কিন্তু খুব বেশিক্ষণ পড়তে পারতেন না। মাইগ্রেনের ব্যথায় কাবু হয়ে পড়তেন। পরিণত সাহিত্যিক হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার পর হান বলেছিলেন, ‘‘প্রচণ্ড মাথাব্যথা আমাকে কাজ থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। আমার পড়া, লেখালেখি কিংবা সমস্ত কাজের রুটিন তখন বন্ধ হয়ে যায়। তখন ভাবি যে, আমি অমর কোনো প্রাণী নই। আর এটিই আমাকে নম্র-ভদ্র করে তোলে, নিজেকেই মূল্যবান ভাবতে শিখি। আমি শতভাগ সুস্থ থাকলে, কখনই একজন লেখক হতে পারতাম না।’’

১৯৮০ সালের দিকে গোয়াংজু ছেড়ে সিউলে চলে আসে তার পরিবার। মাত্র চার মাস পরই গোয়াংজুতে সামরিক সরকারের সঙ্গে লড়াই বাধে স্থানীয় জনতার। হানের ভাষায়, ‘এ যেন দুই চরমপন্থি দলের লড়াই।’ বেসরকারি হিসাবে এ সংঘাতে হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়। এ নিয়ে গোপনে একটি আলোকচিত্রসংবলিত বই প্রকাশ হয়েছিল। হানের বাবা সেটি লুকিয়ে বাসায় নিয়ে আসেন। বইটি ছিল হত্যাযজ্ঞের এক অকাট্য দলিল। পাতায় পাতায় সহিংসতার প্রমাণ। এসব দেখে হানের মনে একটাই প্রশ্ন জাগে, মানুষ একে অন্যের সঙ্গে এমন সব করতে পারল কেমন করে? সহিংসতা গভীর দাগ কাটে হান কাংয়ের হৃদয়ে। সেই রক্তক্ষরণ দেখতে পাওয়া যায় তার কবিতায়। ১৯৯৩ সালে লিটারেচার অ্যান্ড সোসাইটিতে মাত্র ২৩ বছর বয়সে প্রথম পাঁচটি কবিতা প্রকাশ হয় তার। তার গদ্য সামনে আসে আরও দুই বছর পর, ১৯৯৫ সালে। ছোট গল্পের সংকলন ‘লাভ অব ইয়েসু’ পড়েই পাঠক টের পান তার গদ্য কবিতার অলংকার দিয়ে সাজানো। হান নিজেই বলেন, ‘আমার গদ্য কাব্যে আক্রান্ত এবং এই কাব্যিকতা সচেতন নয়, বরং অবচেতনে অনুপ্রবেশ করে। তারপর দখল করে নেয় তার গদ্যের পৃথিবী।’

হান কাংয়ের দেখা দুনিয়া কেমন? এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘মানুষের কর্মকাণ্ড মানবীয় সহিংসতার ব্যাপারে মনোযন্ত্রণা দিয়ে শুরু হয়। আমি শেষ পর্যন্ত পৌঁছতে চেয়েছিলাম মানবীয় মর্যাদায়, সেই উজ্জ্বল স্থানে, যেখানে ফোটে ফুল। সেটা ছিল আমার উপন্যাস লিখে চলার বড় অনুপ্রেরণা।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পেয়েছিলেন ৫৩ বছর বয়সে। সেই ইতিহাসের যেন পুনরাবৃত্তি ঘটল। ৫৩ বছর বয়সেই এ বছর সাহিত্যে নোবেল পেলেন হান কাং।

তিনিই প্রথম কোনো দক্ষিণ কোরীয় লেখক, যিনি নোবেল জিতলেন। তাকে নিয়ে নোবেল কমিটির মূল্যায়ন, নিজের সাহিত্যকর্মে ‘ইতিহাসের ট্রমা ও মানবজীবনের ভঙ্গুরতা’কে তীব্র কবিতাময় গদ্যের মাধ্যমে উন্মোচিত করেছেন। খবরটি জানাতে নোবেল কমিটির পক্ষ থেকে ফোন দেওয়া হয় হানকে। ফোন তুলেই বললেন, ‘আমি বেশ অবাক হয়েছি। তখন কেবল সন্ধ্যা। আমার ছেলের সঙ্গে রাতের খাবার শেষ করার পরই আমি নোবেল জয়ের খবরটি পাই।’ নোবেল পুরস্কার পাওয়া কীভাবে উদযাপন করবেন? উত্তর দিলেন, ‘ফোন রেখে আমি আমার ছেলের সঙ্গে বসে চা খাব।’ ব্যস এটুকুই! তার নোবেল জয়ের খবরে উৎসব আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তাতে বাধা দেন হান। বাবাকে ফোন দিয়ে বলেন, ‘দয়া করে এই দুঃখজনক ঘটনার (ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের দিকে ইঙ্গিত) সাক্ষী হয়ে কোনো আনন্দ উৎসব উদযাপন করবেন না।’

সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার জেতার পর নিজ দেশে সাত দিনে হান কাংয়ের ১০ লাখেরও বেশি বই বিক্রি হয়েছে। নোবেলজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণার অল্প সময়ের মধ্যে দেশটির স্থানীয় বই বিক্রেতাদের ওয়েবসাইটগুলো অত্যধিক ইন্টারনেট ট্রাফিকের কারণে ক্র্যাশ করে। হান কাং রচিত গ্রন্থের সংখ্যা ১৮। দ্য ভেজিটারিয়ান ছাড়াও তার আলোচিত গ্রন্থগুলো হলো-‘এ কনভিক্টস লাভ কনভালেসেন্স’, ‘হিউম্যান অ্যাক্টস’, ‘ফ্রুটস অব মাই ওমেন’, ‘গ্রিক লেসনস’। হানের পরামর্শ নতুন পাঠকরা যেন তার সর্বশেষ বই ‘উই ডু নট পার্ট’ দিয়ে তার দেখা দুনিয়ায় প্রবেশ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
লালনের একতারা ও শালপাতার দর্শন
লালনের একতারা ও শালপাতার দর্শন
নির্জনতা ও কোলাহল
নির্জনতা ও কোলাহল
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
ফুলের রাতে জোনাক আলোয়
ফুলের রাতে জোনাক আলোয়
সর্বশেষ খবর
৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড
৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড

এই মাত্র | শোবিজ

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ
জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি
তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?

৩১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম
নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?
বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম
বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা
ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত
ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক
৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ.লীগের শাসনামলে দেশকে নিঃস্ব করে ফেলা হয়েছে : নজরুল ইসলাম
আ.লীগের শাসনামলে দেশকে নিঃস্ব করে ফেলা হয়েছে : নজরুল ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট ১১ জানুয়ারি
পিএসএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট ১১ জানুয়ারি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক
ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা