শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

গুপ্তধন রহস্য

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
গুপ্তধন রহস্য

গুপ্তধনের কথা উঠলেই আমাদের চোখে ভেসে ওঠে দুর্লভ রত্ন পাথর, সোনা, হীরা, নগদ অর্থমুদ্রার সম্ভার। মাটির নিচে, সমুদ্রতলে এই অমূল্য সম্পদগুলো লুকিয়ে রেখেছিল তার মালিক। সময়ের পরিক্রমায় আজ এগুলো উন্মুক্ত সম্পদ! গুপ্তধনের জন্য মরিয়া যারা তারাই ছোটে এর পেছনে। তাদের বলা হয় গুপ্তধন শিকারি। তাদের জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্তে লোকচক্ষুর অন্তরালে রয়েছে গুপ্তধন। বহু গুপ্তধনের কথা মানুষ পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে জেনে এসেছে যা এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। কিছু কিছু গুপ্তধনের খোঁজ পেয়ে অনেকে আবার হেসেছেন তৃপ্তির হাসি। তবে গুপ্তধনের মোহ এমনই  যা কখনই কাটে না। কৌতূহল থাকে আজীবন।

 

 

দুর্লভ সম্পদের পাহাড়

১ হাজার বছরের পুরনো

ইংল্যান্ডের বাকিংহামশায়ার এলাকার একটি খামারের মাটি খুঁড়তে গিয়ে পাওয়া যায় গুপ্তধন। গুপ্তধন শিকারি দল মাটির ২ ফুট নিচে প্রায় ১ হাজার বছরের পুরনো প্রচুর ধাতব মুদ্রা খুঁজে পায়। প্রাচীন এসব মুদ্রার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১৫ লাখ মার্কিন ডলার। একটি বালতির মধ্যে একসঙ্গে প্রায় ৫ হাজার মুদ্রা ছিল। এগুলোর মধ্যে ১১ শতকের রাজার ছবি সংবলিত মুদ্রাও ছিল।

 

ভারতের ১৭ টন রুপার গুপ্তধন

ভারতে ২০০ বছরের পুরনো পুরি মঠে ৮৫ কোটি রুপি মূল্যমানের ১৭ টন রুপার গুপ্তধন পাওয়া যায়। আশ্চর্যের বিষয় হলো, পুরির এ পরিত্যক্ত মঠের পাশ দিয়ে জগন্নাথ মন্দিরে হাজার হাজার লোক যাতায়াত করলেও কারও চোখেই পড়েনি মূল্যবান এ সম্পদ। ধেনকানালে বরুন বড়াল নামের এক ব্যক্তি প্রায় ৩৫ কেজি ওজনের একটি রুপার খণ্ড বিক্রি করার চেষ্টা চালালে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে বরুন বড়াল জানায়,  সে এ রুপার খণ্ড জগন্নাথ মন্দিরের ডান দিকে অবস্থিত ইমার মঠ থেকে চুরি করেছে। পরে পুলিশ তার এ তথ্যের ভিত্তিতে ২০০ বছরের পুরনো ইমার মঠে যায় তল্লাশি করতে। তারা এ মঠে ৩৫ থেকে ৪০ কেজি ওজনের ৫২২টি রুপার খণ্ড পায়। যার ওজন প্রায় ১৭ টন। বর্তমান বাজার দরে এ রুপার মূল্য ৮৫ কোটি রুপি। রুপার খণ্ডগুলো একটি তালাবদ্ধ কক্ষে চারটি কাঠের বাক্সে পাওয়া যায়।

 

সাগরতলে গুপ্তধন

৩০০ বছর আগে সোনা ও বহুমূল্য রত্নবোঝাই ডুবে যাওয়া স্পেনীয় রণতরির খোঁজ পায় কলম্বিয়া। আধুনিক মানব সভ্যতার ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় গুপ্তধনের সন্ধান। আজ থেকে ৩০০ বছর আগে ব্রিটিশদের আক্রমণে ডুবে যায়  স্পেনের স্যান হোসে রণতরি। কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান উপকূলে জাহাজটি ডুবেছিল ১৭০৮ সালের জুনে। স্পেনের মার্কিন ঔপনিবেশিকরা স্পেনের তৎকালীন  স্পেনের রাজ পঞ্চম ফিলিপকে ওই রণতরিতে পাঠাচ্ছিলেন প্রচুর উপঢৌকন। সোনা, হীরা, নানাবিধ রত্ন, রুপাবোঝাই জাহাজ। কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান উপকূলে ব্রিটিশদের আক্রমণে ডুবে স্যান হোসে। মাত্র ৬০০ জাহাজকর্মীকে উদ্ধার করা গেছে।

বাকিদের খোঁজ মেলেনি। এরপর থেকেই স্পেন ও কলম্বিয়া স্যান হোসের খোঁজ শুরু করা হয়।

 

কঙ্কাল সরাতেই গুপ্তধন

প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বছরের পুরনো গুপ্তধনের খোঁজ মিলেছে গ্রিসে।  দেশটির পেলোপনিসাস অঞ্চলের একটি প্রাচীন কফিনেই পাওয়া গেছে এ গুপ্তধন। প্রচুর হীরা, মুক্তা, হাতির দাঁতের কাজ করা গয়না, নানা বহুমূল্য রত্নে ঠাসা ছিল প্রাচীন কফিনটিতে। গ্রিসের পেলোপনিসাস অঞ্চলের মাটির তলায় বহু প্রাচীন সামগ্রীর খোঁজ আগেও মিলেছে বহুবার। একদল মার্কিন প্রত্নতাত্ত্বিক মাটি খুঁড়তে গিয়ে একটি শক্ত কিছু  দেখতে পান। আরেকটু খুঁড়তেই বুঝতে পারেন, একটি প্রাচীন কফিন। ধারণা করা হয়, প্রাচীন গ্রিসের কোনো এক যোদ্ধার কবর এটি।

 

আটলান্টিকের গুপ্তধন

আটলান্টিকের তলদেশ থেকে ১৭১৫ সালের স্পেনের এক জাহাজ বহরের ভগ্নাবশেষ থেকে প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের স্বর্ণমুদ্রা ও শিল্পকর্ম উদ্ধার করেছে স্মিথ পরিবার। প্রাপ্ত গুপ্তধনের মধ্যে ৫১টি স্বর্ণমুদ্রা ও ৪০ ফুট লম্বা স্বর্ণের তৈরি একটি চেইন রয়েছে।

ফ্লোরিডার উপকূলবর্তী শহর মিয়ামি  থেকে ২১০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের ১৫ ফুট নিচে এ ভগ্নাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়। স্পেনের পুরনো নথিপত্র ঘেঁটে জানা যায়, জাহাজগুলো বর্তমানে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য পরিবহন করছিল। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৭৫ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণের সম্পদ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

 

বাদশা সুলেমানের সোনার খনি

বাদশা সুলেমান। পবিত্র কোরআনের বর্ণনা মতে, তিনি ছিলেন একজন নবী এবং প্রতাপশালী বাদশা। হিব্রু বাইবেল অনুসারে, তিনি ছিলেন ইসরায়েলের প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ একজন রাজা। বাইবেলে রয়েছে সুলেমান বাদশার সোনার খনির কথা। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ত্ব জরিপ বিভাগের বিশেষজ্ঞরা সাম্প্রতিক এক অনুসন্ধানের ভিত্তিতে বলেছেন, সেই  সোনার খনি খুঁজে পাওয়া গেছে।

তাদের মতে, সৌদি আরবের দক্ষিণ অংশে মাহদ আদ দাহার বা সোনার সূতিকাগার নামে যে বিরাট সোনার খনিটি আছে সেটাই সুলেমান বাদশার সোনার খনি। মিথ বলে, বাদশা হিরাম ও বাদশা সুলেমান ওদির থেকে তাল তাল সোনা নিয়ে এসেছিলেন জেরুজালেমে। বাইবেলের বিবরণ অনুসারে সেই সোনার পরিমাণ হবে প্রায় ৩১  মেট্রিক টন অর্থাৎ সেকালে পৃথিবীতে যত সোনা ছিল তার অর্ধেক।

 

চীনের প্রাচীন মুদ্রা

চীনের উত্তরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে চীনা প্রত্নতত্ত্ববিদরা প্রাচীন মুদ্রা পাওয়া যায়। যার মোট ওজন ৩.৫ টন।  এ গুপ্তধন পাওয়া গেছে  হোলোচাইদেনে (বর্তমানের ওর্দোস শহর) প্রাচীন দুর্গের জায়গায় খনন কাজের সময়। মুদ্রাগুলোর বেশির ভাগই ‘হোজইউয়ান’ ধরনের। চীনে যার প্রচলন ছিল হান বংশের রাজত্বকালে।

সেখানেই খনন করে খুঁজে পাওয়া গেছে শতাধিক ছাঁচ, যা মুদ্রা ঢালাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হতো।

 

কোথা থেকে আসে গুপ্তধন

পৃথিবীতে দামি রত্নপাথরের খোঁজ প্রাচীনকাল থেকেই ছিল। যুগে যুগে মানুষ দামি রত্নসামগ্রী সংগ্রহ করেছে। মৃত্যুর আগে সেগুলো নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণের চেষ্টা করেছে। কেউ কেউ জীবদ্দশাতেই সম্পদ নিরাপদ রাখার জন্য লোকচক্ষুর অন্তরালে লুকিয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে এত দামি ও দুর্লভ রত্নপাথর এলো কোথা থেকে?

বিজ্ঞানীদের কাছে এ নিয়ে নানা মতভেদ রয়েছে। কেউ বলছিলেন, এই রত্ন নিয়ে এসেছিল বিশাল বিশাল গ্রহাণু। কোটি  কোটি বছর আগে। এই গ্রহাণুগুলো পৃথিবীকে সজোরে ধাক্কা মেরে তাদের শরীর  থেকে ঝরিয়ে দিয়ে গিয়েছিল এই রত্ন। আবার কেউ কেউ বলছিলেন, তা নিয়ে এসেছিল বড় বড় উল্কারা। এখন এটা মানা হয় যে, সব গুপ্তধন এসেছিল পৃথিবীর জন্মের (প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে) ২০ কোটি বছর পরে। ওই বড় বড় উল্কারা সজোরে ছুটে এসে ধাক্কা মেরেছিল পৃথিবীকে। ওই ধাক্কায় উল্কাগুলোর শরীর  থেকে ঝরে পড়েছিল এই দুর্লভ সোনা, রত্ন, মণি। কলকাতার ‘ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর  স্পেস ফিজিক্স’-এর বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী সন্দীপ চক্রবর্তী বলেছেন, ৪০০ কোটি বছর আগে যখন পৃথিবীর জন্ম হচ্ছে অগ্নিগর্ভ, জমাট বাঁধা ঘন গ্যাসের মেঘ থেকে তখন ওই প্রচণ্ড তাপে লোহা গলে যায়। তার তরল স্রোত চলে যায় পৃথিবীর একেবারে অন্দরে। যাকে বলে, ‘আর্থস কোর’। তারই সঙ্গে পৃথিবীর বুকে ঢুকে যায় প্রচুর পরিমাণে  সোনা, প্লাটিনাম, টাংস্টেন, নানা রকমের রত্ন, মণি ও মানিক। এগুলোই গুপ্তধন। যুগে যুগে মানুষ খনি থেকে এগুলো সংগ্রহ করেছে। বিলাস জীবনের সঙ্গী করেছে।

 

 

 

গুপ্তধন খুঁজবেন?

 

আটলান্টিকের তলদেশ থেকে প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের স্বর্ণমুদ্রা খুঁজে পায় স্মিথ পরিবার

 

গুপ্তধনের খোঁজে অনেকেই জীবন বাজি রাখেন। গুপ্তধন শিকারিদের কাছে এটি এক নেশা। রত্নপাথর সংগ্রহকারী মূলত গুপ্তধনের খোঁজে দেশ-বিদেশ ছুটে বেড়ান। পর্বত পাড়ি দেন, সমুদ্র জয় করেন। বিরূপ আবহাওয়া মাড়িয়ে তারা গহিন বন, পর্বত গভীর এমনকি সমুদ্রতল থেকে তুলে আনেন দুর্লভ রত্ন পাথর, বিভিন্ন সময়ের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এগুলোর অর্থ মূল্য অস্বাভাবিক রকম বেশি হয়ে থাকে। বিশ্বজুড়ে বহু স্থান রয়েছে যেখানে গুপ্তধন মিলতে পারে এমন সম্ভাবনা নিয়ে ছুটে যান গুপ্তধন শিকারির দল। তেমনই একটি জায়গা ক্যালিফোর্নিয়া। এখানে পাথরের নিচে মিলতে পারে দামি রত্নপাথর। ‘থান্ডার এগস’ খোঁজার জন্য গুপ্তধন শিকারিদের প্রথম পছন্দ মেক্সিকো। এখানকার মাটি স্ক্যানিং করে এই সম্ভাবনা আরও বেড়েছে। মেক্সিকোর রকওন্ড স্টেট পার্ক তো গুপ্তধন শিকারিদের কাছে বিলিয়ন ডলার ক্রেডিট কার্ডের চেয়েও লোভনীয়। ওরাগনের নেভাদা আর লেকভিউ অঞ্চলেও গুপ্তধনের খোঁজ চলে প্রায় সারা বছর। এই অঞ্চলের আশপাশের ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পদ মিলতে পারে সে আশায় ছুটছে গুপ্তধন শিকারির দল। নিউ মেক্সিকো আর কানসাসও গুপ্তধনের সম্ভাব্য প্রাপ্তিস্থান। এ অঞ্চলে এমন মিথ প্রচলিত যে, ভিনগ্রহীর দল আকাশ থেকে এখানে বিশেষ সময়ে গুপ্তধন ফেলে থাকে। শুধু সৌভাগ্যবান গুপ্তধন শিকারির চোখেই সেগুলো ধরা দেয়। উত্তর ক্যারোলিনাতেও অনেকে ছোটেন গুপ্তধনের খোঁজে। দক্ষিণ ডাকোটাও গুপ্তধন শিকারির পছন্দের জায়গা।

 

গুপ্তধন শিকারিদের প্রধান লক্ষ্য কাঁচা সোনা। কাঁচা সোনার খোঁজ পৃথিবীর অন্যতম দামি গুপ্তধনের সম্ভার হতে পারে।

 

 

আলেকজান্ডারের গুপ্তধন

প্রাচীন মেসিডোনিয়া ও গ্রিসের সম্রাট আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ায় অভিযান পরিচালনা করেন। তিনি ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বে প্রাচীন ব্যাবিলন তথা বর্তমান ইরাকে মারা যান। এবার ইসরায়েলে মিলেছে আলেকজান্ডারের গুপ্তধন। দেশটির উত্তরে গালিল অঞ্চলের একটি পর্বতের ফাটলে দুই হাজার ৩০০ বছর আগের আলেকজান্ডারের সময়কার প্রাচীন মুদ্রা এবং অলংকার খুঁজে পায় পর্বতারোহীরা। গুপ্তধনের মধ্যে আছে দুটি রৌপ্যমুদ্রা, কয়েকটি আংটি, চুড়ি, কানের দুলসহ কয়েকটি রুপার গয়না। এই অঞ্চলে এই প্রথম আলেকজান্ডারের সময়কালের কোনো নিদর্শন পাওয়া গেল। প্রত্নতাত্ত্বিকদের ধারণা, প্রাচীন কোনো যুদ্ধের সময় উদ্বাস্তুরা এই মুদ্রা ও অলংকার পাহাড়ে লুকিয়ে রেখেছিল। আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর থেকে শুরু হওয়া অস্থিরতার সময় এই মূলব্যান সম্পদগুলো ওই এলাকার অধিবাসীরা ভালো সময়ের অপেক্ষায় লুকিয়ে রেখেছিলেন। এর আগে ভূমধ্যসাগরে ইসরায়েলের সীমানার মধ্যে প্রায় দুই হাজার প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা খুঁজে পেয়েছিলেন ডুবুরিরা। স্বর্ণমুদ্রাগুলো ফাতেমি খিলাফত আমলের (৯০৯-১১৭১ খ্রিস্টাব্দ)। ফাতেমি খলিফারা মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা শাসন করতেন। অর্থাৎ স্বর্ণমুদ্রাগুলো প্রায় এক হাজার বছরের পুরনো।

 

ভাগ্যবান দম্পতি

স্বর্ণশিকারিদের কাছে ক্যালিফোর্নিয়া সোনাররাজ্য বলে পরিচিত। সেই খ্যাতিটাই যেন কাজে লেগে গেল এই ভাগ্যবান দম্পতির। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার এক দম্পতি সেখানেই পেলেন গুপ্তধনের দেখা। ২০১৩ সালে পাওয়া ওই সোনার মুদ্রাগুলোর বর্তমান মূল্য আনুমানিক ১ কোটি মার্কিন ডলার। ১৮৪৭ থেকে ১৮৯৪ সালের মধ্যে তৈরি ১৪২৭টি সোনার মুদ্রা। ধারণা করা হয়, এই মুদ্রাগুলো কখনো ব্যবহৃত হয়নি এবং একদম নতুন অবস্থায় রয়েছে। অজ্ঞাতনামা ওই দম্পতি ২০১৩ সালের এপ্রিলে হাঁটতে গিয়ে একটি গাছের নিচে ধাবত পাত্রের ভিতর মুদ্রাগুলোর খোঁজ পান। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এটি সম্ভবত মাটির নিচ থেকে পাওয়া সর্ববৃহৎ গুপ্তধন। স্বর্ণমুদ্রাগুলো ওই দম্পতি তাদের অধিকারে থাকা একটি জমিতে খুঁজে পান।

 

অমূল্য প্রাপ্তি

 

>> পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গুপ্তধন ব্যাকট্রিয়ান গোল্ড। প্রাচীন মিসরে মৃত ফারাওদের শরীরে ও কবরে এই সোনা দিয়ে দেওয়া হতো। তিলিয়া তেপেতে এই দুর্লভ সোনার গুপ্তধনের খোঁজ মেলে।

 

>> ২০১৫ সালেই খোঁজ মেলে সিজারিয়া সুনকেন গুপ্তধনের।  ইসরায়েলের সিজারিয়া ন্যাশনাল পার্কের কাছে এক শিশুর খেলনা পড়ে যায় সমুদ্রতীরে। সেই খেলনা উদ্ধার করতে গিয়ে ডুবুরির দল এই গুপ্তধনের খোঁজ পায়।

 

>> ১৯৮৫ সালের ঘটনা। পোল্যান্ডের একটি বাড়ি ভেঙে ফেলার সময় সে বাড়ির ভিত্তির নিচেই দেখা মেলে সোর্দা গুপ্তধনের। এর বর্তমান বাজার মূল্য ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন