শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত ও পাকিস্তান

কার বেশি অস্ত্রশক্তি

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কার বেশি অস্ত্রশক্তি

গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভোর। ঘড়িতে ৫টা ৩০ মিনিট। ভারতের কাশ্মীরের শ্রীনগরের উরি সেনাঘাঁটিতে ঢুকে পড়ে চার জঙ্গি। তাদের হাতে ছিল একে-৪৭ রাইফেল, গ্রেনেড লঞ্চার, হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অন্যান্য অস্ত্র। এরপর টানা তিন ঘণ্টা গুলিবিনিময় চলে সেদিন। জঙ্গিদের অতর্কিত হামলায় ১৭ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন। হামলায় আহত আরেক সেনা পরদিন মারা যান। মারা যায় ৪ জঙ্গিও। এ ঘটনার পর ভারত সরাসরি অভিযোগের আঙ্গুল তোলে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জয়েশ এ মুহাম্মদের দিকে। জঙ্গি হামলার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনী প্রধানদের নিয়ে ‘ওয়ার রুমে’ বৈঠক করেন। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশই সীমান্তবর্তী এলাকার কাছাকাছি বাড়তি সেনা পাঠিয়েছে, যুদ্ধবিমান প্রস্তুত করছে। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীও ‘নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে’ হামলার হুঙ্কার ছুড়ছেন...

 

 

পাকিস্তানের জন্য গোটা এশিয়ায় রক্ত ঝরছে। এশিয়ায় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটলেই সবাই সেই দেশের দিকেই আঙ্গুল তুলছে। ওসামা বিন লাদেনের মতো সন্ত্রাসীকেও আশ্রয় দিয়েছিল এই একটাই দেশ। পাকিস্তান যেখানে সন্ত্রাসবাদ রপ্তানি করছে সেখানে আমরা সফটওয়্যার রপ্তানি করছি। পাকিস্তানি জঙ্গিদের আক্রমণে ১৮ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। উরি হামলার এই ঘটনা কোনোদিনই ভুলবে না দেশ।

— নরেন্দ্র মোদি

প্রধানমন্ত্রী, ভারত

কাশ্মীরে ভারতের দীর্ঘদিনের নির্যাতনের ফলই হলো উরি সেনাঘাঁটিতে হামলা। এর সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই।

কাশ্মীরের চলমান স্বাধীনতার সংগ্রাম মোটেও দমে যাবে না। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের জন্য দুটি মাত্র পথ খোলা আছে— হয় তারা তাদের আগ্রাসন বজায় রাখতে পারে কিংবা জাতিসংঘের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অধিকার তাদের ফিরিয়ে দিতে পারে।

— নওয়াজ শরিফ

প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান

 

কাশ্মীর সংকট

কাশ্মীর সমস্যা প্রকট হচ্ছে দিন দিন। কাশ্মীর সংকটকে কেন্দ্র করে দুবার যুদ্ধে জড়িয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলে ভারত, পাকিস্তান ও ক্ষুদ্র একটি অংশ চীন দখলে রাখার চেষ্টা থেকেই কাশ্মীর সংকটের সূত্রপাত। ইতিহাস বলে, ১৯২৫ সালে হরি সিং কাশ্মীরের রাজা হন। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত তিনিই ছিলেন কাশ্মীরের শাসক। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভাজনের পর হরি সিং ভারত বা পাকিস্তানের কোনোটিতেই যোগদান না করে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তবে কাশ্মীর মূলত মুসলিম অধ্যুষিত হওয়ায় পাকিস্তান এখানকার দখল নিতে যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করে। পাকিস্তান সেখানে প্রথমে অনিয়মিত সেনা পাঠায়। পরে নিয়মিত সেনাদের পাঠায়। তখন কাশ্মীরের মহারাজা ভারতের সহায়তা চাইলে ভারত শর্ত দেয় যে, রাজ্যটিকে ভারতীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে হবে। ফলে মহারাজা যোগদানের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ভারত তখন কাশ্মীর নিয়ন্ত্রণে তাদের সেনা মোতায়েন করে। অবশ্য কাশ্মীরকে স্বাধীন করতে একদল বিদ্রোহী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে কাশ্মীরে। ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য বিদ্রোহীরা হিংসাত্মক আন্দোলনের গতি বাড়ায়। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী ভারত কাশ্মীরকে দিল্লির অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে করে। ভারত কাশ্মীরকে নিজেদের অংশ বিবেচনা করে বলেই শাসনভার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে আসছে। ভারতীয় সেনা সেখানে কর্তব্যরত। তবে ভারত মনে করে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পাকিস্তান এই কাশ্মীর বিদ্রোহীদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে। কাশ্মীরের উত্তাপ প্রায় ৭০ বছর ধরে চলছে। এ দীর্ঘ সময়ের বিরোধে কাশ্মীরে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত এক লাখ মানুষ।

 

 

 

আদৌ কি যুদ্ধ হবে

ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি যুদ্ধে নামতে পারে কিনা এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেন এমন বিশ্লেষকদের পাশাপাশি সমর বিশেষজ্ঞরাও নিজেদের মতো করে পর্যবেক্ষণ করেছেন কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধ প্রস্তুতি নিয়ে। ভারত-পাকিস্তান কি সত্যিই যুদ্ধে নামছে? বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত মন্তব্য ও তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু বিশ্লেষণ করেছেন সিএনএনের ভারতীয় ব্যুরো প্রধান রবি আগারওয়াল। তিনি বলেছেন, ভারত ও পাকিস্তানের দুটি দেশেরই পারমাণবিক শক্তিনির্ভর অস্ত্র রয়েছে। ভারতের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে এরই মধ্যে দামামা শুরু হয়ে গেছে। তবে এই বিশ্লেষক মনে করেন, দুই দেশের যে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, সেগুলো এই যুদ্ধ শুরু চিন্তার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে।

অন্যদিকে বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ারর্স এডিটর অজয় শুক্লার মতে, যখন সিদ্ধান্ত    নেওয়ার সময় আসে তখন বাস্তবতা দিয়ে সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। জনগণের কথায় প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। কৌশলগতভাবে ভারত এখনই পাকিস্তানে কোনো আক্রমণ করতে প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন তিনি। অবশ্য আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে দেখা গেছে, ৮১ শতাংশ ভারতীয় মোদির সিদ্ধান্তের ওপর আস্থা রাখছেন এবং ৬১ শতাংশ ভারতীয় মোদি যেভাবে সন্ত্রাসবাদ দমন করছেন তা অনুমোদন করছেন। এদিকে ৭৩ শতাংশ ভারতীয় পাকিস্তান প্রসঙ্গে প্রতিকূল মনোভাব পোষণ করে। মাত্র ৫৬ শতাংশ ভারতীয় মনে করে দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা বিরাজ করছে তা নিরসনে আলোচনা হওয়া জরুরি। অন্যদিকে পাকিস্তান যুদ্ধ প্রস্তুতির কথা মিডিয়াতে এড়িয়ে গেলেও বাগ্যুদ্ধে ঠিকই লিপ্ত আছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে পাকিস্তানও ভারতে হামলার জন্য প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

 

যুদ্ধ হলে কে জিতবে

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব নতুন নয়। এর আগে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ১৯৪৭, ১৯৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়েছে তারা। কিন্তু কোনো যুদ্ধে জয়-পরাজয় ফলাফল হিসাবে আসেনি। প্রতিবারের সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ। কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করছে। সন্ত্রাসীদের পাকিস্তান সহায়তা করছে বলে অভিযোগের আঙ্গুল তোলার পর কাশ্মীর সীমান্তে রীতিমতো যুদ্ধাংশী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো জানাচ্ছে, ভারত যেমন কাশ্মীর সীমান্তে তাদের সৈন্য বাড়িয়েছে তেমনি পাকিস্তানও নিকটবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করে উত্তেজনা সৃষ্টি করছে। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ তো বটেই বিশ্লেষকরাও গুরুত্ব সহকারে ভাবছেন, যদি আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তবে এর ফলাফল কী হতে পারে? সামরিক শক্তি ও অস্ত্রভাণ্ডারের দিকে তাকালে ভারতকেই এগিয়ে রাখা হচ্ছে। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সক্ষমতা ও দক্ষতায় এগিয়ে থাকা ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে মুখোমুখি যুদ্ধ জয়ের ক্ষেত্রে কাগজে কলমে বেশ এগিয়ে রয়েছে। সে অর্থে মনে হতে পারে যুদ্ধে ভারতের জয়ই সবচেয়ে সম্ভাব্য। কিন্তু কাগজের আরেকটি হিসাব সব অঙ্ক বদলে দিতে পারে। সেটি হলো পরমাণু অস্ত্র। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের হাতেই রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিশ্ববাসী দেখেছে পরমাণু অস্ত্রের ভয়াবহতা। হিসাব বলছে ভারতের হাতে রয়েছে অন্তত ১১০ থেকে ১২০টি পরমাণু অস্ত্র আর পাকিস্তানের রয়েছে ১২০ থেকে ১৩০টি পরমাণু অস্ত্র।  বিশ্লেষকদের মতে, বাগাড়ম্বর যতই চলতে থাকুক শেষ পর্যন্ত সামরিক যুদ্ধে জড়ানোর মতো ঝুঁকিতে যাবে না দুই দেশ। কারণ পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের যুদ্ধ বাধলে  কোনো পক্ষই জিতবে না।

 

মুখোমুখি যুদ্ধে হারেনি কেউ

ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ’৪৭, ’৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এই দুই দেশ। কিন্তু কোনো যুদ্ধে কোনো দেশই জেতেনি বা হারেনি। প্রতিবারই সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ।

১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত প্রায় এক বছর যুদ্ধে জড়িয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান। কাশ্মীর সমস্যাকে কেন্দ্র করে সেটাই দুই দেশের প্রথম যুদ্ধ। সমঝোতার মাধ্যমে সে যুদ্ধ থেমে যায়।

১৯৬৫ সালে আবার যুদ্ধ বেধে যায়। এক মাসব্যাপী চলে সে যুদ্ধ। কোনো সুনির্দিষ্ট মীমাংসা ছাড়াই সে যুদ্ধ থেমে যায়। এক মাসেই দুই দেশের প্রায় সাত হাজার মানুষ মারা যায় সে যুদ্ধে।

১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ অংশে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে সহযোগী দেশ হিসেবে লড়াই করে ভারত। ডিসেম্বরের ৩ তারিখ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারত এ যুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের মিত্র হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৩ দিন যুদ্ধ চালিয়ে যায়।

১৯৯৯ সালে সর্বশেষ যুদ্ধের ময়দানে লড়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীরের কার্গিলে ভারত-পাকিস্তানের এই যুদ্ধ ‘কার্গিল যুদ্ধ’ নামেই পরিচিত। সে যুদ্ধও কোনো একক জয়-পরাজয় ছাড়া সমঝোতার মাধ্যমে থেমে যায়।

এ বছর ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের কাশ্মীরের উরিতে ভারতীয় সেনা ঘাঁটিয়ে সন্ত্রাসী হামলারর পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে।

এতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এতে দুই দেশের কথার লড়াইয়ে যুদ্ধ প্রস্তুতির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কিছু কিছু মিডিয়া বলছে, পাকিস্তানে হামলার জন্য প্রাথমিক কাজ শেষ করেছে ভারত। পাকিস্তানের কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে এই হামলা চালাতে পারে ভারত।  ইতিমধ্যে ভারত হামলার জন্য সামরিক বিমান এবং বিমানবাহিনীকে বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যেতে শুরু করেছে। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রথমে হামলা চালাবে না বলে দাবি করছে আন্তর্জাতিক মিডিয়া। পাকিস্তান ভারতকে সীমান্তের রেড লাইন পার হতে দেবে না। মার্কিন পরমাণু বিশেষজ্ঞ হ্যানস ক্রিসটেনসেন দাবি করেছেন, যদি ভারতের সঙ্গে সামরিক দিক দিয়ে কোনোভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না পাকিস্তান। এসব খবরে আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আশঙ্কায় নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব।

 

যুদ্ধ বাধলে মরবে ২০০ কোটি মানুষ!

যুদ্ধ মানেই ধ্বংসযজ্ঞ। যুদ্ধ মানেই রক্তপাত। আলোচনার টেবিলে সংকটের সমাধান খুঁজে না পেলে যুদ্ধ বেধে যেতে পারে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে। দুই দেশের হাতেই রয়েছে মারণাস্ত্র। অস্ত্রশস্ত্রে ভারত তুলনামূলকভাবে এগিয়ে থাকলেও পরমাণু অস্ত্রে পাকিস্তান কিছুটা এগিয়ে। দুই দেশের হাতে যে পরিমাণ গোলাবারুদ ও পরমাণু অস্ত্র আছে তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে রক্তের বন্যা বয়ে যাবে এ অঞ্চলে। যার প্রভাব পড়বে সারা বিশ্বে। বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, কোনো কারণে শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ বাধলে বিশ্বে দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। এতে অন্তত ২০০ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধের ফলাফল ভয়ঙ্কর হতে বাধ্য। প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে মানবসভ্যতা।

দুই দেশের মধ্যে সীমিত পর্যায়েও পারমাণবিক অস্ত্রের লড়াই হলে বিশ্বের আবহাওয়ামণ্ডলের ব্যাপক ক্ষতি ও শস্যক্ষেত্র ধ্বংস হবে। পরিণামে খাদ্যপণ্যের বিশ্ববাজারে বহু গুণ খারাপ প্রভাব পড়বে। খাদ্য শৃঙ্খলায় দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা। নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী ইন্টারন্যাশনাল ফিজিশিয়ানস ফর দ্য প্রিভেনশন অব নিউক্লিয়ার ওয়ার এবং ফিজিশিয়ানস ফর সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি এই দুটি সংগঠন এই গবেষণামূলক এক প্রতিবেদনে এই ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন