শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত ও পাকিস্তান

কার বেশি অস্ত্রশক্তি

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কার বেশি অস্ত্রশক্তি

গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভোর। ঘড়িতে ৫টা ৩০ মিনিট। ভারতের কাশ্মীরের শ্রীনগরের উরি সেনাঘাঁটিতে ঢুকে পড়ে চার জঙ্গি। তাদের হাতে ছিল একে-৪৭ রাইফেল, গ্রেনেড লঞ্চার, হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অন্যান্য অস্ত্র। এরপর টানা তিন ঘণ্টা গুলিবিনিময় চলে সেদিন। জঙ্গিদের অতর্কিত হামলায় ১৭ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন। হামলায় আহত আরেক সেনা পরদিন মারা যান। মারা যায় ৪ জঙ্গিও। এ ঘটনার পর ভারত সরাসরি অভিযোগের আঙ্গুল তোলে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জয়েশ এ মুহাম্মদের দিকে। জঙ্গি হামলার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনী প্রধানদের নিয়ে ‘ওয়ার রুমে’ বৈঠক করেন। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশই সীমান্তবর্তী এলাকার কাছাকাছি বাড়তি সেনা পাঠিয়েছে, যুদ্ধবিমান প্রস্তুত করছে। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীও ‘নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে’ হামলার হুঙ্কার ছুড়ছেন...

 

 

পাকিস্তানের জন্য গোটা এশিয়ায় রক্ত ঝরছে। এশিয়ায় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটলেই সবাই সেই দেশের দিকেই আঙ্গুল তুলছে। ওসামা বিন লাদেনের মতো সন্ত্রাসীকেও আশ্রয় দিয়েছিল এই একটাই দেশ। পাকিস্তান যেখানে সন্ত্রাসবাদ রপ্তানি করছে সেখানে আমরা সফটওয়্যার রপ্তানি করছি। পাকিস্তানি জঙ্গিদের আক্রমণে ১৮ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। উরি হামলার এই ঘটনা কোনোদিনই ভুলবে না দেশ।

— নরেন্দ্র মোদি

প্রধানমন্ত্রী, ভারত

কাশ্মীরে ভারতের দীর্ঘদিনের নির্যাতনের ফলই হলো উরি সেনাঘাঁটিতে হামলা। এর সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই।

কাশ্মীরের চলমান স্বাধীনতার সংগ্রাম মোটেও দমে যাবে না। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের জন্য দুটি মাত্র পথ খোলা আছে— হয় তারা তাদের আগ্রাসন বজায় রাখতে পারে কিংবা জাতিসংঘের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অধিকার তাদের ফিরিয়ে দিতে পারে।

— নওয়াজ শরিফ

প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান

 

কাশ্মীর সংকট

কাশ্মীর সমস্যা প্রকট হচ্ছে দিন দিন। কাশ্মীর সংকটকে কেন্দ্র করে দুবার যুদ্ধে জড়িয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলে ভারত, পাকিস্তান ও ক্ষুদ্র একটি অংশ চীন দখলে রাখার চেষ্টা থেকেই কাশ্মীর সংকটের সূত্রপাত। ইতিহাস বলে, ১৯২৫ সালে হরি সিং কাশ্মীরের রাজা হন। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত তিনিই ছিলেন কাশ্মীরের শাসক। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভাজনের পর হরি সিং ভারত বা পাকিস্তানের কোনোটিতেই যোগদান না করে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তবে কাশ্মীর মূলত মুসলিম অধ্যুষিত হওয়ায় পাকিস্তান এখানকার দখল নিতে যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করে। পাকিস্তান সেখানে প্রথমে অনিয়মিত সেনা পাঠায়। পরে নিয়মিত সেনাদের পাঠায়। তখন কাশ্মীরের মহারাজা ভারতের সহায়তা চাইলে ভারত শর্ত দেয় যে, রাজ্যটিকে ভারতীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে হবে। ফলে মহারাজা যোগদানের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ভারত তখন কাশ্মীর নিয়ন্ত্রণে তাদের সেনা মোতায়েন করে। অবশ্য কাশ্মীরকে স্বাধীন করতে একদল বিদ্রোহী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে কাশ্মীরে। ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য বিদ্রোহীরা হিংসাত্মক আন্দোলনের গতি বাড়ায়। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী ভারত কাশ্মীরকে দিল্লির অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে করে। ভারত কাশ্মীরকে নিজেদের অংশ বিবেচনা করে বলেই শাসনভার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে আসছে। ভারতীয় সেনা সেখানে কর্তব্যরত। তবে ভারত মনে করে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পাকিস্তান এই কাশ্মীর বিদ্রোহীদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে। কাশ্মীরের উত্তাপ প্রায় ৭০ বছর ধরে চলছে। এ দীর্ঘ সময়ের বিরোধে কাশ্মীরে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত এক লাখ মানুষ।

 

 

 

আদৌ কি যুদ্ধ হবে

ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি যুদ্ধে নামতে পারে কিনা এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেন এমন বিশ্লেষকদের পাশাপাশি সমর বিশেষজ্ঞরাও নিজেদের মতো করে পর্যবেক্ষণ করেছেন কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধ প্রস্তুতি নিয়ে। ভারত-পাকিস্তান কি সত্যিই যুদ্ধে নামছে? বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত মন্তব্য ও তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু বিশ্লেষণ করেছেন সিএনএনের ভারতীয় ব্যুরো প্রধান রবি আগারওয়াল। তিনি বলেছেন, ভারত ও পাকিস্তানের দুটি দেশেরই পারমাণবিক শক্তিনির্ভর অস্ত্র রয়েছে। ভারতের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে এরই মধ্যে দামামা শুরু হয়ে গেছে। তবে এই বিশ্লেষক মনে করেন, দুই দেশের যে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, সেগুলো এই যুদ্ধ শুরু চিন্তার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে।

অন্যদিকে বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ারর্স এডিটর অজয় শুক্লার মতে, যখন সিদ্ধান্ত    নেওয়ার সময় আসে তখন বাস্তবতা দিয়ে সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। জনগণের কথায় প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। কৌশলগতভাবে ভারত এখনই পাকিস্তানে কোনো আক্রমণ করতে প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন তিনি। অবশ্য আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে দেখা গেছে, ৮১ শতাংশ ভারতীয় মোদির সিদ্ধান্তের ওপর আস্থা রাখছেন এবং ৬১ শতাংশ ভারতীয় মোদি যেভাবে সন্ত্রাসবাদ দমন করছেন তা অনুমোদন করছেন। এদিকে ৭৩ শতাংশ ভারতীয় পাকিস্তান প্রসঙ্গে প্রতিকূল মনোভাব পোষণ করে। মাত্র ৫৬ শতাংশ ভারতীয় মনে করে দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা বিরাজ করছে তা নিরসনে আলোচনা হওয়া জরুরি। অন্যদিকে পাকিস্তান যুদ্ধ প্রস্তুতির কথা মিডিয়াতে এড়িয়ে গেলেও বাগ্যুদ্ধে ঠিকই লিপ্ত আছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে পাকিস্তানও ভারতে হামলার জন্য প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

 

যুদ্ধ হলে কে জিতবে

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব নতুন নয়। এর আগে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ১৯৪৭, ১৯৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়েছে তারা। কিন্তু কোনো যুদ্ধে জয়-পরাজয় ফলাফল হিসাবে আসেনি। প্রতিবারের সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ। কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করছে। সন্ত্রাসীদের পাকিস্তান সহায়তা করছে বলে অভিযোগের আঙ্গুল তোলার পর কাশ্মীর সীমান্তে রীতিমতো যুদ্ধাংশী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো জানাচ্ছে, ভারত যেমন কাশ্মীর সীমান্তে তাদের সৈন্য বাড়িয়েছে তেমনি পাকিস্তানও নিকটবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করে উত্তেজনা সৃষ্টি করছে। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ তো বটেই বিশ্লেষকরাও গুরুত্ব সহকারে ভাবছেন, যদি আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তবে এর ফলাফল কী হতে পারে? সামরিক শক্তি ও অস্ত্রভাণ্ডারের দিকে তাকালে ভারতকেই এগিয়ে রাখা হচ্ছে। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সক্ষমতা ও দক্ষতায় এগিয়ে থাকা ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে মুখোমুখি যুদ্ধ জয়ের ক্ষেত্রে কাগজে কলমে বেশ এগিয়ে রয়েছে। সে অর্থে মনে হতে পারে যুদ্ধে ভারতের জয়ই সবচেয়ে সম্ভাব্য। কিন্তু কাগজের আরেকটি হিসাব সব অঙ্ক বদলে দিতে পারে। সেটি হলো পরমাণু অস্ত্র। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের হাতেই রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিশ্ববাসী দেখেছে পরমাণু অস্ত্রের ভয়াবহতা। হিসাব বলছে ভারতের হাতে রয়েছে অন্তত ১১০ থেকে ১২০টি পরমাণু অস্ত্র আর পাকিস্তানের রয়েছে ১২০ থেকে ১৩০টি পরমাণু অস্ত্র।  বিশ্লেষকদের মতে, বাগাড়ম্বর যতই চলতে থাকুক শেষ পর্যন্ত সামরিক যুদ্ধে জড়ানোর মতো ঝুঁকিতে যাবে না দুই দেশ। কারণ পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের যুদ্ধ বাধলে  কোনো পক্ষই জিতবে না।

 

মুখোমুখি যুদ্ধে হারেনি কেউ

ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ’৪৭, ’৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এই দুই দেশ। কিন্তু কোনো যুদ্ধে কোনো দেশই জেতেনি বা হারেনি। প্রতিবারই সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ।

১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত প্রায় এক বছর যুদ্ধে জড়িয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান। কাশ্মীর সমস্যাকে কেন্দ্র করে সেটাই দুই দেশের প্রথম যুদ্ধ। সমঝোতার মাধ্যমে সে যুদ্ধ থেমে যায়।

১৯৬৫ সালে আবার যুদ্ধ বেধে যায়। এক মাসব্যাপী চলে সে যুদ্ধ। কোনো সুনির্দিষ্ট মীমাংসা ছাড়াই সে যুদ্ধ থেমে যায়। এক মাসেই দুই দেশের প্রায় সাত হাজার মানুষ মারা যায় সে যুদ্ধে।

১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ অংশে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে সহযোগী দেশ হিসেবে লড়াই করে ভারত। ডিসেম্বরের ৩ তারিখ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারত এ যুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের মিত্র হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৩ দিন যুদ্ধ চালিয়ে যায়।

১৯৯৯ সালে সর্বশেষ যুদ্ধের ময়দানে লড়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীরের কার্গিলে ভারত-পাকিস্তানের এই যুদ্ধ ‘কার্গিল যুদ্ধ’ নামেই পরিচিত। সে যুদ্ধও কোনো একক জয়-পরাজয় ছাড়া সমঝোতার মাধ্যমে থেমে যায়।

এ বছর ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের কাশ্মীরের উরিতে ভারতীয় সেনা ঘাঁটিয়ে সন্ত্রাসী হামলারর পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে।

এতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এতে দুই দেশের কথার লড়াইয়ে যুদ্ধ প্রস্তুতির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কিছু কিছু মিডিয়া বলছে, পাকিস্তানে হামলার জন্য প্রাথমিক কাজ শেষ করেছে ভারত। পাকিস্তানের কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে এই হামলা চালাতে পারে ভারত।  ইতিমধ্যে ভারত হামলার জন্য সামরিক বিমান এবং বিমানবাহিনীকে বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যেতে শুরু করেছে। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রথমে হামলা চালাবে না বলে দাবি করছে আন্তর্জাতিক মিডিয়া। পাকিস্তান ভারতকে সীমান্তের রেড লাইন পার হতে দেবে না। মার্কিন পরমাণু বিশেষজ্ঞ হ্যানস ক্রিসটেনসেন দাবি করেছেন, যদি ভারতের সঙ্গে সামরিক দিক দিয়ে কোনোভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না পাকিস্তান। এসব খবরে আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আশঙ্কায় নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব।

 

যুদ্ধ বাধলে মরবে ২০০ কোটি মানুষ!

যুদ্ধ মানেই ধ্বংসযজ্ঞ। যুদ্ধ মানেই রক্তপাত। আলোচনার টেবিলে সংকটের সমাধান খুঁজে না পেলে যুদ্ধ বেধে যেতে পারে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে। দুই দেশের হাতেই রয়েছে মারণাস্ত্র। অস্ত্রশস্ত্রে ভারত তুলনামূলকভাবে এগিয়ে থাকলেও পরমাণু অস্ত্রে পাকিস্তান কিছুটা এগিয়ে। দুই দেশের হাতে যে পরিমাণ গোলাবারুদ ও পরমাণু অস্ত্র আছে তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে রক্তের বন্যা বয়ে যাবে এ অঞ্চলে। যার প্রভাব পড়বে সারা বিশ্বে। বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, কোনো কারণে শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ বাধলে বিশ্বে দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। এতে অন্তত ২০০ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধের ফলাফল ভয়ঙ্কর হতে বাধ্য। প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে মানবসভ্যতা।

দুই দেশের মধ্যে সীমিত পর্যায়েও পারমাণবিক অস্ত্রের লড়াই হলে বিশ্বের আবহাওয়ামণ্ডলের ব্যাপক ক্ষতি ও শস্যক্ষেত্র ধ্বংস হবে। পরিণামে খাদ্যপণ্যের বিশ্ববাজারে বহু গুণ খারাপ প্রভাব পড়বে। খাদ্য শৃঙ্খলায় দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা। নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী ইন্টারন্যাশনাল ফিজিশিয়ানস ফর দ্য প্রিভেনশন অব নিউক্লিয়ার ওয়ার এবং ফিজিশিয়ানস ফর সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি এই দুটি সংগঠন এই গবেষণামূলক এক প্রতিবেদনে এই ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে