শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত ও পাকিস্তান

কার বেশি অস্ত্রশক্তি

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কার বেশি অস্ত্রশক্তি

গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভোর। ঘড়িতে ৫টা ৩০ মিনিট। ভারতের কাশ্মীরের শ্রীনগরের উরি সেনাঘাঁটিতে ঢুকে পড়ে চার জঙ্গি। তাদের হাতে ছিল একে-৪৭ রাইফেল, গ্রেনেড লঞ্চার, হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অন্যান্য অস্ত্র। এরপর টানা তিন ঘণ্টা গুলিবিনিময় চলে সেদিন। জঙ্গিদের অতর্কিত হামলায় ১৭ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন। হামলায় আহত আরেক সেনা পরদিন মারা যান। মারা যায় ৪ জঙ্গিও। এ ঘটনার পর ভারত সরাসরি অভিযোগের আঙ্গুল তোলে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জয়েশ এ মুহাম্মদের দিকে। জঙ্গি হামলার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনী প্রধানদের নিয়ে ‘ওয়ার রুমে’ বৈঠক করেন। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশই সীমান্তবর্তী এলাকার কাছাকাছি বাড়তি সেনা পাঠিয়েছে, যুদ্ধবিমান প্রস্তুত করছে। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীও ‘নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে’ হামলার হুঙ্কার ছুড়ছেন...

 

 

পাকিস্তানের জন্য গোটা এশিয়ায় রক্ত ঝরছে। এশিয়ায় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটলেই সবাই সেই দেশের দিকেই আঙ্গুল তুলছে। ওসামা বিন লাদেনের মতো সন্ত্রাসীকেও আশ্রয় দিয়েছিল এই একটাই দেশ। পাকিস্তান যেখানে সন্ত্রাসবাদ রপ্তানি করছে সেখানে আমরা সফটওয়্যার রপ্তানি করছি। পাকিস্তানি জঙ্গিদের আক্রমণে ১৮ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। উরি হামলার এই ঘটনা কোনোদিনই ভুলবে না দেশ।

— নরেন্দ্র মোদি

প্রধানমন্ত্রী, ভারত

কাশ্মীরে ভারতের দীর্ঘদিনের নির্যাতনের ফলই হলো উরি সেনাঘাঁটিতে হামলা। এর সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই।

কাশ্মীরের চলমান স্বাধীনতার সংগ্রাম মোটেও দমে যাবে না। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের জন্য দুটি মাত্র পথ খোলা আছে— হয় তারা তাদের আগ্রাসন বজায় রাখতে পারে কিংবা জাতিসংঘের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অধিকার তাদের ফিরিয়ে দিতে পারে।

— নওয়াজ শরিফ

প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান

 

কাশ্মীর সংকট

কাশ্মীর সমস্যা প্রকট হচ্ছে দিন দিন। কাশ্মীর সংকটকে কেন্দ্র করে দুবার যুদ্ধে জড়িয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলে ভারত, পাকিস্তান ও ক্ষুদ্র একটি অংশ চীন দখলে রাখার চেষ্টা থেকেই কাশ্মীর সংকটের সূত্রপাত। ইতিহাস বলে, ১৯২৫ সালে হরি সিং কাশ্মীরের রাজা হন। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত তিনিই ছিলেন কাশ্মীরের শাসক। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভাজনের পর হরি সিং ভারত বা পাকিস্তানের কোনোটিতেই যোগদান না করে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তবে কাশ্মীর মূলত মুসলিম অধ্যুষিত হওয়ায় পাকিস্তান এখানকার দখল নিতে যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করে। পাকিস্তান সেখানে প্রথমে অনিয়মিত সেনা পাঠায়। পরে নিয়মিত সেনাদের পাঠায়। তখন কাশ্মীরের মহারাজা ভারতের সহায়তা চাইলে ভারত শর্ত দেয় যে, রাজ্যটিকে ভারতীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে হবে। ফলে মহারাজা যোগদানের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ভারত তখন কাশ্মীর নিয়ন্ত্রণে তাদের সেনা মোতায়েন করে। অবশ্য কাশ্মীরকে স্বাধীন করতে একদল বিদ্রোহী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে কাশ্মীরে। ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য বিদ্রোহীরা হিংসাত্মক আন্দোলনের গতি বাড়ায়। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী ভারত কাশ্মীরকে দিল্লির অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে করে। ভারত কাশ্মীরকে নিজেদের অংশ বিবেচনা করে বলেই শাসনভার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে আসছে। ভারতীয় সেনা সেখানে কর্তব্যরত। তবে ভারত মনে করে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পাকিস্তান এই কাশ্মীর বিদ্রোহীদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে। কাশ্মীরের উত্তাপ প্রায় ৭০ বছর ধরে চলছে। এ দীর্ঘ সময়ের বিরোধে কাশ্মীরে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত এক লাখ মানুষ।

 

 

 

আদৌ কি যুদ্ধ হবে

ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি যুদ্ধে নামতে পারে কিনা এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেন এমন বিশ্লেষকদের পাশাপাশি সমর বিশেষজ্ঞরাও নিজেদের মতো করে পর্যবেক্ষণ করেছেন কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধ প্রস্তুতি নিয়ে। ভারত-পাকিস্তান কি সত্যিই যুদ্ধে নামছে? বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত মন্তব্য ও তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু বিশ্লেষণ করেছেন সিএনএনের ভারতীয় ব্যুরো প্রধান রবি আগারওয়াল। তিনি বলেছেন, ভারত ও পাকিস্তানের দুটি দেশেরই পারমাণবিক শক্তিনির্ভর অস্ত্র রয়েছে। ভারতের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে এরই মধ্যে দামামা শুরু হয়ে গেছে। তবে এই বিশ্লেষক মনে করেন, দুই দেশের যে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, সেগুলো এই যুদ্ধ শুরু চিন্তার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে।

অন্যদিকে বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ারর্স এডিটর অজয় শুক্লার মতে, যখন সিদ্ধান্ত    নেওয়ার সময় আসে তখন বাস্তবতা দিয়ে সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। জনগণের কথায় প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। কৌশলগতভাবে ভারত এখনই পাকিস্তানে কোনো আক্রমণ করতে প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন তিনি। অবশ্য আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে দেখা গেছে, ৮১ শতাংশ ভারতীয় মোদির সিদ্ধান্তের ওপর আস্থা রাখছেন এবং ৬১ শতাংশ ভারতীয় মোদি যেভাবে সন্ত্রাসবাদ দমন করছেন তা অনুমোদন করছেন। এদিকে ৭৩ শতাংশ ভারতীয় পাকিস্তান প্রসঙ্গে প্রতিকূল মনোভাব পোষণ করে। মাত্র ৫৬ শতাংশ ভারতীয় মনে করে দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা বিরাজ করছে তা নিরসনে আলোচনা হওয়া জরুরি। অন্যদিকে পাকিস্তান যুদ্ধ প্রস্তুতির কথা মিডিয়াতে এড়িয়ে গেলেও বাগ্যুদ্ধে ঠিকই লিপ্ত আছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে পাকিস্তানও ভারতে হামলার জন্য প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

 

যুদ্ধ হলে কে জিতবে

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব নতুন নয়। এর আগে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ১৯৪৭, ১৯৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়েছে তারা। কিন্তু কোনো যুদ্ধে জয়-পরাজয় ফলাফল হিসাবে আসেনি। প্রতিবারের সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ। কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করছে। সন্ত্রাসীদের পাকিস্তান সহায়তা করছে বলে অভিযোগের আঙ্গুল তোলার পর কাশ্মীর সীমান্তে রীতিমতো যুদ্ধাংশী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো জানাচ্ছে, ভারত যেমন কাশ্মীর সীমান্তে তাদের সৈন্য বাড়িয়েছে তেমনি পাকিস্তানও নিকটবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করে উত্তেজনা সৃষ্টি করছে। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ তো বটেই বিশ্লেষকরাও গুরুত্ব সহকারে ভাবছেন, যদি আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তবে এর ফলাফল কী হতে পারে? সামরিক শক্তি ও অস্ত্রভাণ্ডারের দিকে তাকালে ভারতকেই এগিয়ে রাখা হচ্ছে। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সক্ষমতা ও দক্ষতায় এগিয়ে থাকা ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে মুখোমুখি যুদ্ধ জয়ের ক্ষেত্রে কাগজে কলমে বেশ এগিয়ে রয়েছে। সে অর্থে মনে হতে পারে যুদ্ধে ভারতের জয়ই সবচেয়ে সম্ভাব্য। কিন্তু কাগজের আরেকটি হিসাব সব অঙ্ক বদলে দিতে পারে। সেটি হলো পরমাণু অস্ত্র। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের হাতেই রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিশ্ববাসী দেখেছে পরমাণু অস্ত্রের ভয়াবহতা। হিসাব বলছে ভারতের হাতে রয়েছে অন্তত ১১০ থেকে ১২০টি পরমাণু অস্ত্র আর পাকিস্তানের রয়েছে ১২০ থেকে ১৩০টি পরমাণু অস্ত্র।  বিশ্লেষকদের মতে, বাগাড়ম্বর যতই চলতে থাকুক শেষ পর্যন্ত সামরিক যুদ্ধে জড়ানোর মতো ঝুঁকিতে যাবে না দুই দেশ। কারণ পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের যুদ্ধ বাধলে  কোনো পক্ষই জিতবে না।

 

মুখোমুখি যুদ্ধে হারেনি কেউ

ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ’৪৭, ’৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এই দুই দেশ। কিন্তু কোনো যুদ্ধে কোনো দেশই জেতেনি বা হারেনি। প্রতিবারই সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ।

১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত প্রায় এক বছর যুদ্ধে জড়িয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান। কাশ্মীর সমস্যাকে কেন্দ্র করে সেটাই দুই দেশের প্রথম যুদ্ধ। সমঝোতার মাধ্যমে সে যুদ্ধ থেমে যায়।

১৯৬৫ সালে আবার যুদ্ধ বেধে যায়। এক মাসব্যাপী চলে সে যুদ্ধ। কোনো সুনির্দিষ্ট মীমাংসা ছাড়াই সে যুদ্ধ থেমে যায়। এক মাসেই দুই দেশের প্রায় সাত হাজার মানুষ মারা যায় সে যুদ্ধে।

১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ অংশে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে সহযোগী দেশ হিসেবে লড়াই করে ভারত। ডিসেম্বরের ৩ তারিখ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারত এ যুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের মিত্র হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৩ দিন যুদ্ধ চালিয়ে যায়।

১৯৯৯ সালে সর্বশেষ যুদ্ধের ময়দানে লড়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীরের কার্গিলে ভারত-পাকিস্তানের এই যুদ্ধ ‘কার্গিল যুদ্ধ’ নামেই পরিচিত। সে যুদ্ধও কোনো একক জয়-পরাজয় ছাড়া সমঝোতার মাধ্যমে থেমে যায়।

এ বছর ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের কাশ্মীরের উরিতে ভারতীয় সেনা ঘাঁটিয়ে সন্ত্রাসী হামলারর পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে।

এতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এতে দুই দেশের কথার লড়াইয়ে যুদ্ধ প্রস্তুতির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কিছু কিছু মিডিয়া বলছে, পাকিস্তানে হামলার জন্য প্রাথমিক কাজ শেষ করেছে ভারত। পাকিস্তানের কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে এই হামলা চালাতে পারে ভারত।  ইতিমধ্যে ভারত হামলার জন্য সামরিক বিমান এবং বিমানবাহিনীকে বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যেতে শুরু করেছে। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রথমে হামলা চালাবে না বলে দাবি করছে আন্তর্জাতিক মিডিয়া। পাকিস্তান ভারতকে সীমান্তের রেড লাইন পার হতে দেবে না। মার্কিন পরমাণু বিশেষজ্ঞ হ্যানস ক্রিসটেনসেন দাবি করেছেন, যদি ভারতের সঙ্গে সামরিক দিক দিয়ে কোনোভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না পাকিস্তান। এসব খবরে আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আশঙ্কায় নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব।

 

যুদ্ধ বাধলে মরবে ২০০ কোটি মানুষ!

যুদ্ধ মানেই ধ্বংসযজ্ঞ। যুদ্ধ মানেই রক্তপাত। আলোচনার টেবিলে সংকটের সমাধান খুঁজে না পেলে যুদ্ধ বেধে যেতে পারে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে। দুই দেশের হাতেই রয়েছে মারণাস্ত্র। অস্ত্রশস্ত্রে ভারত তুলনামূলকভাবে এগিয়ে থাকলেও পরমাণু অস্ত্রে পাকিস্তান কিছুটা এগিয়ে। দুই দেশের হাতে যে পরিমাণ গোলাবারুদ ও পরমাণু অস্ত্র আছে তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে রক্তের বন্যা বয়ে যাবে এ অঞ্চলে। যার প্রভাব পড়বে সারা বিশ্বে। বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, কোনো কারণে শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ বাধলে বিশ্বে দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। এতে অন্তত ২০০ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধের ফলাফল ভয়ঙ্কর হতে বাধ্য। প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে মানবসভ্যতা।

দুই দেশের মধ্যে সীমিত পর্যায়েও পারমাণবিক অস্ত্রের লড়াই হলে বিশ্বের আবহাওয়ামণ্ডলের ব্যাপক ক্ষতি ও শস্যক্ষেত্র ধ্বংস হবে। পরিণামে খাদ্যপণ্যের বিশ্ববাজারে বহু গুণ খারাপ প্রভাব পড়বে। খাদ্য শৃঙ্খলায় দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা। নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী ইন্টারন্যাশনাল ফিজিশিয়ানস ফর দ্য প্রিভেনশন অব নিউক্লিয়ার ওয়ার এবং ফিজিশিয়ানস ফর সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি এই দুটি সংগঠন এই গবেষণামূলক এক প্রতিবেদনে এই ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম