শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত ও পাকিস্তান

কার বেশি অস্ত্রশক্তি

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কার বেশি অস্ত্রশক্তি

গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভোর। ঘড়িতে ৫টা ৩০ মিনিট। ভারতের কাশ্মীরের শ্রীনগরের উরি সেনাঘাঁটিতে ঢুকে পড়ে চার জঙ্গি। তাদের হাতে ছিল একে-৪৭ রাইফেল, গ্রেনেড লঞ্চার, হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অন্যান্য অস্ত্র। এরপর টানা তিন ঘণ্টা গুলিবিনিময় চলে সেদিন। জঙ্গিদের অতর্কিত হামলায় ১৭ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন। হামলায় আহত আরেক সেনা পরদিন মারা যান। মারা যায় ৪ জঙ্গিও। এ ঘটনার পর ভারত সরাসরি অভিযোগের আঙ্গুল তোলে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জয়েশ এ মুহাম্মদের দিকে। জঙ্গি হামলার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনী প্রধানদের নিয়ে ‘ওয়ার রুমে’ বৈঠক করেন। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশই সীমান্তবর্তী এলাকার কাছাকাছি বাড়তি সেনা পাঠিয়েছে, যুদ্ধবিমান প্রস্তুত করছে। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীও ‘নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে’ হামলার হুঙ্কার ছুড়ছেন...

 

 

পাকিস্তানের জন্য গোটা এশিয়ায় রক্ত ঝরছে। এশিয়ায় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটলেই সবাই সেই দেশের দিকেই আঙ্গুল তুলছে। ওসামা বিন লাদেনের মতো সন্ত্রাসীকেও আশ্রয় দিয়েছিল এই একটাই দেশ। পাকিস্তান যেখানে সন্ত্রাসবাদ রপ্তানি করছে সেখানে আমরা সফটওয়্যার রপ্তানি করছি। পাকিস্তানি জঙ্গিদের আক্রমণে ১৮ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। উরি হামলার এই ঘটনা কোনোদিনই ভুলবে না দেশ।

— নরেন্দ্র মোদি

প্রধানমন্ত্রী, ভারত

কাশ্মীরে ভারতের দীর্ঘদিনের নির্যাতনের ফলই হলো উরি সেনাঘাঁটিতে হামলা। এর সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই।

কাশ্মীরের চলমান স্বাধীনতার সংগ্রাম মোটেও দমে যাবে না। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের জন্য দুটি মাত্র পথ খোলা আছে— হয় তারা তাদের আগ্রাসন বজায় রাখতে পারে কিংবা জাতিসংঘের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অধিকার তাদের ফিরিয়ে দিতে পারে।

— নওয়াজ শরিফ

প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান

 

কাশ্মীর সংকট

কাশ্মীর সমস্যা প্রকট হচ্ছে দিন দিন। কাশ্মীর সংকটকে কেন্দ্র করে দুবার যুদ্ধে জড়িয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলে ভারত, পাকিস্তান ও ক্ষুদ্র একটি অংশ চীন দখলে রাখার চেষ্টা থেকেই কাশ্মীর সংকটের সূত্রপাত। ইতিহাস বলে, ১৯২৫ সালে হরি সিং কাশ্মীরের রাজা হন। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত তিনিই ছিলেন কাশ্মীরের শাসক। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভাজনের পর হরি সিং ভারত বা পাকিস্তানের কোনোটিতেই যোগদান না করে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তবে কাশ্মীর মূলত মুসলিম অধ্যুষিত হওয়ায় পাকিস্তান এখানকার দখল নিতে যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করে। পাকিস্তান সেখানে প্রথমে অনিয়মিত সেনা পাঠায়। পরে নিয়মিত সেনাদের পাঠায়। তখন কাশ্মীরের মহারাজা ভারতের সহায়তা চাইলে ভারত শর্ত দেয় যে, রাজ্যটিকে ভারতীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে হবে। ফলে মহারাজা যোগদানের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ভারত তখন কাশ্মীর নিয়ন্ত্রণে তাদের সেনা মোতায়েন করে। অবশ্য কাশ্মীরকে স্বাধীন করতে একদল বিদ্রোহী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে কাশ্মীরে। ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য বিদ্রোহীরা হিংসাত্মক আন্দোলনের গতি বাড়ায়। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী ভারত কাশ্মীরকে দিল্লির অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে করে। ভারত কাশ্মীরকে নিজেদের অংশ বিবেচনা করে বলেই শাসনভার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে আসছে। ভারতীয় সেনা সেখানে কর্তব্যরত। তবে ভারত মনে করে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পাকিস্তান এই কাশ্মীর বিদ্রোহীদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে। কাশ্মীরের উত্তাপ প্রায় ৭০ বছর ধরে চলছে। এ দীর্ঘ সময়ের বিরোধে কাশ্মীরে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত এক লাখ মানুষ।

 

 

 

আদৌ কি যুদ্ধ হবে

ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি যুদ্ধে নামতে পারে কিনা এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেন এমন বিশ্লেষকদের পাশাপাশি সমর বিশেষজ্ঞরাও নিজেদের মতো করে পর্যবেক্ষণ করেছেন কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধ প্রস্তুতি নিয়ে। ভারত-পাকিস্তান কি সত্যিই যুদ্ধে নামছে? বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত মন্তব্য ও তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু বিশ্লেষণ করেছেন সিএনএনের ভারতীয় ব্যুরো প্রধান রবি আগারওয়াল। তিনি বলেছেন, ভারত ও পাকিস্তানের দুটি দেশেরই পারমাণবিক শক্তিনির্ভর অস্ত্র রয়েছে। ভারতের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে এরই মধ্যে দামামা শুরু হয়ে গেছে। তবে এই বিশ্লেষক মনে করেন, দুই দেশের যে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, সেগুলো এই যুদ্ধ শুরু চিন্তার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে।

অন্যদিকে বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ারর্স এডিটর অজয় শুক্লার মতে, যখন সিদ্ধান্ত    নেওয়ার সময় আসে তখন বাস্তবতা দিয়ে সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। জনগণের কথায় প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। কৌশলগতভাবে ভারত এখনই পাকিস্তানে কোনো আক্রমণ করতে প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন তিনি। অবশ্য আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে দেখা গেছে, ৮১ শতাংশ ভারতীয় মোদির সিদ্ধান্তের ওপর আস্থা রাখছেন এবং ৬১ শতাংশ ভারতীয় মোদি যেভাবে সন্ত্রাসবাদ দমন করছেন তা অনুমোদন করছেন। এদিকে ৭৩ শতাংশ ভারতীয় পাকিস্তান প্রসঙ্গে প্রতিকূল মনোভাব পোষণ করে। মাত্র ৫৬ শতাংশ ভারতীয় মনে করে দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা বিরাজ করছে তা নিরসনে আলোচনা হওয়া জরুরি। অন্যদিকে পাকিস্তান যুদ্ধ প্রস্তুতির কথা মিডিয়াতে এড়িয়ে গেলেও বাগ্যুদ্ধে ঠিকই লিপ্ত আছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে পাকিস্তানও ভারতে হামলার জন্য প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

 

যুদ্ধ হলে কে জিতবে

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব নতুন নয়। এর আগে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ১৯৪৭, ১৯৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়েছে তারা। কিন্তু কোনো যুদ্ধে জয়-পরাজয় ফলাফল হিসাবে আসেনি। প্রতিবারের সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ। কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করছে। সন্ত্রাসীদের পাকিস্তান সহায়তা করছে বলে অভিযোগের আঙ্গুল তোলার পর কাশ্মীর সীমান্তে রীতিমতো যুদ্ধাংশী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো জানাচ্ছে, ভারত যেমন কাশ্মীর সীমান্তে তাদের সৈন্য বাড়িয়েছে তেমনি পাকিস্তানও নিকটবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করে উত্তেজনা সৃষ্টি করছে। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ তো বটেই বিশ্লেষকরাও গুরুত্ব সহকারে ভাবছেন, যদি আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তবে এর ফলাফল কী হতে পারে? সামরিক শক্তি ও অস্ত্রভাণ্ডারের দিকে তাকালে ভারতকেই এগিয়ে রাখা হচ্ছে। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সক্ষমতা ও দক্ষতায় এগিয়ে থাকা ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে মুখোমুখি যুদ্ধ জয়ের ক্ষেত্রে কাগজে কলমে বেশ এগিয়ে রয়েছে। সে অর্থে মনে হতে পারে যুদ্ধে ভারতের জয়ই সবচেয়ে সম্ভাব্য। কিন্তু কাগজের আরেকটি হিসাব সব অঙ্ক বদলে দিতে পারে। সেটি হলো পরমাণু অস্ত্র। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের হাতেই রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিশ্ববাসী দেখেছে পরমাণু অস্ত্রের ভয়াবহতা। হিসাব বলছে ভারতের হাতে রয়েছে অন্তত ১১০ থেকে ১২০টি পরমাণু অস্ত্র আর পাকিস্তানের রয়েছে ১২০ থেকে ১৩০টি পরমাণু অস্ত্র।  বিশ্লেষকদের মতে, বাগাড়ম্বর যতই চলতে থাকুক শেষ পর্যন্ত সামরিক যুদ্ধে জড়ানোর মতো ঝুঁকিতে যাবে না দুই দেশ। কারণ পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের যুদ্ধ বাধলে  কোনো পক্ষই জিতবে না।

 

মুখোমুখি যুদ্ধে হারেনি কেউ

ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ’৪৭, ’৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এই দুই দেশ। কিন্তু কোনো যুদ্ধে কোনো দেশই জেতেনি বা হারেনি। প্রতিবারই সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ।

১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত প্রায় এক বছর যুদ্ধে জড়িয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান। কাশ্মীর সমস্যাকে কেন্দ্র করে সেটাই দুই দেশের প্রথম যুদ্ধ। সমঝোতার মাধ্যমে সে যুদ্ধ থেমে যায়।

১৯৬৫ সালে আবার যুদ্ধ বেধে যায়। এক মাসব্যাপী চলে সে যুদ্ধ। কোনো সুনির্দিষ্ট মীমাংসা ছাড়াই সে যুদ্ধ থেমে যায়। এক মাসেই দুই দেশের প্রায় সাত হাজার মানুষ মারা যায় সে যুদ্ধে।

১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ অংশে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে সহযোগী দেশ হিসেবে লড়াই করে ভারত। ডিসেম্বরের ৩ তারিখ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারত এ যুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের মিত্র হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৩ দিন যুদ্ধ চালিয়ে যায়।

১৯৯৯ সালে সর্বশেষ যুদ্ধের ময়দানে লড়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীরের কার্গিলে ভারত-পাকিস্তানের এই যুদ্ধ ‘কার্গিল যুদ্ধ’ নামেই পরিচিত। সে যুদ্ধও কোনো একক জয়-পরাজয় ছাড়া সমঝোতার মাধ্যমে থেমে যায়।

এ বছর ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের কাশ্মীরের উরিতে ভারতীয় সেনা ঘাঁটিয়ে সন্ত্রাসী হামলারর পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে।

এতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এতে দুই দেশের কথার লড়াইয়ে যুদ্ধ প্রস্তুতির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কিছু কিছু মিডিয়া বলছে, পাকিস্তানে হামলার জন্য প্রাথমিক কাজ শেষ করেছে ভারত। পাকিস্তানের কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে এই হামলা চালাতে পারে ভারত।  ইতিমধ্যে ভারত হামলার জন্য সামরিক বিমান এবং বিমানবাহিনীকে বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যেতে শুরু করেছে। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রথমে হামলা চালাবে না বলে দাবি করছে আন্তর্জাতিক মিডিয়া। পাকিস্তান ভারতকে সীমান্তের রেড লাইন পার হতে দেবে না। মার্কিন পরমাণু বিশেষজ্ঞ হ্যানস ক্রিসটেনসেন দাবি করেছেন, যদি ভারতের সঙ্গে সামরিক দিক দিয়ে কোনোভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না পাকিস্তান। এসব খবরে আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আশঙ্কায় নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব।

 

যুদ্ধ বাধলে মরবে ২০০ কোটি মানুষ!

যুদ্ধ মানেই ধ্বংসযজ্ঞ। যুদ্ধ মানেই রক্তপাত। আলোচনার টেবিলে সংকটের সমাধান খুঁজে না পেলে যুদ্ধ বেধে যেতে পারে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে। দুই দেশের হাতেই রয়েছে মারণাস্ত্র। অস্ত্রশস্ত্রে ভারত তুলনামূলকভাবে এগিয়ে থাকলেও পরমাণু অস্ত্রে পাকিস্তান কিছুটা এগিয়ে। দুই দেশের হাতে যে পরিমাণ গোলাবারুদ ও পরমাণু অস্ত্র আছে তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে রক্তের বন্যা বয়ে যাবে এ অঞ্চলে। যার প্রভাব পড়বে সারা বিশ্বে। বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, কোনো কারণে শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ বাধলে বিশ্বে দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। এতে অন্তত ২০০ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধের ফলাফল ভয়ঙ্কর হতে বাধ্য। প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে মানবসভ্যতা।

দুই দেশের মধ্যে সীমিত পর্যায়েও পারমাণবিক অস্ত্রের লড়াই হলে বিশ্বের আবহাওয়ামণ্ডলের ব্যাপক ক্ষতি ও শস্যক্ষেত্র ধ্বংস হবে। পরিণামে খাদ্যপণ্যের বিশ্ববাজারে বহু গুণ খারাপ প্রভাব পড়বে। খাদ্য শৃঙ্খলায় দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা। নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী ইন্টারন্যাশনাল ফিজিশিয়ানস ফর দ্য প্রিভেনশন অব নিউক্লিয়ার ওয়ার এবং ফিজিশিয়ানস ফর সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি এই দুটি সংগঠন এই গবেষণামূলক এক প্রতিবেদনে এই ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান
ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?
আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক
হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি
নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান
নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা