শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত ও পাকিস্তান

কার বেশি অস্ত্রশক্তি

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কার বেশি অস্ত্রশক্তি

গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভোর। ঘড়িতে ৫টা ৩০ মিনিট। ভারতের কাশ্মীরের শ্রীনগরের উরি সেনাঘাঁটিতে ঢুকে পড়ে চার জঙ্গি। তাদের হাতে ছিল একে-৪৭ রাইফেল, গ্রেনেড লঞ্চার, হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অন্যান্য অস্ত্র। এরপর টানা তিন ঘণ্টা গুলিবিনিময় চলে সেদিন। জঙ্গিদের অতর্কিত হামলায় ১৭ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন। হামলায় আহত আরেক সেনা পরদিন মারা যান। মারা যায় ৪ জঙ্গিও। এ ঘটনার পর ভারত সরাসরি অভিযোগের আঙ্গুল তোলে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জয়েশ এ মুহাম্মদের দিকে। জঙ্গি হামলার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনী প্রধানদের নিয়ে ‘ওয়ার রুমে’ বৈঠক করেন। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশই সীমান্তবর্তী এলাকার কাছাকাছি বাড়তি সেনা পাঠিয়েছে, যুদ্ধবিমান প্রস্তুত করছে। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীও ‘নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে’ হামলার হুঙ্কার ছুড়ছেন...

 

 

পাকিস্তানের জন্য গোটা এশিয়ায় রক্ত ঝরছে। এশিয়ায় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটলেই সবাই সেই দেশের দিকেই আঙ্গুল তুলছে। ওসামা বিন লাদেনের মতো সন্ত্রাসীকেও আশ্রয় দিয়েছিল এই একটাই দেশ। পাকিস্তান যেখানে সন্ত্রাসবাদ রপ্তানি করছে সেখানে আমরা সফটওয়্যার রপ্তানি করছি। পাকিস্তানি জঙ্গিদের আক্রমণে ১৮ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। উরি হামলার এই ঘটনা কোনোদিনই ভুলবে না দেশ।

— নরেন্দ্র মোদি

প্রধানমন্ত্রী, ভারত

কাশ্মীরে ভারতের দীর্ঘদিনের নির্যাতনের ফলই হলো উরি সেনাঘাঁটিতে হামলা। এর সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই।

কাশ্মীরের চলমান স্বাধীনতার সংগ্রাম মোটেও দমে যাবে না। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের জন্য দুটি মাত্র পথ খোলা আছে— হয় তারা তাদের আগ্রাসন বজায় রাখতে পারে কিংবা জাতিসংঘের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অধিকার তাদের ফিরিয়ে দিতে পারে।

— নওয়াজ শরিফ

প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান

 

কাশ্মীর সংকট

কাশ্মীর সমস্যা প্রকট হচ্ছে দিন দিন। কাশ্মীর সংকটকে কেন্দ্র করে দুবার যুদ্ধে জড়িয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলে ভারত, পাকিস্তান ও ক্ষুদ্র একটি অংশ চীন দখলে রাখার চেষ্টা থেকেই কাশ্মীর সংকটের সূত্রপাত। ইতিহাস বলে, ১৯২৫ সালে হরি সিং কাশ্মীরের রাজা হন। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত তিনিই ছিলেন কাশ্মীরের শাসক। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভাজনের পর হরি সিং ভারত বা পাকিস্তানের কোনোটিতেই যোগদান না করে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তবে কাশ্মীর মূলত মুসলিম অধ্যুষিত হওয়ায় পাকিস্তান এখানকার দখল নিতে যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করে। পাকিস্তান সেখানে প্রথমে অনিয়মিত সেনা পাঠায়। পরে নিয়মিত সেনাদের পাঠায়। তখন কাশ্মীরের মহারাজা ভারতের সহায়তা চাইলে ভারত শর্ত দেয় যে, রাজ্যটিকে ভারতীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে হবে। ফলে মহারাজা যোগদানের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ভারত তখন কাশ্মীর নিয়ন্ত্রণে তাদের সেনা মোতায়েন করে। অবশ্য কাশ্মীরকে স্বাধীন করতে একদল বিদ্রোহী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে কাশ্মীরে। ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য বিদ্রোহীরা হিংসাত্মক আন্দোলনের গতি বাড়ায়। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী ভারত কাশ্মীরকে দিল্লির অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে করে। ভারত কাশ্মীরকে নিজেদের অংশ বিবেচনা করে বলেই শাসনভার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে আসছে। ভারতীয় সেনা সেখানে কর্তব্যরত। তবে ভারত মনে করে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পাকিস্তান এই কাশ্মীর বিদ্রোহীদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে। কাশ্মীরের উত্তাপ প্রায় ৭০ বছর ধরে চলছে। এ দীর্ঘ সময়ের বিরোধে কাশ্মীরে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত এক লাখ মানুষ।

 

 

 

আদৌ কি যুদ্ধ হবে

ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি যুদ্ধে নামতে পারে কিনা এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেন এমন বিশ্লেষকদের পাশাপাশি সমর বিশেষজ্ঞরাও নিজেদের মতো করে পর্যবেক্ষণ করেছেন কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক যুদ্ধ প্রস্তুতি নিয়ে। ভারত-পাকিস্তান কি সত্যিই যুদ্ধে নামছে? বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত মন্তব্য ও তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু বিশ্লেষণ করেছেন সিএনএনের ভারতীয় ব্যুরো প্রধান রবি আগারওয়াল। তিনি বলেছেন, ভারত ও পাকিস্তানের দুটি দেশেরই পারমাণবিক শক্তিনির্ভর অস্ত্র রয়েছে। ভারতের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে এরই মধ্যে দামামা শুরু হয়ে গেছে। তবে এই বিশ্লেষক মনে করেন, দুই দেশের যে পারমাণবিক অস্ত্র আছে, সেগুলো এই যুদ্ধ শুরু চিন্তার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে।

অন্যদিকে বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ারর্স এডিটর অজয় শুক্লার মতে, যখন সিদ্ধান্ত    নেওয়ার সময় আসে তখন বাস্তবতা দিয়ে সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। জনগণের কথায় প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। কৌশলগতভাবে ভারত এখনই পাকিস্তানে কোনো আক্রমণ করতে প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন তিনি। অবশ্য আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে দেখা গেছে, ৮১ শতাংশ ভারতীয় মোদির সিদ্ধান্তের ওপর আস্থা রাখছেন এবং ৬১ শতাংশ ভারতীয় মোদি যেভাবে সন্ত্রাসবাদ দমন করছেন তা অনুমোদন করছেন। এদিকে ৭৩ শতাংশ ভারতীয় পাকিস্তান প্রসঙ্গে প্রতিকূল মনোভাব পোষণ করে। মাত্র ৫৬ শতাংশ ভারতীয় মনে করে দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা বিরাজ করছে তা নিরসনে আলোচনা হওয়া জরুরি। অন্যদিকে পাকিস্তান যুদ্ধ প্রস্তুতির কথা মিডিয়াতে এড়িয়ে গেলেও বাগ্যুদ্ধে ঠিকই লিপ্ত আছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে পাকিস্তানও ভারতে হামলার জন্য প্রস্তুত নয় বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

 

যুদ্ধ হলে কে জিতবে

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব নতুন নয়। এর আগে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ১৯৪৭, ১৯৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়েছে তারা। কিন্তু কোনো যুদ্ধে জয়-পরাজয় ফলাফল হিসাবে আসেনি। প্রতিবারের সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ। কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করছে। সন্ত্রাসীদের পাকিস্তান সহায়তা করছে বলে অভিযোগের আঙ্গুল তোলার পর কাশ্মীর সীমান্তে রীতিমতো যুদ্ধাংশী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো জানাচ্ছে, ভারত যেমন কাশ্মীর সীমান্তে তাদের সৈন্য বাড়িয়েছে তেমনি পাকিস্তানও নিকটবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করে উত্তেজনা সৃষ্টি করছে। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ তো বটেই বিশ্লেষকরাও গুরুত্ব সহকারে ভাবছেন, যদি আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তবে এর ফলাফল কী হতে পারে? সামরিক শক্তি ও অস্ত্রভাণ্ডারের দিকে তাকালে ভারতকেই এগিয়ে রাখা হচ্ছে। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সক্ষমতা ও দক্ষতায় এগিয়ে থাকা ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে মুখোমুখি যুদ্ধ জয়ের ক্ষেত্রে কাগজে কলমে বেশ এগিয়ে রয়েছে। সে অর্থে মনে হতে পারে যুদ্ধে ভারতের জয়ই সবচেয়ে সম্ভাব্য। কিন্তু কাগজের আরেকটি হিসাব সব অঙ্ক বদলে দিতে পারে। সেটি হলো পরমাণু অস্ত্র। ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের হাতেই রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিশ্ববাসী দেখেছে পরমাণু অস্ত্রের ভয়াবহতা। হিসাব বলছে ভারতের হাতে রয়েছে অন্তত ১১০ থেকে ১২০টি পরমাণু অস্ত্র আর পাকিস্তানের রয়েছে ১২০ থেকে ১৩০টি পরমাণু অস্ত্র।  বিশ্লেষকদের মতে, বাগাড়ম্বর যতই চলতে থাকুক শেষ পর্যন্ত সামরিক যুদ্ধে জড়ানোর মতো ঝুঁকিতে যাবে না দুই দেশ। কারণ পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের যুদ্ধ বাধলে  কোনো পক্ষই জিতবে না।

 

মুখোমুখি যুদ্ধে হারেনি কেউ

ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ’৪৭, ’৬৫, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের পর ও ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এই দুই দেশ। কিন্তু কোনো যুদ্ধে কোনো দেশই জেতেনি বা হারেনি। প্রতিবারই সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়েছে যুদ্ধ।

১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত প্রায় এক বছর যুদ্ধে জড়িয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান। কাশ্মীর সমস্যাকে কেন্দ্র করে সেটাই দুই দেশের প্রথম যুদ্ধ। সমঝোতার মাধ্যমে সে যুদ্ধ থেমে যায়।

১৯৬৫ সালে আবার যুদ্ধ বেধে যায়। এক মাসব্যাপী চলে সে যুদ্ধ। কোনো সুনির্দিষ্ট মীমাংসা ছাড়াই সে যুদ্ধ থেমে যায়। এক মাসেই দুই দেশের প্রায় সাত হাজার মানুষ মারা যায় সে যুদ্ধে।

১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ অংশে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে সহযোগী দেশ হিসেবে লড়াই করে ভারত। ডিসেম্বরের ৩ তারিখ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারত এ যুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের মিত্র হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৩ দিন যুদ্ধ চালিয়ে যায়।

১৯৯৯ সালে সর্বশেষ যুদ্ধের ময়দানে লড়েছে ভারত ও পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীরের কার্গিলে ভারত-পাকিস্তানের এই যুদ্ধ ‘কার্গিল যুদ্ধ’ নামেই পরিচিত। সে যুদ্ধও কোনো একক জয়-পরাজয় ছাড়া সমঝোতার মাধ্যমে থেমে যায়।

এ বছর ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের কাশ্মীরের উরিতে ভারতীয় সেনা ঘাঁটিয়ে সন্ত্রাসী হামলারর পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে।

এতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এতে দুই দেশের কথার লড়াইয়ে যুদ্ধ প্রস্তুতির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কিছু কিছু মিডিয়া বলছে, পাকিস্তানে হামলার জন্য প্রাথমিক কাজ শেষ করেছে ভারত। পাকিস্তানের কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে এই হামলা চালাতে পারে ভারত।  ইতিমধ্যে ভারত হামলার জন্য সামরিক বিমান এবং বিমানবাহিনীকে বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যেতে শুরু করেছে। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রথমে হামলা চালাবে না বলে দাবি করছে আন্তর্জাতিক মিডিয়া। পাকিস্তান ভারতকে সীমান্তের রেড লাইন পার হতে দেবে না। মার্কিন পরমাণু বিশেষজ্ঞ হ্যানস ক্রিসটেনসেন দাবি করেছেন, যদি ভারতের সঙ্গে সামরিক দিক দিয়ে কোনোভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না পাকিস্তান। এসব খবরে আবারও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আশঙ্কায় নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব।

 

যুদ্ধ বাধলে মরবে ২০০ কোটি মানুষ!

যুদ্ধ মানেই ধ্বংসযজ্ঞ। যুদ্ধ মানেই রক্তপাত। আলোচনার টেবিলে সংকটের সমাধান খুঁজে না পেলে যুদ্ধ বেধে যেতে পারে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে। দুই দেশের হাতেই রয়েছে মারণাস্ত্র। অস্ত্রশস্ত্রে ভারত তুলনামূলকভাবে এগিয়ে থাকলেও পরমাণু অস্ত্রে পাকিস্তান কিছুটা এগিয়ে। দুই দেশের হাতে যে পরিমাণ গোলাবারুদ ও পরমাণু অস্ত্র আছে তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে রক্তের বন্যা বয়ে যাবে এ অঞ্চলে। যার প্রভাব পড়বে সারা বিশ্বে। বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, কোনো কারণে শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ বাধলে বিশ্বে দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। এতে অন্তত ২০০ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধের ফলাফল ভয়ঙ্কর হতে বাধ্য। প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে মানবসভ্যতা।

দুই দেশের মধ্যে সীমিত পর্যায়েও পারমাণবিক অস্ত্রের লড়াই হলে বিশ্বের আবহাওয়ামণ্ডলের ব্যাপক ক্ষতি ও শস্যক্ষেত্র ধ্বংস হবে। পরিণামে খাদ্যপণ্যের বিশ্ববাজারে বহু গুণ খারাপ প্রভাব পড়বে। খাদ্য শৃঙ্খলায় দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা। নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী ইন্টারন্যাশনাল ফিজিশিয়ানস ফর দ্য প্রিভেনশন অব নিউক্লিয়ার ওয়ার এবং ফিজিশিয়ানস ফর সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি এই দুটি সংগঠন এই গবেষণামূলক এক প্রতিবেদনে এই ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন