শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মার্চ, ২০১৭

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশ

তানিয়া জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশ

বিশ্বজুড়ে এগিয়ে চলা বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মানুষগুলো সব সময়ই আপামর জনসাধারণের অনুপ্রেরণার উৎস। আসছে ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রকমারির এই বিশেষ আয়োজন। কোটি মানুষের দৈনিকে উল্লেখযোগ্য গর্ব করার মতো মানুষগুলোকে তুলে ধরাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। আজ ছাপা হলো পুরস্কার, আবিষ্কার আর সৃজনশীল অবদান রাখা কীর্তিমানদের গল্প। আগামী সংখ্যা শনিবারের সকাল ট্যাবলয়েডে পাবেন বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের বাকি মুখগুলো।

 

মুহাম্মদ আশরাফুল আলম

ইলেকট্রিক সেন্সর আবিষ্কার

নতুন একটি ‘ইলেকট্রিক সেন্সর’ উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানী মুহাম্মদ আশরাফুল আলম। সহযোগী হিসেবে ছিলেন আইদা ইব্রাহিম ও জয় এন গুপ্তা। খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে তাদের এই সেন্সর যুগান্তকারী এক আবিষ্কার। উদ্ভাবিত সেন্সর দিয়ে কয়েক মিনিটের মধ্যেই জীবিত ও মৃত ব্যাকটেরিয়ার কোষ শনাক্ত করা যাবে। ফলে রোগ নির্ণয় হবে আগের চেয়ে অনেক বেশি নির্ভুল। একই সঙ্গে সব ধরনের খাবারের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে পুরোপুরিভাবে। ব্যাকটেরিয়া কালচার করার জন্য সনাতন পদ্ধতিতে বেশ সময় লাগে। সেটিকেই চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেওয়া হয়েছিল এ গবেষণার আগে। অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কীভাবে আরও নির্ভুল করা যায় তা নিয়ে অনেকেই বহুদিন ধরে কাজ করে আসছিলেন। এ ইলেকট্রিক সেন্সরটি সেই কাজগুলোর একটি ভালো উত্তর হতে যাচ্ছে। শতাধিক ইলেকট্রিক সেন্সর থাকছে একটি ইলেকট্রিকে চিপে। প্রতিটি সেন্সর বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার পরিচয় আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে। ব্যাকটেরিয়া নির্দিষ্টকরণে এ ধরনের সেন্সরের ওপর ভরসা রাখছেন গবেষকরা। তাদের ভাষায় একেবারেই সুনির্দিষ্টভাবে ব্যাকটেরিয়াকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে তাদের ইলেকট্রিক সেন্সর। এরই মধ্যে এটি প্রমাণিত হয়েছে, ইলেকট্রিক সেন্সর মৃত এবং জীবিত ব্যাকটেরিয়াকে শতভাগ নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করে আলাদা করতে পারছে। এর পরের ধাপে ব্যাকটেরিয়ার জীবনকাল কতটুকু রয়েছে সেটি নির্ণয় করার জন্য তাদের আবিষ্কারের কাজ চলছে।

 

ড. আবেদ চৌধুরী

জিন বিজ্ঞানী

ড. আবেদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এক জিন বিজ্ঞানী। জন্ম বাংলাদেশের মৌলভীবাজারে। যুক্তরাষ্ট্রে কৃষি বিষয়ে উচ্চশিক্ষা শেষে চাকরি নিয়ে পাড়ি জমিয়ে ছিলেন দ্বীপ মহাদেশ অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার জাতীয় গবেষণা সংস্থার প্রধান ধান-বিজ্ঞানী হিসেবে ধানের জিন নিয়ে গবেষণা করে কাটিয়ে দিয়েছেন জীবনের ২০টি বছর। এ পর্যন্ত তিনি ৩০০ রকমের নতুন ধান আবিষ্কার করেছেন ড. আবেদ চৌধুরী। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে উচ্চ ফলনশীল ধান উৎপাদন ও ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ে গবেষণা করছেন। পৃথিবীর প্রথম সারির জীববিজ্ঞান গবেষকদের একজন তিনি। কৃষকদের হাইব্রিড পদ্ধতি শিখিয়ে দেন যাতে তারা বেশি উৎপাদন করতে পারেন। পাশপাশি সনাতন বীজ সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকেও টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। যাতে একাধিক উপায়ে সংরক্ষণ পদ্ধতি বীজের শর্ত ঠিক রাখে। কৃষকরা যাতে হাইব্রিড বীজ উৎপাদন করতে পারে সে লক্ষ্যে তিনি কাজ করছেন।

 

আমিনুল ইসলাম

গ্রাফিক্স ডিজাইনার

শখের বশে মোশন গ্রাফিক্স চর্চা শুরু করেন আমিনুল ইসলাম। সেই শখ তাকে ২০১৬ সালে বিশ্বের ৫২ দেশের ১ হাজার প্রতিযোগীকে টপকে প্রথম করে। কাজের যাচাই-বাছাই শেষে সৃজনশীলতা, নতুনত্ব ও ভিন্নধর্মিতার জন্য আমিনুলকে এ সম্মান দেয় আন্তর্জাতিক ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডে মাল্টিমিডিয়া শাখা। গ্রাফিক্স ডিজাইন শাখার অন্তর্ভুক্ত মাল্টিমিডিয়া বা ব্রডকাস্ট ডিজাইনে সোনা জিতেছেন তিনি। সময় টিভির ‘খেলা যোগে’ প্রোগ্রামের গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য তাকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। আইডিএর বিচারকেরা চলতি বছর লস অ্যাঞ্জেলসে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবে। একই সঙ্গে তাদের কাজের প্রতিকৃতি দিয়ে বানানো ম্যাগাজিন প্রদান করবে। আমিনুল বর্তমানে একটি বেসরকারি টিভির সিনিয়র গ্রাফিক্স ডিজাইনার পদে কর্মরত। তরুণ এ গ্রাফিক্স ডিজাইনার স্বপ্ন দেখেন, ভবিষ্যতে আমাদের দেশ যেন গ্রাফিক্স ডিজাইন সরবরাহ করে।

 

ড. শফিকুল ইসলাম

প্রিন্স সুলতান জয়ী

স্যাটেলাইট ছবি ব্যবহার করে কলেরার প্রাদুর্ভাবের ভবিষ্যদ্বাণী করার মডেল উদ্ভাবন করেছেন ড. শফিকুল ইসলাম। এর জন্য তিনি ২০১৬ সালের সপ্তম প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ফর ওয়াটার (পিএসআইপিডব্লিউ) পেয়েছেন। এ ছাড়াও বিজ্ঞানজগতে তিনি অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। বর্তমানে ড. শফিকুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস ইউনিভার্সিটির নির্মাণ ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক। তিনি পানি কূটনীতি (ওয়াটার ডিপ্লোমেসি) প্রোগ্রামের পরিচালকের দায়িত্বে আছেন। তার গবেষণার মধ্যে রয়েছে পানি গবেষণা, পানি প্রকৌশল, পানি কূটনীতি, বন্যা পূর্বাভাস, পানিনীতি পরিকল্পনা ও ভূ-প্রকৃতিবিদ্যা। পানিবিষয়ক ইন্টারডিসিপ্লিনারি গবেষণার জন্য তিনি পৃথিবী বিখ্যাত। এ ছাড়াও ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি উন্নয়ন পরিকল্পনাতে পরামর্শক হিসেবে যুক্ত।

 

তানজিনা নওশিন

এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ পুরস্কার

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডার মেয়ে তানজিনা নওশিন গ্লোবাল ভিডিও কম্পিটিশনে ‘এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ’ পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন। তার সঙ্গে একই দেশের মেয়ে রুথ অরুণাচলম যৌথভাবে বিজয়ী হয়েছেন। ৬০টিরও বেশি দেশের প্রায় ৪০০ প্রতিযোগীকে পরাজিত করে তানজিনা ও রুথ বিজয়ী হন। এ প্রতিযোগিতার আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন ফাইন্যান্সিং গ্লোবাল এডুকেশন অপরচুনিটি, যা এডুকেশন কমিশন হিসেবে পরিচিত। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনের ফাঁকে গত ১৮ সেপ্টেম্বর এ পুরস্কার বিতরণের আয়োজন করা হয়। বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী তানজিনা ও রুথের নাম ঘোষণা দেন। গ্লোবাল এডুকেশন বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ও এডুকেশন কমিশনের চেয়ারম্যান গর্ডন ব্রাউন বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

 

ডা. শেখ মোহাম্মদ ফজলে আকবর ও ডা. মামুন-আল-মাহতাব

হেপাটাইটিস-বি এর ওষুধ আবিষ্কারক

প্র্রতিনিয়তই বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের প্রতিভার সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে। এবার সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের দুই চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডা. শেখ মোহাম্মদ ফজলে আকবর ও অধ্যাপক ডা. মামুন-আল-মাহতাব যোগ করলেন ‘হেপাটাইটিস বি’ চিকিৎসায় বিস্ময়কর সাফল্য। এর ফলে ‘হেপাটাইটিস বি’র কারণে আর কাউকে মৃত্যুবরণ করতে হবে না। বর্তমান বিশ্বে পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ কখনো না কখনো হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বাংলাদেশে ক্রনিক ‘হেপাটাইসিস বি’ রোগীদের চিকিৎসায় ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি প্রয়োগের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালে ১৮ জন রোগীর ওপর ‘ন্যাসভ্যাক’র ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ফেজ-১ ও ফেজ-২ পরিচালিত হয়। এ ট্রায়ালের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ছিলেন ডা. মাহতাব আর কো-প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ও আন্তর্জাতিক কোলাবরেটর ছিলেন ডা. আকবর। এতে ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং বর্তমানে ‘হেপাটাইটিস বি’র চিকিৎসায় ব্যবহৃত অন্য সব ওষুধের তুলনায় অধিকতর নিরাপদ হিসেবে প্রমাণিত হয়। ট্রায়ালে দেখা যায়, ‘ন্যাসভ্যাক’ ব্যবহারে শতকরা ৫০ শতাংশ ক্রনিক রোগীর রক্ত থেকে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভাইরাস সম্পূর্ণ নির্মূল হয়েছে এবং শতকরা ১০০ ভাগ রোগীর লিভারের প্রদাহ পুরোপুরি ভালো হয়েছে। নতুন উদ্ভাবিত এই ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি হেপাটাইটিস বি জনিত রোগের চিকিৎসায় বিস্ময়কর আবিষ্কার। যা ইতিমধ্যে নতুন এই ওষুধ নিয়ে বেশ কয়েকটি দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও ওষুধ কোম্পানি আগ্রহ দেখিয়েছে। বিশ্বের বেশকিছু দেশে মাল্টি-সেন্টার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। এ ছাড়াও একটি ফরাসি ওষুধ কোম্পানি ইউরোপের বাজারের জন্য এই ওষুধের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

 

হাদিছা আক্তার

রোমে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় জয়

বড়দের পাশাপাশি ছোটরাও বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল করছে বাংলাদেশের মুখ। বিশ্বের ১৪টি দেশের শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ‘গ্লোবাল চিলড্রেন ডিজাইন কম্পিটিশন’-এ বাংলাদেশের মেয়ে হাদিছা জিতেছে পুরস্কার। এ প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল, ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব আমাদেরই হাতে। হাদিছা বরগুনার পাথরঘাটার পূর্ব কালীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। পরে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠানে হাদিছা ও স্কুলকে পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারের মধ্যে ছিল, সার্টিফিকেট, ১০০ ডলার সমমূল্যের নগদ অর্থ, স্কুলের জন্য ২০০ ডলার, বাঁধাই করা ছবি ও বিশ্ব খাদ্য সংস্থার একটি শুভেচ্ছা স্মারক। অভাব-অনটনে তার যত না পাওয়া আছে সেগুলোর ছবি এঁকে নিজেকে উপহার দেয় সে। তার খুব ইচ্ছা টেলিভিশন দেখার। তাই রং-পেনসিলে আঁকা টেলিভিশনের দিকে সে তাকিয়ে থাকে। এভাবেই তার টিভি দেখা। এই হাদিছা এখন ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন শিল্পী।

 

সাইফ সাইফুল্লাহ

স্মার্টবাড়ি নির্মাণ

তথ্যপ্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রয়েছে বাংলাদেশিদেরও। জার্মানি প্রবাসী বাংলাদেশি সাইফ সাইফুল্লাহ অ্যাপলম্বটেকবিডি ইন্টারনেট ব্যবহার করে স্মার্টবাড়ি তৈরির কাজ করছে। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে তথ্যপ্রযুক্তি মেলায় অংশ নিয়ে পাচ্ছেন ভূয়সী প্রশংসা। সাতক্ষীরায় জন্ম নেওয়া সাইফ সাইফুল্লাহ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করেন। অনেক সময় বাসা থেকে বের হওয়ার আগে লাইট, ফ্যান অফ করতে ভুলে যান অনেকে। বাসায় কেউ নেই যে অফ করবে। অথচ সাইফুল্লাহ আবিষ্কার স্মার্টফোনের সাহায্যে বাড়ির লাইট, ফ্যান, এসি, পর্দা, হিটার অন/অফ করার প্রযুক্তি আমাদের হাতের সামনে এনে দিয়েছে। একটি লাইট থেকে ২৫৬ ধরনের রঙের আলো পাওয়া, ১২ ওয়াটের একটি এলইডি লাইটকে প্রয়োজনের সময় আলো কমিয়ে ব্যবহার, বাড়ির ছাদের ট্যাঙ্ক পূর্ণ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোটর অফ করার প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন।

 

শুভ রায়

কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কারক

বাঙালি বিজ্ঞানী শুভ রায় কিডনি রোগীদের জন্য নিয়ে এসেছেন শুভ বার্তা। তিনি কৃত্রিম কিডনি তৈরি করে চারদিকে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। আকারে হাতের মুঠোর সমান এবং তুলনামূলক অনেক কম খরচে পাওয়া যাবে কৃত্রিম এই কিডনি। ২০১৯-এর মধ্যেই বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে কৃত্রিম কিডনির। শুভ রায় বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হিসেবে আছেন। আমেরিকায় তৈরি এই যন্ত্র আপাতত সেদেশের কয়েক হাজার রোগীর দেহে পরীক্ষামূলকভাবে বসানো হয়েছে। শারীরিক সুরক্ষা ও সর্বাঙ্গীণ সাফল্যের পরীক্ষায় টিকে গেলে বাজারে ছাড়ার অনুমতি দেবে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক এফডিএ। এই কিডনি স্বাভাবিক কিডনির মতো রক্ত শোধন করা ছাড়াও হরমোন উৎপাদন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে। সাধারণ হিমোডায়ালিসিস প্রক্রিয়ার মতো রক্ত থেকে বিষাক্ত বর্জ্য বাদ দিতে সক্ষম।

 

আনিকা নূর

নাসা জয়ী

মাত্র চার বছর আগে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে পাড়ি জমান আমেরিকায়। সেখানে পড়ছেন ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোয় বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে। এরই মধ্যে পৌঁছে গেছেন পৃথিবীর সেরা মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা পর্যন্ত। কাজের সুবাদে আনিকা নূর একটি রকেটে মহাকাশে পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের পতাকা। একদিন ভার্সিটির নিউজ বোর্ডে দেখলেন নাসার বিজ্ঞপ্তি। একটি প্রজেক্ট বানাতে হবে যেটা মহাকাশে যাবে। এই কাজে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন আনিকা নূর। নাসার বিগত কয়েক বছরের কাজ পর্যবেক্ষণ করে তিনি প্রস্তাব দিলেন ফটোসিনথেসিস করে, এমন কিছু নিয়ে তার টিম এক্সপেরিমেন্ট করতে চায়। যে কিনা মহাকাশে ১০০% টিকে থাকার যোগ্যতা রাখে। নাসা রাজি হয়ে বড় একটি ফান্ড দিল। কলেজ থেকেও অনুমতি মিলে গেল ল্যাবরেটরিতে কাজ করার। শুরু হলো আনিকার নাসা জয়ের গল্পগাথা যাত্রা।

 

জিসান হাওলাদার

জ্বালানি সাশ্রয়ী মোটরযান উদ্ভাবন

আর্থিক দৈন্য দমিয়ে রাখতে পারেনি তরুণ উদ্ভাবক জিসান হাওলাদারকে। বরিশাল টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে অটোমোবাইল বিষয়ে এইচএসসি কোর্স সম্পন্ন করা জিসান জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব মোটরযান উদ্ভাবন করে দেশজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। জিসান হাওলাদারের উদ্ভাবিত জ্বালানি সাশ্রয়ী দুটি মোটরযান কয়েকদিন আগে জাতীয় কার্ড ডিজাইন অ্যান্ড ফুয়েল এফিসিয়েন্ট কম্পিটিশনে দুটি ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। মেলায় তার উদ্ভাবিত পরিবেশবান্ধব ও জ্বালানি সাশ্রয়ী প্রথম মোটরযান এক লিটার পেট্রলে ১৪৫ কিলোমিটার এবং দ্বিতীয়টি ১৪০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন চালিত ১২০ সিসি মোটরযানের চেসিস তৈরি করা হয়েছে এসএস পাইপ দিয়ে। এ ছাড়া মূল বডিতে দেওয়া হয়েছে স্টিল শিট। ৬০ কিলোমিটার গতি সম্পন্ন মোটরযানে চালকসহ ছয়জন বসতে পারবেন। তবে আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা মোটরযানে দেওয়া হয়েছে দুটি করে আসন। জিসানের উদ্ভাবিত মোটরযান কোনো প্রকার উচ্চ শব্দ ছাড়াই মাত্র ১ লিটার পেট্রল বা অকটেনে ১২০ কিলোমিটার পথ চলতে পারবে। জাপানের সাহায্য সংস্থা জাইকার উদ্যোগে নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আয়োজিত মেলায় বুয়েট, রুয়েট, এমআইএসটি, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রথম সারির কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণ শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবিত মোটরযান এ মেলায় প্রদর্শন করা হয়। প্রতিযোগিতার চার ক্যাটাগরিতে জিসানের উদ্ভাবিত চার চাকার মোটরযানটি সর্বোপরি চ্যাম্পিয়ন হয়। তিন চাকার অপর যানটি সবচেয়ে কম জ্বালানি ব্যবহার করে বেশি পথ অতিক্রম করায় সেটিও প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা