শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মার্চ, ২০১৭

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশ

তানিয়া জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশ

বিশ্বজুড়ে এগিয়ে চলা বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মানুষগুলো সব সময়ই আপামর জনসাধারণের অনুপ্রেরণার উৎস। আসছে ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রকমারির এই বিশেষ আয়োজন। কোটি মানুষের দৈনিকে উল্লেখযোগ্য গর্ব করার মতো মানুষগুলোকে তুলে ধরাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। আজ ছাপা হলো পুরস্কার, আবিষ্কার আর সৃজনশীল অবদান রাখা কীর্তিমানদের গল্প। আগামী সংখ্যা শনিবারের সকাল ট্যাবলয়েডে পাবেন বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের বাকি মুখগুলো।

 

মুহাম্মদ আশরাফুল আলম

ইলেকট্রিক সেন্সর আবিষ্কার

নতুন একটি ‘ইলেকট্রিক সেন্সর’ উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানী মুহাম্মদ আশরাফুল আলম। সহযোগী হিসেবে ছিলেন আইদা ইব্রাহিম ও জয় এন গুপ্তা। খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে তাদের এই সেন্সর যুগান্তকারী এক আবিষ্কার। উদ্ভাবিত সেন্সর দিয়ে কয়েক মিনিটের মধ্যেই জীবিত ও মৃত ব্যাকটেরিয়ার কোষ শনাক্ত করা যাবে। ফলে রোগ নির্ণয় হবে আগের চেয়ে অনেক বেশি নির্ভুল। একই সঙ্গে সব ধরনের খাবারের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে পুরোপুরিভাবে। ব্যাকটেরিয়া কালচার করার জন্য সনাতন পদ্ধতিতে বেশ সময় লাগে। সেটিকেই চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেওয়া হয়েছিল এ গবেষণার আগে। অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কীভাবে আরও নির্ভুল করা যায় তা নিয়ে অনেকেই বহুদিন ধরে কাজ করে আসছিলেন। এ ইলেকট্রিক সেন্সরটি সেই কাজগুলোর একটি ভালো উত্তর হতে যাচ্ছে। শতাধিক ইলেকট্রিক সেন্সর থাকছে একটি ইলেকট্রিকে চিপে। প্রতিটি সেন্সর বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার পরিচয় আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে। ব্যাকটেরিয়া নির্দিষ্টকরণে এ ধরনের সেন্সরের ওপর ভরসা রাখছেন গবেষকরা। তাদের ভাষায় একেবারেই সুনির্দিষ্টভাবে ব্যাকটেরিয়াকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে তাদের ইলেকট্রিক সেন্সর। এরই মধ্যে এটি প্রমাণিত হয়েছে, ইলেকট্রিক সেন্সর মৃত এবং জীবিত ব্যাকটেরিয়াকে শতভাগ নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করে আলাদা করতে পারছে। এর পরের ধাপে ব্যাকটেরিয়ার জীবনকাল কতটুকু রয়েছে সেটি নির্ণয় করার জন্য তাদের আবিষ্কারের কাজ চলছে।

 

ড. আবেদ চৌধুরী

জিন বিজ্ঞানী

ড. আবেদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এক জিন বিজ্ঞানী। জন্ম বাংলাদেশের মৌলভীবাজারে। যুক্তরাষ্ট্রে কৃষি বিষয়ে উচ্চশিক্ষা শেষে চাকরি নিয়ে পাড়ি জমিয়ে ছিলেন দ্বীপ মহাদেশ অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার জাতীয় গবেষণা সংস্থার প্রধান ধান-বিজ্ঞানী হিসেবে ধানের জিন নিয়ে গবেষণা করে কাটিয়ে দিয়েছেন জীবনের ২০টি বছর। এ পর্যন্ত তিনি ৩০০ রকমের নতুন ধান আবিষ্কার করেছেন ড. আবেদ চৌধুরী। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে উচ্চ ফলনশীল ধান উৎপাদন ও ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ে গবেষণা করছেন। পৃথিবীর প্রথম সারির জীববিজ্ঞান গবেষকদের একজন তিনি। কৃষকদের হাইব্রিড পদ্ধতি শিখিয়ে দেন যাতে তারা বেশি উৎপাদন করতে পারেন। পাশপাশি সনাতন বীজ সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকেও টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। যাতে একাধিক উপায়ে সংরক্ষণ পদ্ধতি বীজের শর্ত ঠিক রাখে। কৃষকরা যাতে হাইব্রিড বীজ উৎপাদন করতে পারে সে লক্ষ্যে তিনি কাজ করছেন।

 

আমিনুল ইসলাম

গ্রাফিক্স ডিজাইনার

শখের বশে মোশন গ্রাফিক্স চর্চা শুরু করেন আমিনুল ইসলাম। সেই শখ তাকে ২০১৬ সালে বিশ্বের ৫২ দেশের ১ হাজার প্রতিযোগীকে টপকে প্রথম করে। কাজের যাচাই-বাছাই শেষে সৃজনশীলতা, নতুনত্ব ও ভিন্নধর্মিতার জন্য আমিনুলকে এ সম্মান দেয় আন্তর্জাতিক ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডে মাল্টিমিডিয়া শাখা। গ্রাফিক্স ডিজাইন শাখার অন্তর্ভুক্ত মাল্টিমিডিয়া বা ব্রডকাস্ট ডিজাইনে সোনা জিতেছেন তিনি। সময় টিভির ‘খেলা যোগে’ প্রোগ্রামের গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য তাকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। আইডিএর বিচারকেরা চলতি বছর লস অ্যাঞ্জেলসে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবে। একই সঙ্গে তাদের কাজের প্রতিকৃতি দিয়ে বানানো ম্যাগাজিন প্রদান করবে। আমিনুল বর্তমানে একটি বেসরকারি টিভির সিনিয়র গ্রাফিক্স ডিজাইনার পদে কর্মরত। তরুণ এ গ্রাফিক্স ডিজাইনার স্বপ্ন দেখেন, ভবিষ্যতে আমাদের দেশ যেন গ্রাফিক্স ডিজাইন সরবরাহ করে।

 

ড. শফিকুল ইসলাম

প্রিন্স সুলতান জয়ী

স্যাটেলাইট ছবি ব্যবহার করে কলেরার প্রাদুর্ভাবের ভবিষ্যদ্বাণী করার মডেল উদ্ভাবন করেছেন ড. শফিকুল ইসলাম। এর জন্য তিনি ২০১৬ সালের সপ্তম প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ফর ওয়াটার (পিএসআইপিডব্লিউ) পেয়েছেন। এ ছাড়াও বিজ্ঞানজগতে তিনি অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। বর্তমানে ড. শফিকুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস ইউনিভার্সিটির নির্মাণ ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক। তিনি পানি কূটনীতি (ওয়াটার ডিপ্লোমেসি) প্রোগ্রামের পরিচালকের দায়িত্বে আছেন। তার গবেষণার মধ্যে রয়েছে পানি গবেষণা, পানি প্রকৌশল, পানি কূটনীতি, বন্যা পূর্বাভাস, পানিনীতি পরিকল্পনা ও ভূ-প্রকৃতিবিদ্যা। পানিবিষয়ক ইন্টারডিসিপ্লিনারি গবেষণার জন্য তিনি পৃথিবী বিখ্যাত। এ ছাড়াও ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি উন্নয়ন পরিকল্পনাতে পরামর্শক হিসেবে যুক্ত।

 

তানজিনা নওশিন

এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ পুরস্কার

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডার মেয়ে তানজিনা নওশিন গ্লোবাল ভিডিও কম্পিটিশনে ‘এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ’ পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন। তার সঙ্গে একই দেশের মেয়ে রুথ অরুণাচলম যৌথভাবে বিজয়ী হয়েছেন। ৬০টিরও বেশি দেশের প্রায় ৪০০ প্রতিযোগীকে পরাজিত করে তানজিনা ও রুথ বিজয়ী হন। এ প্রতিযোগিতার আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন ফাইন্যান্সিং গ্লোবাল এডুকেশন অপরচুনিটি, যা এডুকেশন কমিশন হিসেবে পরিচিত। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনের ফাঁকে গত ১৮ সেপ্টেম্বর এ পুরস্কার বিতরণের আয়োজন করা হয়। বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী তানজিনা ও রুথের নাম ঘোষণা দেন। গ্লোবাল এডুকেশন বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ও এডুকেশন কমিশনের চেয়ারম্যান গর্ডন ব্রাউন বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

 

ডা. শেখ মোহাম্মদ ফজলে আকবর ও ডা. মামুন-আল-মাহতাব

হেপাটাইটিস-বি এর ওষুধ আবিষ্কারক

প্র্রতিনিয়তই বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের প্রতিভার সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে। এবার সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের দুই চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডা. শেখ মোহাম্মদ ফজলে আকবর ও অধ্যাপক ডা. মামুন-আল-মাহতাব যোগ করলেন ‘হেপাটাইটিস বি’ চিকিৎসায় বিস্ময়কর সাফল্য। এর ফলে ‘হেপাটাইটিস বি’র কারণে আর কাউকে মৃত্যুবরণ করতে হবে না। বর্তমান বিশ্বে পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ কখনো না কখনো হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বাংলাদেশে ক্রনিক ‘হেপাটাইসিস বি’ রোগীদের চিকিৎসায় ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি প্রয়োগের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালে ১৮ জন রোগীর ওপর ‘ন্যাসভ্যাক’র ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ফেজ-১ ও ফেজ-২ পরিচালিত হয়। এ ট্রায়ালের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ছিলেন ডা. মাহতাব আর কো-প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ও আন্তর্জাতিক কোলাবরেটর ছিলেন ডা. আকবর। এতে ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং বর্তমানে ‘হেপাটাইটিস বি’র চিকিৎসায় ব্যবহৃত অন্য সব ওষুধের তুলনায় অধিকতর নিরাপদ হিসেবে প্রমাণিত হয়। ট্রায়ালে দেখা যায়, ‘ন্যাসভ্যাক’ ব্যবহারে শতকরা ৫০ শতাংশ ক্রনিক রোগীর রক্ত থেকে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভাইরাস সম্পূর্ণ নির্মূল হয়েছে এবং শতকরা ১০০ ভাগ রোগীর লিভারের প্রদাহ পুরোপুরি ভালো হয়েছে। নতুন উদ্ভাবিত এই ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি হেপাটাইটিস বি জনিত রোগের চিকিৎসায় বিস্ময়কর আবিষ্কার। যা ইতিমধ্যে নতুন এই ওষুধ নিয়ে বেশ কয়েকটি দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও ওষুধ কোম্পানি আগ্রহ দেখিয়েছে। বিশ্বের বেশকিছু দেশে মাল্টি-সেন্টার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। এ ছাড়াও একটি ফরাসি ওষুধ কোম্পানি ইউরোপের বাজারের জন্য এই ওষুধের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

 

হাদিছা আক্তার

রোমে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় জয়

বড়দের পাশাপাশি ছোটরাও বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল করছে বাংলাদেশের মুখ। বিশ্বের ১৪টি দেশের শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ‘গ্লোবাল চিলড্রেন ডিজাইন কম্পিটিশন’-এ বাংলাদেশের মেয়ে হাদিছা জিতেছে পুরস্কার। এ প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল, ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব আমাদেরই হাতে। হাদিছা বরগুনার পাথরঘাটার পূর্ব কালীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। পরে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠানে হাদিছা ও স্কুলকে পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারের মধ্যে ছিল, সার্টিফিকেট, ১০০ ডলার সমমূল্যের নগদ অর্থ, স্কুলের জন্য ২০০ ডলার, বাঁধাই করা ছবি ও বিশ্ব খাদ্য সংস্থার একটি শুভেচ্ছা স্মারক। অভাব-অনটনে তার যত না পাওয়া আছে সেগুলোর ছবি এঁকে নিজেকে উপহার দেয় সে। তার খুব ইচ্ছা টেলিভিশন দেখার। তাই রং-পেনসিলে আঁকা টেলিভিশনের দিকে সে তাকিয়ে থাকে। এভাবেই তার টিভি দেখা। এই হাদিছা এখন ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন শিল্পী।

 

সাইফ সাইফুল্লাহ

স্মার্টবাড়ি নির্মাণ

তথ্যপ্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রয়েছে বাংলাদেশিদেরও। জার্মানি প্রবাসী বাংলাদেশি সাইফ সাইফুল্লাহ অ্যাপলম্বটেকবিডি ইন্টারনেট ব্যবহার করে স্মার্টবাড়ি তৈরির কাজ করছে। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে তথ্যপ্রযুক্তি মেলায় অংশ নিয়ে পাচ্ছেন ভূয়সী প্রশংসা। সাতক্ষীরায় জন্ম নেওয়া সাইফ সাইফুল্লাহ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করেন। অনেক সময় বাসা থেকে বের হওয়ার আগে লাইট, ফ্যান অফ করতে ভুলে যান অনেকে। বাসায় কেউ নেই যে অফ করবে। অথচ সাইফুল্লাহ আবিষ্কার স্মার্টফোনের সাহায্যে বাড়ির লাইট, ফ্যান, এসি, পর্দা, হিটার অন/অফ করার প্রযুক্তি আমাদের হাতের সামনে এনে দিয়েছে। একটি লাইট থেকে ২৫৬ ধরনের রঙের আলো পাওয়া, ১২ ওয়াটের একটি এলইডি লাইটকে প্রয়োজনের সময় আলো কমিয়ে ব্যবহার, বাড়ির ছাদের ট্যাঙ্ক পূর্ণ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোটর অফ করার প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন।

 

শুভ রায়

কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কারক

বাঙালি বিজ্ঞানী শুভ রায় কিডনি রোগীদের জন্য নিয়ে এসেছেন শুভ বার্তা। তিনি কৃত্রিম কিডনি তৈরি করে চারদিকে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। আকারে হাতের মুঠোর সমান এবং তুলনামূলক অনেক কম খরচে পাওয়া যাবে কৃত্রিম এই কিডনি। ২০১৯-এর মধ্যেই বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে কৃত্রিম কিডনির। শুভ রায় বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হিসেবে আছেন। আমেরিকায় তৈরি এই যন্ত্র আপাতত সেদেশের কয়েক হাজার রোগীর দেহে পরীক্ষামূলকভাবে বসানো হয়েছে। শারীরিক সুরক্ষা ও সর্বাঙ্গীণ সাফল্যের পরীক্ষায় টিকে গেলে বাজারে ছাড়ার অনুমতি দেবে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক এফডিএ। এই কিডনি স্বাভাবিক কিডনির মতো রক্ত শোধন করা ছাড়াও হরমোন উৎপাদন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে। সাধারণ হিমোডায়ালিসিস প্রক্রিয়ার মতো রক্ত থেকে বিষাক্ত বর্জ্য বাদ দিতে সক্ষম।

 

আনিকা নূর

নাসা জয়ী

মাত্র চার বছর আগে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে পাড়ি জমান আমেরিকায়। সেখানে পড়ছেন ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোয় বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে। এরই মধ্যে পৌঁছে গেছেন পৃথিবীর সেরা মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা পর্যন্ত। কাজের সুবাদে আনিকা নূর একটি রকেটে মহাকাশে পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের পতাকা। একদিন ভার্সিটির নিউজ বোর্ডে দেখলেন নাসার বিজ্ঞপ্তি। একটি প্রজেক্ট বানাতে হবে যেটা মহাকাশে যাবে। এই কাজে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন আনিকা নূর। নাসার বিগত কয়েক বছরের কাজ পর্যবেক্ষণ করে তিনি প্রস্তাব দিলেন ফটোসিনথেসিস করে, এমন কিছু নিয়ে তার টিম এক্সপেরিমেন্ট করতে চায়। যে কিনা মহাকাশে ১০০% টিকে থাকার যোগ্যতা রাখে। নাসা রাজি হয়ে বড় একটি ফান্ড দিল। কলেজ থেকেও অনুমতি মিলে গেল ল্যাবরেটরিতে কাজ করার। শুরু হলো আনিকার নাসা জয়ের গল্পগাথা যাত্রা।

 

জিসান হাওলাদার

জ্বালানি সাশ্রয়ী মোটরযান উদ্ভাবন

আর্থিক দৈন্য দমিয়ে রাখতে পারেনি তরুণ উদ্ভাবক জিসান হাওলাদারকে। বরিশাল টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে অটোমোবাইল বিষয়ে এইচএসসি কোর্স সম্পন্ন করা জিসান জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব মোটরযান উদ্ভাবন করে দেশজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। জিসান হাওলাদারের উদ্ভাবিত জ্বালানি সাশ্রয়ী দুটি মোটরযান কয়েকদিন আগে জাতীয় কার্ড ডিজাইন অ্যান্ড ফুয়েল এফিসিয়েন্ট কম্পিটিশনে দুটি ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। মেলায় তার উদ্ভাবিত পরিবেশবান্ধব ও জ্বালানি সাশ্রয়ী প্রথম মোটরযান এক লিটার পেট্রলে ১৪৫ কিলোমিটার এবং দ্বিতীয়টি ১৪০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন চালিত ১২০ সিসি মোটরযানের চেসিস তৈরি করা হয়েছে এসএস পাইপ দিয়ে। এ ছাড়া মূল বডিতে দেওয়া হয়েছে স্টিল শিট। ৬০ কিলোমিটার গতি সম্পন্ন মোটরযানে চালকসহ ছয়জন বসতে পারবেন। তবে আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা মোটরযানে দেওয়া হয়েছে দুটি করে আসন। জিসানের উদ্ভাবিত মোটরযান কোনো প্রকার উচ্চ শব্দ ছাড়াই মাত্র ১ লিটার পেট্রল বা অকটেনে ১২০ কিলোমিটার পথ চলতে পারবে। জাপানের সাহায্য সংস্থা জাইকার উদ্যোগে নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আয়োজিত মেলায় বুয়েট, রুয়েট, এমআইএসটি, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রথম সারির কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণ শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবিত মোটরযান এ মেলায় প্রদর্শন করা হয়। প্রতিযোগিতার চার ক্যাটাগরিতে জিসানের উদ্ভাবিত চার চাকার মোটরযানটি সর্বোপরি চ্যাম্পিয়ন হয়। তিন চাকার অপর যানটি সবচেয়ে কম জ্বালানি ব্যবহার করে বেশি পথ অতিক্রম করায় সেটিও প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা