শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মার্চ, ২০১৭

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশ

তানিয়া জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশ

বিশ্বজুড়ে এগিয়ে চলা বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মানুষগুলো সব সময়ই আপামর জনসাধারণের অনুপ্রেরণার উৎস। আসছে ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রকমারির এই বিশেষ আয়োজন। কোটি মানুষের দৈনিকে উল্লেখযোগ্য গর্ব করার মতো মানুষগুলোকে তুলে ধরাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। আজ ছাপা হলো পুরস্কার, আবিষ্কার আর সৃজনশীল অবদান রাখা কীর্তিমানদের গল্প। আগামী সংখ্যা শনিবারের সকাল ট্যাবলয়েডে পাবেন বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের বাকি মুখগুলো।

 

মুহাম্মদ আশরাফুল আলম

ইলেকট্রিক সেন্সর আবিষ্কার

নতুন একটি ‘ইলেকট্রিক সেন্সর’ উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানী মুহাম্মদ আশরাফুল আলম। সহযোগী হিসেবে ছিলেন আইদা ইব্রাহিম ও জয় এন গুপ্তা। খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে তাদের এই সেন্সর যুগান্তকারী এক আবিষ্কার। উদ্ভাবিত সেন্সর দিয়ে কয়েক মিনিটের মধ্যেই জীবিত ও মৃত ব্যাকটেরিয়ার কোষ শনাক্ত করা যাবে। ফলে রোগ নির্ণয় হবে আগের চেয়ে অনেক বেশি নির্ভুল। একই সঙ্গে সব ধরনের খাবারের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে পুরোপুরিভাবে। ব্যাকটেরিয়া কালচার করার জন্য সনাতন পদ্ধতিতে বেশ সময় লাগে। সেটিকেই চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেওয়া হয়েছিল এ গবেষণার আগে। অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কীভাবে আরও নির্ভুল করা যায় তা নিয়ে অনেকেই বহুদিন ধরে কাজ করে আসছিলেন। এ ইলেকট্রিক সেন্সরটি সেই কাজগুলোর একটি ভালো উত্তর হতে যাচ্ছে। শতাধিক ইলেকট্রিক সেন্সর থাকছে একটি ইলেকট্রিকে চিপে। প্রতিটি সেন্সর বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার পরিচয় আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে। ব্যাকটেরিয়া নির্দিষ্টকরণে এ ধরনের সেন্সরের ওপর ভরসা রাখছেন গবেষকরা। তাদের ভাষায় একেবারেই সুনির্দিষ্টভাবে ব্যাকটেরিয়াকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে তাদের ইলেকট্রিক সেন্সর। এরই মধ্যে এটি প্রমাণিত হয়েছে, ইলেকট্রিক সেন্সর মৃত এবং জীবিত ব্যাকটেরিয়াকে শতভাগ নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করে আলাদা করতে পারছে। এর পরের ধাপে ব্যাকটেরিয়ার জীবনকাল কতটুকু রয়েছে সেটি নির্ণয় করার জন্য তাদের আবিষ্কারের কাজ চলছে।

 

ড. আবেদ চৌধুরী

জিন বিজ্ঞানী

ড. আবেদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এক জিন বিজ্ঞানী। জন্ম বাংলাদেশের মৌলভীবাজারে। যুক্তরাষ্ট্রে কৃষি বিষয়ে উচ্চশিক্ষা শেষে চাকরি নিয়ে পাড়ি জমিয়ে ছিলেন দ্বীপ মহাদেশ অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার জাতীয় গবেষণা সংস্থার প্রধান ধান-বিজ্ঞানী হিসেবে ধানের জিন নিয়ে গবেষণা করে কাটিয়ে দিয়েছেন জীবনের ২০টি বছর। এ পর্যন্ত তিনি ৩০০ রকমের নতুন ধান আবিষ্কার করেছেন ড. আবেদ চৌধুরী। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে উচ্চ ফলনশীল ধান উৎপাদন ও ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ে গবেষণা করছেন। পৃথিবীর প্রথম সারির জীববিজ্ঞান গবেষকদের একজন তিনি। কৃষকদের হাইব্রিড পদ্ধতি শিখিয়ে দেন যাতে তারা বেশি উৎপাদন করতে পারেন। পাশপাশি সনাতন বীজ সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকেও টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। যাতে একাধিক উপায়ে সংরক্ষণ পদ্ধতি বীজের শর্ত ঠিক রাখে। কৃষকরা যাতে হাইব্রিড বীজ উৎপাদন করতে পারে সে লক্ষ্যে তিনি কাজ করছেন।

 

আমিনুল ইসলাম

গ্রাফিক্স ডিজাইনার

শখের বশে মোশন গ্রাফিক্স চর্চা শুরু করেন আমিনুল ইসলাম। সেই শখ তাকে ২০১৬ সালে বিশ্বের ৫২ দেশের ১ হাজার প্রতিযোগীকে টপকে প্রথম করে। কাজের যাচাই-বাছাই শেষে সৃজনশীলতা, নতুনত্ব ও ভিন্নধর্মিতার জন্য আমিনুলকে এ সম্মান দেয় আন্তর্জাতিক ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডে মাল্টিমিডিয়া শাখা। গ্রাফিক্স ডিজাইন শাখার অন্তর্ভুক্ত মাল্টিমিডিয়া বা ব্রডকাস্ট ডিজাইনে সোনা জিতেছেন তিনি। সময় টিভির ‘খেলা যোগে’ প্রোগ্রামের গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য তাকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। আইডিএর বিচারকেরা চলতি বছর লস অ্যাঞ্জেলসে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবে। একই সঙ্গে তাদের কাজের প্রতিকৃতি দিয়ে বানানো ম্যাগাজিন প্রদান করবে। আমিনুল বর্তমানে একটি বেসরকারি টিভির সিনিয়র গ্রাফিক্স ডিজাইনার পদে কর্মরত। তরুণ এ গ্রাফিক্স ডিজাইনার স্বপ্ন দেখেন, ভবিষ্যতে আমাদের দেশ যেন গ্রাফিক্স ডিজাইন সরবরাহ করে।

 

ড. শফিকুল ইসলাম

প্রিন্স সুলতান জয়ী

স্যাটেলাইট ছবি ব্যবহার করে কলেরার প্রাদুর্ভাবের ভবিষ্যদ্বাণী করার মডেল উদ্ভাবন করেছেন ড. শফিকুল ইসলাম। এর জন্য তিনি ২০১৬ সালের সপ্তম প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ফর ওয়াটার (পিএসআইপিডব্লিউ) পেয়েছেন। এ ছাড়াও বিজ্ঞানজগতে তিনি অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। বর্তমানে ড. শফিকুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস ইউনিভার্সিটির নির্মাণ ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক। তিনি পানি কূটনীতি (ওয়াটার ডিপ্লোমেসি) প্রোগ্রামের পরিচালকের দায়িত্বে আছেন। তার গবেষণার মধ্যে রয়েছে পানি গবেষণা, পানি প্রকৌশল, পানি কূটনীতি, বন্যা পূর্বাভাস, পানিনীতি পরিকল্পনা ও ভূ-প্রকৃতিবিদ্যা। পানিবিষয়ক ইন্টারডিসিপ্লিনারি গবেষণার জন্য তিনি পৃথিবী বিখ্যাত। এ ছাড়াও ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি উন্নয়ন পরিকল্পনাতে পরামর্শক হিসেবে যুক্ত।

 

তানজিনা নওশিন

এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ পুরস্কার

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডার মেয়ে তানজিনা নওশিন গ্লোবাল ভিডিও কম্পিটিশনে ‘এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ’ পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন। তার সঙ্গে একই দেশের মেয়ে রুথ অরুণাচলম যৌথভাবে বিজয়ী হয়েছেন। ৬০টিরও বেশি দেশের প্রায় ৪০০ প্রতিযোগীকে পরাজিত করে তানজিনা ও রুথ বিজয়ী হন। এ প্রতিযোগিতার আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন ফাইন্যান্সিং গ্লোবাল এডুকেশন অপরচুনিটি, যা এডুকেশন কমিশন হিসেবে পরিচিত। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনের ফাঁকে গত ১৮ সেপ্টেম্বর এ পুরস্কার বিতরণের আয়োজন করা হয়। বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী তানজিনা ও রুথের নাম ঘোষণা দেন। গ্লোবাল এডুকেশন বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ও এডুকেশন কমিশনের চেয়ারম্যান গর্ডন ব্রাউন বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

 

ডা. শেখ মোহাম্মদ ফজলে আকবর ও ডা. মামুন-আল-মাহতাব

হেপাটাইটিস-বি এর ওষুধ আবিষ্কারক

প্র্রতিনিয়তই বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের প্রতিভার সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে। এবার সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের দুই চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডা. শেখ মোহাম্মদ ফজলে আকবর ও অধ্যাপক ডা. মামুন-আল-মাহতাব যোগ করলেন ‘হেপাটাইটিস বি’ চিকিৎসায় বিস্ময়কর সাফল্য। এর ফলে ‘হেপাটাইটিস বি’র কারণে আর কাউকে মৃত্যুবরণ করতে হবে না। বর্তমান বিশ্বে পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ কখনো না কখনো হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বাংলাদেশে ক্রনিক ‘হেপাটাইসিস বি’ রোগীদের চিকিৎসায় ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি প্রয়োগের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালে ১৮ জন রোগীর ওপর ‘ন্যাসভ্যাক’র ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ফেজ-১ ও ফেজ-২ পরিচালিত হয়। এ ট্রায়ালের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ছিলেন ডা. মাহতাব আর কো-প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ও আন্তর্জাতিক কোলাবরেটর ছিলেন ডা. আকবর। এতে ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং বর্তমানে ‘হেপাটাইটিস বি’র চিকিৎসায় ব্যবহৃত অন্য সব ওষুধের তুলনায় অধিকতর নিরাপদ হিসেবে প্রমাণিত হয়। ট্রায়ালে দেখা যায়, ‘ন্যাসভ্যাক’ ব্যবহারে শতকরা ৫০ শতাংশ ক্রনিক রোগীর রক্ত থেকে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভাইরাস সম্পূর্ণ নির্মূল হয়েছে এবং শতকরা ১০০ ভাগ রোগীর লিভারের প্রদাহ পুরোপুরি ভালো হয়েছে। নতুন উদ্ভাবিত এই ‘ন্যাসভ্যাক’ পদ্ধতি হেপাটাইটিস বি জনিত রোগের চিকিৎসায় বিস্ময়কর আবিষ্কার। যা ইতিমধ্যে নতুন এই ওষুধ নিয়ে বেশ কয়েকটি দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও ওষুধ কোম্পানি আগ্রহ দেখিয়েছে। বিশ্বের বেশকিছু দেশে মাল্টি-সেন্টার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। এ ছাড়াও একটি ফরাসি ওষুধ কোম্পানি ইউরোপের বাজারের জন্য এই ওষুধের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

 

হাদিছা আক্তার

রোমে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় জয়

বড়দের পাশাপাশি ছোটরাও বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল করছে বাংলাদেশের মুখ। বিশ্বের ১৪টি দেশের শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ‘গ্লোবাল চিলড্রেন ডিজাইন কম্পিটিশন’-এ বাংলাদেশের মেয়ে হাদিছা জিতেছে পুরস্কার। এ প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল, ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব আমাদেরই হাতে। হাদিছা বরগুনার পাথরঘাটার পূর্ব কালীবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। পরে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠানে হাদিছা ও স্কুলকে পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারের মধ্যে ছিল, সার্টিফিকেট, ১০০ ডলার সমমূল্যের নগদ অর্থ, স্কুলের জন্য ২০০ ডলার, বাঁধাই করা ছবি ও বিশ্ব খাদ্য সংস্থার একটি শুভেচ্ছা স্মারক। অভাব-অনটনে তার যত না পাওয়া আছে সেগুলোর ছবি এঁকে নিজেকে উপহার দেয় সে। তার খুব ইচ্ছা টেলিভিশন দেখার। তাই রং-পেনসিলে আঁকা টেলিভিশনের দিকে সে তাকিয়ে থাকে। এভাবেই তার টিভি দেখা। এই হাদিছা এখন ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন শিল্পী।

 

সাইফ সাইফুল্লাহ

স্মার্টবাড়ি নির্মাণ

তথ্যপ্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রয়েছে বাংলাদেশিদেরও। জার্মানি প্রবাসী বাংলাদেশি সাইফ সাইফুল্লাহ অ্যাপলম্বটেকবিডি ইন্টারনেট ব্যবহার করে স্মার্টবাড়ি তৈরির কাজ করছে। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে তথ্যপ্রযুক্তি মেলায় অংশ নিয়ে পাচ্ছেন ভূয়সী প্রশংসা। সাতক্ষীরায় জন্ম নেওয়া সাইফ সাইফুল্লাহ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করেন। অনেক সময় বাসা থেকে বের হওয়ার আগে লাইট, ফ্যান অফ করতে ভুলে যান অনেকে। বাসায় কেউ নেই যে অফ করবে। অথচ সাইফুল্লাহ আবিষ্কার স্মার্টফোনের সাহায্যে বাড়ির লাইট, ফ্যান, এসি, পর্দা, হিটার অন/অফ করার প্রযুক্তি আমাদের হাতের সামনে এনে দিয়েছে। একটি লাইট থেকে ২৫৬ ধরনের রঙের আলো পাওয়া, ১২ ওয়াটের একটি এলইডি লাইটকে প্রয়োজনের সময় আলো কমিয়ে ব্যবহার, বাড়ির ছাদের ট্যাঙ্ক পূর্ণ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোটর অফ করার প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন।

 

শুভ রায়

কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কারক

বাঙালি বিজ্ঞানী শুভ রায় কিডনি রোগীদের জন্য নিয়ে এসেছেন শুভ বার্তা। তিনি কৃত্রিম কিডনি তৈরি করে চারদিকে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। আকারে হাতের মুঠোর সমান এবং তুলনামূলক অনেক কম খরচে পাওয়া যাবে কৃত্রিম এই কিডনি। ২০১৯-এর মধ্যেই বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে কৃত্রিম কিডনির। শুভ রায় বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হিসেবে আছেন। আমেরিকায় তৈরি এই যন্ত্র আপাতত সেদেশের কয়েক হাজার রোগীর দেহে পরীক্ষামূলকভাবে বসানো হয়েছে। শারীরিক সুরক্ষা ও সর্বাঙ্গীণ সাফল্যের পরীক্ষায় টিকে গেলে বাজারে ছাড়ার অনুমতি দেবে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক এফডিএ। এই কিডনি স্বাভাবিক কিডনির মতো রক্ত শোধন করা ছাড়াও হরমোন উৎপাদন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে। সাধারণ হিমোডায়ালিসিস প্রক্রিয়ার মতো রক্ত থেকে বিষাক্ত বর্জ্য বাদ দিতে সক্ষম।

 

আনিকা নূর

নাসা জয়ী

মাত্র চার বছর আগে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে পাড়ি জমান আমেরিকায়। সেখানে পড়ছেন ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোয় বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে। এরই মধ্যে পৌঁছে গেছেন পৃথিবীর সেরা মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা পর্যন্ত। কাজের সুবাদে আনিকা নূর একটি রকেটে মহাকাশে পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের পতাকা। একদিন ভার্সিটির নিউজ বোর্ডে দেখলেন নাসার বিজ্ঞপ্তি। একটি প্রজেক্ট বানাতে হবে যেটা মহাকাশে যাবে। এই কাজে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন আনিকা নূর। নাসার বিগত কয়েক বছরের কাজ পর্যবেক্ষণ করে তিনি প্রস্তাব দিলেন ফটোসিনথেসিস করে, এমন কিছু নিয়ে তার টিম এক্সপেরিমেন্ট করতে চায়। যে কিনা মহাকাশে ১০০% টিকে থাকার যোগ্যতা রাখে। নাসা রাজি হয়ে বড় একটি ফান্ড দিল। কলেজ থেকেও অনুমতি মিলে গেল ল্যাবরেটরিতে কাজ করার। শুরু হলো আনিকার নাসা জয়ের গল্পগাথা যাত্রা।

 

জিসান হাওলাদার

জ্বালানি সাশ্রয়ী মোটরযান উদ্ভাবন

আর্থিক দৈন্য দমিয়ে রাখতে পারেনি তরুণ উদ্ভাবক জিসান হাওলাদারকে। বরিশাল টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে অটোমোবাইল বিষয়ে এইচএসসি কোর্স সম্পন্ন করা জিসান জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব মোটরযান উদ্ভাবন করে দেশজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। জিসান হাওলাদারের উদ্ভাবিত জ্বালানি সাশ্রয়ী দুটি মোটরযান কয়েকদিন আগে জাতীয় কার্ড ডিজাইন অ্যান্ড ফুয়েল এফিসিয়েন্ট কম্পিটিশনে দুটি ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। মেলায় তার উদ্ভাবিত পরিবেশবান্ধব ও জ্বালানি সাশ্রয়ী প্রথম মোটরযান এক লিটার পেট্রলে ১৪৫ কিলোমিটার এবং দ্বিতীয়টি ১৪০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন চালিত ১২০ সিসি মোটরযানের চেসিস তৈরি করা হয়েছে এসএস পাইপ দিয়ে। এ ছাড়া মূল বডিতে দেওয়া হয়েছে স্টিল শিট। ৬০ কিলোমিটার গতি সম্পন্ন মোটরযানে চালকসহ ছয়জন বসতে পারবেন। তবে আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা মোটরযানে দেওয়া হয়েছে দুটি করে আসন। জিসানের উদ্ভাবিত মোটরযান কোনো প্রকার উচ্চ শব্দ ছাড়াই মাত্র ১ লিটার পেট্রল বা অকটেনে ১২০ কিলোমিটার পথ চলতে পারবে। জাপানের সাহায্য সংস্থা জাইকার উদ্যোগে নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আয়োজিত মেলায় বুয়েট, রুয়েট, এমআইএসটি, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রথম সারির কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণ শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবিত মোটরযান এ মেলায় প্রদর্শন করা হয়। প্রতিযোগিতার চার ক্যাটাগরিতে জিসানের উদ্ভাবিত চার চাকার মোটরযানটি সর্বোপরি চ্যাম্পিয়ন হয়। তিন চাকার অপর যানটি সবচেয়ে কম জ্বালানি ব্যবহার করে বেশি পথ অতিক্রম করায় সেটিও প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা