শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০১৭

উত্তর নাকি দক্ষিণ কোরিয়া

কার কত সমর শক্তি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কার কত সমর শক্তি

দুই কোরিয়ার মধ্যে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ হয়েছিল ১৯৫০ সালে। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল উভয় কোরিয়ার। যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য দক্ষিণ কোরিয়ার আর চীন উত্তর কোরিয়ার পক্ষ নেয়। যুদ্ধ শেষ হয়েছিল ১৯৫৩ সালে। ইতিহাস বলছে, যে কোনো বড় যুদ্ধের পর প্রতিপক্ষের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয় এটাই নিয়ম। কিন্তু এই যুদ্ধ ছিল ব্যতিক্রম। যুদ্ধের পর অর্ধশতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত দুই কোরিয়ার মধ্যে কোনো শান্তি চুক্তি হয়নি। এর ফলে দুই দেশের সীমান্তে এখনো উত্তেজনা বিরাজ করছে। উত্তর কোরিয়ার মিলিটারি বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে খুবই শক্তিশালী আবার দক্ষিণ কোরিয়াও একেবারে কম যায় না। কার কত সামরিক শক্তি এ নিয়ে লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি ও সাইফ ইমন

 

উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন

কিম জং উন।  তিনি উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। ওয়ার্কার্স পার্টি অব কোরিয়ার ফার্স্ট সেক্রেটারি, উত্তর কোরিয়ার কেন্দ্রীয় সেনা কমিশন ও জাতীয় প্রতিরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এবং কোরিয়ান পিপলস আর্মির সুপ্রিম কমান্ডারও তিনি। ২০১১ সালের জানুয়ারির ৮ তারিখ কিম জং উনকে চার তারকা জেনারেল ও দেশটির শীর্ষ নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচন করা হয়। উনের জন্মদিন কবে কেউ জানে না। দিনক্ষণ না জানা থাকলেও বছরটি ১৯৮৪ সালের। গণমাধ্যমে প্রথম খোলাখুলিভাবে কিম জং উনের নামটি এসেছিল ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে। মাত্র ১৪ মাস পরই পুরো দেশের নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নেন তিনি। ইতিমধ্যে ২০১১-এর ডিসেম্বরে আকস্মিকভাবে মারা যান তার বাবা কিম জং-ইল। অল্প বয়সে দেশের শাসনভার তুলে নেওয়ার পর অনেকেই তাকে নিয়ে সংশয়ে ছিলেন। কিন্তু সবার সংশয় উড়িয়ে দিয়ে তিনি এখন সবার আগ্রহের কারণ। কয়েকবার সামরিক মহড়ায় নিজেদের সামরিক সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়েছেন। যদিও উনের নানা কর্মকাণ্ডে সারা বিশ্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন দুই কোরিয়ার সমস্যা। খোদ মার্কিন কর্তৃপক্ষ রীতিমতো নড়েচড়ে উঠেছে। কিম বাবা-দাদার চেয়ে শক্তিমান নেতা, দেখা যাক কী ঘটে!

 

উত্তর কোরিয়ার হাতে হাইড্রোজেন বোমা

উত্তর কোরিয়া হাউড্রোজেন বোমায় যেন গোটা বিশ্ব থেকেই বিচ্ছিন্ন এক দেশ। পরমাণু অস্ত্র উন্নয়ন ও সমৃদ্ধকরণে উত্তর কোরিয়া এখন ছাড়িয়ে গেছে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশকেও। গোটা বিশ্বই তাদের পরমাণু অস্ত্র উন্নয়ন প্রক্রিয়া নিয়ে আতঙ্কিত। এই পরমাণু অস্ত্রের সমৃদ্ধকরণের অভিযোগে বার বার পড়তে হয়েছে নিষেধাজ্ঞায়। পরমাণু অস্ত্র ছাড়াও বিশেষজ্ঞদের ধারণা উত্তর কোরিয়ার ১২ লাখ সেনা আছে। আর্মির সংখ্যা প্রায় ১ দশমিক ২ মিলিয়ন। পাশাপাশি ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তিতে ক্রমাগত উন্নয়ন চালাচ্ছে উত্তর কোরিয়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা প্রায় ৯ হাজার কিলোমিটার। ফলে আমেরিকার একটি অংশে হানা দিতে সমর্থ উত্তর কোরিয়া। সর্বশেষ ২০১৫ সালে হাউড্রোজেন বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ফের ক্ষমতার আস্ফাালন দেখাল উত্তর কোরিয়া। এই বিস্ফোরণে ভূগর্ভ কেঁপে ওঠে ভূমিকম্পেও। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৫.১।

 

 

উত্তর কোরিয়া

কোরিয়ান পিপলস আর্মি

উত্তর কোরিয়া মিলিটারির অফিসিয়াল নাম। মোট পাঁচটি শাখার সমন্বয়ে গঠিত এই সামরিক সংস্থা। দেশটির ন্যাশনাল ডিফেন্স কমিশনের হাতে রয়েছে এর নিয়ন্ত্রণ। এই সংস্থার পাঁচটি শাখা হচ্ছে আর্মি গ্রাউন্ড ফোর্স, নেভি, এয়ারফোর্স, আর্টিলারি গাইডেন্স ব্যুরো ও স্পেশাল অপারেশন ফোর্স। বার্ষিক বাজেট প্রায় ছয় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বে বর্তমান সময়ে উত্তর কোরিয়া বৃহৎ সামরিক শক্তির দেশ। দেশটিতে বর্তমান আর্মির সংখ্যা প্রায় ১ দশমিক ২ মিলিয়ন। এই সংখ্যা বিশ্বে চতুর্থ। যে কোনো সামরিক পদক্ষেপ কোরিয়ান পিপলস আর্মিকে মিলিটারি অব সাউথ কোরিয়া ও ইউনাইটেড স্টেটস ফোর্সেস কোরিয়ার মুখোমুখি হতে হয়।

 

ব্যালাস্টিক মিসাইল

উত্তর কোরিয়ার আট শতাধিক ব্যালাস্টিক মিসাইল রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। এর মধ্যে লং রেঞ্জের মিসাইল যেমন রয়েছে আবার শর্ট রেঞ্জের মিসাইলও রয়েছে। এই লং রেঞ্জের মিসাইলকে স্কাড মিসাইলে উন্নীত করা হচ্ছে। স্কাড মিসাইল অনায়াসে যে কোনো দিকে ছুটতে পারে। ১৯৮৪ সালে উত্তর কোরিয়া তার নিজস্ব প্রযুক্তির মাধ্যমে স্কাড-বি মিসাইলের উন্নয়ন করে। নুডং নামে মধ্যম রেঞ্জের মিসাইলও অনেক আছে উত্তর কোরিয়ার। এসব মিসাইল আঘাত হানতে পারে দুই হাজার ৯০০ কিলোমিটার থেকে ১০ হাজার কিলোমিটার দূরত্বে। নতুন মডেলের একটি মিসাইল দিয়ে ১৫ হাজার দূরত্বের আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়া।

 

বার বার পারমাণবিক পরীক্ষা

উত্তর কোরিয়া এখন পারমাণবিক শক্তির দেশ। দেশটির দুই থেকে ৯টি পারমাণবিক বোমার কাঁচামাল আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একবার দেশটি পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা করে জাপান ও উত্তর-গণ-কোরিয়াসহ পশ্চিমা বিশ্বের ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল। এই পরীক্ষাটি হচ্ছে দেশটির দ্বিতীয় পারমাণবিক পরীক্ষা। এর আগে ১৯০৬ সালের অক্টোবরে শর্ট রেঞ্জ মিসাইলের প্রথম পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছিল দেশটি। ২০০৩ থেকেই পারমাণবিক অস্ত্র হাতে থাকার কথা বলে আসছে উত্তর কোরিয়া। ২০০৬ সালের অক্টোবরে তিনটি পারমাণবিক বিস্ফোরণের কথা ঘোষণা করে উত্তর কোরিয়া। ২০১৩ সালে তৃতীয়বার পারমাণবিক পরীক্ষা চালায় বলে উত্তর কোরিয়া দাবি করে।

 

উত্তর কোরিয়া

ডুবোজাহাজ- ৭০টি,

ট্যাংক- ৪,২০০,

জঙ্গিজেট: ৪৫৮টি

ফিক্সড উইং অ্যাটাক এয়ারক্রাফট: ৫৭২টি

সৈন্য সংখ্যা প্রায় ১.২ মিলিয়ন

নেভি শিপ: ৭০৮টি

মার্চেন্ট মেরিন স্ট্রেন্থ: ১৬৭টি

প্রধান বন্দর: ১২টি

সাবমেরিন: ৯৭টি

পেট্রল ও কোস্টাল ক্রাফট: ৪৯২টি

মাইন ওয়ারফেয়ার ক্রাফট: ২৩টি

উভচর ক্রাফট: ১৪০টি

ল্যান্ড-বেইজড অস্ত্র: ১৬,৪০০টি

সাঁজোয়া যান- ২,৫০০টি

সেলফ-প্রোপেলড গান: ৪,৪০০টি

মাল্টিপল রকেট লাঞ্চার সিস্টেম: ২,৫০০টি

মর্টার্স: ৭,৫০০টি

এন্টি-এয়ারক্রাফট অস্ত্র

১১,০০০টি

মোট এয়ারক্রাফট: ১,৭৭৮

হেলিকপ্টার: ৬২১টি

এয়ারপোর্ট: ৭৭টি

 

 

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট  মুন জা ইন

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট হয়েছেন উদার ও ডানপন্থি নেতা  মুন জা ইন। মাত্র কয়েকদিন আগেই রাজধানী সিউলের পার্লামেন্ট ভবনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দেশের ১৯তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে মুন শপথ গ্রহণ করেন। উত্তর কোরিয়া থেকে আসা শরণার্থী পরিবারের ছেলে মুন জায়ে-ইন সত্তরের দশকে ছাত্র থাকাকালে পার্ক জিউন হাইয়ের বাবা এবং তৎকালীন সামরিক শাসক পার্ক চুং-হির বিরুদ্ধে বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেওয়ায় জেল খেটেছিলেন। এরপর মানবাধিকার আইনজীবী হয়ে মধ্য-বাম ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে কাজ করেন। এদিকে কোরীয় দ্বীপে এখন যথেষ্ট উত্তেজনা। উত্তর কোরিয়ার একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ও হুমকি-ধমকি যুদ্ধের আবহ তৈরি করেছে। আর আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক জিউন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করেন। তবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন কর্মী ও মানবাধিকার আইনজীবী নতুন প্রেসিডেন্ট মুন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী। উল্লেখ্য, ভোটের চূড়ান্ত ফলে মুন পেয়েছেন ৪১ দশমিক ১ ভোট এবং তার প্রতিপক্ষ পেয়েছেন ২৫ দশমিক ৫ ভোট। নিরঙ্কুশভাবে বিজয় পাওয়া এই নতুন প্রেসিডেন্টের হাতেই এখন দক্ষিণ কোরিয়ার ভবিষ্যৎ।

 

পিছিয়ে নেই দক্ষিণ কোরিয়া

দুই কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনায় পিছিয়ে নেই দক্ষিণ কোরিয়াও। দক্ষিণ কোরিয়া পারমাণবিক শক্তির প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছিল ১৯৫০ সালে। কিন্তু মার্কিন চাপের মুখে এবং বিশ্ব পরিবেশ ধ্বংস হবে বলে তারা আর পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করেনি। কিন্তু ১৯৭০ সালে তারা পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে একটি প্রোগ্রাম করেছিল। প্রতিবেশী দেশ উত্তর কোরিয়ার মতো পারমাণবিক শক্তি না থাকলেও সামরিক শক্তিতে দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম পরাক্রমশালী দেশ। রিপাবলিক অব কোরিয়া আর্মড ফোর্স তাদের দেশের আর্মির অস্ত্রগুলো বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে থাকে। আমেরিকা ও জার্মানি দক্ষিণ কোরিয়ার সম্পূর্ণ অস্ত্রভাণ্ডার রপ্তানি করে থাকে। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনারা অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত। বিশ্বের অন্যতম এই পরাশক্তির সক্রিয় সেনা রয়েছে ছয় লাখ ৯০ হাজার। আকাশপথ, জলপথ এবং স্থলপথে সুসজ্জিত দক্ষিণ কোরিয়ান সেনাবাহিনী বিশ্বের সেরা বাহিনীর তালিকায় ১১তম।

 

দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরীয় মানবসম্পদ

দক্ষিণ কোরিয়া মিলিটারি শক্তিতে ২০১৭ সালে ১১ নম্বর র্যাংকিংয়ে আছে। বর্তমানে দেশটির মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৯ লাখ ২৪ হাজার ১৭২ জন। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা ২ কোটি ৫৬ লাখ ১০ হাজার। মূল কথা, দেশটির পুরো মানবসম্পদই মিলিটারির শক্তি হিসেবে কাজ করে। দেশের প্রতিরক্ষার প্রয়োজনে তাদের গড়ে তোলাই প্রশাসনের মূল লক্ষ্য। দেশে বর্তমানে চাকরির জন্য উপযুক্ত জনসংখ্যার পরিমাণ ২ কোটি ১০ লাখ ৩৫ হাজার। প্রতি বছর দক্ষিণ কোরিয়ার মিলিটারিতে যোগদান করে ৬ লাখ ৯০ হাজার। দেশটিতে প্রথম শ্রেণির কর্মী আছেন ৬ লাখ ২৫ হাজার। এ ছাড়াও প্রয়োজনের সময় কাজে আসবে এমন সক্রিয় রিজার্ভ কর্মী আছেন ২৯ লাখ।

 

সামরিক শক্তি

সামরিক শক্তিতে দক্ষিণ কোরিয়া দারুণ সমৃদ্ধ। স্থলশক্তির মধ্যে অস্ত্রের ভাণ্ডারে রয়েছে মেইন ব্যাটেল ট্যাংকস। আছে দুই হাজার ৬৫৪টিসহ হালকা ট্যাংক এবং ট্যাংক ধ্বংসকারী সহায়ক যন্ত্র। এ ছাড়াও যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য সাঁজোয়া যান আছে দুই হাজার ৬৬০টি। বন্দুক আছে প্রায় দুই হাজার। টোওড আর্টিলারি ৫ হাজার ৩৭৪টি। এ ছাড়া মাল্টিপল রকেট লাঞ্চার সিস্টেম রয়েছে ২১৪টি। বিমান শক্তিতেও দেশটি পিছিয়ে নেই। মোট যুদ্ধবিমান ৪০৬টি। ফিক্সড উইং অ্যাটাক বিমান ৪৪৮টি, ট্রান্সপোর্ট বিমান ৩৪৮টি, প্রশিক্ষণ বিমান ২৭৩টি, হেলিকপ্টার ৭০৯টি, অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৮১টি। দেশটি নৌশক্তিতেও এগিয়ে। মোট নৌশক্তি আছে ১৬৬টি।

 

অর্থ-সম্পদ

যে কোনো যুদ্ধে জয়ের পেছনে যতই নামি-দামি অস্ত্র থাকুক না কেন তার পেছনেও লাগে অর্থ। আর তাই দেশটির প্রতিরক্ষা বাজেট ৪,৩৮০ কোটি ডলার। বাহ্যিক ঋণ ৩৮,৫৬০ কোটি ডলার। ফরেন এক্সচেঞ্জে সোনা জমা আছে ৩৭,২৭০ কোটি ডলারের সমমূল্য। বার্ষিক ক্রয়ক্ষমতা আছে ১৯ লাখ ২৯ হাজার কোটি ডলারের সমমূল্য। ভাবতেই পারেন এত শক্তিসম্পন্ন দেশটির আয়তন না জানি কত বেশি। না, খুব বেশি নয়। আমাদের দেশের চেয়ে অনেক কম। দক্ষিণ কোরিয়ার আয়তন মাত্র ৯৯,৭২০ বর্গ কিলোমিটার। সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ২ হাজার ৪১৩ কিলোমিটার। বর্ডারের দৈর্ঘ্য ২৩৭ কিলোমিটার এবং নদীপথ আছে ১,৬০০ কিলোমিটার দীর্ঘ।

 

দক্ষিণ কোরিয়া

রিজার্ভ সৈন্য: ২ কোটি ৯০ লাখ

সক্রিয় সৈন্য: ৬ লাখ ২৫ হাজার

মেইন ব্যাটেল ট্যাংক: ২,৬৫৪টি

সাঁজোয়া যান: ২,৬৬০টি

সেলফ প্রোপেলড গান: ১৯৯০টি

টোওড আর্টিলারি: ৫,৩৭৪টি

মাল্টিপল রকেট লাঞ্চার সিস্টেম ২১৪টি

সার্ভিস ক্যাপাবেল এয়ারপোর্ট- ১১১টি

যুদ্ধবিমান: ৪০৬টি

ফিক্সড উইং অ্যাটাক বিমান: ৪৪৮টি

ট্রান্সপোর্ট বিমান: ৩৪৮টি

প্রশিক্ষণ বিমান: ২৭৩টি

হেলিকপ্টার: ৭০৯টি

অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৮১টি

নৌশক্তি: ১৬৬টি

বিমান বহনকারী নৌযান: ১টি

ফাইটার নৌযান: ১৩টি

বিধ্বংসী নৌযান: ১২টি

সাবমেরিন: ১৫টি

কোস্টাল ডিফেন্স ক্রাফট ৭০টি

মাইন ওয়ারফেজ: ১১টি

মেজর পোর্ট টার্মিনাল: ৮টি

রেলওয়ে কাভারেজ: ১০৩০২৯টি

 

উত্তর কোরিয়া বন্ধু হিসেবে পেয়েছে রাশিয়াকে

উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক শক্তিধর হওয়ার পথে বন্ধু হিসেবে পেয়েছে রাশিয়াকে। বলা হয়ে থাকে দেশটি পারমাণবিক স্থাপনার হাতেখড়ি নেয় রাশিয়ার কাছ থেকেই। প্রশিক্ষণ চলে দুবনার জয়েন্ট ইনস্টিটিউট ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চে। সেখানে উত্তর কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা ইলেকট্রনিক ফিজিক্স রেডিওকেমেস্ট্রি, হাই-এনার্জি ফিজিক্স বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন। এ লক্ষ্যেই ১৯৫৯ সালে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এরপর যৌথভাবে পারমাণবিক কেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলে। নতুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা ও ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়। ২০০২ সালে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দেয় দেশটি গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে।

 

দক্ষিণ কোরিয়ার বন্ধু আমেরিকা 

কোরীয় উপদ্বীপে সামরিক উত্তেজনা অব্যাহত আছে। উত্তর কোরিয়াতে বারবার হামলার হুমকিও দিচ্ছে আমেরিকা। সেক্ষেত্রে আমেরিকা ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সামরিক যুদ্ধ বেধে গেলে তার রেশ পড়বে দক্ষিণ কোরিয়াতেও। তা ছাড়া উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার টানাপড়েন বহু দিনের। সব মিলিয়ে আমেরিকাকে বন্ধু হিসেবে পাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। উত্তর কোরিয়াতে হামলার জন্য আমেরিকারও দক্ষিণ কোরিয়ার ভূমি, জলপথ ও আকাশপথ প্রয়োজন। এসব কারণেই যুদ্ধাস্ত্র উন্নয়নে আমেরিকা বরাবরই দক্ষিণ কোরিয়াকে নানাভাবে সাহায্য করে আসছে। মারণাস্ত্র উন্নয়নে দক্ষিণ কোরিয়া হাত বাড়িয়েছে আমেরিকার কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা