শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০১৭

উত্তর নাকি দক্ষিণ কোরিয়া

কার কত সমর শক্তি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কার কত সমর শক্তি

দুই কোরিয়ার মধ্যে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ হয়েছিল ১৯৫০ সালে। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল উভয় কোরিয়ার। যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য দক্ষিণ কোরিয়ার আর চীন উত্তর কোরিয়ার পক্ষ নেয়। যুদ্ধ শেষ হয়েছিল ১৯৫৩ সালে। ইতিহাস বলছে, যে কোনো বড় যুদ্ধের পর প্রতিপক্ষের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয় এটাই নিয়ম। কিন্তু এই যুদ্ধ ছিল ব্যতিক্রম। যুদ্ধের পর অর্ধশতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত দুই কোরিয়ার মধ্যে কোনো শান্তি চুক্তি হয়নি। এর ফলে দুই দেশের সীমান্তে এখনো উত্তেজনা বিরাজ করছে। উত্তর কোরিয়ার মিলিটারি বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে খুবই শক্তিশালী আবার দক্ষিণ কোরিয়াও একেবারে কম যায় না। কার কত সামরিক শক্তি এ নিয়ে লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি ও সাইফ ইমন

 

উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন

কিম জং উন।  তিনি উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। ওয়ার্কার্স পার্টি অব কোরিয়ার ফার্স্ট সেক্রেটারি, উত্তর কোরিয়ার কেন্দ্রীয় সেনা কমিশন ও জাতীয় প্রতিরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এবং কোরিয়ান পিপলস আর্মির সুপ্রিম কমান্ডারও তিনি। ২০১১ সালের জানুয়ারির ৮ তারিখ কিম জং উনকে চার তারকা জেনারেল ও দেশটির শীর্ষ নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচন করা হয়। উনের জন্মদিন কবে কেউ জানে না। দিনক্ষণ না জানা থাকলেও বছরটি ১৯৮৪ সালের। গণমাধ্যমে প্রথম খোলাখুলিভাবে কিম জং উনের নামটি এসেছিল ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে। মাত্র ১৪ মাস পরই পুরো দেশের নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নেন তিনি। ইতিমধ্যে ২০১১-এর ডিসেম্বরে আকস্মিকভাবে মারা যান তার বাবা কিম জং-ইল। অল্প বয়সে দেশের শাসনভার তুলে নেওয়ার পর অনেকেই তাকে নিয়ে সংশয়ে ছিলেন। কিন্তু সবার সংশয় উড়িয়ে দিয়ে তিনি এখন সবার আগ্রহের কারণ। কয়েকবার সামরিক মহড়ায় নিজেদের সামরিক সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়েছেন। যদিও উনের নানা কর্মকাণ্ডে সারা বিশ্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন দুই কোরিয়ার সমস্যা। খোদ মার্কিন কর্তৃপক্ষ রীতিমতো নড়েচড়ে উঠেছে। কিম বাবা-দাদার চেয়ে শক্তিমান নেতা, দেখা যাক কী ঘটে!

 

উত্তর কোরিয়ার হাতে হাইড্রোজেন বোমা

উত্তর কোরিয়া হাউড্রোজেন বোমায় যেন গোটা বিশ্ব থেকেই বিচ্ছিন্ন এক দেশ। পরমাণু অস্ত্র উন্নয়ন ও সমৃদ্ধকরণে উত্তর কোরিয়া এখন ছাড়িয়ে গেছে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশকেও। গোটা বিশ্বই তাদের পরমাণু অস্ত্র উন্নয়ন প্রক্রিয়া নিয়ে আতঙ্কিত। এই পরমাণু অস্ত্রের সমৃদ্ধকরণের অভিযোগে বার বার পড়তে হয়েছে নিষেধাজ্ঞায়। পরমাণু অস্ত্র ছাড়াও বিশেষজ্ঞদের ধারণা উত্তর কোরিয়ার ১২ লাখ সেনা আছে। আর্মির সংখ্যা প্রায় ১ দশমিক ২ মিলিয়ন। পাশাপাশি ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তিতে ক্রমাগত উন্নয়ন চালাচ্ছে উত্তর কোরিয়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা প্রায় ৯ হাজার কিলোমিটার। ফলে আমেরিকার একটি অংশে হানা দিতে সমর্থ উত্তর কোরিয়া। সর্বশেষ ২০১৫ সালে হাউড্রোজেন বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ফের ক্ষমতার আস্ফাালন দেখাল উত্তর কোরিয়া। এই বিস্ফোরণে ভূগর্ভ কেঁপে ওঠে ভূমিকম্পেও। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৫.১।

 

 

উত্তর কোরিয়া

কোরিয়ান পিপলস আর্মি

উত্তর কোরিয়া মিলিটারির অফিসিয়াল নাম। মোট পাঁচটি শাখার সমন্বয়ে গঠিত এই সামরিক সংস্থা। দেশটির ন্যাশনাল ডিফেন্স কমিশনের হাতে রয়েছে এর নিয়ন্ত্রণ। এই সংস্থার পাঁচটি শাখা হচ্ছে আর্মি গ্রাউন্ড ফোর্স, নেভি, এয়ারফোর্স, আর্টিলারি গাইডেন্স ব্যুরো ও স্পেশাল অপারেশন ফোর্স। বার্ষিক বাজেট প্রায় ছয় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বে বর্তমান সময়ে উত্তর কোরিয়া বৃহৎ সামরিক শক্তির দেশ। দেশটিতে বর্তমান আর্মির সংখ্যা প্রায় ১ দশমিক ২ মিলিয়ন। এই সংখ্যা বিশ্বে চতুর্থ। যে কোনো সামরিক পদক্ষেপ কোরিয়ান পিপলস আর্মিকে মিলিটারি অব সাউথ কোরিয়া ও ইউনাইটেড স্টেটস ফোর্সেস কোরিয়ার মুখোমুখি হতে হয়।

 

ব্যালাস্টিক মিসাইল

উত্তর কোরিয়ার আট শতাধিক ব্যালাস্টিক মিসাইল রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। এর মধ্যে লং রেঞ্জের মিসাইল যেমন রয়েছে আবার শর্ট রেঞ্জের মিসাইলও রয়েছে। এই লং রেঞ্জের মিসাইলকে স্কাড মিসাইলে উন্নীত করা হচ্ছে। স্কাড মিসাইল অনায়াসে যে কোনো দিকে ছুটতে পারে। ১৯৮৪ সালে উত্তর কোরিয়া তার নিজস্ব প্রযুক্তির মাধ্যমে স্কাড-বি মিসাইলের উন্নয়ন করে। নুডং নামে মধ্যম রেঞ্জের মিসাইলও অনেক আছে উত্তর কোরিয়ার। এসব মিসাইল আঘাত হানতে পারে দুই হাজার ৯০০ কিলোমিটার থেকে ১০ হাজার কিলোমিটার দূরত্বে। নতুন মডেলের একটি মিসাইল দিয়ে ১৫ হাজার দূরত্বের আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়া।

 

বার বার পারমাণবিক পরীক্ষা

উত্তর কোরিয়া এখন পারমাণবিক শক্তির দেশ। দেশটির দুই থেকে ৯টি পারমাণবিক বোমার কাঁচামাল আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একবার দেশটি পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা করে জাপান ও উত্তর-গণ-কোরিয়াসহ পশ্চিমা বিশ্বের ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল। এই পরীক্ষাটি হচ্ছে দেশটির দ্বিতীয় পারমাণবিক পরীক্ষা। এর আগে ১৯০৬ সালের অক্টোবরে শর্ট রেঞ্জ মিসাইলের প্রথম পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছিল দেশটি। ২০০৩ থেকেই পারমাণবিক অস্ত্র হাতে থাকার কথা বলে আসছে উত্তর কোরিয়া। ২০০৬ সালের অক্টোবরে তিনটি পারমাণবিক বিস্ফোরণের কথা ঘোষণা করে উত্তর কোরিয়া। ২০১৩ সালে তৃতীয়বার পারমাণবিক পরীক্ষা চালায় বলে উত্তর কোরিয়া দাবি করে।

 

উত্তর কোরিয়া

ডুবোজাহাজ- ৭০টি,

ট্যাংক- ৪,২০০,

জঙ্গিজেট: ৪৫৮টি

ফিক্সড উইং অ্যাটাক এয়ারক্রাফট: ৫৭২টি

সৈন্য সংখ্যা প্রায় ১.২ মিলিয়ন

নেভি শিপ: ৭০৮টি

মার্চেন্ট মেরিন স্ট্রেন্থ: ১৬৭টি

প্রধান বন্দর: ১২টি

সাবমেরিন: ৯৭টি

পেট্রল ও কোস্টাল ক্রাফট: ৪৯২টি

মাইন ওয়ারফেয়ার ক্রাফট: ২৩টি

উভচর ক্রাফট: ১৪০টি

ল্যান্ড-বেইজড অস্ত্র: ১৬,৪০০টি

সাঁজোয়া যান- ২,৫০০টি

সেলফ-প্রোপেলড গান: ৪,৪০০টি

মাল্টিপল রকেট লাঞ্চার সিস্টেম: ২,৫০০টি

মর্টার্স: ৭,৫০০টি

এন্টি-এয়ারক্রাফট অস্ত্র

১১,০০০টি

মোট এয়ারক্রাফট: ১,৭৭৮

হেলিকপ্টার: ৬২১টি

এয়ারপোর্ট: ৭৭টি

 

 

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট  মুন জা ইন

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট হয়েছেন উদার ও ডানপন্থি নেতা  মুন জা ইন। মাত্র কয়েকদিন আগেই রাজধানী সিউলের পার্লামেন্ট ভবনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দেশের ১৯তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে মুন শপথ গ্রহণ করেন। উত্তর কোরিয়া থেকে আসা শরণার্থী পরিবারের ছেলে মুন জায়ে-ইন সত্তরের দশকে ছাত্র থাকাকালে পার্ক জিউন হাইয়ের বাবা এবং তৎকালীন সামরিক শাসক পার্ক চুং-হির বিরুদ্ধে বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেওয়ায় জেল খেটেছিলেন। এরপর মানবাধিকার আইনজীবী হয়ে মধ্য-বাম ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে কাজ করেন। এদিকে কোরীয় দ্বীপে এখন যথেষ্ট উত্তেজনা। উত্তর কোরিয়ার একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ও হুমকি-ধমকি যুদ্ধের আবহ তৈরি করেছে। আর আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক জিউন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করেন। তবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন কর্মী ও মানবাধিকার আইনজীবী নতুন প্রেসিডেন্ট মুন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী। উল্লেখ্য, ভোটের চূড়ান্ত ফলে মুন পেয়েছেন ৪১ দশমিক ১ ভোট এবং তার প্রতিপক্ষ পেয়েছেন ২৫ দশমিক ৫ ভোট। নিরঙ্কুশভাবে বিজয় পাওয়া এই নতুন প্রেসিডেন্টের হাতেই এখন দক্ষিণ কোরিয়ার ভবিষ্যৎ।

 

পিছিয়ে নেই দক্ষিণ কোরিয়া

দুই কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনায় পিছিয়ে নেই দক্ষিণ কোরিয়াও। দক্ষিণ কোরিয়া পারমাণবিক শক্তির প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছিল ১৯৫০ সালে। কিন্তু মার্কিন চাপের মুখে এবং বিশ্ব পরিবেশ ধ্বংস হবে বলে তারা আর পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করেনি। কিন্তু ১৯৭০ সালে তারা পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে একটি প্রোগ্রাম করেছিল। প্রতিবেশী দেশ উত্তর কোরিয়ার মতো পারমাণবিক শক্তি না থাকলেও সামরিক শক্তিতে দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম পরাক্রমশালী দেশ। রিপাবলিক অব কোরিয়া আর্মড ফোর্স তাদের দেশের আর্মির অস্ত্রগুলো বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে থাকে। আমেরিকা ও জার্মানি দক্ষিণ কোরিয়ার সম্পূর্ণ অস্ত্রভাণ্ডার রপ্তানি করে থাকে। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনারা অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত। বিশ্বের অন্যতম এই পরাশক্তির সক্রিয় সেনা রয়েছে ছয় লাখ ৯০ হাজার। আকাশপথ, জলপথ এবং স্থলপথে সুসজ্জিত দক্ষিণ কোরিয়ান সেনাবাহিনী বিশ্বের সেরা বাহিনীর তালিকায় ১১তম।

 

দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরীয় মানবসম্পদ

দক্ষিণ কোরিয়া মিলিটারি শক্তিতে ২০১৭ সালে ১১ নম্বর র্যাংকিংয়ে আছে। বর্তমানে দেশটির মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৯ লাখ ২৪ হাজার ১৭২ জন। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা ২ কোটি ৫৬ লাখ ১০ হাজার। মূল কথা, দেশটির পুরো মানবসম্পদই মিলিটারির শক্তি হিসেবে কাজ করে। দেশের প্রতিরক্ষার প্রয়োজনে তাদের গড়ে তোলাই প্রশাসনের মূল লক্ষ্য। দেশে বর্তমানে চাকরির জন্য উপযুক্ত জনসংখ্যার পরিমাণ ২ কোটি ১০ লাখ ৩৫ হাজার। প্রতি বছর দক্ষিণ কোরিয়ার মিলিটারিতে যোগদান করে ৬ লাখ ৯০ হাজার। দেশটিতে প্রথম শ্রেণির কর্মী আছেন ৬ লাখ ২৫ হাজার। এ ছাড়াও প্রয়োজনের সময় কাজে আসবে এমন সক্রিয় রিজার্ভ কর্মী আছেন ২৯ লাখ।

 

সামরিক শক্তি

সামরিক শক্তিতে দক্ষিণ কোরিয়া দারুণ সমৃদ্ধ। স্থলশক্তির মধ্যে অস্ত্রের ভাণ্ডারে রয়েছে মেইন ব্যাটেল ট্যাংকস। আছে দুই হাজার ৬৫৪টিসহ হালকা ট্যাংক এবং ট্যাংক ধ্বংসকারী সহায়ক যন্ত্র। এ ছাড়াও যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য সাঁজোয়া যান আছে দুই হাজার ৬৬০টি। বন্দুক আছে প্রায় দুই হাজার। টোওড আর্টিলারি ৫ হাজার ৩৭৪টি। এ ছাড়া মাল্টিপল রকেট লাঞ্চার সিস্টেম রয়েছে ২১৪টি। বিমান শক্তিতেও দেশটি পিছিয়ে নেই। মোট যুদ্ধবিমান ৪০৬টি। ফিক্সড উইং অ্যাটাক বিমান ৪৪৮টি, ট্রান্সপোর্ট বিমান ৩৪৮টি, প্রশিক্ষণ বিমান ২৭৩টি, হেলিকপ্টার ৭০৯টি, অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৮১টি। দেশটি নৌশক্তিতেও এগিয়ে। মোট নৌশক্তি আছে ১৬৬টি।

 

অর্থ-সম্পদ

যে কোনো যুদ্ধে জয়ের পেছনে যতই নামি-দামি অস্ত্র থাকুক না কেন তার পেছনেও লাগে অর্থ। আর তাই দেশটির প্রতিরক্ষা বাজেট ৪,৩৮০ কোটি ডলার। বাহ্যিক ঋণ ৩৮,৫৬০ কোটি ডলার। ফরেন এক্সচেঞ্জে সোনা জমা আছে ৩৭,২৭০ কোটি ডলারের সমমূল্য। বার্ষিক ক্রয়ক্ষমতা আছে ১৯ লাখ ২৯ হাজার কোটি ডলারের সমমূল্য। ভাবতেই পারেন এত শক্তিসম্পন্ন দেশটির আয়তন না জানি কত বেশি। না, খুব বেশি নয়। আমাদের দেশের চেয়ে অনেক কম। দক্ষিণ কোরিয়ার আয়তন মাত্র ৯৯,৭২০ বর্গ কিলোমিটার। সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ২ হাজার ৪১৩ কিলোমিটার। বর্ডারের দৈর্ঘ্য ২৩৭ কিলোমিটার এবং নদীপথ আছে ১,৬০০ কিলোমিটার দীর্ঘ।

 

দক্ষিণ কোরিয়া

রিজার্ভ সৈন্য: ২ কোটি ৯০ লাখ

সক্রিয় সৈন্য: ৬ লাখ ২৫ হাজার

মেইন ব্যাটেল ট্যাংক: ২,৬৫৪টি

সাঁজোয়া যান: ২,৬৬০টি

সেলফ প্রোপেলড গান: ১৯৯০টি

টোওড আর্টিলারি: ৫,৩৭৪টি

মাল্টিপল রকেট লাঞ্চার সিস্টেম ২১৪টি

সার্ভিস ক্যাপাবেল এয়ারপোর্ট- ১১১টি

যুদ্ধবিমান: ৪০৬টি

ফিক্সড উইং অ্যাটাক বিমান: ৪৪৮টি

ট্রান্সপোর্ট বিমান: ৩৪৮টি

প্রশিক্ষণ বিমান: ২৭৩টি

হেলিকপ্টার: ৭০৯টি

অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৮১টি

নৌশক্তি: ১৬৬টি

বিমান বহনকারী নৌযান: ১টি

ফাইটার নৌযান: ১৩টি

বিধ্বংসী নৌযান: ১২টি

সাবমেরিন: ১৫টি

কোস্টাল ডিফেন্স ক্রাফট ৭০টি

মাইন ওয়ারফেজ: ১১টি

মেজর পোর্ট টার্মিনাল: ৮টি

রেলওয়ে কাভারেজ: ১০৩০২৯টি

 

উত্তর কোরিয়া বন্ধু হিসেবে পেয়েছে রাশিয়াকে

উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক শক্তিধর হওয়ার পথে বন্ধু হিসেবে পেয়েছে রাশিয়াকে। বলা হয়ে থাকে দেশটি পারমাণবিক স্থাপনার হাতেখড়ি নেয় রাশিয়ার কাছ থেকেই। প্রশিক্ষণ চলে দুবনার জয়েন্ট ইনস্টিটিউট ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চে। সেখানে উত্তর কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা ইলেকট্রনিক ফিজিক্স রেডিওকেমেস্ট্রি, হাই-এনার্জি ফিজিক্স বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন। এ লক্ষ্যেই ১৯৫৯ সালে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এরপর যৌথভাবে পারমাণবিক কেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলে। নতুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা ও ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়। ২০০২ সালে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দেয় দেশটি গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে।

 

দক্ষিণ কোরিয়ার বন্ধু আমেরিকা 

কোরীয় উপদ্বীপে সামরিক উত্তেজনা অব্যাহত আছে। উত্তর কোরিয়াতে বারবার হামলার হুমকিও দিচ্ছে আমেরিকা। সেক্ষেত্রে আমেরিকা ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সামরিক যুদ্ধ বেধে গেলে তার রেশ পড়বে দক্ষিণ কোরিয়াতেও। তা ছাড়া উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার টানাপড়েন বহু দিনের। সব মিলিয়ে আমেরিকাকে বন্ধু হিসেবে পাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। উত্তর কোরিয়াতে হামলার জন্য আমেরিকারও দক্ষিণ কোরিয়ার ভূমি, জলপথ ও আকাশপথ প্রয়োজন। এসব কারণেই যুদ্ধাস্ত্র উন্নয়নে আমেরিকা বরাবরই দক্ষিণ কোরিয়াকে নানাভাবে সাহায্য করে আসছে। মারণাস্ত্র উন্নয়নে দক্ষিণ কোরিয়া হাত বাড়িয়েছে আমেরিকার কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা