শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০২০

মহানবীর স্মৃতিবিজড়িত মদিনা

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
মহানবীর স্মৃতিবিজড়িত মদিনা

অপূর্ব সুন্দর এবং মুগ্ধতায় মেশানো এক পবিত্র স্থান মদিনা। এখানে রয়েছে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর পাক রওজা মোবারক ও সবুজ গম্বুজের মসজিদুল নববী। এমন নামটি শোনার সঙ্গে সঙ্গেই হৃদয়ের আয়নায় ভেসে ওঠে এক প্রশান্তিময় পবিত্র শহরের ছবি। যেখানে চিরনিদ্রায় শায়িত মুসলমানদের প্রিয় নবীজি (সা.)। ফলে আনন্দের অপূর্ব হিল্লোল দোল খেয়ে যায় যে কোনো ধর্মপ্রাণ মুসলমানের হৃদয়তন্ত্রীতে। প্রেম-ভালোবাসা আর শ্রদ্ধায় নুয়ে আসে মন। প্রিয় নবী (সা.) এবং তাঁর অসংখ্য সাহাবায়ে কেরামের স্মৃতিবিজড়িত এ শহরের নবীজির পাক রওজা জিয়ারত প্রতিটি মুমিনেরই স্বপ্ন ও প্রত্যাশা। হজ ও ওমরাহ পালন করতে আসা প্রতিটি মুসলমানই কমপক্ষে আট দিনে ৪০ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করেন। এ নিয়ে আজকের আয়োজন...

 

নবীজির মদিনা

যখন মক্কায় ইসলামের দাওয়াত প্রচার করা সম্ভব হচ্ছিল না তখন আল্লাহতায়ালার আদেশে প্রিয় নবী (সা.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। তখন মদিনার নাম ছিল ইয়াসরিব। প্রিয় নবীর শুভাগমনে ধন্য হলো ইয়াসরিব নগরী। ধন্য হলো তার অধিবাসীরাও। দূর হলো সব অন্যায়-অরাজকতা। ন্যায় ও ইনসাফের সুবাতাস ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। প্রিয় নবীর পদস্পর্শে ঊষর মরুর তপ্ত বালুও যেন মুক্তায় পরিণত হলো। সবুজ-সজীব হয়ে ওঠল চারদিক। তখন থেকেই ইয়াসরিব নগরীর নাম হলো মদিনাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। মদিনা তায়্যেবা অতুলনীয় মর্যাদা ও অগণিত  বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নগরী। এর সবচেয়ে বড় ফজিলত ও মর্যাদা হলো, এ পুণ্যভূমিতেই সবুজ গম্বুজের ছায়ায় বিশ্রাম নিচ্ছেন নিখিল সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানব, আল্লাহর প্রিয় হাবিব, সায়্যিদুল মুরসালিন রাহমাতুল্লিল আলামিন রসুলে আরাবি হজরত মুহাম্মদ (সা.)। তাঁর পবিত্র রওজা মোবারক বুকে ধারণ করে মদিনা আজ চিরধন্য, চিরঅনন্য। প্রিয় নবী (সা.)-এর সবচেয়ে পছন্দের জায়গা ছিল মদিনা। কোনো সফর থেকে ফেরার সময় মদিনার কাছাকাছি পৌঁছে তিনি উটের গতি বাড়িয়ে দিতেন। মদিনায় পৌঁছার জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়তেন। মদিনায় পৌঁছে তাঁর হৃদয় শীতল হতো। তাঁর উম্মতদের মদিনায় অবস্থানের জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন তিনি। এ পবিত্র নগরীকে আবাসস্থল বানাতে এবং এতে মৃত্যু কামনা করতেও উৎসাহ দিয়েছেন। হুজুর (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি একনিষ্ঠভাবে আমার মাজার শরিফ জেয়ারত করবে কেয়ামতের দিন সে আমার পাশে থাকবে। আর যে ব্যক্তি মদিনায় বসবাস করবে এবং তার বিপদাপদের ওপর ধৈর্য ধারণ করবে, কেয়ামতের দিন তার জন্য আমি সাক্ষী ও সুপারিশকারী হব। আর  যে ব্যক্তি দুই পবিত্র নগরীর (মক্কা-মদিনা) যে কোনো একটিতে মৃত্যুবরণ করবে,  কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তাকে নিশ্চিন্ত করে উঠাবেন। অন্য একটি হাদিসে তিনি (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যার পক্ষে সম্ভব হয় সে যেন মদিনায় মৃত্যুবরণ করে।  কেননা যে ব্যক্তি মদিনায় মৃত্যুবরণ করবে আমি তার জন্য সুপারিশ করব। পবিত্র মদিনার ফলমূলেও রয়েছে রোগ নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য। মদিনার ধুলাবালি ও মাটি ব্যবহার করে অনেকের রোগমুক্তির ঘটনাও জানা যায়। শায়েখ আবদুল হক মুহাদ্দেস দেহলবি (রহ.) বলেন, আমি নিজেও মদিনার মাটি দ্বারা চিকিৎসার বিষয়টি পরীক্ষা করেছি। মদিনায় অবস্থানকালে একবার আমার পা প্রচ- ফুলে যায়। চিকিৎসকরা সর্বসম্মতভাবে এ রোগকে দুরারোগ্য ব্যাধি এবং মৃত্যুর কারণ বলে মন্তব্য করেন। এরপর আমি এই পবিত্র মাটি দ্বারা চিকিৎসা শুরু করি। আর অল্প দিনের মধ্যেই আমার পা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে। মুসিলম শরিফের হাদিসে মদিনা শরিফের মাটিকে শেফা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। মদিনা তায়্যেবায় ‘আজওয়া’ নামক এক বিশেষ খেজুর রয়েছে। এ খেজুরগুলো অনেক উপকারী। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি সকালে সাতটি ‘আজওয়া’ খেজুর খাবে সেদিন কোনো প্রকার বিষ ও জাদু তার ক্ষতি করতে পারবে না। মদিনা একটি বরকতপূর্ণ নগরী। প্রিয় নবী (সা.) তাঁর বরকতের জন্য মহান আল্লাহ কাছে দোয়া করে বলেছিলেন, ‘হে আল্লাহ! আপনি মক্কায় যে বরকত দান করেছেন তার দ্বিগুণ বরকত মদিনায় দান করুন।’

 

বিশ্বনবীর রওজা মোবারক

যেসব ধর্মপ্রাণ মুসল্লি মদিনা শরিফ গেছেন তারা অতি  সৌভাগ্যবান। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রওজা মোবারক জিয়ারত করা, মসজিদে নববীতে নামাজ পড়া, বরকতময় নগরীতে অবস্থান করা অতি সওয়াবের কাজ। হজের সময় বিশেষ করে এ সুযোগটি আসে। হজের সফরে হাজীরা দলে দলে ছুটে যান মদিনায়। হাজী সাহেবরা যে কদিন মদিনা মুনাওয়ারায় অবস্থান করেন প্রতিদিন অন্তত একবার  জিয়ারতের চেষ্টা করেন। মুমিনের জীবনে আল্লাহর ঘর জেয়ারত ও প্রিয় হাবিবের রওজার পাশে দাঁড়িয়ে সালাম জানানোর চেয়ে বড় কোনো প্রাপ্তি হতে পারে না। পবিত্র হজ এবং ওমরাহ পালনার্থে মক্কা শরিফে গমনকারীদের জন্য হজ। ওমরাহ সংক্রান্ত কাজগুলো সম্পন্ন করলেই হজ এবং ওমরাহ আদায় হয়ে যায়। হজের সফরে মদিনায় গিয়ে রওজা পাকের জিয়ারত করে পবিত্র এই সফরের পরিপূর্ণতা লাভ করা হয়।  কেউ যদি ওমরাহ এবং হজ পালনে রওজা পাকের  জিয়ারত না করেন, তার হজ ও ওমরাহ আদায় হয়ে  গেলেও তার সফরটি থেকে যাবে অসম্পূর্ণ। প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে  কেরামের বরকতময় স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র শহর মদিনা। মদিনাবাসী আনসার সাহাবিদের সম্পর্কে আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘যারা মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে মদিনায় বসবাস করেছিল এবং বিশ্বাস স্থাপন করেছিল, তারা মুহাজিরদের ভালোবাসে, মুহাজিরদের যা দেওয়া হয়েছে, তজ্জন্য তারা অন্তরে ঈর্ষাপোষণ করে না এবং নিজেরা অভাবগ্রস্ত হলেও তাদের অগ্রাধিকার দান করেন। যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম। এই পুণ্যভূমিতেই সবুজ গম্বুজের ছায়ায় রওজা পাকে আছেন সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানব, আল্লাহর হাবিব, রাহমাতুল্লিল আলামিন হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। মহানবীর রওজা জিয়ারত একজন মুমিনের সারা জীবনের লালিত প্রত্যাশা। রওজা মোবারকে প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহর রহমত এবং বরকত নিয়ে  ফেরেস্তারা নাজিল হন। এ প্রসঙ্গে হাদিস শরিফে এসেছে, হজরত কা’ব (রা.) বলেন, এমন কোনো ফজর পৃথিবীতে উদিত হয় না, যে ফজরে ৭০ হাজার  ফেরেশতা রসুলের রওজা মোবারকে আসেন না। এরা এসে নবীর রওজা মোবারককে ঘিরে ফেলেন এবং তারা তাদের পাখাগুলো বিছিয়ে দেন। সন্ধ্যা পর্যন্ত নবী সাল্লাল্লাহুর ওপর দরুদ পড়তে থাকেন। সন্ধ্যা হওয়া মাত্রই তারা ওপরে চলে যান। আরও ৭০ হাজার  ফেরেশতা অবতরণ করেন। পরে রওজা মোবারক ঘিরে ফেলেন। তারা তাদের পাখাগুলো বিছিয়ে দিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহির ওপর দরুদ শরিফ পড়তে থাকেন। এভাবে ৭০ হাজার ফেরেশতা রাতে এবং ৭০ হাজার ফেরেস্তা দিনে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর দরুদ শরিফ পাঠ করতে থাকেন। এমনকি যেদিন কেয়ামত হয়ে যাবে সেদিন মাটি  ফেটে রাস্তা হয়ে যাবে। এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৭০ হাজার ফেরেশতার মাঝ থেকে বের হবেন। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু বলেন, ‘আমাকে এমন এক নগরীতে বসবাসের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা মর্যাদায় সব শহরকে ছাড়িয়ে যাবে। মানুষ তাকে ইয়াসরিব বলে। তা মন্দ চরিত্রের লোকদের এমনভাবে দূর করে দেবে, যেমন কামারের ভাটি  লোহার ময়লা দূর করে। এই মদিনা নগরীর জন্য আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়া করে গেছেন। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি এরশাদ করেন, ‘হে আল্লাহ তুমি মক্কায় যে পরিমাণ বরকত দান করেছ। মদিনায় তার দ্বিগুণ কর। অন্য হাদিসে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু বলেন, ‘যে ব্যক্তি মদিনার অধিবাসীদের কোনো ক্ষতি সাধন করতে চায়, আল্লাহ তাকে নিশ্চিহ্ন করে  দেবেন। যেভাবে লবণ পানির মধ্যে মিশে যায়। মদিনা  থেকেই ইমানের আলো সারা বিশ্বে বিচ্ছুরিত হয়েছিল।  শেষ যুগে মানুষ যখন ইমান থেকে বিচ্যুত হতে থাকবে, তখন ইমান তার গৃহে তথা মদিনার দিকে ফিরে আসবে। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেন, ‘ইমান মদিনার দিকে ফিরে আসবে। যেভাবে সাপ তার গর্তের দিকে ফিরে আসে। দাজ্জালের আবির্ভাবে ফিতনা যখন বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়বে, পৃথিবীবাসী ভীত থাকবে। পৃথিবীর সর্বত্র বিচরণ করতে সক্ষম হলেও তখন সে পবিত্র মদিনায় প্রবেশ করতে পারবে না। মক্কা-মদিনার প্রতিটি প্রবেশপথ ফেরেশতারা সারিবদ্ধ হয়ে পাহারা দেবেন। তখন মদিনা তার অধিবাসীসহ তিনবার কেঁপে উঠবে। আর সব কাফের ও মুনাফেক মদিনা ছেড়ে চলে যাবে। মক্কার মতো মদিনায়ও হারাম শরিফ আছে। এ ব্যাপারে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘ইবরাহিম আলাইহিস সাল্লাম মক্কাকে সম্মানিত করে একে হারাম করেছেন, আর আমি মদিনাকে। এর দুই প্রান্তের মধ্যবর্তী স্থানকে যথাযোগ্যভাবে সম্মানিত করে হারাম ঘোষণা করলাম। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন, ‘হে আল্লাহ! তুমি মদিনাকে আমাদের কাছে এমনই প্রিয় করে দাও,  যেমনি প্রিয় করেছ মক্কাকে। বরং তার চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও। হজরত আনাস ইবনে মালিক রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘মসজিদে নববীতে যদি এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, তবে পঞ্চাশ হাজার ওয়াক্ত নামাজের সওয়াব পাবেন। এবং যদি কাবা শরিফে এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, তবে এক লাখ ওয়াক্ত নামাজের সওয়াব পাবেন।

মসজিদে নববীতে একাদিক্রমে ৪০ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে পড়ার ফজিলত সম্পর্কে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার মসজিদে চল্লিশ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছে আর কোনো নামাজ কাজা করেনি সে নিফাক আর দোজখের আজাব থেকে নাজাত পাবে। পবিত্র মদিনা মুনাওয়ারা জিয়ারত করা ও রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওসিলা নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করার জন্য পবিত্র কোরআনে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে, ‘যখন তারা নিজেদের ওপর অত্যাচার করবে। তারা আপনার নিকট আসবে। আল্লাহতায়ালার নিকট মাগফিরাত তলব করবে। এবং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও তাদের জন্য মাগফিরাত তলব করবেন। তখন নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তাদের তওবা কবুল করবেন। করুণা প্রদর্শন করবেন। যখনই যে কোনো  মুসলিম পাপ করার পর তাঁর কাছে আসবে। তার তওবা আল্লাহ কবুল করবেনÑ যদি মহান রসুলও তার জন্য ক্ষমা চান। এতে বুঝা যায়, মহানবী (সা.) জিয়ারতকারীকে দেখেন, শোনেন, জানেন এবং তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। তার জন্য দোয়া করেন। এ জন্যই তাকে বলা হয় জীবিত নবী। এক হাদিসে আরও স্পষ্টভাবে আছে, রসুল সাল্লাল্লাহু বলেন, ‘আমার দুনিয়ার জীবন তোমাদের জন্য কল্যাণকর এবং আমার ওফাতও তোমাদের জন্য কল্যাণকর। মদিনায় যাওয়া নিছক কোনো ভ্রমণ নয়। বরং তা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। আর তা হতে হবে রওজা পাকের জিয়ারতের নিয়তেই। দুনিয়ার রওজাসমূহের মধ্যে সর্বোত্তম ও সবচেয়ে বেশি  জিয়ারতের উপযুক্ত স্থান হলো রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহির রওজা। এ কথায় পূর্বাপর সব উলামায়ে  কেরামের ঐকমত্য রয়েছে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বর্ণিত হাদিসে আছে নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমার ওফাতের পর হজ করবে। অতঃপর আমার কবর জেয়ারত করবে। সে যেন জীবিতাবস্থায় আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করল। পবিত্র মদিনা মুনাওয়ারা জিয়ারতের ফজিলত সম্পর্কে আরও একটি হাদিসে নবী সাল্লাল্লাহু বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় আমার জিয়ারত করবে। সে কেয়ামতের দিন আমার প্রতিবেশী হিসেবে থাকবে। আর সেদিন আমি তার জন্য শাফায়াত করব। যে ব্যক্তি মক্কায় হজ করল। অতঃপর আমার মসজিদের উদ্দেশ্যে রওনা করল। তার আমলনামায় দুটি মাকবুল হজ কবুল হবে। পবিত্র মদিনা মুনাওয়ারার জেয়ারতের গুরুত্ব বর্ণনা করতে গিয়ে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সামর্থ্য রাখে সে যেন মৃত্যু পর্যন্ত মদিনায় অবস্থান করে। যে ব্যক্তি মদিনায় মারা যাবে তার জন্য আমি নিশ্চয়ই সুপারিশ করব’। তাই তো খাঁটি নবীপ্রেমিকগণ মদিনায় মৃত্যুবরণের জন্য দোয়া করতেন। হজরত ওমর (রা.) দোয়া করেছিলেন, ‘হে আল্লাহ আমাকে তোমার রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শহর মদিনায় মৃত্যুমুখে পতিত কর’ (বুখারি)। আল্লাহপাক তাঁর দোয়া কবুল করেছিলেন। ইমাম মালিক (রা.) সারা জীবনই মদিনায় কাটিয়েছিলেন। কেবলমাত্র ফরজ হজ আদায়ে এক বছর মক্কা শরিফে গিয়েছিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহির মহব্বতে আর কখনো মদিনা ত্যাগ করেননি। মুসলিম শরিফের ব্যাখ্যাকার আল্লামা নববী (রহ.) লিখেছেন, হজ এবং ওমরাহকারীগণ মক্কা শরিফ থেকে প্রত্যাবর্তনকালে রওজা পাকের  জিয়ারতের উদ্দেশ্যে মদিনা শরিফের সফর করবেন।

 

আল কোরআনে বদর যুদ্ধ

বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে প্রথম যুদ্ধ। এ যুদ্ধ নানাভাবে ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা প্রথম সত্য-মিথ্যার বিভাজন স্পষ্ট করেছিলেন। ইসলামকে সম্মানিত ও কুফরি শক্তিকে অপদস্থ করেছিলেন। ইসলামের প্রধান শত্রুদের আল্লাহ পরাজিত করেছিলেন বদরের প্রান্তরে। মানব ইতিহাসের নজিরবিহীন এই ঘটনাকে বলা হয় মুসলিম উম্মাহর সাফল্যের প্রবেশপথ। কিন্তু বিজয় নিশ্চিত হওয়ার আগ পর্যন্ত বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ মৃত্যু ও ধ্বংসের মুখে নিজেকে ঠেলে দেওয়া। কেননা এই যুদ্ধ ছিল দুটি অসম প্রতিপক্ষের লড়াই। একদিকে ছিল আধুনিক অস্ত্র ও বাহনে সমৃদ্ধ সহস্র সৈনিকের কুরাইশ বাহিনী, অন্যদিকে ছিল সামান্য অস্ত্র ও রিক্তহস্ত মুসলিম বাহিনী। পৃথিবীর সব পরিসংখ্যানে এই যুদ্ধে মুসলিম বাহিনীর পরাজয় ছিল অবধারিত। কিন্তু আল্লাহ মুসলিম বাহিনীকে বিজয়ী করেছিলেন এবং ইসলাম ও মুসলমানদের অস্তিত্ব রক্ষায় যারা নিজেদের নিশ্চিত পরাজয় ও মৃত্যুর মুখে সমর্পণ করেছিল আল্লাহ তায়ালা তাদের দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত করেন। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াত দ্বারা বদর যুদ্ধের এবং অসংখ্য হাদিস দ্বারা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মর্যাদা প্রমাণিত। হজরত জিবরাইল (আ.) নবী (সা.)-এর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করেন, আপনারা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের কীভাবে মূল্যায়ন করেন? রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সর্বোত্তম মুসলিম হিসেবে। হজরত জিবরাইল (আ.) বলেন, অনুরূপ  ফেরেশতাদের মধ্যেও যারা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল তারা সর্বোত্তম। পবিত্র কোরআনের সুরা আলে ইমরান ও সুরা আনফালে বদর যুদ্ধের সবিস্তার বর্ণনা এসেছে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-এর মতে, সুরা আনফাল বদর যুদ্ধ সম্পর্কে অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় যুদ্ধলব্ধ সম্পদ, যুদ্ধবন্দী, ফেরেশতাদের অংশগ্রহণসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর আলোচনা রয়েছে। আর সুরা আলে ইমরানে মুসলমানদের অবস্থা, আল্লাহর সাহায্য ও তাঁর উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এ সুরায় আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে ভবিষ্যতেও সাহায্যের ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। বদর যুদ্ধের অবস্থা তুলে ধরে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘আল্লাহ  তোমাদের বদরে সাহায্য করেছেন। অথচ তোমরা ক্ষীণশক্তি।’ এই সাহায্যের উদ্দেশ্য সম্পর্কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন, ‘আর আল্লাহ এটা করেছেন, তোমাদের সুসংবাদ দেওয়ার জন্য এবং যাতে এর দ্বারা তোমাদের অন্তর প্রশস্ত হয়। সাহায্য শুধু মহাপরাক্রমশালী আল্লাহর পক্ষ থেকে।’ শুধু বদর নয়, বরং ভবিষ্যতেও আল্লাহ আসমানি এই সাহায্যের ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘বরং তোমরা যদি ধৈর্যধারণ কর, আল্লাহকে ভয় কর এবং তারা দ্রুতগতিতে তোমাদের ওপর আক্রমণ করে তবে আল্লাহ তায়ালা তোমাদের পাঁচ হাজার ফেরেশতার সুবিন্যস্ত বাহিনী দ্বারা সাহায্য করবেন।’ আল্লাহ মুমিনদের অনুরূপ সাহায্যের অঙ্গীকার করেছেন। সুরা আনফালে আল্লাহ তায়ালা বদর যুদ্ধে মুসলিম বাহিনীর অবস্থানের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘স্মরণ কর, যখন তোমরা ছিলে নিকট প্রান্তে। এবং তারা ছিল দূর প্রান্তে। উষ্ট্রারোহী দল ছিল তোমাদের চেয়ে নিম্নভূমিতে।’ আল্লাহ মুমিনদের সাহস জোগানোর একটি চিত্র তুলে ধরেছেন।

ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ কর! যখন আল্লাহ তোমাকে স্বপ্নে  দেখিয়েছিলেন, তারা সংখ্যায় অল্প। যদি তিনি তাদের সংখ্যায় বেশি দেখাতেন তবে তোমরা সাহস হারাতে এবং যুদ্ধের ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে মতবিরোধ  তৈরি করতে। কিন্তু আল্লাহ রক্ষা করেছেন। নিশ্চয় তিনি অন্তরের খবর জানেন।’ সুরা আনফালের ৫০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ ফেরেশতাদের অংশগ্রহণ সম্পর্কে বলেছেন, ‘যদি তুমি দেখতে  ফেরেশতারা অবিশ্বাসীদের মুখে ও পিঠে আঘাত করে জীবন কেড়ে নিচ্ছে এবং বলছে, তোমরা দহনযন্ত্রণা ভোগ কর।’ সর্বোপরি বলা যায়, এ দুই সুরায় আল্লাহ তায়ালা বদর যুদ্ধের সংক্ষিপ্ত চিত্র তুলে ধরেছেন। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, অপর হাদিসে রসুলে আকরাম (সা.) বদর যুদ্ধে শহীদ একজন সাহাবিকে জান্নাতের সুসংবাদ দান করেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) হাদিসে মহানবী (সা.) বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের ক্ষমার সুসংবাদ দান করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের ব্যাপারে অবগত আছেন।’ তিনি বলেছেন, ‘তোমাদের যা ইচ্ছা কর। আমি তোমাদের ক্ষমা করে দিয়েছি।’ হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (রহ.) বলেন, এমন মহান সুসংবাদ বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ছাড়া আর কেউ পায়নি। একইভাবে রসুলুল্লাহ (সা.) বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের জাহান্নাম থেকে মুক্তির সুসংবাদ দিয়েছেন। বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের এই অপরিমেয় সম্মান ও মর্যাদার কারণ ব্যাখ্যা করে আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, এটা নিছক কোনো যুদ্ধ ছিল না। এটা ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের অস্তিত্বের প্রশ্ন।

 

অমর খন্দকের যুদ্ধ

ইসলামের যুদ্ধগুলোর মধ্যে অন্যতম খন্দকের যুদ্ধ। ৫ হিজরির শাওয়াল মাসে খন্দকের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মক্কার কুরাইশ, মদিনার ইহুদি, বেদুইন, পৌত্তলিকরা সম্মিলিতভাবে মুসলমানদের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেছিল। খন্দক শব্দের অর্থ পরিখা বা গর্ত। যেহেতু এ যুদ্ধে অনেক পরিখা খনন করা হয়, তাই এর নাম দেওয়া হয়েছে খন্দকের যুদ্ধ। নবীজি (সা.) মদিনায় আসার আগে সেখানে বড় দুটি ইহুদি সম্প্রদায় বসবাস করত। বনু নাজির ও বনু কোরায়জা। ইহুদিদের প্ররোচনায় কুরাইশ ও অন্যান্য গোত্র মদিনার মুসলমানদের সঙ্গে যুদ্ধ করার প্রস্তুতি গ্রহণ করে।

খন্দকের এই যুদ্ধ ছিল মদিনার ওপরে  গোটা আরব সম্প্রদায়ের এক সর্বব্যাপী হামলা এবং কষ্টকর অবরোধের এক দুঃসহ অভিজ্ঞতা। এই যুদ্ধে শত্রুদের সৈন্যসংখ্যা ছিল ১০ হাজার, যা ছিল মদিনার মোট জনসংখ্যার চেয়ে বেশি। মুসলিম বাহিনীর সৈন্যসংখ্যা ছিল ৩ হাজার। কিন্তু তারা যে অভিনব যুদ্ধকৌশল অবলম্বন করে, তা শত্রুদের অজানা ছিল। ফলে তারা হতাশাগ্রস্ত ও পর্যুদস্ত হয়ে অবশেষে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বে মক্কা থেকে ১০ হাজার  লোকের সম্মিলিত বাহিনী মদিনার দিকে যাত্রা করে। মক্কার সম্মিলিত বাহিনীর যুদ্ধযাত্রার খবর  পেয়ে নবীজি (সা.) সাহাবিদের নিয়ে পরামর্শ করলেন। মদিনার তিনদিকে খেজুর গাছের বাগান। বাকি থাকে একদিক। সেদিকে পরিখা খননের কথা হজরত সালমান ফারসি (রা.) বললেন। একটি  ঘোড়া লাফ দিয়ে যতটুকু যেতে পারে, তার চেয়ে  বেশি দূরত্বে যেন গর্ত খনন করা হয়। তাই শুরু হলো পরিখা খনন। ১০ জন করে একটি গ্রুপ। প্রতিটি গ্রুপ দৈর্ঘ্য ১০ হাত, প্রস্থে ১০ হাত, গভীরতায় ১০ হাত পরিখা খনন করে। ছয় দিনে পরিখা খনন শেষ হয়। পরিখা খননকালে একটি বড় ও শক্ত পাথর সামনে পড়ে, যা ভাঙা অসম্ভব হয়ে পড়ে। রসুল (সা.)কে বিষয়টি জানানো হলে তিনি এসে আঘাত করলে তা ভেঙে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। এ ঘটনা নবী করিম (সা.)-এর একটা বিশেষ মুজিজা। সম্মিলিত বাহিনী যখন মদিনায় এসে উপনীত হয়, তখন সাহাবিদের খননকাজ শেষ। ১০ হাজার সেনার বাহিনী ওহুদ পাহাড়ের পাশে তাঁবু ফেলে। নবীজি হজরত মুহাম্মদ (সা.) ৩ হাজার সাহাবি নিয়ে হাজির হলেন। দুই দল দুই দিকে। মাঝখানে খন্দক। কুরাইশ বাহিনী খন্দক  দেখে হতভম্ব। তখন তারা মদিনা অবরোধ করে। শত্রুরা প্রায় এক মাস মদিনা অবরোধ করে রইল। এই অবরোধ এত কঠিন ছিল যে, মুসলমানদের বহু বেলা খাবার না খেয়ে থাকতে হয়েছিল। কিন্তু অবরোধকারীরা কিছুতেই পরিখা পার হতে পারল না। হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর সৈন্যদের পরিখার বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করলেন। কাফেররা বাইরে থেকে পাথর ও তীর ছুড়তে শুরু করলে এদিক থেকেও তার প্রত্যুত্তর দেওয়া হলো। এরই ভিতর বিক্ষিপ্তভাবে দু-একটি হামলাও চলতে লাগল। অবরোধ যত দীর্ঘায়িত হলো শত্রুদের উৎসাহও তত কমতে লাগল। ১০ হাজার লোকের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা মোটেই সহজ কাজ ছিল না। তার ওপর ছিল প্রচন্ড শীত। এরই মধ্যে এক দিন এমন প্রচন্ড বেগে ঝড় বইল যে, কাফেরদের সব ছাউনি উড়ে গেল। তাদের  সৈন্যসামন্ত ছিন্নভিন্ন হয়ে গেল। তাদের ওপর যেন আল্লাহর আজাব নেমে এলো। আর বাস্তবিকই আল্লাহ তায়ালা মুসলমানদের জন্য রহমত এবং কাফেরদের জন্য আজাব হিসেবেই এ ঝড় পাঠিয়েছিলেন। কাফেররা এ পরিস্থিতি  মোকাবিলা করতে পারল না। অবস্থা বেগতিক দেখে ইহুদিরা আগেই সরে পড়েছিল। কুরাইশদেরও ফিরে যাওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় রইল না।

আহজাব যুদ্ধে ৮ জন মুসলিম শহীদ হন। অন্যদিকে, শত্রুপক্ষের ৪ জন মারা যায়। অবরোধের সময় কেউ বলেছেন ২৪ দিন। অন্য বর্ণনায় ১৫ দিন পাওয়া যায়। খন্দক আমাদের এই শিক্ষা দেয় ইমান ও ধৈর্যের সঙ্গে আল্লাহর ওপর আস্থা স্থাপন করলে আল্লাহর রহমত থেকে কেউ বঞ্চিত হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম