শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০২০

মহানবীর স্মৃতিবিজড়িত মদিনা

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
মহানবীর স্মৃতিবিজড়িত মদিনা

অপূর্ব সুন্দর এবং মুগ্ধতায় মেশানো এক পবিত্র স্থান মদিনা। এখানে রয়েছে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর পাক রওজা মোবারক ও সবুজ গম্বুজের মসজিদুল নববী। এমন নামটি শোনার সঙ্গে সঙ্গেই হৃদয়ের আয়নায় ভেসে ওঠে এক প্রশান্তিময় পবিত্র শহরের ছবি। যেখানে চিরনিদ্রায় শায়িত মুসলমানদের প্রিয় নবীজি (সা.)। ফলে আনন্দের অপূর্ব হিল্লোল দোল খেয়ে যায় যে কোনো ধর্মপ্রাণ মুসলমানের হৃদয়তন্ত্রীতে। প্রেম-ভালোবাসা আর শ্রদ্ধায় নুয়ে আসে মন। প্রিয় নবী (সা.) এবং তাঁর অসংখ্য সাহাবায়ে কেরামের স্মৃতিবিজড়িত এ শহরের নবীজির পাক রওজা জিয়ারত প্রতিটি মুমিনেরই স্বপ্ন ও প্রত্যাশা। হজ ও ওমরাহ পালন করতে আসা প্রতিটি মুসলমানই কমপক্ষে আট দিনে ৪০ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করেন। এ নিয়ে আজকের আয়োজন...

 

নবীজির মদিনা

যখন মক্কায় ইসলামের দাওয়াত প্রচার করা সম্ভব হচ্ছিল না তখন আল্লাহতায়ালার আদেশে প্রিয় নবী (সা.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। তখন মদিনার নাম ছিল ইয়াসরিব। প্রিয় নবীর শুভাগমনে ধন্য হলো ইয়াসরিব নগরী। ধন্য হলো তার অধিবাসীরাও। দূর হলো সব অন্যায়-অরাজকতা। ন্যায় ও ইনসাফের সুবাতাস ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। প্রিয় নবীর পদস্পর্শে ঊষর মরুর তপ্ত বালুও যেন মুক্তায় পরিণত হলো। সবুজ-সজীব হয়ে ওঠল চারদিক। তখন থেকেই ইয়াসরিব নগরীর নাম হলো মদিনাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। মদিনা তায়্যেবা অতুলনীয় মর্যাদা ও অগণিত  বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নগরী। এর সবচেয়ে বড় ফজিলত ও মর্যাদা হলো, এ পুণ্যভূমিতেই সবুজ গম্বুজের ছায়ায় বিশ্রাম নিচ্ছেন নিখিল সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানব, আল্লাহর প্রিয় হাবিব, সায়্যিদুল মুরসালিন রাহমাতুল্লিল আলামিন রসুলে আরাবি হজরত মুহাম্মদ (সা.)। তাঁর পবিত্র রওজা মোবারক বুকে ধারণ করে মদিনা আজ চিরধন্য, চিরঅনন্য। প্রিয় নবী (সা.)-এর সবচেয়ে পছন্দের জায়গা ছিল মদিনা। কোনো সফর থেকে ফেরার সময় মদিনার কাছাকাছি পৌঁছে তিনি উটের গতি বাড়িয়ে দিতেন। মদিনায় পৌঁছার জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়তেন। মদিনায় পৌঁছে তাঁর হৃদয় শীতল হতো। তাঁর উম্মতদের মদিনায় অবস্থানের জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন তিনি। এ পবিত্র নগরীকে আবাসস্থল বানাতে এবং এতে মৃত্যু কামনা করতেও উৎসাহ দিয়েছেন। হুজুর (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি একনিষ্ঠভাবে আমার মাজার শরিফ জেয়ারত করবে কেয়ামতের দিন সে আমার পাশে থাকবে। আর যে ব্যক্তি মদিনায় বসবাস করবে এবং তার বিপদাপদের ওপর ধৈর্য ধারণ করবে, কেয়ামতের দিন তার জন্য আমি সাক্ষী ও সুপারিশকারী হব। আর  যে ব্যক্তি দুই পবিত্র নগরীর (মক্কা-মদিনা) যে কোনো একটিতে মৃত্যুবরণ করবে,  কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তাকে নিশ্চিন্ত করে উঠাবেন। অন্য একটি হাদিসে তিনি (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যার পক্ষে সম্ভব হয় সে যেন মদিনায় মৃত্যুবরণ করে।  কেননা যে ব্যক্তি মদিনায় মৃত্যুবরণ করবে আমি তার জন্য সুপারিশ করব। পবিত্র মদিনার ফলমূলেও রয়েছে রোগ নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য। মদিনার ধুলাবালি ও মাটি ব্যবহার করে অনেকের রোগমুক্তির ঘটনাও জানা যায়। শায়েখ আবদুল হক মুহাদ্দেস দেহলবি (রহ.) বলেন, আমি নিজেও মদিনার মাটি দ্বারা চিকিৎসার বিষয়টি পরীক্ষা করেছি। মদিনায় অবস্থানকালে একবার আমার পা প্রচ- ফুলে যায়। চিকিৎসকরা সর্বসম্মতভাবে এ রোগকে দুরারোগ্য ব্যাধি এবং মৃত্যুর কারণ বলে মন্তব্য করেন। এরপর আমি এই পবিত্র মাটি দ্বারা চিকিৎসা শুরু করি। আর অল্প দিনের মধ্যেই আমার পা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে। মুসিলম শরিফের হাদিসে মদিনা শরিফের মাটিকে শেফা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। মদিনা তায়্যেবায় ‘আজওয়া’ নামক এক বিশেষ খেজুর রয়েছে। এ খেজুরগুলো অনেক উপকারী। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি সকালে সাতটি ‘আজওয়া’ খেজুর খাবে সেদিন কোনো প্রকার বিষ ও জাদু তার ক্ষতি করতে পারবে না। মদিনা একটি বরকতপূর্ণ নগরী। প্রিয় নবী (সা.) তাঁর বরকতের জন্য মহান আল্লাহ কাছে দোয়া করে বলেছিলেন, ‘হে আল্লাহ! আপনি মক্কায় যে বরকত দান করেছেন তার দ্বিগুণ বরকত মদিনায় দান করুন।’

 

বিশ্বনবীর রওজা মোবারক

যেসব ধর্মপ্রাণ মুসল্লি মদিনা শরিফ গেছেন তারা অতি  সৌভাগ্যবান। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রওজা মোবারক জিয়ারত করা, মসজিদে নববীতে নামাজ পড়া, বরকতময় নগরীতে অবস্থান করা অতি সওয়াবের কাজ। হজের সময় বিশেষ করে এ সুযোগটি আসে। হজের সফরে হাজীরা দলে দলে ছুটে যান মদিনায়। হাজী সাহেবরা যে কদিন মদিনা মুনাওয়ারায় অবস্থান করেন প্রতিদিন অন্তত একবার  জিয়ারতের চেষ্টা করেন। মুমিনের জীবনে আল্লাহর ঘর জেয়ারত ও প্রিয় হাবিবের রওজার পাশে দাঁড়িয়ে সালাম জানানোর চেয়ে বড় কোনো প্রাপ্তি হতে পারে না। পবিত্র হজ এবং ওমরাহ পালনার্থে মক্কা শরিফে গমনকারীদের জন্য হজ। ওমরাহ সংক্রান্ত কাজগুলো সম্পন্ন করলেই হজ এবং ওমরাহ আদায় হয়ে যায়। হজের সফরে মদিনায় গিয়ে রওজা পাকের জিয়ারত করে পবিত্র এই সফরের পরিপূর্ণতা লাভ করা হয়।  কেউ যদি ওমরাহ এবং হজ পালনে রওজা পাকের  জিয়ারত না করেন, তার হজ ও ওমরাহ আদায় হয়ে  গেলেও তার সফরটি থেকে যাবে অসম্পূর্ণ। প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে  কেরামের বরকতময় স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র শহর মদিনা। মদিনাবাসী আনসার সাহাবিদের সম্পর্কে আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘যারা মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে মদিনায় বসবাস করেছিল এবং বিশ্বাস স্থাপন করেছিল, তারা মুহাজিরদের ভালোবাসে, মুহাজিরদের যা দেওয়া হয়েছে, তজ্জন্য তারা অন্তরে ঈর্ষাপোষণ করে না এবং নিজেরা অভাবগ্রস্ত হলেও তাদের অগ্রাধিকার দান করেন। যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম। এই পুণ্যভূমিতেই সবুজ গম্বুজের ছায়ায় রওজা পাকে আছেন সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানব, আল্লাহর হাবিব, রাহমাতুল্লিল আলামিন হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। মহানবীর রওজা জিয়ারত একজন মুমিনের সারা জীবনের লালিত প্রত্যাশা। রওজা মোবারকে প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহর রহমত এবং বরকত নিয়ে  ফেরেস্তারা নাজিল হন। এ প্রসঙ্গে হাদিস শরিফে এসেছে, হজরত কা’ব (রা.) বলেন, এমন কোনো ফজর পৃথিবীতে উদিত হয় না, যে ফজরে ৭০ হাজার  ফেরেশতা রসুলের রওজা মোবারকে আসেন না। এরা এসে নবীর রওজা মোবারককে ঘিরে ফেলেন এবং তারা তাদের পাখাগুলো বিছিয়ে দেন। সন্ধ্যা পর্যন্ত নবী সাল্লাল্লাহুর ওপর দরুদ পড়তে থাকেন। সন্ধ্যা হওয়া মাত্রই তারা ওপরে চলে যান। আরও ৭০ হাজার  ফেরেশতা অবতরণ করেন। পরে রওজা মোবারক ঘিরে ফেলেন। তারা তাদের পাখাগুলো বিছিয়ে দিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহির ওপর দরুদ শরিফ পড়তে থাকেন। এভাবে ৭০ হাজার ফেরেশতা রাতে এবং ৭০ হাজার ফেরেস্তা দিনে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর দরুদ শরিফ পাঠ করতে থাকেন। এমনকি যেদিন কেয়ামত হয়ে যাবে সেদিন মাটি  ফেটে রাস্তা হয়ে যাবে। এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৭০ হাজার ফেরেশতার মাঝ থেকে বের হবেন। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু বলেন, ‘আমাকে এমন এক নগরীতে বসবাসের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা মর্যাদায় সব শহরকে ছাড়িয়ে যাবে। মানুষ তাকে ইয়াসরিব বলে। তা মন্দ চরিত্রের লোকদের এমনভাবে দূর করে দেবে, যেমন কামারের ভাটি  লোহার ময়লা দূর করে। এই মদিনা নগরীর জন্য আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়া করে গেছেন। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি এরশাদ করেন, ‘হে আল্লাহ তুমি মক্কায় যে পরিমাণ বরকত দান করেছ। মদিনায় তার দ্বিগুণ কর। অন্য হাদিসে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু বলেন, ‘যে ব্যক্তি মদিনার অধিবাসীদের কোনো ক্ষতি সাধন করতে চায়, আল্লাহ তাকে নিশ্চিহ্ন করে  দেবেন। যেভাবে লবণ পানির মধ্যে মিশে যায়। মদিনা  থেকেই ইমানের আলো সারা বিশ্বে বিচ্ছুরিত হয়েছিল।  শেষ যুগে মানুষ যখন ইমান থেকে বিচ্যুত হতে থাকবে, তখন ইমান তার গৃহে তথা মদিনার দিকে ফিরে আসবে। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেন, ‘ইমান মদিনার দিকে ফিরে আসবে। যেভাবে সাপ তার গর্তের দিকে ফিরে আসে। দাজ্জালের আবির্ভাবে ফিতনা যখন বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়বে, পৃথিবীবাসী ভীত থাকবে। পৃথিবীর সর্বত্র বিচরণ করতে সক্ষম হলেও তখন সে পবিত্র মদিনায় প্রবেশ করতে পারবে না। মক্কা-মদিনার প্রতিটি প্রবেশপথ ফেরেশতারা সারিবদ্ধ হয়ে পাহারা দেবেন। তখন মদিনা তার অধিবাসীসহ তিনবার কেঁপে উঠবে। আর সব কাফের ও মুনাফেক মদিনা ছেড়ে চলে যাবে। মক্কার মতো মদিনায়ও হারাম শরিফ আছে। এ ব্যাপারে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘ইবরাহিম আলাইহিস সাল্লাম মক্কাকে সম্মানিত করে একে হারাম করেছেন, আর আমি মদিনাকে। এর দুই প্রান্তের মধ্যবর্তী স্থানকে যথাযোগ্যভাবে সম্মানিত করে হারাম ঘোষণা করলাম। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন, ‘হে আল্লাহ! তুমি মদিনাকে আমাদের কাছে এমনই প্রিয় করে দাও,  যেমনি প্রিয় করেছ মক্কাকে। বরং তার চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও। হজরত আনাস ইবনে মালিক রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘মসজিদে নববীতে যদি এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, তবে পঞ্চাশ হাজার ওয়াক্ত নামাজের সওয়াব পাবেন। এবং যদি কাবা শরিফে এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, তবে এক লাখ ওয়াক্ত নামাজের সওয়াব পাবেন।

মসজিদে নববীতে একাদিক্রমে ৪০ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে পড়ার ফজিলত সম্পর্কে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার মসজিদে চল্লিশ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছে আর কোনো নামাজ কাজা করেনি সে নিফাক আর দোজখের আজাব থেকে নাজাত পাবে। পবিত্র মদিনা মুনাওয়ারা জিয়ারত করা ও রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওসিলা নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করার জন্য পবিত্র কোরআনে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে, ‘যখন তারা নিজেদের ওপর অত্যাচার করবে। তারা আপনার নিকট আসবে। আল্লাহতায়ালার নিকট মাগফিরাত তলব করবে। এবং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও তাদের জন্য মাগফিরাত তলব করবেন। তখন নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তাদের তওবা কবুল করবেন। করুণা প্রদর্শন করবেন। যখনই যে কোনো  মুসলিম পাপ করার পর তাঁর কাছে আসবে। তার তওবা আল্লাহ কবুল করবেনÑ যদি মহান রসুলও তার জন্য ক্ষমা চান। এতে বুঝা যায়, মহানবী (সা.) জিয়ারতকারীকে দেখেন, শোনেন, জানেন এবং তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। তার জন্য দোয়া করেন। এ জন্যই তাকে বলা হয় জীবিত নবী। এক হাদিসে আরও স্পষ্টভাবে আছে, রসুল সাল্লাল্লাহু বলেন, ‘আমার দুনিয়ার জীবন তোমাদের জন্য কল্যাণকর এবং আমার ওফাতও তোমাদের জন্য কল্যাণকর। মদিনায় যাওয়া নিছক কোনো ভ্রমণ নয়। বরং তা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। আর তা হতে হবে রওজা পাকের জিয়ারতের নিয়তেই। দুনিয়ার রওজাসমূহের মধ্যে সর্বোত্তম ও সবচেয়ে বেশি  জিয়ারতের উপযুক্ত স্থান হলো রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহির রওজা। এ কথায় পূর্বাপর সব উলামায়ে  কেরামের ঐকমত্য রয়েছে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বর্ণিত হাদিসে আছে নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমার ওফাতের পর হজ করবে। অতঃপর আমার কবর জেয়ারত করবে। সে যেন জীবিতাবস্থায় আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করল। পবিত্র মদিনা মুনাওয়ারা জিয়ারতের ফজিলত সম্পর্কে আরও একটি হাদিসে নবী সাল্লাল্লাহু বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় আমার জিয়ারত করবে। সে কেয়ামতের দিন আমার প্রতিবেশী হিসেবে থাকবে। আর সেদিন আমি তার জন্য শাফায়াত করব। যে ব্যক্তি মক্কায় হজ করল। অতঃপর আমার মসজিদের উদ্দেশ্যে রওনা করল। তার আমলনামায় দুটি মাকবুল হজ কবুল হবে। পবিত্র মদিনা মুনাওয়ারার জেয়ারতের গুরুত্ব বর্ণনা করতে গিয়ে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সামর্থ্য রাখে সে যেন মৃত্যু পর্যন্ত মদিনায় অবস্থান করে। যে ব্যক্তি মদিনায় মারা যাবে তার জন্য আমি নিশ্চয়ই সুপারিশ করব’। তাই তো খাঁটি নবীপ্রেমিকগণ মদিনায় মৃত্যুবরণের জন্য দোয়া করতেন। হজরত ওমর (রা.) দোয়া করেছিলেন, ‘হে আল্লাহ আমাকে তোমার রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শহর মদিনায় মৃত্যুমুখে পতিত কর’ (বুখারি)। আল্লাহপাক তাঁর দোয়া কবুল করেছিলেন। ইমাম মালিক (রা.) সারা জীবনই মদিনায় কাটিয়েছিলেন। কেবলমাত্র ফরজ হজ আদায়ে এক বছর মক্কা শরিফে গিয়েছিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহির মহব্বতে আর কখনো মদিনা ত্যাগ করেননি। মুসলিম শরিফের ব্যাখ্যাকার আল্লামা নববী (রহ.) লিখেছেন, হজ এবং ওমরাহকারীগণ মক্কা শরিফ থেকে প্রত্যাবর্তনকালে রওজা পাকের  জিয়ারতের উদ্দেশ্যে মদিনা শরিফের সফর করবেন।

 

আল কোরআনে বদর যুদ্ধ

বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে প্রথম যুদ্ধ। এ যুদ্ধ নানাভাবে ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা প্রথম সত্য-মিথ্যার বিভাজন স্পষ্ট করেছিলেন। ইসলামকে সম্মানিত ও কুফরি শক্তিকে অপদস্থ করেছিলেন। ইসলামের প্রধান শত্রুদের আল্লাহ পরাজিত করেছিলেন বদরের প্রান্তরে। মানব ইতিহাসের নজিরবিহীন এই ঘটনাকে বলা হয় মুসলিম উম্মাহর সাফল্যের প্রবেশপথ। কিন্তু বিজয় নিশ্চিত হওয়ার আগ পর্যন্ত বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ মৃত্যু ও ধ্বংসের মুখে নিজেকে ঠেলে দেওয়া। কেননা এই যুদ্ধ ছিল দুটি অসম প্রতিপক্ষের লড়াই। একদিকে ছিল আধুনিক অস্ত্র ও বাহনে সমৃদ্ধ সহস্র সৈনিকের কুরাইশ বাহিনী, অন্যদিকে ছিল সামান্য অস্ত্র ও রিক্তহস্ত মুসলিম বাহিনী। পৃথিবীর সব পরিসংখ্যানে এই যুদ্ধে মুসলিম বাহিনীর পরাজয় ছিল অবধারিত। কিন্তু আল্লাহ মুসলিম বাহিনীকে বিজয়ী করেছিলেন এবং ইসলাম ও মুসলমানদের অস্তিত্ব রক্ষায় যারা নিজেদের নিশ্চিত পরাজয় ও মৃত্যুর মুখে সমর্পণ করেছিল আল্লাহ তায়ালা তাদের দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত করেন। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াত দ্বারা বদর যুদ্ধের এবং অসংখ্য হাদিস দ্বারা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মর্যাদা প্রমাণিত। হজরত জিবরাইল (আ.) নবী (সা.)-এর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করেন, আপনারা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের কীভাবে মূল্যায়ন করেন? রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সর্বোত্তম মুসলিম হিসেবে। হজরত জিবরাইল (আ.) বলেন, অনুরূপ  ফেরেশতাদের মধ্যেও যারা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল তারা সর্বোত্তম। পবিত্র কোরআনের সুরা আলে ইমরান ও সুরা আনফালে বদর যুদ্ধের সবিস্তার বর্ণনা এসেছে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-এর মতে, সুরা আনফাল বদর যুদ্ধ সম্পর্কে অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় যুদ্ধলব্ধ সম্পদ, যুদ্ধবন্দী, ফেরেশতাদের অংশগ্রহণসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর আলোচনা রয়েছে। আর সুরা আলে ইমরানে মুসলমানদের অবস্থা, আল্লাহর সাহায্য ও তাঁর উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এ সুরায় আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে ভবিষ্যতেও সাহায্যের ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। বদর যুদ্ধের অবস্থা তুলে ধরে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘আল্লাহ  তোমাদের বদরে সাহায্য করেছেন। অথচ তোমরা ক্ষীণশক্তি।’ এই সাহায্যের উদ্দেশ্য সম্পর্কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন, ‘আর আল্লাহ এটা করেছেন, তোমাদের সুসংবাদ দেওয়ার জন্য এবং যাতে এর দ্বারা তোমাদের অন্তর প্রশস্ত হয়। সাহায্য শুধু মহাপরাক্রমশালী আল্লাহর পক্ষ থেকে।’ শুধু বদর নয়, বরং ভবিষ্যতেও আল্লাহ আসমানি এই সাহায্যের ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘বরং তোমরা যদি ধৈর্যধারণ কর, আল্লাহকে ভয় কর এবং তারা দ্রুতগতিতে তোমাদের ওপর আক্রমণ করে তবে আল্লাহ তায়ালা তোমাদের পাঁচ হাজার ফেরেশতার সুবিন্যস্ত বাহিনী দ্বারা সাহায্য করবেন।’ আল্লাহ মুমিনদের অনুরূপ সাহায্যের অঙ্গীকার করেছেন। সুরা আনফালে আল্লাহ তায়ালা বদর যুদ্ধে মুসলিম বাহিনীর অবস্থানের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘স্মরণ কর, যখন তোমরা ছিলে নিকট প্রান্তে। এবং তারা ছিল দূর প্রান্তে। উষ্ট্রারোহী দল ছিল তোমাদের চেয়ে নিম্নভূমিতে।’ আল্লাহ মুমিনদের সাহস জোগানোর একটি চিত্র তুলে ধরেছেন।

ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ কর! যখন আল্লাহ তোমাকে স্বপ্নে  দেখিয়েছিলেন, তারা সংখ্যায় অল্প। যদি তিনি তাদের সংখ্যায় বেশি দেখাতেন তবে তোমরা সাহস হারাতে এবং যুদ্ধের ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে মতবিরোধ  তৈরি করতে। কিন্তু আল্লাহ রক্ষা করেছেন। নিশ্চয় তিনি অন্তরের খবর জানেন।’ সুরা আনফালের ৫০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ ফেরেশতাদের অংশগ্রহণ সম্পর্কে বলেছেন, ‘যদি তুমি দেখতে  ফেরেশতারা অবিশ্বাসীদের মুখে ও পিঠে আঘাত করে জীবন কেড়ে নিচ্ছে এবং বলছে, তোমরা দহনযন্ত্রণা ভোগ কর।’ সর্বোপরি বলা যায়, এ দুই সুরায় আল্লাহ তায়ালা বদর যুদ্ধের সংক্ষিপ্ত চিত্র তুলে ধরেছেন। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, অপর হাদিসে রসুলে আকরাম (সা.) বদর যুদ্ধে শহীদ একজন সাহাবিকে জান্নাতের সুসংবাদ দান করেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) হাদিসে মহানবী (সা.) বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের ক্ষমার সুসংবাদ দান করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের ব্যাপারে অবগত আছেন।’ তিনি বলেছেন, ‘তোমাদের যা ইচ্ছা কর। আমি তোমাদের ক্ষমা করে দিয়েছি।’ হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (রহ.) বলেন, এমন মহান সুসংবাদ বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ছাড়া আর কেউ পায়নি। একইভাবে রসুলুল্লাহ (সা.) বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের জাহান্নাম থেকে মুক্তির সুসংবাদ দিয়েছেন। বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের এই অপরিমেয় সম্মান ও মর্যাদার কারণ ব্যাখ্যা করে আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, এটা নিছক কোনো যুদ্ধ ছিল না। এটা ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের অস্তিত্বের প্রশ্ন।

 

অমর খন্দকের যুদ্ধ

ইসলামের যুদ্ধগুলোর মধ্যে অন্যতম খন্দকের যুদ্ধ। ৫ হিজরির শাওয়াল মাসে খন্দকের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মক্কার কুরাইশ, মদিনার ইহুদি, বেদুইন, পৌত্তলিকরা সম্মিলিতভাবে মুসলমানদের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেছিল। খন্দক শব্দের অর্থ পরিখা বা গর্ত। যেহেতু এ যুদ্ধে অনেক পরিখা খনন করা হয়, তাই এর নাম দেওয়া হয়েছে খন্দকের যুদ্ধ। নবীজি (সা.) মদিনায় আসার আগে সেখানে বড় দুটি ইহুদি সম্প্রদায় বসবাস করত। বনু নাজির ও বনু কোরায়জা। ইহুদিদের প্ররোচনায় কুরাইশ ও অন্যান্য গোত্র মদিনার মুসলমানদের সঙ্গে যুদ্ধ করার প্রস্তুতি গ্রহণ করে।

খন্দকের এই যুদ্ধ ছিল মদিনার ওপরে  গোটা আরব সম্প্রদায়ের এক সর্বব্যাপী হামলা এবং কষ্টকর অবরোধের এক দুঃসহ অভিজ্ঞতা। এই যুদ্ধে শত্রুদের সৈন্যসংখ্যা ছিল ১০ হাজার, যা ছিল মদিনার মোট জনসংখ্যার চেয়ে বেশি। মুসলিম বাহিনীর সৈন্যসংখ্যা ছিল ৩ হাজার। কিন্তু তারা যে অভিনব যুদ্ধকৌশল অবলম্বন করে, তা শত্রুদের অজানা ছিল। ফলে তারা হতাশাগ্রস্ত ও পর্যুদস্ত হয়ে অবশেষে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বে মক্কা থেকে ১০ হাজার  লোকের সম্মিলিত বাহিনী মদিনার দিকে যাত্রা করে। মক্কার সম্মিলিত বাহিনীর যুদ্ধযাত্রার খবর  পেয়ে নবীজি (সা.) সাহাবিদের নিয়ে পরামর্শ করলেন। মদিনার তিনদিকে খেজুর গাছের বাগান। বাকি থাকে একদিক। সেদিকে পরিখা খননের কথা হজরত সালমান ফারসি (রা.) বললেন। একটি  ঘোড়া লাফ দিয়ে যতটুকু যেতে পারে, তার চেয়ে  বেশি দূরত্বে যেন গর্ত খনন করা হয়। তাই শুরু হলো পরিখা খনন। ১০ জন করে একটি গ্রুপ। প্রতিটি গ্রুপ দৈর্ঘ্য ১০ হাত, প্রস্থে ১০ হাত, গভীরতায় ১০ হাত পরিখা খনন করে। ছয় দিনে পরিখা খনন শেষ হয়। পরিখা খননকালে একটি বড় ও শক্ত পাথর সামনে পড়ে, যা ভাঙা অসম্ভব হয়ে পড়ে। রসুল (সা.)কে বিষয়টি জানানো হলে তিনি এসে আঘাত করলে তা ভেঙে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। এ ঘটনা নবী করিম (সা.)-এর একটা বিশেষ মুজিজা। সম্মিলিত বাহিনী যখন মদিনায় এসে উপনীত হয়, তখন সাহাবিদের খননকাজ শেষ। ১০ হাজার সেনার বাহিনী ওহুদ পাহাড়ের পাশে তাঁবু ফেলে। নবীজি হজরত মুহাম্মদ (সা.) ৩ হাজার সাহাবি নিয়ে হাজির হলেন। দুই দল দুই দিকে। মাঝখানে খন্দক। কুরাইশ বাহিনী খন্দক  দেখে হতভম্ব। তখন তারা মদিনা অবরোধ করে। শত্রুরা প্রায় এক মাস মদিনা অবরোধ করে রইল। এই অবরোধ এত কঠিন ছিল যে, মুসলমানদের বহু বেলা খাবার না খেয়ে থাকতে হয়েছিল। কিন্তু অবরোধকারীরা কিছুতেই পরিখা পার হতে পারল না। হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর সৈন্যদের পরিখার বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করলেন। কাফেররা বাইরে থেকে পাথর ও তীর ছুড়তে শুরু করলে এদিক থেকেও তার প্রত্যুত্তর দেওয়া হলো। এরই ভিতর বিক্ষিপ্তভাবে দু-একটি হামলাও চলতে লাগল। অবরোধ যত দীর্ঘায়িত হলো শত্রুদের উৎসাহও তত কমতে লাগল। ১০ হাজার লোকের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা মোটেই সহজ কাজ ছিল না। তার ওপর ছিল প্রচন্ড শীত। এরই মধ্যে এক দিন এমন প্রচন্ড বেগে ঝড় বইল যে, কাফেরদের সব ছাউনি উড়ে গেল। তাদের  সৈন্যসামন্ত ছিন্নভিন্ন হয়ে গেল। তাদের ওপর যেন আল্লাহর আজাব নেমে এলো। আর বাস্তবিকই আল্লাহ তায়ালা মুসলমানদের জন্য রহমত এবং কাফেরদের জন্য আজাব হিসেবেই এ ঝড় পাঠিয়েছিলেন। কাফেররা এ পরিস্থিতি  মোকাবিলা করতে পারল না। অবস্থা বেগতিক দেখে ইহুদিরা আগেই সরে পড়েছিল। কুরাইশদেরও ফিরে যাওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় রইল না।

আহজাব যুদ্ধে ৮ জন মুসলিম শহীদ হন। অন্যদিকে, শত্রুপক্ষের ৪ জন মারা যায়। অবরোধের সময় কেউ বলেছেন ২৪ দিন। অন্য বর্ণনায় ১৫ দিন পাওয়া যায়। খন্দক আমাদের এই শিক্ষা দেয় ইমান ও ধৈর্যের সঙ্গে আল্লাহর ওপর আস্থা স্থাপন করলে আল্লাহর রহমত থেকে কেউ বঞ্চিত হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা