শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১

বিশ্বসেরা মুসলিম দার্শনিক

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা মুসলিম দার্শনিক

মুসলিম সভ্যতার ক্রমবিকাশে মুসলিম দার্শনিকদের অবদান অবিস্মরণীয়। যুগ যুগ ধরে আধুনিক বিশ্বের গবেষণা ও সৃষ্টিশীলতায় মুসলিম চিন্তাবিদ ও বিজ্ঞানীদের একাগ্রতা প্রমাণিত এবং এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এসব দার্শনিক বিচরণ করেছেন জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায়। এ মনীষীদের অবদান ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

 

আল কিন্দি

৮০১-৮৭৩ [ কুফা নগরী ]

আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল কিন্দি। মুসলিম বিশ্বের কাছে তিনি আল কিন্দি নামে পরিচিত। আল কিন্দি ইসলামী স্বর্ণালি দিনের একজন দার্শনিক ও বিজ্ঞানী। তিনি ছিলেন কোরআন, হাদিস, ইতিহাস, দর্শন, ভাষাতত্ত¡, রাজনীতি, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, মনোবিজ্ঞান ও যুক্তিবিদ্যা বিশারদ। পাশাপাশি তিনি ছিলেন গ্রিক, হিব্রু, ইরানি, সিরিয়াক এমনকি আরবি ভাষায় পারদর্শী। এ পর্যন্ত আল কিন্দির লেখা ২৭০টি গ্রন্থের সন্ধান পাওয়া গেছে। জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় পান্ডিত্য অর্জন করলেও দর্শনের মুনশিয়ানার কারণেই তিনি জগৎজোড়া খ্যাতি লাভ করেছেন। এ ছাড়া বিজ্ঞানের অনেক শাখায় তিনি দারুণ ভূমিকা পালন করেছেন। দার্শনিক প্রয়োগ পদ্ধতি বিষয়ে তাঁর ধারণা বেশ মৌলিক। তিনি নিছক ধ্যান বা অনুধ্যানের মাধ্যমে দার্শনিকতার পক্ষে নন। তিনি মনে করেন, সঠিক দার্শনিক সিদ্ধান্তে পৌঁছতে হলে অবশ্যই সুনির্দিষ্ট এবং নির্ভরযোগ্য জ্ঞান প্রয়োজন। এজন্যই তিনি দর্শনে গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহারের পক্ষপাতী ছিলেন। এদিক দিয়ে তাঁর সঙ্গে আধুনিক দর্শনের জনক রনে দেকার্তের মিল পাওয়া যায়। জ্ঞানের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কিন্দি তিনটি পৃথক বিষয় প্রবর্তন করেন। প্রন্দ্রয়, বুদ্ধি এবং কল্পনা। আল কিন্দির জন্ম আরবের কুফা নগরীতে। বাবা ছিলেন কুফা নগরীর গভর্নর। এখানেই তিনি বিদ্যাচর্চা করেন। তাঁর সঠিক জন্ম তারিখ জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হয়, তাঁর জন্ম ৮০১ খ্রিস্টাব্দে। মারা যান ৮৭৩ খ্রিস্টাব্দে।

 

আল ফারাবি

৮৭২-৯৫৬ [ তুর্কিস্তান ]

প্রাচ্যের সেরা যে কজন খ্যাতিমান মনীষী দার্শনিকরূপে খ্যাতি লাভ করেছেন আল ফারাবি তাঁদের অন্যতম। শুধু তাই নয়, ধর্মতত্ত¡, অধিবিদ্যা, বিজ্ঞান ও চিকিৎসাশাস্ত্র, সংগীতে আল ফারাবির ছিল অসামান্য জ্ঞান। তিনিই প্রথম ইসলামী বিশ্বকোষ ও মুসলিম তর্কশাস্ত্র রচনা করেন। ৮৭২ খ্রিস্টাব্দে এক সম্ভ্রান্ত তুর্কি বংশে আল ফারাবির জন্ম। তাঁর আসল নাম আবু নাসের মুহাম্মদ ইবনে ফারাখ আল ফারাবি। তাঁর পিতা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত ও সেনাবাহিনীর একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। তাঁর পূর্বপুরুষরা ছিলেন পারস্যের অধিবাসী। ইসলাম গ্রহণ ও রাজনৈতিক কারণে তাঁর পূর্বপুরুষরা পারস্য ত্যাগ করে তুর্কিস্তানে এসে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু হয় ফারাবায়। উচ্চশিক্ষা লাভের আশায় তিনি বাগদাদে অবস্থান করেন দীর্ঘ ৪০ বছর। জ্ঞানের অন্বেষণে ছুটে বেড়িয়েছেন দামেস্ক, মিসর এবং দেশ-বিদেশের আরও বহু স্থানে। পদার্থবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, দর্শন, যুক্তিশাস্ত্র, গণিতশাস্ত্র, চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রভৃতিতে তাঁর অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য। তবে বিজ্ঞান ও দর্শনে তাঁর অবদান ছিল সর্বাধিক। পদার্থবিজ্ঞানে তিনিই ‘শূন্যতার’ অবস্থান প্রমাণ করেছিলেন। দার্শনিক হিসেবে ছিলেন নিয় প্লেটনিস্টদের পর্যায়ে বিবেচিত। আল ফারাবি সর্বপ্রথম ধর্ম ও দর্শনের মাঝে তফাত করেন। দৈনন্দিন জীবনে দর্শনকে কাজে লাগানোর ওপর তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। মহান এই মনীষী ৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে দামেস্ক শহরে মারা যান।

 

ওয়ায়েস করনি

৫৯৪-৬৫৭ [ ইয়েমেন ]

ওয়ায়েস করনি ছিলেন ইয়েমেনের একজন দার্শনিক ও সুফি ব্যক্তিত্ব। আরব জাতিসত্তার ওয়ায়েস করনি ৫৯৪ সালে ইয়েমেনে জন্ম নেন এবং ৬৫৭ সালে মারা যান। সিরিয়ার রাক্কাহতে তাঁর মাজার ছিল। ২০১৩ সালে চরমপন্থি ইসলামী গোষ্ঠী এটি গুঁড়িয়ে দেয়। তাঁর সম্মানে তুরস্কের সির্ত প্রদেশের বায়কানে একটি মাজার নির্মাণ করা হয়েছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবদ্দশায় তিনি জীবিত ছিলেন। তবে তাঁদের কখনো দেখা হয়নি। নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ হতো আধ্যাত্মিক পন্থায়। ইবনে বতুতার বর্ণনা অনুযায়ী, ওয়ায়েস করনি সিফফিনের যুদ্ধে আলী ইবনে আবি তালিবের পক্ষে লড়াই করে মারা যান। ওয়ায়েস করনির অল্প বয়সে বাবা আবদুল্লাহ মারা গেলে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে তাঁর ওপর। তাই অর্থ উপার্জন করতেন উট পালন করে। এ ছাড়া তিনি সব সময় ধর্ম সাধনা আর অন্ধ মায়ের দেখাশোনায় ব্যস্ত থাকতেন। তাঁর সময়ে তাঁকে হজরত আলী (রা.)-এর অনুসারী বলে মনে করা হতো।

 

ইবনুল আরাবি

১১৬৫-১২৪০ [ স্পেন ]

ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ মুসলিম দার্শনিকদের অন্যতম ইবনুল আরাবি। তিনি ছিলেন বুদ্ধিবৃত্তিক ইতিহাসে প্রথম পোস্টমডার্ন এবং নারীবাদী চিন্তার সমর্থক। মুহাম্মদ বিন ইউসুফ বিন মুহাম্মদ ইবনে আলী আল আরাবি আল তাই আল হাতিমি তাঁর পুরো নাম! ১১৬৫ সালে এক ধনী মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর পরিবার ছিল কর্ডোভার সবচেয়ে প্রভাবশালী পরিবারগুলোর মধ্যে একটি। ইবনুল আরাবির দর্শন না জানলে ইসলামী দর্শন সম্পর্কে অবগতি অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ইবনুল আরাবিই সম্ভবত সবচেয়ে অনুপম, জটিল এবং একই সঙ্গে অসামান্য ইসলামী চিন্তাবিদ। তিনি আল-ফারাবি বা ইবনে রুশদের মতো আধুনিকতাবাদী ছিলেন না। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক, দূরকল্পী এবং জ্ঞানের অস্পষ্ট বিষয়গুলোতে ওস্তাদ। ধর্মকে বিজ্ঞানের আলোকে ব্যাখ্যা করা, কোরআনের বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা, হাদিসের দার্শনিক ব্যাখ্যা, আইনশাস্ত্র, অতিন্দ্রিয়বাদ নিয়ে বিস্তর লেখালেখি করে গেছেন তিনি। ১২৪০ সালে সিরিয়ার দামেস্কে মারা যান মহান এই দার্শনিক।

 

আল গাজ্জালি

১০৫৮-১১১১ [ ইরান ]

ইসলামের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী একজন চিন্তাবিদ ছিলেন আল গাজ্জালি। এ ছাড়াও তিনি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের অন্যতম একজন দার্শনিক, পন্ডিত এবং ধর্মতত্ত¡বিদ। তাঁর আসল নাম ইমাম আবু হামিদ আল-গাজ্জালি। ইমাম আল গাজ্জালি ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। আধ্যাত্মিক জ্ঞানের প্রতি ছিল তাঁর অগাধ আগ্রহ। তাই অল্প বয়সেই সৃষ্টি রহস্যের সন্ধানে পথে বেরিয়ে পড়েন। প্রায় ১০ বছর তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল সফর করে অবশেষে আবার বাগদাদে ফিরে আসেন। ইমাম আল গাজ্জালি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দার্শনিক। তাঁর চিন্তাধারাকে মুসলিম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন বলে ধরা হয়। কারণ সেই সময় মুসলিম দার্শনিকদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন গ্রিক দর্শনে প্রভাবিত। তৎকালে দর্শনকে বরাবরই ধর্মের বাইরের একটি বিষয় হিসেবে দেখা হতো। সর্বপ্রথম ধর্মের অন্তর্নিহিত দর্শন তত্ত¡ বের করে এনে ধর্ম এবং দর্শন এই দুটির মিলন ঘটিয়ে আলাদা একটি দার্শনিক ধারা সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন, যা দর্শনের সংজ্ঞাকেই বদলে দিয়েছিল। আর সে সময় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তাঁর কিছু দার্শনিক মতবাদ, যা সমকালীন আর কারও পক্ষে সম্ভব ছিল না। তৎকালীন সমাজব্যবস্থায় আল গাজ্জালি  বিশ্লেষণমূলকভাবে যুক্তিবিদ্যা, অধিবিদ্যা এবং প্রকৃতিবিদ্যার সার-সংক্ষেপ পেশ করতে পেরেছিলেন। ১১১১ সালে খোরাসানের তুশ নগরীতেই তিনি মারা যান।

 

ইবনে খালদুন

১৩৩২-১৪০৬ [ তিউনিসিয়া ]

ইবনে খালদুন চৌদ্দ শতকের একজন মুসলিম ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ এবং সর্বোপরি একজন দার্শনিক। তাঁকে আধুনিক ইতিহাস রচনা, সমাজবিজ্ঞান এবং অর্থনীতির অন্যতম একজন জনক বলা হয়। পুরো নাম আবু জায়েদ আবদুর রহমান বিন মুহাম্মদ বিন খালদুন আল হাদরামি। তিউনিসের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৩৩২ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা ছিলেন একজন ইসলাম ধর্মবিষয়ক পন্ডিত। বাবার কাছেই তিনি শৈশবে শিক্ষালাভ করেছেন। খুব অল্প বয়সে তিনি কোরআন, হাদিস, আইন, বক্তৃতা, ব্যাকরণ, দর্শন, সাহিত্যে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। ১৩৪৯ সালে প্রথম রাজনৈতিক অঙ্গনে পা রাখেন তিনি। নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে কাটে তাঁর রাজনৈতিক জীবন। কারাগারে বন্দীও ছিলেন একসময়।

ইবনে খালদুনই প্রথম ব্যক্তি যিনি সমাজ বিজ্ঞানের একেবারে নতুন একটি ধারা, ‘সাংস্কৃতিক বিজ্ঞান’-এর সূচনা করেন। ইবনে খালদুন ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে ছিলেন অন্য সবার থেকে আলাদা। তাঁর মতে, ইতিহাসও এক ধরনের বিজ্ঞান।  আত্মজীবনী অনুযায়ী তাঁর কাজকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। ঐতিহাসিক দর্শন এবং ইসলামিক দর্শন। জীবনের শেষ সময় কাটিয়েছেন মিসরে। ১৪০৬ সালে কায়রোতে মারা যান এই মহান দার্শনিক।

 

ইবনে রুশদ

১১২৬-১১৯৮ [ স্পেন ]

অষ্টম থেকে ১২শ শতাব্দী হলো অষ্টম প্রাথমিক ইসলামী দর্শনের ব্যাপ্তিকাল। এ সময়কে ইসলামী স্বর্ণযুগ বলা হয়। দার্শনিক আল কিন্দি এর সূচনা করেছিলেন এবং ইবনে রুশদের হাতে এই প্রাথমিক সময়টির সমাপ্তি ঘটে। মুসলিমদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ দার্শনিক ও পন্ডিত হিসেবে ইবনে রুশদের নাম ইতিহাসের পাতায় জ্বলজ্বল করছে। রেনেসাঁর যুগে ইউরোপে তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। তবে এই দর্শনের জন্যই তাঁর জীবনে এক সময় নেমে আসে অভিশাপ। ইবনে রুশদের পুরো নাম আবু আল ওয়ালিদ মুহাম্মদ ইবনে আহমাদ ইবনে রুশদ। পাশ্চাত্য বিশ্বের মহান এই দার্শনিক ‘অ্যাভেরোস’ নামে পরিচিত ছিলেন। স্পেনের কর্ডোভায় ১১২৬ সালে এক সম্ভ্রান্ত ও ধার্মিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইবনে রুশদ। তাঁর দাদা আলমোরাভিদ রাজবংশের শাসনামলে কর্ডোভার প্রধান বিচারপতি ছিলেন। শিক্ষাজীবনের শুরুই করেছিলেন হাদিস শিক্ষা, কোরআন ও ফিকাহশাস্ত্র, সাহিত্য এবং আইনশিক্ষা দিয়ে। দর্শনের প্রতি আকর্ষণ জন্মেছিল মূলত তাঁর গৃহশিক্ষক এবং বিখ্যাত মুসলিম দার্শনিক ইবনে বাজ্জাহের হাত ধরে। দর্শন ছাড়াও তিনি ইসলামী শরিয়াহ, গণিত, আইন, ওষুুধবিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। দর্শনশাস্ত্রে তিনি জনপ্রিয় হয়েছিলেন অ্যারিস্টটলের লেখাগুলো অনুবাদ করে। ১১৯৮ সালে মারাকেশে মারা যান ইবনে রুশদ। কর্ডোভায় তাঁকে দাফন করা হয়।

 

ইবনে আল হাইসাম

৯৬৫-১০৪০ [ ইরাক ]

ইবনে আল হাইসাম ইসলামী স্বর্ণযুগের একজন আরব গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও পদার্থবিজ্ঞানী। এ ছাড়াও তিনি একজন প্রকৌশলী, গণিতবিদ, চিকিৎসাবিদ, দার্শনিক, মনোবিজ্ঞানী। তাঁর পুরো নাম আবু আলী আল-হাসান ইবনে আলী-হাসান ইবন আল হাইসাম। তিনি বসরায় জন্মগ্রহণ করায় আল বসরি নামেও পরিচিত। পশ্চিমা বিশ্বে তিনি আল-হাইজেন নামে সমধিক পরিচিত। ইবনে আল হাইসাম ৯৬৫ সালে ইরানে জন্মগ্রহণ করেন। উল্লেখযোগ্য অবদান অপটিক্স বা আলোকবিদ্যার মূলনীতি। তিনি সর্বপ্রথম ক্যামেরার মূলনীতি আবিষ্কার করেন। এর ওপর ভর করে আজকের আধুনিক ক্যামেরা, স্যাটেলাইট ইত্যাদি। তিনি সর্বপ্রথম দর্শনানুভূতির ব্যাখ্যায় প্রমাণ করেছিলেন যে, আলো বস্তু হতে প্রতিফলিত হয়ে চোখে আসে বলেই তা দৃশ্যমান হয়। তিনি এটাও আলাদা করতে পেরেছিলেন দর্শনানুভূতির কেন্দ্র চোখে নয়, বরং মস্তিষ্কে। আলোকবিজ্ঞানে অসামান্য সংযোজন ‘কিতাবুল মানাজির’-এর ১৫-১৬ অধ্যায়ে  জ্যোতির্বিদ্যার আলোচনা  রেখেছেন। তিনি সর্বপ্রথম গাণিতিক জ্যোতির্বিদ্যা এবং পদার্থবিদ্যার সমন্বয় সাধনের চেষ্টা চালান। আল হাইসাম অ্যারিস্টটল, গ্যালেন, বুন মুসার দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন। কায়রোয় ফাতেমীয় খলিফার দরবারে গ্রন্থনা, চুক্তি সম্পাদনা ও অভিজাত পরিবারে শিক্ষকতা করতেন তিনি। ১০৪০ খ্রিস্টাব্দে মহান এই দার্শনিক পরলোকগমন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

৩১ মিনিট আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

৩৩ মিনিট আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি