শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র

সংকট ও সম্ভাবনা

অনুপম হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট ও সম্ভাবনা

একটি আশঙ্কাজনক তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে এ নিবন্ধের সূত্রপাত করছি। তথ্যটি হচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্য মাত্র ১২৭টি প্রেক্ষাগৃহ চালু রয়েছে।

১৯৫৬ সালের আগস্টে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের প্রথম সবাক পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা কাহিনীচিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’ থেকে শুরু করে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফাগুন হাওয়ায়’ ও ‘রাত্রির যাত্রী’ পর্যন্ত ৬২ বছরেও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প-সংস্কৃতি-অর্থনীতি ও নান্দনিক ক্ষেত্রে আজও স্বনির্ভর হতে পারেনি। এর রয়েছে নানান কারণ। উল্লেখযোগ্য হলো : পুঁজির সংকট, সিনেমা হলের সংকট, গল্প বা বিষয়বস্তুর সংকট, সৃজনশীল ও রুচিশীল নির্মাতার সংকট, দেশপ্রেমের অভাব, বিভিন্ন প্রযুক্তিগত বিনোদনমাধ্যমের প্রাচুর্য ও সহজলভ্যতা (টিভি চ্যানেল, ক্যাবল টিভি, ইন্টারনেট, ইউটিউব, টুইটার, ফেসবুক, ডিভিডি, নিউ মিডিয়া), দর্শক মানসে অতিরিক্ত বিনোদনলিপ্সা ইত্যাদি। অথচ আমরা যদি ইতিহাসের দিকে তাকাই তাহলে দেখব সেই ঔপনিবেশিক আমলেও (ব্রিটিশ ও পাকিস্তান) এ চলচ্চিত্র মাধ্যমটি এ দেশের দর্শকসমাজ আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছিল।

আমরা জানি, এ দেশে প্রথম চলচ্চিত্র দেখানো হয় সেই ১৮৯৮ সালে। তখন এটি ছিল ‘বিদেশি বিনোদনের পণ্য’। হৃদয়গ্রাহী ও আকর্ষণীয় মাধ্যম বিধায় দর্শক-সমাজ প্রযুক্তিনির্ভর চলচ্চিত্রের মধ্যে স্বপ্নের দেশকে খুঁজে পেয়েছিল। তখন এখানকার সিনেমা হলগুলোয় চলত আমেরিকা, ইউরোপ, মুম্বাই, কলকাতা ও মাদ্রাজের ছবি।

১৯৪৭-উত্তর স্বাধীন পাকিস্তানের পশ্চিম অংশে অর্থাৎ লাহোর-করাচিতে চলচ্চিত্র-শিল্প গড়ে উঠলেও পূর্ববাংলায় ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের কোনো স্টুডিও ছিল না। আবদুল জব্বার খান উৎসাহী নাট্যকার-পরিচালক-অভিনেতা ছিলেন। তিনি অবাঙালি চিত্র ব্যবসায়ীদের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে পূর্ব বাংলায় ফিল্ম স্টুডিও ছাড়াই ‘মুখ ও মুখোশ’ নির্মাণ করে বাংলা চলচ্চিত্রের অগ্রযাত্রায় স্বীয় অস্তিত্ব প্রমাণ করেন। ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক এফডিসি প্রতিষ্ঠার পর ’৫৯ সাল থেকে এখানকার সহায়তা নিয়ে নিয়মিতভাবে চলচ্চিত্র মুক্তি পেতে থাকে। কিন্তু তখনো এখানকার নবীন চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হতো ইউরোপ, আমেরিকা, মুম্বাই, কলকাতা, মাদ্রাজ, লাহোর, করাচির তারকাবহুল বিনোদন ও জৌলুসপূর্ণ ছবির সঙ্গে। আমাদের নবীন চিত্রশিল্পের অগ্রযাত্রা পথে নির্মিত ‘মাটির পাহাড়’, ‘আকাশ আর মাটি’, ‘কখনো আসেনি’, ‘কাচের দেয়াল’, ‘যে নদী মরুপথে’ বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হলো। তখন প্রযোজক-নির্মাতারা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য উর্দু ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। এহতেশামের ‘চান্দা’ (১৯৬২) এ ব্যাপারে পথ প্রদর্শন করে। তখন অর্থের মোহে পড়ে বাঙালি প্রযোজক-পরিচালক-শিল্পী-কুশলীরা উর্দু ভাষার ছবির সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন। এমনকি আবদুল জব্বার খান, জহির রায়হানও উর্দু ভাষায় ছবি নির্মাণ করেন অস্তিত্ব রক্ষার জন্য।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটান সালাহউদ্দীন বাংলা ভাষায় লোকগাথাভিত্তিক ‘রূপবান’ (১৯৬৫) বানিয়ে। রূপবান ছায়াছবিটি সুপারহিট হলে লোকগাথা ছবির জোয়ার আসে। তবে ঢাকার চিত্রজগৎ আবার নতুন সংকটের সম্মুখীন হয়। চলচ্চিত্রের পর্দা ভরে ওঠে দৈত্যদানব-জিন-পরী নিয়ে। চিত্রজগৎ তখন অস্বিত্ব রক্ষার জন্য জনগণভিত্তিক রাজনীতি ও সমাজকল্যাণ বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি দেয়। দেশের গণতান্ত্রিক চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে প্রযোজক-নির্মাতারা নির্মাণ করেন কয়েকটি ছবি। যেমন খান আতার ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ (১৯৬৭), জহির রায়হানের ‘জীবন থেকে নেয়া’ (১৯৭০), ফখরুল আনামের ‘জয় বাংলা’ (১৯৭০)। ইতিহাস প্রমাণ করেছে, শুধু অর্থ নয়, ভালো জীবনধর্মী ছবিও জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এসব ছবি স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে। এসব চলচ্চিত্র ছিল অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে নান্দনিক প্রচেষ্টা।

২.

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টায় দেশের চলচ্চিত্রশিল্প নতুন ভাবনা, প্রত্যাশা ও সুযোগ সৃষ্টি করে। চলচ্চিত্রের তখন অস্তিত্বের জন্য নতুন লড়াই করতে হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে। বিরাজমান বিনোদন বিষয়নির্ভর চলচ্চিত্রে যোগ হয় নতুন বিষয় মুক্তিযুদ্ধ। নির্মিত হয় ‘ওরা ১১ জন’, ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’, ‘ধীরে বহে মেঘনা’, ‘সংগ্রাম,’, ‘রক্তাক্ত বাংলা’। কিন্তু অচিরেই দেখা গেল নতুন সংকট : একশ্রেণির বেনিয়া প্রযোজক-নির্মাতা নকল, অশ্লীল ও মারপিট-সর্বস্ব চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যা ও সামরিক শাসন আমলে চলচ্চিত্রের পর্দা থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্মারক নির্মূল করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দেশীয় জীবন-সমাজ-সংস্কৃতির উপাদানও হয় উপেক্ষিত। চলচ্চিত্র নতুন করে অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। সেই সঙ্গে যোগ হয় ভিসিআর নামক নতুন প্রযুক্তি ও আকাশ সংস্কৃতির আগ্রাসন। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের প্রচেষ্টা চলে কিছু তরুণের স্বল্পদৈর্ঘ্য ও বিকল্পধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে। সরকারও উদ্যোগী হয়। অনুদানপ্রথা পুনরায় চালু হয়।

একুশ শতকের শুরুতেই চলচ্চিত্র প্রযুক্তিগত সংকটের সম্মুখীন হয় নানাভাবে। টিভি নেটওয়ার্কের বিস্তার, সিনেমা হলের বিলুপ্তি, পুঁজির অভাব, নতুন চিন্তা-চেতনা-সৃজনশীলতার অভাব, একশ্রেণির চিত্র ব্যবসায়ীর দেশপ্রেমহীনতা চলচ্চিত্রশিল্পের সংকটকে আরও ত্বরান্বিত করে। প্রযুক্তির কল্যাণে যেমন মোবাইল-ফেসবুক-ইন্টারনেট-টিভিতে দেশি-বিদেশি চলচ্চিত্র দেখা যায়, প্রেক্ষাগৃহে যেতে হয় না, মোবাইল ফোনে নির্মিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চিত্রও নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। ফলে মূলধারার চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করতে হচ্ছে।

এ লড়াইয়ে টিকতে হলে সরকারি সহায়তায় নতুন ভাবনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আমরা আশাবাদী সরকারি অনুদান, পুরস্কার, ফিল্ম ইনস্টিটিউট ও আর্কাইভের প্রতিষ্ঠা-উন্নয়ন এবং তরুণ প্রজন্মের নির্মাতা-কুশলীদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আবার জেগে উঠবে।

লেখক : চলচ্চিত্র গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম