শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র

সংকট ও সম্ভাবনা

অনুপম হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট ও সম্ভাবনা

একটি আশঙ্কাজনক তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে এ নিবন্ধের সূত্রপাত করছি। তথ্যটি হচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্য মাত্র ১২৭টি প্রেক্ষাগৃহ চালু রয়েছে।

১৯৫৬ সালের আগস্টে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের প্রথম সবাক পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা কাহিনীচিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’ থেকে শুরু করে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফাগুন হাওয়ায়’ ও ‘রাত্রির যাত্রী’ পর্যন্ত ৬২ বছরেও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প-সংস্কৃতি-অর্থনীতি ও নান্দনিক ক্ষেত্রে আজও স্বনির্ভর হতে পারেনি। এর রয়েছে নানান কারণ। উল্লেখযোগ্য হলো : পুঁজির সংকট, সিনেমা হলের সংকট, গল্প বা বিষয়বস্তুর সংকট, সৃজনশীল ও রুচিশীল নির্মাতার সংকট, দেশপ্রেমের অভাব, বিভিন্ন প্রযুক্তিগত বিনোদনমাধ্যমের প্রাচুর্য ও সহজলভ্যতা (টিভি চ্যানেল, ক্যাবল টিভি, ইন্টারনেট, ইউটিউব, টুইটার, ফেসবুক, ডিভিডি, নিউ মিডিয়া), দর্শক মানসে অতিরিক্ত বিনোদনলিপ্সা ইত্যাদি। অথচ আমরা যদি ইতিহাসের দিকে তাকাই তাহলে দেখব সেই ঔপনিবেশিক আমলেও (ব্রিটিশ ও পাকিস্তান) এ চলচ্চিত্র মাধ্যমটি এ দেশের দর্শকসমাজ আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছিল।

আমরা জানি, এ দেশে প্রথম চলচ্চিত্র দেখানো হয় সেই ১৮৯৮ সালে। তখন এটি ছিল ‘বিদেশি বিনোদনের পণ্য’। হৃদয়গ্রাহী ও আকর্ষণীয় মাধ্যম বিধায় দর্শক-সমাজ প্রযুক্তিনির্ভর চলচ্চিত্রের মধ্যে স্বপ্নের দেশকে খুঁজে পেয়েছিল। তখন এখানকার সিনেমা হলগুলোয় চলত আমেরিকা, ইউরোপ, মুম্বাই, কলকাতা ও মাদ্রাজের ছবি।

১৯৪৭-উত্তর স্বাধীন পাকিস্তানের পশ্চিম অংশে অর্থাৎ লাহোর-করাচিতে চলচ্চিত্র-শিল্প গড়ে উঠলেও পূর্ববাংলায় ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের কোনো স্টুডিও ছিল না। আবদুল জব্বার খান উৎসাহী নাট্যকার-পরিচালক-অভিনেতা ছিলেন। তিনি অবাঙালি চিত্র ব্যবসায়ীদের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে পূর্ব বাংলায় ফিল্ম স্টুডিও ছাড়াই ‘মুখ ও মুখোশ’ নির্মাণ করে বাংলা চলচ্চিত্রের অগ্রযাত্রায় স্বীয় অস্তিত্ব প্রমাণ করেন। ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক এফডিসি প্রতিষ্ঠার পর ’৫৯ সাল থেকে এখানকার সহায়তা নিয়ে নিয়মিতভাবে চলচ্চিত্র মুক্তি পেতে থাকে। কিন্তু তখনো এখানকার নবীন চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হতো ইউরোপ, আমেরিকা, মুম্বাই, কলকাতা, মাদ্রাজ, লাহোর, করাচির তারকাবহুল বিনোদন ও জৌলুসপূর্ণ ছবির সঙ্গে। আমাদের নবীন চিত্রশিল্পের অগ্রযাত্রা পথে নির্মিত ‘মাটির পাহাড়’, ‘আকাশ আর মাটি’, ‘কখনো আসেনি’, ‘কাচের দেয়াল’, ‘যে নদী মরুপথে’ বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হলো। তখন প্রযোজক-নির্মাতারা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য উর্দু ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। এহতেশামের ‘চান্দা’ (১৯৬২) এ ব্যাপারে পথ প্রদর্শন করে। তখন অর্থের মোহে পড়ে বাঙালি প্রযোজক-পরিচালক-শিল্পী-কুশলীরা উর্দু ভাষার ছবির সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন। এমনকি আবদুল জব্বার খান, জহির রায়হানও উর্দু ভাষায় ছবি নির্মাণ করেন অস্তিত্ব রক্ষার জন্য।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটান সালাহউদ্দীন বাংলা ভাষায় লোকগাথাভিত্তিক ‘রূপবান’ (১৯৬৫) বানিয়ে। রূপবান ছায়াছবিটি সুপারহিট হলে লোকগাথা ছবির জোয়ার আসে। তবে ঢাকার চিত্রজগৎ আবার নতুন সংকটের সম্মুখীন হয়। চলচ্চিত্রের পর্দা ভরে ওঠে দৈত্যদানব-জিন-পরী নিয়ে। চিত্রজগৎ তখন অস্বিত্ব রক্ষার জন্য জনগণভিত্তিক রাজনীতি ও সমাজকল্যাণ বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি দেয়। দেশের গণতান্ত্রিক চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে প্রযোজক-নির্মাতারা নির্মাণ করেন কয়েকটি ছবি। যেমন খান আতার ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ (১৯৬৭), জহির রায়হানের ‘জীবন থেকে নেয়া’ (১৯৭০), ফখরুল আনামের ‘জয় বাংলা’ (১৯৭০)। ইতিহাস প্রমাণ করেছে, শুধু অর্থ নয়, ভালো জীবনধর্মী ছবিও জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এসব ছবি স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে। এসব চলচ্চিত্র ছিল অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে নান্দনিক প্রচেষ্টা।

২.

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টায় দেশের চলচ্চিত্রশিল্প নতুন ভাবনা, প্রত্যাশা ও সুযোগ সৃষ্টি করে। চলচ্চিত্রের তখন অস্তিত্বের জন্য নতুন লড়াই করতে হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে। বিরাজমান বিনোদন বিষয়নির্ভর চলচ্চিত্রে যোগ হয় নতুন বিষয় মুক্তিযুদ্ধ। নির্মিত হয় ‘ওরা ১১ জন’, ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’, ‘ধীরে বহে মেঘনা’, ‘সংগ্রাম,’, ‘রক্তাক্ত বাংলা’। কিন্তু অচিরেই দেখা গেল নতুন সংকট : একশ্রেণির বেনিয়া প্রযোজক-নির্মাতা নকল, অশ্লীল ও মারপিট-সর্বস্ব চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যা ও সামরিক শাসন আমলে চলচ্চিত্রের পর্দা থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্মারক নির্মূল করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দেশীয় জীবন-সমাজ-সংস্কৃতির উপাদানও হয় উপেক্ষিত। চলচ্চিত্র নতুন করে অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। সেই সঙ্গে যোগ হয় ভিসিআর নামক নতুন প্রযুক্তি ও আকাশ সংস্কৃতির আগ্রাসন। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের প্রচেষ্টা চলে কিছু তরুণের স্বল্পদৈর্ঘ্য ও বিকল্পধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে। সরকারও উদ্যোগী হয়। অনুদানপ্রথা পুনরায় চালু হয়।

একুশ শতকের শুরুতেই চলচ্চিত্র প্রযুক্তিগত সংকটের সম্মুখীন হয় নানাভাবে। টিভি নেটওয়ার্কের বিস্তার, সিনেমা হলের বিলুপ্তি, পুঁজির অভাব, নতুন চিন্তা-চেতনা-সৃজনশীলতার অভাব, একশ্রেণির চিত্র ব্যবসায়ীর দেশপ্রেমহীনতা চলচ্চিত্রশিল্পের সংকটকে আরও ত্বরান্বিত করে। প্রযুক্তির কল্যাণে যেমন মোবাইল-ফেসবুক-ইন্টারনেট-টিভিতে দেশি-বিদেশি চলচ্চিত্র দেখা যায়, প্রেক্ষাগৃহে যেতে হয় না, মোবাইল ফোনে নির্মিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চিত্রও নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। ফলে মূলধারার চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করতে হচ্ছে।

এ লড়াইয়ে টিকতে হলে সরকারি সহায়তায় নতুন ভাবনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আমরা আশাবাদী সরকারি অনুদান, পুরস্কার, ফিল্ম ইনস্টিটিউট ও আর্কাইভের প্রতিষ্ঠা-উন্নয়ন এবং তরুণ প্রজন্মের নির্মাতা-কুশলীদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আবার জেগে উঠবে।

লেখক : চলচ্চিত্র গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর