শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র

সংকট ও সম্ভাবনা

অনুপম হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট ও সম্ভাবনা

একটি আশঙ্কাজনক তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে এ নিবন্ধের সূত্রপাত করছি। তথ্যটি হচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্য মাত্র ১২৭টি প্রেক্ষাগৃহ চালু রয়েছে।

১৯৫৬ সালের আগস্টে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের প্রথম সবাক পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা কাহিনীচিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’ থেকে শুরু করে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফাগুন হাওয়ায়’ ও ‘রাত্রির যাত্রী’ পর্যন্ত ৬২ বছরেও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প-সংস্কৃতি-অর্থনীতি ও নান্দনিক ক্ষেত্রে আজও স্বনির্ভর হতে পারেনি। এর রয়েছে নানান কারণ। উল্লেখযোগ্য হলো : পুঁজির সংকট, সিনেমা হলের সংকট, গল্প বা বিষয়বস্তুর সংকট, সৃজনশীল ও রুচিশীল নির্মাতার সংকট, দেশপ্রেমের অভাব, বিভিন্ন প্রযুক্তিগত বিনোদনমাধ্যমের প্রাচুর্য ও সহজলভ্যতা (টিভি চ্যানেল, ক্যাবল টিভি, ইন্টারনেট, ইউটিউব, টুইটার, ফেসবুক, ডিভিডি, নিউ মিডিয়া), দর্শক মানসে অতিরিক্ত বিনোদনলিপ্সা ইত্যাদি। অথচ আমরা যদি ইতিহাসের দিকে তাকাই তাহলে দেখব সেই ঔপনিবেশিক আমলেও (ব্রিটিশ ও পাকিস্তান) এ চলচ্চিত্র মাধ্যমটি এ দেশের দর্শকসমাজ আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছিল।

আমরা জানি, এ দেশে প্রথম চলচ্চিত্র দেখানো হয় সেই ১৮৯৮ সালে। তখন এটি ছিল ‘বিদেশি বিনোদনের পণ্য’। হৃদয়গ্রাহী ও আকর্ষণীয় মাধ্যম বিধায় দর্শক-সমাজ প্রযুক্তিনির্ভর চলচ্চিত্রের মধ্যে স্বপ্নের দেশকে খুঁজে পেয়েছিল। তখন এখানকার সিনেমা হলগুলোয় চলত আমেরিকা, ইউরোপ, মুম্বাই, কলকাতা ও মাদ্রাজের ছবি।

১৯৪৭-উত্তর স্বাধীন পাকিস্তানের পশ্চিম অংশে অর্থাৎ লাহোর-করাচিতে চলচ্চিত্র-শিল্প গড়ে উঠলেও পূর্ববাংলায় ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের কোনো স্টুডিও ছিল না। আবদুল জব্বার খান উৎসাহী নাট্যকার-পরিচালক-অভিনেতা ছিলেন। তিনি অবাঙালি চিত্র ব্যবসায়ীদের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে পূর্ব বাংলায় ফিল্ম স্টুডিও ছাড়াই ‘মুখ ও মুখোশ’ নির্মাণ করে বাংলা চলচ্চিত্রের অগ্রযাত্রায় স্বীয় অস্তিত্ব প্রমাণ করেন। ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক এফডিসি প্রতিষ্ঠার পর ’৫৯ সাল থেকে এখানকার সহায়তা নিয়ে নিয়মিতভাবে চলচ্চিত্র মুক্তি পেতে থাকে। কিন্তু তখনো এখানকার নবীন চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হতো ইউরোপ, আমেরিকা, মুম্বাই, কলকাতা, মাদ্রাজ, লাহোর, করাচির তারকাবহুল বিনোদন ও জৌলুসপূর্ণ ছবির সঙ্গে। আমাদের নবীন চিত্রশিল্পের অগ্রযাত্রা পথে নির্মিত ‘মাটির পাহাড়’, ‘আকাশ আর মাটি’, ‘কখনো আসেনি’, ‘কাচের দেয়াল’, ‘যে নদী মরুপথে’ বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হলো। তখন প্রযোজক-নির্মাতারা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য উর্দু ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। এহতেশামের ‘চান্দা’ (১৯৬২) এ ব্যাপারে পথ প্রদর্শন করে। তখন অর্থের মোহে পড়ে বাঙালি প্রযোজক-পরিচালক-শিল্পী-কুশলীরা উর্দু ভাষার ছবির সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন। এমনকি আবদুল জব্বার খান, জহির রায়হানও উর্দু ভাষায় ছবি নির্মাণ করেন অস্তিত্ব রক্ষার জন্য।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটান সালাহউদ্দীন বাংলা ভাষায় লোকগাথাভিত্তিক ‘রূপবান’ (১৯৬৫) বানিয়ে। রূপবান ছায়াছবিটি সুপারহিট হলে লোকগাথা ছবির জোয়ার আসে। তবে ঢাকার চিত্রজগৎ আবার নতুন সংকটের সম্মুখীন হয়। চলচ্চিত্রের পর্দা ভরে ওঠে দৈত্যদানব-জিন-পরী নিয়ে। চিত্রজগৎ তখন অস্বিত্ব রক্ষার জন্য জনগণভিত্তিক রাজনীতি ও সমাজকল্যাণ বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি দেয়। দেশের গণতান্ত্রিক চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে প্রযোজক-নির্মাতারা নির্মাণ করেন কয়েকটি ছবি। যেমন খান আতার ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ (১৯৬৭), জহির রায়হানের ‘জীবন থেকে নেয়া’ (১৯৭০), ফখরুল আনামের ‘জয় বাংলা’ (১৯৭০)। ইতিহাস প্রমাণ করেছে, শুধু অর্থ নয়, ভালো জীবনধর্মী ছবিও জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এসব ছবি স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে। এসব চলচ্চিত্র ছিল অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে নান্দনিক প্রচেষ্টা।

২.

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টায় দেশের চলচ্চিত্রশিল্প নতুন ভাবনা, প্রত্যাশা ও সুযোগ সৃষ্টি করে। চলচ্চিত্রের তখন অস্তিত্বের জন্য নতুন লড়াই করতে হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে। বিরাজমান বিনোদন বিষয়নির্ভর চলচ্চিত্রে যোগ হয় নতুন বিষয় মুক্তিযুদ্ধ। নির্মিত হয় ‘ওরা ১১ জন’, ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’, ‘ধীরে বহে মেঘনা’, ‘সংগ্রাম,’, ‘রক্তাক্ত বাংলা’। কিন্তু অচিরেই দেখা গেল নতুন সংকট : একশ্রেণির বেনিয়া প্রযোজক-নির্মাতা নকল, অশ্লীল ও মারপিট-সর্বস্ব চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যা ও সামরিক শাসন আমলে চলচ্চিত্রের পর্দা থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্মারক নির্মূল করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দেশীয় জীবন-সমাজ-সংস্কৃতির উপাদানও হয় উপেক্ষিত। চলচ্চিত্র নতুন করে অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। সেই সঙ্গে যোগ হয় ভিসিআর নামক নতুন প্রযুক্তি ও আকাশ সংস্কৃতির আগ্রাসন। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের প্রচেষ্টা চলে কিছু তরুণের স্বল্পদৈর্ঘ্য ও বিকল্পধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে। সরকারও উদ্যোগী হয়। অনুদানপ্রথা পুনরায় চালু হয়।

একুশ শতকের শুরুতেই চলচ্চিত্র প্রযুক্তিগত সংকটের সম্মুখীন হয় নানাভাবে। টিভি নেটওয়ার্কের বিস্তার, সিনেমা হলের বিলুপ্তি, পুঁজির অভাব, নতুন চিন্তা-চেতনা-সৃজনশীলতার অভাব, একশ্রেণির চিত্র ব্যবসায়ীর দেশপ্রেমহীনতা চলচ্চিত্রশিল্পের সংকটকে আরও ত্বরান্বিত করে। প্রযুক্তির কল্যাণে যেমন মোবাইল-ফেসবুক-ইন্টারনেট-টিভিতে দেশি-বিদেশি চলচ্চিত্র দেখা যায়, প্রেক্ষাগৃহে যেতে হয় না, মোবাইল ফোনে নির্মিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চিত্রও নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। ফলে মূলধারার চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করতে হচ্ছে।

এ লড়াইয়ে টিকতে হলে সরকারি সহায়তায় নতুন ভাবনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আমরা আশাবাদী সরকারি অনুদান, পুরস্কার, ফিল্ম ইনস্টিটিউট ও আর্কাইভের প্রতিষ্ঠা-উন্নয়ন এবং তরুণ প্রজন্মের নির্মাতা-কুশলীদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আবার জেগে উঠবে।

লেখক : চলচ্চিত্র গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য