শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র

সংকট ও সম্ভাবনা

অনুপম হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট ও সম্ভাবনা

একটি আশঙ্কাজনক তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে এ নিবন্ধের সূত্রপাত করছি। তথ্যটি হচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্য মাত্র ১২৭টি প্রেক্ষাগৃহ চালু রয়েছে।

১৯৫৬ সালের আগস্টে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের প্রথম সবাক পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা কাহিনীচিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’ থেকে শুরু করে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফাগুন হাওয়ায়’ ও ‘রাত্রির যাত্রী’ পর্যন্ত ৬২ বছরেও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প-সংস্কৃতি-অর্থনীতি ও নান্দনিক ক্ষেত্রে আজও স্বনির্ভর হতে পারেনি। এর রয়েছে নানান কারণ। উল্লেখযোগ্য হলো : পুঁজির সংকট, সিনেমা হলের সংকট, গল্প বা বিষয়বস্তুর সংকট, সৃজনশীল ও রুচিশীল নির্মাতার সংকট, দেশপ্রেমের অভাব, বিভিন্ন প্রযুক্তিগত বিনোদনমাধ্যমের প্রাচুর্য ও সহজলভ্যতা (টিভি চ্যানেল, ক্যাবল টিভি, ইন্টারনেট, ইউটিউব, টুইটার, ফেসবুক, ডিভিডি, নিউ মিডিয়া), দর্শক মানসে অতিরিক্ত বিনোদনলিপ্সা ইত্যাদি। অথচ আমরা যদি ইতিহাসের দিকে তাকাই তাহলে দেখব সেই ঔপনিবেশিক আমলেও (ব্রিটিশ ও পাকিস্তান) এ চলচ্চিত্র মাধ্যমটি এ দেশের দর্শকসমাজ আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছিল।

আমরা জানি, এ দেশে প্রথম চলচ্চিত্র দেখানো হয় সেই ১৮৯৮ সালে। তখন এটি ছিল ‘বিদেশি বিনোদনের পণ্য’। হৃদয়গ্রাহী ও আকর্ষণীয় মাধ্যম বিধায় দর্শক-সমাজ প্রযুক্তিনির্ভর চলচ্চিত্রের মধ্যে স্বপ্নের দেশকে খুঁজে পেয়েছিল। তখন এখানকার সিনেমা হলগুলোয় চলত আমেরিকা, ইউরোপ, মুম্বাই, কলকাতা ও মাদ্রাজের ছবি।

১৯৪৭-উত্তর স্বাধীন পাকিস্তানের পশ্চিম অংশে অর্থাৎ লাহোর-করাচিতে চলচ্চিত্র-শিল্প গড়ে উঠলেও পূর্ববাংলায় ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের কোনো স্টুডিও ছিল না। আবদুল জব্বার খান উৎসাহী নাট্যকার-পরিচালক-অভিনেতা ছিলেন। তিনি অবাঙালি চিত্র ব্যবসায়ীদের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে পূর্ব বাংলায় ফিল্ম স্টুডিও ছাড়াই ‘মুখ ও মুখোশ’ নির্মাণ করে বাংলা চলচ্চিত্রের অগ্রযাত্রায় স্বীয় অস্তিত্ব প্রমাণ করেন। ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক এফডিসি প্রতিষ্ঠার পর ’৫৯ সাল থেকে এখানকার সহায়তা নিয়ে নিয়মিতভাবে চলচ্চিত্র মুক্তি পেতে থাকে। কিন্তু তখনো এখানকার নবীন চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করতে হতো ইউরোপ, আমেরিকা, মুম্বাই, কলকাতা, মাদ্রাজ, লাহোর, করাচির তারকাবহুল বিনোদন ও জৌলুসপূর্ণ ছবির সঙ্গে। আমাদের নবীন চিত্রশিল্পের অগ্রযাত্রা পথে নির্মিত ‘মাটির পাহাড়’, ‘আকাশ আর মাটি’, ‘কখনো আসেনি’, ‘কাচের দেয়াল’, ‘যে নদী মরুপথে’ বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হলো। তখন প্রযোজক-নির্মাতারা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য উর্দু ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। এহতেশামের ‘চান্দা’ (১৯৬২) এ ব্যাপারে পথ প্রদর্শন করে। তখন অর্থের মোহে পড়ে বাঙালি প্রযোজক-পরিচালক-শিল্পী-কুশলীরা উর্দু ভাষার ছবির সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন। এমনকি আবদুল জব্বার খান, জহির রায়হানও উর্দু ভাষায় ছবি নির্মাণ করেন অস্তিত্ব রক্ষার জন্য।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটান সালাহউদ্দীন বাংলা ভাষায় লোকগাথাভিত্তিক ‘রূপবান’ (১৯৬৫) বানিয়ে। রূপবান ছায়াছবিটি সুপারহিট হলে লোকগাথা ছবির জোয়ার আসে। তবে ঢাকার চিত্রজগৎ আবার নতুন সংকটের সম্মুখীন হয়। চলচ্চিত্রের পর্দা ভরে ওঠে দৈত্যদানব-জিন-পরী নিয়ে। চিত্রজগৎ তখন অস্বিত্ব রক্ষার জন্য জনগণভিত্তিক রাজনীতি ও সমাজকল্যাণ বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি দেয়। দেশের গণতান্ত্রিক চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে প্রযোজক-নির্মাতারা নির্মাণ করেন কয়েকটি ছবি। যেমন খান আতার ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ (১৯৬৭), জহির রায়হানের ‘জীবন থেকে নেয়া’ (১৯৭০), ফখরুল আনামের ‘জয় বাংলা’ (১৯৭০)। ইতিহাস প্রমাণ করেছে, শুধু অর্থ নয়, ভালো জীবনধর্মী ছবিও জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এসব ছবি স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে। এসব চলচ্চিত্র ছিল অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে নান্দনিক প্রচেষ্টা।

২.

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টায় দেশের চলচ্চিত্রশিল্প নতুন ভাবনা, প্রত্যাশা ও সুযোগ সৃষ্টি করে। চলচ্চিত্রের তখন অস্তিত্বের জন্য নতুন লড়াই করতে হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে। বিরাজমান বিনোদন বিষয়নির্ভর চলচ্চিত্রে যোগ হয় নতুন বিষয় মুক্তিযুদ্ধ। নির্মিত হয় ‘ওরা ১১ জন’, ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’, ‘ধীরে বহে মেঘনা’, ‘সংগ্রাম,’, ‘রক্তাক্ত বাংলা’। কিন্তু অচিরেই দেখা গেল নতুন সংকট : একশ্রেণির বেনিয়া প্রযোজক-নির্মাতা নকল, অশ্লীল ও মারপিট-সর্বস্ব চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যা ও সামরিক শাসন আমলে চলচ্চিত্রের পর্দা থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্মারক নির্মূল করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দেশীয় জীবন-সমাজ-সংস্কৃতির উপাদানও হয় উপেক্ষিত। চলচ্চিত্র নতুন করে অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। সেই সঙ্গে যোগ হয় ভিসিআর নামক নতুন প্রযুক্তি ও আকাশ সংস্কৃতির আগ্রাসন। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের প্রচেষ্টা চলে কিছু তরুণের স্বল্পদৈর্ঘ্য ও বিকল্পধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে। সরকারও উদ্যোগী হয়। অনুদানপ্রথা পুনরায় চালু হয়।

একুশ শতকের শুরুতেই চলচ্চিত্র প্রযুক্তিগত সংকটের সম্মুখীন হয় নানাভাবে। টিভি নেটওয়ার্কের বিস্তার, সিনেমা হলের বিলুপ্তি, পুঁজির অভাব, নতুন চিন্তা-চেতনা-সৃজনশীলতার অভাব, একশ্রেণির চিত্র ব্যবসায়ীর দেশপ্রেমহীনতা চলচ্চিত্রশিল্পের সংকটকে আরও ত্বরান্বিত করে। প্রযুক্তির কল্যাণে যেমন মোবাইল-ফেসবুক-ইন্টারনেট-টিভিতে দেশি-বিদেশি চলচ্চিত্র দেখা যায়, প্রেক্ষাগৃহে যেতে হয় না, মোবাইল ফোনে নির্মিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চিত্রও নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। ফলে মূলধারার চলচ্চিত্রকে অস্তিত্ব রক্ষার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করতে হচ্ছে।

এ লড়াইয়ে টিকতে হলে সরকারি সহায়তায় নতুন ভাবনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আমরা আশাবাদী সরকারি অনুদান, পুরস্কার, ফিল্ম ইনস্টিটিউট ও আর্কাইভের প্রতিষ্ঠা-উন্নয়ন এবং তরুণ প্রজন্মের নির্মাতা-কুশলীদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আবার জেগে উঠবে।

লেখক : চলচ্চিত্র গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন