শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১২, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ফার্মাসিস্টদের হালচাল

ঋষিমন ভৌমিক মৌলি
অনলাইন ভার্সন
ফার্মাসিস্টদের হালচাল

ডাক্তার ও ফার্মাসিস্ট; বছরে লাখো মানুষের জীবন রক্ষায় সর্বদা নিবেদিতপ্রাণ। সহজ করে বললে, ডাক্তার ও ফার্মাসিস্ট; একজন রোগীর স্বাস্থ্যসেবার বিকল্পহীন অবলম্বন। যদিও উভয়ের পেশা খানিকটা আলাদা। তবে উদ্দেশ্য একই! রোগীর সেবা প্রদান। ডাক্তার রোগীর রোগ নির্ণয় করে প্রেসক্রিপশন বা নির্দেশনা প্রদান করে থাকেন। অন্যদিকে সেই রোগের প্রতিষেধক বা ওষুধ তৈরি করা, বিতরণ এবং ব্যবহারবিধি সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া একজন ফার্মাসিস্টের কাজ। শুধু তাই নয়, রোগীর প্রেসক্রিপশন পুনঃপরীক্ষণ এবং ওষুধ তৈরির পর সেটা সংরক্ষণের দায়িত্বটিও পালন করে থাকেন ফার্মাসিস্টরা।

ফার্মাসি বিষয়টি যেহেতু চিকিৎসাবিজ্ঞান ও ওষুধপ্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত একটি পেশাদারি বিষয়, তাই এতে একজন ফার্মাসিস্টের চাপটাও একটু বেশি। কারণ, একজন ডাক্তার রোগ নির্ণয় করে, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন। তবে সেই চিকিৎসার পরিপূর্ণতা পায় ওষুধের সঠিক প্রয়োগ এবং কার্যকারিতার ওপর।

ভাবছেন কীভাবে? খেয়াল করলে দেখবেন, রোগী সময়মতো ওষুধ নিচ্ছেন কিনা, ওষুধ প্রয়োগের মাত্রা ঠিক আছে কিনা, ওষুধগুলো ঠিকঠাক সংরক্ষণ হচ্ছে কিনা এসব নির্দেশনা দিতে লাগে একজন ফার্মাসিস্টকে। এ ছাড়াও ওষুধ গ্রহণের সময় কোনো প্রকার সমস্যা অনুভূত কিংবা এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়গুলোও ফার্মাসি বিষয়টির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর এ কাজটি করেন কেবল একজন দক্ষ ফার্মাসিস্টই।

আমাদের দেশে তিন শতাধিক অনুমোদিত ওষুধ কোম্পানি আছে। যারা আমাদের দেশের চাহিদা মিটিয়েও বিদেশে ওষুধ রপ্তানি করছে। মোটকথা এ দেশ ওষুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এসব কোম্পানির উৎপাদন, পণ্য ব্যবস্থাপনা, পণ্য উন্নয়ন, মান নিয়ন্ত্রণ, প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন বিভাগে স্নাতক ফার্মাসিস্টদের চাহিদাও রয়েছে। এছাড়া শিক্ষকতা, গবেষণা এবং দেশের বাইরে কাজ করার সুযোগও আছে অনেক। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন।দুঃখজনক হলেও সত্য ভালো নেই ফার্মাসি বিষয় নিয়ে স্নাতক অর্জন করা ফার্মাসিস্টরা। গেজেটে বলা আছে, এই পেশায় ফার্মাসিস্টদের নিয়োগ কথা। কিন্তু বাস্তবতা উল্টো। এমনকি মডেল ফার্মেসিগুলোতেও খুঁজে পাওয়া যায় না দক্ষ ফার্মাসিস্ট। স্বাস্থ্য খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী ফার্মাসিস্টরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত।

একটু পেছনে ফিরে তাকালে দেখা যাবে, ১৯৫০-এর দশকের আগে পূর্ববঙ্গে কয়েকটি দেশীয় ওষুধের উদ্যোগ ছিল। কিন্তু অভ্যন্তরীণ চাহিদার ওপর তাদের প্রভাব ছিল সামান্যই। ১৯৬০-এর দশকে, কয়েকটি বিদেশি এবং দেশীয় উদ্যোগের মাধ্যমে এই বাংলায় ফার্মাসি বিভাগের আগমন। স্থানীয় ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্প উৎপাদন ও বিক্রয় উভয় ক্ষেত্রেই পিছিয়ে ছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ওষুধ আমদানি সীমিত করতে, দেশীয় ওষুধ উৎপাদন বাড়াতে এবং খাত নিয়ন্ত্রণ করতে ১৯৭৪ সালে ‘ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর’ প্রতিষ্ঠা করেন। ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ।

দেশে মানসম্পন্ন ওষুধ নিশ্চিত করার জন্য ওষুধ উৎপাদন, বিপণন এবং আমদানি-রপ্তানি অধিকতর কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে ওষুধ প্রশাসন পরিদফতরকে অধিদফতরে উন্নীত করেন। দেশীয় চাহিদার শতকরা প্রায় ৯৯ ভাগ ওষুধ বর্তমানে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয়। বর্তমানে ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে।

দেশীয় ওষুধ নীতিমালায় বলা হয়েছে, রোগীকে ওষুধের যথার্থ ব্যবহারবিধি ও সংরক্ষণের বিষয়ে পরামর্শ প্রদান, ওষুধ বিক্রি, বিপণন, পরিবেশন ইত্যাদি পরিচালিত হবে পেশাগত ফার্মাসিস্টদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে। কিন্তু এই নীতিমালা রয়েছে কেবল কাগজে-কলমেই। অন্যদিকে সরাসরি হাসপাতালে রোগীর সেবায় ভূমিকা রাখতে না পারা এ বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা ফার্মাসিস্টদের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক। উন্নত বিশ্বের প্রতিটি দেশেই ওষুধ উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন, মান নিয়ন্ত্রণ, প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন বিভাগে স্নাতক ফার্মাসিস্টদের চাহিদাও ব্যাপক।

আমাদের দেশে এমন পরিস্থিতির দেখা মেলে না। উপজেলা হাসপাতাল এবং মেডিকেলগুলোতে ফার্মাসিস্টদের পদগুলো প্রায় শূন্য। নিয়োগ নেই বললেই চলে। ২০১৮ সালের ২৪ মার্চ প্রকাশিত গেজেট অনুযায়ী, ৯ম গ্রেডে ফার্মাসিস্ট নিয়োগের কথা বলা হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না।

মহামারি মোকাবিলায় গোটা বিশ্বের মতো বাংলাদেশের ডাক্তার এবং নার্সরাও প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। যা অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। তবে স্বাস্থ্য খাতের আরেকটি বড় ক্ষেত্র আমাদের বাংলাদেশে বরাবরের মতোই অবহেলিত। এই অবহেলিত খাতটি হলো ফার্মাসি নিয়ে পড়াশোনা করা ফার্মাসিস্ট। যাদের ছাড়া বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত অসম্পূর্ণ। তাই একজন ফার্মাসিস্ট হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন, চিকিৎসা ক্ষেত্রগুলোতে ফার্মাসিস্টদের কাজের পরিধিগুলো বৃদ্ধি এবং তরুণ ফার্মাসিস্টদের মহান এই সেবা প্রদানের সুযোগ করে দেওয়া। পরিশেষে বলব, চিকিৎসাক্ষেত্রে একজন ডাক্তার যেমন খুবই জরুরি, পাশাপাশি একজন ফার্মাসিস্টের ভূমিকাও এক্ষেত্রে অপরিসীম। 

লেখক: শিক্ষার্থী, ফার্মাসি বিভাগ, ইন্ডিপেন্ডেট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আইইউবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি
দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি
কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
জাতীয় জীবনে রাবির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
জাতীয় জীবনে রাবির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম