শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫২, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বন্যায় ভাঙলো সড়ক, স্বেচ্ছাশ্রমে মেরামত এলাকাবাসীর

শাহ্ দিদার আলম নবেল, সিলেট
অনলাইন ভার্সন
বন্যায় ভাঙলো সড়ক, স্বেচ্ছাশ্রমে মেরামত এলাকাবাসীর

বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে গিয়েছিল সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। সড়ক থেকে বন্যার পানি নামলেও ভাঙনের কারণে ওই সড়ক দুটি দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। সড়ক দুটি মেরামতে স্থানীয় প্রশাসনও তড়িৎ কোনো উদ্যোগ নেয়নি। ফলে উপজেলার উত্তর কুশিয়ারা ও উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।

এমতাবস্থায় সড়ক দুটি সংস্কারে এগিয়ে আসেন স্থানীয় লোকজন। স্বেচ্ছাশ্রমে তারা সড়ক দুটি মেরামত করছেন। স্থানীয় লোকজনের এই প্রচেষ্টা প্রশংসা কুড়াচ্ছে।

চলতি বন্যায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় সিলেটের কুশিয়ারা তীরবর্তী উপজেলা ফেঞ্চুগঞ্জ। বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, হাটবাজার ও উপজেলা সদরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। 

ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সদর ভেসে যায় বুক সমান পানিতে। বন্যার পানির স্রোতে উপজেলার উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়নের ইলাশপুর এলাকায় মল্লিকপুর-মানিককোনা সংযোগ সড়ক এবং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম মল্লিকপুরে চানপুর-মানিককোনা সড়ক ভেঙে যায়।

গেল প্রায় এক সপ্তাহ ধরে সড়ক থেকে পানি নেমে গেলেও ভাঙনের কারণে সড়ক দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। ভাঙন দুটির কারণে উত্তর কুশিয়ারা ও উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নের লোকজন সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। এতে মারাত্মক দুর্ভোগে পড়েন উপজেলার লোকজন। 

সূত্র জানায়, মল্লিকপুর-মানিককোনা সংযোগ সড়কটি সড়ক ও জনপথের এবং চানপুর-মানিককোনা সড়ক এলজিইডি’র আওতাভুক্ত হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মেরামতের কোন উদ্যোগ নেননি। এতে স্থানীয় লোকজনের ভোগান্তি আরও বাড়তে থাকে। এই অবস্থায় স্থানীয় লোকজন সওজ ও এলজিইডি কর্তৃপক্ষের দিকে তাকিয়ে না থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক দুটি মেরামতের উদ্যোগ নেন।

গত রবিবার থেকে স্থানীয় লোকজন ভাঙন দুটি মেরামতের কাজ শুরু করেন। আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত মেরামত কাজ অব্যাহত ছিল।

স্থানীয় লোকজন জানান, ভাঙন দুটি মেরামতে কেউ নগদ টাকা, কেউ বস্তা, ইট ও বালু দিয়ে সাহায্য করছেন। যাদের আর্থিক সামর্থ্য নেই তারা শ্রম দিয়ে মেরামত কাজে শরিক হচ্ছেন। ফলে সড়ক মেরামত নিয়ে এলাকায় সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ পরিবেশে উৎসবের আমেজ চলছে। যে যেভাবে পারছে সেভাবেই কল্যাণমূলক এই কাজে অংশ নিচ্ছেন। আজকালের মধ্যে মেরামত কাজ শেষ করে সড়ক দুটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া সম্ভব হবে বলে আশাপ্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।

উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আহমেদ জিলু বলেন, ‘এই সড়ক দুটি উপজেলার লোকজনের যাতায়াতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বন্যায় সড়ক দুটি ভেঙে যাওয়ায় উপজেলাবাসী মারাত্মক ভোগান্তিতে ছিলেন। যান চলাচল বন্ধ থাকায় স্থানীয় লোকজনদের মারাত্মক কষ্ট করে নৌকা দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। অনেক স্থানে নিচু কালভার্টের কারণে নৌকাও চলাচল করছে না। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সড়ক দুটি মেরামতে কোন উদ্যোগ না নেয়ায় ভোগান্তিে এড়াতে এলাকার লোকজন স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ শুরু করেন। সবাই সাধ্যমতো সহযোগিতা করায় সড়ক দুটির ভাঙন ভরাট করে যান চলাচলের উপযোগী করে তোলা হচ্ছে।’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে বড় ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল ছোট ভাইয়ের
সিলেটে বড় ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল ছোট ভাইয়ের
রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন
রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন
বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ
বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ
বিশ্বনাথে মৎস্য খামার থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার
বিশ্বনাথে মৎস্য খামার থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার
মানবপাচারের অভিযোগে দম্পতি গ্রেফতার
মানবপাচারের অভিযোগে দম্পতি গ্রেফতার
হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
সুনামগঞ্জে সাবেক অধ্যক্ষ আজহারুল ইসলাম স্মরণে শোকসভা
সুনামগঞ্জে সাবেক অধ্যক্ষ আজহারুল ইসলাম স্মরণে শোকসভা
জাফলংয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর ভেসে উঠলো লাশ
জাফলংয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর ভেসে উঠলো লাশ
বড়লেখায় ৫০ বোতল বিদেশি মদসহ আটক ১
বড়লেখায় ৫০ বোতল বিদেশি মদসহ আটক ১
সিলেট থেকে সরাসরি পণ্য যাবে বিশ্ববাজারে
সিলেট থেকে সরাসরি পণ্য যাবে বিশ্ববাজারে
সিলেটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই ভারতীয় পণ্য জব্দ
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
সর্বশেষ খবর
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৪১ মিনিট আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক