শিরোনাম
- চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ
- নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
- টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও পার্টি আয়োজন করা যাবে না
- সাদেক খানের ১২ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
- ৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
- পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
- নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
- রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
- হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
- নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল
- একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি
- পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
- পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
- ২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
- দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
- দ্রুত সেবার ক্ষেত্রে সবার আগে জনগণ : ভূমি উপদেষ্টা
- পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
- খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
- গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
বালিশ পেলেন রাজশাহী কারাগারের বন্দীরা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
প্রথমবারের মতো বালিশ পেলেন রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দীরা। বুধবার সকালে কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন বন্দীদের মাঝে বালিশ বিতরণ করেন। আরামে ঘুমানোর জন্য এদিন কারাগারের হাজতি এবং কয়েদী-সবাই একটি করে তুলার বালিশ পেয়েছেন।
কারাগারের বন্দীরা এতো দিন শোয়ার জন্য শুধু তিনটি করে কম্বল পেতেন। এর মধ্যে একটি কম্বলকে বালিশ হিসেবে ব্যবহার করতেন তারা। গত বছর থেকে দেশের বিভিন্ন কারাগারে বালিশ দেওয়া শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় রাজশাহী কারাগারের বন্দীদের মাঝেও বালিশ বিতরণ করা হলো।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন জানান, গত সপ্তাহে বালিশগুলো ঢাকা থেকে আসে। তারপর কারাগারের দর্জি কয়েদীরা এগুলো ব্যবহার উপযোগী করে তোলেন। এরপরই বালিশগুলো কারাগারের ১ হাজার ৯৬৩ জন হাজতি ও ৮০৩ জন কয়েদীকে দেওয়া হলো। বালিশ বিতরণের সময় রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মোহাম্মদ হাবীবুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, দেশের বিভিন্ন কারাগারের মতো গত ১৬ জুন রাজশাহী কারাগারেও বন্দীদের সকালের নাস্তায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন বন্দীরা সকালের নাস্তায় সপ্তাহে দুই দিন খিচুড়ি, চার দিন সবজি ও রুটি এবং এক দিন হালুয়া-রুটি পাচ্ছেন।
কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৮৬৪ সাল থেকে কারাগারে একজন কয়েদি পেতেন ১৪ দশমিক ৫৮ গ্রাম গুড় এবং ১১৬ দশমিক ৬ গ্রাম আটার একটি রুটি। আর সমপরিমাণ গুড়ের সঙ্গে একজন হাজতি পেতেন ৮৭ দশমিক ৬৮ গ্রাম আটার একটি রুটে। ১৫৫ বছর পর সেই নাস্তার পরিবর্তন হয়।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর