শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৩, বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০

'একাত্তরের পরাজিত শক্তি বর্বর পাকিস্তানিদের সাথে কোন মিত্রতা নয়'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'একাত্তরের পরাজিত শক্তি বর্বর পাকিস্তানিদের সাথে কোন মিত্রতা নয়'

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লাখ শহিদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের মধ্য দিয়ে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে পাকিস্তানিদের পরাজিত করে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এই পাকিস্তানিদের হাতে ১৯৭১-এ আমরা গণহত্যার শিকার হয়েছি, তাদের সাথে আমাদের কোন বন্ধুত্বের সম্পর্ক হতে পারে না। 

তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি কোন বাঙালি ন্যূনতম চেতনা ধারণ করলে এবং আত্মসম্মান বোধ থাকলে পাকিস্তানের সাথে মিত্রতা তৈরি করবে না। আমি ব্যক্তিগত ও দলীয় অবস্থান থেকে বলতে চাই, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল। জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি সুতরাং এই আওয়ামী লীগ একাত্তরের পরাজিত শক্তির সাথে কোন মিত্রতা করবে না। কোন একটি টেলিফোন কলের মাধ্যমে সম্পর্কের ভিত্তি বিবেচনা করা সমীচীন নয়। 

বুধবার অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিবার্তা২৪ ডটনেটের নিয়মিত বিবার্তা লাইভ অনুষ্ঠান ‘বিবার্তা সংলাপ’ এ তিনি এ কথা বলেন। 

‘২১ আগস্টঃ নজিরবিহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস’ শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন তিনি। এফ এম শাহীনের উপস্থাপনায় বিবার্তা সংলাপে আরো অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এবং সাংবাদিক ও কলামিস্ট স্বদেশ রায়।  

১৫ আগস্ট, ৩ নভেম্বর ও ২১ আগস্টের হামলা একই সূত্রে গাঁথা কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের প্রায় সকলকে হত্যা, ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেল হত্যা এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা একই সূত্রে গাঁথা। এবং একই কারণে এই হত্যাকাণ্ডগুলি ঘটানো হয়েছে।

তিনি বলেন, ৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড শুধু ক্ষমতা পালাবদলের হত্যাকণ্ড নয়, এটা ছিল ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা পরাজিত হয়েছিল তাদের ষড়যন্ত্র। তাদের উদ্দেশ্যই ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বোভৌমত্ব ধ্বংস করে দেয়া। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্যে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করা এবং আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্নকে শেষ করে দেয়া। 

আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পরে যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন তারা কি কি কাজ করেছিলেন। জিয়া ক্ষমতায় এসে হত্যাকাণ্ডের সাথে যারা জড়িত তাদের হত্যার দায় থেকে মুক্তি দিলেন। হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করা হয়েছিল। বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়েছিলেন জিয়া। 

হানিফ বলেন, জিয়া ক্ষমতায় এসে দালাল আইন বাতিল করে দিলেন। এর ফলে যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী সাড়ে ১১ হাজার আসামিকে মুক্ত করে দিলেন। তিনি জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করলেন। কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আজমকে দেশে ফিরিয়ে আনলেন। জামাতে ইসলামীর রাজনীতি তখন নিষিদ্ধ ছিল। সেই নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে দিয়ে জামাতকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়ে মূলত বাংলাদেশকে পাকিস্তানের তাবেদার রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার চেষ্টা করেছিলেন।

হানিফ বলেন, ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসার পর ওই জিয়াউর রহমান তাকে(শেখ হাসিনা) ধানমন্ডির ৩২ নাম্বারের বাড়িতে প্রবেশ করতে দেয়নি। এমনকি একটি মিলাদেও অংশ নিতে দেয়নি। তখন আমাদের নেত্রী রাস্তায় দাঁড়িয়ে মোনাজাতে অংশ নিয়েছিলেন। নেত্রী ফিরে আসার পর আবার ওই পরাজিত শত্রুরা একত্রিত হয়ে নেত্রীর উপর একাধিক বার হামলা চালিয়েছে। সর্বশেষ ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউতে দলীয় অফিসের সামনে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ইতিহাসের জঘন্যতম গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। ২১ আগস্টের হামলার সঙ্গে বিএনপির চেয়ারপারস খালেদা জিয়া, তার ছেলে তারেক রহমান এবং তার মন্ত্রিসভার একাধিক মন্ত্রী জড়িত ছিল এটা দিবালোকের মতো পরিষ্কার।

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, আমি একজন বিচারপতি হিসেবে অজ্ঞ যে কিভাবে ২১ আগস্টের মামলা থেকে খালেদা জিয়া বাদ গেলেন। আমি মামলার রায় পড়েছি। খালেদা জিয়া ওই সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। বাবর, যাকে সাজা দেয়া হয়েছে, তিনি ওই সময় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী জড়িত, একজন প্রতিমন্ত্রী এবং দুই জন সংসদ সদস্য জড়িত। সবচেয়ে বড় কথা হলো এনএসআই, ডিজিএফআই এবং পুলিশের আইজি জড়িত। তাই এর সঙ্গে খালেদা জিয়াও জড়িত এটা পরিষ্কার। 

তিনি বলেন, আমাদের যে ফৌজদারী আইন রয়েছে সে অনুযায়ী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করা যায়। ফৌজদারী আইনে বলা আছে একটি মামলা শেষ হয়ে যাবার পরও সম্পূরক চার্জশিট দিয়ে আবার খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা শুরু করা যায়। 

সাংবাদিক স্বদেশ রায় বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের হামলা ছিল পথম রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ড ছিল সেনাবাহিনীর একটি অংশের অংশগ্রহণে। আমি এটাকে হত্যা বলবো না, এটা গণহত্যা। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
সংস্কৃতিসেবীদের কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
সংস্কৃতিসেবীদের কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১২৮৪
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১২৮৪
নারায়ণগঞ্জে ৩৫০ সুবিধাবঞ্চিত শিশুর হাতে জেলা প্রশাসকের উপহার
নারায়ণগঞ্জে ৩৫০ সুবিধাবঞ্চিত শিশুর হাতে জেলা প্রশাসকের উপহার
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, স্বামী আহত
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, স্বামী আহত
বাড্ডায় পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী মোজাম্মেল গ্রেফতার
বাড্ডায় পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী মোজাম্মেল গ্রেফতার
‘রোওয়ান’ কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি নাজিম, সম্পাদক আজিজ
‘রোওয়ান’ কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি নাজিম, সম্পাদক আজিজ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
সর্বশেষ খবর
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা
লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি
বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত
অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা
জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নোয়াখালী
টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নোয়াখালী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫-এ এগিয়ে অন্নদা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫-এ এগিয়ে অন্নদা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালো শুরুর পর টাইগারদের হঠাৎ ছন্দপতন
ভালো শুরুর পর টাইগারদের হঠাৎ ছন্দপতন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা