শিরোনাম
- চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
- আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
- দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
- আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
- এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
- পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
- বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
- বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
- এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
- নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
- মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
- মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
- জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
- ফ্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
- শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
- এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
- মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
- পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
- তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
রাজশাহীতে মুক্তির অপেক্ষায় ১২৫ কারাবন্দি
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মুক্তি পাচ্ছেন রাজশাহীর ১২৫ কারাবন্দি। এর মধ্যে সুবর্ণজয়ন্তীর এই মাসে সাজা মওকুফর মাধ্যমে ১২৩ জন ও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাজা মওকুফের সুপারিশে মুক্তি পেতে যাচ্ছেন আরও দুইজন।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, মূলত দুইভাবে কারাবন্দিদের সাজা মওকুফের ভিত্তিতে মুক্তি মেলে। যেসব কারাবন্দি ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাভোগ করছেন ও স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ও দুই ঈদ উপলক্ষে কারাবন্দিদের মুক্তি দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট কারা সূত্র থেকে জানা যায়, ২০২০ সালে সারাদেশের জেলগুলো থেকে মোট ৩২৯ জন কারাবন্দি মুক্তি পেয়েছিল। গত বছর মোট সুপারিশ করা হয়েছিল দিবস উপলক্ষে ৩ জন ও বিশ বছরের অধিক ১৮ জনের। এরমধ্যে বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে ছাড়া পেয়েছেন ৩ জন। এর আগে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছিল ২৭ জন।
তবে এবার রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সাজাভোগ করছেন ১২৩ জনের বেশি বন্দি। এদের সবার বয়সই প্রায় ৫০-৮০ বছরের বেশি। এ বছর স্বাধীনতার মাস পর্যন্ত কারামুক্তির সুপারিশ করা হয়েছে ১২৩ জনের। সেই সঙ্গে লঘু অপরাধে মুক্তি পেতে পাচ্ছেন দুইজন।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা আরও বলেন, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। যেসব কয়েদির সাজার মেয়াদ ২০ বছর পূর্ণ হয়ে যায়, তাদের তথ্য তিনমাস আগে মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। দেশের প্রতিটি জেলে একই নিয়ম অনুসরণ করা হয়। মন্ত্রণালয়ে ওই তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত হয় তালিকা। মন্ত্রণালয় থেকে যে তালিকা আসে সেসব কয়েদিকে মুক্তি দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, লঘু দণ্ডে দণ্ডিত দুই আসামির মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। একজন মে মাসে ও অপরজনের জুলাই অথবা সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তির সম্ভাবনা আছে। তবে ২০ বছরের অধিক সাজাভোগকারী ১২৩ জনের সুপারিশ করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেটি এখনও সময় সাপেক্ষ বিষয়। মন্ত্রণালয় থেকে যাচাই-বাছাইয়ের পরই জানা সম্ভব কতজন মুক্তি পাবে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর