শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

বসুন্ধরার খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

দুই হাত তুলে দোয়া করলেন বৃদ্ধা শামছুন্নাহার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দুই হাত তুলে দোয়া করলেন বৃদ্ধা শামছুন্নাহার

বাড়ি বাড়ি ফেরি করে মাছ বিক্রি করেন বৃদ্ধা শামছুন্নাহার। করোনায় মানুষের আয় কমে যাওয়ায় শামছুন্নাহারের মাছের ব্যবসাও ভালো যাচ্ছিল না। পাশাপাশি বয়স হয়ে যাওয়ায় আগের মতো বেশি বাড়ি বাড়ি ঘুরতেও পারেন না। খেয়ে না খেয়ে চলছিল দিন। গতকাল বসুন্ধরার ত্রাণ হাতে পেয়ে এই বৃদ্ধার চোখ ভিজে যায় আনন্দঅশ্রুতে। তখনো তিনি যানেন না কারা দিচ্ছেন এই সহায়তা। দুই হাত তুলে বলেন, যারাই এই গরিবের খাবারের ব্যবস্থা করল, আল্লাহ তুমি তাদের ভালো করো। শুধু শামছুন্নাহার নন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় গতকাল দেশের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেওয়া হয় অসহায়, কর্মহীন আরও অনেকের হাতে। খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয় সিলেট, পাবনা, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জেলার হাজার হাজার মানুষের মধ্যে। সহায়তা হিসেবে দেওয়া হয় চাল, ডাল, তেল, আটা, লবণ, হলুদ, মরিচ, ধনিয়া, জিরা ও মাস্ক। গত বছর দেশে করোনার তাণ্ডব শুরুর পর থেকেই দেশব্যাপী অসহায় ও কর্মহীন মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করে আসছে বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের নির্দেশে দেড় বছর পরও একইভাবে অব্যাহত রয়েছে শিল্প গ্রুপটির ত্রাণ কার্যক্রম। গত কয়েকদিন ধরে ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম, সিলেট, সিরাজগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, পাবনা, কক্সবাজার, যশোর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন জেলায় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে। সিলেট থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, তিন কুলে কেউ  নেই পঞ্চাশোর্ধ্ব আজিজ মিয়ার। ২০ বছর ধরে সিলেট নগরীর নিত্যপণ্যের বৃহৎ পাইকারি বাজার কালিঘাটে গাড়িতে পণ্য তোলার কাজ করেন তিনি। নিজের কষ্টার্জিত উপার্জনে স্বাচ্ছন্দ্যেই চলছিল স্ত্রী, তিন সন্তান আর মাকে নিয়ে ছয় সদস্যের সংসার। কিন্তু মহামারী করোনা তার সংসারে বসিয়েছে কালো থাবা। সারা দিন কর্মব্যস্ত আজিজ মিয়া এখন পুরোদস্তুর বেকার। মহামারীর কারণে কালিঘাটের আগের ব্যস্ততা আর নেই। কাজের চেয়ে শ্রমিক বেশি। অনেকটা  খেয়ে না খেয়ে দিন কাটছে আজিজ মিয়ার। গতকাল এই আজিজ মিয়ার হাতে বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড এবং বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্ট লিমিটেডের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হয় খাদ্য উপহার। উপহারের প্যাকেট কাঁধে তুলে নেওয়ার পর আজিজ মিয়ার চোখ যেন জলে ছলছল। সেই জল স্বস্তির, কৃতজ্ঞতার। জানালেন, এক সপ্তাহ ধরে বাসায় তিনবেলা চুলা জ্বলে না। কাজ না থাকায় ধারদেনা করে এতদিন চলেছি। এখন কেউ ধার দিতে চায় না। বসুন্ধরার এই সহায়তায় বেশ কয়েকদিন চলে যাবে। আল্লাহ বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক ও এর সঙ্গে জড়িত সবার ভালো করুন। শুধু আজিজ মিয়া নয়, করোনার কারণে সংকটে থাকা কালিঘাটের ১ হাজার ৬০০ শ্রমিকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপের খাদ্য উপহার। সিলেট নগরীর কালিঘাটে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে শ্রমিকদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্ট লিমিটেড এবং বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের এরিয়া সেলস ম্যানেজার মো. একরামুল হাসান,  মো. রাব্বি হাসান টিটু, কালিঘাটের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আমিন ব্রাদার্সের পরিচালক মাসুদুর রহমান মাসুদ, মাহের ব্রাদার্সের পরিচালক মীর তাহের হোসেন এবং মেসার্স সোনালী স্টোরের পরিচালক আলী  হোসেন সরকার। আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, গতকাল বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বসুন্ধরার ত্রাণ সহায়তা পান কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ৪৫ জন। দেবগ্রাম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবদুল মমিন বাবুল, ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. বাবুল মিয়া। এর আগে দুপুরে কসবায় ও বুধবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরে বসুন্ধরার ত্রাণ সহায়তা বিতরণ করা হয়। সব মিলিয়ে ১৫০ জনের মাঝে বিতরণ কার্যক্রমের সমন্বয় করেন বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের আঞ্চলিক বিক্রয় ব্যবস্থাপক মো. মুকিতুল ইসলাম। আমাদের পাবনা প্রতিনিধি জানান, গতকাল পাবনার আরও তিনটি উপজেলার ১ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন দৈনিক কালের কণ্ঠ’র পাঠক সংগঠন শুভসংঘ প্রত্যেক পরিবারের মাঝে সুষ্ঠুভাবে এই খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেন। এর মধ্যে চাটমোহর উপজেলার সরকারি কলেজ মাঠে ৪০০, ভাঙ্গুরা উপজেলার ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে ৩০০ এবং ফরিদপুর উপজেলার পৌর মহিলা কলেজ মাঠে ৩০০ পরিবারকে এই সহায়তা দেওয়া হয়। এর আগের দিন পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদীতে ১১০০ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করে বসুন্ধরা গ্রুপ। গতকাল খাদ্য সহায়তা পেয়ে বৃদ্ধ আফজাল বেপারী বলেন, ‘তোমাকের (তোমাদের) এই চাল, ডাল, আটা পাইয়া আমরা স্বামী-স্ত্রী ১৫-২০ দিন খাবার পারুম। আল্লা (আল্লাহ) তোমাকের হায়াত দান করুক।’ চাটমোহরে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ কার্যক্রমে উপস্থিত হয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ আবদুল হামিদ মাস্টার বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান সোবহান সাহেবকে ও তার পরিবারকে আমি ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। তিনি সারা বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার একটি মহৎ উদ্যোগ নিয়েছেন। এটা অনেক বড় কাজ। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সৈকত ইসলাম বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় ভালো কাজের সঙ্গে থাকে। করোনার এই ক্রান্তিকালেও তারা বরাবরের মতো দুস্থ মানুষকে সহায়তা করছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা গ্রুপ ও শুভসংঘকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। ভাঙ্গুরার পৌর  মেয়র গোলাম হাসনাইন রাসেল বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ করোনা ছাড়াও সব সময় মানুষের পাশে এগিয়ে আসে। মহামারী সময়ে তারা অক্সিজেনও সরবরাহ করছে। আল্লাহ যেন বসুন্ধরা গ্রুপকে আরও সহায়তা করার তৌফিক দেয়। তাদের পরিবার যেন সুখে থাকে। ফরিদপুর উপজেলায় ত্রাণ বিতরণের সময় উপস্থিত হয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান  গোলাম হোসেন গোলাম বলেন, সরকারের পর বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় খাদ্য সহায়তা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এ জন্য আমি উপজেলার পক্ষ থেকে বসুন্ধরা গ্রুপকে আর শুভসংঘকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমাদের কক্সবাজার প্রতিনিধি জানান, কক্সবাজার সদরে প্রথম পর্যায় শেষে দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়ন ১ হাজার ৫০০ পরিবারের মাঝে বসুন্ধরা গ্রুপের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ শুরু হয়েছে। গতকাল কক্সবাজার সরকারি কলেজের মাঠে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। এর আগে ১১ আগস্ট সদরের খুরুশকুল ইউনিয়নে ১ হাজার ৫০০ পরিবারের মাঝে বসুন্ধরার ত্রাণ বিতরণ করা হয়। গতকাল কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি (কক্সবাজার) তোফায়েল আহমদের সভাপতিত্বে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, কক্সবাজার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ কামরুল আহসান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাহিদ ইকবাল, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন রায় প্রমুখ। খাদ্যসামগ্রী বিতরণকালে এডিসি জাহিদ ইকবাল বলেন, মহামারী করোনায় সাধারণ মানুষ বেকার হয়ে পড়ছেন। খুব কষ্টে দিনাতিপাত করছেন। সরকারের পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপ সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। স্বনামধন্য এই গ্রুপের এটি একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। চট্টগ্রাম থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, গত বুধবার বিকালে চট্টগ্রাম নগরের পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার এলাকার ভোগ্যপণ্য লোড-আনলোডে নিয়োজিত ১০০ শ্রমজীবী মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী। পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার এলাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসব উপহার বিতরণ করা হয়। এর আগে গত মঙ্গলবার বিকালে নগরের খাতুনগঞ্জ-চাক্তাই এলাকায় মকবুল সওদাগর সড়কে ভোগ্যপণ্য লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত শ্রমজীবী মানুষের (লেবার) মধ্যে উপহার বিতরণ করা হয়। ৩০০ শ্রমজীবী মানুষের হাতে সরাসরি এসব উপহার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়। উপহার প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন এম. আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন শিহাব, পরিচালক মো. ফরহাদ, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের (বাল্ক) চট্টগ্রাম ডিভিশনের এরিয়া সেলস ম্যানেজার মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মে ইসি কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মে ইসি কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
রাজধানীতে বাসার ফ্রিজে নারীর লাশ
রাজধানীতে বাসার ফ্রিজে নারীর লাশ
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
সর্বশেষ খবর
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন