শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

বসুন্ধরার খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

দুই হাত তুলে দোয়া করলেন বৃদ্ধা শামছুন্নাহার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দুই হাত তুলে দোয়া করলেন বৃদ্ধা শামছুন্নাহার

বাড়ি বাড়ি ফেরি করে মাছ বিক্রি করেন বৃদ্ধা শামছুন্নাহার। করোনায় মানুষের আয় কমে যাওয়ায় শামছুন্নাহারের মাছের ব্যবসাও ভালো যাচ্ছিল না। পাশাপাশি বয়স হয়ে যাওয়ায় আগের মতো বেশি বাড়ি বাড়ি ঘুরতেও পারেন না। খেয়ে না খেয়ে চলছিল দিন। গতকাল বসুন্ধরার ত্রাণ হাতে পেয়ে এই বৃদ্ধার চোখ ভিজে যায় আনন্দঅশ্রুতে। তখনো তিনি যানেন না কারা দিচ্ছেন এই সহায়তা। দুই হাত তুলে বলেন, যারাই এই গরিবের খাবারের ব্যবস্থা করল, আল্লাহ তুমি তাদের ভালো করো। শুধু শামছুন্নাহার নন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় গতকাল দেশের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেওয়া হয় অসহায়, কর্মহীন আরও অনেকের হাতে। খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয় সিলেট, পাবনা, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জেলার হাজার হাজার মানুষের মধ্যে। সহায়তা হিসেবে দেওয়া হয় চাল, ডাল, তেল, আটা, লবণ, হলুদ, মরিচ, ধনিয়া, জিরা ও মাস্ক। গত বছর দেশে করোনার তাণ্ডব শুরুর পর থেকেই দেশব্যাপী অসহায় ও কর্মহীন মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করে আসছে বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের নির্দেশে দেড় বছর পরও একইভাবে অব্যাহত রয়েছে শিল্প গ্রুপটির ত্রাণ কার্যক্রম। গত কয়েকদিন ধরে ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম, সিলেট, সিরাজগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, পাবনা, কক্সবাজার, যশোর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন জেলায় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে। সিলেট থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, তিন কুলে কেউ  নেই পঞ্চাশোর্ধ্ব আজিজ মিয়ার। ২০ বছর ধরে সিলেট নগরীর নিত্যপণ্যের বৃহৎ পাইকারি বাজার কালিঘাটে গাড়িতে পণ্য তোলার কাজ করেন তিনি। নিজের কষ্টার্জিত উপার্জনে স্বাচ্ছন্দ্যেই চলছিল স্ত্রী, তিন সন্তান আর মাকে নিয়ে ছয় সদস্যের সংসার। কিন্তু মহামারী করোনা তার সংসারে বসিয়েছে কালো থাবা। সারা দিন কর্মব্যস্ত আজিজ মিয়া এখন পুরোদস্তুর বেকার। মহামারীর কারণে কালিঘাটের আগের ব্যস্ততা আর নেই। কাজের চেয়ে শ্রমিক বেশি। অনেকটা  খেয়ে না খেয়ে দিন কাটছে আজিজ মিয়ার। গতকাল এই আজিজ মিয়ার হাতে বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড এবং বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্ট লিমিটেডের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হয় খাদ্য উপহার। উপহারের প্যাকেট কাঁধে তুলে নেওয়ার পর আজিজ মিয়ার চোখ যেন জলে ছলছল। সেই জল স্বস্তির, কৃতজ্ঞতার। জানালেন, এক সপ্তাহ ধরে বাসায় তিনবেলা চুলা জ্বলে না। কাজ না থাকায় ধারদেনা করে এতদিন চলেছি। এখন কেউ ধার দিতে চায় না। বসুন্ধরার এই সহায়তায় বেশ কয়েকদিন চলে যাবে। আল্লাহ বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক ও এর সঙ্গে জড়িত সবার ভালো করুন। শুধু আজিজ মিয়া নয়, করোনার কারণে সংকটে থাকা কালিঘাটের ১ হাজার ৬০০ শ্রমিকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপের খাদ্য উপহার। সিলেট নগরীর কালিঘাটে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে শ্রমিকদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রোডাক্ট লিমিটেড এবং বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের এরিয়া সেলস ম্যানেজার মো. একরামুল হাসান,  মো. রাব্বি হাসান টিটু, কালিঘাটের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আমিন ব্রাদার্সের পরিচালক মাসুদুর রহমান মাসুদ, মাহের ব্রাদার্সের পরিচালক মীর তাহের হোসেন এবং মেসার্স সোনালী স্টোরের পরিচালক আলী  হোসেন সরকার। আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, গতকাল বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বসুন্ধরার ত্রাণ সহায়তা পান কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ৪৫ জন। দেবগ্রাম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবদুল মমিন বাবুল, ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. বাবুল মিয়া। এর আগে দুপুরে কসবায় ও বুধবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরে বসুন্ধরার ত্রাণ সহায়তা বিতরণ করা হয়। সব মিলিয়ে ১৫০ জনের মাঝে বিতরণ কার্যক্রমের সমন্বয় করেন বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের আঞ্চলিক বিক্রয় ব্যবস্থাপক মো. মুকিতুল ইসলাম। আমাদের পাবনা প্রতিনিধি জানান, গতকাল পাবনার আরও তিনটি উপজেলার ১ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন দৈনিক কালের কণ্ঠ’র পাঠক সংগঠন শুভসংঘ প্রত্যেক পরিবারের মাঝে সুষ্ঠুভাবে এই খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেন। এর মধ্যে চাটমোহর উপজেলার সরকারি কলেজ মাঠে ৪০০, ভাঙ্গুরা উপজেলার ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে ৩০০ এবং ফরিদপুর উপজেলার পৌর মহিলা কলেজ মাঠে ৩০০ পরিবারকে এই সহায়তা দেওয়া হয়। এর আগের দিন পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদীতে ১১০০ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করে বসুন্ধরা গ্রুপ। গতকাল খাদ্য সহায়তা পেয়ে বৃদ্ধ আফজাল বেপারী বলেন, ‘তোমাকের (তোমাদের) এই চাল, ডাল, আটা পাইয়া আমরা স্বামী-স্ত্রী ১৫-২০ দিন খাবার পারুম। আল্লা (আল্লাহ) তোমাকের হায়াত দান করুক।’ চাটমোহরে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ কার্যক্রমে উপস্থিত হয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ আবদুল হামিদ মাস্টার বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান সোবহান সাহেবকে ও তার পরিবারকে আমি ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। তিনি সারা বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার একটি মহৎ উদ্যোগ নিয়েছেন। এটা অনেক বড় কাজ। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সৈকত ইসলাম বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় ভালো কাজের সঙ্গে থাকে। করোনার এই ক্রান্তিকালেও তারা বরাবরের মতো দুস্থ মানুষকে সহায়তা করছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা গ্রুপ ও শুভসংঘকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। ভাঙ্গুরার পৌর  মেয়র গোলাম হাসনাইন রাসেল বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ করোনা ছাড়াও সব সময় মানুষের পাশে এগিয়ে আসে। মহামারী সময়ে তারা অক্সিজেনও সরবরাহ করছে। আল্লাহ যেন বসুন্ধরা গ্রুপকে আরও সহায়তা করার তৌফিক দেয়। তাদের পরিবার যেন সুখে থাকে। ফরিদপুর উপজেলায় ত্রাণ বিতরণের সময় উপস্থিত হয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান  গোলাম হোসেন গোলাম বলেন, সরকারের পর বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় খাদ্য সহায়তা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এ জন্য আমি উপজেলার পক্ষ থেকে বসুন্ধরা গ্রুপকে আর শুভসংঘকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমাদের কক্সবাজার প্রতিনিধি জানান, কক্সবাজার সদরে প্রথম পর্যায় শেষে দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়ন ১ হাজার ৫০০ পরিবারের মাঝে বসুন্ধরা গ্রুপের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ শুরু হয়েছে। গতকাল কক্সবাজার সরকারি কলেজের মাঠে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। এর আগে ১১ আগস্ট সদরের খুরুশকুল ইউনিয়নে ১ হাজার ৫০০ পরিবারের মাঝে বসুন্ধরার ত্রাণ বিতরণ করা হয়। গতকাল কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি (কক্সবাজার) তোফায়েল আহমদের সভাপতিত্বে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, কক্সবাজার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ কামরুল আহসান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাহিদ ইকবাল, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন রায় প্রমুখ। খাদ্যসামগ্রী বিতরণকালে এডিসি জাহিদ ইকবাল বলেন, মহামারী করোনায় সাধারণ মানুষ বেকার হয়ে পড়ছেন। খুব কষ্টে দিনাতিপাত করছেন। সরকারের পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপ সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। স্বনামধন্য এই গ্রুপের এটি একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। চট্টগ্রাম থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, গত বুধবার বিকালে চট্টগ্রাম নগরের পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার এলাকার ভোগ্যপণ্য লোড-আনলোডে নিয়োজিত ১০০ শ্রমজীবী মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী। পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার এলাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসব উপহার বিতরণ করা হয়। এর আগে গত মঙ্গলবার বিকালে নগরের খাতুনগঞ্জ-চাক্তাই এলাকায় মকবুল সওদাগর সড়কে ভোগ্যপণ্য লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত শ্রমজীবী মানুষের (লেবার) মধ্যে উপহার বিতরণ করা হয়। ৩০০ শ্রমজীবী মানুষের হাতে সরাসরি এসব উপহার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়। উপহার প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন এম. আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন শিহাব, পরিচালক মো. ফরহাদ, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের (বাল্ক) চট্টগ্রাম ডিভিশনের এরিয়া সেলস ম্যানেজার মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী ও শিশুসহ আটজন অগ্নিদগ্ধ
সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী ও শিশুসহ আটজন অগ্নিদগ্ধ
জনতা ব্যাংকের ডিজিএম নিখোঁজ
জনতা ব্যাংকের ডিজিএম নিখোঁজ
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায়
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায়
রাজনৈতিক সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার করবে
রাজনৈতিক সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার করবে
সিআইএমসিএইচে ছয় জটিল রোগে আক্রান্ত ৩৪৭ জনকে সরকারি অনুদান
সিআইএমসিএইচে ছয় জটিল রোগে আক্রান্ত ৩৪৭ জনকে সরকারি অনুদান
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে মানুষ ব্যাংকে টাকা রাখবে না
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে মানুষ ব্যাংকে টাকা রাখবে না
উলটারথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটারথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক