অবিলম্বে নবম বেতন কমিশন গঠনসহ পাঁচ দফা আদায়ে আগামী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদ। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুস্পষ্ট নির্দেশনা না পেলে ২০ নভেম্বর থেকে ঢাকাসহ সারা দেশের জেলা পর্যায়ে কর্মচারি বিক্ষোভ সমাবেশ এবং ২৬ নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় সমাবেশ থেকে আন্দোলনের বৃহত্তর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে সংগঠনের মহাসচিব নোমানুজ্জামান আল আজাদ এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। তিনি বলেন, সরকারি কর্মচারিদের দাবি ৫০ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা প্রদান, ৯ম বেতন কমিশন গঠন, বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট ২০ শতাংশ নির্ধারণ, সচিবালয়ের মতো সমকাজে সমমর্যাদা ও পদবী পরিবর্তন, সরকারি দফতরে আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে জনবল নিয়োগপ্রথা বাতিল, টাইমস্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল, পূর্বের ন্যায় শতভাগ পেনশন প্রদানসহ পেনশন গ্রাচ্যুইটির হার ১ টাকায় ৫০০ টাকা নির্ধারণ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, সভাপতি সৈয়দ সারোয়ার হোসেন, কার্যকরি সভাপতি এম ও ওয়াদুদ, মো. জসিম উদ্দিন, আবু নাছির খান, অতিরিক্ত মহাসচিব বদরুল আলম সবুজ, রোকনুজ্জামান, মো. বেল্লাল হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মো. নজরুল ইসলাম, আবদুল আহাদ শিপন, জাহাঙ্গীর আলম, লিপি আক্তার জাকির হোসেন, রফিকুল আলম, মোহাম্মদ রনি প্রমুখ।