শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০১, বুধবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২০

করোনাভাইরাস: ইরানে মৃত্যুর আসল চিত্র কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাস: ইরানে মৃত্যুর আসল চিত্র কী?

ইরানের কোন এক কবরস্থান-সংলগ্ন মর্গ বা লাশ রাখার ঘরের ভেতরে মোবাইল ফোন দিয়ে তোলা সেই ভিডিওটি সারা পৃথিবীকে চমকে দিয়েছিল। তিনটি ঘরে শুধু লাশ আর লাশ।

কিছু মৃতদেহ সাদা কাফনের কাপড় জড়ানো। আর বাকিগুলো কালো বডি ব্যাগে ভরা, কবর দেয়ার জন্য প্রস্তুত করার আগে মেঝেতে ফেলে রাখা হয়েছে।

লাশঘরের কর্মী লোকটি বলছিলেন, সাদা কাফনে জড়ানো লাশগুলোর কাজ সকাল বেলাই ‌'সেরে ফেলা হয়েছে।'

মধ্য ইরানের পবিত্র শহর কোমে এই ভিডিওটি তোলা হয়েছিল। এখান থেকেই দেশটিতে প্রথম করোনাভাইরাস ছড়াতে শুরু করেছিল।

কর্মীটি আরও বলছেন, এখানে যাদের লাশ তারা সবাই করোনাভাইরাসে মারা গেছেন। অবশ্য বিবিসি তার বক্তব্য যাচাই করতে পারেনি। তবে সবচেয়ে মারাত্মক যে কথাটি তিনি ওই ভিডিওতে বলেছিলেন তা হলো - সেখানে এমন কিছু মৃতদেহ আছে যা গত পাঁচ-ছদিন ধরে মর্গে পড়ে আছে।

ফুটেজ এবং লোকটির মন্তব্য থেকে একটা বৃহত্তর সত্যের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। আর তা হলো – এত বেশি মানুষ মারা যাচ্ছিল যে তা সামাল দিতে ইরান হিমশিম খাচ্ছিল, এবং মৃত্যুর সংখ্যা হয়তো যা স্বীকার করা হয়েছিল তার চেয়ে অনেক বেশি ছিল।

ওই ভিডিওটি মার্চের ২ তারিখ প্রকাশ পাবার পরই অনলাইনে ভাইরাল হয়।

আর ইরানী কর্তৃপক্ষ যেভাবে এই ভিডিওটির ব্যাপারে সাড়া দিয়েছিল তাতেও বোঝা যায়, মিডিয়ায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ কিভাবে তুলে ধরা হচ্ছে - তা নিয়ন্ত্রণের জন্য তারা প্রাণপণে লড়াই করছিল।

ভিডিওটির পটভূমি

মধ্যপ্রাচ্যের আর কোন দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ইরানের মত এত মারাত্মক চেহারা নেয় নি।

ইরান থেকে কোন নির্ভুল তথ্য পাওয়া খুবই কঠিন। কিন্তু অনলাইন পোস্টে আভাস পাওয়া যায় যে দেশটির মর্গগুলো মৃতদেহে ভরে গিয়েছিল।

একটা কারণ ছিল এই, মৃতদেহ ধোয়ার কাজ করেন যে পেশাদার লোকেরা – তারা নাকি নিজেরা সংক্রমিত হবার ভয়ে কোভিড-১৯এ মারা যাওয়া লোকদের লাশ পরিষ্কার করতে চান নি।

বাস্তবিক, ইরানের কিছু মর্গে ইসলামী ঐতিহ্য অনুযায়ী লাশ ধোয়ার কাজটা করেন স্বেচ্ছাসেবকরা – যারা অনেকেই ধর্মীয় স্কুলের ছাত্র।

মনে করা হয় যে লাশ থেকে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়ায় না। তবে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা মৃতদেহ নাড়াচাড়ার সময় অত্যন্ত সাবধান হবার পরামর্শ দিয়েছে, কারণ এ ভাইরাস সম্পর্কে অনেক কিছুই অজানা।

ইতালির স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বলেন, লাশ থেকে ভাইরাস না ছড়ালেও কাপড়ের ওপর ভাইরাস বেঁচে থাকতে পারে। ইতালিতে তাই মৃতদেহ সাথে সাথেই ব্যাগে ভরে সীল করে ফেলা হয় এবং আত্মীয়স্বজনদেরকেও লাশ দেখতে দেয়া হয় না।

ইরানী কর্তৃপক্ষের প্রতিক্রিয়া

মর্গে পড়ে থাকা মৃতদেহের দৃশ্য ভাইরাল হবার সাথে সাথেই ইরানের কট্টরপন্থীরা সক্রিয় হয়ে উঠলেন।

যে লোকটি সেই ভিডিওটি করেছিলেন, তাকে গ্রেফতার করা হলো।

এর পর কর্তৃপক্ষ জনগণকে আশ্বস্ত করতে লাগলেন যে সকল লাশের ক্ষেত্রেই ইসলামী রীতিনীতি অনুযায়ী সম্মানের সাথে যা করণীয় তা করা হচ্ছে।

শরিয়া আইন অনুযায়ী, মৃত্যুর পর দেহ কবর দিতে বেশি দেরি করা যাবে না। তার আগে পানি দিয়ে তিনবার লাশ পরিষ্কার করতে হবে – যাকে বলে গোসল-এ মেইয়েত।

আয়াতোল্লাহ খামেনির নির্দেশ

মার্চ মাসের শুরুতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ খামেনি ঘোষণা করলেন, কোভিড-১৯এ মৃত ব্যক্তিদের লাশ অন্য সবার মতোই পরিষ্কার করতে হবে, কাফনের কাপড় পরাতে হবে এবং কবর দেবার আগে নিয়মমত তার জানাজা হতে হবে।

ওই ফুটেজ দেখে লোকের মনে যে ক্রোধ ছড়িয়ে পড়েছিল তা শান্ত করতে কট্টরপন্থী ওয়েবসাইটগুলোয় কিছু মর্গ স্বেচ্ছাসেবকদের কার্যক্রম দেখানো শুরু হলো।

কোম শহরের একদল নারী স্বেচ্ছাসেবকের নামই হয়ে গেল ‌“করোনা লেডিজ।“

তাদের তুলে ধরা হলো সাহসী নারী হিসেবে,- যারা নিজেরা স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে হলেও ভাইরাসে মৃতদের ইসলামী শেষকৃত্য নিশ্চিত করছেন।

দেখা যায়, সারা দিনে তিনটি দল সাত ঘন্টার শিফটে এই কাজ করছেন, আর কাজের মাঝে মাঝে ধর্মীয় আয়াত বলে শ্লোগান দিচ্ছেন।

তারা বলেন, কমবয়স্ক কারো মৃতদেহ পরিষ্কার করার সময় তারা মনোবল চাঙ্গা রাখতে আরো জোরে জোরে শ্লোগান দেন।

তাদের পিঠে লেখা শ্লোগানে বলা হচ্ছে. “আপনার যদি সিংহের মত সাহস না থাকে তাহলে আপনি ভালোবাসার পথে এগুতে পারবেন না। “

কিন্তু ইরানের হাসপাতালগুলো যখন ভরে গেছে, আর মর্গগুলো লাশের চাপ সামলাতে পারছে না, - তখন সরকারকে এই অস্বস্তিকর প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে – সংকট কি আসলে সরকার যা বলছে তার চেয়েও গুরুতর?

ইরানে সংক্রমণ কত গুরুতর?

এক সরকারি পরিসংখ্যানে বলা হয়, ইরানে ৬০ হাজারেরও বেশি লোক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৪ হাজার লোকের।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ইরানী গবেষকদের একটি দল মনে করেন – প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে অনেক অনেক বেশি।

ইরানে সংকটের প্রকৃত চিত্র হয়তো কখনোই জানা যাবে না।

দেশটিতে বহু লাশের ঠাঁই হয়েছে গণকবরে – যা পৃথিবীর এ অংশে কখনো ঘটতে শোনা যায় না।

উত্তর ইরানের মাজানদারান অঞ্চলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ডাক্তার বলেছেন, কিছু ক্ষেত্রে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা গিয়ে চুন দিয়ে কবর ঢেকে দেবার কাজ তদারকি করেছেন – যাতে সংক্রমণ এবং ভাইরাসের বিস্তার ঠেকানো যায়।

ডাক্তারটি বলেন, মৃত্যুর কারণ হিসেবে হৃদরোগ বা ফ্লু –র কথা ডেথ সার্টিফিকেটে বলা হলেও এই বিশেষজ্ঞদের পাঠানোতে বোঝা যায় – আসলে এসব মৃত্যুর কারণ ছিল কোভিড-১৯।

বেশ কিছু পরিবার অভিযোগ করেছে যে তাদের প্রিয়জনের মৃতদেহের কী হয়েছে – তা নিয়ে তাদের কোন তথ্য জানানো হয় নি। বলা হয়েছে, সংকট পার হলে তাদের এ ব্যাপারে জানানো হবে।

তবে ধর্মীয় ব্যক্তিত্বরা আশ্বাস দিচ্ছেন যে তাদের স্বজনদের লাশ সম্মানের সাথে যথাযথ ইসলামী রীতিনিত মেনেই কবর দেয়া হচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র
আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে
আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব
শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন
মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আম উৎপাদনে শীর্ষে রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের অনুরোধ
সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন
বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন

নগর জীবন

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁসফাঁস
হাঁসফাঁস

ডাংগুলি

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রিট খারিজ, ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, ইশরাকের শপথে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে নাঈম-মিথিলা
ঈদে নাঈম-মিথিলা

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

ঈদে কেন নিরব
ঈদে কেন নিরব

শোবিজ

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন