বিশ্বে একদিনে ১৪ হাজারের বেশি মুত্যু হলেও, ইসরায়েলে গত দুই দিনে নতুন মৃত্যুর রেকর্ড পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন ৮৫ জন। গত জুনেও দেশটিতে করোনায় মৃত্যু শূন্যের কোটায় ছিল।
তবে এ বছরের শুরুতে আবারও বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ডিসেম্বর থেকেই দেশটিতে ফাইজার–বায়োএনটেকের টিকাদান শুরু হয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, 'ভ্যাকসিন ও লকডাউন করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।'
ইসরায়েলের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত ৯০ লাখ জনগোষ্ঠির দেশটিতে ১৬ বছরের বেশি বয়সি ৫০ লাখের বেশি মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সিদেরও টিকা দেওয়া হবে। এরইমধ্যে স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে ইসরায়েল। খুলে দেওয়া হয়েছে স্কুল, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে কিছু বদ্ধ ও সংকীর্ণ জায়গায় মাস্ক পরা ও মানুষের ধারণক্ষমতা সীমিত রাখার নির্দেশনা রয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করে, কোন দেশের মোট জনসংখ্যার ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ মানুষের ইমিউনিটি সিস্টেম তৈরি হলেই কমবে সংক্রমণ।
বিডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির