৮ জুন, ২০২১ ১৬:২৫

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ পরীক্ষায় ডিআইআইটি’র বিস্ময়কর সাফল্য

অনলাইন ডেস্ক

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ পরীক্ষায় ডিআইআইটি’র বিস্ময়কর সাফল্য

সিজিপিএ ৪.০০ পাওয়া সাত শিক্ষার্থীর সাথে ড্যাফোডিল পরিবারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ ইমরান হোসেন ও ডিআইআইটি’র অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত এমবিএ পরীক্ষার ফলাফলে সারা বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মেধা তালিকায় প্রথম শীর্ষ ১০টি স্থান দখল করে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটির (ডিআইআইটি) শিক্ষার্থীরা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১ সালের এমবিএ-র ফলাফলে দেখা যায়, সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিআইআইটির শিক্ষার্থীরা মেধা তালিকায় ১ম থেকে ১০ম স্থান পর্যন্ত করে নিয়েছে। তাদের মধ্যে ৭ জন শিক্ষার্থী পেয়েছে জিপিএ ৪.০০ এর স্কেলে ৪.০০, যা DIIT এর ২৫ বছরের ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক অর্জন।

সিজিপিএ ৪.০০ পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন মো. মামুনুর রশিদ, আব্দুল মালেক, মো. রাসেল, শরিফুল ইসলাম রাকিব, শরিফ হোসেন, মৌসুমী আক্তার এবং মো. মাহবুবুর রহমান। 

গত ৩ জুন প্রকাশিত ২০২১ সালের এমবিএর ফলাফলে দেখা যায়, সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিআইআইটির শিক্ষার্থীরা মেধা তালিকায় শীর্ষ প্রথম ১০টি স্থান দখল করেছে এবং এই প্রতিষ্ঠানের ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীর সিজিপিএ ৩.৫০ এর উপরে রয়েছে।

মেধাবী সকল শিক্ষার্থীকে অভিনন্দন জানিয়ে ডিআইআইটির অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, শিক্ষকমন্ডলী, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা সফলতার মূল কারণ এবং বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে একটি অনুকরণীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ডিআইআইটি (DIIT)। তিনি মনে করেন, অত্যন্ত দক্ষ নেতৃত্ব, অভিজ্ঞ ও সুদক্ষ শিক্ষকমন্ডলীর প্রচেষ্টা,  প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন, যুগোপযোগী শিক্ষা, দক্ষতাভিত্তিক জ্ঞান, সরকারি ও বেসরকারি চাকরির প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা গ্রহণ, নেতৃত্বের শিক্ষাদান,  নাগরিক দায়িত্ব ও মূল্যবোধের শিক্ষাই ডিআইআইটির শিক্ষার্থীদের তথা প্রতিষ্ঠানটির অভূতপূর্ব সাফল্যে প্রতিষ্ঠানটিকে রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলেছে।

ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি ১৯৯৬ সালে ড্যাফোডিল পরিবারের প্রথম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে। জীবন ভিত্তিক শিক্ষা বাস্তবায়নে চাকরির প্রস্তুতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, উদ্যোক্তা সৃষ্টি, কর্মজীবনে সফলতা, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে সম্মিলিত শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো যুগোপযোগী করে তুলেছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর