শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

কুয়াকাটায় বাড়তি টোলের নামে পর্যটক হয়রানি

সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
প্রিন্ট ভার্সন
কুয়াকাটায় বাড়তি টোলের নামে পর্যটক হয়রানি

সাগরকন্যা কুয়াকাটায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা পর্যটকদের পিকনিক পার্টির রিজার্ভ বাস হতে কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়কের তিনটি সেতু পারাপারে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর থেকে পর্যটক বেড়েছে কুয়াকাটায়। বিশেষ করে শীত মৌসুমে সপ্তাহের বৃহস্পতি ও শুক্রবার গড়ে শতাধিক পিকনিক পার্টির রিজার্ভ বাস আসা-যাওয়া করে কুয়াকাটায়। ইজারাদারের লোকজন রাতে বাসচালকদের জিম্মি করে দ্বিগুণ থেকে তিন গুণ পর্যন্ত টোল আদায় করে থাকে। প্রতিবাদ করলে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে চালকদের টাকা দিতে বাধ্য করে এবং অশ্লীল ভাষায় গালাগালও করে। এমনকি অতিরিক্ত টাকা উল্লেখ করা রসিদও প্রদান করে। হয়রানির শিকার হয়ে বাসচালক ও পর্যটকদের মধ্যে দিন দিন ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে। প্রতারিত হয়ে সেখান থেকে ফিরে যাচ্ছেন পর্যটকরা। এভাবে চলতে থাকলে দিন দিন পর্যটনশিল্প প্রসারে বিরূপ প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা আছে বলে মন্তব্য করেছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। জানা যায়, পটুয়াখালী জেলা শহর থেকে কুয়াকাটার দূরত্ব ৭৪ কিলোমিটার। কলাপাড়া উপজেলা সদর থেকে কুয়াকাটার দূরত্ব ২১ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি নদীর ওপর তিনটি সেতু রয়েছে। ঢাকা-পটুয়াখালী কুয়াকাটা মহাসড়কের কলাপাড়া শহরসংলগ্ন আন্দারমানিক নদীর ওপর শেখ কামাল সেতু, হাজিপুর সোনাতলা নদীর ওপর শেখ জামাল সেতু ও শীববাড়িয়া নদীর ওপর শেখ রাসেল সেতু। চালক ও সুপারভাইজারদের অভিযোগে এবং রসিদে দেখা যায়, গত ২০ জানুয়ারি শেখ কামাল সেতুর রসিদে একটি বড় বাসের (চেয়ার কোচ) ভাড়া ১৮০ টাকার স্থলে রাখা হয়েছে ২৫০ টাকা। ২১ তারিখ একই বাস গন্তব্যে ফিরে যাওয়ার সময়ও রাখা হয়েছে ২৫০ টাকা। একইভাবে শেখ জামাল সেতুতে ৯০ টাকার স্থলে ভাড়া রাখা হয়েছে ১৮০ টাকা। গন্তব্যে ফিরে যাওয়ার সময় আবারও ১৮০ টাকা রাখা হয়েছে। শেখ রাসেল সেতুতে ৯০ টাকার স্থলে একইভাবে ১৮০ টাকা রাখা হয়েছে। খুলনার কয়রা থেকে মিনিবাস নিয়ে আসা একজন চালকের অভিযোগ, তার মিনিবাসে শেখ জামাল সেতুতে ১০০ টাকা ভাড়া নির্ধারিত থাকলেও আদায় করা হয়েছে ২৫০ টাকা। আর শেখ জামাল ও শেখ রাসেল সেতুর ৫০ টাকার স্থলে ১৮০ টাকা রাখা হয়েছে। চালক ও সুপারভাইজারের অভিযোগ, সিন্ডিকেট করে তিনটি সেতুর টোল আদায় করে থাকে ইজারাদাররা। এমনকি পুলিশ সদস্যরা ডিউটিতে থাকলেও তর্ক-বিতর্ক শুনে না দেখার ভান করে অন্যদিকে চলে যান। খুলনা জেলার কয়রা থেকে রিজার্ভ বাস নিয়ে কুয়াকাটায় এসেছেন চালক মো. শাহিন। সুব্রত পরিবহনের একটি মিনিবাস নিয়ে ২০ জানুয়ারি  ভোর রাতে কুয়াকাটায় পৌঁছান তিনি। আসার সময় কলাপাড়া থেকে কুয়াকাটা পৌঁছতে শেষ তিনটা সেতুর টোল দিতে গিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক হয়েছে। তিনি বলেন, টোলঘরে তাদের চাহিদামতো অতিরিক্ত টোল দিতে না চাইলে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করে থাকে। হাজিপুর শেখ জামাল সেতু ও মহিপুর শেখ রাসেল সেতুর নির্ধারিত ৫০ টাকার টোল ১৮০ টাকা রাখছে। আর শেখ কামাল সেতুর নির্ধারিত ১০০ টাকার টোল দিতে হয়েছে ২৫০ টাকা।

এত  বেশি টোল কেন জিজ্ঞাসা করলে ওরা বলে ভাড়া এইটাই। না হলে তুমি ব্রিজ পারাইয়া এপারে আইছো কেন? ব্রিজ পারাইয়া ব্যাগে যাও। তিনি আরও জানান, এভাবে অতিরিক্ত টোল আদায় করলে মালিক-মহাজনরা ব্যবসা করতে পারবে না। ভাড়া তো এইটা না, আসলে আমরা যে ভাড়াটা হিসাব করে মহাজনের কাছ থেকে নিয়ে আসি, ভাড়া যদি বেশি দিতে হয় তাহলে আমরা দিনমজুরি করি, সে হিসাব করলে আমাদেরও বেতন থাকে না। আমাদের পকেট থেকে টোল দিতে হবে। অভিযোগ করে চালক আরও বলেন, তারা (ইজাদাররা) যেটা চাইবে সেটাই তো দেওয়া লাগবে। দূর-দূরান্ত দিয়া আসছি। যদি আমার গাড়িটা আটকাইয়া দেয় তাইলে পার্টিরা তো বুঝবে না। তাই বাধ্য হয়ে দিতে হচ্ছে। চাঁদপুর থেকে রিজার্ভ চেয়ার কোচ নিয়ে আসা তিশা পরিবহনের সুপারভাইজার মো. জসিম জানান, গত ২০ জানুয়ারি থেকে পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর আমি পার্টি নিয়ে কমপক্ষে ১০ বার কুয়াকাটা গেছি। শীত মৌসুম পড়ার পর আমার একটু বেশি যাওয়া পড়ে। বিশেষ করে বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার পিকনিক পার্টি রিজার্ভ নিয়ে কুয়াকাটায় যাই। এ ছাড়াও সরকারি ছুটি কিংবা যে কোনো উৎসবের টানা ছুটিতে রিজার্ভ বাস নিয়ে আসি কুয়াকাটায়। দেশের সব প্রান্তেই বাস নিয়ে যাই। দেশের কোথাও সরকার নির্ধারিত টোলের অতিরিক্ত আদায় করতে দেখিনি। কলাপাড়া শহরের পর তিনটি নদীর ওপর টোল আদায় করছে ইচ্ছামতো। চেয়ার কোচে ১৮০ টাকা নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছে ২৫০ টাকা। শেখ জামাল ও শেখ রাসেল সেতুতে ১০০ টাকার স্থলে নিচ্ছে ১৮০ টাকা। প্রতিবাদ করলে তারা গালমন্দ করে জোরপূর্বক টাকা হাতিয়ে নেয়। আবার অতিরিক্ত টাকার রসিদও দিচ্ছে। বাড়াবাড়ি করলে টোলের লোকজন বলে- আসলে আসেন নাইলে ঘুরাইয়া চলে যান। আপনাদের আসা লাগবে না। এখানে লাউকাঠী নদীর ওপর পটুয়াখালী  সেতুর টোলঘরে ভাড়া ১৩৫ টাকা নেয় ঠিকই, কিন্তু রাতে তারা পৌরসভার টোল বাবদ ১০০ টাকা করে আদায় করে থাকে।

পর্যটক সোহাগ রহমান বলেন, কুয়াকাটা যাওয়ার পথে রাত সাড়ে ৩টার দিকে চালক ও সুপারভাইজারের সঙ্গে টোল কর্তৃপক্ষের ডাকাডাকিতে ঘুম ভেঙে যায়। এগিয়ে শুনতে পাই অতিরিক্ত টোল চাওয়ায় বাসের চালক ও সুপারভাইজারের সঙ্গে ইজারাদারের লোকজনের কথা কাটাকাটি হচ্ছে। টোল কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, পিকনিক পার্টির বাসে এই হারেই টোল দিতে হবে। না হলে বাস ঘুরিয়ে গন্তব্যে চলে যাও। কেন উঠেছো ব্রিজে। ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনস অব কুয়াকাটা (টোয়াক)-এর সভাপতি  মো. ইমতিয়াজ তুষার বলেন, সপ্তাহের সরকারি ছুটির দিনগুলোতে শতাধিক পিকনিক পার্টির বাস আসে কুয়াকাটায়। কোনো কোনো শুক্রবার তারও বেশি পিকনিক পার্টি আসে। সরকার নির্ধারিত হারের চেয়ে যদি সেতুর টোল বেশি আদায় করা হয় সেটা প্রথমত পর্যটকদের হয়রানির একটা অংশ। দ্বিতীয়ত কুয়াকাটার প্রতি পর্যটক যারা আসে তাদের একটা বিরূপ ধারণা তৈরি হবে।  কোথাও প্রবেশের পথেই যদি বাধা আসে বা খারাপ কিছু আসে অথবা কোনো কাজে যদি মন খারাপ করে তাহলে পুরো ট্যুরটাই নষ্ট হয় বা মানসিক অবস্থা ভালো থাকে না। ঢুকতে গিয়েই যদি বিড়ম্বনার শিকার হয়। শুরুতেই যে আঘাতটা তাকে করতেছি, মানসিকভাবে বা আর্থিকভাবে, সেটা একেবারেই আমাদের জঘন্য অপরাধ। বিশেষ করে ট্যুরিস্টের সেবার ক্ষেত্রে। তিনি আরও বলেন, সরকারি যে ভাড়াটা নির্ধারিত আছে সেটা নিতে পারে। কম তো আর নিতে পারবে না। কিন্তু সেটা (টোল) নেওয়ার পাশাপাশিও ভালো ব্যবহার আসা করতে পারেস ট্যুরিস্টরা। সেটা না করে যদি বেশি ভাড়া আদায় করে তাহলে দুদিকেই আমাদের জন্য খারাপ। একদিকে পর্যটকের সঙ্গে আমরা বিরূপ আচরণ করতেছি, আর দ্বিতীয়ত কুয়াকাটার প্রতি তার একটা খারাপ ধারণা তৈরি হবে। পরবর্তীতে ব্যাক করার পর কুয়াকাটার প্রতি পজেটিভ প্রচার করবে না। এটা আমাদের জন্য একেবারে একটা দুঃসংবাদ। এটা থেকে যে কোনোভাবে হোক প্রশাসনিক অথবা যে কাঠামোই হোক এটা বন্ধ করা উচিত বলে আমরা মনে করি। শেখ রাসেল সেতুর ইজারাদার মেসার্স খান ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আবুল বাশার বলেন, অতিরিক্ত টোল আদায় করার বিষয়টি তার জানা নাই। তবে আমার লোকজনকে বলে দিয়েছি। কারও কাছ থেকে একটি টাকাও বাড়তি নেবে না। আপনি বলছেন আমি বিষয়টি দেখতেছি। আমি ঢাকায় এসে আপনার সঙ্গে কথা বলব। শেখ জামাল সেতুর ইজারাদার মেসার্স রফিক এন্টারপ্রাইজের পরিচালক মো. জুয়েল হাসান বলেন, বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখছি। পর্যটকদের সঙ্গে খারাপ আচরণের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা মোটেই সত্য নয়। আপনাকে যারাই বলেছে সেটা মিথ্যা বলেছে। কারণ আমার লোকজনকে আমি বলে দিয়েছি কারও সঙ্গে খারাপ আচরণ করবা না। আমি বুধবার পটুয়াখালীতে আসতেছি আপনার সঙ্গে কথা হবে, চা খাব। শেখ কামাল সেতুর ইজারাদার নাজমুস সায়াদাত বলেন, আমি তো টোলে অনেক দিন ধরে যাই না। খোঁজখবর নিয়ে দেখছি বিষয়টা? কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র মো. আনোয়ার হাওলাদার বলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা প্রতি বৃহস্পতি ও শুক্রবার বাস নিয়ে কুয়াকাটায় ঘুরতে আসেন। পর্যটকবাহী বাসে অতিরিক্ত টোল আদায়ের বিষয়ে আমাকে কেউ জানায়নি। এটা আমার আওতার বাইরে। তবে পর্যটকরা আমাদের মেহমান। টোলের ভাড়া নির্ধারণ করা আছে। যদি এর বাইরে কোনো ইজারাদার বা তার লোকজন বেশি ভাড়া আদায় করে তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

এ বিষয়ে পটুয়াখালী সড়ক ও জনপদের নির্বাহী প্রকৌশলী এ এম আতিক উল্লাহ বলেন, টোলের ইজারাদাররা সরকারি নিয়ম-কানুন মেনেই স্বাক্ষর করে ইজারা নিয়ে থাকেন। প্রত্যেক টোল প্লাজায় নির্ধারিত মূল্য তালিকা উল্লেখ করে বোর্ড টাঙানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ অধিকার সংরক্ষণ করি। এর যদি কোনো ব্যত্যয় হয় বা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে থাকে তাহলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি ইজারা বাতিল পর্যন্ত করা হবে। কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব ও কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শংকর চন্দ্র বৈদ্য বলেন, অতিরিক্ত টোল আদায়ের বিষয়টি তার জানা ছিল না। নির্ধারিত টোল আদায়ের বাইরে যদি কোনো ইজারাদার অতিরিক্ত টোল আদায় করে তবে তা খতিয়ে দেখে সড়ক ও জনপদের নির্বাহী প্রকৌশলীকে নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াত প্রার্থীর শোডাউনে বাইকের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
জামায়াত প্রার্থীর শোডাউনে বাইকের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
খেতেই মারা গেলেন শ্রমিক
খেতেই মারা গেলেন শ্রমিক
কৃষক সমাবেশ
কৃষক সমাবেশ
বুপ্রেনরফিনযুক্ত ইনজেকশন উদ্ধার
বুপ্রেনরফিনযুক্ত ইনজেকশন উদ্ধার
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই সহোদর ও ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই সহোদর ও ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
প্রয়াত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারকে সংবর্ধনা
প্রয়াত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারকে সংবর্ধনা
মাদকসহ গ্রেপ্তার তিন কারবারি
মাদকসহ গ্রেপ্তার তিন কারবারি
সড়ক মেরামত দাবিতে বিক্ষোভ
সড়ক মেরামত দাবিতে বিক্ষোভ
ফাঁদে ফেলে প্রতারণা যুবক গ্রেপ্তার
ফাঁদে ফেলে প্রতারণা যুবক গ্রেপ্তার
স্ত্রীর গায়ে আগুন দিয়ে হত্যার অভিযোগ
স্ত্রীর গায়ে আগুন দিয়ে হত্যার অভিযোগ
চেকপোস্টে আসামি ধরে হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৩
চেকপোস্টে আসামি ধরে হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৩
সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাড়িছাড়া বাদীর পরিবার
সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাড়িছাড়া বাদীর পরিবার
সর্বশেষ খবর
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে