শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে নওগাঁ মেডিকেল কলেজ

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
প্রিন্ট ভার্সন
খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে নওগাঁ মেডিকেল কলেজ

২০১৯ সালে জনবল ও অবকাঠামো সংকট নিয়েই যাত্রা শুরু হয়েছিল নওগাঁ মেডিকেল কলেজের। গত চার বছরে নতুন শিক্ষার্থী যুক্ত হয়েছেন। জনবল ও অবকাঠামো সুবিধা বেড়েছে। কিন্তু সংকট এখনো রয়ে গেছে। কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নতুন এই মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মিত হওয়ার আগ পর্যন্ত বিদ্যমান কোনো সংকটই পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়। এতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১০ জানুয়ারি ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে নওগাঁ ২৫০ শয্যা হাসপাতালের পুরনো ভবনের দ্বিতীতলার একটি অংশে যাত্রা শুরু হয় নওগাঁ মেডিকেল কলেজের। এরপর আরও তিনটা ব্যাচ মিলে এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০০ জন। চলতি বছরেই নতুন ব্যাচে যুক্ত হবেন আরও ৫০ জন শিক্ষার্থী। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষক, কর্মচারী, কক্ষ ও শিক্ষার্থীদের হোস্টেল-সংকটের মতো বিষয়গুলো চিন্তায় ফেলেছে মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষকে। নওগাঁ মেডিকেল কলেজে গিয়ে কথা হয় তৃতীয়বর্ষের শিক্ষার্থী পার্থ সরকার, শহিদুল হাসান, শাওন আক্তারসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে। তারা মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় ব্যাচের শিক্ষার্থী। তারা বলেন, পাঠদানের জন্য মাত্র তিনটি কক্ষ রয়েছে। কিন্তু এখন কলেজে চারটি ব্যাচ। শ্রেণিকক্ষ না থাকায় রুটিন অনুযায়ী অনেক বিষয়ের ক্লাস হয় না। কয়েক দিন পর পঞ্চম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ক্লাস শুরু করবেন। তখন আরও বেশি শ্রেণিকক্ষ সংকট তৈরি হবে। শহিদুল হাসান বলেন, ধীরে ধীরে লাইব্রেরি, ল্যাব, মরচুয়ারি ডিসেকশন কক্ষসহ অবকাঠামোগত বেশ কিছু উন্নতি হয়েছে। তবে এখনো কলেজের ল্যাব ফ্যাসিলিটি যথেষ্ট নয়। ব্যবহারিক ক্লাসের জন্য প্যাথলজির অনেক যন্ত্রপাতি এখনো কলেজে নেই। পার্থ সরকার বলেন, নতুন মেডিকেলের শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা অনেক সুবিধা থেকেই বঞ্চিত। তবে এখন অন্যতম সমস্যা হচ্ছে আমাদের লেকচার গ্যালারি সংকট ও অপ্রতুল ল্যাব ফ্যাসিলিটি। নিয়মিত ক্লাস না হওয়া ও পর্যাপ্ত ল্যাব ফ্যাসিলিটি না থাকায় আমরা অনেক কিছুই শিখতে পারছি না। ছেলে ও মেয়েদের জন্য কলেজের নিজস্ব হোস্টেল নেই। নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের স্টাফদের থাকার জন্য করা একটি ভবনে ছেলের আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর মেয়েদের জন্য একটি বাসা ভাড়া নিয়ে সেটি ছাত্রী হোস্টেল করা হয়েছে। শাওন আক্তার বলেন, মেয়েদের জন্য ছাত্রী হোস্টেল নেই। ভাড়া করা একটি বাসায় আমাদের থাকতে হচ্ছে।

যেখানে খাওয়া-দাওয়াসহ বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে। এই মেডিকেল কলেজে শুরু থেকেই শিক্ষকের সংকট রয়েছে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে কলেজে ২০টি বিভাগে পাঠদান কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রতিটি বিভাগে অন্তত একজন করে সহকারী অধ্যাপক ও দুজন করে প্রভাষক দরকার। কিন্তু ফরেনসিক মেডিসিন, প্যাথলজি ও বায়োকেমিস্ট্রির মতো বিভাগসহ বেশ কিছু বিভাগে একজন করে প্রভাষক দিয়ে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। অবকাঠামোগত অনেক সরঞ্জাম মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন পেলেও সব কিছু এখনো বুঝে পায়নি কর্তৃপক্ষ। আবার শিক্ষকরা বলছেন, চাহিদা অনুযায়ী অবকাঠামোগত অনেক সরঞ্জাম মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন পেলেও এখনো বুঝে পায়নি কর্তৃপক্ষ। রোগ নিরূপণের অনেক যন্ত্র ব্যবহার করতে পারলে শিক্ষার্থীরা যেমন শিখতে পারতেন, সাধারণ রোগীরাও স্বল্প খরচে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে পারতেন। মেডিকেল কলেজের চতুর্থবর্ষের শিক্ষার্থী আল আমীন বলেন, বর্তমানে আমাদের কলেজে কোনো অধ্যাপক নেই। প্রতিষ্ঠিত মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা যেমন বড় পরিসরে তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক বিষয়গুলো শিখছেন, আমরা সেগুলো পাচ্ছি না। একজন অধ্যাপক যেভাবে শিক্ষার্থীদের তার অভিজ্ঞতা দিয়ে বোঝাতে পারেন একজন প্রভাষক হয়তো সেভাবে না-ও পারতে পারেন। এর প্রভাব হয়তো ভবিষ্যতে পড়বে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নওগাঁ মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসের জন্য শহরের আবদুল জলিল শিশুপার্ক-সংলগ্ন চকপাথুরিয়া, চকবিরাম ও নলডাঙ্গা মৌজায় জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথমে ৫০ একর জমির একটি নকশা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। পরে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ২৭ একর জমি নিয়ে একটি নকশা চূড়ান্ত করা হয়। ওই নকশা ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন পেয়ে অর্থ ছাড় হলে জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হবে। নওগাঁ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মো. বুলবুল হাসান বলেন, বিভিন্ন বিভাগের ৭৮টি পদ রয়েছে। তবে বর্তমানে রয়েছেন অধ্যক্ষসহ ৪০ জন। তবে অনেক সংকটের মধ্যেও গত বছর রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অংশ নেওয়া ২৫টি সরকারি-বেসরকারি মেডিকেলের মধ্যে পেশাগত পরীক্ষায় নওগাঁ মেডিকেল কলেজ প্রথম হয়েছে। এই বছরে মেডিকেলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর সংখ্যা দুটিই বাড়বে। আপাতত নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের পুরনো ভবনের দ্বিতীতলার কয়েকটি কক্ষ আমরা ব্যবহার করছি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুরনো ভবনের নিচতলার অংশটা আমাদের ব্যবহার করতে দিলে কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস হওয়ার আগে আর অবকাঠামো সংকট নিয়ে ভাবতে হতো না। এ বিষয়ে নওগাঁ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জাহিদ নজরুল চৌধুরী বলেন, এখানে মেডিকেল কলেজের নিজস্ব কোনো স্থাপনা নেই। পুরনো ভবনে ১০০ ও নতুন ভবনে ১৫০ শয্যা মিলে আমাদের ২৫০ শয্যা হাসপাতাল। এর মধ্যেও কলেজের জন্য অনেক কক্ষ ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এর বেশি কক্ষ ছাড়তে হলে রোগীরা বঞ্চিত হবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঘরে ঝুলছিল পোশাক শ্রমিকের লাশ
ঘরে ঝুলছিল পোশাক শ্রমিকের লাশ
দিনদুপুরে যুবক হত্যা, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
দিনদুপুরে যুবক হত্যা, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
চাঁপাইয়ে থাকছে না আম ক্যালেন্ডার
চাঁপাইয়ে থাকছে না আম ক্যালেন্ডার
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেশাদ্রব্য খেয়ে দুজনের মৃত্যু
নেশাদ্রব্য খেয়ে দুজনের মৃত্যু
ব্রহ্মপুত্র চরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রহ্মপুত্র চরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
স্কলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ
স্কলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ
ব্রিজ ভাঙা, দুর্ভোগে ৩০ গ্রামের মানুষ
ব্রিজ ভাঙা, দুর্ভোগে ৩০ গ্রামের মানুষ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
ইউএনওর পদত্যাগ দাবিতে লংমার্চ
ইউএনওর পদত্যাগ দাবিতে লংমার্চ
হত্যা মামলায় সাংবাদিক জেলহাজতে
হত্যা মামলায় সাংবাদিক জেলহাজতে
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ
হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা