শরীয়তপুর কারাগারের ধারণক্ষমতা ১০০ জনের। মঙ্গলবার পাওয়া তথ্যে দেখা গেছে, কারাগারটিতে এখন হাজতী রয়েছেন ২২৪ জন, এর মধ্যে ২১৫ জনই পুরুষ। অথচ এ কারাগারে পুরুষ হাজতীর ধারণক্ষমতা মাত্র ৭৫।
এর ফলে কারাবন্দীদের পড়তে হচ্ছে নানা ভোগান্তিতে। দীর্ঘসময় অতিবাহিত হলেও যার সমাধান হয়নি। ২১দিন হাজত খাটার পর গত সোমবার জামিন পান আলমাছ হোসেন। নারী-শিশু মামলায় হাজত খাটতে হয়েছে তাকে। তিনি বলেন, জেল খানায় থাকার কোনো পরিবেশ নাই। সবসময় গাদাগাদি করে থাকতে হয়। আমি ২১ দিন থেকেই হাঁপিয়ে ওঠেছি। কারাগারে শুধু জায়গা নয়, খাবারের মানও ভীষণ খারাপ। খেয়ে না খেয়ে দিন পার করেছি।
জেল সুপার এসএম কামরুল হুদা বলেন, জেলা কারাগারে ধারণক্ষমতার বেশি হাজতি রয়েছেন। এজন্য এর ব্যবস্থাপনায় বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে জেলখানার সার্বিক ব্যবস্থা ভালো।
বিডি-প্রতিদিন/ ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/ ফারজানা