শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৬, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

১৮ হাজার টাকার বিপরীতে ১০ লাখ টাকা মূল্যের গাছ কর্তন

উত্তরা গণভবনের শতবর্ষী 'জীবিত' গাছ কর্তনের ঘটনায় তোলপাড়

নাটোর প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
উত্তরা গণভবনের শতবর্ষী 'জীবিত' গাছ কর্তনের ঘটনায় তোলপাড়

মরা দাবি করে নাটোরের উত্তরা গণভবনের শতবর্ষী জীবিত গাছ কেটে সাবাড় করার ঘটনায় নাটোর জুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। রাজধানীর বাইরে প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাঞ্চলীয় কার্যালয় উত্তরা গণবভনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সংরক্ষিত এলাকায় দুইশো/তিনশো বছরের প্রাচীন বৃক্ষ অবাধে কাটার ঘটনায় সর্বত্র বইছে নিন্দা ঝড়। নাটোরের বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ ঘটনার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

এসব তাজা গাছ কেটে নেয়ার দৃশ্য গণভবনের নিরাপত্তায় স্থাপিত ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায় ধরা পড়ার পর বিভিন্ন দফতরে তোলপাড় শুরু হয়েছে। ঘটনা তদন্ত করে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে মঙ্গলবার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মনিরুজ্জামান ভুঞাকে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খায়রুল আলম, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীম ভূঁইয়া ও এনডিসি অনিন্দ্য মন্ডল। কমিটিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

এই রাজবাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বপ্রাপ্ত গণপূর্ত বিভাগই মূল্যবান গাছগুলো লোক দেখানো দরপত্রের মাধ্যমে কেটে নিয়েছে। আবার এই দপ্তরের কর্মীরা গণভবনের ভেতরেই আবাস গেড়ে বসেছেন। কেউ কেউ ভেতরে গরু-ছাগল পালছেন। এক কর্মচারী আবার রাজপ্রাসাদের ঐতিহাসিক খাট নিজের মতো করে ব্যবহার করছেন।

নাটোরের জেলা প্রশাসক শাহিনা খাতুন গত ৩০ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে গণপূর্ত বিভাগের স্থানীয় নির্বাহী প্রকৌশলীকে চিঠি দিয়েছেন। এতে তিনি রাজপ্রাসাদকে ঐতিহাসিক ও জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই) এবং প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাঞ্চলীয় বাসভবন হিসেবে উল্লেখ করেন। এতে আরও বলা হয়, এর ভেতরে কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন। গরু-ছাগলের খামার গড়ে তুলেছেন। কোন বিধিবলে, তারা কত দিন থেকে সেখানে বসবাস করছেন, তা পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে জানাতে হবে। 

তবে ১৬ দিনেও তার জবাব আসেনি। জানতে চাইলে উত্তরা গণভবন ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব নাটোরের এনডিসি অনিন্দ্য মন্ডল বলেন, কমিটিকে না জানিয়েই গণপূর্ত বিভাগ গাছ কেটেছে। বিষয়টি জানার পরপরই তারা গাছ কাটা বন্ধ করতে চিঠি দিয়েছেন।

গতকাল মঙ্গলবার সকালে জেলা প্রশাসক শাহিনা খাতুন ও রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ কে এম জিল্লুর  রহমানসহ জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গণভবন পরিদর্শন করে ঘটনার সত্যতা পান। দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে স্থানীয় সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের উপস্থিতিতে গণভবন ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভা হয়। এসময় তাজা গাছ কাটা এবং কম দামে নিলামে বিক্রি করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন তিনি।

জেলা কালেক্টরেট অফিস সূত্রে জানা গেছে, উত্তরা গণভবনের চারপাশের লেকের ধারে শত বছরের অন্তত ৩০০ আম গাছ রয়েছে। এছাড়া মেহগনি, নারিকেল, কাঠ বাদামসহ আরো পাঁচ শতাধিক গাছ রয়েছে এখানে। সম্প্রতি ঝড়ে পরা এবং মরে যাওয়া দুটি আম, একটি মেহগনিসহ বেশ কিছু গাছের ডালপালার ইজারা আহ্বান করে স্থানীয় গণপূর্ত বিভাগ।

বনবিভাগের কর্মকর্তা আবু আব্দুল্লাহ দেয়া মূল্য তালিকা অনুযায়ী, মাত্র ১৮ হাজার ৪০০ টাকার টেন্ডারের বিপরীতে অন্তত ১০ লাখ টাকার ১২ থেকে ১৬টি তাজা গাছ কেটে গণপূর্ত বিভাগের কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহায়তায় সরিয়ে ফেলেন সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার সোহেল ফয়সাল।

বন কর্মকর্তা আবু অব্দুল্লাহ জানান, তিনি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে মরা, পচা ও ঝড়ে পড়া গাছের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন মাত্র।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, নাটোরের দিঘাপতিয়া এলাকায় ১৯৪৫ দাগের ৪১ দশমিক ৫০ একর জমির ওপরে এই রাজবাড়ি অবস্থিত। বর্তমানে এটি এক নম্বর খাসখতিয়ানভুক্ত সম্পত্তি। দিঘাপতিয়ার সর্বশেষ রাজা কুমার প্রভুনাথ ভারতে চলে গেলে ১৯৫৬ সালে প্রশাসন রাজবাড়িটি অধিগ্রহণ করে। 

১৯৬৭ সালে সরকার এ রাজপ্রাসাদকে গভর্নর হাউস ঘোষণা করে। ১৯৭২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেটিকে গণভবনে রূপান্তর করেন। একাধিকবার এখানে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক হয়েছে। রাজপ্রাসাদের আঙিনার ভেতরে তিন শতাধিক আমগাছ, ২৫৬টি নারকেল গাছ, ১৫০টি সুপারি গাছসহ ১২ রকমের মৌসুমি ফলের গাছ রয়েছে। এ ছাড়া প্রাসাদের ভেতরে ইতালিয়ান গার্ডেনে রয়েছে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে এনে লাগানো দুর্লভ প্রজাতির গাছ।

গণপূর্ত বিভাগের দাবি, গণভবনের আঙিনার ভেতর থেকে মরা ও ঝরে পড়া কিছু গাছের ডালপালা দরপত্রের মাধ্যমে তারা কেটেছে। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, গণভবনের বিপুলসংখ্যক গাছ কেটে নেওয়া হয়েছে। সেগুলোর গুঁড়ি দায়িত্বরত পুলিশ, আনসার ও গণপূর্ত বিভাগের কর্মচারীদের সামনে দিয়েই গণভবনের বাইরে নেওয়া হয়েছে।

জানতে চাইলে নাটোর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহম্মদ মশিউর রহমান আকন্দ বলেন, গাছ কাটার জন্য অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী তাদের অনুমতি দিয়েছেন। বন বিভাগ ১৫ হাজার ১৯০ টাকা মূল্য নির্ধারণ করেছিল। তারা ১৮ হাজার ৫০৮ টাকার দরপত্র পেয়েছেন।

তিনি দাবি করেন, কাটা গাছগুলো গণভবনের ভেতরেই রয়েছে। কয়টি গাছ কাটার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়, তা বলতে পারেননি তিনি। তবে একটি সূত্র বলেছে, মাত্র তিনটি মরা গাছ কাটার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। এ-সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখতে চাইলে তিনি বন বিভাগের কাছে যেতে বলেন।

ভ্যানে করে গাছ পাচার

গণভবনের গাছ লুটের বিষয়টি ধরা পড়েছে সম্প্রতি প্রশাসনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাটোরে আসার পর। তিনি গণভবনটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। গতকাল সোমবার থেকে উত্তরা গণভবনের প্রধান ফটকের সিসি ক্যামেরার ১৮ দিনের (২৫ সেপ্টেম্বর-১২ অক্টোবর) ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। এতে দেখা যায়, ১৬টি ভ্যানে করে তাজা গাছের গুঁড়ি নিয়ে বাইরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ সময় পুলিশ ফটকের সামনেই বসা ছিল। এ ব্যাপারে নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, যারা গাছ পাচারের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজপ্রাসাদের ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, আঙিনার বাগানের ভেতরটা জঙ্গলাকীর্ণ। এই বাগানে অন্তত ২০টি গাছ কাটা হয়েছে। বেশিরভাগ গাছের কাঠই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। জঙ্গলের ভেতরে ভ্যানগাড়ি যাতায়াতে রীতিমতো রাস্তা হয়ে গেছে। কয়েকটি জায়গায় তাজা গাছের ডাল কেটে নেওয়া হয়েছে। আর দুটি জায়গায় কেটে রাখা বেশিরভাগ গাছের গা থেকে কষ ঝরছিল। সেখানে যে পরিমাণ গাছের গুঁড়ি পড়ে থাকতে দেখা গেল, তার মূল্যই দরপত্রের মূল্যের চেয়ে বহুগুণ বেশি হবে। 

দর মূল্যায়নের বিষয়ে বন বিভাগের নাটোর জেলা কর্মকর্তা এম এ আওয়াল বলেন, তাদের একজন কর্মকর্তা গাছের মূল্যায়ন প্রতিবেদন দিয়েছেন। তার ভুলও হতে পারে, আবার ইচ্ছাকৃতও হতে পারে। সেটা তদন্ত করা হবে। আর ওই প্রতিবেদন মৌখিকভাবে বাতিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনিও মূল্যায়ন প্রতিবেদনের কোনো কাগজ দেখাতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

গণভবনের কর্মচারী সুজন পাল জানান, গণপূর্ত বিভাগ শুধু ভবনগুলোর দায়িত্বে থাকলেও তারা অন্যায়ভাবে গাছগুলো লিজ দিয়েছে। নিলামে কেনা ঠিকাদার শতবর্ষী অন্তত ১৫টি তাজা গাছ কেটে নিয়ে গেছেন। এছাড়া কেটে নিয়েছে বিভিন্ন গাছের মোটা মোটা ডাল। 

গণভবনে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য সোহেল হোসেন জানান, তিনি গাছের গুঁড়ি বাইরে নিয়ে যেতে বাধা দিয়েছিলেন। ওই সময় গণপূর্ত বিভাগের কর্মচারীরা নিলামের কাগজ দেখিয়ে তা ছাড়িয়ে নিয়ে যান।

ঠিকাদার সোহেল ফয়সাল জানান, তিনি কোনো অনিয়ম বা গোপনে কাঠ সরিয়ে ফেলেননি। নিয়ম অনুযায়ী গাছ কেটেছেন। গাছ কাটা ও পরিবহনের সময় জেলা প্রশাসন ও গণপূর্ত বিভাগের নিয়োগকৃত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং পুলিশ ও আনসার সদস্যরা সার্বক্ষণিক উপস্থিত ছিলেন। গোপনে সরিয়ে ফেলার কোনো সুযোগ নেই।  

বিডি প্রতিদিন/১৮ অক্টোবর, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়
‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন