ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র প্রভাবে ভোলায় শুক্রবার দুপুরের পর থেকে ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। তবে সকালে আকাশে সূর্যের পাশাপাশি মেঘ দেখা যাচ্ছিল। মাঝে মধ্যে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হলেও দুপুরর ২ টা পর্যন্ত অবস্থা স্বাভাবিক ছিল।
ভোলা আবহাওয়া অফিসের সহকারী কর্মকর্তা মো. ওমর ফারুক জানান, শুক্রবার সন্ধ্যার পর ভারী বৃষ্টিপাতের সাথে ঝড়ো হাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে, ঘুর্ণিঝড় ‘ফণী’র কারণে ভোলার চরাঞ্চলের মানুষ বৃহস্পতিবার রাত থেকে নিরাপদে আশ্রয় নিতে শুরু করছে। অন্যদিকে ভোলা সিপিপি ও রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা মাইকিং করে জন সচেতন করে যাচ্ছে এবং নদীর তীরবর্তী লোকজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বলা হয়েছে।
ভোলা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার ১১ টার পর্যন্ত ভোলার ঝুঁকিপূর্ণ চরাঞ্চলের প্রায় ২১ হাজর মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে এসেছে। ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় আমাদের নগদ ৫ লাখ টাকা বরাদ্ধ রয়েছে। এছাড়াও ২ হাজার ৫শ শুকনো খাবার মজুদ রয়েছে এবং ৯২ টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন