উত্তরের হিমেল হাওয়া আর মেঘলা আকাশে দিনাজপুরে দিন দিন কনকনে শীত বেড়েই চলেছে। ভোরের দিকে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকায় যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। কনকনে আর তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছে ভাসমান ছিন্নমুল ও খেটে খাওয়া দিনমজুরেরা। রাতের কুয়াশাও বাড়ছে। রাতে কুয়াশাসহ ঝির ঝির পানি ঝড়ে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ওই মানুষেরা।
রবিবার দুপুর ১২টার আগে সূর্যের দেখা মেলেনি। আবার দিনে ২/১বার সূর্য উকিঁ দিলেও এর হিমেল হাওয়ার কাছে তাপ মিলিয়ে যাচ্ছে।
তাই শীতের প্রকোপ বাড়ছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্টও বাড়ছে। দিনমজুরদের কাজ কমে যাচ্ছে। এই শীতের কারণে শিশু ও বৃদ্ধ বয়সের মানুষের বিভিন্ন জ্বর-সর্দিসহ শারিরিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। শনিবার রাত থেকে শীতের তীব্রতা হু হু করে বাড়ছে।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন জানান, রবিবার দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৪-৬ কিলোমিটার। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘণ্টায় ৮-১২ কিলোমিটার পর্যন্ত উন্নীত হওয়া শীত বেশী লাগবে।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন