শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১১, রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

নোয়াখালী পৌরসভায় আবারও নৌকার জয়

বিশেষ প্রতিনিধি, নোয়াখালী থেকে
অনলাইন ভার্সন
নোয়াখালী পৌরসভায় আবারও নৌকার জয়

নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে আবারো নৌকার জয় হয়েছে। ২৬ হাজার ৪০৮ ভোট পেয়ে মেয়র পদে ফের জয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান মেয়র শহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নোয়াখালী জেলা বিএনপি থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: শহীদুল ইসলাম কিরণ কম্পিউটার প্রতীকে পেয়েছেন ৮ হাজার ৬২৮ ভোট। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী লুৎফুল হায়দার লেনিন মোবাইল প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ২৪৪ ভোট। রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সবকটি কেন্দ্র ৩৪টির ফলাফল ঘোষণা করেন জেলা নির্বাচন ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. রবিউল আলম। 

এর আগে বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এজেন্টদের বের করে দেওয়া, একজনের ফিংগার প্রিন্ট আর বাটনে অন্যজনের চাপ দেওয়াসহ বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনার মধ্য দিয়ে বিকাল চারটায় শেষ হয় ভোট গ্রহণ। এরপর শুরু হয় ভোট গননা। সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোটের ফলাফল প্রকাশ করেন রির্টানিং অফিসার। 

সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত একটানা বিরতীহিন ভাবে পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডের ৩৪ টি কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

সকাল থেকে জেলা শহরের প্রতিটি কেন্দ্রে বিপুল সংখ্যক নারীপুরুষ ভোট দেবার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। দুপুরের পর ভোটারদের উপস্থিতি কমে আসে। কোনো কোনো কেন্দ্র এসময় ফাঁকা হয়ে যায়। তবে কেন্দ্রগুলোর চারপাশের সড়কগুলো ছিলো নৌকার কর্মী সমর্থকদের ভিড়। তাদের এসময় মিছিল করতেও দেখা যায়। 

সকাল ৮টা ১০ মিনিটে নোয়াখালী পৌসভার ৪ নং ওয়ার্ডের মাইজদী পাবলিক কলেজ কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বর্তমান মেয়র শহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেল তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের ভি চিহ্ণ দেখিয়ে বলেন, বিগত সাড়ে ৫ বছর তার উন্নয়ন ও মানুষের জন্য যদি কিছু করে থাকি তবে তার প্রতিদান ভোটাররা অবশ্যই দেবেন। তিনি জয়ের বিষয়ে শতভাগ আশাবাদী। এতো সুন্দর পরিবেশে এবং এতো নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে ভোট করার জন্য তিনি প্রশাসনকেও ধন্যবাদ জানান।

সকাল সাড়ে ৮টায় পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের মাইজদী লইয়ার্স কলোনী প্রভাতি শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভোট প্রদান করেনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত বিদ্রোহী প্রার্থী লুৎফুর হায়দার লেনিন। সকাল সাড়ে ১০টায় তিনি কয়েকটি কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, কোনো সহিংসতা না ঘটলেও ভোটারদের নৌকার লোকজন ভয়ভীতি দেখানোর কারণে অনেকে ভোট কেন্দ্রে আসেননি এবং মানুষ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেননি। তিনি জানান, সকালে আওয়ামী লীগের কর্মীরা মাইজদী পাবলিক কলেজ কেন্দ্র, অরুন চন্দ্র স্কুল কেন্দ্র, গোপাই প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্র, চাইল্ড কেয়ার স্কুল, দত্তেরহাট দারুসুন্নাহ মাদ্রাসা কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের বের করে দেয়। এ সকল কেন্দ্রে তারা জোর করে নৌকায় ভোট দিয়ে দেয়।

সকাল সাড়ে ৯টায় পৌর এলাকার সোনাপুর কারামতিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে নোয়াখালী জেলা বিএনপি থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক স্বতন্ত্র প্রার্থী শহিদুল ইসলাম কিরন তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। বিকালে তিনি জানান, ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ হলেও বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের বের করে দেওয়া এবং মেয়র পদে ভোটটি নৌকায় দেওয়ার জন্য সেখানে সরকারী দলীয় কর্মীদের সক্রিয় থাকতে দেখা যায়। সকালে সোনাপুর ব্রদার আন্দ্রে কেন্দ্রে তার এজেন্টদের ফরম নিয়ে যাবার সময় আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী তমাল তার অন্যতম কর্মী শওকত হোসেন দিদারকে মারধর করে ফরম ছিনিয়ে নেয়। খবর পেয়ে তিনি সে কেন্দ্রে গিয়ে নতুন করে ফরম পূরণ করে তার এজেন্টদের সেখানে বসিয়ে দিলেও পরবর্তীতে তাদেরকে ভয়ভীতি দেখানো হয়।

অন্য মেয়র প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট
স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু নাছের নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ১১৭ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: মো: কাজী আনোয়ার হোসেন জগ প্রতীকে পেয়েছেন ২২৭ ভোট। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের মো: সহিদুল ইসলাম হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৫০ ভোট। জাতীয় পার্টির মো সামছুল ইসলাম মজনু লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৯ ভোট।

এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ
নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনের বেশ কয়েকটি  কেন্দ্র থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থীর এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার সকালে ভোট শুরুর আধা ঘণ্টার মধ্যেই মাইজদী পাবলিক কলেজ, আল ফারুক স্কুল কেন্দ্র ও হরিরামপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে এজেন্টদের বের করে দেয়ার ঘটনা ঘটে। বেলা সাড়ে ১১টায় এসব কেন্দ্রে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীর এজেন্টদের দেখা যায়নি। অনেককেই কেন্দ্রের বাইরে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়।

সকাল সাড়ে ১০টায় পাবলিক কলেজ কেন্দ্রে সতন্ত্র মেয়র প্রার্থী লুৎফুল হায়দার লেনিন বলেন, সকাল আটটার দিকে ভোট শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এজেন্টরা মোবাইল মার্কাসহ অন্য সকল স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এজেন্টদের বের করে দিয়েছে। পাবলিক কলেজ কেন্দ্রের মোবাইল মার্কার এজেন্ট রাসেল আহমেদ বলেন, আমাদের কাউকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেয়নি নৌকার প্রতীক এজেন্টরা। তাদের অভিযোগ, ৮টি কেন্দ্র থেকে তাদের ৪০ জন এজেন্টকে বের করে দেওয়া হয়। 

ফিঙ্গার প্রিন্ট একজনের বাটন চাপছেন আরেকজন
নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রের বুথে টোকেন মিলিয়ে ফিঙ্গার প্রিন্ট দেওয়া ভোটারের বাটন চেপে দিচ্ছেন আরেকজন। এমন অভিযোগ স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এজেন্টদের। রোববার নোয়াখালী পৌর নির্বাচনের ভোট গ্রহণের কয়েকটি কেন্দ্রের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এজেন্টরা এসব অভিযোগ করেন। বেলা ১২ টার দিকে মাইজদী পাবলিক কলেজ কেন্দ্রে মোবাইল প্রতীকের লুৎফর হায়দার লেনিনের এজেন্ট ইমাম হোসেন অভিযোগ করে বলেন, কেন্দ্রের বুথে প্রবেশ করলে তাকে বের করে দেয়া হয়। ভোটাররা কেন্দ্রে প্রবেশ করলেও ফিঙ্গার মিললেও ভোট দিতে পারছে না। নৌকা প্রতীকের এজেন্টরা বাটন চেপে ভোট দিচ্ছেন।  

কম্পিউটার প্রতীকের এজেন্ট মাকসুদুর রহমান রনি বলেন, পাশের মহিলা কেন্দ্র আল ফারুক স্কুলেও একই অবস্থা। বুথের ভেতরে থাকা সবাই নৌকা প্রতীকের হয়ে কাজ করছে। পুলিশ, আনসার সবার সহযোগিতায় চলছে ভোট কারচুপি। একই ভাবে হরিরামপুর কেন্দ্র,  আলিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রসহ আরও অন্তত ১০ টি কেন্দ্রে বুথ ক্যাপচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে।  

ছেলের কোলে এসেও ভোট দিতে পারেননি 
বয়স ৮০ পেরিয়ে ৯০ কৌটায়, হাঁটতে চলতে পারেন না। ছেলের কোলে করে আজ ভোট দিতে এসেছেন নিজাম উদ্দিন। নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনের মাইজদী পাবলিক কলেজ কেন্দ্রে দেখা মিলে এই ভোটারের সঙ্গে।  

বৃদ্ধ নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘হাত-রত নাই চলতে পারি না, তাতে কী? ভোট অধিকার, ভোট দিতেই হবে। তাই কষ্ট করে হলেও ভোট দিতে এসেছি’। বৃদ্ধের ছেলে বলেন, ‘পছন্দের মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের ভোট দিতে বাবা ভোট কেন্দ্রে এসেছেন। অনেক কষ্ট করে এলেও বুথে গিয়ে দেখা দেয় বিপত্তি। ফিঙ্গার মিলেনি অনেক চেষ্টা করেও। পরে ভোট না দিয়েই ফিরে যেতে হলো’।

জানতে চাইলে সোনাপুর ব্রাদার আন্দ্রে উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রিসাইডিং অফিসার জসিম উদ্দিন জানান তার কেন্দ্রে কোন অনিয়ম হয়নি। তবে সকালে কম্পিউটার প্রতিকের প্রার্থী এসে নুতন করে এজেন্ট ফরম দিয়ে তার এজেন্টদের বসিয়েছেন।

পৌরসভা নির্বাচনের রিটার্ণিং অফিসার ও জেলা জৈষ্ঠ নির্বাচন কর্মকতা রবিউল আলম বলেন, সকলের অংশগ্রহণে সুন্দর নির্বাচন আমরা উপহার দিতে পেরেছি।

নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে, আমরা সফল হয়েছি। এ জন্য ভোটারদেরও সহযোগিতা ছিলো। সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আমরা নোয়াখালী পৌরসভায় দিতে পেরেছি এটি আমাদের সফলতা।

নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা য়ায়, নোয়াখালী পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ৩৪টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে মেয়র পদে ৭, কাউন্সিলর পদে ৬৩ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য ৭৫০ জন পুলিশ, ৪৫০ জন আনসার, ৩ প্লাটুন বিজিবি, ৩ প্লাটুন র‌্যাব, পুলিশের ৪টি মোবাইল টিম, ১ জন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্বে ছিলেন। এ পৌরসভায় মোট ভোটার ৭৫ হাজার ৭”শ ২৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩৭ হাজার ৪শ ১ জন, নারী ৩৮ হাজার ৩শ ২৫ জন।  


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
যশোরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২
যশোরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ আটক ২
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৩৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার
চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক
মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া
গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা
সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা