শিরোনাম
- ঢাকের তালে বাড়ছে উৎসবের আমেজ
- তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি
- ইসরায়েলকে গণহত্যায় অভিযুক্ত করতে যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন দলের ভোটগ্রহণ
- ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
- গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
- ঐক্যবদ্ধভাবে দেশবিরোধী সব কর্মকাণ্ড ব্যর্থ করতে হবে : রিজভী
- বরিশাল বিভাগীয় বইমেলা ৮ অক্টোবর
- অস্ত্র পেতে আরও ৯ হাজার কোটি ডলারের বড় চুক্তির পথে ইউক্রেন
- বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
- বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি
- নারায়ণগঞ্জে ট্রাক চাপায় শিশুর মৃত্যু
- সরাইলে কাভার্ডভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত ১
- আখাউড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুরাদ বিমানবন্দরে আটক
- নারায়ণগঞ্জে ট্রাক উল্টে ওভারপাসের নিচে, রিকশাচালক আহত
- গুরুত্বপূর্ণ ‘মোসাদ গুপ্তচরের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
- কোটালীপাড়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ-সার বিতরণ
- শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে ভিয়েতনামে নিহত ১৩
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
- বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
- অনলাইনে জুয়ার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
এবার বাগমারায় বিএনপির ২০০ নেতা-কর্মীর নামে মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীর গোদাগাড়ীর পর এবার বাগমারায় বিএনপির ২০০ নেতাকর্মীর নামে মামলা হয়েছে। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার অভিযোগে বাগমারায় বিএনপির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটি করা হয়। শুক্রবার বাগমারা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
তবে মামলার আসামিদের দাবি, আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে ভীতি সৃষ্টির জন্য পুলিশ এই গায়েবি মামলা করেছে। আর পুলিশের দাবি, ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ছয়টি অবিস্ফোরিত ককটেল, চারটি বাঁশের লাঠি, ইটের টুকরা ও চারটি পানির বোতল জব্দ করেছে। এরপর মামলা করা হয়েছে।
বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীন শওকত বলেন, আসামিদের কেউ ঘটনা সর্ম্পকে কিছুই জানেন না। মামলার একদিন পর এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন তারা। রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশে নেতা-কর্মীরা যাতে না আসতে পারেন, এ জন্য গায়েবি মামলা করা হয়েছে। এরপরও সমাবেশ সফল হবে।
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, তারা প্রথমে গোডাউন মোড়ে সমাবেশের চেষ্টা করেছিলেন। সেখানে সুবিধা করতে না পেরে নাজিরপুরে গিয়ে সমাবেশ করেছেন। পুলিশ প্রকৃত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মামলা করেছে। এটা কোনো গায়েবি মামলা নয়।
মামলায় ভবানীগঞ্জ পৌর বিএনপির আহ্বায়ক আক্তারুজ্জামানসহ ৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অজ্ঞাতনামা ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিরা উপজেলা বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত।
মামলার বাদী উপপরিদর্শক রেজাউল ইসলাম বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে পুলিশ জানতে পারে যে নাশকতা সৃষ্টির জন্য ভবানীগঞ্জ পৌরসভার নাজিরপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বিএনপির নেতাকর্মীরা জমায়েত হয়েছেন। পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে সেখানে অভিযানে যান তিনি। তবে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বিএনপির নেতা–কর্মীরা পালিয়ে যান। সেখান থেকে পুলিশ ককটেল, লাঠি ও ইটের টুকরা উদ্ধার করে। তারা স্থানীয় বিদ্যুৎকেন্দ্র ও সরকারি স্থাপনায় হামলা করে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করছিলেন। প্রাথমিকভাবে সাতজনের নাম–পরিচয় পাওয়া গেছে। বাকি আসামিদের পরিচয় সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।
মামলার প্রধান সাক্ষী গোয়ালকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু মোল্লাহ বলেন, তিনি উপজেলা সদর থেকে বাড়িতে ফেরার পথে শিবজাইট এলাকায় হইচই শুনতে পান। তবে সেখানে গিয়ে পানির বোতল, লাল স্কচটেপ মোড়ানো কয়েকটি কৌটা দেখতে পান। তবে তাকে যে মামলার সাক্ষী করা হয়েছে, তা তিনি জানেন না।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর