শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১২:৪৩, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

একের পর এক সংকট ও অভিঘাতে ধুঁকছে শিল্প খাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
একের পর এক সংকট ও অভিঘাতে ধুঁকছে শিল্প খাত

একের পর এক সংকট ও অভিঘাতে ধুঁকছে বড় বড় শিল্পগ্রুপ। নানা কারণে উৎপাদন সক্ষমতার পুরোটা কাজে লাগাতে পারছে না তারা। তাদের একদিকে বিরাট অঙ্কের ব্যাংকঋণ অন্যদিকে উচ্চ সুদের হার, ডলার সংকট, কর্মীদের বেতন-ভাতা, জ্বালানি সমস্যা, ইউটিলিটি বিলসহ বহুমুখী খরচের চাপ। এসব ধকলের মধ্যেই রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, শ্রমিক অসন্তোষ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির মতো অসংখ্য সমস্যা।

লাখ লাখ কর্মীর জীবন-জীবিকা ও অর্থনীতিতে অবদান রাখা এসব শিল্পগ্রুপের চলমান পরিস্থিতি ক্রমেই তাদের প্রতিকূলে চলে যাচ্ছে। এতে ধুঁকতে থাকা শিল্প খাতের সংকট আরো গভীর হচ্ছে বলে জানিয়েছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

উদ্যোক্তারা বলছেন, ডলারের আনুষ্ঠানিক দাম এখন ১২০ টাকা। বছর দুয়েক আগে ২০২২ সালের মে মাসেও ৮৬ টাকায় ডলার কেনা যেত। খুব দ্রুত মান হারিয়েছে টাকা, ফলে প্রচণ্ড চাপে পড়েছে দেশের শিল্প ও ব্যবসা-বিনিয়োগ। সময়মতো এলসি করতে না পারা, জ্বালানির সংকটসহ নানা কারণে কারখানার উৎপাদন নেমেছে শূন্যের কোঠায়। জ্বালানির সংকটে উৎপাদন ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ বন্ধ ছিল। কারখানায় বিক্ষোভ, হামলা-মামলার কারণে ভারী শিল্প, পোশাক ও টেক্সটাইল খাত মারাত্মক সংকটের মধ্যে পড়েছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে।

দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্পে শ্রমিক অসন্তোষে অর্ধশতাধিক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত খরচ বেড়ে যাওয়ায় কারখানা সচল রাখা নিয়ে হিসাব করতে হচ্ছে। এই সংকট যে অর্থনীতিতে পড়েছে, সেটি সরকারি পরিসংখ্যানেও উঠে এসেছে। শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। বেসরকারি বিনিয়োগেও স্থবিরতা চলছে। ডলারের দাম বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। আগের হিসাবে বিনিয়োগ করে এখন ক্ষতির হিসাব গুনছেন উদ্যোক্তারা।

এদিকে ব্যাংকঋণের সুদহার বেড়ে ১৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। খেলাপি ঋণের নীতিমালা পরিবর্তনের ফলে নতুন করে ঋণখেলাপি হওয়াসহ নানামুখী চাপের মুখে ব্যবসায়ীসমাজ। এসব সংকটের কারণে অর্থনীতিতে বহুমুখী নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘অনেকে ঋণ নিয়ে সেটার অপব্যবহার করেছে। এই অপকর্মের সঙ্গে অনেক ব্যাংক কর্মকর্তাও জড়িত। ব্যাংকগুলো তাদের কাজ ঠিকমতো করেনি। এতে আর্থিক খাতের অবস্থা ভঙ্গুর হয়েছে। খেলাপিদের বিরুদ্ধে হঠাৎ করে কঠোর হওয়ায় তাদের কম্পানিগুলো দাঁড়াতে পারছে না। অনেক ঋণখেলাপি টাকা নিয়ে বিদেশে চলে গেছে। ফলে কাঁচামাল নিয়ে আসার ক্ষেত্রেও কম্পানিগুলোকে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। পরিস্থিতি দিন দিন আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে।’

কেমন চলছে বড় শিল্পগ্রুপ : বস্ত্র ও তৈরি পোশাক খাতের শতভাগ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান থার্মেক্স গ্রুপ। এর আওতায় বিভিন্ন স্তরের কারখানা রয়েছে ১৭টি। কাঁচামালের স্বল্পতায় কারখানাগুলো পূর্ণ সক্ষমতায় চলতে পারছে না। ১০টি কারখানা চলছে মাত্র ৩০ শতাংশ এবং সাতটি চলছে ৬০ শতাংশ সক্ষমতায়। এই রকম প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও গ্রুপটির মাধ্যমে ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানি হয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকারও বেশি পণ্য। ২২ হাজার ৫০০ শ্রমিকের এই বিশাল গ্রুপকে প্রতি মাসে কর্মীদের বেতন দিতে হয় কমবেশি ২৮ কোটি টাকা। বিদ্যুৎ ও গ্যাস বিল দিতে হয় ১৭ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে গ্রুপটি সরকারকে শুধু আয়করই দিয়েছে প্রায় ৩৩ কোটি টাকা।

ব্যাংকঋণ নিয়ে ব্যবসার প্রসার ঘটাতে গ্রুপটি ১৯৯৬ সাল থেকে মোট ঋণ নিয়েছিল ৩৩ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা আর শোধ করেছে ৩১ হাজার ২৮২ কোটি টাকা। এখন বকেয়া মূল ঋণ দুই হাজার ২৬৯ কোটি টাকা। তবে কভিড ও পরবর্তী সময়ে নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে উৎপাদন ও ব্যাবসায়িক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় সুদে-আসলে ঋণ দাঁড়িয়েছে সাত হাজার ২৪৮ কোটি টাকা। তবে প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে কিছু কিছু করে টাকা সংগ্রহ করে অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকের মন্দ ঋণের একটি অংশ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এবং সোনালী ও জনতা ব্যাংকের মন্দ ঋণের একটি অংশ আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে শোধ করা হবে বলে গ্রুপটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

দেশের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরের শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান নোমান গ্রুপ জাতীয় অর্থনীতিতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফ্যাব্রিকস লিমিটেড বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে টানা ১২ বার দেশের সেরা রপ্তানিকারক হিসেবে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি পেয়েছে। অন্তত ৮০ হাজার শ্রমিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত রয়েছেন, বার্ষিক টার্নওভার ১.৩ বিলিয়ন ডলার। নানামুখী সংকটে পড়ে প্রতিষ্ঠানটি চিঠি দিয়েছে অন্তর্বতী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে।

চিঠিতে নোমান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহ জাবের বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে পরিশ্রম ও সততার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি এবং লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নই। ফলে ঐতিহাসিক পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে টার্গেট করেছে একটি চক্র। এই চক্রকে চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা না হলে দেশের রপ্তানি খাত মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হবে, যা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভসহ সামগ্রিক অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।’

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার ডহরগাঁ এলাকায় ৫০ হাজার শ্রমিকের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি ফকির ফ্যাশন লিমিটেড। পোশাক রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অনন্য ভূমিকা রাখা এই প্রতিষ্ঠান সরকার পতনের পর আড়াইহাজার থানায় মামলায় এর মালিক পক্ষের তিনজনকে আসামি করা হয়। ফকির গ্রুপের এইচআর ও কমপ্লায়েন্সের মহাব্যবস্থাপক সুমন কান্তি সিংহ বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমাদের গ্রুপের পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল, অথচ বিগত সরকারের আমলে আমাদের কোনো ধরনের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততাই ছিল না। এই মামলার ফলে বিদেশি ক্রেতারা আমাদের সততা, নিষ্ঠা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, যা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।’

শুধু থার্মেক্স, নোমান বা ফকির গ্রুপই নয়, এভাবে নানা সংকটে ধুঁকছে দেশের স্বনামধন্য ও বড় বড় শিল্পগ্রুপও।

জ্বালানির সংকটের কারণে বেশির ভাগ কারখানা এখন ৩০ শতাংশ সক্ষমতা নিয়ে চলছে। কয়েকটি কারখানার উৎপাদন পরিস্থিতি বিশ্লেষণে দেখা যায়, ময়মনসিংহের ভালুকার একটি স্পিনিং মিলে বিদ্যুতের লোডশেডিং ছিল প্রায় ৮৪ ঘণ্টা। দিনে গড়ে ছয়বার বিদ্যুৎ চলে যায়। বস্ত্র খাতের শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) নেতারা সম্প্রতি সংবাদ সম্মেলন করে জ্বালানি সংকটের বিষয়গুলো তুলে ধরেন। তারা বলেন, তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে জ্বালানি সংকটের কারণে বস্ত্র খাত স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে না। কয়েক মাস যাবৎ তীব্র গ্যাস সংকটের কারণে মিলগুলো উৎপাদনক্ষমতার ৪০ থেকে ৫০ শতাংশের বেশি ব্যবহার করতে পারছে না। ডলার সংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল কমেছে।

বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আসার জন্য বাংলাদেশ সত্যিই যোগ্য কি না তা পর্যালোচনা করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কয়েক মাস ধরে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ঋণ পুনঃ তফসিল সুবিধা দিতে হবে। কারখানাগুলো সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি খুবই জরুরি।

সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ বলেন, ‘তিলে তিলে গড়ে তোলা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে আঘাত এসেছে। এ জন্য নিরাপত্তা জোরদারসহ যা করা দরকার, তা আগে করতে হবে। গত কিছুদিনে রপ্তানি আদেশের ২০ শতাংশ বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে চলে গেছে। গ্যাস-বিদ্যুতের দাম দ্বিগুণ করা হয়েছে। তার পরও নিরবচ্ছিন্নভাবে গ্যাস ও বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। পাঁচ-ছয় ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে।’

বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও শাহরিয়ার স্টিল মিলসের এমডি শেখ মাসাদুল আলম মাসুদ বলেন, ‘চার বছর ধরে সরকারি উন্নয়ন কার্যক্রম একরকম বন্ধ। ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছি। ডলারের দাম ৮০ থেকে ১২০ টাকা হয়েছে। দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশ। ব্যাংকের যে লিমিট সেটা টাকায়। আমদানি করতে হয় ডলারে। এতে রানিং ক্যাপিটাল ৪০ শতাংশ কমে গেছে। ব্যাংকে ব্যবসায়ীদের যার যতটুকু লিমিট ছিল সব ৪০ শতাংশ কমে গেছে। এত কম চালান নিয়ে একটা শিল্প খাত চলতে পারে না।’

তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘নীতি সুদহার বাড়া মানে ব্যাংকঋণের সুদহার বাড়া। নীতি সুদহার বাড়ানোর ফলে সেটা আরো বেড়ে গেছে। এখন নতুন বিনিয়োগ তো দূরের কথা, টিকে থাকার সংগ্রামে লিপ্ত ব্যবসায়ীসমাজ। যখন ব্যাংকের সুদহার বেড়ে যায় তখন সব হিসাব ওলটপালট হয়ে যায়। কারণ কিস্তির পরিমাণ বেড়ে যায় এবং মুনাফার হার কমে আসে। এত দিন ছয়টি কিস্তি দিতে না পারলে একজন গ্রাহক খেলাপিতে পরিণত হতো। এখন তিনটি কিস্তি পরিশোধ করতে না পারলে খেলাপি করার শর্ত দেওয়া হয়েছে। আবার আগামী মার্চ মাস থেকে একটি কিস্তি পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলেই খেলাপি করা হবে।’

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের ব্যাংক খাতে ব্যাপক লুটপাটে বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে এসেছে। লুটপাটের টাকার বড় অংশ বিদেশে পাচার করা হয়েছে। ওই সব টাকা এত দিন খেলাপি করা হয়নি। এখন সেগুলো খেলাপি হচ্ছে। আগে খেলাপি ঋণের প্রকৃত তথ্য আড়াল করে কমিয়ে দেখানো হতো। এখন সব তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে। এতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে খেলাপি ঋণ।

বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘খেলাপি ঋণের ব্যাপারটি কৌশলগতভাবে ঠিক করা গেলে তা সবার জন্যই ভালো। তবে প্রেক্ষাপটটাও একটু দেখতে হবে। করোনা মহামারির পর যে ক্ষতি হয়েছে সেটা থেকে আমরা কেউ বের হতে পারিনি। বিশ্ব অর্থনীতি, বাংলাদেশের অর্থনীতি কোনোটাই তো স্বাভাবিক অবস্থায় নেই। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অনেক কম্পানি ধুঁকে ধুঁকে চলছে।’

এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘খেলাপিদের বিরুদ্ধে আরো কঠোর হওয়ার ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। তবে সুদের হারটা আসলেই বেশি হয়ে গেছে। সুদের হার বেশি হলে উৎপাদন কমে যায়। বিনিয়োগ করা কঠিন হয়ে যায়। খেলাপি ঋণের শর্তও কঠোর হয়ে গেছে। এই সময়টা নাজুক। ফলে ব্যবসায়ীরা কিছুটা ছাড় পেতেই পারেন।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, ‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ভালো নেই ব্যবসা-বাণিজ্য। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদের হার এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির সার্বিক প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনীতিতে। এর মধ্যে বেসরকারি কোনো কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মালিকরা রাজনৈতিক আক্রোশে পড়েছেন। লাল তালিকাভুক্ত হয়েছেন।’

বিটপি গ্রুপের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম আজাদ বলেন, ‘বিজিএমইএ নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এমনকি আমার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধেও এমন মামলা করা হয়েছে। অথচ যে অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে, সেই অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সময় আমি দেশের বাইরে ছিলাম।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম