শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৯, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৩:২১, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

নানা অনিয়মে নাজুক ১০ ব্যাংক, নেপথ্যের নায়করা এখনো অধরা

শুধু ইসলামী ব্যাংকেই দেড় লাখ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন : বিএফআইইউ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নানা অনিয়মে নাজুক ১০ ব্যাংক, নেপথ্যের নায়করা এখনো অধরা

ঋণ কেলেঙ্কারি, খেলাপি, মুদ্রা পাচারসহ নানা অনিয়মে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত প্রায় নড়বড়ে। এর মধ্যে ১০টির অবস্থা আরো নাজুক। অন্তর্বর্তী সরকার ব্যাংক খাতকে তুলে আনার চেষ্টা করলেও ১০ ব্যাংককে ডোবানোর নেপথ্যের নায়করা এখনো ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। গ্রাহকের আমানত লুটে নেওয়া ‘রুই-কাতলা’দের পাশাপাশি এই অপকর্মের সহযোগী এমডি, ডিএমডি, ঋণ বিভাগের পরিদর্শন কর্মকর্তা, শাখাপ্রধান ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার রক্ষকরূপী ভক্ষকদের অনেকেই এখন জার্সি বদলে ফেলেছেন।

বাগাচ্ছেন পদোন্নতিও। অথচ ব্যাংকের দৈন্যদশার সুযোগে ব্যাবসায়িক সুফল চলে যাচ্ছে পার্শবর্তী দেশগুলোতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র ও অনুসন্ধানে এসব তথ্য জানা গেছে। সম্প্রতি ব্যাংক খাতের অনিয়ম নিয়ে প্রতিবেদন দিয়েছে শ্বেতপত্র কমিটি।

তাদের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী গত ১৫ বছরে ২৪০ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে। কিন্তু যারা পাচার প্রক্রিয়ায় সহায়তা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো ব্যবস্থা দেখা যাচ্ছে না। শুধু আইএফআইসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা ছাড়া বাকিরা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। হদিস নেই এস আলম, নজরুল ইসলাম মজুমদার, সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, আ হ ম মুস্তফা কামালদের।
এখনো ব্যবস্থাপনা পরিচালক, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জিএম হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ওই পাচারের সহযোগীরা। এমনকি ব্যাংক খাতের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হওয়ার সময় দায়িত্বরত সাবেক তিন গভর্নরের বিরুদ্ধেও কোনো আইনি পদক্ষেপ দেখা যায়নি।
নিম্নস্তরের কিছু কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া ছাড়া ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও তেমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানা যায়নি। গত ১৯ আগস্ট ইসলামী ব্যাংকের ২৫০ কর্মকর্তা ও ৩১ অক্টোবর সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৫৭৯ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে ভুয়া কাগজপত্র ও নিয়োগ প্রক্রিয়া যথাযথভাবে পরিপালন না করার অভিযোগ ছিল।

১৮ নভেম্বর ২৬২ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করে ইউনিয়ন ব্যাংক। এ ছাড়া বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ২১৯ কর্মকর্তার পদোন্নতি স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কারণ তাঁদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির কাছে। যাঁরা বড় বড় ঋণ কেলেঙ্কারির মূল সুবিধাভোগী, তাঁদের তেমন কোনো শাস্তি দেওয়া হয়নি।
ব্যাংক খাত সংস্কারে গঠিত ব্যাংকিং টাস্কফোর্সের এক সদস্য জানান, ব্যাংক খাতে যা কিছুই হচ্ছে, তাতে ইমেজসংকট তৈরি হচ্ছে। বিদেশে ভুল বার্তা যাচ্ছে। এর মাধ্যমে আমাদের দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। লাভবান হচ্ছে পার্শবর্তী দেশগুলো। আমরা আমদানিনির্ভরতা কমানোর চেষ্টায় আছি। আর একটি পক্ষ সব সময় দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে প্রস্তুত।

এদিকে ব্যাংকে তারল্য সংকটের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ নানা মাধ্যমে অতিরঞ্জিত প্রচারের কারণেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফলে অপ্রয়োজনে টাকা তুলতে শুরু করে গ্রাহক। এতে নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংক গ্রাহকের টাকা ফেরত দিতে না পারলেও তুলনামূলক ভালো ব্যাংকে আমানত বেড়েছে। অর্থাৎ আতঙ্কিত গ্রাহক এক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে অন্য ব্যাংকে রেখেছে। ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মিডিয়া ট্রায়াল নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে বলে মত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের।

এতে কারখানার মালিক যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তেমনি দীর্ঘমেয়াদে দেশের রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তথ্য বলছে, বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ভাটা পড়েছে। তাই সবার আগে ষড়যন্ত্রকারী ও পাচারে সহযোগী কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এসব কারণে রপ্তানি কমছে যুক্তরাষ্ট্রে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩.৩৩ শতাংশ। এর বিপরীতে ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া থেকে পোশাক আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। গত এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আগের বছরের তুলনায় ভারতের পোশাক রপ্তানি ৩৫ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতির শিকার ১০ ব্যাংকের ওপর গ্রাহকদের আস্থা কমে তলানিতে ঠেকেছে। চাহিদামতো আমানত ফেরত দিতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে অন্য ব্যাংক থেকে ধার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহযোগিতা নিতে হচ্ছে তাদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংক খাতে তাণ্ডব চালিয়েছে এস আলমসহ একটি গোষ্ঠী। নিরাপত্তাব্যবস্থা না নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে ১০টি দুর্বল ব্যাংক ঘোষণার পর থেকে অস্থিরতা আরো বেড়ে যায়।

৮ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে দেশের ১০টি ব্যাংক দেউলিয়া অবস্থায় আছে বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তবে দেউলিয়া পর্যায়ে থাকা ব্যাংকগুলোকে ঘুরে দাঁড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংক  টেকনিক্যাল, অ্যাডভাইজারি ও লিকিউডিটি সুবিধা দেবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি।

তারই অংশ হিসেবে গত এক মাসে মোট ছয় হাজার ৮৫০ কোটি টাকা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ধার দিয়েছে ১০টি তুলনামূলক সবল ব্যাংক। পাশাপাশি ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে তারল্য সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সংকট কাটাতে সব মিলিয়ে ২৯ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা সহায়তা পেয়েছে ব্যাংকগুলো।

ব্যাংক খাতের সংকট সৃষ্টির একটি চিত্র উঠে এসেছে শ্বেতপত্র কমিটির প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে বলা হয়, “রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত ঋণ প্রদানের অনুশীলন ব্যাংকিং খাতের সংকটকে গভীরতর করেছে। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, জালিয়াতি এবং নানা আর্থিক কেলেঙ্কারিতে দেশের ব্যাংকিং খাত এখন ‘ব্ল্যাকহোলে’ পরিণত হয়েছে।”

এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম (স্বপন) বলেন, ‘বিভিন্ন কারণে আমানতকারীরা আতঙ্কিত হয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু আমরা তাঁদের আস্থা ফেরাতে অনেকটাই সক্ষম হয়েছি। লাখ টাকার আমানত তুলতে এলে এখন কেউ ফেরত যাচ্ছে না। আশা করি আগামী জানুয়ারির মধ্যে কোটি টাকার আমানত ফেরত চাইলেও আমরা ফেরত দিতে পারব।’

আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, শুধু ইসলামী ব্যাংকেই এস আলম গ্রুপের দেড় লাখ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত হয়েছে। কিন্তু ওই ব্যাংকের পুরো তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। ইসলামী ব্যাংকসহ অন্য (সোস্যাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি, ইউনিয়ন, গ্লোবাল, ন্যাশনাল প্রভৃতি) ব্যাংগুলোর মাধ্যমে এস আলম তিন লাখ কোটি টাকার বেশি পাচার করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। শুধু এস আলম নয়; বেক্সিমকো, নাসা, জেমকন, সামিট, শিকদার গ্রুপসহ আরো কিছু ব্যবসায়ী গ্রুপের অর্থপাচার শনাক্ত ও টাকা ফেরত আনতে কাজ করছে সরকার। ব্যাংকগুলোতে চলমান নিরীক্ষা কাজ শেষ হলে প্রকৃত তথ্য জানা যাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ব্যাংকগুলোতে অডিট চলছে। তবে অডিটের বিষয়গুলো আমরা এখনই প্রকাশ করতে পারছি না। গ্রাহকের স্বার্থ রক্ষায় আমরা সব কিছু করছি।

ব্যাংকিং খাত সংস্কারের লক্ষ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। টাস্কফোর্সের একজন সদস্য বলেন, ‘জানুয়ারিতে সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোয় ফরেনসিক অডিট করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এটা স্পেশালাইজ একটা অডিট হবে, যেখানে শুধু ব্যাংকের ঋণ-সম্পদ নয়, তাদের অদৃশ্য সম্পদেরও মান যাচাইয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে।’

দুর্বল ব্যাংকের ঘুরে দাঁড়ানোর বিষয়ে জ্যেষ্ঠ ব্যাংকার ও অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার বলেন, ‘দুর্নীতির কবলে পড়ে যেসব ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে যে ব্যাংকের ওপর গ্রাহকের আস্থা যত তাড়াতাড়ি ফিরবে, সে ব্যাংক তত তাড়াতাড়ি ঘুরে দাঁড়াবে। তবে কোনো দুর্বল ব্যাংক সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশে ঘুরে দাঁড়ানোর উদাহরণ বিরল। এর জ্বলন্ত প্রমাণ আমাদের সামনে পদ্মা, বিডিবিএল, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক।’

রাজনৈতিক ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া ও প্রবৃদ্ধি সম্ভাবনা কমে যাওয়ায় কমে গেছে বাংলাদেশের ঋণমান। সম্প্রতি প্রকাশিত এক রেটিংস প্রতিবেদন এই তথ্য জানিয়েছে ঋণমান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান মুডিস। এই ক্রেডিট রেটিং কমানোর অর্থ হলো—দেশের ব্যাংকিং খাত আরো দুর্বল হওয়া। যার ফলে দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশ আরো কঠিন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় আছে এবং এর ফলে বিনিয়োগকারীদের জন্য ঝুঁকি আরো বেড়ে যায়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ মিনিট আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম