শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

গুডবাই দাঁড়িপাল্লা : টেক কেয়ার নৌকা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গুডবাই দাঁড়িপাল্লা : টেক কেয়ার নৌকা

এক. দলীয়ভাবে ও দলের প্রতীক নিয়ে স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন করতে হবে এবার। গত সোমবার এভাবেই স্থানীয় সরকার আইনকে সংশোধন করে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। কিন্তু আমাদের দেশে অনেক আগে থেকেই এসব নির্বাচন প্রকাশ্যে দলীয়ভাবেই হতো। শুধু দলীয় প্রতীক ব্যবহার করা যেত না। দলের মনোনয়নের বদলে শুধু ‘সমর্থন’ শব্দটা জুড়ে দেওয়া হতো। তা ছাড়া দলের প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রার্থনা থেকে শুরু করে মিটিং-মিছিল সবই দলীয়ভাবে হতো। কিন্তু হঠাৎ করেই এবার জরুরি ভিত্তিতে এ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিল কেন? সংশোধিত আইনে এখন থেকে দলীয়ভাবে ও দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন করতে চাইলে শুধু নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৪০টি দলের প্রার্থীই তাদের দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবে। ইতিমধ্যে হাইকোর্টে একটি রিট মামলার রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও অ্যাপিলেট ডিভিশনের চ‚ড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত এখনো আসেনি, তবুও সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের কর্মপন্থার আলোকে বোঝা যায় আগামী সব নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের গুডবাই মোটামুটি নিশ্চিত। তবে এতে নৌকারও যে টেক কেয়ারের প্রয়োজন লাগবে তা-ও হয়তো নিশ্চয়ই মনে করিয়ে দিতে হবে না। কারণ ভুলে গেলে চলবে না যে, ধানের শীষকে দাঁড়িপাল্লায় রাখা গেলেও নৌকাকে কিন্তু দাঁড়িপাল্লায় আঁটানো সম্ভবপর নয়। দাঁড়িপাল্লা বা জামায়াত যেই নিষিদ্ধ হোক না কেন তাদের ভোটগুলো কিন্তু দিনশেষে ঠিকই আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপির বাক্সেই পড়বে। তাই বিএনপি থেকে জামায়াতকে বিচ্ছিন্ন করার সরকারের এতদিনের সব চেষ্টা-তদবির এখন বিফলে গিয়ে উল্টো বরং জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তিগুলোর সব ভোট এবার একাট্টা হয়ে বিএনপির বাক্সকেই পরিপূর্ণ করে তুলবে।

দুই. অনেকেই হয়তো বলতে পারেন, দাঁড়িপাল্লা নেই তো কী হয়েছে, জামায়াতের প্রার্থীদের তো স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে প্রতিন্দ্বীদ্বতা করায় কোনো বাধা নেই। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের মতো স্থানীয় নির্বাচনেও যে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ সমর্থক ভোটারের স্বাক্ষর জমা দিতে হবে বলে আইন পাস করা হবে না তা কে বলেছে? আরও হয়তো বলতে পারেন যে, ১ শতাংশ সমর্থক তো জামায়াতের আছেই। কিন্তু সেই ১ শতাংশ সমর্থকের স্বাক্ষর তো দূরের কথা এ ১ শতাংশের মধ্যেও যে কত শতাংশ সমর্থককে খুঁজে পাওয়া যাবে না তা হয়তো কারও অজানা থাকার কথা নয়। আসলে জামায়াতের মতো দলে সমর্থক যতজন ভোটারও ততজন, আবার কর্মীও তারা সবাই। এখন এদের অধিকাংশই হয় জেলে, না হয় হাসপাতালে, না হয় পলাতক। হাতে গোনা যে কজন মুক্ত আছেন তারা দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য নির্বাচন কমিশনে নাম স্বাক্ষর জমা দেওয়ার ঝুঁকি নেবেন কিনা সন্দেহ আছে। তাই এ যাত্রায় দেশের সব পৌরসভা, সিটি করপোরেশন, জেলা, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে শুধু দাঁড়িপাল্লা একা নয়, আসলে জামায়াতে ইসলামীরও গুডবাই হয়ে যাচ্ছে।

তিন. এতদিন মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে সরকারি সুবিধাভোগীরা কেউ কখনো স্থানীয় সরকারের কোনো নির্বাচনে প্রচার চালাতে পারতেন না। এখন যেহেতু আইনের পরিবর্তন আনা হচ্ছে তাই ধরেই নেওয়া যাচ্ছে যে, এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো বাকি সব নির্বাচনেও সরকারি সুবিধাভোগীরা প্রচার-প্রচারণা ও প্রভাব বিস্তার প্রকাশ্যেই করতে পারবেন। তবে সরকারি গাড়ি, সার্কিট হাউস, ডাকবাংলো থেকে শুরু করে ইসি, প্রশাসন ও পুলিশকে এবার রাখঢাক না করে খোলামেলাভাবে প্রচারণায় আনা হবে কিনা তাও কিন্তু দেখার বিষয়। কারণ বিগত নির্বাচনগুলোতে এরা যেভাবে দলীয় বাহিনীর মতো কাজ করেছে তাতে আর লুকোচুরি করে কী লাভ হবে? আগামী নির্বাচনগুলোতে জামায়াত ছাড়াও অন্যান্য রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বিএনপিকে রাস্তায় দাঁড়াতে দেওয়া হবে, তারও বা গ্যারান্টি কোথায়? যেখানে সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা সিটি নির্বাচনে খালেদা জিয়ার মতো একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে পর্যন্ত যেভাবে নির্বাচনী প্রচারে বাধা দিয়ে পুলিশের সামনেই অনবরত হামলা করা হলো তাতে আগামীতে নৌকা ছাড়া অন্যসব প্রতীকেরও বা কী অবস্থা দাঁড়াবে বলা মুশকিল। তা ছাড়া দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের আইন পাসের পর আবারও যে গমের শীষের উদ্ভব ঘটানো হবে না সে নিশ্চয়তাটুকুই বা আমাদের নির্বাচন কমিশন কী করে দেবে?

চার. সংশোধিত এ আইনটি অনুমোদনের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব সাংবাদিকদের জানালেন, যেহেতু আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বেশ কিছু নির্বাচন হতে যাচ্ছে তাই এটা জরুরি ভিত্তিতে অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হতে পারে। আসলে সংসদেই সব আইন পাস করার কথা। একমাত্র সংসদ অধিবেশন না থাকলেই এবং অতি জরুরিভাবে কোনো আইন প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলেই রাষ্ট্রপতি তখন সংবিধানে প্রদত্ত তার ক্ষমতাবলে জরুরি ভিত্তিতে কোনো অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। কিন্তু স্থানীয় নির্বাচন দলীয়ভাবে এবং দলের প্রতীকে করতে হবেÑ এ মুহূর্তে এমন একটা আইন প্রণয়ন করা এতটা জরুরি কেন হয়ে গেল? রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে অর্জিত বহুদলীয় গণতন্ত্রের এ দেশে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কোনোরকম কথাবার্তা না বলে হঠাৎ করেই এ রকম গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার কাঠামোতে নির্বাচনী ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনাটা মোটেই কাম্য ছিল না। যাদের সঙ্গে খেলতে যাবেন সেই দলগুলোকে না জানিয়ে, তাদের ছলনা করে খেলার মাঠ থেকে দূরে সরিয়ে রেখে একতরফা বিজয়ী হওয়ার মধ্যে তো কোনো গৌরব থাকতে পারে না। রংধনুর সব রঙের মধ্যেই যে গণতন্ত্রের মহিমা লুকিয়ে থাকে। রাজনীতির সবচেয়ে ছোট দলটিরও কিছু বলার থাকতে পারে। জনগণ তাদের কথা শুনবে কি শুনবে না তা কেউ একজনের ঠিক করে দেওয়াটাও গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে এ ক্ষমতা তো শুধু জনগণকেই দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সরকার পঞ্চদশ সংশোধনী করে জনগণের এ মতপ্রকাশের মাধ্যম গণভোটের অধিকারকেও বাতিল করে দিয়েছে।

পাঁচ. অন্যদিকে হঠাৎ করে এ আইন পাসে বিপদেই পড়বে নির্বাচন কমিশন। এত কম সময়ের মধ্যে স্থানীয় পর্যারের মতো বিশাল প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক বিবেচনায় নির্বাচনী উদ্যোগ গ্রহণ করা তাদের জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জের বিষয়। রাজনৈতিক প্রতীকের পাশাপাশি অসংখ্য স্বতন্ত্র প্রতীক ও প্রার্থীর নাম উল্লেখ করে প্রতিটি এলাকার জন্য আলাদাভাবে বিপুলসংখ্যক ব্যালট পেপার ছাপানো একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। দেশের মোট ৩২৩টি পৌরসভার মধ্যে এখন ২৭৮টির নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে। আগামী দুই মাসের মধ্যে ২৪৫টির নির্বাচন তো করতেই হবে। সেই সঙ্গে ৪ হাজার ৫৫৩টি ইউনিয়ন, ৪৮৮টি উপজেলা, ১১টি সিটি করপোরেশন এবং ৬৪টি জেলা পরিষদের নির্বাচনও তাদের অল্প সময়ের মধ্যে দলীয়ভাবেই করে দেখাতে হবে। শুধু ইউপি নির্বাচনেই প্রায় ৬০ হাজার ধরনের ব্যালট পেপার ছাপাতে হবে। দলীয় প্রার্থী পরিবর্তন ও নির্বাচনী মামলার কারণে ভোট গ্রহণের আগমুহূর্ত পর্যন্ত প্রার্থীর সংখ্যা যোগ-বিয়োগ হলে নতুন করে এতসংখ্যক ব্যালট ছাপানো প্রায় দুষ্কর হয়ে পড়বে। সব মিলিয়ে ইউপি ও পৌরসভা নির্বাচনে ২৫ কোটিরও বেশি ব্যালট পেপার ছাপাতে হবে এ অল্প সময়ের মধ্যে। এখনো কোনো আইন ও বিধিমালা কিছুই পাস করা হয়নি। আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশের পর প্রতিটি নির্বাচনের জন্য অন্তত দুটি নির্বাচনী বিধিমালা তৈরি করে সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ দেড় মাস সময় পাবে ইসি। তাই ইসির সঙ্গে চ্যালেঞ্জটা সরকারকেও নিতে হবে।

ছয়. কিন্তু প্রশ্ন হলো, আওয়ামী লীগ সরকার আসলেই কি স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে কোনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বিশ্বাস করে? কারণ কোনোরকম নির্বাচন না দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দলীয় ব্যক্তিদের দিয়ে জেলা পরিষদগুলো পরিচালনা করানো হচ্ছে। সরকার যাদের এমপি-মন্ত্রী করতে পারেনি এমন ব্যক্তিদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্যই জেলা পরিষদগুলোয় বসিয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে পত্রিকায় দেখলাম ঢাকার জেলা পরিষদের প্রশাসকের বিরুদ্ধেই ১০০ কোটি টাকা আÍসাতের খবর। অন্যদিকে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনার ব্যাপারেও সরকার সংবিধানের মূল জায়গায় আঘাত হেনেছে। আমাদের সংবিধানের  ৫৯(১) অনুচ্ছেদে স্থানীয় সরকার সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, আইনানুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক প্রশাসনিক একাংশের স্থানীয় শাসনের ভার প্রদান করা হবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার এতদিন এগুলোর কিছুই করেনি। তার বদলে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শুরু করে সিটি করপোরেশন পর্যন্ত প্রতিটি স্থানীয় সরকারের কাঠামো ধ্বংস করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের জেলে দিয়ে অনির্বাচিত প্রশাসকদের বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। দেশের কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের নির্বাচন এতদিন ধরে কেন দেওয়া হচ্ছে না? মন্ত্রীদের ওপর খবরদারির জন্য অনির্বাচিত উপদেষ্টাদের দিয়ে কেন মন্ত্রণালয়গুলো চালানো হচ্ছে? উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সংশ্লিষ্ট জেলার মন্ত্রী-এমপিদের হাতে এতটা অসহায় কেন? নির্বাচিত নারী জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতায়ন কেন হচ্ছে না? আসলে কেন্দ্রীয় সরকার কখনই স্থানীয় সরকারের সঙ্গে ক্ষমতার ভাগাভাগি করতে নারাজ। আর এবার দলীয় নির্বাচনের মাধ্যমে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়নকে কেন্দ্রীয় সরকারের হাতের মুঠোয় পুরোপুরি নিয়ে নেওয়া হলো।

সাত. আসলে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেই কোনো গণতন্ত্র নেই। নির্বাচনী মনোনয়ন কেনাবেচায় কোটি কোটি টাকার বাণিজ্যের সংস্কৃতি আমাদের দীর্ঘদিনের। এ কারণেই হয়তো তৃণমূল পর্যায়ে মনোনয়ন বাণিজ্যের বদলে যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির আশায় এতদিন আমরা স্থানীয় নির্বাচনকে  দলীয় রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে চেয়েছিলাম। তার পরও যে দল সরকারে থাকে স্থানীয় নির্বাচনে সেই দলের বিদ্রোহী প্রার্থীদের ছড়াছড়ি, অন্তঃকোন্দল, খুনোখুনিতে শাসক দলকে চরম বিশৃঙ্খল ও ব্যতিব্যস্ত করে রাখে। কিন্তু আইন সংশোধন করে দলীয় মনোনয়ন আর প্রতীক দিলেই কি এবার এসব খুনোখুনি আর দলীয় অন্তর্দ্ব›দ্ব বন্ধ হবে? দল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করেও কি এদের ঠেকানো সম্ভবপর হবে? এতে নিশ্চিত করে দল আরও দুর্বলই হবে। নির্বাচনী মনোনয়নের দৌড়ে হেরে যাওয়া নেতা-কর্মীরা গ্রুপ-পাল্টা গ্রুপে বিভক্ত হয়ে আরও অসংখ্য প্রার্থীর জন্ম দেবেন। এতে একদলীয় প্রার্থীর সংখ্যা বেড়ে গিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থনে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর জোগাড় করতে করতে আওয়ামী লীগের কত শতাংশ ভোটার যে দলের বাইরে চলে যাবে তা কি খেয়াল করেছেন? নির্বাচনী সহিংসতার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হুড়হুড় করে বেড়ে যাবে নির্বাচনকেন্দ্রিক মামলার সংখ্যাও। যে এলাকায় যে গ্রুপ শক্তিশালী সেখানকার ব্যালট তার অধীনেই থাকবে। নিজেদের সব লোককে সামাল দিতে প্রশাসন পড়বে তখন মহাবিপদে। দলের চেইন অব কমান্ডের সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসনের কমান্ডও ভেঙে যাবে। কতজনকে সামাল দেবেন? কতজনকে বহিষ্কার করবেন? বিদ্রোহীদের পোস্টার, লিফলেটে নৌকা প্রতীক না হয় ব্যবহার করতে দেবেন না, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা আর ছবি ব্যবহার নিষিদ্ধ করবেন কোন আইনে?

        হলেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ

e-mail : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা