শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৬

সত্যিই কি মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সত্যিই কি মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান?

শুনেছিলাম ব্রিটিশ এক সুসভ্য জাতি। কথাটি বহুকাল গভীর শ্রদ্ধায় বুকে ধারণ ও লালন করেছি। কিন্তু সেদিন হঠাৎই গণতন্ত্রের পাদপীঠ সভ্যতার মহান ধ্বজাধারী ব্রিটেনের পার্লামেন্টে সন্তানসম্ভবা আমাদের সন্তান টিউলিপকে ক্ষুধার কারণে ডেপুটি স্পিকারের অযাচিত তিরস্কার শুধু সভ্যতা-মানবতাকে নয়, এ পৃথিবীতে অনাগত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যেকও অপমান-অপদস্থ করা হয়েছে। মা টিউলিপ দুঃখ করো না। সভ্যের অভদ্রতা যবনকেও হার মানায়। তুমি যে ধৈর্যের মহিমা দেখিয়েছ সে জন্য মানব জাতি ভাবীকালে তোমাকে সাধুবাদ জানাবে। আশায় থাকব তোমার সন্তান ঝঞ্ঝাময় এ পৃথিবীতে শান্তি ও সত্যের সুবাতাস বইয়ে দিতে এক অসাধারণ ভূমিকা রাখবে। হিংসা, হানাহানি, ক্ষুদ্রতা থেকে বিশালতার দিকে মানব জাতিকে নিয়ে যেতেই হবে তার আগমন। আমরা আমাদের অন্তরের সমস্ত ভালোবাসা নিয়ে প্রহর গুনছি তোমার সন্তানের নিরাপদ সুখময় আগমনের প্রত্যাশায়।

বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ১ সেপ্টেম্বর সংসদ সদস্য পদ ত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪, কালিহাতী সংসদীয় আসন শূন্য হলে অংশ নিতে চেয়েছিলাম। প্রথম প্রথম খুব তদবির চলছিল আমি যাতে ১৪ দলের প্রার্থী হই। ১৪ দলের প্রার্থী হলে কোনো নির্বাচন হয় না। আমি নির্বাচন চেয়েছিলাম। এখনো চাই যেন মানুষ ভোট দিতে পারে। মানুষের ভোটে যেন নির্বাচন হয়। তাই ১৪-দলীয় প্রার্থী হওয়ার কথা চিন্তা করিনি। তফসিল ঘোষণা হয়েছিল ১৫ সেপ্টেম্বর, নির্বাচনের কথা ছিল ২৮ অক্টোবর। আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব, বলার সঙ্গে সঙ্গে পুুনঃতফসিল করা হয়। মনোনয়নপত্র জমার সর্বশেষ তারিখ ১১ অক্টোবর, যাচাই-বাছাই ১৩ অক্টোবর, নির্বাচন ১০ নভেম্বর। সেই হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলাম কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ থেকে চারজন— আমি, আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী, হাসমত আলী নেতা ও ইকবাল সিদ্দিকী। আমাদের স্বামী-স্ত্রীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ না করে হাসমত নেতা এবং ইকবাল সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হয়। আমরা নির্বাচন কমিশনে আপিল করি। কমিশন নাকচ করলে হাইকোর্টে যাই। হাইকোর্ট বৈধ ঘোষণা করেন যে কারণে ২২ অক্টোবর আমাকে মার্কা দেওয়া হয়। সে হিসেবে নির্বাচনী কাজ এগিয়ে চলে। বাপ-দাদার জন্মে কোনো দিন শুনিনি, মার্কা দেওয়ার পর বাদী হয়ে নির্বাচন কমিশন আদালতে যেতে পারে। কমিশন তো রেফারি, সে তো কোনো পক্ষ নয়। রিটার্নিং অফিসারের আদেশের প্রতিকার চেয়েছিলাম নির্বাচন কমিশনে। তারা প্রতিকার করেনি বা করতে পারেনি। তাই হাইকোর্টে বিচারপ্রার্থী হয়েছিলাম। হাইকোর্ট মনোনয়ন বৈধ করায় মার্কা নিয়ে নির্বাচন করছিলাম। এখানে নির্বাচন কমিশন বাদী হয়ে আপিল করে কী করে? জজকোর্টের রায় হাইকোর্টে আপিল করলে কি কোনো জজকোর্ট বাদী হয়ে হাইকোর্টে আসে? অথবা হাইকোর্টের রায় সুপ্রিমকোর্টে আপিল হলে হাইকোর্ট কি বাদী হয়ে সুপ্রিমকোর্টে যায়? কিন্তু আমার ক্ষেত্রে তা-ও হলো। ২৭ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন চেম্বার কোর্টে আপিল করলে মাননীয় চেম্বার জজ সুপ্রিমকোর্টের ফুল বেঞ্চে ২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। ২ নভেম্বর সুপ্রিমকোর্ট ফুল বেঞ্চ ৩১ জানুয়ারির মধ্যে মাননীয় বিচারপতি আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি জাফর আহমেদের কোর্টে বিষয়টি নিষ্পত্তির আদেশ দেন। আমার সব সময় বিচার বিভাগের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে। কারণ আমার পিতা ছিলেন একজন আইনজীবী। ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে তিনি আইন নিয়ে নাড়াচাড়া করেছেন। সাধারণ নাগরিকরা আইনের আশ্রয় না পেলে দেশের জন্য অমঙ্গল। তাই অপেক্ষায় রইলাম মহামান্য আদালতের সিদ্ধান্তের জন্য।

একজন পরম সুহৃদ, বিপদে নিরাপদ আশ্রয় আর এ গণি আর নেই ভাবতেই যেন কেমন লাগে। সান্ত্বনা এই যে, তিনি পূর্ণ বয়সে এ পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেছেন। জনাব আর এ গণি, নুরুল ইসলাম খান ভোলা নানার মেয়ে হোসনে আরা এলি খালাকে বিয়ে করেছিলেন। ছেলে সজীব, মেয়ে কান্তা, রত্না, টিনাকে নিয়ে ছিল তাদের আনন্দের সংসার। অনেক দিন তিনি বিদেশে ছিলেন। স্বাধীনতার পর হঠাৎ একদিন বিরাট বিশাল এক স্যাবরলেট গাড়ি নিয়ে মোহাম্মদপুরের বাড়ি এসে হাজির। তখনই জানলাম তিনি আমার আত্মীয়। আত্মীয় তো কতই ছিল, ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে ঘাতকরা খুন করলে কোনো আত্মীয় ধরা দেয়নি, কারও বাড়িতে জায়গা দেয়নি। তখন মৃত্যুপুরী ঢাকায় আট দিন ছিলাম। এই আট দিনের চার দিনই ছিলাম আর এ গণির বাড়িতে। যেদিন নিরুদ্দেশের পথে যাচ্ছিলাম সেদিন মাকে দেখার বড় স্বাদ জেগেছিল। মুরাদ কিংবা আজাদকে নিয়ে মা এসেছিলেন আর এ গণির বাড়িতে। মাকে জড়িয়ে ধরে অনেক কেঁদেছিলাম। মা বলেছিলেন, ‘বজ, তুই ঘরে থাকিস না। তোকে ঘর থেকে ধরে নিয়ে মেরে ফেললে আমি বুক ভরে কাঁদতে পারব না। মা হিসেবে তুই আমায় কাঁদার অধিকার কেড়ে নিস না। আর সময় নিস না, বেরিয়ে পড়। রাস্তায় গিয়ে মরলে আমি বলতে পারব আমার সন্তান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে জীবন দিয়েছে। মনে রাখিস, খোদা কা ঘরমে দের হ্যায়, আন্ধের নেহি।’ অর্থাৎ খোদার বিচারে সময় লাগতে পারে। দেরি হতে পারে। কিন্তু অবিচার অন্ধকারের কোনো জায়গা নেই। এর আগে মনে হয় কখনো মাকে অমন আকুল করে অনুভব করিনি। ১৬ বা ১৭ আগস্ট জিগাতলার মোহনের বাড়ি থেকে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল, জামাল, রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুকে নির্বংশ করতে পারেনি। আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা আমরা নেবই নেব।’

দুপুর গড়ানোর আগেই ঢাকা থেকে বেরিয়েছিলাম। কিছুটা গাড়িতে, কিছু নৌপথে, কিছু দূর পায়ে হেঁটে ২৪ আগস্ট সীমান্ত অতিক্রম করেছিলাম। কী করে যে কাকতালীয়ভাবে ’৭১-এর ২৪ আগস্ট সুবহে সাদিকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করে বারাঙ্গাপাড়া ঢালুতে গিয়েছিলাম। সেদিন ছিলাম আহত। আর চার বছর পর বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে ’৭৫-এর ২৪ আগস্ট সন্ধ্যায় মহেন্দ্রগঞ্জের তন্তর বিএসএফ ক্যাম্পে পৌঁছেছিলাম।

আজ কত কিছু মনে পড়ে। ওই চার দিন যদি মহৎ মানব আর এ গণির বাড়িতে জায়গা না পেতাম, যদি বেঁচে না থাকতাম, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারতাম তাহলে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ কি ক্ষমতায় আসতে পারত? আজ আমরা যেখানে— এখানে কি থাকতে পারতাম? সময় পেরিয়ে গেলে আমরা কি সব ভুলে যাব এবং ভুলে যাওয়া কি উচিত? আমি তখন আওয়ামী লীগ করতাম। জনাব আরএ  গণি রাজনীতি করতেন না। একজন মানুষ হিসেবে আত্মীয় হিসেবে আশ্রয় দিয়েছিলেন। পরে বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের সঙ্গে মন্ত্রিত্ব করেছেন। সে জন্য কি আমি তাকে ঘৃণা করব? মন্ত্রিত্বকে ঘৃণা করতে পারি, কিন্তু মহামানব আর এ গণিকে নয়। তাকে তো ভালোবাসতেই হয়। সারা জীবন ভালোবাসব, শ্রদ্ধা করব। বেদনাকাতর ক্ষতবিক্ষত মন নিয়ে আমি তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। দয়াময় আল্লাহ তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি দিন।

সেদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে এক অসাধারণ অভিমত ব্যক্ত করেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে কোনো কটূক্তি, অবহেলা সহ্য করা হবে না।’ তার সেই ইচ্ছাকে আরও শক্তিশালী প্রবল বেগবান করতে ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র নিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সেই প্রতিশ্রুতির কিছু অংশ তুলে ধরছি। বাংলাদেশ বেতারের আর্কাইভে জাতির পিতার প্রতিশ্রুতিগুলো এখনো বাণীবদ্ধ আছে।

২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র পরিদর্শনের জন্য বঙ্গবন্ধুকে আহ্বান জানালে শত শত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও ফটোগ্রাফার ভিড়ে মাঠে রাখা অস্ত্র ঘুরে ঘুরে দেখে ছোট্ট একটি ছেলেকে দেখে জিজ্ঞাসা করেন, ‘এ কে?’ — শহীদ। নাম মনে থাকত না বলে ওকে আমরা লালু বলে ডাকতাম। ছেলেটি গোপালপুরে গ্রেনেড চার্জ করে আট হানাদারের ভবলীলা সাঙ্গ করেছিল।

১০-১১ বছরের শহীদকে কোলে তুলে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের দেখিয়ে বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘এরাই আমার মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সকল কৃতিত্ব, সকল প্রশংসা এদের।’

অস্ত্র পরিদর্শন শেষে তাকে কিছু বলতে অনুরোধ করলে বঙ্গবন্ধু উল্টো আমাকে বললেন, ‘তুই বল’।

—আমার যা বলার বিকালের জনসভায় বলব। আপনি বলুন।

—‘না, তুই কিছু বল’।

নেতার আদেশে বললাম, ‘আমরা আজ গর্বিত। যে নেতার আহ্বানে অস্ত্র ধরেছিলাম, দেশ স্বাধীন করে সেই মহান নেতার হাতেই আমরা অস্ত্র দিলাম। আমরা আশা করব, দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনে আমাদের এই অস্ত্র, এই পবিত্র আমানত কাজে লাগবে। দেশের মানুষ নয় মাস আধপেটা খেয়ে কোনো কোনো সময় না খেয়ে আমাদের খাইয়েছে। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে তাদের নিরাপদে রাখার চেষ্টা করেছি। দেশের মানুষ যদি পেট পুরে খেতে না পায়, রাতে নিরাপদে ঘুমুতে না পারে, নির্বিঘ্নে চলতে না পারে, তাহলে স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যাবে। গত নয় মাস এই অস্ত্র দিয়ে হানাদারদের হাত থেকে মা, বাবা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজনের জানমাল ও ইজ্জত রক্ষা করেছি। সেই অস্ত্র আজ আপনার হাতে তুলে দিলাম। আমাদের কামনা, আমাদের আশা এর কোনো অপপ্রয়োগ হবে না। আমরা মনে করি, সেনাপতির ন্যায়সঙ্গত আদেশ পালনই যোদ্ধাদের একমাত্র কর্তব্য। আমরা আজ তাই করছি।

প্রিয় মুক্তিযোদ্ধারা, যুদ্ধের ময়দানে তোমাদের সামনে দিয়ে পেছনে থাকিনি। প্রতিটি যুদ্ধে তোমাদের আগে থেকেছি, আগে থাকার চেষ্টা করেছি। আবার যদি বাঙালিরা অত্যাচারিত হয়, আবার যদি আঘাত আসে, কথা দিচ্ছি, তোমাদের আগে দিয়ে পেছনে থাকব না। জাতির প্রয়োজনে আমরা আবার অস্ত্র হাতে নেব। আল্লাহ তোমাদের সহায় হোন।’

আমার বক্তৃতার সময় বঙ্গবন্ধু অঝোরে কাঁদছিলেন। তিনি বার বার রুমালে চোখ মুছছিলেন। সমবেত হাজার হাজার মানুষ ও মুক্তিযোদ্ধা আনন্দ ও বেদনায় বার বার অশ্রুসিক্ত হচ্ছিল। বঙ্গবন্ধুর সামনে মাইক্রোফোন এগিয়ে দেওয়া হলে চোখে অশ্রু, কণ্ঠে আবেগ, দেহ-মনে আবেশ। যিনি ঘণ্টাখানেক আগে শিবনাথ স্কুলমাঠে সমবেত মুক্তিযোদ্ধাদের ‘আপনি’ সম্বোধনে বক্তৃতা করেছেন। তিনি এখানে নেতা, পিতা ও ভাইয়ের মতো মুক্তিযোদ্ধাদের ‘তুমি’ সম্বোধন করে কান্নাজড়িত দরদভরা কণ্ঠে এক অবিস্মরণীয় বক্তব্য রাখলেন—

“আমি তোমাদের সালাম জানাই। ত্রিশ লক্ষ মা, ভাই-বোন শহীদ হয়েছে। আমি তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। আমি তোমাদের অস্ত্র দিয়ে যেতে পারিনি। শুধু হুকুম দিয়ে গিয়েছিলাম। তোমরা হানাদারদের হাত থেকে অস্ত্র কেড়ে নিয়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছ। তোমাদের তুলনা হয় না। বিশ্বে খুব কম এমন গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস আছে। তোমাদের সঙ্গে আমার আত্মার সম্পর্ক, রক্তের বন্ধন। তোমাদের নেতা কাদেরকে আমি মায়ের পেট থেকে পড়ার পরই দেখছি। লতিফকে দেখেছি। তোমাদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। তোমরাই সত্যিকারের দেশ গঠনের উপযুক্ত সৈনিক। তোমরাই দেশ গঠন করবে। সরকারি কর্মচারী, পুলিশের কথা আমি শুনব না। তোমরা যে খবর দিবা, তোমরা যে রিপোর্ট পাঠাবা, তাই সত্য বলে ধরা হবে। কোনো সরকারি কর্মচারী ঘুষ খেলে তাকে ছাড়া হবে না। তোমরা আমাকে রিপোর্ট করবা। আমি তোমাদের রিপোর্ট বিশ্বাস করব এবং সরকারি কর্মচারীকে সোজা জানিয়ে দেওয়া হবে, ‘ইউর সার্ভিস ইজ নো লংগার রিকোয়ার্ড।’ আমি সমস্ত মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ কাজ দেব। তোমরা যারা স্কুল-কলেজে পড়তে চাও, তারা স্কুল-কলেজে যাবে। সরকার তাদের সম্পূর্ণ খরচ বহন করবে। যারা চাকরি করতে চাও, তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। যারা কৃষিকাজ ও অন্যান্য পেশায় যেতে চাও, সরকার তাদের সবরকম সাহায্য করবে। কোন জাতি তার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান না দিয়ে বড় হতে পারে না।” অস্ত্র নেওয়ার পর বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে হাজার হাজার বীর জনতা ও কাদেরিয়া বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্যের সামনে যখন বক্তৃতা করছিলেন তখন তারা উদ্বেলিত হয়ে উঠছিল। করতালি এবং স্লোগানে সব এলাকা মুখরিত করে তুলছিল। বঙ্গবন্ধু একপর্যায়ে বললেন, ‘আমার সন্তানেরা, প্রিয় মুক্তিযোদ্ধারা তিন বছর আমি তোমাদের কিছু দিতে পারব না। আরও তিন বছর যুদ্ধ চললে তোমরা যুদ্ধ করতা না?’ সারা মাঠ গর্জে ওঠে, করতাম, করতাম। বঙ্গবন্ধু আবার বললেন, ‘মনে কর যুদ্ধ চলছে। তিন বছর যুদ্ধ চলবে। আর সে যুদ্ধ হবে দেশ গড়ার যুদ্ধ। অস্ত্র হবে লাঙল-কোদাল-গাঁইতি-শাবল।’

লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা