শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৬

সত্যিই কি মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সত্যিই কি মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান?

শুনেছিলাম ব্রিটিশ এক সুসভ্য জাতি। কথাটি বহুকাল গভীর শ্রদ্ধায় বুকে ধারণ ও লালন করেছি। কিন্তু সেদিন হঠাৎই গণতন্ত্রের পাদপীঠ সভ্যতার মহান ধ্বজাধারী ব্রিটেনের পার্লামেন্টে সন্তানসম্ভবা আমাদের সন্তান টিউলিপকে ক্ষুধার কারণে ডেপুটি স্পিকারের অযাচিত তিরস্কার শুধু সভ্যতা-মানবতাকে নয়, এ পৃথিবীতে অনাগত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যেকও অপমান-অপদস্থ করা হয়েছে। মা টিউলিপ দুঃখ করো না। সভ্যের অভদ্রতা যবনকেও হার মানায়। তুমি যে ধৈর্যের মহিমা দেখিয়েছ সে জন্য মানব জাতি ভাবীকালে তোমাকে সাধুবাদ জানাবে। আশায় থাকব তোমার সন্তান ঝঞ্ঝাময় এ পৃথিবীতে শান্তি ও সত্যের সুবাতাস বইয়ে দিতে এক অসাধারণ ভূমিকা রাখবে। হিংসা, হানাহানি, ক্ষুদ্রতা থেকে বিশালতার দিকে মানব জাতিকে নিয়ে যেতেই হবে তার আগমন। আমরা আমাদের অন্তরের সমস্ত ভালোবাসা নিয়ে প্রহর গুনছি তোমার সন্তানের নিরাপদ সুখময় আগমনের প্রত্যাশায়।

বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ১ সেপ্টেম্বর সংসদ সদস্য পদ ত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪, কালিহাতী সংসদীয় আসন শূন্য হলে অংশ নিতে চেয়েছিলাম। প্রথম প্রথম খুব তদবির চলছিল আমি যাতে ১৪ দলের প্রার্থী হই। ১৪ দলের প্রার্থী হলে কোনো নির্বাচন হয় না। আমি নির্বাচন চেয়েছিলাম। এখনো চাই যেন মানুষ ভোট দিতে পারে। মানুষের ভোটে যেন নির্বাচন হয়। তাই ১৪-দলীয় প্রার্থী হওয়ার কথা চিন্তা করিনি। তফসিল ঘোষণা হয়েছিল ১৫ সেপ্টেম্বর, নির্বাচনের কথা ছিল ২৮ অক্টোবর। আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব, বলার সঙ্গে সঙ্গে পুুনঃতফসিল করা হয়। মনোনয়নপত্র জমার সর্বশেষ তারিখ ১১ অক্টোবর, যাচাই-বাছাই ১৩ অক্টোবর, নির্বাচন ১০ নভেম্বর। সেই হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলাম কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ থেকে চারজন— আমি, আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী, হাসমত আলী নেতা ও ইকবাল সিদ্দিকী। আমাদের স্বামী-স্ত্রীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ না করে হাসমত নেতা এবং ইকবাল সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হয়। আমরা নির্বাচন কমিশনে আপিল করি। কমিশন নাকচ করলে হাইকোর্টে যাই। হাইকোর্ট বৈধ ঘোষণা করেন যে কারণে ২২ অক্টোবর আমাকে মার্কা দেওয়া হয়। সে হিসেবে নির্বাচনী কাজ এগিয়ে চলে। বাপ-দাদার জন্মে কোনো দিন শুনিনি, মার্কা দেওয়ার পর বাদী হয়ে নির্বাচন কমিশন আদালতে যেতে পারে। কমিশন তো রেফারি, সে তো কোনো পক্ষ নয়। রিটার্নিং অফিসারের আদেশের প্রতিকার চেয়েছিলাম নির্বাচন কমিশনে। তারা প্রতিকার করেনি বা করতে পারেনি। তাই হাইকোর্টে বিচারপ্রার্থী হয়েছিলাম। হাইকোর্ট মনোনয়ন বৈধ করায় মার্কা নিয়ে নির্বাচন করছিলাম। এখানে নির্বাচন কমিশন বাদী হয়ে আপিল করে কী করে? জজকোর্টের রায় হাইকোর্টে আপিল করলে কি কোনো জজকোর্ট বাদী হয়ে হাইকোর্টে আসে? অথবা হাইকোর্টের রায় সুপ্রিমকোর্টে আপিল হলে হাইকোর্ট কি বাদী হয়ে সুপ্রিমকোর্টে যায়? কিন্তু আমার ক্ষেত্রে তা-ও হলো। ২৭ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন চেম্বার কোর্টে আপিল করলে মাননীয় চেম্বার জজ সুপ্রিমকোর্টের ফুল বেঞ্চে ২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। ২ নভেম্বর সুপ্রিমকোর্ট ফুল বেঞ্চ ৩১ জানুয়ারির মধ্যে মাননীয় বিচারপতি আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি জাফর আহমেদের কোর্টে বিষয়টি নিষ্পত্তির আদেশ দেন। আমার সব সময় বিচার বিভাগের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে। কারণ আমার পিতা ছিলেন একজন আইনজীবী। ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে তিনি আইন নিয়ে নাড়াচাড়া করেছেন। সাধারণ নাগরিকরা আইনের আশ্রয় না পেলে দেশের জন্য অমঙ্গল। তাই অপেক্ষায় রইলাম মহামান্য আদালতের সিদ্ধান্তের জন্য।

একজন পরম সুহৃদ, বিপদে নিরাপদ আশ্রয় আর এ গণি আর নেই ভাবতেই যেন কেমন লাগে। সান্ত্বনা এই যে, তিনি পূর্ণ বয়সে এ পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেছেন। জনাব আর এ গণি, নুরুল ইসলাম খান ভোলা নানার মেয়ে হোসনে আরা এলি খালাকে বিয়ে করেছিলেন। ছেলে সজীব, মেয়ে কান্তা, রত্না, টিনাকে নিয়ে ছিল তাদের আনন্দের সংসার। অনেক দিন তিনি বিদেশে ছিলেন। স্বাধীনতার পর হঠাৎ একদিন বিরাট বিশাল এক স্যাবরলেট গাড়ি নিয়ে মোহাম্মদপুরের বাড়ি এসে হাজির। তখনই জানলাম তিনি আমার আত্মীয়। আত্মীয় তো কতই ছিল, ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে ঘাতকরা খুন করলে কোনো আত্মীয় ধরা দেয়নি, কারও বাড়িতে জায়গা দেয়নি। তখন মৃত্যুপুরী ঢাকায় আট দিন ছিলাম। এই আট দিনের চার দিনই ছিলাম আর এ গণির বাড়িতে। যেদিন নিরুদ্দেশের পথে যাচ্ছিলাম সেদিন মাকে দেখার বড় স্বাদ জেগেছিল। মুরাদ কিংবা আজাদকে নিয়ে মা এসেছিলেন আর এ গণির বাড়িতে। মাকে জড়িয়ে ধরে অনেক কেঁদেছিলাম। মা বলেছিলেন, ‘বজ, তুই ঘরে থাকিস না। তোকে ঘর থেকে ধরে নিয়ে মেরে ফেললে আমি বুক ভরে কাঁদতে পারব না। মা হিসেবে তুই আমায় কাঁদার অধিকার কেড়ে নিস না। আর সময় নিস না, বেরিয়ে পড়। রাস্তায় গিয়ে মরলে আমি বলতে পারব আমার সন্তান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে জীবন দিয়েছে। মনে রাখিস, খোদা কা ঘরমে দের হ্যায়, আন্ধের নেহি।’ অর্থাৎ খোদার বিচারে সময় লাগতে পারে। দেরি হতে পারে। কিন্তু অবিচার অন্ধকারের কোনো জায়গা নেই। এর আগে মনে হয় কখনো মাকে অমন আকুল করে অনুভব করিনি। ১৬ বা ১৭ আগস্ট জিগাতলার মোহনের বাড়ি থেকে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল, জামাল, রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুকে নির্বংশ করতে পারেনি। আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা আমরা নেবই নেব।’

দুপুর গড়ানোর আগেই ঢাকা থেকে বেরিয়েছিলাম। কিছুটা গাড়িতে, কিছু নৌপথে, কিছু দূর পায়ে হেঁটে ২৪ আগস্ট সীমান্ত অতিক্রম করেছিলাম। কী করে যে কাকতালীয়ভাবে ’৭১-এর ২৪ আগস্ট সুবহে সাদিকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করে বারাঙ্গাপাড়া ঢালুতে গিয়েছিলাম। সেদিন ছিলাম আহত। আর চার বছর পর বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে ’৭৫-এর ২৪ আগস্ট সন্ধ্যায় মহেন্দ্রগঞ্জের তন্তর বিএসএফ ক্যাম্পে পৌঁছেছিলাম।

আজ কত কিছু মনে পড়ে। ওই চার দিন যদি মহৎ মানব আর এ গণির বাড়িতে জায়গা না পেতাম, যদি বেঁচে না থাকতাম, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারতাম তাহলে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ কি ক্ষমতায় আসতে পারত? আজ আমরা যেখানে— এখানে কি থাকতে পারতাম? সময় পেরিয়ে গেলে আমরা কি সব ভুলে যাব এবং ভুলে যাওয়া কি উচিত? আমি তখন আওয়ামী লীগ করতাম। জনাব আরএ  গণি রাজনীতি করতেন না। একজন মানুষ হিসেবে আত্মীয় হিসেবে আশ্রয় দিয়েছিলেন। পরে বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের সঙ্গে মন্ত্রিত্ব করেছেন। সে জন্য কি আমি তাকে ঘৃণা করব? মন্ত্রিত্বকে ঘৃণা করতে পারি, কিন্তু মহামানব আর এ গণিকে নয়। তাকে তো ভালোবাসতেই হয়। সারা জীবন ভালোবাসব, শ্রদ্ধা করব। বেদনাকাতর ক্ষতবিক্ষত মন নিয়ে আমি তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। দয়াময় আল্লাহ তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি দিন।

সেদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে এক অসাধারণ অভিমত ব্যক্ত করেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে কোনো কটূক্তি, অবহেলা সহ্য করা হবে না।’ তার সেই ইচ্ছাকে আরও শক্তিশালী প্রবল বেগবান করতে ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র নিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সেই প্রতিশ্রুতির কিছু অংশ তুলে ধরছি। বাংলাদেশ বেতারের আর্কাইভে জাতির পিতার প্রতিশ্রুতিগুলো এখনো বাণীবদ্ধ আছে।

২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র পরিদর্শনের জন্য বঙ্গবন্ধুকে আহ্বান জানালে শত শত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও ফটোগ্রাফার ভিড়ে মাঠে রাখা অস্ত্র ঘুরে ঘুরে দেখে ছোট্ট একটি ছেলেকে দেখে জিজ্ঞাসা করেন, ‘এ কে?’ — শহীদ। নাম মনে থাকত না বলে ওকে আমরা লালু বলে ডাকতাম। ছেলেটি গোপালপুরে গ্রেনেড চার্জ করে আট হানাদারের ভবলীলা সাঙ্গ করেছিল।

১০-১১ বছরের শহীদকে কোলে তুলে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের দেখিয়ে বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘এরাই আমার মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সকল কৃতিত্ব, সকল প্রশংসা এদের।’

অস্ত্র পরিদর্শন শেষে তাকে কিছু বলতে অনুরোধ করলে বঙ্গবন্ধু উল্টো আমাকে বললেন, ‘তুই বল’।

—আমার যা বলার বিকালের জনসভায় বলব। আপনি বলুন।

—‘না, তুই কিছু বল’।

নেতার আদেশে বললাম, ‘আমরা আজ গর্বিত। যে নেতার আহ্বানে অস্ত্র ধরেছিলাম, দেশ স্বাধীন করে সেই মহান নেতার হাতেই আমরা অস্ত্র দিলাম। আমরা আশা করব, দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনে আমাদের এই অস্ত্র, এই পবিত্র আমানত কাজে লাগবে। দেশের মানুষ নয় মাস আধপেটা খেয়ে কোনো কোনো সময় না খেয়ে আমাদের খাইয়েছে। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে তাদের নিরাপদে রাখার চেষ্টা করেছি। দেশের মানুষ যদি পেট পুরে খেতে না পায়, রাতে নিরাপদে ঘুমুতে না পারে, নির্বিঘ্নে চলতে না পারে, তাহলে স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যাবে। গত নয় মাস এই অস্ত্র দিয়ে হানাদারদের হাত থেকে মা, বাবা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজনের জানমাল ও ইজ্জত রক্ষা করেছি। সেই অস্ত্র আজ আপনার হাতে তুলে দিলাম। আমাদের কামনা, আমাদের আশা এর কোনো অপপ্রয়োগ হবে না। আমরা মনে করি, সেনাপতির ন্যায়সঙ্গত আদেশ পালনই যোদ্ধাদের একমাত্র কর্তব্য। আমরা আজ তাই করছি।

প্রিয় মুক্তিযোদ্ধারা, যুদ্ধের ময়দানে তোমাদের সামনে দিয়ে পেছনে থাকিনি। প্রতিটি যুদ্ধে তোমাদের আগে থেকেছি, আগে থাকার চেষ্টা করেছি। আবার যদি বাঙালিরা অত্যাচারিত হয়, আবার যদি আঘাত আসে, কথা দিচ্ছি, তোমাদের আগে দিয়ে পেছনে থাকব না। জাতির প্রয়োজনে আমরা আবার অস্ত্র হাতে নেব। আল্লাহ তোমাদের সহায় হোন।’

আমার বক্তৃতার সময় বঙ্গবন্ধু অঝোরে কাঁদছিলেন। তিনি বার বার রুমালে চোখ মুছছিলেন। সমবেত হাজার হাজার মানুষ ও মুক্তিযোদ্ধা আনন্দ ও বেদনায় বার বার অশ্রুসিক্ত হচ্ছিল। বঙ্গবন্ধুর সামনে মাইক্রোফোন এগিয়ে দেওয়া হলে চোখে অশ্রু, কণ্ঠে আবেগ, দেহ-মনে আবেশ। যিনি ঘণ্টাখানেক আগে শিবনাথ স্কুলমাঠে সমবেত মুক্তিযোদ্ধাদের ‘আপনি’ সম্বোধনে বক্তৃতা করেছেন। তিনি এখানে নেতা, পিতা ও ভাইয়ের মতো মুক্তিযোদ্ধাদের ‘তুমি’ সম্বোধন করে কান্নাজড়িত দরদভরা কণ্ঠে এক অবিস্মরণীয় বক্তব্য রাখলেন—

“আমি তোমাদের সালাম জানাই। ত্রিশ লক্ষ মা, ভাই-বোন শহীদ হয়েছে। আমি তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। আমি তোমাদের অস্ত্র দিয়ে যেতে পারিনি। শুধু হুকুম দিয়ে গিয়েছিলাম। তোমরা হানাদারদের হাত থেকে অস্ত্র কেড়ে নিয়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছ। তোমাদের তুলনা হয় না। বিশ্বে খুব কম এমন গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস আছে। তোমাদের সঙ্গে আমার আত্মার সম্পর্ক, রক্তের বন্ধন। তোমাদের নেতা কাদেরকে আমি মায়ের পেট থেকে পড়ার পরই দেখছি। লতিফকে দেখেছি। তোমাদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। তোমরাই সত্যিকারের দেশ গঠনের উপযুক্ত সৈনিক। তোমরাই দেশ গঠন করবে। সরকারি কর্মচারী, পুলিশের কথা আমি শুনব না। তোমরা যে খবর দিবা, তোমরা যে রিপোর্ট পাঠাবা, তাই সত্য বলে ধরা হবে। কোনো সরকারি কর্মচারী ঘুষ খেলে তাকে ছাড়া হবে না। তোমরা আমাকে রিপোর্ট করবা। আমি তোমাদের রিপোর্ট বিশ্বাস করব এবং সরকারি কর্মচারীকে সোজা জানিয়ে দেওয়া হবে, ‘ইউর সার্ভিস ইজ নো লংগার রিকোয়ার্ড।’ আমি সমস্ত মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ কাজ দেব। তোমরা যারা স্কুল-কলেজে পড়তে চাও, তারা স্কুল-কলেজে যাবে। সরকার তাদের সম্পূর্ণ খরচ বহন করবে। যারা চাকরি করতে চাও, তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। যারা কৃষিকাজ ও অন্যান্য পেশায় যেতে চাও, সরকার তাদের সবরকম সাহায্য করবে। কোন জাতি তার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান না দিয়ে বড় হতে পারে না।” অস্ত্র নেওয়ার পর বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে হাজার হাজার বীর জনতা ও কাদেরিয়া বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্যের সামনে যখন বক্তৃতা করছিলেন তখন তারা উদ্বেলিত হয়ে উঠছিল। করতালি এবং স্লোগানে সব এলাকা মুখরিত করে তুলছিল। বঙ্গবন্ধু একপর্যায়ে বললেন, ‘আমার সন্তানেরা, প্রিয় মুক্তিযোদ্ধারা তিন বছর আমি তোমাদের কিছু দিতে পারব না। আরও তিন বছর যুদ্ধ চললে তোমরা যুদ্ধ করতা না?’ সারা মাঠ গর্জে ওঠে, করতাম, করতাম। বঙ্গবন্ধু আবার বললেন, ‘মনে কর যুদ্ধ চলছে। তিন বছর যুদ্ধ চলবে। আর সে যুদ্ধ হবে দেশ গড়ার যুদ্ধ। অস্ত্র হবে লাঙল-কোদাল-গাঁইতি-শাবল।’

লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর