শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৬

সত্যিই কি মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সত্যিই কি মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান?

শুনেছিলাম ব্রিটিশ এক সুসভ্য জাতি। কথাটি বহুকাল গভীর শ্রদ্ধায় বুকে ধারণ ও লালন করেছি। কিন্তু সেদিন হঠাৎই গণতন্ত্রের পাদপীঠ সভ্যতার মহান ধ্বজাধারী ব্রিটেনের পার্লামেন্টে সন্তানসম্ভবা আমাদের সন্তান টিউলিপকে ক্ষুধার কারণে ডেপুটি স্পিকারের অযাচিত তিরস্কার শুধু সভ্যতা-মানবতাকে নয়, এ পৃথিবীতে অনাগত সম্ভাবনাময় ভবিষ্যেকও অপমান-অপদস্থ করা হয়েছে। মা টিউলিপ দুঃখ করো না। সভ্যের অভদ্রতা যবনকেও হার মানায়। তুমি যে ধৈর্যের মহিমা দেখিয়েছ সে জন্য মানব জাতি ভাবীকালে তোমাকে সাধুবাদ জানাবে। আশায় থাকব তোমার সন্তান ঝঞ্ঝাময় এ পৃথিবীতে শান্তি ও সত্যের সুবাতাস বইয়ে দিতে এক অসাধারণ ভূমিকা রাখবে। হিংসা, হানাহানি, ক্ষুদ্রতা থেকে বিশালতার দিকে মানব জাতিকে নিয়ে যেতেই হবে তার আগমন। আমরা আমাদের অন্তরের সমস্ত ভালোবাসা নিয়ে প্রহর গুনছি তোমার সন্তানের নিরাপদ সুখময় আগমনের প্রত্যাশায়।

বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী ১ সেপ্টেম্বর সংসদ সদস্য পদ ত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪, কালিহাতী সংসদীয় আসন শূন্য হলে অংশ নিতে চেয়েছিলাম। প্রথম প্রথম খুব তদবির চলছিল আমি যাতে ১৪ দলের প্রার্থী হই। ১৪ দলের প্রার্থী হলে কোনো নির্বাচন হয় না। আমি নির্বাচন চেয়েছিলাম। এখনো চাই যেন মানুষ ভোট দিতে পারে। মানুষের ভোটে যেন নির্বাচন হয়। তাই ১৪-দলীয় প্রার্থী হওয়ার কথা চিন্তা করিনি। তফসিল ঘোষণা হয়েছিল ১৫ সেপ্টেম্বর, নির্বাচনের কথা ছিল ২৮ অক্টোবর। আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব, বলার সঙ্গে সঙ্গে পুুনঃতফসিল করা হয়। মনোনয়নপত্র জমার সর্বশেষ তারিখ ১১ অক্টোবর, যাচাই-বাছাই ১৩ অক্টোবর, নির্বাচন ১০ নভেম্বর। সেই হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলাম কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ থেকে চারজন— আমি, আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী, হাসমত আলী নেতা ও ইকবাল সিদ্দিকী। আমাদের স্বামী-স্ত্রীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ না করে হাসমত নেতা এবং ইকবাল সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হয়। আমরা নির্বাচন কমিশনে আপিল করি। কমিশন নাকচ করলে হাইকোর্টে যাই। হাইকোর্ট বৈধ ঘোষণা করেন যে কারণে ২২ অক্টোবর আমাকে মার্কা দেওয়া হয়। সে হিসেবে নির্বাচনী কাজ এগিয়ে চলে। বাপ-দাদার জন্মে কোনো দিন শুনিনি, মার্কা দেওয়ার পর বাদী হয়ে নির্বাচন কমিশন আদালতে যেতে পারে। কমিশন তো রেফারি, সে তো কোনো পক্ষ নয়। রিটার্নিং অফিসারের আদেশের প্রতিকার চেয়েছিলাম নির্বাচন কমিশনে। তারা প্রতিকার করেনি বা করতে পারেনি। তাই হাইকোর্টে বিচারপ্রার্থী হয়েছিলাম। হাইকোর্ট মনোনয়ন বৈধ করায় মার্কা নিয়ে নির্বাচন করছিলাম। এখানে নির্বাচন কমিশন বাদী হয়ে আপিল করে কী করে? জজকোর্টের রায় হাইকোর্টে আপিল করলে কি কোনো জজকোর্ট বাদী হয়ে হাইকোর্টে আসে? অথবা হাইকোর্টের রায় সুপ্রিমকোর্টে আপিল হলে হাইকোর্ট কি বাদী হয়ে সুপ্রিমকোর্টে যায়? কিন্তু আমার ক্ষেত্রে তা-ও হলো। ২৭ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন চেম্বার কোর্টে আপিল করলে মাননীয় চেম্বার জজ সুপ্রিমকোর্টের ফুল বেঞ্চে ২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। ২ নভেম্বর সুপ্রিমকোর্ট ফুল বেঞ্চ ৩১ জানুয়ারির মধ্যে মাননীয় বিচারপতি আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি জাফর আহমেদের কোর্টে বিষয়টি নিষ্পত্তির আদেশ দেন। আমার সব সময় বিচার বিভাগের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে। কারণ আমার পিতা ছিলেন একজন আইনজীবী। ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে তিনি আইন নিয়ে নাড়াচাড়া করেছেন। সাধারণ নাগরিকরা আইনের আশ্রয় না পেলে দেশের জন্য অমঙ্গল। তাই অপেক্ষায় রইলাম মহামান্য আদালতের সিদ্ধান্তের জন্য।

একজন পরম সুহৃদ, বিপদে নিরাপদ আশ্রয় আর এ গণি আর নেই ভাবতেই যেন কেমন লাগে। সান্ত্বনা এই যে, তিনি পূর্ণ বয়সে এ পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেছেন। জনাব আর এ গণি, নুরুল ইসলাম খান ভোলা নানার মেয়ে হোসনে আরা এলি খালাকে বিয়ে করেছিলেন। ছেলে সজীব, মেয়ে কান্তা, রত্না, টিনাকে নিয়ে ছিল তাদের আনন্দের সংসার। অনেক দিন তিনি বিদেশে ছিলেন। স্বাধীনতার পর হঠাৎ একদিন বিরাট বিশাল এক স্যাবরলেট গাড়ি নিয়ে মোহাম্মদপুরের বাড়ি এসে হাজির। তখনই জানলাম তিনি আমার আত্মীয়। আত্মীয় তো কতই ছিল, ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে ঘাতকরা খুন করলে কোনো আত্মীয় ধরা দেয়নি, কারও বাড়িতে জায়গা দেয়নি। তখন মৃত্যুপুরী ঢাকায় আট দিন ছিলাম। এই আট দিনের চার দিনই ছিলাম আর এ গণির বাড়িতে। যেদিন নিরুদ্দেশের পথে যাচ্ছিলাম সেদিন মাকে দেখার বড় স্বাদ জেগেছিল। মুরাদ কিংবা আজাদকে নিয়ে মা এসেছিলেন আর এ গণির বাড়িতে। মাকে জড়িয়ে ধরে অনেক কেঁদেছিলাম। মা বলেছিলেন, ‘বজ, তুই ঘরে থাকিস না। তোকে ঘর থেকে ধরে নিয়ে মেরে ফেললে আমি বুক ভরে কাঁদতে পারব না। মা হিসেবে তুই আমায় কাঁদার অধিকার কেড়ে নিস না। আর সময় নিস না, বেরিয়ে পড়। রাস্তায় গিয়ে মরলে আমি বলতে পারব আমার সন্তান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে জীবন দিয়েছে। মনে রাখিস, খোদা কা ঘরমে দের হ্যায়, আন্ধের নেহি।’ অর্থাৎ খোদার বিচারে সময় লাগতে পারে। দেরি হতে পারে। কিন্তু অবিচার অন্ধকারের কোনো জায়গা নেই। এর আগে মনে হয় কখনো মাকে অমন আকুল করে অনুভব করিনি। ১৬ বা ১৭ আগস্ট জিগাতলার মোহনের বাড়ি থেকে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল, জামাল, রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুকে নির্বংশ করতে পারেনি। আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা আমরা নেবই নেব।’

দুপুর গড়ানোর আগেই ঢাকা থেকে বেরিয়েছিলাম। কিছুটা গাড়িতে, কিছু নৌপথে, কিছু দূর পায়ে হেঁটে ২৪ আগস্ট সীমান্ত অতিক্রম করেছিলাম। কী করে যে কাকতালীয়ভাবে ’৭১-এর ২৪ আগস্ট সুবহে সাদিকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করে বারাঙ্গাপাড়া ঢালুতে গিয়েছিলাম। সেদিন ছিলাম আহত। আর চার বছর পর বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে ’৭৫-এর ২৪ আগস্ট সন্ধ্যায় মহেন্দ্রগঞ্জের তন্তর বিএসএফ ক্যাম্পে পৌঁছেছিলাম।

আজ কত কিছু মনে পড়ে। ওই চার দিন যদি মহৎ মানব আর এ গণির বাড়িতে জায়গা না পেতাম, যদি বেঁচে না থাকতাম, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারতাম তাহলে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ কি ক্ষমতায় আসতে পারত? আজ আমরা যেখানে— এখানে কি থাকতে পারতাম? সময় পেরিয়ে গেলে আমরা কি সব ভুলে যাব এবং ভুলে যাওয়া কি উচিত? আমি তখন আওয়ামী লীগ করতাম। জনাব আরএ  গণি রাজনীতি করতেন না। একজন মানুষ হিসেবে আত্মীয় হিসেবে আশ্রয় দিয়েছিলেন। পরে বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের সঙ্গে মন্ত্রিত্ব করেছেন। সে জন্য কি আমি তাকে ঘৃণা করব? মন্ত্রিত্বকে ঘৃণা করতে পারি, কিন্তু মহামানব আর এ গণিকে নয়। তাকে তো ভালোবাসতেই হয়। সারা জীবন ভালোবাসব, শ্রদ্ধা করব। বেদনাকাতর ক্ষতবিক্ষত মন নিয়ে আমি তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। দয়াময় আল্লাহ তার পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি দিন।

সেদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে এক অসাধারণ অভিমত ব্যক্ত করেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে কোনো কটূক্তি, অবহেলা সহ্য করা হবে না।’ তার সেই ইচ্ছাকে আরও শক্তিশালী প্রবল বেগবান করতে ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র নিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সেই প্রতিশ্রুতির কিছু অংশ তুলে ধরছি। বাংলাদেশ বেতারের আর্কাইভে জাতির পিতার প্রতিশ্রুতিগুলো এখনো বাণীবদ্ধ আছে।

২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র পরিদর্শনের জন্য বঙ্গবন্ধুকে আহ্বান জানালে শত শত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও ফটোগ্রাফার ভিড়ে মাঠে রাখা অস্ত্র ঘুরে ঘুরে দেখে ছোট্ট একটি ছেলেকে দেখে জিজ্ঞাসা করেন, ‘এ কে?’ — শহীদ। নাম মনে থাকত না বলে ওকে আমরা লালু বলে ডাকতাম। ছেলেটি গোপালপুরে গ্রেনেড চার্জ করে আট হানাদারের ভবলীলা সাঙ্গ করেছিল।

১০-১১ বছরের শহীদকে কোলে তুলে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের দেখিয়ে বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘এরাই আমার মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সকল কৃতিত্ব, সকল প্রশংসা এদের।’

অস্ত্র পরিদর্শন শেষে তাকে কিছু বলতে অনুরোধ করলে বঙ্গবন্ধু উল্টো আমাকে বললেন, ‘তুই বল’।

—আমার যা বলার বিকালের জনসভায় বলব। আপনি বলুন।

—‘না, তুই কিছু বল’।

নেতার আদেশে বললাম, ‘আমরা আজ গর্বিত। যে নেতার আহ্বানে অস্ত্র ধরেছিলাম, দেশ স্বাধীন করে সেই মহান নেতার হাতেই আমরা অস্ত্র দিলাম। আমরা আশা করব, দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনে আমাদের এই অস্ত্র, এই পবিত্র আমানত কাজে লাগবে। দেশের মানুষ নয় মাস আধপেটা খেয়ে কোনো কোনো সময় না খেয়ে আমাদের খাইয়েছে। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে তাদের নিরাপদে রাখার চেষ্টা করেছি। দেশের মানুষ যদি পেট পুরে খেতে না পায়, রাতে নিরাপদে ঘুমুতে না পারে, নির্বিঘ্নে চলতে না পারে, তাহলে স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যাবে। গত নয় মাস এই অস্ত্র দিয়ে হানাদারদের হাত থেকে মা, বাবা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজনের জানমাল ও ইজ্জত রক্ষা করেছি। সেই অস্ত্র আজ আপনার হাতে তুলে দিলাম। আমাদের কামনা, আমাদের আশা এর কোনো অপপ্রয়োগ হবে না। আমরা মনে করি, সেনাপতির ন্যায়সঙ্গত আদেশ পালনই যোদ্ধাদের একমাত্র কর্তব্য। আমরা আজ তাই করছি।

প্রিয় মুক্তিযোদ্ধারা, যুদ্ধের ময়দানে তোমাদের সামনে দিয়ে পেছনে থাকিনি। প্রতিটি যুদ্ধে তোমাদের আগে থেকেছি, আগে থাকার চেষ্টা করেছি। আবার যদি বাঙালিরা অত্যাচারিত হয়, আবার যদি আঘাত আসে, কথা দিচ্ছি, তোমাদের আগে দিয়ে পেছনে থাকব না। জাতির প্রয়োজনে আমরা আবার অস্ত্র হাতে নেব। আল্লাহ তোমাদের সহায় হোন।’

আমার বক্তৃতার সময় বঙ্গবন্ধু অঝোরে কাঁদছিলেন। তিনি বার বার রুমালে চোখ মুছছিলেন। সমবেত হাজার হাজার মানুষ ও মুক্তিযোদ্ধা আনন্দ ও বেদনায় বার বার অশ্রুসিক্ত হচ্ছিল। বঙ্গবন্ধুর সামনে মাইক্রোফোন এগিয়ে দেওয়া হলে চোখে অশ্রু, কণ্ঠে আবেগ, দেহ-মনে আবেশ। যিনি ঘণ্টাখানেক আগে শিবনাথ স্কুলমাঠে সমবেত মুক্তিযোদ্ধাদের ‘আপনি’ সম্বোধনে বক্তৃতা করেছেন। তিনি এখানে নেতা, পিতা ও ভাইয়ের মতো মুক্তিযোদ্ধাদের ‘তুমি’ সম্বোধন করে কান্নাজড়িত দরদভরা কণ্ঠে এক অবিস্মরণীয় বক্তব্য রাখলেন—

“আমি তোমাদের সালাম জানাই। ত্রিশ লক্ষ মা, ভাই-বোন শহীদ হয়েছে। আমি তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। আমি তোমাদের অস্ত্র দিয়ে যেতে পারিনি। শুধু হুকুম দিয়ে গিয়েছিলাম। তোমরা হানাদারদের হাত থেকে অস্ত্র কেড়ে নিয়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছ। তোমাদের তুলনা হয় না। বিশ্বে খুব কম এমন গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস আছে। তোমাদের সঙ্গে আমার আত্মার সম্পর্ক, রক্তের বন্ধন। তোমাদের নেতা কাদেরকে আমি মায়ের পেট থেকে পড়ার পরই দেখছি। লতিফকে দেখেছি। তোমাদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। তোমরাই সত্যিকারের দেশ গঠনের উপযুক্ত সৈনিক। তোমরাই দেশ গঠন করবে। সরকারি কর্মচারী, পুলিশের কথা আমি শুনব না। তোমরা যে খবর দিবা, তোমরা যে রিপোর্ট পাঠাবা, তাই সত্য বলে ধরা হবে। কোনো সরকারি কর্মচারী ঘুষ খেলে তাকে ছাড়া হবে না। তোমরা আমাকে রিপোর্ট করবা। আমি তোমাদের রিপোর্ট বিশ্বাস করব এবং সরকারি কর্মচারীকে সোজা জানিয়ে দেওয়া হবে, ‘ইউর সার্ভিস ইজ নো লংগার রিকোয়ার্ড।’ আমি সমস্ত মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ কাজ দেব। তোমরা যারা স্কুল-কলেজে পড়তে চাও, তারা স্কুল-কলেজে যাবে। সরকার তাদের সম্পূর্ণ খরচ বহন করবে। যারা চাকরি করতে চাও, তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। যারা কৃষিকাজ ও অন্যান্য পেশায় যেতে চাও, সরকার তাদের সবরকম সাহায্য করবে। কোন জাতি তার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান না দিয়ে বড় হতে পারে না।” অস্ত্র নেওয়ার পর বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে হাজার হাজার বীর জনতা ও কাদেরিয়া বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্যের সামনে যখন বক্তৃতা করছিলেন তখন তারা উদ্বেলিত হয়ে উঠছিল। করতালি এবং স্লোগানে সব এলাকা মুখরিত করে তুলছিল। বঙ্গবন্ধু একপর্যায়ে বললেন, ‘আমার সন্তানেরা, প্রিয় মুক্তিযোদ্ধারা তিন বছর আমি তোমাদের কিছু দিতে পারব না। আরও তিন বছর যুদ্ধ চললে তোমরা যুদ্ধ করতা না?’ সারা মাঠ গর্জে ওঠে, করতাম, করতাম। বঙ্গবন্ধু আবার বললেন, ‘মনে কর যুদ্ধ চলছে। তিন বছর যুদ্ধ চলবে। আর সে যুদ্ধ হবে দেশ গড়ার যুদ্ধ। অস্ত্র হবে লাঙল-কোদাল-গাঁইতি-শাবল।’

লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

১ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়