শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

চোরের সাক্ষী মাতাল

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চোরের সাক্ষী মাতাল

মানবতাবিরোধী অপরাধ কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বা গোত্রের বিরুদ্ধে হয় না, হয় গোটা মানবতার বিরুদ্ধে। তাই মানবতাবিরোধী অপরাধ কখনো তামাদি হয় না। আর মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ক্ষমা করে দেওয়ার কোনো অধিকারও কারও নেই। মানবতাবিরোধী অপরাধের ব্যাপারে এটাই আন্তর্জাতিক রীতি। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ব্যাপারে এই নীতিই অনুসৃত হয়ে আসছে। বছরের পর বছর পালিয়ে থেকেও যুদ্ধাপরাধীরা রেহাই পাননি। পাওয়ামাত্র তাদের ধরা হয়েছে, সাজা হয়েছে।  বাংলাদেশ যখন ৪০ বছর পর ইতিহাসের দায় মেটানোর উদ্যোগ নিল, তখন বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন, তুরস্কসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের জলুনী শুরু হলো। এতদিন পর কেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করা হচ্ছে, ফাঁসি মানবতাবিরোধী ইত্যাদি ইত্যাদি হুক্কাহুয়া রব উঠল দেশে-বিদেশে। যেন বাংলাদেশেই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হচ্ছে। যেন বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের আর কোথাও কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয় না। যেন বাংলাদেশেও এর আগে কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়নি। যেন মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার ছাড়া বাংলাদেশের আর বিচার ব্যবস্থা ঠিক আছে। অদ্ভুত যুক্তি। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার মান নিয়ে, ফাঁসি নিয়ে কারও আপত্তি থাকলে, এতদিন বলেননি কেন? মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাঁচাতেই এখন বিচারের মান, ফাঁসির যৌক্তিকতাকে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। অথচ ’৭৩ সালে প্রণীত আইনের আওতায় গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের যে বিচার হচ্ছে, তা ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ভবিষ্যতে কোথাও মানবতাবিরোধী কোনো অপরাধের বিচারের প্রশ্ন এলে তার মানদণ্ড হবে বাংলাদেশ। কারণ এই আইনেই অভিযুক্তদের মানবাধিকার সবচেয়ে ভালোভাবে রক্ষিত হয়েছে, তাদের আইনের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে উন্মুক্ত আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হচ্ছে। তারা ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারছেন, আপিলের বিরুদ্ধে রিভিউ করতে পারছেন। এমনকি রাষ্ট্রপতির অনুকম্পাও চাইতে পারছেন। বিশ্বের অনেক দেশে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের আপিল করারই সুযোগ নেই।

তবে সব রাষ্ট্র ও সংগঠনের প্রতিক্রিয়াকে ছাড়িয়ে গেছে পাকিস্তান। প্রত্যেকবার মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির প্রক্রিয়া শুরু হলেই মাতম ওঠে পাকিস্তানে। কূটনৈতিক রীতিনীতি ভঙ্গ করে তারা বারবার বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলায়। নির্লজ্জভাবে অপরাধীদের পক্ষে দাঁড়ায়। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশকে জ্ঞান দেয়। বাংলাদেশের কোনো যুদ্ধাপরাধী ফাঁসির কাছাকাছি গেলেই মোচড়ামুচড়ি শুরু হয় পাকিস্তানে। বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন বিবৃতি দেয়, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে প্রস্তাব এনে উদ্বেগ প্রকাশ করে, গায়েবানা জানাজা হয়, এমনকি তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বিবৃতি দেয়। বাংলাদেশ একাধিকবার পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে ডেকে প্রতিবাদ জানিয়েছে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় নানা কুযুক্তি হাজির করা হয়। বলা হয়, এই দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আর একাত্তরের দেইল্যা রাজাকার এক নয়, এই কাদের মোল্লা একাত্তরের কসাই কাদের মোল্লা নয়। কিন্তু পাকিস্তান বারবার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বুঝিয়ে দেয় আমাদের বিচার ঠিক আছে। এই যেমন সম্প্রতি মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়েছে। ঔদ্ধত্যপূর্ণ বিবৃতিতে একাত্তরে নিজামীর মানবতাবিরোধী অপরাধকে ‘কথিত’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। তবে নিজেদের ফাঁদে নিজেরাই ধরা পড়েছে পাকিস্তান। বিবৃতিতে তারা বলেছে, নিজামীর একমাত্র অপরাধ ছিল পাকিস্তানের সংবিধান ও আইন সমুন্নত রাখা। অবশ্যই এটাই তার অপরাধ। একাত্তরে পাকিস্তানের সংবিধান ও আইন সমুন্নত রাখার নামে ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, সম্ভ্রম হারিয়েছেন ২ লাখ নারী, বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২ কোটি মানুষ। আর পাকিস্তানি হানাদারদের এই বর্বরতম গণহত্যায় সহায়তাকারীদের নেতা ছিলেন এই নিজামী। এই অপরাধেই তার বিচার এবং ফাঁসি হয়েছে। ধন্যবাদ পাকিস্তানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে। তারা আবারও নিজামীর ফাঁসির যৌক্তিকতা প্রমাণ করল।

তবে পাকিস্তান বারবার ১৯৭৪ সালের ত্রিপক্ষীয় চুক্তির অপব্যাখ্যা করে। এই চুক্তির দোহাই দিয়ে অতীত ভুলে সামনের দিকে তাকানোর কথা বলে। কিন্তু তাদের এ আবদার বড়ই অসার। একাত্তরে বিজয় অর্জনের পরপরই বাংলাদেশ পাকিস্তানি ও স্থানীয় মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু বারবার তাদের বিচারের কথা বলেছেন। এদের বিচারের জন্যই ১৯৭৩ সালের ২০ জুলাই ঘোষণা করা হয় ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন ১৯৭৩’। এই আইনে স্থানীয় ও পাকিস্তানি উভয় ধরনের  মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের সুযোগ ছিল। ভারতে আটক পাকিস্তানি সৈন্যদের মধ্যে প্রথমে ১৫০ ও পরে আরও ৪৫ জন মোট ১৯৫ জনের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনে বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালে ভারত তার হাতে বন্দী যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ১৯৫ পাকিস্তানি সৈন্যকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তরে সম্মত হয়। কিন্তু এই ১৯৫ জনকে বাঁচাতে নানা কূটকৌশল শুরু করে জুলফিকার আলী ভুট্টো। বাংলাদেশ যখন বিজয় অর্জন করে, তখন প্রায় ৪ লাখ বাঙালি পাকিস্তানে আটকা পড়ে ছিল। ভুট্টো তার দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে আটকেপড়া বাঙালিদের জিম্মি করেন। এমন হুমকিও দেন যে, বাংলাদেশ যদি পাকিস্তানিদের বিচার করে, তাহলে পাকিস্তানও আটকেপড়া বাঙালিদের বিচার করবে। শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হননি ভুট্টো, ১৯৫ জনের পাল্টা হিসেবে ভুট্টো আটকেপড়া বাঙালিদের মধ্য থেকে ২০৩ জন শীর্ষ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেন। তাদের বিরুদ্ধে ‘তথ্য পাচার’-এর অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টো প্রয়োজনে পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীদের পাকিস্তানের মাটিতে বিচার করার কথা বলেছিলেন। যদিও ঘটনা যেখানে ঘটেছে বিচার সেখানেই হওয়ার কথা। কিন্তু কূটতর্কে ভুট্টো বলেছিলেন, ঘটনার সময় পূর্ব পাকিস্তানও পাকিস্তানেরই অংশ ছিল। তাই প্রয়োজনে বিচার পাকিস্তানের মাটিতেও হতে পারে। এসবই আসলে ছিল বাহানা। ১৯৫ যুদ্ধবন্দীর বিচার ঠেকাতে ভুট্টো বাংলাদেশের ওপর নানামুখী আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখেন। পাকিস্তানের পরামর্শে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্য পদ প্রশ্নে ভেটো দেয় চীন।

১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল নয়াদিল্লিতে বহুল আলোচিত ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে সই করেছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরন সিং এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আজিজ আহমেদ। তবে সে চুক্তির ১৩ ধারায় বলা হয়েছে, ‘পাকিস্তানের ঐসব বন্দী যে মাত্রাতিরিক্ত ও বহুমাত্রিক অপরাধ করেছে, তা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবনা এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ এবং গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই ১৯৫ জন পাকিস্তানি বন্দী যে ধরনের অপরাধ করেছে সে ধরনের অপরাধের অপরাধীদের দায়ী করে আইনের মুখোমুখি করার ব্যাপারে সার্বজনীন ঐকমত্য রয়েছে।’ এই চুক্তিতে সই করার পর পাকিস্তান এখন কোন মুখে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করে? চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনগণের কাছে পাকিস্তানের ক্ষমা প্রার্থনা এবং অতীতের ত্রুটি ভুলে যাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ‘ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিকোণ’ থেকে এই ১৯৫ জনকে প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়। তবে বাংলাদেশ ঢাকায় বিচারের দাবি থেকে সরে এলেও এই ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবি থেকে কখনই সরে আসেনি। এমনকি ১৯৭৪ সালের ২৮ জুন ভুট্টোর বাংলাদেশ সফরের সময়ও বঙ্গবন্ধু তার হাতে যুদ্ধাপরাধের বেশ কিছু প্রমাণ তুলে দিয়েছিলেন।

আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নৈতিক দায় পাকিস্তানের হাতে দেওয়া হলেও বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। আমরা আমাদের আইনে আমাদের দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করব, তাতে পাকিস্তানের এত পোড়ায় কেন? এই প্রশ্নের একটা উত্তর আমার কাছে আছে। আমার ধারণা পাকিস্তান নিজেদের অপকর্ম ফাঁস হয়ে যাচ্ছে, নতুন করে তাদের গণহত্যার ইতিহাস উঠে আসছে বলেই এত চিল্লাচিল্লি করছে। আরেকটা ব্যাপার, আমার ধারণা পাকিস্তান বুঝে গেছে, স্থানীয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করে আমরা ১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচারের প্রসঙ্গটিও সামনে আনব। ইতিমধ্যে সে দাবি উঠেছেও। পাকিস্তান যেহেতু ফিরিয়ে নিয়ে তাদের বিচার করেনি, তাই আন্তর্জাতিক মহলে তাদের বিচারের দাবিটি তুলে ধরা এখন সময়ের দাবি।

পাকিস্তান আক্রমণকেই প্রতিরক্ষার শ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে বেছে নিয়েছে। আমাদের উচিত দ্বিগুণ পাল্টা আক্রমণ করা। পাকিস্তান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসঙ্গ নিয়ে জাতিসংঘে যেতে চায়। খুব ভালো, যাক। গেলেই আমরা ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবি তুলব। আমাদের পাওনা আদায়ে তাগাদা দেব। বাংলাদেশে আটকেপড়া পাকিস্তানিদের ফিরিয়ে নিতে বলব। এ দাবিগুলো বারবার তুলতে হবে। কোনো বিশ্বসভায় বা রাস্তাঘাটে পাকিস্তানের কারও সঙ্গে যতবার দেখা হবে, ততবারই বলতে হবে, পাকিস্তান তুমি গণহত্যাকারী, তুমি পরাজিত, তুমি অপরাধী, তুমি চুক্তির বরখেলাপকারী, তুমি দেনাদার; তাই বড় বড় কথা তোমাদের মানায় না। আমাদের সামনে তোমরা সারাজীবন মাথা নিচু করে থাকবে। কখনো গলা উঁচু করে কথা বলবে না।

পুনশ্চ : তুরস্ক শুনলেই আমার মাথায় আসে কামাল আতাতুর্কের নাম, রক্তে নাচন তোলে কাজী নজরুলের বিদ্রোহী ছন্দ ‘কামাল তু নে কামাল কিয়া ভাই’। এখনো বাংলাদেশে কোনো তরুণ দারুণ কিছু করলে আমরা বলি ‘তরুণ তুর্কি’। ঢাকায় কামাল আতাতুর্কের নামে একটি বড় সড়ক আছে। কিন্তু আপনাদের সবার অবগতির জন্য বলছি, কামাল আতাতুর্কের সেই তুরস্ক আর নেই। তুরস্ক এখন ইউরোপের দুষ্টক্ষত, জঙ্গিবাদের উর্বর আবাদভূমি এবং নিরাপদ আবাসভূমি। মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শিক ভাইয়েরা সেখানে ক্ষমতায়। তাই স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তাদের পছন্দ হবে না, হয়ওনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের শুরু থেকেই তারা নানাভাবে আমাদের বিরক্ত করেছে। অন্য সবার মতো নিজামীকে বাঁচানোরও অনেক চেষ্টা করেছে তুরস্ক। ব্যর্থ হয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এরদোগান বাংলাদেশ থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়েছেন। কিন্তু রাষ্ট্রদূত সেটা কাউকে না জানিয়ে চোরের মতো পালিয়ে গেছেন।  তার এই আচরণ শুধু কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন নয়, সব ধরনের সভ্যতা-ভব্যতার সঙ্গে বেমানান। আমরা যদি তুরস্কের গণহত্যার কথা, গণতন্ত্রহীনতার কথা, মানবাধিকারের লঙ্ঘনের কথা বলি, কেমন লাগবে তাদের।  একটা কথা আছে, চোরের সাক্ষী মাতাল। ‘চোর’ পাকিস্তান আর ‘মাতাল’ তুরস্ক মিলে বাংলাদেশের পথ আটকাতে চাচ্ছে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম