শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

চোরের সাক্ষী মাতাল

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চোরের সাক্ষী মাতাল

মানবতাবিরোধী অপরাধ কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বা গোত্রের বিরুদ্ধে হয় না, হয় গোটা মানবতার বিরুদ্ধে। তাই মানবতাবিরোধী অপরাধ কখনো তামাদি হয় না। আর মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ক্ষমা করে দেওয়ার কোনো অধিকারও কারও নেই। মানবতাবিরোধী অপরাধের ব্যাপারে এটাই আন্তর্জাতিক রীতি। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ব্যাপারে এই নীতিই অনুসৃত হয়ে আসছে। বছরের পর বছর পালিয়ে থেকেও যুদ্ধাপরাধীরা রেহাই পাননি। পাওয়ামাত্র তাদের ধরা হয়েছে, সাজা হয়েছে।  বাংলাদেশ যখন ৪০ বছর পর ইতিহাসের দায় মেটানোর উদ্যোগ নিল, তখন বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন, তুরস্কসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের জলুনী শুরু হলো। এতদিন পর কেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করা হচ্ছে, ফাঁসি মানবতাবিরোধী ইত্যাদি ইত্যাদি হুক্কাহুয়া রব উঠল দেশে-বিদেশে। যেন বাংলাদেশেই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হচ্ছে। যেন বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের আর কোথাও কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয় না। যেন বাংলাদেশেও এর আগে কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়নি। যেন মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার ছাড়া বাংলাদেশের আর বিচার ব্যবস্থা ঠিক আছে। অদ্ভুত যুক্তি। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার মান নিয়ে, ফাঁসি নিয়ে কারও আপত্তি থাকলে, এতদিন বলেননি কেন? মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাঁচাতেই এখন বিচারের মান, ফাঁসির যৌক্তিকতাকে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। অথচ ’৭৩ সালে প্রণীত আইনের আওতায় গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের যে বিচার হচ্ছে, তা ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ভবিষ্যতে কোথাও মানবতাবিরোধী কোনো অপরাধের বিচারের প্রশ্ন এলে তার মানদণ্ড হবে বাংলাদেশ। কারণ এই আইনেই অভিযুক্তদের মানবাধিকার সবচেয়ে ভালোভাবে রক্ষিত হয়েছে, তাদের আইনের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে উন্মুক্ত আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হচ্ছে। তারা ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারছেন, আপিলের বিরুদ্ধে রিভিউ করতে পারছেন। এমনকি রাষ্ট্রপতির অনুকম্পাও চাইতে পারছেন। বিশ্বের অনেক দেশে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের আপিল করারই সুযোগ নেই।

তবে সব রাষ্ট্র ও সংগঠনের প্রতিক্রিয়াকে ছাড়িয়ে গেছে পাকিস্তান। প্রত্যেকবার মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির প্রক্রিয়া শুরু হলেই মাতম ওঠে পাকিস্তানে। কূটনৈতিক রীতিনীতি ভঙ্গ করে তারা বারবার বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলায়। নির্লজ্জভাবে অপরাধীদের পক্ষে দাঁড়ায়। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশকে জ্ঞান দেয়। বাংলাদেশের কোনো যুদ্ধাপরাধী ফাঁসির কাছাকাছি গেলেই মোচড়ামুচড়ি শুরু হয় পাকিস্তানে। বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন বিবৃতি দেয়, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে প্রস্তাব এনে উদ্বেগ প্রকাশ করে, গায়েবানা জানাজা হয়, এমনকি তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বিবৃতি দেয়। বাংলাদেশ একাধিকবার পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে ডেকে প্রতিবাদ জানিয়েছে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় নানা কুযুক্তি হাজির করা হয়। বলা হয়, এই দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আর একাত্তরের দেইল্যা রাজাকার এক নয়, এই কাদের মোল্লা একাত্তরের কসাই কাদের মোল্লা নয়। কিন্তু পাকিস্তান বারবার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বুঝিয়ে দেয় আমাদের বিচার ঠিক আছে। এই যেমন সম্প্রতি মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়েছে। ঔদ্ধত্যপূর্ণ বিবৃতিতে একাত্তরে নিজামীর মানবতাবিরোধী অপরাধকে ‘কথিত’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। তবে নিজেদের ফাঁদে নিজেরাই ধরা পড়েছে পাকিস্তান। বিবৃতিতে তারা বলেছে, নিজামীর একমাত্র অপরাধ ছিল পাকিস্তানের সংবিধান ও আইন সমুন্নত রাখা। অবশ্যই এটাই তার অপরাধ। একাত্তরে পাকিস্তানের সংবিধান ও আইন সমুন্নত রাখার নামে ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, সম্ভ্রম হারিয়েছেন ২ লাখ নারী, বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২ কোটি মানুষ। আর পাকিস্তানি হানাদারদের এই বর্বরতম গণহত্যায় সহায়তাকারীদের নেতা ছিলেন এই নিজামী। এই অপরাধেই তার বিচার এবং ফাঁসি হয়েছে। ধন্যবাদ পাকিস্তানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে। তারা আবারও নিজামীর ফাঁসির যৌক্তিকতা প্রমাণ করল।

তবে পাকিস্তান বারবার ১৯৭৪ সালের ত্রিপক্ষীয় চুক্তির অপব্যাখ্যা করে। এই চুক্তির দোহাই দিয়ে অতীত ভুলে সামনের দিকে তাকানোর কথা বলে। কিন্তু তাদের এ আবদার বড়ই অসার। একাত্তরে বিজয় অর্জনের পরপরই বাংলাদেশ পাকিস্তানি ও স্থানীয় মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু বারবার তাদের বিচারের কথা বলেছেন। এদের বিচারের জন্যই ১৯৭৩ সালের ২০ জুলাই ঘোষণা করা হয় ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন ১৯৭৩’। এই আইনে স্থানীয় ও পাকিস্তানি উভয় ধরনের  মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের সুযোগ ছিল। ভারতে আটক পাকিস্তানি সৈন্যদের মধ্যে প্রথমে ১৫০ ও পরে আরও ৪৫ জন মোট ১৯৫ জনের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনে বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালে ভারত তার হাতে বন্দী যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ১৯৫ পাকিস্তানি সৈন্যকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তরে সম্মত হয়। কিন্তু এই ১৯৫ জনকে বাঁচাতে নানা কূটকৌশল শুরু করে জুলফিকার আলী ভুট্টো। বাংলাদেশ যখন বিজয় অর্জন করে, তখন প্রায় ৪ লাখ বাঙালি পাকিস্তানে আটকা পড়ে ছিল। ভুট্টো তার দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে আটকেপড়া বাঙালিদের জিম্মি করেন। এমন হুমকিও দেন যে, বাংলাদেশ যদি পাকিস্তানিদের বিচার করে, তাহলে পাকিস্তানও আটকেপড়া বাঙালিদের বিচার করবে। শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হননি ভুট্টো, ১৯৫ জনের পাল্টা হিসেবে ভুট্টো আটকেপড়া বাঙালিদের মধ্য থেকে ২০৩ জন শীর্ষ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেন। তাদের বিরুদ্ধে ‘তথ্য পাচার’-এর অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টো প্রয়োজনে পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীদের পাকিস্তানের মাটিতে বিচার করার কথা বলেছিলেন। যদিও ঘটনা যেখানে ঘটেছে বিচার সেখানেই হওয়ার কথা। কিন্তু কূটতর্কে ভুট্টো বলেছিলেন, ঘটনার সময় পূর্ব পাকিস্তানও পাকিস্তানেরই অংশ ছিল। তাই প্রয়োজনে বিচার পাকিস্তানের মাটিতেও হতে পারে। এসবই আসলে ছিল বাহানা। ১৯৫ যুদ্ধবন্দীর বিচার ঠেকাতে ভুট্টো বাংলাদেশের ওপর নানামুখী আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখেন। পাকিস্তানের পরামর্শে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্য পদ প্রশ্নে ভেটো দেয় চীন।

১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল নয়াদিল্লিতে বহুল আলোচিত ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে সই করেছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরন সিং এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আজিজ আহমেদ। তবে সে চুক্তির ১৩ ধারায় বলা হয়েছে, ‘পাকিস্তানের ঐসব বন্দী যে মাত্রাতিরিক্ত ও বহুমাত্রিক অপরাধ করেছে, তা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবনা এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ এবং গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই ১৯৫ জন পাকিস্তানি বন্দী যে ধরনের অপরাধ করেছে সে ধরনের অপরাধের অপরাধীদের দায়ী করে আইনের মুখোমুখি করার ব্যাপারে সার্বজনীন ঐকমত্য রয়েছে।’ এই চুক্তিতে সই করার পর পাকিস্তান এখন কোন মুখে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করে? চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনগণের কাছে পাকিস্তানের ক্ষমা প্রার্থনা এবং অতীতের ত্রুটি ভুলে যাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ‘ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিকোণ’ থেকে এই ১৯৫ জনকে প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়। তবে বাংলাদেশ ঢাকায় বিচারের দাবি থেকে সরে এলেও এই ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবি থেকে কখনই সরে আসেনি। এমনকি ১৯৭৪ সালের ২৮ জুন ভুট্টোর বাংলাদেশ সফরের সময়ও বঙ্গবন্ধু তার হাতে যুদ্ধাপরাধের বেশ কিছু প্রমাণ তুলে দিয়েছিলেন।

আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নৈতিক দায় পাকিস্তানের হাতে দেওয়া হলেও বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। আমরা আমাদের আইনে আমাদের দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করব, তাতে পাকিস্তানের এত পোড়ায় কেন? এই প্রশ্নের একটা উত্তর আমার কাছে আছে। আমার ধারণা পাকিস্তান নিজেদের অপকর্ম ফাঁস হয়ে যাচ্ছে, নতুন করে তাদের গণহত্যার ইতিহাস উঠে আসছে বলেই এত চিল্লাচিল্লি করছে। আরেকটা ব্যাপার, আমার ধারণা পাকিস্তান বুঝে গেছে, স্থানীয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করে আমরা ১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচারের প্রসঙ্গটিও সামনে আনব। ইতিমধ্যে সে দাবি উঠেছেও। পাকিস্তান যেহেতু ফিরিয়ে নিয়ে তাদের বিচার করেনি, তাই আন্তর্জাতিক মহলে তাদের বিচারের দাবিটি তুলে ধরা এখন সময়ের দাবি।

পাকিস্তান আক্রমণকেই প্রতিরক্ষার শ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে বেছে নিয়েছে। আমাদের উচিত দ্বিগুণ পাল্টা আক্রমণ করা। পাকিস্তান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসঙ্গ নিয়ে জাতিসংঘে যেতে চায়। খুব ভালো, যাক। গেলেই আমরা ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবি তুলব। আমাদের পাওনা আদায়ে তাগাদা দেব। বাংলাদেশে আটকেপড়া পাকিস্তানিদের ফিরিয়ে নিতে বলব। এ দাবিগুলো বারবার তুলতে হবে। কোনো বিশ্বসভায় বা রাস্তাঘাটে পাকিস্তানের কারও সঙ্গে যতবার দেখা হবে, ততবারই বলতে হবে, পাকিস্তান তুমি গণহত্যাকারী, তুমি পরাজিত, তুমি অপরাধী, তুমি চুক্তির বরখেলাপকারী, তুমি দেনাদার; তাই বড় বড় কথা তোমাদের মানায় না। আমাদের সামনে তোমরা সারাজীবন মাথা নিচু করে থাকবে। কখনো গলা উঁচু করে কথা বলবে না।

পুনশ্চ : তুরস্ক শুনলেই আমার মাথায় আসে কামাল আতাতুর্কের নাম, রক্তে নাচন তোলে কাজী নজরুলের বিদ্রোহী ছন্দ ‘কামাল তু নে কামাল কিয়া ভাই’। এখনো বাংলাদেশে কোনো তরুণ দারুণ কিছু করলে আমরা বলি ‘তরুণ তুর্কি’। ঢাকায় কামাল আতাতুর্কের নামে একটি বড় সড়ক আছে। কিন্তু আপনাদের সবার অবগতির জন্য বলছি, কামাল আতাতুর্কের সেই তুরস্ক আর নেই। তুরস্ক এখন ইউরোপের দুষ্টক্ষত, জঙ্গিবাদের উর্বর আবাদভূমি এবং নিরাপদ আবাসভূমি। মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শিক ভাইয়েরা সেখানে ক্ষমতায়। তাই স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তাদের পছন্দ হবে না, হয়ওনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের শুরু থেকেই তারা নানাভাবে আমাদের বিরক্ত করেছে। অন্য সবার মতো নিজামীকে বাঁচানোরও অনেক চেষ্টা করেছে তুরস্ক। ব্যর্থ হয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এরদোগান বাংলাদেশ থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়েছেন। কিন্তু রাষ্ট্রদূত সেটা কাউকে না জানিয়ে চোরের মতো পালিয়ে গেছেন।  তার এই আচরণ শুধু কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন নয়, সব ধরনের সভ্যতা-ভব্যতার সঙ্গে বেমানান। আমরা যদি তুরস্কের গণহত্যার কথা, গণতন্ত্রহীনতার কথা, মানবাধিকারের লঙ্ঘনের কথা বলি, কেমন লাগবে তাদের।  একটা কথা আছে, চোরের সাক্ষী মাতাল। ‘চোর’ পাকিস্তান আর ‘মাতাল’ তুরস্ক মিলে বাংলাদেশের পথ আটকাতে চাচ্ছে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন