শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

চোরের সাক্ষী মাতাল

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চোরের সাক্ষী মাতাল

মানবতাবিরোধী অপরাধ কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বা গোত্রের বিরুদ্ধে হয় না, হয় গোটা মানবতার বিরুদ্ধে। তাই মানবতাবিরোধী অপরাধ কখনো তামাদি হয় না। আর মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ক্ষমা করে দেওয়ার কোনো অধিকারও কারও নেই। মানবতাবিরোধী অপরাধের ব্যাপারে এটাই আন্তর্জাতিক রীতি। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ব্যাপারে এই নীতিই অনুসৃত হয়ে আসছে। বছরের পর বছর পালিয়ে থেকেও যুদ্ধাপরাধীরা রেহাই পাননি। পাওয়ামাত্র তাদের ধরা হয়েছে, সাজা হয়েছে।  বাংলাদেশ যখন ৪০ বছর পর ইতিহাসের দায় মেটানোর উদ্যোগ নিল, তখন বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন, তুরস্কসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের জলুনী শুরু হলো। এতদিন পর কেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করা হচ্ছে, ফাঁসি মানবতাবিরোধী ইত্যাদি ইত্যাদি হুক্কাহুয়া রব উঠল দেশে-বিদেশে। যেন বাংলাদেশেই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হচ্ছে। যেন বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের আর কোথাও কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয় না। যেন বাংলাদেশেও এর আগে কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়নি। যেন মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার ছাড়া বাংলাদেশের আর বিচার ব্যবস্থা ঠিক আছে। অদ্ভুত যুক্তি। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার মান নিয়ে, ফাঁসি নিয়ে কারও আপত্তি থাকলে, এতদিন বলেননি কেন? মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাঁচাতেই এখন বিচারের মান, ফাঁসির যৌক্তিকতাকে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। অথচ ’৭৩ সালে প্রণীত আইনের আওতায় গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের যে বিচার হচ্ছে, তা ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ভবিষ্যতে কোথাও মানবতাবিরোধী কোনো অপরাধের বিচারের প্রশ্ন এলে তার মানদণ্ড হবে বাংলাদেশ। কারণ এই আইনেই অভিযুক্তদের মানবাধিকার সবচেয়ে ভালোভাবে রক্ষিত হয়েছে, তাদের আইনের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে উন্মুক্ত আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হচ্ছে। তারা ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারছেন, আপিলের বিরুদ্ধে রিভিউ করতে পারছেন। এমনকি রাষ্ট্রপতির অনুকম্পাও চাইতে পারছেন। বিশ্বের অনেক দেশে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের আপিল করারই সুযোগ নেই।

তবে সব রাষ্ট্র ও সংগঠনের প্রতিক্রিয়াকে ছাড়িয়ে গেছে পাকিস্তান। প্রত্যেকবার মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির প্রক্রিয়া শুরু হলেই মাতম ওঠে পাকিস্তানে। কূটনৈতিক রীতিনীতি ভঙ্গ করে তারা বারবার বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলায়। নির্লজ্জভাবে অপরাধীদের পক্ষে দাঁড়ায়। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশকে জ্ঞান দেয়। বাংলাদেশের কোনো যুদ্ধাপরাধী ফাঁসির কাছাকাছি গেলেই মোচড়ামুচড়ি শুরু হয় পাকিস্তানে। বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন বিবৃতি দেয়, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে প্রস্তাব এনে উদ্বেগ প্রকাশ করে, গায়েবানা জানাজা হয়, এমনকি তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বিবৃতি দেয়। বাংলাদেশ একাধিকবার পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে ডেকে প্রতিবাদ জানিয়েছে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় নানা কুযুক্তি হাজির করা হয়। বলা হয়, এই দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আর একাত্তরের দেইল্যা রাজাকার এক নয়, এই কাদের মোল্লা একাত্তরের কসাই কাদের মোল্লা নয়। কিন্তু পাকিস্তান বারবার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বুঝিয়ে দেয় আমাদের বিচার ঠিক আছে। এই যেমন সম্প্রতি মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়েছে। ঔদ্ধত্যপূর্ণ বিবৃতিতে একাত্তরে নিজামীর মানবতাবিরোধী অপরাধকে ‘কথিত’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। তবে নিজেদের ফাঁদে নিজেরাই ধরা পড়েছে পাকিস্তান। বিবৃতিতে তারা বলেছে, নিজামীর একমাত্র অপরাধ ছিল পাকিস্তানের সংবিধান ও আইন সমুন্নত রাখা। অবশ্যই এটাই তার অপরাধ। একাত্তরে পাকিস্তানের সংবিধান ও আইন সমুন্নত রাখার নামে ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, সম্ভ্রম হারিয়েছেন ২ লাখ নারী, বাস্তুচ্যুত হয়েছে ২ কোটি মানুষ। আর পাকিস্তানি হানাদারদের এই বর্বরতম গণহত্যায় সহায়তাকারীদের নেতা ছিলেন এই নিজামী। এই অপরাধেই তার বিচার এবং ফাঁসি হয়েছে। ধন্যবাদ পাকিস্তানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে। তারা আবারও নিজামীর ফাঁসির যৌক্তিকতা প্রমাণ করল।

তবে পাকিস্তান বারবার ১৯৭৪ সালের ত্রিপক্ষীয় চুক্তির অপব্যাখ্যা করে। এই চুক্তির দোহাই দিয়ে অতীত ভুলে সামনের দিকে তাকানোর কথা বলে। কিন্তু তাদের এ আবদার বড়ই অসার। একাত্তরে বিজয় অর্জনের পরপরই বাংলাদেশ পাকিস্তানি ও স্থানীয় মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু বারবার তাদের বিচারের কথা বলেছেন। এদের বিচারের জন্যই ১৯৭৩ সালের ২০ জুলাই ঘোষণা করা হয় ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন ১৯৭৩’। এই আইনে স্থানীয় ও পাকিস্তানি উভয় ধরনের  মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের সুযোগ ছিল। ভারতে আটক পাকিস্তানি সৈন্যদের মধ্যে প্রথমে ১৫০ ও পরে আরও ৪৫ জন মোট ১৯৫ জনের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনে বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালে ভারত তার হাতে বন্দী যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ১৯৫ পাকিস্তানি সৈন্যকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তরে সম্মত হয়। কিন্তু এই ১৯৫ জনকে বাঁচাতে নানা কূটকৌশল শুরু করে জুলফিকার আলী ভুট্টো। বাংলাদেশ যখন বিজয় অর্জন করে, তখন প্রায় ৪ লাখ বাঙালি পাকিস্তানে আটকা পড়ে ছিল। ভুট্টো তার দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে আটকেপড়া বাঙালিদের জিম্মি করেন। এমন হুমকিও দেন যে, বাংলাদেশ যদি পাকিস্তানিদের বিচার করে, তাহলে পাকিস্তানও আটকেপড়া বাঙালিদের বিচার করবে। শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হননি ভুট্টো, ১৯৫ জনের পাল্টা হিসেবে ভুট্টো আটকেপড়া বাঙালিদের মধ্য থেকে ২০৩ জন শীর্ষ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেন। তাদের বিরুদ্ধে ‘তথ্য পাচার’-এর অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টো প্রয়োজনে পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীদের পাকিস্তানের মাটিতে বিচার করার কথা বলেছিলেন। যদিও ঘটনা যেখানে ঘটেছে বিচার সেখানেই হওয়ার কথা। কিন্তু কূটতর্কে ভুট্টো বলেছিলেন, ঘটনার সময় পূর্ব পাকিস্তানও পাকিস্তানেরই অংশ ছিল। তাই প্রয়োজনে বিচার পাকিস্তানের মাটিতেও হতে পারে। এসবই আসলে ছিল বাহানা। ১৯৫ যুদ্ধবন্দীর বিচার ঠেকাতে ভুট্টো বাংলাদেশের ওপর নানামুখী আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখেন। পাকিস্তানের পরামর্শে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্য পদ প্রশ্নে ভেটো দেয় চীন।

১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল নয়াদিল্লিতে বহুল আলোচিত ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে সই করেছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরন সিং এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আজিজ আহমেদ। তবে সে চুক্তির ১৩ ধারায় বলা হয়েছে, ‘পাকিস্তানের ঐসব বন্দী যে মাত্রাতিরিক্ত ও বহুমাত্রিক অপরাধ করেছে, তা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবনা এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ এবং গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই ১৯৫ জন পাকিস্তানি বন্দী যে ধরনের অপরাধ করেছে সে ধরনের অপরাধের অপরাধীদের দায়ী করে আইনের মুখোমুখি করার ব্যাপারে সার্বজনীন ঐকমত্য রয়েছে।’ এই চুক্তিতে সই করার পর পাকিস্তান এখন কোন মুখে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করে? চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনগণের কাছে পাকিস্তানের ক্ষমা প্রার্থনা এবং অতীতের ত্রুটি ভুলে যাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ‘ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিকোণ’ থেকে এই ১৯৫ জনকে প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়। তবে বাংলাদেশ ঢাকায় বিচারের দাবি থেকে সরে এলেও এই ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবি থেকে কখনই সরে আসেনি। এমনকি ১৯৭৪ সালের ২৮ জুন ভুট্টোর বাংলাদেশ সফরের সময়ও বঙ্গবন্ধু তার হাতে যুদ্ধাপরাধের বেশ কিছু প্রমাণ তুলে দিয়েছিলেন।

আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নৈতিক দায় পাকিস্তানের হাতে দেওয়া হলেও বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। আমরা আমাদের আইনে আমাদের দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করব, তাতে পাকিস্তানের এত পোড়ায় কেন? এই প্রশ্নের একটা উত্তর আমার কাছে আছে। আমার ধারণা পাকিস্তান নিজেদের অপকর্ম ফাঁস হয়ে যাচ্ছে, নতুন করে তাদের গণহত্যার ইতিহাস উঠে আসছে বলেই এত চিল্লাচিল্লি করছে। আরেকটা ব্যাপার, আমার ধারণা পাকিস্তান বুঝে গেছে, স্থানীয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করে আমরা ১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচারের প্রসঙ্গটিও সামনে আনব। ইতিমধ্যে সে দাবি উঠেছেও। পাকিস্তান যেহেতু ফিরিয়ে নিয়ে তাদের বিচার করেনি, তাই আন্তর্জাতিক মহলে তাদের বিচারের দাবিটি তুলে ধরা এখন সময়ের দাবি।

পাকিস্তান আক্রমণকেই প্রতিরক্ষার শ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে বেছে নিয়েছে। আমাদের উচিত দ্বিগুণ পাল্টা আক্রমণ করা। পাকিস্তান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসঙ্গ নিয়ে জাতিসংঘে যেতে চায়। খুব ভালো, যাক। গেলেই আমরা ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবি তুলব। আমাদের পাওনা আদায়ে তাগাদা দেব। বাংলাদেশে আটকেপড়া পাকিস্তানিদের ফিরিয়ে নিতে বলব। এ দাবিগুলো বারবার তুলতে হবে। কোনো বিশ্বসভায় বা রাস্তাঘাটে পাকিস্তানের কারও সঙ্গে যতবার দেখা হবে, ততবারই বলতে হবে, পাকিস্তান তুমি গণহত্যাকারী, তুমি পরাজিত, তুমি অপরাধী, তুমি চুক্তির বরখেলাপকারী, তুমি দেনাদার; তাই বড় বড় কথা তোমাদের মানায় না। আমাদের সামনে তোমরা সারাজীবন মাথা নিচু করে থাকবে। কখনো গলা উঁচু করে কথা বলবে না।

পুনশ্চ : তুরস্ক শুনলেই আমার মাথায় আসে কামাল আতাতুর্কের নাম, রক্তে নাচন তোলে কাজী নজরুলের বিদ্রোহী ছন্দ ‘কামাল তু নে কামাল কিয়া ভাই’। এখনো বাংলাদেশে কোনো তরুণ দারুণ কিছু করলে আমরা বলি ‘তরুণ তুর্কি’। ঢাকায় কামাল আতাতুর্কের নামে একটি বড় সড়ক আছে। কিন্তু আপনাদের সবার অবগতির জন্য বলছি, কামাল আতাতুর্কের সেই তুরস্ক আর নেই। তুরস্ক এখন ইউরোপের দুষ্টক্ষত, জঙ্গিবাদের উর্বর আবাদভূমি এবং নিরাপদ আবাসভূমি। মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শিক ভাইয়েরা সেখানে ক্ষমতায়। তাই স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তাদের পছন্দ হবে না, হয়ওনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের শুরু থেকেই তারা নানাভাবে আমাদের বিরক্ত করেছে। অন্য সবার মতো নিজামীকে বাঁচানোরও অনেক চেষ্টা করেছে তুরস্ক। ব্যর্থ হয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এরদোগান বাংলাদেশ থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়েছেন। কিন্তু রাষ্ট্রদূত সেটা কাউকে না জানিয়ে চোরের মতো পালিয়ে গেছেন।  তার এই আচরণ শুধু কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন নয়, সব ধরনের সভ্যতা-ভব্যতার সঙ্গে বেমানান। আমরা যদি তুরস্কের গণহত্যার কথা, গণতন্ত্রহীনতার কথা, মানবাধিকারের লঙ্ঘনের কথা বলি, কেমন লাগবে তাদের।  একটা কথা আছে, চোরের সাক্ষী মাতাল। ‘চোর’ পাকিস্তান আর ‘মাতাল’ তুরস্ক মিলে বাংলাদেশের পথ আটকাতে চাচ্ছে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান
সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন
প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য
মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা
অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা
এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি
এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীরসরাইয়ে গাঁজাসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
মীরসরাইয়ে গাঁজাসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

এক অভিবাসীর নাছোড়বান্দা প্রচেষ্টা নিয়ে বিপাকে যুক্তরাজ্য
এক অভিবাসীর নাছোড়বান্দা প্রচেষ্টা নিয়ে বিপাকে যুক্তরাজ্য

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পটিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
পটিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করল যুবদল
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করল যুবদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার ও আলঝেইমার গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলতে পারে এই আবিষ্কার
ক্যান্সার ও আলঝেইমার গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলতে পারে এই আবিষ্কার

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টঙ্গী থেকে অপহৃত ইমাম পঞ্চগড়ে উদ্ধার
টঙ্গী থেকে অপহৃত ইমাম পঞ্চগড়ে উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমাচ্ছে ভারত
রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমাচ্ছে ভারত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চলছে অভিযান: দুই দিনে আটক ২২২ যানবাহন, ৯৪টি মামলা
সিলেটে চলছে অভিযান: দুই দিনে আটক ২২২ যানবাহন, ৯৪টি মামলা

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিউজিল্যান্ডে প্রবল ঝড়, ৯০ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন- বাতিল শতাধিক ফ্লাইট
নিউজিল্যান্ডে প্রবল ঝড়, ৯০ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন- বাতিল শতাধিক ফ্লাইট

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম