শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ জুন, ২০১৬

জীবন গঠন করার মাস মাহে রমজান

মুফতি আমজাদ হোসাইন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জীবন গঠন করার মাস মাহে রমজান

আজকের লেখা হজরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভি (রহ.)-এর একটি কথা দিয়ে শুরু করছি। তিনি বলেন, পবিত্র রমজানের রোজা দ্বারা শুধু পশুপ্রবৃত্তিই ধ্বংস হয় না, বরং কেউ যদি রমজানের রোজা সঠিকভাবে রাখে এ রোজা দ্বারা তাকওয়ার উচ্চাসনে উপনীত হতে পারে এবং খাঁটি পরহেজগার ও মুত্তাকি হতে পারে। কারণ তাকওয়ার অর্থ হচ্ছে মহান আল্লাহর বড়ত্ব, মহত্ত্ব অনুভব করে সব গুনাহ পরিত্যাগ করা, অর্থাৎ এ কল্পনা করা যে, আমি আল্লাহর বান্দা, আল্লাহ আমাকে দেখছেন, একদিন আমাকে আল্লাহর সম্মুখীন হতে হবে, আমার সব কৃতকর্মের জন্য জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হবে। মৌলিকভাবে একজন মুত্তাকি ব্যক্তির ভিতরে এ ধরনের অবস্থা তৈরি হয়, আর এ অবস্থা তৈরির পেছনে রোজার অনেক বড় অবদান। কিন্তু রোজাদারের মনে রাখতে হবে যেমনিভাবে আল্লাহকে রাজি-খুশি করার জন্য রোজা রেখেছি এ রোজা কবুল হওয়ার জন্য যা যা করা দরকার সবই করতে হবে। কিন্তু এমন যাতে না হয় এক ব্যক্তি খুব আগ্রহের সঙ্গে রোজা রাখল কিন্তু রোজার প্রকৃত অর্থ কি? বা রোজা কি চায় তার কিছুই বুঝল না বা বোঝার চেষ্টাও করল না। সে শুধু দিনে পানাহার পরিত্যাগ করল ও প্রবৃত্তির কামনা-বাসনা পূর্ণ করা থেকে বিরত রইল ঠিক; কিন্তু প্রকৃত রোজাদার হওয়ার কোনো সিদ্ধান্তই নিলো না। প্রকৃত রোজাদার হতে হলে সব শরিয়তবিরোধী কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। যেমন মিথ্যা, গীবত, শেকায়েত, পরনিন্দাসহ ইত্যাদি। এ সম্পর্কে এক হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি রোজা রেখে মিথ্যা কথা ও মিথ্যা কাজ পরিত্যাগ করতে পারল না, তাহলে তার এরূপ ক্ষুধার্ত ও পিপাসার্ত থাকার কোনো প্রয়োজন আল্লাহর নেই। (মিশকাত:১৭৬)।

মাহে রমজানের রোজা এত ফজিলতপূর্ণ কেন? এ সম্পর্কে রসুল (সা.) হাদিসে বলেন, আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, রোজা আমার জন্য এবং আমিই এর প্রতিদান দিব। (তিরমিজি শরিফ : ৭৬৪)। অন্যান্য আমলের ব্যাপারে তো বলা হয়েছে যে, কোনোটার প্রতিদান দশগুণ, কোনটার সত্তরগুণ, কোনোটার একশগুণ এমনকি সদকার প্রতিদান সাতশগুণ পর্যন্ত বলা হয়েছে। কিন্তু রোজাদার রোজা রাখে শুধু আল্লাহকে পাওয়ার জন্য। তাইতো দেখা যায় একজন রোজাদার গরমকালে তার প্রচণ্ড পিপাসা লেগেছে। তার সামনে পানি টগবগ করছে এমনকি সে নির্জনেও আছে পানি পান করার সব ব্যবস্থা থাকার পরও লোকটি পানি পান করছে না। তার মনে মনে সিদ্ধান্ত— যদি এই রোজামুখে মারাও যাই, তারপরও রোজা ভাঙা যাবে না। লোকটির মনেপ্রাণে আল্লাহর ইশক-প্রেম ভরপুর। এ ধরনের অনুভূতির নামই হচ্ছে তাকওয়া। বোঝা গেল মাহে রমজান মুত্তাকি হওয়ার ও জীবন গঠন করার মাস। এ মাসে বেশি বেশি ইবাদত করে, বেশি বেশি সওয়াব হাসিল করে জীবনের গতিকে পরিবর্তন করে দিতে হবে। জীবনে আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। আগের সব খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করে একজন সাচ্চা মুসলমান হয়ে যেতে হবে। পরকালের জন্য নিজেকে পুরোপুরিভাবে তৈরি করতে হবে। এ রমজান মাসে মহান রাব্বুল আলামিন ইবাদত বন্দেগিও বেশি রেখেছেন, সওয়াবও বেশি রেখেছেন, যাতে মানুষ নতুনভাবে জীবনকে গঠন করে নিতে পারে। আর মানুষের জীবন গঠন করার পেছনে সবচেয়ে বড় বাধা ও বড় শত্রু হলো ইবলিস শয়তান। এ বড় শত্রুকে রমজান মাসে বেঁধে রাখা হয়। যাতে মানুষ নতুনভাবে আল্লাহ ও আল্লাহর রসুল (সা.)-এর প্রদর্শিত পথে জীবন গঠন করতে কোনো বাধার সম্মুখীন না হয়। মানুষ শরিয়ত মোতাবেক নিজের জীবন গঠন করতে পারে। ইবলিস-শয়তান যেহেতু বাঁধা থাকে তাই সে এ মাসে মানুষকে গুনাহ করার ওয়াসওয়াসা অন্য সময়ের তুলনায় কম দিতে পারে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে অনেক মানুষকে দেখা যায় তারা অন্যান্য মাসের মতো মাহে রমজানেও গুনাহের কাজে লিপ্ত থাকে। শয়তান যদি এক মাসের জন্য বাঁধাই থাকে তাহলে তারা কীভাবে গুনাহের কাজে লিপ্ত থাকে। এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরে বলতে হবে যদিও মানুষের বড় শত্রু ইবলিস বাঁধা থাকে কিন্তু নফস শয়তান তো প্রতিটি মানুষের মনের মধ্যে রয়েছে। যাকে নফসে আম্মারা বলা হয়। সে মানুষকে গুনাহের ওয়াসওয়াসা দিয়ে থাকে, যারা ইবলিসকে অন্তরঙ্গ বন্ধু বানিয়েছে রমজানের ভিতরেও নফসে আম্মারা গুনাহের কাজে লিপ্ত রাখতে উদ্বুদ্ধ করে। কুমন্ত্রণা দিতে থাকে। এটাকেই নফসে আম্মারা বলা হয়। এ নফসে আম্মারার পক্ষ থেকে প্রতিনিয়ত খারাপ চিন্তা আসতে পারে।

তা এলে সঙ্গে সঙ্গে আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম পড়ে নিতে হবে। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে ইবাদত করার তৌফিক চেয়ে নিতে হবে এবং মজবুতির সঙ্গে ইবাদতের ওপর অটল থাকতে হবে। যদি মানুষ সঠিকভাবে ইসলামের রঙে জীবন গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে এবং নফসে আম্মারাকে প্রতিহত করে ইবাদতের কাজে লিপ্ত থাকে। তখন সে আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ রহমত পেতে থাকে। নিজের জীবনকে গঠন করার জন্য নিজের একান্ত সিদ্ধান্তের বিকল্প নেই। মানুষ যখন হিম্মত করে তার জন্য কঠিন থেকে কঠিন কাজও খুব সহজ হয়ে যায়। রমজানে রোজা রাখার ব্যাপারটাও এরকম। কেউ যদি হিম্মত করে আমি এ বছরে রমজানের হক আদায় করে রোজা রাখব, তারাবিহ আদায় করব, নফল ইবাদত ও পবিত্র কোরআনের তেলাওয়াত করব, কোনো ধরনের গুনাহের কাজে লিপ্ত হবো না। দেখা যাবে, এক মাস এভাবে ইবাদত করার কারণে বাকি এগারো মাসও এ নিয়মেই চলতে পারবে। এভাবে সারা জীবন শরিয়ত মোতাবেক জীবন পরিচালিত হলে মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে জান্নাত পাওয়ার এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তির আশা করা যায়। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে মাহে রমজানের জীবন গঠন করার তৌফিক দান করুন।

লেখক : মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও খতিব বারিধারা, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক