শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

ধর্মতত্ত্ব

ভালো মানুষ ভালো ধার্মিক

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষ ভালো ধার্মিক

নবী (সা.) ৪০ বছর ধরে মানুষ হওয়ার সবক শিখিয়েছেন জনগণকে। তারপর তিনি আস্তে আস্তে ধর্মের বাক্য শিখিয়েছেন। মানুষ হলেই কেবল কেউ ধারণ করতে পারবে ধর্ম। আর যদি মানুষ না হয় কেউ, তবে তার ধর্মটা হয়ে যাবে মুখোশ পরা ধর্ম। হায় কবে আমরা মানুষ হব। যেদিন আমরা মানুষ হয়ে ধার্মিক হব, সেদিন থেকেই আমাদের ধর্ম সর্ব ধর্মাবলম্বীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। ধর্ম ও ধার্মিকরা পাবেন সম্মান।

দুনিয়াজুড়ে মুখোশ পরা মানুষের ভিড়ে সহজ-সরল সত্য মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। ভালো মানুষের মুখোশ পরে খারাপ মানুষগুলো দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে।  এ কারণেই কবি বলেছেন, ‘মুখ দেখে কি মানুষ চেনা যায়?’ মুখ ও মুখোশের আড়ালে মানব চরিত্রে লুকিয়ে থাকা পশুত্ব হেসে কুটি কুটি খাচ্ছে প্রতিনিয়ত। মানুষ বেশে মানুষ ঠকিয়ে মুখোশ পরা দুপেয়ে জয়োল্লাস দিন দিন বেড়েই চলছে। প্রশ্ন হলো মানুষ কীসের মুখোশে নিজের পশুত্ব ঢাকে? তা তো অবশ্যই কোনো পশুর মুখোশ নয়। যেমনটা ছোটবেলায় আমরা বাঘের মুখোশ পরে নিজের চেহারা লুকাতাম। শুধু বন্ধুদের ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যে। কিন্তু আজ আমরা মুখোশ পরছি ভাইকে ঠকানোর জন্য। যে মুখোশ পরে মানব পরিচয় কলঙ্কিত করছি সে মুখোশের নাম কী? ধর্ম। ধর্মের মুখোশ পরেই আমরা মানুষ ঠকাচ্ছি প্রতিনিয়ত। এমনকি কেউ বলতে পারে আমরা ধর্মের অপব্যবহার করছি না? ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষ ঠকানো ধার্মিকও অনেক সময় বুঝতে পারে না তার হাতেই ধর্মের কত বড় অপমান হচ্ছে।

মাদ্রাসা-মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, চার্চ যেখানেই যাই ধর্মের মুখোশ পরা একদল অমানুষের দেখা পাই। তারা নিজেদের জন্য ধর্ম ব্যবহার করছে। নিজেদের ধার্মিক আর স্রষ্টার কাছের লোক মনে করে মানুষকে তাড়িয়ে দিচ্ছে পাপী বলে। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ‘মানুষ’ কবিতায় বিষয়টি খুব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। পাঠকদের উদ্দেশ্যে কবিতাটির সহজ মর্ম তুলে ধরছি।

‘গতকাল মসজিদে তাবারক হিসেবে গোস্ত-রুটি এসেছিল। সবাইকে খাওয়ানোর পরও অনেক খাবার রয়ে যায়। এই দেখে ইমাম সাহেব বেজায় খুশি। তিনি ভাবছেন, বাসায় গিয়ে পরিবারসহ মজা করে খাওয়া যাবে। বাজারের টাকাও বাঁচবে। এমন সময় একজন অভুক্ত পথিক ইমাম সাহেবকে বলল, হুজুর! আমি সাত দিনের অভুক্ত। আমাকে কিছু খাবার দিন।’ এর পরের অংশ নজরুলের  মুখেই শুনি—

তেরিয়াঁ হইয়া হাঁকিল মোল্লা— ‘ভ্যালা হ’ল লেঠা

ভুখা আছ মর গো-ভাগারে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?’

ভুখারি কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল, —‘তা’ হলে শালা

সোজা পথ দেখ’ গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা।

অভুক্ত পথিক হাঁটছে আর ভাবছে। ভাবছে আর হাঁটছে। ‘আশি বছর পার করে দিলাম। কখনো খোদাকে ডাকিনি। খোদা তো একবেলার জন্যও আমার খাবার বন্ধ করে দেননি। তাহলে কি মসজিদ-মন্দিরে খোদা নেই? যদি মন্দির-মসজিদ খোদার ঘরই হয় তবে মোল্লা-পুরোহিত খোদার বান্দাকে দেখে কীভাবে তালা দেয়?

কোথা চেঙ্গিস, গজনী-মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়?

ভেঙে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা দেওয়া দ্বার!

খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়, কে দেয় সেখানে তালা?

সব দ্বার এর খোলা রবে, চালা হাতুরি-শাবল চালা!

হায়রে ভজনালয়,

তোমার মিনারে চরিয়া ভণ্ড গাহে স্বার্থের জয়।

নজরুলের ‘মানুষ’ কবিতার মাঝের অংশ ছিল এটি। কবিতাটি আমাকে দারুণভাবে স্পর্শ করেছে। ছোটবেলায় যখন মাদ্রাসায় পড়তাম, তখন প্রায় দিনই মসজিদে তাবারক আসত। আর অভুক্ত মুসাফিরদের সঙ্গে হুজুররা এমন আচরণই করতেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, এখনো মসজিদ-মন্দিরগুলোয় তাবারক নিয়ে এমন ঘটনা ঘটছে অহরহ। শুরুতেই আমি বলেছি, আমরা ধর্মের মুখোশ পরে অধর্মের কাজ করে যাচ্ছি ধর্মের লাইসেন্সে। আমরা মনে করি, আমার জামা, পাগড়ি, টুপি, মেসওয়াক আর ঢিলার আকার-আকৃতি, দৈর্ঘ্য-প্রস্থ রসুলের মতো হচ্ছে। সুতরাং আমার ধর্ম ঠিক আছে। আমি বলি না। ধর্মের কিছুই ঠিক নেই আপনার। আপনি ধর্মের মুখোশ পরেছেন মাত্র। আর মুখোশ পরে মানুষ ঠকানো থেকে শুরু করে সুদ-ঘুষ পর্যন্ত দিব্যি হজম করতেও দ্বিধা করেন না আপনি। তারপরও মানুষ আপনাকে ‘বড় মানুষ’ বলেই জানে। কারণ আপনি মুখোশ পরা ধার্মিক। এই মুখোশ পরে দুনিয়ার মানুষকে ধোঁকা দেওয়া সম্ভব হলেও অন্তর্যামী খোদাকে ধোঁকা দেওয়া সম্ভব নয়। আর আপনাকে একটি সুসংবাদ (!) শোনাচ্ছি মুহাম্মদ (সা.)-এর পক্ষ থেকে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, যে প্রতারণা করে সে আমার উম্মত নয়।’ (মুসলিম : ১০২ ও ১৩১৫।) অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘যে আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।’ (মুসলিম : ১০১, মুসনাদে আহমাদ : ২৭৪৫০।)

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত ও গবেষণা আর হাদিস চর্চার কি মূল্য যদি না কোরআনের আয়নায় মানুষ হতে না পারি? যদি না রসুলের সুন্নত মানব ধর্ম চর্চা করতে না পারি? কোরআন-বেদ চুমু খেয়ে কী সওয়াব যদি না মানুষকে ভালোবেসে বুকে টানতে না পারি? ‘মানুষ’ কবিতার পরের অংশ দিয়েই লেখাটি শেষ করিছ।

ও’ কারা কোরান-বেদ, চুম্বিছে মরি মরি’

ও’ মুখ হইতে কেতাব-গ্রন্থ জোর ক’রে নাও কেড়ে

যাহারা আনিল গ্রন্থ-কেতাব সেই মানুষেরে মেরে

পূজিছে গ্রন্থ ভণ্ডের দল!- মূর্খরা সব শোনো,

মানুষ এনেছে গ্রন্থ; —গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনো।     

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক