শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মৃত্যুর পথে চলা

সামিয়া রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর পথে চলা

সেদিন ছিল ২৭ মে। খুলনা সরকারি মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রাক্তন অধ্যাপক শাহনিমা রহমান। হঠাৎ করেই তার জ্বর আর ডায়রিয়া। সামান্যই জ্বর। কিন্তু ছেলে-মেয়ের মন মানে না। মার চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হলো খুলনারই স্থানীয় একটি ক্লিনিকে। জ্বর উঠানামা করছিল। তাই সবার পরামর্শে ছেলে আরও ভালো চিকিৎসা, আরও একটু ভালো সেবার জন্য মাকে নিয়ে গেল খুলনারই একটি আরও ভালো  ক্লিনিকে। নাম তার গাজী ক্লিনিক। সেই ভর্তিই বোধহয় হলো কাল। জ্বর কমলেও শুরু হলো শ্বাসকষ্ট। জরুরি সেবার জন্য হাতের কাছে ভরসা আইসিইউ। কিন্তু সেখানে সব সময়ের ভরসা শুধু ইন্টার্ন ডাক্তার আর সিস্টার। নেই কোনো অধ্যাপক, নেই কোনো অভিজ্ঞ ডাক্তার। তাদেরই নির্দেশে ছেলে মায়ের জন্য তুলা কিনতে গিয়েছিল। ফিরে এসে অবাক বিস্ময়ে দেখে মায়ের হাত বাঁধা। তাকে বেঁধে রাখা হয়েছে। তার শিশুর মতো বৃদ্ধ মাকে অপরাধীর মতো শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। দোষ কি তার? এই হাসপাতালে তারা চিকিৎসাসেবা নিতে এসেছিল, সেটিই তাদের দোষ? নাকি ডাক্তারের কাছে রোগী অসহায়? প্রবল শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল শাহনিমা রহমানের। কিন্তু তাকে চিকিৎসার নামে সেবা দেওয়া হচ্ছিল হাত বেঁধে প্রবল হুমকি ধমকির সঙ্গে। ৬৫ বছরের শাহনিমা রহমান ছেলেকে আকুতি নিয়ে বললেন, ওরা আমার সঙ্গে এত দুর্ব্যবহার করছে কেন? ছেলে আইসিইউ-এর সিস্টারদের সঙ্গে রীতিমতো মারামারি করেই মায়ের বেঁধে রাখা হাত খুলে দিতে পেরেছিল। কিন্তু এতটা নির্মমতা, এতটা অপমান বোধহয় নিতে পারেননি অধ্যাপক শাহনিমা রহমান। মুহূর্তের মধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন তিনি। মাত্র ছয় মাস আগেই মুক্তিযোদ্ধা স্বামীকে হারিয়েছিলেন তিনি। দুঃস্বপ্নেও কি তার সন্তানেরা ভেবেছিলেন উন্নত চিকিৎসার নামে তারা মাকে আসলে হারাতে এসেছিলেন।

জীবন-মৃত্যুর মালিক আল্লাহ। এখানে আমাদের মতো ক্ষুদ্র মানবসত্তার করণীয় কিছু নেই। কিন্তু ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু, ক্ষতি বা সেবার নামে নির্মমতা— সে দায়ভার কার?

আজ বোধহয় এ দেশে ‘বেঁচে থাকাই বেঁচে থাকার একমাত্র কারণ।’ চাপাতির মৃত্যু, গুলিতে মৃত্যু তো এখন নস্যি। এমনকি অসুখ-বিসুখে সামান্য জ্বরজারি হলেও রেহাই নেই। মৃত্যুর ওপারে কি আছে জানি না। ধর্ম অনুযায়ী হয়তো বেহেশত দোজখ। কিন্তু জীবদ্দশাতেই যদি দোজখের দুনিয়া দৃশ্যমান হয় তবে এই বেঁচে থাকা তো দুঃস্বপ্নের চেয়েও ভয়ঙ্কর।

আমি ডাক্তার নই। রোগী হিসেবে বহুবার হাসপাতালে গিয়েছি। ডাক্তার নানার সুবাদে সরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসাসেবা পেয়েছি। আর এখন সামর্থ্যের কারণে বা পরিচিতি থাকার সুবাদে যথেষ্ট সুবিধাভোগী শ্রেণিতে পরিণত হয়েছি। তারপরও এই ‘আমারও’ রেহাই মেলেনি। এ্যাপোলো হাসপাতালে একটি ভুল চিকিৎসার জের আমাকে আজীবন টানতে হচ্ছে। এ্যাপোলো হাসপাতালের ডাক্তার মৃণাল কুমার আমার ভুল চিকিৎসার জন্য, তার ভুল অপারেশনের জন্য শুধু মৌখিক একটি স্যরি বলেছিলেন। তার জন্য বোধহয় সেটি যথেষ্ট ছিল। এমনকি আমাকে জানানো পর্যন্ত হয়নি যে তারা ভুল ডায়াগনোসিস করে ভুল অপারেশন করেছে। বোধহয় তারা ভেবেছিলেন হিস্টো প্যাথলজি রিপোর্ট আমি দেখব না অথবা প্রতিবাদ করার সাহস পাব না। হাসপাতাল থেকে রিলিজের আগে বায়োপসি রিপোর্ট দেখার জন্য আমি জোরজার করায় শেষ পর্যন্ত তারা রিপোর্টটি হাতে দেন। তখনই জানতে পারলাম আমিও বাংলাদেশের আর বেশিরভাগ জনগণের মতো আরও একটি ভুল চিকিৎসার শিকার। হায়রে সুবিধাভোগী শ্রেণি! তাও তো ভালো, বেঁচে তো আছি। আমার সন্তানদের কাছে তো আছি।

আমি ডাক্তার নই। ডাক্তারি শাস্ত্রের বিন্দু বিসর্গ জানি না। বিশ্বাস করি ‘সেবাই পরম ধর্ম’ এ তাদের ব্রত। আমার নিজের নানা ডাক্তার ছিলেন, আমার নিজের খালাতো বোন ডাক্তার— যাদের আমি চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতাম এবং এখনো করি। তারা তাদের পেশাকে শুধু পেশা হিসেবে নেননি। বরং তাদের ধর্ম হিসেবেই মানতেন, মানেন। আমার এবং অন্য যে কোনো দশজনের বিপদে আপদে দিন-রাত এগিয়ে আসেন। আমি সব বিপদে আপদে তাদের ভরসা পাই, চিকিৎসা পাই। ডাক্তারদের প্রতি আমার অপরিসীম শ্রদ্ধা। কিন্তু কেউ কি বলবেন, এ কেমন ডাক্তারি বিদ্যা যেখানে সামান্য জ্বর নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীর শ্বাসকষ্ট হলে তার হাত বেঁধে রাখা হয়! রোগীর স্বস্তির বদলে তাকে দুঃসহ কষ্টের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়! আমাদের হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার কি এ ধরনের আধুনিকায়ন ঘটেছে?

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খুলনা প্রতিনিধি শামছুজ্জামান শাহীনকে অনুরোধ করেছিলাম এ বিষয়ে সরেজমিন অনুসন্ধানের জন্য। যা জানলাম তা আরও ভয়ঙ্কর। গাজী ক্লিনিকের মূল চিকিৎসাই হলো আইসিইউ ব্যবসা। এমনকি সাধারণ টয়লেট না হওয়া রোগীকেও তারা বাধ্য করেন আইসিইউতে ভর্তির জন্য। আইসিইউ/সিসিইউ থাকলেও গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সার্বক্ষণিক চিকিৎসক থাকে না। সেখানে ভর্তির পর অগ্রিম টাকা নিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে বাইরে থেকে ডেকে আনা হয়। ওই চিকিৎসক না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা ছাড়াই রোগীকে ভর্তি রাখা হয় আইসিইউ বা সিসিইউতে। এতে রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। বহুবার রোগীর স্বজনরা চিকিৎসাসেবা না পেয়ে ভাঙচুরও করেছে এখানে। কিন্তু টনক নড়েনি তাদের। এদিকে নামে বিশেষায়িত হলেও খুলনার শহীদ শেখ আবু নাসের হাসপাতালের মুমূর্ষু রোগীদের জন্য জরুরি ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটের (আইসিইউ) সেবা নেই। একই অবস্থা খুলনার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেনারেল হাসপাতালের। ফলে মুমূর্ষু রোগীদের বাধ্য হয়েই এসব বেসরকারি হাসপাতালে যেতে হয়, যার সুযোগ এ হাসপাতালগুলো পুরোটাই নিচ্ছে। এখানে প্রতিদিন আইসিইউর ভাড়া পাঁচ থেকে ১২ হাজার টাকা। গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য যা অনেকটা দুরূহ। কেউ বুঝে বা না বুঝে সেই বেসরকারি হাসপাতালে গেলে সহায় সম্বল বিক্রি করে হাসপাতালের খরচ মেটাতে হয়। শামছুজ্জামান শাহীনের সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, ১ জুন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত একই গ্রামের ১৩ জনকে হাসপাতালে আনার পর জরুরি চিকিৎসা ও আইসিইউ সেবার অভাবে সেদিনই একে একে পাঁচজন মারা যায়। হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের শুধু স্যালাইন দিয়ে রাখা হয়। জরুরি চিকিৎসায় দ্রুত অপারেশনের কোনো ব্যবস্থাই নেই সেখানে। হাসপাতালের কর্মচারীরাই পরামর্শ দেয় বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়ার। সরকারি তিন প্রতিষ্ঠানের ডাক্তার-কর্মচারীদের দিয়ে চলছে খুলনা নগরীর শতাধিক ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সরকারি হাসপাতালের লোকজন বেসরকারি ওইসব প্রতিষ্ঠানে বেতনভুক্ত হওয়ায় তাদের কাছে জিম্মি সাধারণ রোগীরা। সরকারি হাসপাতালে প্যাথলজি পরীক্ষার খরচ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ে কয়েকগুণ কম হলেও ব্যবসায়িক ক্ষতির আশঙ্কায় নানা অজুহাতে রোগীদের বাইরে থেকে প্যাথলজি পরীক্ষা করে আনতে বলা হয়। এক্স-রে ও প্যাথলজি বিভাগের টেকনিশিয়ান ও বহির্বিভাগের ডাক্তাররা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের পাঁচটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনই নেই জেনারেল হাসপাতালে। এখানে চারটি এক্স-রে মেশিন থাকলেও ২০১০ সাল থেকে দুটি নষ্ট। যে এক্স-রে মেশিন দিয়ে ১৯৩৫ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল তার হদিসও কেউ জানে না। শেখ আবু নাসের হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে একশ রোগী আলট্রাসনো করতে এলেও কখনোই ২৫/৩০ জনের বেশি রোগীর পরীক্ষা করা সম্ভব হয় না। বাকি ৭০/৭৫ রোগীকে বাধ্য হয়ে চলে যেতে হয় বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। এখানকার এমআরআই মেশিন প্রায়ই নষ্ট থাকে। আর চিকিৎসক সংকটে রিপোর্ট পেতে সময় লাগে তিন থেকে পাঁচ দিন। অথচ হাসপাতালের সামনে বিশাল সাইনবোর্ডে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে এমআরআই রিপোর্ট দেওয়ার বিজ্ঞাপন টাঙানো আছে। আড়াইশ শয্যার খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটিকে পাঁচশ শয্যা করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ২০০৮ সালে। আজও তা বাস্তবায়ন হয়নি। ১৫০ শয্যার খুলনা জেনারেল হাসপাতাল মেডিসিন, প্যাথলজি, রেডিওলজি বিভাগের সমন্বয়ে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল হলেও খুলনার স্থানীয় জনগণের কেমন যেন আস্থা নেই। এখানে রেডিওলজিস্ট না থাকায় এক্স-রে রিপোর্ট করছেন টেকনিশিয়ানরা। সার্জন ছাড়া জরুরি বিভাগে ছুরি-কাঁচি চালায় ওয়ার্ড বয়, সুইপাররা। চিকিৎসক না থাকায় মাঝে মধ্যেই বন্ধ থাকে সার্জারি বিভাগ।

আমার শুধু জানতে মন চায়— আর কত ব্যবসা হলে, আর কত রোগীর মৃত্যু হলে এ হাসপাতাল-ক্লিনিক মালিকদের এ ধরনের ডাক্তার, কর্মচারীদের মানবিক বোধ জাগ্রত হবে?

সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রই নাগরিকদের জীবন-মৃত্যুর দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক। রাষ্ট্র চাইলে আইনত জীবন নিতে পারে, কিন্তু নাগরিকদের জীবন রক্ষার ক্ষেত্রে দায়িত্বে অবহেলার কোনো সুযোগ রাষ্ট্রের নেই। অবশ্যই রাষ্ট্রের পক্ষে প্রতিটি নাগরিককে ব্যক্তিগতভাবে দেখভাল সম্ভব নয়। কিন্তু রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যারা দায়িত্ব নেন, তারা যদি তাদের দায়িত্ব পালন না করেন বা তাদের কারণে নাগরিকদের জীবন যদি বিপন্ন হয় তবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব কি রাষ্ট্রের ওপর বর্তায় না?

একটি মৃত্যু কি শুধু চলে যাওয়া? এত স্মৃতি কি শুধুই দীর্ঘশ্বাস? সুখের সময়গুলো শুধু অপরাধ ভোগে ভোগায় কেন এই হতভাগ্যের দেশে প্রিয়জনকে চিকিৎসা দিতে গেলাম!

ফেসবুকে কোথায় যেন দেখেছিলাম কথাগুলো—

  জীবন একদিন মৃত্যুকে জিজ্ঞেস করলো,

- সবাই আমাকে এত ভালোবাসে

  কিন্তু তোমাকে ঘৃণা করে কেন?

  মৃত্যু উত্তর দিল,

- মানুষ তোমাকে ভালোবাসে কারণ তুমি হচ্ছো সবচেয়ে সুন্দর মিথ্যা!!

  আর আমাকে ঘৃণা করে কারণ

  আমি হচ্ছি সবচেয়ে বেদনাদায়ক সত্য...!

সুন্দর মিথ্যাগুলো আজ বেদনাদায়ক সত্য হয়ে, আমাদের কষ্টের স্মৃতি হয়ে দুঃস্বপ্নের মতো ঘাড়ে চেপে বসে পড়ে। এই বিভ্রান্তির পৃথিবীতে পাওয়া না পাওয়ার গোলকধাঁধায় আমার বাবা কাজী মাহমুদুর রহমানের লেখা একটি কবিতার কিছু অংশ আজ খুব মনে পড়ছে।

    হাঁটতে থাকো...

    এই সামনের পথ ধরে হাঁটতে থাকো- উত্তর, দক্ষিণে, পূর্ব, পশ্চিমে

    হাঁটতে থাকো... পৌঁছে যাও শেষ প্রান্তে

    তারপর?

    তারপর সেই পথটার শেষ প্রান্ত থেকে আবার শুরু করো,

    নিজেকে অতিক্রম করো বারবার...

    শুরু আর শেষ... হাঁটতেই থাকো অবিরাম।...

    অলৌকিক বিশ্বাস আর প্রার্থনার জটাজালে

    মিথ্যে হয়ে যায় তত্ত্ব, তথ্য, বিজ্ঞান।

    তবুও তাতে আনন্দ, যদি পাও অনুভবে আত্মার ঘ্রাণ...

    ক্রমশ চুম্বকের মতো তোমাকে টেনে নিয়ে যাবে

    পথের সর্বশেষ প্রান্তে... শেষ ঠিকানায়...

    যদিও জানা নেই তা পারিজাত স্বর্গ কিংবা পাপগুহা অন্ধকার নরকের দ্বার।

    সুতরাং হাঁটতেই থাকো... অবিরাম...

পথের সর্বশেষ প্রান্তে কি আমরা পৌঁছে গেছি? তবে কেন ক্ষণস্থায়ী এ জীবন নিয়ে এত লোভ, এত ঈর্ষা, এত বাণিজ্য! জানা নেই আর কতটা পথ পাড়ি দিলে, আর কতটা কতশত মাইল অতিক্রম করলে এ পাওয়া না পাওয়ার হতাশা, শূন্যতা থেকে আমাদের মুক্তি মিলবে, আমাদের চেতনা, আমাদের বিবেকবোধ জাগ্রত হবে!

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; হেড অব কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, নিউজ টোয়েন্টিফোর।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা