শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

বাঙালি যদিও গণতন্ত্র ও নির্বাচনের নামে পাগল, কিন্তু জাতীয় সংসদকে পুরো মেয়াদ পর্যন্ত টিকিয়ে রাখার জন্য তারা আদৌ মাথা ঘামায় না। জনগণও এ নিয়ে ভাবে না, রাজনৈতিক দলগুলোও ভাবে না। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন। দেশের রাজনীতিবিদরা যদি রাজনীতি বুঝতেন, দেশের কল্যাণ কামনা করতেন তাহলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ সালের পরিবর্তে অনুষ্ঠিত হতো ২০৩৩ সালে। ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং এর মধ্যে ৬টি সংসদ পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেনি। মেয়াদ পূরণ হোক বা না হোক, বাঙালি নির্বাচন ‘ম্যানিয়াক’ এবং তাদের এ ম্যানিয়ার কারণে তারা ১৯৯৬ সালে দুটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে দ্বিধা করেনি। ছিয়ানব্বইয়ের প্রথম নির্বাচনের আয়ু ছিল মাত্র ১২ দিন। সর্বশেষ জাতীয় সংসদ, যে সংসদ গঠিত হয়েছিল ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে, অর্থাৎ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের আয়ু ছিল আট মাসের কম সময়।

ছয়টি জাতীয় সংসদ যে মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেনি, তার পেছনে অন্য যে কোনো পক্ষের চেয়ে রাজনীতিবিদরাই অধিক দায়ী। দেশে দুবার সামরিক আইন জারি এবং একবার বেসামরিক অনির্বাচিত সরকারের পেছনে মদতদানকারী হিসেবে সামরিক বাহিনী ছড়ি ঘোরানোর ঘটনার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিলেন এই রাজনীতিবিদরাই। ভবিষ্যতে তারা সংসদের মেয়াদ পূরণ করার ক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটাবেন না, এমন আশা দুরাশা ছাড়া আর কিছু নয়। গত বছরের জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থান কিছু রাজনীতিবিদের মাথা বিগড়ে দিয়েছে।

অভ্যুত্থানের সাফল্যের ষোলো আনা দাবি করতে কেউ পিছু হটেনি। এমনকি কোনো কোনো দল এতটাই বেপরোয়া যে তারা আওয়ামী লীগ বিহনে নিজেদের দেশের ক্ষমতায় আসীন দেখতে পাচ্ছে এবং অনুরূপ আচরণ করতে শুরু করেছে। ছোটখাটো দলের নেতারা পর্যন্ত সামরিক বাহিনী এবং সেনাবাহিনী প্রধানের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, যা ২০২৪-এর আগে অসম্ভব ছিল। অবাধ স্বাধীনতা যে রাজনীতিবিদদের উন্মত্ত করে তোলে তা এবার আরও বেশি প্রকট হয়ে উঠেছে। কোনো প্রতিষ্ঠানকে যে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা উচিত, সেই তালজ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন সব ‘দেশপ্রেমিক’ রাজনীতিবিদরা।

বিএনপি অতীতে তাদের শর্তে জামায়াতকে ব্যবহার করেছে। জামায়াত প্রথমবারের মতো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে মাতৃদুগ্ধ পানের সুযোগবঞ্চিত তিন নম্বর ছাগশাবকের মতো লাফালাফি করেছে। তারা এবারও বিএনপির বগলতলায় থেকে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি‘দেশপ্রেম’-এর প্রকাশ এবং ক্ষমতা দখলের প্রতিযোগিতায় আলোচনায় আছে তিনটি দল বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী তরুণদের গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। যে কোনো দেশে কোনো অভ্যুত্থান বা বিপ্লবের সাফল্যের পর সব দল সমন্বয়ে কোয়ালিশন বা জাতীয় সরকার, যদি তা নির্বাচনের মাধ্যমেও হয়, গঠিত হওয়া জরুরি। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা শুরু থেকেই ঘটেনি। স্বাধীনতা লাভের পর শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় সরকার গঠনের পরামর্শের কোনো তোয়াক্কা করেননি। এমনকি তিনি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ২৯৩টি আসনে বিজয়ী ঘোষণা করা নিশ্চিত করেছিলেন। কোনো রাজনৈতিক দল যদি বুঝে যায় যে তাদের ক্ষমতায় আসতে তেমন কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই, তখন তারা আর কোনো দলকে পাত্তা দেয় না। এমনটাই ঘটেছে বিএনপির ক্ষেত্রে। তারা ধরেই নিয়েছে যে তাদের মোকাবিলা করার মতো দ্বিতীয় কোনো দল নেই, তখন তারা তাদের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র জামায়াতে ইসলামীকে আক্রমণ করতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগ এবং তাদের মিত্র রাজনৈতিক দলগুলো জামায়াতকে আক্রমণ করতে যে ভাষায় কথা বলে, বিএনপি এখন জামায়াতের বিরুদ্ধে বিষোদগার করতে সেই ভাষা ব্যবহার করছে। বিএনপি এমনকি জামায়াতকে ‘স্বাধীনতার শত্রু’ এবং ‘জামায়াতের সঙ্গে জোট গঠন রাজনৈতিক ভুল ছিল’ মর্মে গালিগালাজ শুরু করেছে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে যে দ্বিধা ও ব্যবধান সৃষ্টি হয়েছে তা নিরসনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বৈঠকে বসার জন্য জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. আবদুল্লাহ তাহেরের প্রস্তাবকে নাকচ করে দিয়েছে বিএনপি। বিএনপির দৃষ্টিভঙ্গিই প্রমাণ করে যে অতীতে জামায়াতের সঙ্গে তাদের মাখামাখি ছিল সম্পূর্ণভাবে তাদেরই স্বার্থে এবং স্বার্থ উদ্ধার করতে তারা তাদের শর্তে জামায়াতকে ব্যবহার করেছে। জামায়াত প্রথমবারের মতো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে মাতৃদুগ্ধ পানের সুযোগ বঞ্চিত তিন নম্বর ছাগশাবকের মতো লাফালাফি করেছে। তারা এবারও বিএনপির বগলতলায় থেকে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়। কিন্তু বিএনপি মনে করছে যে মাঠে যেহেতু আওয়ামী লীগের মতো ভোট কারচুপি করার কোনো দল নেই, অতএব তাদের পক্ষে নির্বাচনে জয়লাভ ও সরকার গঠন করতে কারও সাহায্যের প্রয়োজন নেই, অতএব অতীতের মতো তারা শুধু জামায়াত নয়, অতীতে তাদের ছোটখাটো মিত্র যারাই ছিল, তাদের প্রতিও কোনোরূপ দৃকপাত করছে না।

সে ক্ষেত্রে জামায়াত কি ভিন্ন কোনো পন্থা অবলম্বন করবে? করতে পারে। কারণ জামায়াত গত বছরের গণ অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকে তাদের নেতৃত্ব বলে বিবেচনা করছে এবং শেখ হাসিনার অপনেতৃত্বাধীন আওয়ামী সরকারের পতন ও পলায়নের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এবং সেনাবাহিনীর প্রধান থেকে ঊর্ধ্বতনরা জামায়াতকে যে তমিজ-তোয়াজ করছে, তা জামায়াতকে মানসিকভাবে বলীয়ান করেছে যে তারা এককভাবে নির্বাচন করলেও ক্ষমতায় আসতে তাদের তেমন বাধার মোকাবিলা করতে হবে না। কিন্তু রাজনৈতিক মহলের ধারণা হলো, অভ্যুত্থানে সাফল্য লাভ এবং নির্বাচনে বিজয় ভিন্ন ব্যাপার। জামায়াতে ইসলামী ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে নির্বাচন করেছিল এবং সংসদের ৩০০ আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

কিন্তু বিজয়ী হয়েছিল মাত্র তিনটি আসনে। বিএনপির প্রতি তাদের যে ক্ষোভ, তা চরিতার্থ করতে তারা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আসার পথ করে দিয়েছিল। তবে ছিয়ানব্বইয়ের নির্বাচনে ভরাডুবিও যে জামায়াতের এককভাবে নির্বাচনের অহংকার চূর্ণ করতে পারেনি, তা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রাথমিকভাবে ৩০০ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে ধারণা করা যেতে পারে।

জামায়াতে ইসলামীর জন্য জাতীয় নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি বিএনপির রাজনৈতিক চরিত্র। ক্ষমতার রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। এখানেই বিপত্তি ঘটবে জামায়াতে ইসলামীর। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মোকাবিলায় প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো রাজনৈতিক দল নেই।

জামায়াতকে সঙ্গছাড়া করার পেছনে বিএনপির এটাই মূল অভিসন্ধি। এ কথাও সত্য যে নির্বাচনি রাজনীতিতে কোনো দলের পক্ষে আওয়ামী লীগের মতো শঠতার আশ্রয় নেওয়া সম্ভব হবে না।

অতএব অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিরোধী দলের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে বিএনপি যদি এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং সরকারে গিয়ে আওয়ামী লীগের মতো আচরণ শুরু করে, তাহলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের আয়ু সংক্ষিপ্ত হতে বাধ্য।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
সর্বশেষ খবর
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর