শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বাদশাহ আলমগীর ও বাংলাদেশের এক সম্রাটের কাণ্ড

ড. শেখ আবদুস সালাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাদশাহ আলমগীর ও বাংলাদেশের এক সম্রাটের কাণ্ড

আমি একজন যোগাযোগের ছাত্র। যোগাযোগ বিষয় পড়তে গিয়ে জেনেছি যোগাযোগ হচ্ছে মানব তথা প্রাণিকুলের সবচেয়ে আদি অভিব্যক্তি ও মানব জীবনের একেবারে একটি মৌলিক বিষয়। জীবন প্রবাহের ক্ষেত্রে এটি এতই স্বতঃসিদ্ধ যে, যোগাযোগ ছাড়া জীবনকে কল্পনা করাই যায় না। যোগাযোগ মানব সমাজে যে কাজগুলো করে পণ্ডিতরা তার একটিকে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে ঐতিহ্য বিচ্ছুরণ অর্থাৎ transmission of heritage’র কাজ বলে উল্লেখ করেছেন। আর যারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে এই ঐতিহ্য সঞ্চালন করে থাকেন তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে পরিবার ও সমাজের শিক্ষাদাতা হিসেবে। সব সমাজেই অন্যান্যের পাশাপাশি মোটাদাগে শিক্ষাদাতা হচ্ছেন শিক্ষকরা। সেই আদিকাল থেকেই শিক্ষকরা তাই সমাজে একটি আলাদা এবং মর্যাদাবান সত্তার অধিকারী হিসেবেই সম্মানিত হয়ে আসছেন। দুনিয়াব্যাপী সব সমাজ তা মেনেও নিয়েছে এবং বিষয়টি তাই সার্বজনীন।

এই উপমহাদেশে রাজা-বাদশাহদের দরবারে যিনি তাদের সন্তানদের পাঠ শিখাতেন তার কদর ছিল আলাদা। আমরা বাদশাহ আলমগীরের সেই গল্পটি হয়তো অনেকেই জানি। তবুও পাঠকদের একটু মনে করিয়ে দেই। গল্পটি হচ্ছে যে, বাদশাহ আলমগীরের সন্তানকে তার এক ওস্তাদ বা শিক্ষক বাদশাহর বাড়িতে এসে পাঠদান করতেন। একদিন শিক্ষক কাদামাটি পায়ে বাদশাহ আলমগীরের সন্তানকে পড়াতে এসেছেন। পড়তে বসার আগে সন্তান তার শিক্ষকের পায়ে বদনা (পাত্র) দিয়ে পানি ঢালছে এবং শিক্ষক তার নিজ হাত দিয়ে পায়ের কাদামাটি পরিষ্কার করছেন। বাদশাহ আলমগীর এটা দেখে এগিয়ে এসে শিক্ষককে বললেন, শিক্ষক তার সন্তানকে কেমন শিক্ষা দিয়েছেন? অন্যদিকে সন্তানইবা শিক্ষকের কাছ থেকে কেমন শিক্ষা গ্রহণ করেছে যে, সে তার নিজ হাত দিয়ে শিক্ষকের পায়ের কাদামাটি না ছাড়িয়ে দিয়ে শুধুই পানি ঢালছে? অতঃপর তিনি তার সন্তানকে নিজ হাত দিয়ে শিক্ষকের পায়ের কাদামাটি ছাড়িয়ে দিতে উপদেশ দিলেন। বাদশাহ আলমগীরের এই কাহিনী আজও দুনিয়াজুড়ে মৌলভী, পণ্ডিত, মাস্টার মহাশয়, শিক্ষক সবাইকে মহিমান্বিত আসনে আসীন করে রেখেছে; শিক্ষার্থীরাও শিখেছে কীভাবে শিক্ষককে মর্যাদা দিতে হয়। 

আমি নিজেও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই। আজও আমার সত্তা যেন আমার নিশিকাণ্ড মাস্টার মহাশয়, হাশেম স্যার, নূরো স্যার কিংবা চিত্ত স্যারদের ঘিরে আবর্তিত। আমাদের সময়ে আমাদের শাসন করার ভার আমাদের পরিবার এবং সমাজ এসব শিক্ষক এবং গুরুজনদের হাতেই ন্যস্ত করেছিল। আমাদের শাসন (বেত্রাঘাত পর্যন্ত) করার অধিকারই যেন ছিল এসব শিক্ষকের। এটাও ঠিক, আমাদের শিক্ষকরা আমাদের শাসন করতেন ঠিকই কিন্তু তারচেয়ে সোহাগ করতেন বেশি। পড়া ফাঁকি দিলে এমনকি বাড়িতে কোনো অন্যায় করলে আমাদের অভিভাবকরা এসব শিক্ষকের কাছে গিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে নালিশ দিয়ে আসতেন। শিক্ষকের শাসন-সোহাগের মধ্যদিয়ে গড়ে উঠত শিক্ষক-শিক্ষার্থী তথা গুরু-শিষ্যের বন্ধন এবং সম্পর্ক। যে কোনো এবং যে স্তরেরই শিক্ষক হোক না কেন একজন শিক্ষক সমাজে সবারই শিক্ষক মর্যাদায় অভিসিক্ত হতেন।

বাদশাহ আলমগীরের আমল, ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল কিংবা বাংলাদেশ সমাজেও এই একই দৃষ্টিভঙ্গি প্রোথিত এবং এ ধরনের লাখ লাখ উদাহরণ আমাদের সবার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে রয়েছে। যতদূর মনে পড়ে আমি বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতবরণের পরে অধ্যাপক আবুল ফজল সাহেবের একটি লেখা পড়েছিলাম। তিনি ছিলেন একজন প্রাজ্ঞ অধ্যাপক এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ঘটনার সময় বঙ্গবন্ধু বেঁচে ছিলেন এবং তিনি ছিলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর। অধ্যাপক আবুল ফজল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাজে একদিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ভবনে তার সঙ্গে দেখা করতে এসে নিচতলায় বসে অপেক্ষা করছিলেন। মরহুম আবদুর রাজ্জাক কিংবা আজকের বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এদের কেউ একজন গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে এই বার্তাটি পৌঁছে দেন। খবর পেয়েই বঙ্গবন্ধু তত্ক্ষণাতই নিজে নিচে নেমে এসে অধ্যাপক আবুল ফজলকে ওপরে নিয়ে যান এবং নিচ তলায় অধ্যাপক আবুল ফজলের অপেক্ষমাণ থাকার কথা বঙ্গবন্ধুকে কেন জানানো হয়নি সে কারণে তিনি নিচের অফিসকর্মীদের খানিকটা বকাঝকাও করেছিলেন।

আমরা শুনেছি স্বাধীনতার পর একদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী ছাত্রদের দ্বারা কোনো এক কারণে তার অফিসে ঘেরাও হয়েছিলেন; ছাত্ররা তাকে অসম্মান করার চেষ্টা করছিল। এই খবর পেয়েই বঙ্গবন্ধু সরাসরি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে এসেছিলেন এবং উপাচার্য মহোদয়কে ওই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করে ছাত্রদের এমন ধরনের আচরণ থেকে ভবিষ্যতে বিরত থাকার জন্য সাবধান করে দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর কর্তৃক শিক্ষককে সম্মান করা কিংবা সম্মানহানির আশঙ্কা থেকে শিক্ষককে রক্ষা করার এই উদাহরণ দুটি শিক্ষকসত্তাকে নিশ্চয়ই আজও গৌরবান্বিত করে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধীদলীয় নেত্রী হিসেবে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য একবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবে এসেছিলেন। রুম ভর্তি ওই সভার প্রথম সারিতে সম্ভবত তার সাবসিডিয়ারি ক্লাসের শিক্ষক (এবং প্রধানমন্ত্রীর ছোট ভাই শেখ কামালের সরাসরি শিক্ষক) সমাজবিজ্ঞানের প্রয়াত অধ্যাপক রঙ্গলাল সেন উপস্থিত ছিলেন। স্বভাবতই নেত্রী আসাতে সবার সঙ্গে অধ্যাপক রঙ্গলাল সেনও উঠে দাঁড়িয়েছিলেন। সেদিন আমি লক্ষ্য করেছিলাম রঙ্গলাল স্যার দাঁড়িয়ে থাকা পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার নির্ধারিত চেয়ারে বসেননি। তিনি বক্তৃতা দিতে উঠে শুরুতেই শ্রেণিকক্ষের ছাত্রীর মতো কাচুমাচু করছিলেন এবং সরাসরি বলেই ফেলেছিলেন যে, তার শিক্ষক অধ্যাপক রঙ্গলাল সেন এবং অন্য শিক্ষকদের সামনে তিনি কীভাবে বক্তৃতা দেবেন তা তিনি বুঝে উঠতে পারছেন না। যা হোক, সেদিনও তিনি মর্মস্পর্শী বক্তৃতা দিয়েছিলেন। কিন্তু শিক্ষকের প্রতি তার ভঙ্গি ও বিনয় তাকে যেন সেদিন আরও আলোকিত এবং উজ্জ্বল করে তুলেছিল।

পাঠকদের আরও একটি ঘটনার কথা বলি। জননেত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বৌভাত অনুষ্ঠান। ধানমন্ডির ৫ নম্বরে আয়োজিত এই ভৌভাত অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের জন্য আলাদা আয়োজন এবং খাওয়ার সময় টেবিলে টেবিলে ঘুরে ঘুরে শেখ হাসিনা যেভাবে সেদিন নিবিড় তদারকি করছিলেন আমরা তখন তা আগ্রহভরে প্রত্যক্ষ এবং উপভোগ করেছিলাম। শিক্ষক হিসেবে তা ছিল আমাদের জন্য আর একটি মর্যাদাভোগের উদাহরণ।

যা হোক, একজন শিক্ষক বা শিক্ষকসত্তা আসলে কী চায়? আমার ধারণা মোটামুটি খেয়ে-পরে একটু মর্যাদা নিয়ে নির্ঝঞ্ঝাট জীবনযাপন করতে পারলেই তারা খুশি। কিন্তু শিক্ষকদের কপালে তা সব সময় জুটছে কি? শহর-বন্দর- গ্রাম-গঞ্জে প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এখন কর্তৃত্ব করছেন এদেশের সংসদ সদস্য কিংবা তাদের অনুসারীরা। কিছু ব্যতিক্রম থাকলেও থাকতে পারে; তবে প্রায় ক্ষেত্রেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি এখন হয়ে দাঁড়িয়েছে চাকরি দেওয়া। শিক্ষক নিয়োগের নামে এই ‘চাকরি দেওয়া’র আড়ালে প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সহযোগিতা করার কথা বলে লাখ লাখ টাকার লেনদেন হচ্ছে আজকাল। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া দেশের প্রায় সব জায়গায় সংসদ সদস্যরা আইন প্রণয়নের কাজটিকে টার্সিয়ারি গণ্য করে বেশি মনোযোগী হয়ে উঠেছেন অন্যান্য কাজে। কাবিখা থেকে মসজিদ-মন্দির, হাট-বাজার, রাস্তাঘাট-খেয়াঘাট, জলমহাল-বালুমহাল এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে তারা নাক গলাচ্ছেন না। এরই এক প্রকৃষ্ট উদাহরণ সৃষ্টি হয়েছে নারায়ণগঞ্জের এক বিখ্যাত সংসদ সদস্য— সাংবাদিক সোহরাব হোসেনের ভাষায় ওসমানীয় সাম্রাজ্যের অন্যতম সিপাহসালার সেলিম ওসমানের নির্বাচনী এলাকায়। সংসদ সদস্য তারই এক তল্পীবাহককে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে অবস্থিত পিয়ার সাত্তার লতিফ হাইস্কুল কমিটির সভাপতি বানিয়েছেন। ১৮-২০ বছর ধরে এই স্কুলে প্রধান শিক্ষক হিসেবে চাকরি করে আসছেন শ্যামলকান্তি ভক্ত। এই প্রধান শিক্ষককে তাড়িয়ে তার স্থলে সভাপতি সাহেব তার বোনকে প্রধান শিক্ষকের আসনে বসাতে চান। এই উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষ্যে গত ১৩ মে প্রধান শিক্ষক সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ হওয়ায় ‘ইসলাম ধর্মের অবমাননা’ দাওয়াই ব্যবহার করে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোক জড়ো করে বলা হয় প্রধান শিক্ষক ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কটূক্তি করেছেন। একপর্যায়ে ঘটনাস্থলে সংসদ সদস্যের সঙ্গে প্রশাসন ও পুলিশের সদস্য এবং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাও উপস্থিত হন। এ সময় সংসদ সদস্য ওই শিক্ষককে তার দুই গালে দুটি করে চড় মেরে তাকে কান ধরে উঠতে-বসতে বলেন (!); প্রাণ বাঁচাতে শিক্ষক তাই-ই করেন। উল্লেখ্য, ওই সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির একজন সদস্য। পত্রিকায় দেখেছি সংসদ সদস্যের সঙ্গে উপস্থিত লোকজন জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দিয়ে ওই প্রধান শিক্ষকের কান ধরে উঠবোস করার দৃশ্য উপভোগ করেছেন। ঘটনাটি এখানেই থেমে থাকেনি। পরদিন স্কুল কমিটি এই শিক্ষককে তার পদ থেকে চাকরিচ্যুতও করেছে। অনাচারের যেন কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। একটি ভালো খবর যে, শিক্ষামন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে উদ্যোগ নিয়ে ওই শিক্ষককে চাকরিতে বহাল করেছেন এবং স্কুল কমিটি বাতিল করে দিয়েছেন।

ইতিমধ্যে এই ঘটনা নিয়ে সারা দেশে দলমত এবং পেশা- প্রতিষ্ঠান নির্বিশেষে নিন্দার ঝড় বইয়ে দিয়েছে; দেশব্যাপী ঘৃণ্য এই ঘটনার বিচারের দাবি উঠেছে। সমাজের প্রায় সব স্তরের মানুষ নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্যের ওই জঘন্য কর্মের জন্য তাকে দুঃখ প্রকাশ বা ক্ষমা চাইতে বলেছেন। Phlph Nader -এর একটি কথা আছে– Your best teacher is your last mistake. কিন্তু এই দুর্বিনীত মানুষটি এখনো পর্যন্ত সে পথে হাঁটেননি। তিনি মনেই করেন না যে, তিনি কোনো ভুল করেছেন। বরং তিনি দম্ভ করে বলেছেন যে, তিনি মরে গেলেও এ ব্যাপারে ক্ষমা চাইবেন না। তিনি কৌশলে ধর্মানুভূতিকে সুড়সুড়ি দিয়ে পার পেতে চাইছেন। একদা reg Henry Quinn বলেছিলেন A teacher teaches history to those who will make history. আমরা জানি না এই দাম্ভিক সংসদ সদস্য কোনো শিক্ষকের কাছে ইতিহাস পড়েছিলেন কিনা? পড়ে থাকলে তিনি এ কি ধরনের ইতিহাস গড়লেন? ধিক তার এই দানবীয় প্রবৃত্তিকে।

লেখক : অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

     ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
ইতালির যে গ্রামে বাড়ি কিনলেই মিলবে ২৩ হাজার ডলার
ইতালির যে গ্রামে বাড়ি কিনলেই মিলবে ২৩ হাজার ডলার

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

যশোরে ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ
যশোরে ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা
চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস
জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা
সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র
ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল
নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা
তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে
রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫
ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন