শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জুন, ২০১৬

মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের মন্তব্য ও জাতীয় ঐক্য

স্বপন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের মন্তব্য ও জাতীয় ঐক্য

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল সম্পর্কে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের সাম্প্রতিক বক্তব্য গণতন্ত্রমনা মানুষকে ব্যথিত করেছে।  এক সময়ের গণতান্ত্রিক রাজনীতির একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে এ বক্তব্য আমাকেও হতাশ করেছে। তিনি ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ‘হঠকারী রাজনীতি’ সম্পর্কে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এ আহ্বানের সময় জাসদ সৃষ্টি এবং এর রাজনীতি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছেন তিনি। সৈয়দ আশরাফের এ ধরনের মন্তব্য আজকের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যথাযথ কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ১৪ দলের অন্যতম শরিক দল জাসদ। দেশে যখন সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রয়োজন, তখন সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও সিদ্ধান্তের প্রতি চ্যালেঞ্জ। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রয়োজনে ৯০ দশক থেকে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলে। ১৯৯৬ সালের পর আওয়ামী লীগ প্রথম জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করে। ওই সরকারে জাসদ অংশীদার ছিল। পরবর্তী সময়ে তারই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ ও ২০১৪ সালের সরকারে জাসদসহ বিভিন্ন দলকে মন্ত্রিত্ব দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় ঐক্যের জন্য দীর্ঘদিন যাবৎ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার সিদ্ধান্তের কারণে সমমনা রাজনৈতিক দল নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে। প্রথমে ৮ দল, ৭ দল ও ৫ দলীয় জোট গঠন করা হয়। পরবর্তী সময়ে ১৫ দল ও ৭ দল গঠন করে আন্দোলন চলে আসছিল। বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদের উত্থানের কারণে এই ঐক্য ধীরে ধীরে মজবুত হয়। ২০০৮ সালে নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোট জয়ী হয়। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ এর ক্রমবর্ধমান উত্থানের কারণে জাতীয় ঐক্যের প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়নি। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যখন রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তির সমন্বয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন, সে সময়ে সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার বিরোধী কিনা তা একবার ভেবে দেখার অনুরোধ করছি ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদককে। এ বক্তব্য ১৪ দলে বিভক্তির রেখা টেনে দেবে। ১৪ দলে ইস্পাতকঠিন ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্যের সৃষ্টি করবে। ১৪ দলের ঐক্য যেখানে সম্প্রসারিত হওয়ার কথা সেখানে এ ঐক্যে ফাটল ধরবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। হঠকারী রাজনীতির বিরুদ্ধে কথা বলা এক জিনিস, আর এভাবে ১৪ দলের শরিক কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতি সরাসরি আক্রমণ ভিন্ন জিনিস। সৈয়দ আশরাফের দৃষ্টিতে জাসদ হঠকারী রাজনীতি করেছে। কিন্তু ’৭২-এর প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে জাসদ কি সত্যি সত্যিই হঠকারী রাজনীতি করেছে?

মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে তৎকালীন ছাত্রলীগের একাংশের নেতারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তি নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন এবং মাও সে তুং এর আলোকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে থাকার অনুরোধ জানিয়েছিল। তিনি জাতীয় সরকার গঠন করবেন কিন্তু তিনি জাতীয় সরকারে থাকবেন না। জাতীয় সরকার তার পরামর্শ ছাড়া কোনো কাজ করতে পারবে না। যে কোনো কারণেই হোক জাতীয় সরকার গঠন করা হয়নি। যদিও পরবর্তী সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দেশে প্রথমে ত্রিদলীয় ঐক্য জোট এবং পরবর্তী সময়ে বাকশাল গঠন করেছিলেন। কিন্তু ’৭২ সালের ছাত্রলীগের ওই অংশের দাবি অনুযায়ী তিনি যদি তখনই জাতীয় সরকার গঠন করতেন তাহলে প্রেক্ষাপট ভিন্ন হতো বলে ধারণা। ছাত্রলীগের ওই অংশটির নেতা সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর জাসদ সৃষ্টি হয়। জাসদ সৃষ্টির প্রথম দিকে মরহুম তাজউদ্দীন আহমদ, ড. আলিম আল রাজি, আবদুর রাজ্জাক ও রহমত আলিসহ অনেকের আসার কথা ছিল। কিন্তু তৎকালীন প্রেক্ষাপটে তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জনমনে যে আকাঙ্ক্ষার সৃষ্টি হয়েছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ২২-৩০ বছর পর্যন্ত তরুণরা সেদিন জাসদ প্রতিষ্ঠা করে। মুক্তিযুদ্ধের পর মুক্তিযোদ্ধা, যারা ছাত্রলীগ করতেন তারাই জাসদকে সৃষ্টি করে। শুরুতে মেজর জলিল ছাড়া ছাত্রলীগের বাইরের কেউ জাসদের নেতৃত্বে যুক্ত ছিলেন না। জাসদ কীভাবে প্রতিষ্ঠা হয় এ ইতিহাস আজকের আলোচ্য বিষয় নয়। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত লক্ষ্যসমূহ ১৯৭২ সালের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, ওই লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়ন করাও জাসদের অন্যতম রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিল। এক কথায় সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত এ দেশে বৈষম্যের আবসান হবে এটাই ছিল জনগণের আকাঙ্ক্ষা, এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্যই সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্লোগান নিয়ে জাসদের জন্ম হয়।

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সরকারি দল ও বিরোধী দল হলো এক বৃন্তের দুটি ফল। সরকারি দল এবং বিরোধী দল একে অপরের পরিপূরক। বিরোধী দলের অনুপস্থিতিতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনীতি সম্ভব নয়। স্বাধীনতার পর জাসদ গণতান্ত্রিক রাজনীতিই করতে চেয়েছিল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট কায়দায় জাসদকে নির্মূল করার জন্য তৎকালীন শ্রমিক নেতা আবদুল মান্নানের নেতৃত্বে লাল বাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনী গঠন এবং রক্ষী বাহিনী সৃষ্টি করা হয়। ওই সময়ে রক্ষী বাহিনী ও এসব বাহিনীর হাতে কত জাসদ নেতা-কর্মী যে জীবন দিয়েছে তার হিসাব দেওয়া আজও কঠিন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধী দল গঠন ও তার রাজনীতি করার অধিকার আর রইল না। জাসদও বাধ্য হয়ে গণতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে দূরে সরে গেল। জাসদ একটি ভুল রাজনীতির খপ্পরে পড়ে গেল। প্রথম দিকে জাসদ তৎকালীন বামপন্থি রাজনীতির সমালোচনা করে বলেছিল, আমাদের দেশে সশস্ত্র রাজনীতি করার আর্থসামাজিক অবস্থা নেই। অর্থাৎ যারা সশস্ত্র সংগ্রাম করে বিপ্লব করতে চাচ্ছেন, সেই রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমাদের দেশে নেই। কিন্তু যে কোনো কারণেই হোক জাসদ সশস্ত্র পথ বেছে নেয়। ভুল রাজনীতির গহ্বরে চলে যায় জাসদ। এর পরিণতিতে জাসদ আজ বহুধা বিভক্ত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার জন্য রাজনৈতিক ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছিল জাসদ— মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য অনেকাংশে সঠিক। কিন্তু জাসদ কখনই বঙ্গবন্ধুর হত্যা চায়নি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে আওয়ামী লীগের একাংশ। কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একাংশের ষড়যন্ত্রে বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে খন্দকার ফারুকের বক্তব্যে তৎকালীন সেনাবাহিনীর উপপ্রধান জড়িত ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে সেই মন্ত্রিসভায় অধিকাংশ মন্ত্রী ছিলেন আওয়ামী লীগের। সৈয়দ আশরাফ এ বিষয়টিও ভেবে দেখবেন।

জাসদের গোপন রাজনীতির সময় কিংবা ১৫ আগস্টের মূল্যায়নের জন্য একাধিক লিফলেট ও বুকলেটে বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জাসদ কোনোভাবেই জড়িত নয় একথা বার বার বলে এসেছে। ওই বুকলেট ও লিফলেটে বলা হয়েছে, ‘ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যা চায়নি জাসদ। তারা গণতান্ত্রিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন চেয়েছে।’ তবে সৈয়দ আশরাফের ভাষায় জাসদ কেন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ক্ষেত্র তৈরি করেছিল তাও ভেবে দেখার অনুরোধ করছি তাকে।

দেশে আজ টার্গেট কিলিং চলছে। সাম্প্রদায়িক মনোভঙ্গি নিয়ে হিন্দু পুরোহিত, আশ্রমের সেবায়েত, খ্রিস্টান দোকানদার, হিন্দু ব্যবসায়ী এমনকি জঙ্গি দমনে দক্ষ পুলিশ অফিসারের স্ত্রীকেও হত্যা করা হচ্ছে। মুক্তমনা ব্লগারও রেহাই পাচ্ছে না। এসব হত্যাকাণ্ড চালিয়ে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চাচ্ছে জঙ্গিরা। ১৯৭১ সালে যেমন আলবদর বাহিনীও একই কায়দায় এদেশের বুদ্ধিজীবী ও স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তিকে হত্যা করেছে আজও তাই করা হচ্ছে। দেশের এ অবস্থায় সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তিসমূহকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। এ মুহূর্তে এ ধরনের ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বাস্তবতাকে উপলব্ধি করেই জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। কিন্তু তার ঘনিষ্ঠতম ব্যক্তি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ মন্তব্য জাতীয় ঐক্যের মর্মমূলে কুঠারাঘাত করবে। অনৈক্য সৃষ্টি হলে সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিসমূহ আরও শক্তিধর হয়ে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির ওপর আঘাত আনার সাহস দেখাবে। দেশে অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে যা জাতির জন্য অকল্যাণ বয়ে আনবে।  তাই এ অবস্থায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া উচিত হয়নি। অসমোচিত মন্তব্য থেকে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ হলো আমাদের প্রধান শত্রু। এ প্রধান শত্রুকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।  যে কোনো মূল্যে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করতে হবে।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা