শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জুন, ২০১৬

মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের মন্তব্য ও জাতীয় ঐক্য

স্বপন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের মন্তব্য ও জাতীয় ঐক্য

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল সম্পর্কে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের সাম্প্রতিক বক্তব্য গণতন্ত্রমনা মানুষকে ব্যথিত করেছে।  এক সময়ের গণতান্ত্রিক রাজনীতির একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে এ বক্তব্য আমাকেও হতাশ করেছে। তিনি ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ‘হঠকারী রাজনীতি’ সম্পর্কে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এ আহ্বানের সময় জাসদ সৃষ্টি এবং এর রাজনীতি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছেন তিনি। সৈয়দ আশরাফের এ ধরনের মন্তব্য আজকের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যথাযথ কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ১৪ দলের অন্যতম শরিক দল জাসদ। দেশে যখন সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রয়োজন, তখন সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও সিদ্ধান্তের প্রতি চ্যালেঞ্জ। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রয়োজনে ৯০ দশক থেকে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলে। ১৯৯৬ সালের পর আওয়ামী লীগ প্রথম জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করে। ওই সরকারে জাসদ অংশীদার ছিল। পরবর্তী সময়ে তারই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ ও ২০১৪ সালের সরকারে জাসদসহ বিভিন্ন দলকে মন্ত্রিত্ব দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় ঐক্যের জন্য দীর্ঘদিন যাবৎ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার সিদ্ধান্তের কারণে সমমনা রাজনৈতিক দল নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে। প্রথমে ৮ দল, ৭ দল ও ৫ দলীয় জোট গঠন করা হয়। পরবর্তী সময়ে ১৫ দল ও ৭ দল গঠন করে আন্দোলন চলে আসছিল। বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদের উত্থানের কারণে এই ঐক্য ধীরে ধীরে মজবুত হয়। ২০০৮ সালে নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোট জয়ী হয়। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ এর ক্রমবর্ধমান উত্থানের কারণে জাতীয় ঐক্যের প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়নি। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যখন রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তির সমন্বয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন, সে সময়ে সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার বিরোধী কিনা তা একবার ভেবে দেখার অনুরোধ করছি ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদককে। এ বক্তব্য ১৪ দলে বিভক্তির রেখা টেনে দেবে। ১৪ দলে ইস্পাতকঠিন ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্যের সৃষ্টি করবে। ১৪ দলের ঐক্য যেখানে সম্প্রসারিত হওয়ার কথা সেখানে এ ঐক্যে ফাটল ধরবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। হঠকারী রাজনীতির বিরুদ্ধে কথা বলা এক জিনিস, আর এভাবে ১৪ দলের শরিক কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতি সরাসরি আক্রমণ ভিন্ন জিনিস। সৈয়দ আশরাফের দৃষ্টিতে জাসদ হঠকারী রাজনীতি করেছে। কিন্তু ’৭২-এর প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে জাসদ কি সত্যি সত্যিই হঠকারী রাজনীতি করেছে?

মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে তৎকালীন ছাত্রলীগের একাংশের নেতারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তি নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন এবং মাও সে তুং এর আলোকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে থাকার অনুরোধ জানিয়েছিল। তিনি জাতীয় সরকার গঠন করবেন কিন্তু তিনি জাতীয় সরকারে থাকবেন না। জাতীয় সরকার তার পরামর্শ ছাড়া কোনো কাজ করতে পারবে না। যে কোনো কারণেই হোক জাতীয় সরকার গঠন করা হয়নি। যদিও পরবর্তী সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দেশে প্রথমে ত্রিদলীয় ঐক্য জোট এবং পরবর্তী সময়ে বাকশাল গঠন করেছিলেন। কিন্তু ’৭২ সালের ছাত্রলীগের ওই অংশের দাবি অনুযায়ী তিনি যদি তখনই জাতীয় সরকার গঠন করতেন তাহলে প্রেক্ষাপট ভিন্ন হতো বলে ধারণা। ছাত্রলীগের ওই অংশটির নেতা সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর জাসদ সৃষ্টি হয়। জাসদ সৃষ্টির প্রথম দিকে মরহুম তাজউদ্দীন আহমদ, ড. আলিম আল রাজি, আবদুর রাজ্জাক ও রহমত আলিসহ অনেকের আসার কথা ছিল। কিন্তু তৎকালীন প্রেক্ষাপটে তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জনমনে যে আকাঙ্ক্ষার সৃষ্টি হয়েছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ২২-৩০ বছর পর্যন্ত তরুণরা সেদিন জাসদ প্রতিষ্ঠা করে। মুক্তিযুদ্ধের পর মুক্তিযোদ্ধা, যারা ছাত্রলীগ করতেন তারাই জাসদকে সৃষ্টি করে। শুরুতে মেজর জলিল ছাড়া ছাত্রলীগের বাইরের কেউ জাসদের নেতৃত্বে যুক্ত ছিলেন না। জাসদ কীভাবে প্রতিষ্ঠা হয় এ ইতিহাস আজকের আলোচ্য বিষয় নয়। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত লক্ষ্যসমূহ ১৯৭২ সালের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, ওই লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়ন করাও জাসদের অন্যতম রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিল। এক কথায় সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত এ দেশে বৈষম্যের আবসান হবে এটাই ছিল জনগণের আকাঙ্ক্ষা, এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্যই সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্লোগান নিয়ে জাসদের জন্ম হয়।

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সরকারি দল ও বিরোধী দল হলো এক বৃন্তের দুটি ফল। সরকারি দল এবং বিরোধী দল একে অপরের পরিপূরক। বিরোধী দলের অনুপস্থিতিতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনীতি সম্ভব নয়। স্বাধীনতার পর জাসদ গণতান্ত্রিক রাজনীতিই করতে চেয়েছিল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট কায়দায় জাসদকে নির্মূল করার জন্য তৎকালীন শ্রমিক নেতা আবদুল মান্নানের নেতৃত্বে লাল বাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনী গঠন এবং রক্ষী বাহিনী সৃষ্টি করা হয়। ওই সময়ে রক্ষী বাহিনী ও এসব বাহিনীর হাতে কত জাসদ নেতা-কর্মী যে জীবন দিয়েছে তার হিসাব দেওয়া আজও কঠিন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধী দল গঠন ও তার রাজনীতি করার অধিকার আর রইল না। জাসদও বাধ্য হয়ে গণতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে দূরে সরে গেল। জাসদ একটি ভুল রাজনীতির খপ্পরে পড়ে গেল। প্রথম দিকে জাসদ তৎকালীন বামপন্থি রাজনীতির সমালোচনা করে বলেছিল, আমাদের দেশে সশস্ত্র রাজনীতি করার আর্থসামাজিক অবস্থা নেই। অর্থাৎ যারা সশস্ত্র সংগ্রাম করে বিপ্লব করতে চাচ্ছেন, সেই রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমাদের দেশে নেই। কিন্তু যে কোনো কারণেই হোক জাসদ সশস্ত্র পথ বেছে নেয়। ভুল রাজনীতির গহ্বরে চলে যায় জাসদ। এর পরিণতিতে জাসদ আজ বহুধা বিভক্ত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার জন্য রাজনৈতিক ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছিল জাসদ— মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য অনেকাংশে সঠিক। কিন্তু জাসদ কখনই বঙ্গবন্ধুর হত্যা চায়নি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে আওয়ামী লীগের একাংশ। কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একাংশের ষড়যন্ত্রে বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে খন্দকার ফারুকের বক্তব্যে তৎকালীন সেনাবাহিনীর উপপ্রধান জড়িত ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে সেই মন্ত্রিসভায় অধিকাংশ মন্ত্রী ছিলেন আওয়ামী লীগের। সৈয়দ আশরাফ এ বিষয়টিও ভেবে দেখবেন।

জাসদের গোপন রাজনীতির সময় কিংবা ১৫ আগস্টের মূল্যায়নের জন্য একাধিক লিফলেট ও বুকলেটে বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জাসদ কোনোভাবেই জড়িত নয় একথা বার বার বলে এসেছে। ওই বুকলেট ও লিফলেটে বলা হয়েছে, ‘ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যা চায়নি জাসদ। তারা গণতান্ত্রিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন চেয়েছে।’ তবে সৈয়দ আশরাফের ভাষায় জাসদ কেন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ক্ষেত্র তৈরি করেছিল তাও ভেবে দেখার অনুরোধ করছি তাকে।

দেশে আজ টার্গেট কিলিং চলছে। সাম্প্রদায়িক মনোভঙ্গি নিয়ে হিন্দু পুরোহিত, আশ্রমের সেবায়েত, খ্রিস্টান দোকানদার, হিন্দু ব্যবসায়ী এমনকি জঙ্গি দমনে দক্ষ পুলিশ অফিসারের স্ত্রীকেও হত্যা করা হচ্ছে। মুক্তমনা ব্লগারও রেহাই পাচ্ছে না। এসব হত্যাকাণ্ড চালিয়ে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চাচ্ছে জঙ্গিরা। ১৯৭১ সালে যেমন আলবদর বাহিনীও একই কায়দায় এদেশের বুদ্ধিজীবী ও স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তিকে হত্যা করেছে আজও তাই করা হচ্ছে। দেশের এ অবস্থায় সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তিসমূহকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। এ মুহূর্তে এ ধরনের ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বাস্তবতাকে উপলব্ধি করেই জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। কিন্তু তার ঘনিষ্ঠতম ব্যক্তি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ মন্তব্য জাতীয় ঐক্যের মর্মমূলে কুঠারাঘাত করবে। অনৈক্য সৃষ্টি হলে সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিসমূহ আরও শক্তিধর হয়ে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির ওপর আঘাত আনার সাহস দেখাবে। দেশে অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে যা জাতির জন্য অকল্যাণ বয়ে আনবে।  তাই এ অবস্থায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া উচিত হয়নি। অসমোচিত মন্তব্য থেকে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ হলো আমাদের প্রধান শত্রু। এ প্রধান শত্রুকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।  যে কোনো মূল্যে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করতে হবে।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা