শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জুন, ২০১৬

মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের মন্তব্য ও জাতীয় ঐক্য

স্বপন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের মন্তব্য ও জাতীয় ঐক্য

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল সম্পর্কে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের সাম্প্রতিক বক্তব্য গণতন্ত্রমনা মানুষকে ব্যথিত করেছে।  এক সময়ের গণতান্ত্রিক রাজনীতির একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে এ বক্তব্য আমাকেও হতাশ করেছে। তিনি ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ‘হঠকারী রাজনীতি’ সম্পর্কে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এ আহ্বানের সময় জাসদ সৃষ্টি এবং এর রাজনীতি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছেন তিনি। সৈয়দ আশরাফের এ ধরনের মন্তব্য আজকের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যথাযথ কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ১৪ দলের অন্যতম শরিক দল জাসদ। দেশে যখন সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রয়োজন, তখন সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও সিদ্ধান্তের প্রতি চ্যালেঞ্জ। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রয়োজনে ৯০ দশক থেকে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলে। ১৯৯৬ সালের পর আওয়ামী লীগ প্রথম জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করে। ওই সরকারে জাসদ অংশীদার ছিল। পরবর্তী সময়ে তারই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ ও ২০১৪ সালের সরকারে জাসদসহ বিভিন্ন দলকে মন্ত্রিত্ব দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় ঐক্যের জন্য দীর্ঘদিন যাবৎ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার সিদ্ধান্তের কারণে সমমনা রাজনৈতিক দল নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে। প্রথমে ৮ দল, ৭ দল ও ৫ দলীয় জোট গঠন করা হয়। পরবর্তী সময়ে ১৫ দল ও ৭ দল গঠন করে আন্দোলন চলে আসছিল। বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদের উত্থানের কারণে এই ঐক্য ধীরে ধীরে মজবুত হয়। ২০০৮ সালে নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোট জয়ী হয়। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ এর ক্রমবর্ধমান উত্থানের কারণে জাতীয় ঐক্যের প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়নি। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যখন রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তির সমন্বয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন, সে সময়ে সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার বিরোধী কিনা তা একবার ভেবে দেখার অনুরোধ করছি ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদককে। এ বক্তব্য ১৪ দলে বিভক্তির রেখা টেনে দেবে। ১৪ দলে ইস্পাতকঠিন ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্যের সৃষ্টি করবে। ১৪ দলের ঐক্য যেখানে সম্প্রসারিত হওয়ার কথা সেখানে এ ঐক্যে ফাটল ধরবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। হঠকারী রাজনীতির বিরুদ্ধে কথা বলা এক জিনিস, আর এভাবে ১৪ দলের শরিক কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতি সরাসরি আক্রমণ ভিন্ন জিনিস। সৈয়দ আশরাফের দৃষ্টিতে জাসদ হঠকারী রাজনীতি করেছে। কিন্তু ’৭২-এর প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে জাসদ কি সত্যি সত্যিই হঠকারী রাজনীতি করেছে?

মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে তৎকালীন ছাত্রলীগের একাংশের নেতারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তি নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন এবং মাও সে তুং এর আলোকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে থাকার অনুরোধ জানিয়েছিল। তিনি জাতীয় সরকার গঠন করবেন কিন্তু তিনি জাতীয় সরকারে থাকবেন না। জাতীয় সরকার তার পরামর্শ ছাড়া কোনো কাজ করতে পারবে না। যে কোনো কারণেই হোক জাতীয় সরকার গঠন করা হয়নি। যদিও পরবর্তী সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দেশে প্রথমে ত্রিদলীয় ঐক্য জোট এবং পরবর্তী সময়ে বাকশাল গঠন করেছিলেন। কিন্তু ’৭২ সালের ছাত্রলীগের ওই অংশের দাবি অনুযায়ী তিনি যদি তখনই জাতীয় সরকার গঠন করতেন তাহলে প্রেক্ষাপট ভিন্ন হতো বলে ধারণা। ছাত্রলীগের ওই অংশটির নেতা সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর জাসদ সৃষ্টি হয়। জাসদ সৃষ্টির প্রথম দিকে মরহুম তাজউদ্দীন আহমদ, ড. আলিম আল রাজি, আবদুর রাজ্জাক ও রহমত আলিসহ অনেকের আসার কথা ছিল। কিন্তু তৎকালীন প্রেক্ষাপটে তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জনমনে যে আকাঙ্ক্ষার সৃষ্টি হয়েছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ২২-৩০ বছর পর্যন্ত তরুণরা সেদিন জাসদ প্রতিষ্ঠা করে। মুক্তিযুদ্ধের পর মুক্তিযোদ্ধা, যারা ছাত্রলীগ করতেন তারাই জাসদকে সৃষ্টি করে। শুরুতে মেজর জলিল ছাড়া ছাত্রলীগের বাইরের কেউ জাসদের নেতৃত্বে যুক্ত ছিলেন না। জাসদ কীভাবে প্রতিষ্ঠা হয় এ ইতিহাস আজকের আলোচ্য বিষয় নয়। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত লক্ষ্যসমূহ ১৯৭২ সালের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, ওই লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়ন করাও জাসদের অন্যতম রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিল। এক কথায় সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত এ দেশে বৈষম্যের আবসান হবে এটাই ছিল জনগণের আকাঙ্ক্ষা, এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্যই সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্লোগান নিয়ে জাসদের জন্ম হয়।

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সরকারি দল ও বিরোধী দল হলো এক বৃন্তের দুটি ফল। সরকারি দল এবং বিরোধী দল একে অপরের পরিপূরক। বিরোধী দলের অনুপস্থিতিতে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনীতি সম্ভব নয়। স্বাধীনতার পর জাসদ গণতান্ত্রিক রাজনীতিই করতে চেয়েছিল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট কায়দায় জাসদকে নির্মূল করার জন্য তৎকালীন শ্রমিক নেতা আবদুল মান্নানের নেতৃত্বে লাল বাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনী গঠন এবং রক্ষী বাহিনী সৃষ্টি করা হয়। ওই সময়ে রক্ষী বাহিনী ও এসব বাহিনীর হাতে কত জাসদ নেতা-কর্মী যে জীবন দিয়েছে তার হিসাব দেওয়া আজও কঠিন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধী দল গঠন ও তার রাজনীতি করার অধিকার আর রইল না। জাসদও বাধ্য হয়ে গণতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে দূরে সরে গেল। জাসদ একটি ভুল রাজনীতির খপ্পরে পড়ে গেল। প্রথম দিকে জাসদ তৎকালীন বামপন্থি রাজনীতির সমালোচনা করে বলেছিল, আমাদের দেশে সশস্ত্র রাজনীতি করার আর্থসামাজিক অবস্থা নেই। অর্থাৎ যারা সশস্ত্র সংগ্রাম করে বিপ্লব করতে চাচ্ছেন, সেই রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমাদের দেশে নেই। কিন্তু যে কোনো কারণেই হোক জাসদ সশস্ত্র পথ বেছে নেয়। ভুল রাজনীতির গহ্বরে চলে যায় জাসদ। এর পরিণতিতে জাসদ আজ বহুধা বিভক্ত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার জন্য রাজনৈতিক ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছিল জাসদ— মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ বক্তব্য অনেকাংশে সঠিক। কিন্তু জাসদ কখনই বঙ্গবন্ধুর হত্যা চায়নি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে আওয়ামী লীগের একাংশ। কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একাংশের ষড়যন্ত্রে বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে খন্দকার ফারুকের বক্তব্যে তৎকালীন সেনাবাহিনীর উপপ্রধান জড়িত ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে সেই মন্ত্রিসভায় অধিকাংশ মন্ত্রী ছিলেন আওয়ামী লীগের। সৈয়দ আশরাফ এ বিষয়টিও ভেবে দেখবেন।

জাসদের গোপন রাজনীতির সময় কিংবা ১৫ আগস্টের মূল্যায়নের জন্য একাধিক লিফলেট ও বুকলেটে বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জাসদ কোনোভাবেই জড়িত নয় একথা বার বার বলে এসেছে। ওই বুকলেট ও লিফলেটে বলা হয়েছে, ‘ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যা চায়নি জাসদ। তারা গণতান্ত্রিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন চেয়েছে।’ তবে সৈয়দ আশরাফের ভাষায় জাসদ কেন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ক্ষেত্র তৈরি করেছিল তাও ভেবে দেখার অনুরোধ করছি তাকে।

দেশে আজ টার্গেট কিলিং চলছে। সাম্প্রদায়িক মনোভঙ্গি নিয়ে হিন্দু পুরোহিত, আশ্রমের সেবায়েত, খ্রিস্টান দোকানদার, হিন্দু ব্যবসায়ী এমনকি জঙ্গি দমনে দক্ষ পুলিশ অফিসারের স্ত্রীকেও হত্যা করা হচ্ছে। মুক্তমনা ব্লগারও রেহাই পাচ্ছে না। এসব হত্যাকাণ্ড চালিয়ে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চাচ্ছে জঙ্গিরা। ১৯৭১ সালে যেমন আলবদর বাহিনীও একই কায়দায় এদেশের বুদ্ধিজীবী ও স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তিকে হত্যা করেছে আজও তাই করা হচ্ছে। দেশের এ অবস্থায় সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তিসমূহকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। এ মুহূর্তে এ ধরনের ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বাস্তবতাকে উপলব্ধি করেই জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। কিন্তু তার ঘনিষ্ঠতম ব্যক্তি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ মন্তব্য জাতীয় ঐক্যের মর্মমূলে কুঠারাঘাত করবে। অনৈক্য সৃষ্টি হলে সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিসমূহ আরও শক্তিধর হয়ে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির ওপর আঘাত আনার সাহস দেখাবে। দেশে অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে যা জাতির জন্য অকল্যাণ বয়ে আনবে।  তাই এ অবস্থায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফের এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া উচিত হয়নি। অসমোচিত মন্তব্য থেকে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ হলো আমাদের প্রধান শত্রু। এ প্রধান শত্রুকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।  যে কোনো মূল্যে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করতে হবে।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন