শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০১৬

আহমদ ছফা : দ্রষ্টা

সলিমুল্লাহ খান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আহমদ ছফা : দ্রষ্টা

‘সৎসাহসকে অনেকে জ্যাঠামি এবং হঠকারিতা বলে মনে করে থাকেন, কিন্তু আমি মনে করি সৎসাহস হল অনেক দূরবর্তী সম্ভাবনা যথাযথভাবে দেখতে পারার ক্ষমতা।’ —আহমদ ছফা (১৯৭২)

আজ—৩০ জুন ২০১৬—বিস্মৃতপ্রায় আহমদ ছফার ৭৪ বারের জন্মদিন। আহমদ ছফা মৃত্যুমুখে পতিত হইয়াছিলেন ২০০১ সালের ২৮ জুলাই। সেদিন সন্ধ্যায়—অস্তগামী সূর্য অস্তমিত হইবার অনেক পরে—তাঁহাকে মাটি দিয়া আসিয়াছিলাম মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের ডানপাশে সামান্য এক কবরে।  আর একটু আগাইলেই তুরাগ নদীর তীর। দেখিতে দেখিতে অখণ্ড পনেরটি বছর কাটিয়া গিয়াছে। তুরাগের তীরটাও অনেকখানি দূরে হটিয়া গিয়াছে। বোঝা যায়, ঢাকা শহরের গঠন আজও শেষ হয় নাই। চলিতেছে, শহর বাড়িয়া নদীর বুক পর্যন্ত খাইয়া ফেলিয়াছে। অনেক দিন আহমদ ছফার কবর দেখিতে যাই নাই। যাই যাই করিয়াও যাওয়া হয় নাই। এইবার গিয়া এই একটা দৃশ্য দেখিলাম।

বুদ্ধিজীবীদের জন্য নির্দিষ্ট কবরস্থানে আহমদ ছফার জায়গা হয় নাই। ইহার এক কারণ এই হইতে পারে, তিনি বুদ্ধিজীবী ছিলেন না। আরেকটা কারণ হইতে পারে, এখনও অমৃত আছেন তিনি। তবে মনীষীর কবরগাহে তাঁহার আত্মীয়-বন্ধুরা মিশিয়া একটা নামফলক দিয়াছেন। কাছে পৌঁছিতেই দেখিবেন তিনপ্রস্থ বিশেষণ। তিনি আপনাকে অভ্যর্থনা জানাইতেছেন : ‘বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবাদী বুদ্ধিজীবী, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক ও কবি আহমদ ছফা’ নামে। লালমাটা একটি কবর, নামফলকের মাথায় পরম এক পদ্য। তাঁহার লেখার সহিত যাহাদের সামান্যতম চেনাজানা তাহারাই বলিবেন এই এপিটাফ ছফার অসাধারণ প্রতিভার সাধারণ প্রমাণ মাত্র।

আমার কথা কইবে পাখি করুণ করুণ ভাষে

আমার দুঃখ রইবে লেখা শিশিরভেজা ঘাসে

আমার গান গাইবে দুঃখে পথহারানো হাওয়া

আমার নাম বলবে মুখে মেঘের আসা-যাওয়া

ইন্দ্রধনু লিখবে লিখন কেমন ভালোবাসে

দীঘল নদী করবে রোদন সমাধিটির পাশে।

আহমদ ছফা কবি—এই অস্মিতা অস্বীকার করিবার উপায় নাই। সমাধিতে উত্কীর্ণ লিপিটিতে লওয়া হইয়াছে ১৯৭৭ সালে লেখা তাঁহার এক গানের কয়েক পঙিক্ত। গানের শেষ পঙিক্ত ছিল, ‘দীঘল নদী করবে রোদন আকুল উচ্ছ্বাসে’। সমাধিলিপিতে মূল ‘আকুল উচ্ছ্বাসে’ কথা বদলাইয়া লেখা হইয়াছে ‘সমাধিটির পাশে’। বোঝা যায় যিনি সম্পাদনার গুরুভারটা কাঁধে তুলিয়া লইয়াছিলেন তিনি আর যাহাই হউন ছন্দের জাদুকর ছিলেন না। সৌভাগ্যের মধ্যে, আহমদ ছফার আরেক পরিচয় বুদ্ধিজীবী। এই পরিচয় তাঁহার কবি অস্মিতা ছাড়াইয়া উঠিয়াছিল।

কবরগাত্রের সহিত একটুখানি মিলাইয়া বলি তো বলি সামান্য বুদ্ধিজীবী ছিলেন না আহমদ ছফা। ছিলেন অসামান্য, ‘প্রতিবাদী’ বুদ্ধিজীবী। ‘প্রতিবাদী’ বিশেষণটার প্রয়োজন আদৌ পড়িত না যদি আমাদের আদরের বাংলা ভাষায় প্রচলিত ‘বুদ্ধিজীবী’ কথাটি ইংরেজি ‘ইনটেলেকচুয়াল’ শব্দের সঠিক তর্জমা হইত। পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত ইনটেলেকচুয়াল (এবং স্বেচ্ছায় ক্ষেত্রত্যাগী কবি) সমর সেন এক জায়গায় লিখিয়াছেন, ‘ইনটেলেকচুয়াল’ কথাটায় জীবিকার প্রসঙ্গ এসে পড়ে না। ‘বুদ্ধিজীবী’ সেই হিসেবে সঠিক অনুবাদ নয়। তোফা কথা।

সমরবাবুর মতে, এই ভাষান্তরে ভারতবর্ষের পুরাতন ব্রাহ্মণ্য ঐতিহ্যের রেশ থাকিতে পারে। তাঁহার যুক্তি, ‘ব্রাহ্মণরা ছিলেন বুদ্ধি-সংস্কৃতির রক্ষক এবং বুদ্ধি ভাঙ্গিয়ে তাদের জীবিকা চলত। বহুদিন পরে ইংরেজদের প্রয়োজনে যে শ্রেণি আবার সংস্কৃতির ধারক হলেন তাঁরা শিক্ষাকে জীবিকার কাজে লাগাতেন। সাহেবরা গ্রামের খালে বজরা বা নৌকা ভিড়োলে মাঝে মাঝে অনেক যুবক ইংরেজি স্কুল স্থাপনের জন্য ব্যাকুল অনুরোধ করতেন। অনেকে যেটাকে মুত্সুদ্ধি সংস্কৃতি বলেন সেই সংস্কৃতিতে বুদ্ধি ও জীবিকার সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। তাই সম্ভবত বুদ্ধিজীবী কথাটার এত প্রচলন।’

তারপরও বুদ্ধিজীবী বলিতে নিছক বুদ্ধি বিক্রয় করিয়া জীবিকা উপার্জনকারী বুঝায় না। তাহার অধিক বুঝায়। সাধারণ মানুষ মনে করে বুদ্ধিজীবীরা অসাধারণ, আর কোন কোন বুদ্ধিজীবী মনে করেন সাধারণ মানুষ বুদ্ধিহীন। অথচ এই দুই ধারণার কোনটাই পূর্ণসত্য নয়। হয়তো এই কারণেই সমাধি-লিপিকর নির্বিশেষ ‘বুদ্ধিজীবী’ বিশেষণটি লিখিয়া শান্ত হন নাই, উত্কীর্ণ করিয়াছেন ‘প্রতিবাদী’ পদ। তার কারণেও এই বিশেষণের বিশেষণটি লাগসহি হইয়াছে। ভাগ্য ভালো, বুদ্ধি জীবিকায় পরিণত হইবার ঢের আগে কবি আহমদ ছফা পরলোকগমন করিয়াছেন। আরো কথা, যাহারা খাটিয়া খাওয়াদাওয়ার সংস্থান করেন—যাহাদের আজ আমরা বুদ্ধিজীবী মনে করি না—হয়তো তাহারাই একদিন নতুন যুগের কাণ্ডারি বনিবেন। কে জানে সেই মিলন কত দিনে!

১. ১৯৭১ সালে এই মিলনের একটা প্রান্তরেখা দেখা দিয়াছিল। সে বছর অন্য অনেকের সহিত তরুণ আহমদ ছফাও ভাগ্যক্রমে পশ্চিম বাংলার রাজধানী কলিকাতায় আশ্রয় পাইয়াছিলেন। পাকিস্তান সৈন্যবাহিনীর অবর্ণনীয় অত্যাচার, লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি আর অযুত অযুত মানুষের দেশত্যাগের ডাকে আমরা পাশের দেশের সমর্থন লাভ করিয়াছিলাম। ঐ সমর্থন ছিল একাধারে নৈতিক ও সামরিক। পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতনাম্নী বুদ্ধিজীবী মৈত্রেয়ী দেবী জানাইতেছেন, ‘দীর্ঘ বিশ বৎসর ধরে দফায় দফায় শরণার্থী প্রবাহ এদেশের সাম্প্রদায়িক মানসিকতাকে ক্রমাগতই খুঁচিয়ে দগদগে করে রাখছিল। জনপ্রিয়তা-সন্ধানী এদেশের বহু পত্রপত্রিকা তাতে ইন্ধন জোগাত অর্থাৎ যে তিক্ততা নিয়ে দেশ ভাগ হয়েছিল তা দিনে দিনে বেড়েছিল, কমেনি।’ এদিকে ২৫ মার্চ রাতের আক্রমণ সেই তিক্ততার যেন একটা আপাত-অবসান ঘটাইল। মৈত্রেয়ী দেবী সাক্ষ্য দিলেন, ‘সকর্ণে শুনলাম সচক্ষে দেখলাম যে যাঁরা এতদিন আমাদের হিন্দু-মুসলমানের সম্প্রীতি চেষ্টাকে বিদ্রূপ করতেন, যাঁরা সর্বদা স্বচ্ছন্দে বলতেন, ‘ও জাতকে বিশ্বাস নেই’, সেটা যে তাঁদের একটা মুখের কথা মাত্র—অন্তরের কথা নয় তার প্রমাণ বাঙালির ডাকে বাঙালির প্রাণে সাড়া লাগল, মানুষের দুঃখে মানুষের প্রাণ গলল। মানুষের প্রতি অন্যায়ের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষ ওদেশের মানুষের সঙ্গে একসঙ্গে রুখে দাঁড়াল।’

তবে চাঁদের যেমন উল্টাপিঠ, এই সমর্থনেরও একটা অন্ধকার দিক ছিল। পরের বছর আগস্ট নাগাদ ভারতের বাঙালি বুদ্ধিজীবী সমর সেন লিখিয়াছিলেন, বাংলাদেশের সংকটের সময় ভারতের জাতীয় সংহতি একটা অভূতপূর্ব রূপ নিয়েছিল। সেন সাহেবের কথায়—তিনি যে রকম টুকিয়া রাখিয়াছিলেন—‘বুদ্ধিজীবীরা প্রায় সবাই তদগত, উত্তেজিত, লেখার বন্যা বাঁধ ভেঙ্গে দিল।’ দুঃখের মধ্যে, ভারতীয় বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা সেখানেই শেষ হইয়া গিয়াছিল। সমর সেনের আক্ষেপ, ‘কিন্তু সেই সঙ্গে আমাদের সরকারের উদ্দেশ্য ও কর্মধারা সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা অন্তত বামপন্থি বুদ্ধিজীবীদের থাকা উচিত ছিল। সংকটের সময়ে বাস্তবনির্ভর দৃষ্টিভঙ্গি তাঁদের কাছে প্রত্যাশা করা অন্যায় নয়।’

সমরবাবুর মতে, সেদিন বাংলাদেশের যুদ্ধে ভারতের সহায়তাটা না ছিল একতরফা ভালোবাসার দান, না ছিল কোন অতি পতিপরায়ণার পরকীয়া প্রেম বা পিরিতির উপহার। অনেক পরে কলিকাতার ‘বামপন্থি’ বুদ্ধিজীবীরাও ঠাহর করিতে পারিয়াছিলেন, লেখার বন্যায় হাবুডুবু খাইয়া তাঁহারা শাসক শ্রেণিশক্তির ইচ্ছাপূরণ করিয়াছিলেন মাত্র। সেই শ্রেণিশক্তির জন্য ‘সমাজতন্ত্র দূর অস্ত’ তো বটেই, অধিক কি তাঁহারা ছিলেন ‘সাধারণ গণতান্ত্রিক কাঠামো শক্ত করারও পরিপন্থী।’ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ হইতে শরণার্থী পরিচয়ে যে সকল বুদ্ধিজীবী প্রাণী ভারতে উপনীত হইয়াছিলেন তাঁহাদের বেশির ভাগেরও আচার-ব্যবহার এই শ্রেণির ভারতীয় বুদ্ধিজীবীদের চেয়ে ভিন্ন কিছু হয় নাই। ব্যতিক্রম ছিলেন অতি অল্প কয়েকটি। এই গুটিকতক ব্যতিক্রমের মধ্যে আহমদ ছফাকেও গণিতে হয়।

ভারতীয় বুদ্ধিজীবীদের কথাটা আগে তামাম করি। এই বুদ্ধিজীবীদের সংকট দুই দফা উদাহরণযোগে পেশ করিয়াছিলেন সমর সেন। একটা সংকট দেখা গিয়াছিল চীন দেশের সহিত ভারতের লজ্জাকর যুদ্ধের সময়ে—মানে ১৯৬২ সালে। দ্বিতীয়টি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বছর, এটা ছিল গৌরবের কাল। তিনি লিখিয়াছেন, ‘আমাদের বুদ্ধিজীবীরা বরাবর বহির্বিশ্বের বিষয়ে অতীব ওয়াকিবহাল। কাকদ্বীপ, তেলেঙ্গানা ইত্যাদি তাঁদের বিশেষ স্পর্শ করে না, তাঁদের রচনায় বিশেষ স্থান পায় না। চীনের সঙ্গে বিরোধের সময় কিন্তু তাঁরা অত্যন্ত সক্রিয় হয়ে পড়লেন। প্রায় সব শেয়ালের এক রব। তারপর ১৯৬৫ সালের খণ্ডযুদ্ধ পাকিস্তানের সঙ্গে। ১৯৬২ সালে যদিবা বামপন্থিদের একটা অংশের মধ্যে দ্বিধা দেখা দিয়েছিল, পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে সংঘাতের সময় প্রশ্ন ওঠে না। ভূস্বর্গের ব্যাপার আলাদা।’

দ্বিতীয় সংকটটা বাংলাদেশের জাতীয় মুক্তিযুদ্ধের সময় দেখা দেয়। আগেই টুকিয়াছি সেবার বাংলাদেশের সমর্থনে ভারতের ‘বুদ্ধিজীবীরা প্রায় সবাই তদগত, উত্তেজিত,’ এবং—সমর সেনের ভাষায়—তাঁহাদের ‘লেখার বন্যা বাঁধ ভেঙ্গে দিল’। সত্য বলিতে, বাংলাদেশের সংকট ভারতের একটি শ্রেণিশক্তিকেও শক্তিশালী করিয়াছিল। সেনের কথায়, ঐ শ্রেণিশক্তিটি ছিল ‘সমাজবাদ [পন্থি] তো নয়ই, সাধারণ গণতান্ত্রিক কাঠামো শক্ত করারও পরিপন্থী।’ অথচ ভারতের অনেক ‘বামপন্থি’ বুদ্ধিজীবীর মাথায়ও চোর পলাইবার আগে এই সরল বুদ্ধিটা ঢোকে নাই। বুদ্ধিজীবীদের এই বুদ্ধিহীনতার কারণ, ঐ বুদ্ধি নিছক জীবিকার বুদ্ধিতে সীমিত ছিল না। সেন বলিতেছেন, ‘শুধু প্রাণধারণের প্রশ্ন এখানে ওঠে না, স্বাচ্ছন্দ্য ও স্বাচ্ছল্যের প্রতি অনুরাগ বেশ প্রখর এখন। সমর্থনের আর একটা কারণ, কোথাও কোথাও বর্তমান ব্যবস্থার উপর প্রতিঘাতের সম্ভাবনা দানা বেঁধে চলেছে।’ অর্থাৎ এখানে বুদ্ধিজীবীদের জীবিকা-বুদ্ধির তুলনায় বুদ্ধি-জীবিকাটাই প্রবল হইয়াছিল। ছায়া পূর্বগামিনী নিঃসন্দেহে। ব্যক্তিস্বার্থের বাড়া শ্রেণিস্বার্থ—সন্দেহ কি!

১৯৭২ সনের মধ্যখানে সমর সেন লিখিতেছেন, ‘পুলিশ ও সৈন্যবাহিনী আজ জয়ী বটে, কিন্তু তাদের মনোবল অনেকটা মেকি। মূল্যবোধে একটা আলোড়ন এসেছে, কিন্তু ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের জন্য যখন অনেকে প্রাণ দিয়েছে এবং দেবে তখন পুরনো ব্যবস্থা অনেকে অনেক বেশি করে আঁকড়ে ধরছেন। তাই বর্ধমানের সাঁই ভ্রাতাদের জন্য এত বিলাপ অথচ জেলে ও রাস্তায় অসংখ্য লোকের হত্যার ব্যাপারে বেশির ভাগ বুদ্ধিজীবী প্রভু বুদ্ধের মতো নির্বিকার। তাঁরা ধর্ম ও কংগ্রেসের শরণ নিয়েছেন।’ আজ অন্তত স্বীকার করিতে দোষ নাই, সেন সাহেব ভবিষ্যৎ বেশ কিছু দূর পর্যন্ত দেখিতে পাইয়াছিলেন।

২. বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর পর লেখা নাতিদীর্ঘ এক প্রবন্ধে আমাদের আহমদ ছফাও একই জিনিশ দেখিয়াছিলেন। তিনি লিখিয়াছিলেন, ‘সৎসাহসকে অনেকে জ্যাঠামি এবং হঠকারিতা বলে মনে করে থাকেন, কিন্তু আমি মনে করি সৎসাহস হলো অনেক দূরবর্তী সম্ভাবনা যথাযথভাবে দেখতে পারার ক্ষমতা।’ আমার ধারণা, আহমদ ছফার এই প্রস্তাবকে বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা জ্ঞানেও গ্রহণ করা যায়। যাহারা বলে অনেক দূরের জিনিশ কাছে দেখিতে পাওয়া যায় আহমদ ছফার ছিল সেই সাহস। ‘দুই বাংলার সাংস্কৃতিক সম্পর্ক’ নামক নিবন্ধে সেই সাহসের পরিচয় দিয়াছিলেন তিনি। এই নিবন্ধ ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রচিত, জানিলে আরো আশ্চর্য হইতে হয়।

আহমদ ছফা লিখিয়াছিলেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র, পশ্চিম বাংলা বাংলাদেশের বিশাল প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। বাংলাদেশের জনগণ সঙ্গতভাবে আশা করেন ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের একটা প্রীতির সম্পর্ক চিরদিন থাকবে। পশ্চিম বাংলা হতে পারে—কিন্তু বাংলাদেশ ভারতের অংশ নয়। যদি তাই হতো বাংলাদেশের জনগণ আলাদা রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা না করে ভারতীয় ইউনিয়নে যোগ দিলেই পারতেন।’ ঐতিহাসিক বাংলা প্রদেশের একাংশ ভারত এয়ুনিয়নের অঙ্গ, অন্যাংশ এক সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র—এই দুই প্রতিজ্ঞার মধ্যে নতুন আদান-প্রদানের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। প্রশ্ন উঠিয়াছে, এ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ কি? কে না জানে কোন সম্পর্কের ভবিষ্যৎ কি দাঁড়াইবে তাহা নির্ভর করে ঐ সম্পর্কের স্বভাব কি তাহার উপর।

১৯৪৭ সালে প্রদেশ বাংলার একাংশ অন্য অংশ হইতে আলাদা হইয়াছিল ‘ধর্মের দোহাই’ পাড়িয়া। মজার বিষয় উভয় বাংলার মানুষ তাহা মানিয়া লইয়াছে। ছফা লিখিয়াছেন, ‘জিন্নাহকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। বাঙালিদের ভিতরই গলদ ছিল। এ জন্য মুসলমান সমাজের অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অনগ্রসরতাকে দায়ী করা যায়। কিন্তু জিন্নাহর পূর্বেও তো মহারাষ্ট্রের নেতা বালগঙ্গাধর তিলক এক ধরনের দ্বিজাতিতত্ত্বের দাবি উঠিয়েছিলেন এবং অগ্রসর সমাজের মানুষ এখনো তিলককে জাতীয় মনীষী হিসেবেই গণ্য করে। এটাই আশ্চর্য।’ তিনি পুনশ্চ লিখিয়াছেন, ‘দেশবিভাগের জন্য হিন্দু মহাসভা কিংবা কংগ্রেস দায়ী নয়, শুধু মুসলিম লীগের ধর্মোন্মাদনা, স্বার্থবুদ্ধি এবং জিন্নাহর একগুয়েমি একতরফাভাবে দায়ী—কথাটা পুরো সত্যি নয়। বাংলার মানুষ বঙ্কিমচন্দ্রকে ঋষির আসনে বসিয়েছিলেন। তিনি বাংলার জাতীয় সংগ্রামের উদ্গাতা। [কথাটা] খুবই বিকৃত অর্থে সত্য। তিনি সত্যিকারের জাগানোর বদলে উন্মাদ করে তুলেছিলেন। ‘আনন্দমঠ’—যা বিপ্লববাদের বাইবেল ছিল—আসলে হাতুড়ে বিদ্যার তুকতাক ছাড়া কিছুই নেই তাতে। [যে কোন] যুক্তিবাদী আধুনিক মানুষ তা স্বীকার করবেন।’

আহমদ ছফার মতে, ভারতবর্ষের হিন্দুসমাজ অগ্রসর সমাজ। কিন্তু যুক্তিহীন অন্ধ-সংস্কার সে সমাজকেও বিপথে তাড়িত করিয়াছিল। শ্রীরামকৃষ্ণ আর স্বামী বিবেকানন্দ হইতে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধি পর্যন্ত তো এই সংস্কারেরই জয়-জয়কার। অথচ এই মহাপুরুষদের কর্ম, চিন্তা এবং দর্শন হইতেই একদা ভারতবর্ষের জনগণ বিদেশি শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রেরণা সংগ্রহ করিয়াছে। ছফা লিখিয়াছেন, ‘যাঁদের কথা বললাম এঁরা যে সকলে নিজের নিজের ক্ষেত্রে মহান ব্যক্তিত্ব তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। কিন্তু সমাজ-জীবনে তাঁদের ইমেজ এমনভাবে পড়েছে, সামাজিক মানুষ মহৎ নামের আড়ালে আপনাপন কুসংস্কার দ্বিগুণ উৎসাহে লালন করেছে। তাতে করে যুক্তিবাদটা গুরুতরভাবে আহত হয়েছে—পাশ্চাত্য-শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষও আদিমতা এবং প্রাগৈতিহাসিকতার দিকে ঝুঁকেছেন। এই আদিমতার মোহ অনেক দূর পর্যন্ত শিকড়িত। ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের অগ্রনায়ক মহাত্মা গান্ধি যে ধরনের দর্শন প্রচার করেছেন তা কি একটা জাতিকে সত্যি সত্যি প্রগতিশীলতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার পথে ধাবিত করতে সক্ষম?’ আহমদ ছফা ধরিয়া লইয়াছেন, পরাধীন ভারতের মুসলমান সমাজ ছিল হিন্দুসমাজের তুলনায় ‘অনগ্রসর’। সুতরাং এই সমাজের প্রতিক্রিয়া সহজেই অনুমেয়। তাঁহার যুক্তি এই : ‘যুক্তিহীন অন্ধ-সংস্কার যদি অগ্রসর সমাজকে বিপথে তাড়িত করতে পারে, অনগ্রসর সমাজ আরো বলবান সংস্কারের কাছে আত্মনিবেদন করবে তা এমন কি বিচিত্র?’

সংস্কারের কাছে অনগ্রসর সমাজের আত্মনিবেদনের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ ১৯১৯-১৯২২ সালের খেলাফত আন্দোলন। সেদিন ভারতবাসীর দরকার ছিল স্বাধীনতার, আর তাহারা কিনা আন্দোলনে নামিলেন তুরস্কের রাজার খেলাফত আগলাইবার জন্য! তখনও ভারতের মুসলমান সমাজের অজ্ঞতা ছিল মহাদেশপ্রমাণ। ‘কাজের বেলা দেখা গেল,’ আহমদ ছফা দুঃখের সহিত লিখিতেছেন, ‘তুরস্কের মুসলমানরাই সেই সম্রাটকে খেদিয়ে দেশের বার করে দিল।’ তিনি সিদ্ধান্ত করিয়াছেন, ‘অজ্ঞভাবে দেশকে ভালোবাসলে তা যে শেষ পর্যন্ত দেশদ্রোহিতার পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়াতে পারে, ভারতবর্ষের মুসলমানদের খেলাফত আন্দোলন তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ।’

আহমদ ছফার মতে, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা শুধু পাকিস্তানি ভাবাদর্শের মুখে নয়, ভারতীয় আদর্শের মুখেও ওজনদার আঘাত বিশেষ। কথাটা তাঁহার ভাষায় এইরকম শোনায় : ‘বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতা অর্জনের ফলে একটা সত্য অত্যন্ত উজ্জ্বলভাবে প্রতিভাসিত হয়ে উঠেছে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যে ধর্মীয় চেতনার আশ্রয়ে হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়কে ইচ্ছা কিংবা অনিচ্ছায় আত্মসমর্পণ করতে হয়েছে, তার কেন্দ্রবিন্দুতে একটা প্রচণ্ড ঘা লেগেছে।’ ভুলিলে চলিবে না, আমাদের ছফার এই বাক্য ১৯৭২ সালের দ্বিতীয় মাসের। আরো বাক্য আছে : ‘ভারত ঘোষিতভাবে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র, পাকিস্তান ঘোষিতভাবে ধর্মীয় রাষ্ট্র। কিন্তু তলিয়ে দেখলে ধরা পড়বে ভারত ঠিক ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র নয়—একসময় ধর্মনিরপেক্ষতার স্তরে উঠতে পারবে এ ধরনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ভারতীয় নেতৃবৃন্দের ছিল এবং সংবিধানে সে ঘোষণা [তাঁরা] দিয়েছিলেন।’ দুঃখের মধ্যে, শেষ পর্যন্ত ভারত সে লক্ষ্যে পৌঁছাইতে পারে নাই।

আহমদ ছফা আশা করিয়াছিলেন বাংলাদেশ ওখানে পৌঁছিতে পারিবে। তাঁহার দাবি ছিল : ‘এই উপমহাদেশের তিনটি রাষ্ট্র বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে তুলনামূলকভাবে বিচার করলে বাংলাদেশকেই সবচাইতে বেশি ধর্মনিরপেক্ষ বলতে হবে।’ এই আশার গুড়েবালি দিল কে? মুক্তিযুদ্ধের পর পর তিনি দাবি করিয়াছিলেন, বাংলাদেশের সংস্কৃতি ভারতের সর্বাধিক ধর্মনিরপেক্ষ রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতির তুলনায়ও বেশি ধর্মনিরপেক্ষ। আকেলমন্দের জন্য গোটা দুইচারি ইশারাই যথেষ্ট মনে করিয়াছিলেন তিনি। তাঁহার মতে, পশ্চিমবঙ্গের ‘প্রায় প্রতিটি সংবাদপত্র নিয়মিত অসত্য এবং অর্ধসত্য সংবাদ পরিবেশন করে।’ অধিক গিয়াছিলেন তিনি, ‘যে সকল সংবাদপত্র ঘোষিতভাবে সাম্প্রদায়িক এবং অতীতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার উস্কানি দিয়েছে বলে সুনাম আছে, কি কারণে জানিনে, পশ্চিম বাংলার বেশ ক’জন নামকরা সাহিত্যিক সে সকল কাগজে চাকুরি করেন। সবচাইতে আশ্চর্য (জিনিশ), এই ধরনের পত্রিকারই পাঠকসংখ্যা অধিক।’ আরও এক অবাক করা কাণ্ড তিনি দেখিয়াছিলেন পশ্চিমবঙ্গে। ১৯৪৭ সালের পর লৌহকঠিন বিধিনিষেধের মধ্যেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের শ্রীবৃদ্ধি বাংলাদেশে যতদূর হইয়াছে, পশ্চিম বাংলায় ততদূর হয় নাই। অথচ সেখানে কোন সরকারি বিধিনিষেধ ছিল না। আহমদ ছফার কথায়, ‘সাবেক পূর্ব বাংলা ঘোষিতভাবে একটি ধর্মীয় রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত ছিল, একথা সত্য। কিন্তু তার শিল্প-সাহিত্যে ধর্মান্ধতার কোন ছাপ কদাচিত চোখে পড়ে। পশ্চিম বাংলা ঘোষিতভাবে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ভারতের আওতাভুক্ত। তার শিল্প-সংস্কৃতি অনেক বেশি মানবিক এবং পরিচ্ছন্ন হবে এটা প্রত্যাশা করা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু কার্যত তা হয়নি। সেখানকার অনেক নামকরা সাহিত্যিক সাম্প্রদায়িকতাবোধ উস্কে দেয়ার জন্য গ্রন্থ লিখেছেন। সবচেয়ে অবাক করে যা [তা এই যে] জ্ঞানীগুণী এবং পাঠক-সমাজের মধ্য থেকে তার বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ হয়নি।’ আহমদ ছফার এই নিয়ম ষোলআনা না হইলেও পনের আনা সত্য হইবে। এক আনা ব্যতিক্রমের মধ্যে মৈত্রেয়ী দেবীর নামোচ্চারণ আরেকবার করা যাইতে পারে। ১৯৭১ সালের অংকে বসিয়াই তিনি কবুল করিয়াছিলেন, ‘এদেশে সরকারি নথিপত্রে সেকুলারিজমের বর্ণনা থাকলেও বেশির ভাগ হিন্দু-মুসলমান জনসাধারণের মনে তার পূর্ণ বিকাশ ঘটেনি—এ সত্য অপ্রিয় হলেও মানতেই হবে।’

পরিশেষে, আহমদ ছফা সিদ্ধান্ত টানিয়াছেন, ‘আমাদের যা প্রয়োজন পশ্চিমবঙ্গ [তা] দিতে পারে না—পশ্চিমবঙ্গের সে ক্ষমতা নেই।’ কর্তব্য তিনি আরো নির্ণয় করিয়াছিলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ একটা প্রচণ্ড রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছেন। এই স্বাধীনতার যা সম্ভাবনা বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্যে তা মূর্ত করে তুলতেই হবে। নয়তো ব্যক্তিজীবনে, সামাজিক জীবনে এই স্বাধীনতা সম্পূর্ণ তাত্পর্যহীন হয়ে পড়বে।’ বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষতার শিক্ষা পশ্চিমবঙ্গ হইতে পায় নাই—একথা দিনের আলোর মতন সত্য।  পশ্চিমবঙ্গের পথ ধরিলে তাহাকে আজও পাকিস্তানের সহিত পুরানা লড়াইটাই চালাইয়া যাইতে হইত। আজ এত বছর পর মনে হয়,  আহমদ ছফা অনেক দূরবর্তী সম্ভাবনা যথাযথভাবেই দেখিতে পাইয়াছিলেন।

দোহাই

১. আহমদ ছফা, বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস (ঢাকা : প্রকাশভবন, ১৯৭২)।

২. আহমদ ছফা, ‘দুই বাংলার সাংস্কৃতিক সম্পর্ক,’ আহমদ ছফা ও ফরহাদ মজহার সম্পাদিত,  হে স্বদেশ : প্রবন্ধ (ঢাকা : বাংলা একাডেমি, ১৯৭২), পৃ. ১৬২-১৭৬।

৩. আহমদ ছফা, ‘আহিতাগ্নি,’ আহমদ ছফা রচনাবলি, ৫ম খণ্ড, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : খান ব্রাদার্স, ২০০৮), পৃ. ৪৮৫-৫৩৪।

৪. সমর সেন, ‘চন্দ্রবিন্দু বাদে’, বাবু বৃত্তান্ত ও প্রাসঙ্গিক, ৪র্থ সংস্করণ, পুলক চন্দ সম্পাদিত (কলিকাতা : দে’জ পাবলিশিং, ২০০৪), পৃ. ৮৫-৮৭।

৫. মৈত্রেয়ী দেবী, ‘বাংলাদেশের যুদ্ধ’, ভাবনাচিন্তা, পুনর্মুদ্রণ (ঢাকা : পল্লব পাবলিশার্স, ১৯৯১)।

লেখক : শিক্ষাবিদ

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা